তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৫
সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে মাদক নির্মূল করতে হবে
-- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
রৌমারী (কুড়িগ্রাম), ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেছেন, সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে পারলেই দেশ থেকে চিরতরে মাদক নির্মূল করা সম্ভব হবে। এজন্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী-সহ সর্বস্তরের জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন।
প্রতিমন্ত্রী আজ কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারী উপজেলা সম্মেলন কক্ষে উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, শুধু সরকারি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে মাদক নির্মূল করা সম্ভব নয়। মাদক নির্মূল করতে হলে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। মাদক বিরোধী আন্দোলনে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ ও সম্পৃক্ত করে গ্রামে গ্রামে মাদক নির্মূল কমিটি গঠন করতে হবে। যারা প্রকৃত মাদক ব্যবসায়ী তাদের তালিকা তৈরি করে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সহযোগিতা করবে।
পরে প্রতিমন্ত্রী রৌমারী উপজেলার স্বতন্ত্র এবতেদায়ি ও ননএমপিওভুক্ত মাদ্রাসার ১০৬ জন শিক্ষকের প্রত্যেকে ৫ হাজার টাকা এবং ১১জন কর্মচারীকে প্রত্যেকে ২ হাজার ৫০০ টাকার চেক বিতরণ করেন।
রৌমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল্ল্যাহের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আল ইমরান, সহকারি পুলিশ সুপার (রৌমারী সার্কেল) এমএইচ মাহফুজার রহমান, এনএসআই’র সহকারী পরিচালক মহসিনুজ্জামান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল ইসলাম মিনু ও রৌমারী প্রেসক্লাব সভাপতি সুজাউল ইসলাম সুজা।
#
রবীন্দ্রনাথ/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৪
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সাবেক গাড়িচালকের পরিবারের নিকট প্রধানমন্ত্রীর অনুদান হস্তান্তর
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল আজ সচিবালয়ে যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সাবেক গাড়িচালক মৃত মোঃ সাখাওয়াত হোসেনের পরিবারের নিকট তাঁর চিকিৎসায় ব্যয়িত অর্থ নির্বাহের জন্য প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত পাঁচ লাখ টাকার চেক তুলে দিয়েছেন ।
মৃত মোঃ সাখাওয়াত হোসেনের স্ত্রী শেফালী বেগম উক্ত চেক গ্রহণ করেন। চেক গ্রহণকালে শেফালী বেগম প্রধানমন্ত্রী এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এ সময় যুব ও ক্রীড়া সচিব মোঃ আখতার হোসেন, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ আখতারুজ্জামান কবীর ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
আরিফ/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২০১৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮৩
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়েছে
-- শিল্প প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশকে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, আর্থসামাজিক সকল ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ সফলতার স্বাক্ষর রাখছে এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় আর্থ-সামাজিক বিভিন্ন সূচকের মানে বাংলাদেশ আজ এগিয়ে আছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর উত্তরার ১১নং সেক্টরে সোনারগাঁও জনপথ সড়কে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিবস উপলক্ষে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন আয়োজিত ‘পরস্পরা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।
শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের উন্নত দেশগুলো যখন করোনা মোকাবিলায় হিমশিম খাচ্ছে, তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব ও নির্দেশনার আলোকে কাজ করে দেশে করোনা মোকাবিলায় সরকার সফলতার স্বাক্ষর রাখছে। প্রতিমন্ত্রী এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ৩১ দফা নির্দেশনা অনুসরণ করে শিল্প কারখানায় উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত থাকার আহ্বান জানান।
#
মাসুম/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২০০০ঘণ্টা
Handout Number : 3682
Bangladesh India Foreign Ministers meet
for Joint Consultative Commission
Dhaka, September 29:
The 6th meeting of the Joint Consultative Commission (JCC) between Bangladesh and India was held on today in a warm and cordial atmosphere. The JCC was co-chaired by Foreign Minister of Bangladesh Dr. A K Abdul Momen and External Affairs Minister of India Dr. S Jaishankar. Secretaries and high level representatives from a large number of Ministries and Divisions of both countries joined the meeting. Although it was Dhaka’s turn to host the meeting, due to the COVID-19 situation, the meeting was held on web platform.
