Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৮৮৮

 

বিশিষ্ট কলামিস্ট ও পরিবেশবিদ সৈয়দ আবুল মকসুদের মৃত্যুতে মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রীবর্গের শোক

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

          বিশিষ্ট কলামিস্ট ও পরিবেশবিদ সৈয়দ আবুল মকসুদের মৃত্যুতে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীবর্গ গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। 

 

          পৃথক শোকবার্তায় তাঁরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

          বিশিষ্ট কলামিস্ট ও পরিবেশবিদ সৈয়দ আবুল মকসুদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের; কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক; তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ; আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক; অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম; পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন; পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন এবং রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন। 

 

          এছাড়া শোক প্রকাশ করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ; নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী; পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহ্‌রিয়ার আলম; তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনা‌ইদ আহমেদ পলক; জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন; পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য; পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক; তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান; মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বেগম ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এবং পানিসম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম। 

 

#

 

মারুফ/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২২৫০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ৮৮৭

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন  আইন সংশোধন বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

          জাতীয় মানবাধিকার কমিশনকে অধিকতর কার্যকর ও শক্তিশালীকরণের নিমিত্ত  জাতীয় মানবাধিকার কমিশন  প্রস্তাবিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশন  আইন, ২০০৯ এর সংশোধনী প্রস্তাবের ওপর আজ রাজধানীর একটি হোটেলে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। ‍

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ বাস্তবায়নাধীন ‘আইনি গবেষণার মাধ্যমে তারতম্যমূলক আইন ও নীতি চিহ্নিতকরণপূর্বক উহা সংস্কার শীর্ষক প্রকল্প’ এর উদ্যোগে এ সভা আয়োজন করা হয়।

          সভায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম  জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯ এর বিভিন্ন বিধান সংশোধনের প্রস্তাব  উত্থাপন করেন যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: (১) ‘শৃঙ্খলা বাহিনী’ এর সংজ্ঞা হতে পুলিশ  বাহিনীকে বাদ দেয়া, ফলে মানবাধিকার কমিশন সাধারণ নিয়মে পুলিশ বাহিনীর কোনো সদস্যের বিরুদ্ধে উত্থাপিত মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তদন্ত ও অনুসন্ধান করতে পারবে; (২) কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য এক জনের পরিবর্তে তিন জন করার প্রস্তাব; (৩) কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্যগণের মেয়াদ তিন বছরের পরিবর্তে পাঁচ বছর করার প্রস্তাব; (৪) কমিশনের অবৈতনিক সদস্যগণ আর্থিক সুবিধা ব্যতীত হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকের মর্যাদা প্রদানের প্রস্তাব; (৫) কমিশন কর্তৃক ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষমতা; (৬) কমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বেতন, ভাতা, চাকরির সুবিধাদি সরকারি কর্মচারীদের অনুরূপ করার প্রস্তাব; (৭) কমিশনের ‘সচিব’ পদনামের পরিবর্তে ‘মহাপরিচালক’ পদনাম করার প্রস্তাব এবং (৮) কমিশনের তহবিল সংক্রান্ত  বিধান বাতিলের প্রস্তাব।

          প্রস্তাবিত উল্লিখিত সংশোধনীসমূহের বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, মানবাধিকার কমিশনকে আরো কার্যকর ও শক্তিশালীকরণের উদ্দেশ্যে আনীত প্রস্তাবসমূহ সময়োপযোগী। তবে, কতিপয় প্রস্তাব, বিশেষ করে- ‘শৃঙ্খলা বাহিনী’ এর সংজ্ঞা হতে পুলিশ  বাহিনীকে বাদ দেয়া, কমিশনের সার্বক্ষণিক সদস্য এক জনের পরিবর্তে তিন জন করার প্রস্তাব; চেয়ারম্যান ও সদস্যগণের মেয়াদ তিন বছরের পরিবর্তে পাঁচ বছর করার প্রস্তাব; অবৈতনিক সদস্যগণ আর্থিক সুবিধা ব্যতীত হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকের মর্যাদা প্রদানের প্রস্তাব; কমিশন কর্তৃক ক্ষতিপূরণ প্রদানের ক্ষমতা প্রদানের প্রস্তাবের সাথে সরকারের নীতি নির্ধারণী বিষয় জড়িত।

