তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৬৭
এটিআই শিক্ষার্থীদের আট দফা দাবি বাস্তবায়নে কাজ করছে মন্ত্রণালয়
ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
দেশের সকল এটিআই (কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট) শিক্ষার্থীদের ৮ দফা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কৃষি মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সভার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয় কাজ করছে।
এটিআই শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সভায় কৃষি ডিপ্লোমাধারীদের উচ্চশিক্ষার জন্য একটি স্বতন্ত্র উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ প্রেরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আজ এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চাকরি (বেতন ও ভাতাদি) আদেশ, ২০১৫ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীগণ বেতন স্কেলের গ্রেডভিত্তিক পরিচিত হওয়ার বিধান থাকায় উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের ১০ গ্রেড বা ২য় শ্রেণির গেজেটেড বিষয়টি উল্লেখ করে দাবি অনুযায়ী প্রজ্ঞাপন জারির সুযোগ নেই। প্রতিবছর নিয়োগের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সচিব পর্যায়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানসমূহের শিক্ষক সংকট দূরীকরণে ইতোমধ্যে বিভিন্ন ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষক পদায়ন করা হয়েছে এবং স্বল্প সময়ের মধ্যে অবশিষ্ট শূন্য পদ দ্রুত পূরণ করা হবে।
কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার কারিকুলাম ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাথে কার্যক্রমে কোনো সমস্যা থাকলে তা লিখিত আকারে প্রেরণ করলে কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাথে আলোচনা করে সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে। কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে কৃষি ডিপ্লোমাধারীদের জন্য পদ সংরক্ষণে গবেষণা প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে আলোচনা করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডিপ্লোমা কৃষিবিদদের বেসরকারি চাকুরি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১০ গ্রেডের সমপরিমাণ বেতন মন্ত্রণালয় প্রত্যাশা করে কিন্তু এ বিষয়ে কোনো সিলিং নির্ধারণ মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার বহির্ভূত।
কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের মাঠ সংযুক্তিতে ভাতা প্রদানের বিষয়ে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মাঠ সংযুক্তিতে কিভাবে ও কি হারে ভাতা পান তা পর্যালোচনা করে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের জন্য ফাউন্ডেশন কোর্সের বিষয়ে ইতোমধ্যে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। এ বিষয়ে ২ মাসব্যাপী ট্রেনিং মডিউল গঠনের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে।
উল্লেখ, এটিআইসমূহের শিক্ষার্থীদের ৮ দফা দাবির প্রেক্ষিতে চলমাম আন্দোলনের ফলে উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে এটিআই ছাত্র প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা ও তাঁদের দাবি নিরসনে গত ১৩ এপ্রিল কৃষি সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ানের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উপর্যুক্ত সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হয়।
আজ কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
#
জাকির/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২৩০০ ঘণ্টা
টিভি স্ক্রল নম্বর: ৫৩
টেলিভিশন চ্যানেলে স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য
সকল ইলেকট্রনিক মিডিয়া
ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
সরকারি-বেসরকারি টিভি চ্যানেলসহ অন্যান্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিম্নোক্ত বার্তাটি স্ক্রল আকারে প্রচারের জন্য অনুরোধ করা হলো :
মূলবার্তা:
‘বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) এবং বাংলা একাডেমির যৌথ উদ্যোগে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ১৪-২০ এপ্রিল (১-৭ বৈশাখ) পর্যন্ত ৭ দিনব্যাপী ‘বৈশাখী মেলা-১৪৩২’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত মেলাটি প্রতিদিন সকাল ১০টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে- শিল্প মন্ত্রণালয়।’
|
ab¨ev`mn
(মোঃ রুবেল রানা) সিনিয়র তথ্য অফিসার ও ডিউটি অফিসার সংবাদকক্ষ, বিকালের পালা ফোন: ৯৫৪০০১৯,৯৫১২২৪৬
|
প্রধান প্রতিবেদক/প্রধান বার্তা সম্পাদক/ঢাকা ব্যুরো চিফ/সংবাদদাতা
প্রিন্ট এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়া/সংবাদ
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৬৬
বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে চলছে ৭ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা
ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) এবং বাংলা একাডেমির যৌথ উদ্যোগে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে ১৪-২০ এপ্রিল (১-৭ বৈশাখ) পর্যন্ত ৭ দিনব্যাপী ‘বৈশাখী মেলা-১৪৩২’ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত মেলাটি প্রতিদিন সকাল ১০টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের এক পত্রের মাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
#
মামুন/রানা/রফিকুল/শামীম/২০২৫/১৮১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৬৫
আলোকিত আগামীর পথে এখনই পা ফেলতে হবে
--- বিমান ও পর্যটন উপদেষ্টা
ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
নবনিযুক্ত বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, আলোকিত আগামীর পথে এখনই পা ফেলতে হবে, কারণ নষ্ট করার মতো সময় আমাদের হাতে নেই। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর ও সম্ভাবনাময় স্বদেশ রেখে যেতে সততা, নিষ্ঠা, আন্তরিকতা ও ন্যায়পরায়ণতার সাথে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
আজ ঢাকায় মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান।
বশিরউদ্দীন বলেন, আকর্ষণীয় পর্যটন গন্তব্য হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে হলে প্রথমে অভ্যন্তরীণ পর্যটন বিকাশে গুরুত্ব দিতে হবে। এজন্য পর্যটন স্পটগুলোর উন্নয়ন, সেবার মান বৃদ্ধি করতে হবে। বিমানবন্দরকে চমৎকার গেটওয়ে হিসেবে সাজাতে হবে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসরীন জাহানের সভাপতিত্বে সভায় মন্ত্রণালয় ও অধীন সংস্থাসমূহের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ এপ্রিল শেখ বসিরউদ্দীন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নিযুক্ত হন। তিনি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়েরও উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
#
তুহিন/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৬৪
রাজউকের নকশার ব্যত্যয় ও অনুমোদনবিহীন ভবন নির্মাণ রোধে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউকে’র আওতাধীন এলাকায় বর্তমানে নির্মাণাধীন ভবনে নকশার ব্যত্যয় ও অনুমোদনবিহীন নির্মাণ রোধে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিকল্পিত নগরায়ন, ভূমির সুষ্ঠু ব্যবহার ও বিধি মোতাবেক ভবন নির্মাণের লক্ষ্যে রাজউক’র আওতাধীন এলাকায় জমি ও প্লট মালিকদের প্রতি সভায় আহ্বান জানানো হয়। ভবনের নকশার ব্যত্যয় ও অনুমোদনবিহীন নির্মাণ রোধে নোটিশ প্রদান, নির্মাণ কাজ বন্ধ, মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা ও জরিমানা করা হবে বলে জানানো হয়। সতর্ক করার পরেও নির্মাণ কাজ অব্যাহত রাখলে, প্রয়োজনে নির্মাণাধীন ভবনের পানি, বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হবে।
রাজউকে’র অনুরোধপত্রের প্রেক্ষিতে আজ সচিবালয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজউক চেয়ারম্যান প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগের প্রতিনিধিবৃন্দ। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ পল্লীবিদ্যুতায়ন বোর্ড; ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ডিপিডিসি; প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন; ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ঢাকা ওয়াসা; ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ডেসকো লি. এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসি’র প্রতিনিধিবৃন্দ।
#
আলমগীর/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/২০১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৬৩
বন্যপ্রাণী ট্রাস্ট ফান্ড গঠনে সহযোগিতা করবে সুইডেনের সিডা
--- পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, সুইডিশ ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন এজেন্সি (সিডা) বন্যপ্রাণী ট্রাস্ট তহবিল গঠনে বাংলাদেশকে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। তিনি জানান, সিডা দেশের সামগ্রিক জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণেও সহযোগিতা করবে।
ঢাকায় পানি ভবনে পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে সুইডেন দূতাবাসের প্রথম সচিব (পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন) এবং সহযোগিতা বিষয়ক উপ-প্রধান নায়োকা মার্টিনেজ ব্যাকস্ট্রমের এক বৈঠকের পর উপদেষ্টা একথা বলেন।
আলোচনায়, উভয় পক্ষ সুনির্দিষ্ট সময়সীমা এবং বিস্তারিত প্রকল্প কাঠামোর ওপর জোর দেন, যাতে কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা যায় এবং একই সাথে সকল প্রাসঙ্গিক অংশীজনের অন্তর্ভুক্তিমূলক অংশগ্রহণকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়। আলোচনার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে সংরক্ষণ উদ্যোগের মূলধারায় সম্পৃক্ত করা, যার মাধ্যমে পরিবেশ সুরক্ষার একটি সামগ্রিক ও ন্যায়সঙ্গত পদ্ধতি নিশ্চিত করা যায়।