During the meeting, the two Ministers reviewed and discussed the entire gamut of bilateral relations including cooperation on connectivity, security, political issues, development, trade and investment, power and energy sector and people to people contacts. Both sides expressed satisfaction that even during the current situation induced by the pandemic COVID-19, Bangladesh and India have maintained robust engagements. The two Foreign Ministers recognized the positive trajectory of bilateral relations enjoyed by the two countries and exchanged gratitude with each other for maintaining the gesture of good neighborliness.
In the backdrop of the ongoing pandemic, both sides discussed collaboration in the health sector specially in terms of supply, delivery, distribution and co-production of COVID-19 vaccine. Foreign Minister of Bangladesh appreciated India’s assurance on prioritizing Bangladesh for supply of the potential vaccine in the future.
Both sides agreed to jointly celebrate the Golden Jubilee of the Independence of Bangladesh and the fiftieth anniversary of the establishment of diplomatic relations between the two countries. It was agreed that a virtual meeting at Prime Ministers’ level would be held in December 2020 between the two countries. A number of programs were proposed to be organized jointly to mark the two epoch events, such as revival of the historic Mujibnagar-Kolkata road, honoring the Indian war veterans, ceremonial military parades on 16 December, organizing friendship fairs, year-long seminars in different cities of Bangladesh and India and simultaneous launching of a website on 50 years of victory and friendship. The two sides agreed to establish Bangabandhu-Bapu digital museums both in Bangladesh and India. The Indian Government would also release a commemorative stamp on the birth centenary of Bangabandhu on 16 December 2020 to pay their homage to the life and ideology of Bangabandhu.
The two Ministers stressed on the need forstrengthening effective implementation of the Coordinated Border Management Plan. Bangladesh side highlighted that the entire nation is deeply concerned at the rise in killings of Bangladeshi nationals by Indian border forces. Indian side agreed that the loss of civilian lives at the border is a matter of concern. Both sides urged the concerned border forces to enhance coordinated measures to bring down border incidents to zero.
Both sides underscored the necessity of early resolution of the Teesta water sharing and early resolution of agreements on sharing of all common rivers. The two sides also agreed to hold the long pending Joint Rivers Commission meeting soon at the Ministerial level to address outstanding issues on water resources cooperation.
The two Ministers positively reviewed the possibilities of resumption of air connectivity, during the ongoing pandemic, through special air bubble arrangement with equal share of frequencies and routes by the carriers of the two countries. Bangladesh side requested the Indian side to reciprocally ease visa and land border restrictions for Bangladeshi nationals, particularly for medical patients and students enrolled in various educational institutions of India.
Bangladesh side thanked India for the concessions being provided under SAFTA. However, various non-tariff barriers and lack of adequate trade facilitation is impeding flow of Bangladeshi products into India, particularly, the North East. Bangladesh requested Indian side to address issues of accreditation, certification, standardization, port restrictions and developing port infrastructure to enable exports of Bangladesh into India. Bangladesh Foreign Minister requested his Indian counterpart to look into the export of essential commodities, such as onions by India, since this impacts the domestic market of Bangladesh. Bangladesh also stressed on the equitable application of investment policies by India.
Both sides discussed implementation of the development projects under Indian Lines of Credit in a timely manner. A high-level monitoring committee was agreed to be formed with Secretary ERD and Indian High Commissioner in Bangladesh leading the committee on each side. Enhancing cooperation on energy and power sector through facilitation of tripartite power-energy cooperation among Bangladesh-India-Nepal and Bangladesh-India-Bhutan was also discussed.
During the meeting, Bangladesh Foreign Minster expressed hope that as a non-permanent member of the UN Security Council, India would play a more meaningful role for a lasting solution to the Rohingya crisis, including their early repatriation to Myanmar in a safe and sustainable manner.
The Talks were held in a very cordial environment. After the Talks, both Ministers jointly unveiled two commemorative stamps as part of the celebration of the 150th birth anniversary of Mahatma Gandhi.
It may be noted that the 5th JCC meeting was held in February 2019 in New Delhi.
