Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd August ২০২০

তথ্যবিবরণী ২২ আগস্ট ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩২০৫

 

প্রান্তিক  জনগোষ্ঠীর  জীবনমান  উন্নয়নে  সরকার  নিরলসভাবে কাজ করছে

                                                                -- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

 

          সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। এসব মানুষের অধিকারের বিষয়ে সরকার আন্তরিক। তারা যেন কোনোভাবে বঞ্চিত না হয় সে বিষয়ে সরকার অত্যন্ত সজাগ।

 

          মন্ত্রী আজ লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের আয়োজনে বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় সফট স্কিলস প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে ২০১৯-২০ অর্থবছরের এককালীন অনুদানের চেক বিতরণ অনুষ্ঠান ভার্চুয়ালি উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী বলেন, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। সারা বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাসে জর্জরিত ঠিক তখনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনা মহামারিকে  সফলতার সাথে নিয়ন্ত্রণে রেখে দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রেখেছেন।

 

          মন্ত্রী প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে বলেন, প্রশিক্ষণার্থীদের নিজেদের স্বাবলম্বী করতে দেওয়া হচ্ছে এককালীন এ অর্থ। তাই সরকারের এ উদ্দেশ্য যাতে ব্যাহত না হয় সে বিষয়ে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।

 

          অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের রংপুর বিভাগীয় উপ-পরিচালক আবু সালেহ মোঃ মুসা জঙ্গী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিন, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আব্দুল মতিন, প্রকল্প পরিচালক কামরুজ্জামান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আলম প্রমুখ।

 

#

 

জাকির/রাহাত/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২১১০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩২০৪

 

খ্যাতিমান ভাস্কর মৃণাল হকের মৃত্যুতে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

 

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ভাস্কর মৃণাল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

 

          মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় বলেন, মৃণাল হক ছিলেন দেশের একজন খ্যাতিমান ভাস্কর। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন প্রতিথযশা ভাস্কর্য শিল্পী হারালো। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গোল্ডেন জুবিলি টাওয়ার ভাস্কর্য, রাজধানীর পরীবাগ মোড়ে জননী ও গর্বিত বর্ণমালা, নৌসদর দপ্তরের সামনে অতলান্তিকে বসতি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনে রত্নদ্বীপ, হোটেল শেরাটনের সামনে রাজসিক ইত্যাদি কর্মের মধ্য দিয়ে এদেশের শিল্পপ্রেমী মানুষের হৃদয়ে চিরকাল তিনি বেঁচে থাকবেন।

 

          মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

 

#

 

শেফায়েত/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯০০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩২০৩

স্থানীয় পর্যায়ে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে পর্যটনের কথা বিবেচনায় রাখুন

                                                                   -- পর্যটন প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

          স্থানীয় পর্যায়ে যেকোনো উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণের ক্ষেত্রে পর্যটনের কথা বিবেচনায় রেখে কাজ করার জন্য প্রশাসনকে আহ্বান জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী।

          স্থানীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় পর্যটনকে সম্পৃক্তকরণ ও পর্যটন সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে আজ বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড কর্তৃক নাটোর জেলার সাথে আয়োজিত অনলাইন কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে এ আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্থানীয় প্রশাসন পর্যটনের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রকল্প অগ্রাধিকারভিত্তিতে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন  করবেন। পর্যটন আকর্ষণসমূহের নির্মাণ, উন্নয়ন, সংরক্ষণ ও  সংস্কার অগ্রাধিকারভিত্তিতে সম্পন্ন করতে হবে। পর্যটন গন্তব্যের সাথে সম্পৃক্ত সকল অপ্রশস্ত রাস্তা প্রশস্ত করার পরিকল্পনা প্রণয়ন করে দ্রুততার সাথে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