          সভায় কমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বেতন, ভাতা, চাকরির অন্যান্য সুবিধা সংক্রান্ত সংশোধনী প্রস্তাব যাচাই-বাছাইয়ের জন্য লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের  সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

          আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক  মন্ত্রী আনিসুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত  সভায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম,  লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সচিব মোঃ মইনুল কবির, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মো. গোলাম সারওয়ার, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের  সার্বক্ষণিক ও  অবৈতনিক সদস্যগণ, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ এবং জাতীয় মানবাধিকার  কমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

 

রেজাউল/নাইচ/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/১৯৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৮৮৬

 

অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নলালিত বাংলাদেশ আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে

                                             -- পরিকল্পনামন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি) :

          অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা (জুলাই ২০২০- জুন ২০২৫) অবহিতকরণ সভা আজ ঢাকায় এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নলালিত ক্ষুধামুক্ত, দারিদ্র্যমুক্ত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশ আরো একধাপ এগিয়ে যাবে ।

          অষ্টম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৩ হাজার ৫ শত ৭৪ বিলিয়ন টাকা। এরমধ্যে সরকারি খাত হতে অর্থায়ন ১৬ হাজার ৫৮ বিলিয়ন টাকা (২৫ দশমিক ৩ শতাংশ) এবং ব্যক্তিখাত হতে অর্থায়ন ৪৭ হাজার ৫ শত ১৬ বিলিয়ন টাকা (৭৪ দশমিক ৭ শতাংশ)। অভ্যন্তরীন উৎস হতে অর্থায়ন ৬০ হাজার ৩ শত ৫৮ বিলিয়ন টাকা (৯৪ দশমিক ৯ শতাংশ) এবং বৈদেশিক উৎস হতে অর্থায়ন ৩ হাজার ২ শত ১৬ বিলিয়ন টাকা (৫ দশমিক ১ শতাংশ) সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

          এ পরিকল্পনা প্রণয়নে সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতা এবং কোভিড-১৯ এর কারণে সৃষ্ট বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা বিশেষভাবে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে।

 

          এ সময় পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সদস্য (সিনিয়র সচিব) শামসুল আলম, পরিকল্পনা বিভাগের সচিব মোহাম্মদ জয়নুল বারী, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম এবং মামুন আল রশীদ উপস্থিত ছিলেন।

#

শাহেদ/রোকসানা/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২১/২১২৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর:  ৮৮৫

 

দ্রুত জ্বালানি গবেষণা ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে

             -- প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

          প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বীর বিক্রম বলেছেন, দ্রুত ‘জ্বালানি গবেষণা ল্যাব’ তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে। গবেষণার প্রতি আগ্রহ বাড়াতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থায়ন করা প্রয়োজন।

 

          উপদেষ্টা আজ বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল আয়োজিত ‘A review of BEPRC Applied Research Projects’ শীর্ষক ভার্চুয়াল সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          উপদেষ্টা বলেন, ভবিষ্যতের প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে শিল্পায়নের সাথে সমন্বয় করে গবেষণা করা প্রয়োজন। গবেষণা কার্যক্রম শুধু ঢাকা কেন্দ্রিক না করে সারাদেশেই ছড়িয়ে দেয়ার উদ্যাগ অব্যাহত রাখতে হবে। এ সময় তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিলকে Problem Solving Mode এ যেতে হবে। Needs Identify করে সেগুলোকে Focus করে গবেষণা করা আবশ্যক।

 

          বাংলাদেশের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে দক্ষ, সাশ্রয়ী এবং পরিবেশগতভাবে টেকসই উন্নয়নে বুদ্ধিবৃত্তিক নেতৃত্ব প্রদানের জন্য বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল গঠন করা হয়েছে। দেশের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে গবেষণার প্রয়োজনে একটি আন্তর্জাতিক প্লাটফর্ম গড়ে তোলার নিমিত্ত ইনোভেশন, ইনকিউবেশন ও অন্ট্রাপ্রনারশিপ (I2E)  এ তিনটি মূলনীতি অনুসরণে দেশের বিদ্যমান প্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধন এবং নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে কাউন্সিল বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করছে। 