#
Tohidul/Farhana/Nice/Sanjib/Salim/2020/19.40 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৮১
অধ্যাপক আ ফ ম শামসুল হুদার মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক আ ফ ম শামসুল হুদার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ।
এক শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি বলেন, অধ্যাপক শামসুল হুদার মৃত্যুতে দেশ একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদকে হারালো।
রাষ্ট্রপতি মরহুম অ ফ ম শামসুল হুদার রূহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
ইমরানুল/ফারহানা/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৯৪৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৬৮০
বৃক্ষরোপণ আজ আন্দোলনে রূপ নিয়েছে
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বৃক্ষরোপণ আজ একটি আন্দোলনের রূপ নিয়েছে বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।
মুজিব শতবর্ষে দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ রাজধানীতে জাতীয় সংসদ ভবন চত্বরে গাছের চারা রোপণ শেষে মন্ত্রী একথা বলেন। তিনি এ সময় সংসদ চত্বরে গাছ লাগানোর কর্মসূচি নেয়ার জন্য স্পিকারকে ধন্যবাদ জানান।
মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের নেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে পদার্পণ করার পর থেকে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে এসেছেন। তিনি ১৯৮১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৮৩ সাল থেকে বাংলাদেশে কৃষক লীগের মাধ্যমে মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করেছিলেন। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে তিনি যখন প্রথম জনগণের রায়ের দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পান, তখন থেকে তিনি বৃক্ষরোপণকে আরো বেগবান করার জন্য সরকারিভাবে নানা কর্মসূচি গ্রহণ করেন।’
আজ বৃক্ষরোপণ একটি আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়েছে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘মানুষ হাট-বাজারে গিয়ে অন্যান্য পণ্য কেনার পাশাপাশি হাতে করে দু’টি গাছও নিয়ে আসেন। একটি করে ফলজ, বনজ, ভেষজ গাছ লাগানোর যে শ্লোগানটি প্রধানমন্ত্রীর দেয়া শ্লোগান। সেকারণে বাংলাদেশে বৃক্ষআচ্ছাদিত এলাকার পরিমাণ গত ১১ বছরে অনেক বেড়েছে। একইসাথে আমরা যদি সামাজিক বনায়ন, রাস্তার ধারে বনায়ন এগুলো ধরি তাহলে বনভূমির পরিমাণ ২০০৮ সালের তুলনায় বেশ কয়েক শতাংশ বেড়েছে এবং বৃক্ষরোপণকে প্রধানমন্ত্রী আন্দোলনে রূপান্তরিত করার কারণেই এটি সম্ভব হয়েছে, বলেন মন্ত্রী।
বৃক্ষ মানুষকে বহুমাত্রিক সুবিধা দেয়, গাছ মানুষকে যেমন অক্সিজেন ও ফুল-ফল দেয়ার পাশাপাশি প্রকৃতিকে নির্মল করে এবং একইসাথে গাছ পানি ধরে রাখে। গাছের এই বহুমাত্রিক উপকারিতার জন্য নগর-বনায়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।
#
আকরাম/ফারহানা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৯৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৬৭৯
করোনা পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর প্রচার কার্যক্রমে আসছে ভিন্নমাত্রা
-- তথ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
করোনা পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর প্রচার কার্যক্রমে ভিন্নমাত্রা যোগ হবে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপন মিডিয়া, প্রচার ও ডকুমেন্টেশন উপকমিটির সভায় সভাপতিত্বকালে সাংবাদিকদের মন্ত্রী একথা জানান।
তথ্যমন্ত্রীর সভাপতিত্বে বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মুরাদ হাসান, তথ্য কমিশনার ড. আবদুল মালেক, তথ্যসচিব কামরুন নাহার এসময় সভাকক্ষে উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে যে সমস্ত কর্মসূচি আমরা গ্রহণ করেছিলাম তার অনেকগুলোই করোনা ভাইরাসের কারণে বছরের প্রায় সাত মাস স্থগিত ছিল। সুতরাং বাকি সময়টুকুর মধ্যে দেশ ও বিশ্ব প্রেক্ষাপটে আমরা বাস্তবসম্মতভাবে কী কী করতে পারি সেটি বিশদ পর্যালোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
আগামী বছরের ১৭ মার্চ মুজিববর্ষ শেষ হতে যাচ্ছে, আবার আগামী বছর হচ্ছে আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী অর্থাৎ ৫০তম বার্ষিকী -এই প্রেক্ষাপট নিয়েও আমরা আলোচনা শুরু করেছি, জানান ড. হাছান। তিনি বলেন, বিশ্ব মহামারি পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে যে সমস্ত অনুষ্ঠান জনসমাগম না করেও করা যায় এবং অনলাইনভিত্তিক কার্যক্রমের মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব, সেগুলো পর্যালোচনা করা হচ্ছে।