          মাহবুব আলী বলেন, কোভিড-১৯ এর কারণে মানুষ দীর্ঘদিন যাবৎ ঘরে অবস্থান করছে। কোভিড-১৯ পরবর্তী সময়ে দেশের পর্যটন গন্তব্যগুলোতে পর্যটকের ভীড় বাড়বে। সেই সময়ের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। পর্যটকেরা যেন সকল পর্যটন গন্তব্যে সঠিক ও উপযুক্ত পরিবেশ পায় স্থানীয় প্রশাসনকে তা নিশ্চিত করবে।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, পর্যটন সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরি না হলে পর্যটনের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি ব্যাহত হবে। পর্যটনের সাথে স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করার ক্ষেত্রে জনপ্রতিনিধি, স্থানীয় প্রশাসন ও গণমাধ্যম কর্মীদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবাইকে এই ব্যাপারে গুরুত্বের সাথে কাজ করার জন্য তিনি আহ্বান জানান। পর্যটন সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরি করার জন্য পাঠ্যপুস্তকে পর্যটন বিষয়ক রচনা অন্তর্ভুক্ত করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়কেও জানানো হবে। 

#

তানভীর/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৩২০২

 

                        কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ৭ ভাদ্র ( ২২ আগস্ট) :

 

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১১ হাজার ৩৫৬ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ হাজার ২৬৫ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ২ লাখ ৯২ হাজার ৬২৫ জন।

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৬ জন-সহ এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৯০৭ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ১ লাখ ৭৫ হাজার ৫৬৭ জন।

 

#

কাদের/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৭৫৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৩২০১

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দায় বেগম জিয়ারও

                                           -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

            তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, 'একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলার দায় বেগম খালেদা জিয়ারও।'

            আজ রাজধানীর তোপখানা রোডে জাতীয় প্রেসক্লাবে '২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার দ্রুত বিচারের দাবিতে' স্বাধীনতা পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।

            মন্ত্রী এ সময় ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নির্মমভাবে শহীদ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের সদস্য এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান ও তাদের আত্মার শান্তিকামনা করেন।

            মন্ত্রী বলেন, 'তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেগম জিয়া দেশের প্রধান বিরোধীদলীয় নেত্রীর নিরাপত্তা বিধান করতে পারেননি, সেই দায় তিনি এড়াতে পারেন না, তার জ্ঞাতসারেই এটা হয়েছে। এবং এই হামলার বিচারকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার জন্য তখন যা কিছু করা হয়েছে, সবকিছুর দায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার ওপর বর্তায়। অর্থাৎ তিনিও এই অভিযোগে অভিযুক্ত বিধায় পরিপূর্ণ বিচারের জন্য তাকেও বিচারের আওতায় আনা প্রয়োজন।'

            ১৬ বছর আগে ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ সমাবেশে পাহারায় বাধা দিয়ে, গ্রেনেড হামলা করে নিহত-আহতদের উদ্ধারে ও চিকিৎসায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির কথা স্মরণ করে সেই হামলায় আহত সাক্ষী হিসেবে ড. হাছান বলেন, এই গ্রেনেড হামলা শুধু বাংলাদেশের নয় পৃথিবীর ইতিহাসেই একটি ন্যাক্কারজনক ঘটনা। সমসাময়িক বিশ্বে আর কোথায় সংসদের বিরোধী দলের নেতা যেখানে বক্তব্য রাখছেন, সেখানে এরকম গ্রেনেড হামলা করা হয়েছে?- প্রশ্ন রাখেন তিনি।

            'হত্যা-খুনই বিএনপি'র রাজনীতির মূল প্রতিপাদ্য' উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, 'জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুকে হত্যার ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে মসনদে আরোহণ করেন, ক্ষমতা নিষ্কন্টক রাখতে সেনাবাহিনীর শতশত জওয়ানকে হত্যা করেন। বেগম জিয়াও একইপথ অনুসরণ করেন। বিএনপি আমলে শাহ এএমএস কিবরিয়া, আহসানউল্লাহ মাস্টার, মমতাজ উদ্দীন, মঞ্জুরুল ইমামকে জনসভার মধ্যে হামলা করে হত্যা করা হয়েছে। শেখ হেলাল, সুরঞ্জিত সেন গুপ্তের ওপর হামলা হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়ার দীর্ঘদিন ক্ষমতা ধরে রাখার প্রয়াসে এবং খায়েশে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে এইসব হামলা পরিচালিত হয়।'