 

          বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান জাকিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মাঝে সংযুক্ত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান ও পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন ।

 

#

 

আসলাম/রোকসানা/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২১২০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৮৮৪

 

বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে প্রাণিসম্পদ খাতের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে

                                                      -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি) :

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রাণিসম্পদ খাত ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে। এ খাতে কাজের ক্ষেত্র অনেক বেশি সম্প্রসারিত। এর মাধ্যমে দারিদ্র্য দূরীকরণ, উদ্যোক্তা তৈরি, বেকারত্ব দূর করা, গ্রামীণ অর্থনীতিকে সচল করা এবং মানুষের পুষ্টি ও আমিষের চাহিদার বিশাল যোগান দেওয়া সম্ভব। পাশাপাশি মাংস, ডিমসহ দুধ থেকে উৎপাদিত প্রাণিজাত পণ্য রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে প্রাণিসম্পদ খাতের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।

          আজ রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই) আয়োজিত জুনোসিস এবং আন্তঃসীমান্তীয় প্রাণিরোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের উদ্বোধনী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. নাথু রাম সরকারের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ আবদুল জব্বার শিকদার। কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য ও আলোচ্য প্রকল্পের কার্যক্রম সংক্ষিপ্তভাবে উপস্থাপন করেন প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুস সামাদ।

          মন্ত্রী এসময় বলেন, বিগত কয়েক বছর আমদানি ব্যতিরেকে নিজস্ব উৎপাদনের মাধ্যমে কোরবানির পশুর চাহিদা মিটিয়ে ‍উদ্বৃত্ত পশু থেকে যাচ্ছে। প্রাণিসম্পদের উৎপাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এটা একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন। এসব কিছুই গবেষণাধর্মী অর্জনের মাধ্যমে সম্ভব হয়েছে। বিএলআরআই এর বিজ্ঞানী ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও গবেষকরা এ সফলতার অংশ। এ কারণে কর্মক্ষেত্রে সৃজনশীলতা থাকতে হবে। নতুন ‍কিছু সৃষ্টির মাধ্যমে কাজকে ব্যাপৃত করতে পারলে, বন্ধ্যাত্ব অবস্থাকে উন্মুক্ত করে দিতে পারলে তা বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় হতে পারে।

          ঐকান্তিক ইচ্ছা, নিরলস প্রচেষ্টা, অধ্যাবসায়, গভীর আন্তরিকতা ও সততার সমন্বয় করে নিজেকে নিবিষ্ট রাখতে পারলে গবেষকরা আমাদের অনেক কিছু দিতে পারেন বলেও এসময় মন্তব্য করেন মন্ত্রী।

          কর্মকর্তাদের উদ্দেশে এসময় মন্ত্রী বলেন, যাদের অবদানের কারণে এ বাংলাদেশ, তাদের কথা মাথায় রেখে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে। সততা ও নীতি-নৈতিকতায় উদ্বুদ্ধ হতে হবে। মূল্যবোধের জায়গা ফিরিয়ে আনতে হবে। দুর্নীতি ও অনিয়ম থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হবে। ক্ষমতার খুব কাছে থেকে নিজেকে ক্ষমতা থেকে দূরে রাখার যে কৃতিত্ব, ক্ষমতা হাতে পেয়ে ক্ষমতা অপব্যবহারে সে কৃতিত্ব নেই। অর্থ ব্যয় না করে মেধা ও জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনের মাঝেই কৃতিত্ব।

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, বিএলআরআই ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রাণিসম্পদ খাতের বিজ্ঞানী-গবেষক ও উপকারভোগী, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট শিক্ষকবৃন্দ এবং ইউএসএইড ও এফএও’র প্রতিনিধিগণ কর্মশালায় উপস্থিত থেকে মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