উদাহরণ দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যেমন আমরা অনেকগুলো প্রামাণ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পরিকল্পনা করেছিলাম। সেগুলোর নির্মাণ কাজ অনেক দূর এগিয়েছে। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে নির্মাণ কাজে বাধাগ্রস্ত হয়েছে। বাকি সময়ের মধ্যে আমরা সেগুলো কীভাবে সম্পন্ন করতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা চলছে।’
তথ্যমন্ত্রী এ সময় উল্লেখ করেন, ‘করোনা ভাইরাসের কারণে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা মুজিববর্ষের অনেক প্রোগ্রাম সীমিত ও স্থগিত করেছেন। বহুদিন ধরে মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানসহ নানা অনুষ্ঠানমালার প্রস্তুতি গ্রহণ করা হলেও করোনাভাইরাসের হাত থেকে দেশের মানুষকে যথাসম্ভব মুক্ত রাখার চেষ্টায় প্রধানমন্ত্রী মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বাতিল করেছিলেন, অন্যান্য অনেক অনুষ্ঠানও বাতিল হয়েছে। এতে দেখা গেছে, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় বাংলাদেশ অনেক দেশের তুলনায় ভালো অবস্থানে আছে। করোনা আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুর হার পৃথিবীর যে ক’টি দেশে সবচেয়ে কম বাংলাদেশ তার মধ্যে একটি। প্রধানমন্ত্রীর সময়োচিত পদক্ষেপের কারণেই এটি সম্ভবপর হয়েছে।’
জীবন এবং জীবিকার মধ্যে সমন্বয় ঘটিয়ে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সচল রেখেছেন এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ এশিয়ার প্রায় সবদেশকে পেছনে ফেলেছে উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের প্রক্ষেপণ অনুযায়ী এ বছর করোনার মধ্যে পৃথিবী যখন স্তব্ধ যেখানে বেশিরভাগ দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ঋণাত্বক, তখন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে ৫ দশমিক ২ শতাংশ।
প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন অর রশীদ, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক হোসনে আরা তালুকদার, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আকতার হোসেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বহিঃপ্রচার অনুবিভাগের মহাপরিচালক সামিয়া হালিম, একাত্তর টেলিভিশনের মহাপরিচালক মোজাম্মেল বাবু, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন, সাংবাদিক নাঈমুল ইসলাম খানসহ উপকমিটির সদস্যবৃন্দ সভায় অনলাইনে সংযুক্ত হন।
#
আকরাম/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯২৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৩৬৭৮
খাদ্য নিরাপত্তায় দেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে
-- কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, সরকারের দূরদর্শী নেতৃত্বে কৃষিক্ষেত্রে ও খাদ্য নিরাপত্তায় বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। বাংলাদেশ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। খাদ্য নষ্ট ও অপচয় রোধেও সরকার কাজ করছে। ডেল্টা প্ল্যান, কান্ট্রি ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (সিআইপি-২), জাতীয় কৃষি নীতিতেও এ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। একই সাথে, খাদ্য নষ্ট ও অপচয় কমিয়ে আনতে কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ও এগ্রো-প্রসেসিংয়ে সরকার অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছে। সরকারের এসব উদ্যোগের পাশাপাশি উৎপাদক, ক্রেতা-ভোক্তাসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে।
মন্ত্রী আজ অনলাইনে ‘বাংলাদেশে খাদ্য নষ্ট ও অপচয় রোধে চ্যালেঞ্জ ও সমাধান’ শীর্ষক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ সোসাইটি ফর হর্টিকালচারাল সায়েন্স (বিএসএইচএস) এবং খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বাংলাদেশ যৌথভাবে জাতিসংঘ ঘোষিত ‘খাদ্য নষ্ট ও অপচয় বিষয়ে আন্তর্জাতিক সচেতনতা দিবস’ পালন উপলক্ষে এ সেমিনারটি আয়োজন করে। ‘খাদ্য নষ্ট ও অপচয়’ বিষয়ে বিশ্বব্যাপী সবাইকে সচেতন করতে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ২৯ সেপ্টেম্বরকে আন্তর্জাতিক সচেতনতা দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। প্রথমবারের মতো এ বছর বিশ্বব্যাপী দিবসটি পালিত হচ্ছে। প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘খাদ্য নষ্ট ও অপচয় বন্ধ করুন। মানুষের জন্য। পৃথিবীর জন্য।’ (Stop Food Loss and Waste. For the People. For the Planet)।