            এইসব কারণেই কানাডার আদালত বিএনপিকে একটি সন্ত্রাসী দল হিসেবে রায় দিয়েছে, অর্থাৎ আন্তর্জাতিকভাবেও বিএনপি একটা সন্ত্রাসী দল হিসেবে স্বীকৃত, জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, “গতকাল বিএনপি নেতারা অনেকে অনেক কথা বলেছেন। সেগুলো সবই 'ঠাকুর ঘরে কে রে! আমি কলা খাই না' ধরনের কথা। তাদের উচিত এই ঘৃণ্য হামলার জন্য জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। তাহলে হয়তো জনবিচ্ছিন্ন বিএনপিকে আবার জনগণ কাছে নিলেও নিতে পারে।”

            আয়োজক সংগঠনের উপদেষ্টা ব্যারিস্টার জাকির আহমেদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহাদত হোসেন টয়েলের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে সভায় বক্তব্য রাখেন সাবেক বিচারপতি এ এইচ এম সামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দার, এম এ করিম, আহমেদ ইমতিয়াজ মন্নাফী, স্বাধীনতা পরিষদ সভাপতি জিন্নাত আলী জিন্নাহ প্রমুখ।

#

আকরাম/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭৪৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩২০০                                           

 

ই-নথি থেকে ডিজিটাল নথি যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ
                                                     ....আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট):


          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, ডিজিটাল সেবা জনগণের হাতের মুঠোয় এনে দিতে এবার ১৮ হাজার উপজেলা অফিস এবং ইউনিয়ন পর্যায়ের ৪০ হাজার অফিসকেও উচ্চগতির ইন্টারনেটের অধীনে এনে সেখানেও ই-নথি ব্যবহারের অধীনে আনতে কাজ করছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। একই সঙ্গে লাল ফিতার দৌরাত্ম্যকে জাদুঘরে পাঠিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণে জনবান্ধব প্রশাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে ই-নথি থেকে ডিজিটাল নথি যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।


          প্রতিমন্ত্রী আজ  জুম অনলাইনে  এটুআই প্রোগ্রামের উদ্যোগে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের একান্ত সচিবদের নিয়ে ই-নথি বিষয়ক  এক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।


          পলক বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশে বাস্তবায়নে লাল ফিতার দৌরাত্ম্যকে সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করে একটি জনবাদ্ধব জনপ্রশাসন গড়ে তুলতে ই-নথির ব্যবহার ইউনিয়ন সেবা সেন্টার পর্যন্ত বিস্তৃত করা হবে।
ইতোমধ্যেই সরকারের ৮ হাজার ২৩৪ টি দপ্তর ই-নথি ব্যবহার করছে উল্লেখ করে পলক বলেন, খুব দ্রুততম সময়ে উপজেলা পর্যায়ের ১৮ হাজার অফিসে এবং ইউনিয়নের ভূমি অফিস ও ডিজিটাল সেবা সেন্টারসহ সব জায়গায় এই ই-নথি চালু করা হবে।


          প্রতিমন্ত্রী বলেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লব তরঙ্গের সঙ্গে নিজেদেরকে মানিয়ে নিতে এবং কোভিড ১৯ এর অপ্রত্যাশিত অবস্থা মোকাবিলায় গত পাঁচ মাসে আমাদের মধ্যে ই-নথি ব্যবহারে যে সক্ষমতা তৈরি হচ্ছে তা থেকে আরো একটি নতুন সংস্করণে যেতে যাই। যেখানে অডিও-ভিজ্যুয়াল কল, ক্যালেন্ডার, রিমাইন্ডার, ওসিআর, টেক্সট টু স্পিচ, স্পিচ টু টেক্সট, এআই প্রযুক্তি সমন্বয় ঘটিয়ে ডি-নথি চালু করা হবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে দাপ্তরিক কার্যক্রমকে গতিশীল করতেই এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে।