ভবিষ্যতের গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগগুলোর মধ্যে রয়েছে জুলাই ২০২৫ সালে বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি)-এর পরিকল্পিত উদ্বোধন, যা জলবায়ু কার্যক্রমের সাথে জড়িত বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে কাজ করবে। এছাড়া, পরবর্তী পদক্ষেপগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রাথমিক সুপারিশমালা প্রণয়ন, তরুণ প্রতিনিধি, অভিজ্ঞ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ এবং সক্রিয় নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গতিশীল ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন এবং সুইডেন দূতাবাসের সাথে আনুষ্ঠানিক অংশীদারিত্ব চুক্তি সম্পাদন।
এই ক্রমবর্ধমান সহযোগিতা বাংলাদেশের সামগ্রিক জলবায়ু স্থিতিশীলতা কৌশলে একটি রূপান্তরমূলক মুহূর্তের সূচনা করে, যেখানে সুইডেনের সুপরিচিত প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং মূল্যবান স্থানীয় জ্ঞানের সমন্বয়ে টেকসই ও কার্যকর জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
এর আগে, ঢাকায় পানি ভবনে, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ব্রিটিশ বন্যপ্রাণী টেলিভিশন উপস্থাপক, প্রকৃতিবিদ, সংরক্ষণবিদ, লেখক, টেলিভিশন প্রযোজক এবং চলচ্চিত্র নির্মাতা নাইজেল অ্যালান মারভেনের সাথে বাংলাদেশের অনন্য বন্যপ্রাণীর ওপর একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ বিষয়ক মতবিনিময় করেন।
#
দীপংকর/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/১৯৩০ ঘণ্টা
Handout Number: 3262
Sweden's SIDA to Champion Bangladesh's
Biodiversity through Landmark Wildlife Trust Fund
— Environment Advisor
Dhaka, 17 April:
In a significant stride towards bolstering biodiversity conservation, the Swedish International Development Cooperation Agency (SIDA) has pledged its support to Bangladesh for the establishment of a crucial Wildlife Trust Fund.
This commitment, along with broader support for the nation's biodiversity preservation endeavors, was announced today by Syeda Rizwana Hasan, the Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change and the Ministry of Water Resources. The announcement followed a productive meeting between Environment Advisor and Nayoka Martinez Bäckström, the First Secretary (Environment and Climate Change) and Deputy Head of Cooperation at the Embassy of Sweden in Bangladesh, held at Pani Bhaban, Dhaka.
During their insightful discussion, both luminaries underscored the imperative of adhering to well-defined timelines, complete with meticulously outlined project components, to ensure streamlined decision-making processes while placing paramount importance on the inclusive engagement of all relevant stakeholders.
A central theme of their dialogue revolved around the critical need to integrate marginalized communities into the very fabric of conservation initiatives, thereby guaranteeing a holistic and equitable approach to environmental protection. Looking ahead, key initiatives are on the horizon, including the scheduled July 2025 launch of the Bangladesh Climate Development Partnership (BCDP), a pivotal tool designed to enhance coordination across various organizations engaged in climate action.
Furthermore, a comprehensive workshop will address disability-inclusive climate action, and efforts are underway to finalize crucial financial commitments from esteemed development partners. The immediate next steps involve the formulation of draft recommendations, the establishment of dynamic working groups comprising youth advocates, seasoned technical experts, and engaged civil society representatives, and the formalization of partnership agreements with the Embassy of Sweden.
This burgeoning collaboration signifies a transformative moment in Bangladesh's overarching climate resilience strategy, seamlessly blending Sweden's renowned technical expertise with invaluable local insights to forge a path towards sustainable and impactful biodiversity conservation.
In a concurrent engagement at Pani Bhaban, Dhaka, earlier in the day, Rizwana Hasan also held an engaging exchange of views with the celebrated British wildlife TV presenter, naturalist, conservationist, author, television producer, and filmmaker Nigel Alan Marven. Their discussion centered on the potential for a compelling film project showcasing the rich tapestry of Bangladesh's unique wildlife.
#
Dipankar/Rana/Rafiqul/Joynul/2025/1950 Hrs
Handout Number: 3261
Bangladesh Hosts First AI Art-A-Thon to Reimagine
Local Heritage Through Human-AI Collaboration
Dhaka, April 17:
The Gala Round of the country’s first-ever AI-driven design competition, National AI Art-A-Thon, aimed at making AI more representative of Bangladesh’s diverse culture and society, took place today at the ICT tower, Agargaon.