বাংলাদেশ সোসাইটি ফর হর্টিকালচারাল সায়েন্সের সভাপতি মোঃ সালেহ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এফএও’র বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট ডি. সিম্পসন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মোঃ আবদুল মুঈদ, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের হর্টিকালচার বিভাগের অধ্যাপক মোঃ আশরাফুল ইসলাম, বিএসএইচএস’র মহাসচিব আফজাল হোসেন ভূইয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এফএও ঢাকার চিফ টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার নাওকি মিনামিগুচি ও বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের হর্টিকালচার বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ কামরুল হাসান।
#
কামরুল/ফারহানা/খালিদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৭৭
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে উন্নয়নের বিপ্লব সাধিত হয়েছে
-- শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনি বলেন, যুদ্ধ বিধ্বস্ত স্বাধীন বাংলাদেশকে পুর্নগঠনে বঙ্গবন্ধু যে উন্নয়ন কার্যক্রমের সূচনা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা সে কার্যক্রমের পূর্ণতা দিয়েছেন। জাতির পিতা সমুদ্র আইন করে গিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা সমুদ্র বিজয় করেছেন, বঙ্গবন্ধু স্থল সীমা আইন করে গিয়েছিলেন তাঁরই কন্যা সফলভাবে ছিটমহল বিনিময় সম্পন্ন করেছেন। বঙ্গবন্ধু বেতবুনিয়া ভু-উপগ্রহ কেন্দ্র স্থাপন করেছিলেন তাঁরই ধারাবাহিকতায় শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট উৎক্ষেপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু পদ্মা সেতুর স্বপ্ন দেখেছিলেন শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুকে বাস্তবে রূপ দিয়েছেন।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন উপলক্ষে ৫২ ভাষায় অনূদিত পিস এন্ড হারমোনি শীর্ষক ১৬টি কাব্যসংকলনের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
সাবেক সংস্কৃতি সচিব ও সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার কবি আজিজুর রহমান আজিজের সভাপতিত্বে এ সময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্টের ড. আবুল আজাদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু জন্মশতবর্ষ উদ্যাপনে জাতীয় কমিটির প্রধান সমন্বয়ক ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. জীনাত ইমতিয়াজ আলী ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আহমেদ রেজা।
#
খায়ের/খালিদ/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৮৪৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৭৬
কৃষিমন্ত্রীর সাথে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাকের সাথে বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর কার্যালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত তুরস্কের রাষ্ট্রদূত Mustafa Osman Turan সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে দু’দেশের কৃষি, প্রাণিসম্পদ, কৃষি যন্ত্রপাতি এবং ফুড প্রসেসিং নিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ও সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা হয়।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘তুরস্কের সাথে বাংলাদেশের গভীর সম্পর্ক বিদ্যমান। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের এ সম্পর্ক অটুট থাকবে। ভবিষ্যতে অর্থনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক-সহ সকল ক্ষেত্রে সহযোগিতা আরো বৃদ্ধি পাবে।’
মন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের নানাবিধ উদ্যোগ এবং কৃষিখাতে প্রণোদনার ফলে কৃষিতে অভাবনীয় সাফল্য এসেছে। বাংলাদেশ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। এখন মূল লক্ষ্য হলো কৃষিকে বাণিজ্যিকীকরণ ও আধুনিকীকরণ করা। সেজন্য কৃষিপণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ ও বাজারজাতে বাংলাদেশ সরকার গুরুত্বারোপ করছে। বাংলাদেশ কৃষিপণ্যের প্রক্রিয়াজাতে তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে থাকায় এক্ষেত্রে দু’দেশের একসাথে কাজ করার অনেক সুযোগ রয়েছে। এ সময় কৃষিমন্ত্রী এগ্রো প্রসেসিং ও কৃষি যান্ত্রিকীকরণে তুরস্কের সহযোগিতা কামনা করেন।