          এটুআই প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ড. মোঃ আব্দুল মান্নানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় রিসোর্স পার্সন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্মসচিব ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর এবং নোয়াখালীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খোরশেদ আলম খান।


উল্লেখ্য, মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীদের ২৮ জন একান্ত সচিব এই কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

 

                                                   #

শহিদুল/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৭৪৮ ঘণ্টা

 

 

 

 তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৩১৯৯              

সরকারের প্রণোদনার ফলে সারা দেশে আউশের আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে

                                                                     --কৃষিমন্ত্রী 

 

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট):

 

কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, আউশ আবাদ বৃদ্ধির জন্য কৃষকদেরকে বীজ, সার, সেচসহ বিভিন্ন প্রণোদনা দিয়েছে সরকার। সারের দাম কমানো হয়েছে। অন্যদিকে, কৃষি বিজ্ঞানীরা অনেকগুলো উচ্চফলনশীল জাতের উদ্ভাবন করেছে, যেগুলো চাষের ফলে গড় ফলনও বেড়েছে। সারা দেশে আউশের আবাদ বৃদ্ধি পেয়েছে।

মন্ত্রী আজ মেহেরপুর জেলা প্রশাসন এবং কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ আয়োজিত মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলার কালাচাঁদপুর গ্রামে আউশ ধান কর্তন অনলাইনে উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।  এতে প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব
মোঃ নাসিরুজ্জামান। 

 কৃষিমন্ত্রী বলেন, ইউরোপ-আমেরিকায় শাকসবজির অনেক দাম। এদেশের কৃষিপণ্যকে ইউরোপ-আমেরিকাসহ উন্নত দেশের বাজারে রপ্তানি করতে পারলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। সেজন্য, পূর্বাচলে একটি এগ্রো প্রসেসিং সেন্টার করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। যাতে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী এদেশ থেকে কৃষিপণ্য রপ্তানি করা যায়।

   জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, মেহেরপুর কৃষিতে অত্যন্ত সমৃদ্ধ অঞ্চল। দেশের কৃষিতে ভবিষ্যতে এ অঞ্চলের ব্যাপক অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে। তাই এ অঞ্চলের কৃষিকে এগিয়ে নিয়ে দেশের কৃষিখাতকে আরো সমৃদ্ধ করতে স্ংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করতে হবে। প্রতিমন্ত্রী এ সময় এ অঞ্চলের বিভিন্ন সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে কৃষিকে আরো এগিয়ে নিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের উপর‌ও ‌‌গুরুত্বারোপ করেন।   

উল্লেখ্য, মেহেরপুর জেলায় গত ১০ বছরে আউশ আবাদ বেড়েছে দ্বিগুণ। ২০১০-১১ সালে আউশ আবাদ হয়েছিল ১০ হাজার ৪৩০ হেক্টর জমিতে, চলতি বছরে আবাদ হয়েছে ২০ হাজার ৮৩০ হেক্টর জমিতে। আর গতবছরের তুলনায় এবছর ৩০ ভাগ বেশি জমিতে আবাদ হয়েছে। ফলন ভাল হওয়ায় এ বছরের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৭০ হাজার ৮২২ মেট্রিক টন অর্জিত হবে আশা করছে মেহেরপুর কৃষি বিভাগ।