#

 

ইফতেখার/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২১/২১২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ৮৮৩

 

ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে ডিজিটাল সেবা দ্রুত পৌছে দেয়ার সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে

                                                                -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ব্লকচেইন হচ্ছে বর্তমান বিশ্বকে পরিবর্তন করার ‘ফাউন্ডেশন টেকনোলজি’। সরকার তথ্যের স্বচ্ছতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ব্লকচেইনের বহুমাত্রিক ব্যবহার শুরু করেছে। ইতোমধ্যেই জমির রেকর্ড, শিক্ষা সনদ, স্বাস্থ্য সেবা সংক্রান্ত তথ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার শুরু হয়েছে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল মিলনায়তনে “ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ- ২০২১” উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন।

 

          পলক বলেন, ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনসহ জনগণের কাছে সরকারের ডিজিটাল সেবাগুলোকে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও দ্রুত পৌঁছে দেয়ার যে সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে তা কাজে লাগাতে হবে। তিনি এ প্রযুক্তি দেশের তরুণ-তরুণীদের কাছে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবকে মোকাবিলা করার ওপর জোর দেন। 

 

          সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ব্লকচেইন, ইন্টারনেট অভ্‌ থিংস, রোবোটিকসের মতো ফ্রন্টিয়ার প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা পেতে দেশে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযোগী দক্ষ মানুষ হয়ে গড়ে উঠতে পারে। সরকার ব্লকচেইন প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্ভাবনী সমাধান তৈরিতে শিক্ষার্থী ও তরুণদের উৎসাহিত করছে, যাতে তা কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য খাতে ব্যবহার করে সাশ্রয়ী সেবা প্রদান করা যায়। দেশের তরুণদের ব্লকচেইন টেকনোলজি সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা ও পারদর্শী করতে ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডের আয়োজন সময়োপযোগী পদক্ষেপ বলে তিনি উল্লেখ করেন।

 

          সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ২৫-২৭ ফ্রেব্রুয়ারি তিন দিনব্যাপী এ অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে। বাংলাদেশে এ দ্বিতীয়  ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড আসরে সারাদেশের ৭০টি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২৫৬টি দল আবেদন করেছে। ব্লকচেইন প্রকল্পের গুণগত মান বিবেচনায় চূড়ান্ত পর্বে ৪০টি দলকে মনোনীত করা হয়েছে। এই প্রতিযোগিতা থেকে নির্বাচিত ১২টি শীর্ষ দল আগামী জুলাই মাসে ইন্টারন্যাশনাল ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। এবারের ন্যাশনাল ব্লকচেইন অলিম্পিয়াডের তিন দিনে ব্লকচেইন বিষয়ক ৪টি গুরুত্বপূর্ণ সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে।

 

          বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেবের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ব্লকচেইন অলিম্পিয়াড বাংলাদেশ (বিসিওএলবিডি) এর আহ্বায়ক বুয়েটের সাবেক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, বিসিওএলবিডি এর সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ এন করিম।

 

#

 

শহিদুল/রোকসানা/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২১৫০ ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর:  ৮৮২

 

মুজিববর্ষ উপলক্ষে আন্তর্জাতিক পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার উদ্বোধন আগামীকাল

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

          মুজিব জন্মশতবর্ষ উদযাপনে ঢাকা ওআইসি ইয়্যুথ ক্যাপিটাল-২০২০ বাংলাদেশ প্রোগ্রামের আওতায় আগামীকাল বেলা ৩টায় বায়তুল মুকাররমস্থ ইসলামিক ফাউন্ডেশন অডিটোরিয়ামে আন্তর্জাতিক পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতার উদ্বোধন অনুষ্ঠান ও মিডিয়া ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হবে।

 

          অনুষ্ঠানে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান প্রধান অতিথি এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন। আরো উপস্থিত থাকবেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন,  যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আখতার হোসেন, ইসলামিক  কো-অপারেশন ইয়্যুথ ফোরামের সভাপতি তাহা আয়হান। ওআইসিভুক্ত মুসলিম  ও  অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিগণ অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত হতে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। 