Faiz Ahmad Taiyeb, Special Assistant to the Chief Adviser, Ministry of Posts, Telecommunications and Information Technology, joined the event as chief guest and stated, ‘Our team is advancing key reforms—from data protection to cybersecurity—while proactively shaping a comprehensive AI policy to ensure its ethical, inclusive, and safe integration in Bangladesh. As AI increasingly intersects with the creative sector, preserving the voices of our ethnic communities and cultural narratives becomes a vital ethical obligation. Creatives hold a profound influence over social harmony, making their role in guiding AI’s values even more critical.’
He further stated Tech-driven professions such as freelancing and digital entrepreneurship are reshaping Bangladesh’s economy, and we remain committed to fostering this momentum. As we closely monitor global approaches to AI policy, we urge our tech and creative communities to actively contribute their insights. He also remarked that participant’s engagement is vital in crafting inclusive, ethical AI frameworks that reflect Bangladesh’s unique cultural context and ensure technology serves the broader public good.
Stefan Liller, Resident Representative, UNDP Bangladesh, highlighted the UNDP’s global priorities on AI innovation and said In an era marked by widespread misinformation and the potential misuse of artificial intelligence, the preservation of a nation's heritage and culture holds profound significance. As AI becomes an integral part of daily life, ethical innovation must serve as a guardian of our national identity.
Shish Haider Chowdhury, ndc, Secretary of ICT Division, urged, The pressing concern with AI today is ethics—not in its use, but in the risk of over-reliance without critical thinking. As AI becomes a common tool for students and professionals, it is essential to guide and question it rather than follow it blindly.
This programme, organized by the UNDP in Bangladesh and the Bangladesh Computer Council (BCC) of the ICT Division under its Partnerships for a more Tolerant, Inclusive Bangladesh project, is supported by the Royal Norwegian Embassy in Dhaka.
Among other distinguished guests, Marianne Rabe Knævelsrud, Chargé d'affaires, Royal Norwegian Embassy in Dhaka, Sheela Tasneem Haq, Senior Governance Specialist, and Md. Abdul Quayyum, Head of Communications, UNDP Bangladesh, along with other senior government officials, joined the Art-A-Thon, chaired by Hossain Bin Amin, Project Director, Bangladesh Computer Council of the ICT Division.
#
Zashim/Rana/Rafiqul/Shamim/2025/2030Hour
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৬০
বাংলাদেশে গণতন্ত্র বার বার হোঁচট খেয়ে একটি ব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো
--- অধ্যাপক আলী রীয়াজ
ঢাকা, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, বাংলাদেশে গণতন্ত্র কেবল বার বার হোঁচট খেয়েছে তাই নয়; একটি ব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এদেশে। এমন পরিস্থিতি ভবিষ্যতে আবার তৈরি হোক তা আমরা কেউ প্রত্যাশা করি না। যার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শক্তিগুলো দীর্ঘদিন সংগ্রাম করেছে, তার প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়াই আমাদের প্রত্যাশা।
আজ ঢাকায় সংসদ ভবনস্থ এল. ডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর প্রথম দিনের আলোচনার শুরুতে অধ্যাপক আলী রীয়াজ এসব কথা বলেন। এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. ইফতেখারুজ্জামান, বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
বাংলাদেশের ভবিষ্যতে পথরেখা তৈরি করার আশাবাদ ব্যক্ত করে অধ্যাপক আলী রীয়াজ আরো বলেন, আমরা আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক এবং সাংবিধানিকভাবে এমন অবস্থা তৈরি করতে চাই, যা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পথরেখা তৈরি করবে। তিনি বলেন, আমরা আলোচনার টেবিলের দু’ধারে বসলেও আমরা দুই পক্ষ নই। জাতির দীর্ঘদিনের আকাক্সক্ষা, গণতন্ত্রকে একটি স্থায়ী ভিত্তি দেওয়ার জন্য আমরা একত্রে কাজ করছি।
বিএনপি’র সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে
৫ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান ছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মো. ইসমাইল জবিউল্লাহ, নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল এবং আবু মো. মনিরুজ্জামান খান।