কৃষিক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসা করে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত বলেন, তুরস্কের ফুড প্রসেসিং ইন্ড্রাস্ট্রি অনেক শক্তিশালী, তিনি ফুড প্রসেসিং-সহ কৃষিক্ষেত্রে সহযোগিতার বিষয়ে আশ্বাস প্রদান করেন। তিনি আরো বলেন, টার্কিস কোঅপারেশন অ্যান্ড কোঅর্ডিনেশন এজেন্সি (TIKA) বাংলাদেশকে ফুড প্রসেসিংয়ে সহযোগিতার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এছাড়া, তুরস্কের বেসরকারি খাতের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদেরকেও দু’দেশের পারস্পরিক সহযোগিতার খাত চিহ্নিতকরণ ও কোঅপারেশনের ব্যাপারে সম্পৃক্ত করতে উদ্যোগ নেয়া হবে। এ সময় তুরস্কের রাষ্ট্রদূত আম, আনারস-সহ বিভিন্ন ফুড আইটেম বাংলাদেশ থেকে নেয়ার আগ্রহ ব্যক্ত করেন।
#
কামরুল/খালিদ/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৭৫
সাম্প্রদায়িক উসকানিতে না জড়ানোর আহ্বান মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রীর
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
সাম্প্রদায়িক উসকানিতে না জড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
আজ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা ও বিশিষ্ট পার্লামেন্টারিয়ান অ্যাডভোকেট সুধাংশ শেখর হালদারের ১৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পিরোজপুর জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদ ও সুধাংশ শেখর হালদার স্মৃতি সংসদের যৌথ উদ্যোগে পিরোজপুরে আয়োজিত স্মরণ সভায় রাজধানীর সচিবালয়ের নিজ দপ্তর থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান।
মন্ত্রী বলেন, ‘হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সকলে মিলে সম্মিলিতভাবে আমাদের ঐতিহ্যের বাংলাদেশকে সোনার বাংলাদেশে পরিণত করতে হবে। সে প্রত্যয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করছেন। সুধাংশ শেখর হালদারের উত্তরসূরি হিসেবে আমি ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের পাশে আছি। বাংলাদেশ হিন্দু, মুসলিম, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান আমাদের সকলের। কিছু কিছু ব্যক্তি ব্যাক্তিগত পর্যায়ের সমস্যকে সাম্প্রদায়িকতায় রূপ দেয়ার চেষ্টা করে। ধর্মীয় উসকানি দিয়ে পরিবেশ নষ্ট করতে চায়। এক্ষেত্রে সকলকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে।’
পিরোজপুর জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি বিমল চন্দ্র মণ্ডলের সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেন ও পুলিশ সুপার হায়াতুল ইসলাম খান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। স্মরণ সভায় অন্যান্যের মধ্যে পিরোজপুর জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক গোপাল বসু, পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক ও সিনিয়র সাংবাদিক গৌতম নারায়ণ রায় চৌধুরী, পিরোজপুর জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার সমীর কুমার দাশ, পিরোজপুর সদর উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নির্মল চ্যাটার্জী বক্তব্য রাখেন।
#
ইফতেখার/খালিদ/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৭৪০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৭৪
কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাস) সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১২ হাজার ৮৬৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করে এক হাজার ৪৮৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা তিন লাখ ৬২ হাজার ৪৩ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ২৬ জন-সহ এ পর্যন্ত ৫ হাজার ২১৯ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন দুই লাখ ৭৩ হাজার ৬৯৮ জন।
#
নাসিমা/পরীক্ষিৎ/রেজ্জাকুল/আসমা/২০২০/১৬০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩৬৭৩
একনেকে ৪টি প্রকল্প অনুমোদন : ব্যয় ৭৯৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা
ঢাকা, ১৪ আশ্বিন (২৯ সেপ্টেম্বর):
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক ৭৯৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়সংবলিত ৪টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে।
এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন প্রায় ৬২৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক উৎস হতে ঋণ ১৭২ কোটি ৮০ লাখ টাকা।
প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ গণভবনের সাথে সংযুক্ত হয়ে ভিডিও কনফারেন্স-এর মাধ্যমে শেরে বাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক-এর সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অনুমোদিত প্র