 

          ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, ওআইসি ইয়্যুথ ক্যাপিটাল এবং ইসলামিক  কো-অপারেশন ইয়্যুথ ফোরাম যৌথভাবে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে।

 

#

 

আনোয়ার/রোকসানা/মাসুম/রেজুয়ান/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০২৫ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর:  ৮৮১

 

সাধারণ মানুষের সেবা ও কল্যাণে  অগ্রাধিকার দিয়ে হাসপাতাল  পরিচালনা করুন

                                                                               -- ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

 

মুন্সিগঞ্জ, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, সাধারণ মানুষের সেবা ও কল্যাণ অগ্রাধিকার দিয়ে হাসপাতাল পরিচালনা করতে হবে। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার স্বাস্থ্য সেবা সহজ করা এবং জনগণকে মানসম্পন্ন চিকিৎসা সেবা প্রদান নিঃসন্দেহে মহৎ উদ্যোগ। তিনি বলেন, হামদর্দকে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে   চিকিৎসা সেবা প্রদান অব্যাহত রাখতে হবে। তখনই ওয়াকফ প্রতিষ্ঠান হিসেবে এর উদ্দেশ্য সফল হবে।

 

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আজ মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ ক্যাম্পাসে হামদর্দ জেনারেল হাসপাতালের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ববক্তৃতায়  এসব কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, অধিক জনসংখ্যার এদেশে  চিকিৎসা সেবা সহজ করার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার এলোপ্যাথিক চিকিৎসার পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিক, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার সুযোগ প্রসারিত করেছে। 

 

          ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন,  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার  নেতৃত্বে উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দুর্নীতিমুক্ত, মানসম্মত, অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো আবশ্যক। প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে দেশের আইনকানুন বিধি বিধানের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে এবং  মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণা করে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে হবে।  সরকার  ঘোষিত দুর্নীতির প্রতি জিরো টলারেন্স নীতি, টেকসই উন্নয়ন নীতি এবং মানসম্পন্ন সেবার নীতির প্রতি বিশেষ গুরুত্ব রেখে হাসপাতাল পরিচালনা করা হলে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করা সহজতর হবে।

 

          হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের  ভাইস চ্যান্সেলর  ড. মোঃ আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে  অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন সংসদ সদস্য মৃণাল কান্তি দাস, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নুরুল ইসলাম, ওয়াকফ প্রশাসক আব্দুল্লাহ সাজ্জাদ, হামদর্দ বোর্ড অভ্‌  ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান সাবেক সচিব কাজী গোলাম রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান ও বারডেমের মহাসচিব ডা. এ কে আজাদ খান, হামদর্দ বোর্ড অভ্‌ ট্রাস্টিজের সদস্য আবু তৈয়ব মোহাম্মদ জহিরুল আলম, হামদর্দ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. হাকীম মোঃ ইউসুফ হারুন ভূঁইয়া, হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার চৌধুরী মোহাম্মদ  হাসান, গজারিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আমিরুল ইসলাম, মুন্সিগঞ্জ জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা প্রমুখ।

 

#

 

আনোয়ার/মাসুম/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২২.১৭ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর:  ৮৮০

 

জাতির পিতার সমাধি জিয়ারত করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

 

গোপালগঞ্জ, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

          প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন আজ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। তিনি জাতির পিতার  স্মৃতির প্রতি  শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন। পরে তিনি সমাধি প্রাঙ্গণে রক্ষিত পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।

 

          এর আগে প্রতিমন্ত্রী গোপালগঞ্জে প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (পিটিআই) পরিদর্শন করেন এবং কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় করেন। তিনি বলেন, সরকার প্রায় শতভাগ শিশুকে বিদ্যালয়ে ভর্তি করাতে সক্ষম হয়েছে। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করাই এখন আমাদের মূল চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই।  সরকার দক্ষ শিক্ষক-কর্মকর্তা গড়ার লক্ষ্যে তাদেরকে দেশ-বিদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে।

 

          এ সময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    

#

 