উল্লেখ্য, প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লেখিত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ওপর রাজনৈতিক দলের সুনির্দিষ্ট মতামত জানাতে অনুরোধ করে সুপারিশগুলোর স্প্রেডশিট আকারে ৩৯টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়। এ পর্যন্ত সংস্কার বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ৩৪টি দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে। বিএনপি গত ২৩ মার্চ তাদের প্রস্তাবনা কমিশনে জমা দেয়। তার পরিপ্রেক্ষিতে আজ দলটির সাথে আলোচনায় বসে কমিশন। আগামী ২০ এপ্রিল সকাল ১১টায় বিএনপি’র সাথে দ্বিতীয় দিনের আলোচনা অনুষ্ঠিত হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশন হতে আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এসব তথ্য জানানো হয়।
#
পবন/রানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৫/১৮৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৫৯
কক্সবাজারে আধুনিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণ সময়োপযোগী ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ
-- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
কক্সবাজার, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মৎস্য রপ্তানির হার এবং গুণগত মান বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু মাছ অবতরণ পরবর্তী পর্যায়ে সুষ্ঠু সংরক্ষণ, পরিবহণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের ঘাটতির কারণে আহরণোত্তর অপচয় ২০ থেকে ২৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। আর এই পরিস্থিতিতে কক্সবাজারে একটি আধুনিক মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র নির্মাণ সময়োপযোগী ও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।
আজ কক্সবাজারে অবস্হিত বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশন (বিএফডিসি)-এর ফিশ ল্যান্ডিং সেন্টার উন্নয়ন প্রকল্পের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘Improvement of Fish Landing Center of BFDC in Cox's Bazar District’ প্রকল্পের নির্মাণ কাজের সূচনা কেবল একটি অবকাঠামোর ভিত্তিপ্রস্তর নয়—এটি একটি বৃহৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের প্রতীক। এ প্রকল্পের মাধ্যমে উপকূলীয় বাংলাদেশের মানুষ, বিশেষ করে মাছধরার সঙ্গে যুক্ত লাখো পরিবার ও জেলে সমাজের জীবনে এক নতুন দিগন্ত খুলে দেবে।
ফরিদা আখতার আরো বলেন, বাংলাদেশের সামুদ্রিক অঞ্চল—এক বিশাল সম্ভাবনার আধার। একচেটিয়া অর্থনৈতিক এলাকা (EEZ) হিসেবে ১ লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার জলসীমা আমাদের হাতে থাকলেও এই বিশাল সম্পদ আহরণের সক্ষমতা এখনো সীমিত। এই অঞ্চলে রয়েছে ৪৭৫টিরও বেশি প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ, ৩৬টির অধিক চিংড়ি প্রজাতি, উচ্চমানের শৈবাল, ওষুধ উপযোগী প্রাণী এবং সম্ভাব্য গ্যাস ও খনিজ সম্পদ, যেগুলো বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে পারে।
মৎস্য উপদেষ্টা বলেন, আমাদের সমুদ্র আমাদের ভবিষ্যৎ। আমরা যদি সঠিক পরিকল্পনা, বিজ্ঞানভিত্তিক নীতি ও আন্তরিক প্রচেষ্টায় এগিয়ে যাই-তবে সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদই হতে পারে বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধান বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাত। তিনি আরো বলেন, এই কেন্দ্রের মাধ্যমে আধুনিক জেটি, পন্টুন, বরফ উৎপাদন ও সংরক্ষণাগার, পানি নিষ্কাশন, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও হাইজেনিক মাছ হ্যান্ডলিং সিস্টেম চালু করা হবে। মৎস্য ক্ষেত্রে জাইকা ও জাপানের সহযোগিতার জন্য তিনি তাদের প্রশংসা করেন।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) তোফাজ্জেল হোসেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত Saida Shinchi, জাইকা বাংলাদেশ অফিসের চিফ রিপ্রেজেন্টেটিভ Ichiguchi Tomohide, জাপানের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জেডিসি’র পক্ষে ইয়াশিন আগা, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ আবদুর রউফ, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক অনুরাধা ভদ্র, কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক নিজাম উদ্দিন আহমেদ। এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন বিএফডিসি’র চেয়ারম্যান সুরাইয়া আখতার জাহান।
#
মামুন/রানা/রফিকুল/শামীম/২০২৫/১৮১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৫৮
প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা তৈরি করতে সরকার বদ্ধপরিকর
-মুক্তিযোদ্ধা উপদেষ্টা
মেহেরপুর, ৪ বৈশাখ (১৭ এপ্রিল):