মেহেরপুরে এবছর আউশের, মাসকলাই ও পেঁয়াজের উৎপাদন বৃদ্ধি জন্য ৮ হাজার ৫৫০ জন কৃষকের মাঝে ৩৮ লাখ টাকার প্রণোদনা বিতরণ করা হয়েছে। এছাড়া, সেচের পানির কম ব্যবহারের ফলে উৎপাদন খরচ কম হওয়া এবং কৃষি বিভাগের নিরলস উৎসাহ-সহযোগিতার ফলে কৃষকেরা আউশ আবাদে আগ্রহী হচ্ছেন।

করোনা পরিস্থিতিতে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে আমনে এ বছরের আবাদ লক্ষ্যমাত্রা ২৫ হাজার ৮০০ হেক্টর এবং উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৮৭ হাজার ৭২০ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য আমনে উচ্চফলনশীল হাইব্রিড জাতের ধান চাষ ও লাগসই প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব দিয়ে কার্যক্রম চলছে। এছাড়া, বাজার দর ভালো হওয়ায় মেহেরপুর জেলায় ক্রমাগত ভূট্টা চাষ বাড়ছে। গত ১০ বছরে আবাদ বেড়েছে প্রায় ১০ গুণ।
২০১৯-২০ বছরে ১৬ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে ভূট্টার আবাদ হয়েছে, উৎপাদন হয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন।

 

                                                  #

কামরুল/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৭৩৯ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৩১৯৮                                           

 

বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হলে

ঢাকা শহরে আর ময়লা-আবর্জনা থাকবে না

                                     ---মোঃ তাজুল ইসলাম

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট):

 

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের অধীনে আমিন বাজারে নির্মিতব্য দেশে প্রথমবারের মতো প্রথম বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্লান্ট স্থাপিত হলে ঢাকা শহরের রাস্তা-ঘাট এবং খাল-বিলসহ যত্রতত্র ময়লা পড়ে থাকবে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম।

মন্ত্রী আজ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন আমিন বাজারে অবস্থিত ডাম্পিং স্টেশন এবং গাবতলীর মেকানিক্যাল ওয়ার্কশপ পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ প্লান্ট স্থাপিত হলে সেখানে প্রতিদিন তিন হাজার টন ময়লা-আবর্জনা প্রয়োজন হবে। এত পরিমাণ ময়লা-আবর্জনা সংগ্রহ করে বিদ্যুৎ প্লান্টে দিলে ঢাকা শহরের যেখানে সেখানে ময়লা-আবর্জনার স্তুপ আর থাকবে না। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পটি তাঁর স্বপ্নের প্রকল্প উল্লেখ করে মোঃ তাজুল ইসলাম হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, এই প্রকল্পে কোন প্রকার অনিয়ম-দুর্নীতি বরদাস্ত করা হবে না।

বিদেশি একটি কোম্পানির সাথে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য চুক্তি করা হবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, চুক্তি হওয়ার ১৮ মাসের মধ্যেই বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। যদিও তারা এর থেকে কিছুটা সময় বেশি চেয়েছেন। চূড়ান্ত চুক্তির সময় এই বিষয়টি ফয়সালা হবে বলেও জানান তিনি।

পরিবেশের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে এই প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে উল্লেখ করে মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্লান্টের পাশে একটি ইকো পার্কও নির্মাণ করা হবে। তিনি আরো জানান, ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনসহ দেশের সকল শহরকে পরিচ্ছন্ন করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে এবং খুব শীঘ্রই পরিচ্ছন্ন শহর গড়ে তোলা সম্ভব হবে বলেও জানান মন্ত্রী।

রাজধানীতে অবস্থিত যে সকল হাসপাতাল রয়েছে তাদের বর্জ্য নিঃশেষ করার জন্য নিজস্ব ডিস্পোজাল প্লান্ট নেই কেন এমন প্রশ্ন তুলে মন্ত্রী বলেন, হাসপাতালগুলোর নিজস্ব ডিসপোজাল প্লান্ট থাকলে তাদের যে মেডিকেল বর্জ্য রয়েছে সেগুলো নিঃশেষ করা সম্ভব হতো।