রবীন্দ্রনাথ/রোকসানা/মাসুম/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০৪৫ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর:  ৮৭৯

 

ইংরেজি শিক্ষার সাথে উন্নয়নের কোন সম্পর্ক নেই

                                     -- পরিকল্পনা মন্ত্রী

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

          ইংরেজি শিক্ষার সাথে উন্নয়নের কোন সম্পর্ক নেই মন্তব্য করে পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, বিশ্বের অনেক দেশের জনগণ ইংরেজি না জানলেও তারা দেশকে উন্নত দেশে পরিণত করেছে।

 

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় এনইসি সম্মেলন কক্ষে মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী বলেন, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, চীন, জাপানের লোকেরা মাতৃভাষায় কথা বলে। ইংরেজি না শিখলেও তারা উন্নত জাতি হিসেবে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।

 

          মন্ত্রী আরো বলেন, আমরা যদি পুরোপুরি মাতৃভাষায় ফিরে যাই এবং মাতৃভাষাকে আমরা সামনে রাখি, তাহলে বোধহয় অনুন্নয়নের অনেকগুলো বিষয় আমরা মোকাবিলা করতে পারবো।

 

          পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য মামুন আল রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমির মহাপরিচালক আবুল কাসেম, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য মোসাম্মৎ নাসিমা বেগম ও শরীফা খান প্রমুখ৷

 

#

 

শাহেদ/রোকসানা/নাইচ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২১/২০৪০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর: ৮৭৮

 

কৃষি গবেষণার  বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানসমূহকে লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর

 

ঢাকা, ১০ ফাল্গুন (২৩ ফেব্রুয়ারি):

 

          বাংলাদেশের টেকসই কৃষি উন্নয়নে কৃষি গবেষণার বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানসমূহ (সিজিআইএআর)কে লাগসই প্রযুক্তি ও আইডিয়া উদ্ভাবনের আহ্বান জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক।

 

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) মিলনায়তনে সিজিআইএআর এডভাইজরি কমিটির ৭ম সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান।

 

          এ সময় ওয়ার্ল্ডফিসকে বাংলাদেশের মাছের রোগ নিয়ন্ত্রণ ও দেশীয় মাছকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষায় গবেষণা ও সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং আন্তর্জাতিক ভুট্টা ও গম উন্নয়ন কেন্দ্র (সিমিট)কে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে ভুট্টায় ফল আর্মি ওয়ার্ম পোকার আক্রমণ ও গমের ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান মন্ত্রী।

 

          মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন ও খাদ্য উৎপাদনে অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। কিন্তু ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্য নিরাপত্তা বজায় রাখতে সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে পরিবর্তিত বিশ্বপরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে বাংলাদেশের মতো কৃষিপ্রধান দেশগুলোকে এখন থেকে নতুন করে গবেষণা নিয়ে ভাবতে হবে। এসব ক্ষেত্রে সিজিআইএআর গবেষণা সম্প্রসারণ, নতুন প্রকল্প ও কর্মসূচি নিয়ে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করতে পারে। এছাড়া, বাংলাদেশের কৃষি তথা অর্থনৈতিক উন্নয়নে ইরিসহ অন্যান্য গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলো আরো জোরালো কার্যক্রম নিয়ে এগিয়ে আসবে বলেও কৃষিমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন।

 

          উল্লেখ্য, কৃষি গবেষণা, উন্নয়ন ও নীতি প্রণয়নে কাজ করে এমন ১৫টি বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্লাটফর্ম হলো কনসাল্টেটিভ গ্রুপ ফর ইন্টারন্যাশনাল এগ্রিকালচার রিসার্চ (সিজিআইএআর)। ১৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ইরি, সিমিট, ওয়ার্ল্ডফিস, ইপরি, সিয়াট, ও সিআইপি বাংলাদেশে কাজ করছে। বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নে এসব আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে আসছে। বর্তমানে দেশে ৪৭টি প্রকল্প ও কর্মসূচি বা

2021-02-24-15-45-ebbcaf7af5ca240ef8fa9e6f46baf12f.docx