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম, বীর প্রতীক জানান, মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও অনেকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে পরিচয় দিচ্ছে, এটি গ্লানিকর। তিনি বলেন, প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার তালিকা তৈরি করতে সরকার বদ্ধপরিকর; সেই লক্ষ্যে কাজ চলছে। তবে আদালতে মামলা থাকায় আপাতত তা সম্ভব হচ্ছে না। এ বিষয়ে আদালতে প্রায় ২ হাজার ৭০০’র অধিক মামলা রয়েছে। মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার পরই মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
উপদেষ্টা আজ ভোরে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে জাতীয় সংগীতের সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন এবং গার্ড অব অনার শেষে স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, মুজিবনগর সরকার গঠনের শুরুতে এর নাম ছিল প্রবাসী সরকার, পরবর্তীতে মুজিবনগর সরকার হিসাবে নামকরণ করা হয়েছে। এটা আমাদের বাস্তব ইতিহাস। এই সরকারের শপথগ্রহণ একটি গৌরবোজ্জ্বল অধ্যায় যা চিরকাল শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার মধ্য দিয়ে স্মরণ রাখা উচিত। বর্তমান সরকার মুজিবনগর সরকারের নাম পরিবর্তনে অনিচ্ছুক। কারণ ইতিহাস কখনো মোছা যায় না। ইতিহাসকে ইতিহাসের জায়গায় রাখতে হয়।
মুজিবনগর আম্রকাননে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ভাস্কর্য ভাঙচুরের বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, দ্রুত ভাস্কর্যগুলো স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হবে। ঐতিহাসিক বস্তুনিষ্ঠতার ওপর ভিত্তি করে স্থাপনাগুলো নির্মাণ করা হবে। পরে তিনি মুজিবনগর স্মৃতি কমপ্লেক্স ও আম্রকাননের বিভিন্ন স্থান পরিদর্শন করেন।
এসময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসরাত জাহান চৌধুরী, খুলনা বিভাগীয় অতিরিক্ত কমিশনার হুসাইন শওকত, মেহেরপুরের জেলা প্রশাসক সিফাত মেহনাজ, পুলিশ সুপার মাকসুদা আক্তার খানম, প্রশাসনের কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে উপদেষ্টা ১৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে গার্ড অব অনার প্রদানকারীদের মধ্যে বেঁচে থাকা দুজন আনসার সদস্য সিরাজ উদ্দিন ও আজিমউদ্দিনকে উপহার ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
#
এনায়েত/তৌহিদ/ফাতেমা/মিতু/রমজান/সুবর্ণা/সাঈদা/মাসুম/২০২৫/১৫১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩২৫৭
স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
কুয়ালালামপুর, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকী এবং জাতীয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষ্যে মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে গতকাল একটি পাঁচতারকা হোটেলে কূটনৈতিক সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। বাংলাদেশ হাইকমিশন আয়োজিত এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার নারী, পরিবার এবং কমিউনিটি উন্নয়ন বিষয়ক মন্ত্রী দাতো সেরি হাজাহ ন্যান্সি সুকরি (Dato' Sri Hajah Nancy Shukri)। এছাড়া মালয়েশিয়ার মেলাকা প্রদেশের গভর্ণর এবং কুয়ালালামপুরের মেয়র বিশেষ অতিথি হিসেবে যোগ দেন।
গেস্ট অব অনার হাজাহ ন্যান্সি সুকরি স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের সরকার ও জনগণের সাফল্য ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। এছাড়া সম্মানিত অতিথি ও রাষ্ট্রদূতগণ, হাইকমিশনার শামীম আহসান ও তাঁর সহধর্মিনী মিসেস প্যান্ডোরা চৌধুরীর সাথে কেক কাটা ও ফটোসেশন পর্বে অংশ নেন।
মহান মুক্তিযুদ্ধ যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে সংঘটিত হয়েছিল তার পরিপূর্ণ রূপ দিতে এবং ২৪’র জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের চেতনার আলোকে একটি বৈষম্যহীন, ন্যায়ভিত্তিক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে একযোগে কাজ করার জন্য প্রবাসী বাংলাদেশিদের আহ্বান জানান হাইকমিশনার শামীম আহসান। এসময় তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং ২৪’র জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতায় আত্মত্যাগকারী বীর যোদ্ধাদের অবদান কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন।
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার মধ্যে চমৎকার দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে উল্লেখ করে হাইকমিশনার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য মালয়েশিয়ার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার সম্পর্ক বহুমাত্রিক এবং তা পারস্পরিক মূল্যবোধ, বিশ্বাস ও ঐতিহাসিক বন্ধনের ওপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। তিনি আরো বলেন, দুদেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহায়তা, শিক্ষা, সংস্কৃতি, জ্বালানি, পর্যটন এবং মানবসম্পদ উন্নয়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা এবং অংশীদারিত্বমূলক সম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে ।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর প্রফেসর মুহ