মেকানিক্যাল ওয়ার্কশপ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের মন্ত্রী বলেন, শহরকে পরিচ্ছন্ন করতে আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজন করা হবে।

স্থানীয় সরকার মন্ত্রী জানান, সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন যে সমস্ত জায়গা অবৈধভাবে দখল করা হয়েছে সেগুলো অতিদ্রুত দখলমুক্ত করা হবে।

পরিদর্শনকালে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম এবং সিটি কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন ।

                                                   #

হায়দার/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৭৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর : ৩১৯৭

শিক্ষা হতে হবে আনন্দদায়ক

                  -ডা. দীপু মনি

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

          শিক্ষামন্ত্রী ডা দীপু মনি বলেছেন  ডিজিটালশিক্ষার যুগে, আমি বিশ্বাস করি যে, বাচ্চাদের শেখার উপকরণগুলো সহজবোধ এবং উপভোগ্য করে তৈরি করা দরকার। পড়াশোনা সবসময় পরীক্ষাকেন্দ্রিক হওয়া উচিত নয়, বরং নীতিবান, দায়িত্বশীল এবং সংবেদনশীল মানুষ গড়তে যেসব শিক্ষা দরকার তার প্রয়োজনীয়তা অনেক, যেমনটা জাতির জনক স্বপ্ন দেখেছিলেন।

          তিনি গতকাল একটি লাইভ স্ট্রিমড ওয়েবিনারের মাধ্যমে হারস্টোরি ফাউন্ডেশন ও চলো পড়ির এর  যৌথ প্রযোজনায় ‘চাররঙের বাসা’ নামক  শর্ট স্টপ-মোশন এনিমেশনের উদ্বোধনের সময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।

          হারস্টোরি ফাউণ্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক জেরিন মাহমুদ হোসেনের সঞ্চালনায় এই সময় আরো যুক্ত ছিলেন আসাদুজ্জামান নূর, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপ-উপাচার্য ডঃ নাসরিন আহমদসহ আরো অনেকেই ।

          শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এই স্টপ মোশন অ্যানিমেশনটি শিশুদের জন্য উপযোগী মাধ্যম, ভাষা এবং স্টাইল ব্যবহার করে সংবিধানের চারটি স্তম্ভকে তুলে ধরা হয়েছে। এনিমেশনটি বঙ্গবন্ধুর নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠা এবং তাঁর দর্শনগঠনের কাহিনী অনুসরণ করেছে। যেসব মূল্যবোধ ও রাজনৈতিক আদর্শ, যা বাংলাদেশের সংবিধানের ভিত্তি হিসাবে কাজ করে। এই এনিমেশন তরুন প্রজন্মকে সেসব সম্পর্কে শিক্ষিত করে তুলবে। 

          শিক্ষাউপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ঐতিহাসিক শোকের মাসে চাররঙের বাসার প্রযোজনাকে আমি সাধুবাদ জানাতে চাই, যেখানে সময়োপযোগী ও শিশুবান্ধব একটি এনিমেশনে সংবিধানের পেছনে বঙ্গবন্ধুর মৌলিক কাজগুলো দেখানো হয়েছে।

          উল্লেখ্য, শিশুদের উপযোগী রঙ্গীন রূপক এবং প্রতীক দিয়ে এনিমেশনটি তুলে ধরেছে বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির চারটি মূলনীতি-গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ধর্ম-নিরপেক্ষতা, এবং জাতীয়তাবাদ, যেখানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি ছোটমেয়েকে পাখির বাসা তৈরি শেখান। পাশাপাশি তিনি বলে যান সেসব পেছনের গল্প, যা জাতির জন্য একটি কাঠামো পরিকল্পনায় তার নীতি-আদর্শকে প্রভাবিত করেছিল।

         

#

খায়ের/শাহ আলম/সুবর্ণা/খোরশেদ/২০২০/১৩৪০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                    নম্বর : ৩১৯৬

আমদানী ও উৎপাদন উভয়ক্ষেত্রে একই রকম মুসক করা হবে

                                                         -- শিল্প প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :

            হালকা প্রকৌশল শিল্পপণ্য আমদানী ও উৎপাদন উভয়ক্ষেত্রে একই রকম মুসকব্যবস্থা রাখার উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। তিনি বলেন, গার্মেন্টসখাতের মতো হালকা প্রকৌশলখাতকেও সবধরনের সহায়তা প্রদান করার বিষয়টি সরকার সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করছে।

            তিনি আজ শিল্পমন্ত্রনালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ শিল্প কারিগরি সহায়তাকেন্দ্র (বিটাক) ও দৈনিক যুগান্তরের যৌথ উদ্যোগে ‘হালকা প্রকৌশল শিল্পখাতের সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

            অনলাইনে জুম প্ল্যাটফর্মে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। দৈনিক যুগান্তরের সম্পাদক সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে বিশেষ অতিথি ছিলেন শিল্পসচিব কে এম আলী আজম। বিটাকের মহাপরিচালক ড. মোঃ মফিজুর রহমান অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।

            রূপকল্প ২০৪১ এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে হালকা প্রকৌশলখাত অত্যন্ত শক্তিশালী ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ খাতের গুরুত্ব অনুধাবন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালকে 'হালকা প্রকৌশল পণ্যবর্ষ' ঘোষণা করেছেন। ঘোষণার আলোকে শিল্পমন্ত্রণালয় দেশীয় এ শিল্পখাতের সকল সম্ভাবনাকে দেশের উন্নয়নে ব্যবহার করার লক্ষ্যে কাজ করছে।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে হালকা প্রকৌশল শিল্পখাতে ৫০ হাজারের অধিক কারখানায় সরাসরি ৮ লক্ষ এবং পরোক্ষভাবে আরো প্রায় ৬০ লক্ষ লোকের জীবিকা নির্বাহ করছে। সারাপৃথিবীতে হালকা প্রকৌশলখাতের বাজারের পরিমাণ প্রায় ৮ ট্রিলিয়ন ডলার উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী এ বিশাল বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন। 

            গোলটেবিল বৈঠকে ইঞ্জিনিয়ারিং মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক, বিসিকের চেয়ারম্যান মোশ্তাক হাসান এনডিসি, এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিকুল ইসলাম, বিটাকের পরিচালক ড.  ইহসানুল করিম, বুয়েটের প্রফেসর কামাল উদ্দিন, এমআইএসটির প্রফেসর ড. এ কে এম নূরুল আমিন, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের সদস্য শাহ মোঃ আবু রায়হান আল বেরুনী ও ডেপুটি চিফ মোঃ রায়হান উবায়দুল্লাহ প্রমুখ গোল টেবিল বৈঠকে অংশ গ্রহণ করেন।

            বক্তারা সম্ভাবনাময় দেশীয় হালকা প্রকৌশলখাতের উন্নয়নে বিদ্যমান করকাঠামো পুনর্বিবেচনা করে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে স্থানীয় উৎপাদনকারীদের অবস্থান দৃঢ় করার পরামর্শ প্রদান করেন। এছাড়া বিদ্যমান দক্ষ ও অদক্ষ জনবলের যুগোপযোগী দক্ষতার্জন ও উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় ঋণসুবিধা নিশ্চিত করণের ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তারা।

#

মাসুম/শাহ আলম/সুবর্ণা/খোরশেদ/২০২০/১৩৪০ ঘণ্টা   

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩১৯৫

ভাস্কর মৃণাল হকের মৃত্যুতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ৭ ভাদ্র (২২ আগস্ট) :
         

          ভাস্কর মৃণাল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দু:খপ্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্র প্র&

2020-08-22-21-37-de476ce0582b5f786b584a325d561aa8.docx