Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ নভেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী ১০ নভেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ১৬১৮  

 

দেশে বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে

                             - বস্ত্র ও পাট উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ২৫ কার্তিক (১০ নভেম্বর): 

বস্ত্র ও পাট এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, বর্তমানে দেশে দুর্নীতি, ঘুষ নেই তাতে বিনিয়োগের জন্য অপার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।’ দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রয়োজন আছে।

আজ রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে চট্টগ্রামের ভালিকা উলেন মিলস এবং সিলেটের সিলেট টেক্সটাইল মিলস লি. বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস কর্পোরেশনের (বিটিএমসি) সাথে যথাক্রমে লয়েল টেক্স লিঃ এবং ফাস্ট আইকন লিমিটেডের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে উপদেষ্টা একথা বলেন।

উপদেষ্টা আরো বলেন, ‘দেশে বর্তমানে চাহিদার সাথে পাটের দাম বেড়েছে। পাট চাষীরা আগামী সিজনে পাটের দাম আরও পাবেন। পাটকে ‘গোল্ডেন ফাইবার অভ্‌ বাংলাদেশ’ নামে জিআই করা হবে।’

বিনিয়োগের আশাবাদ ব্যক্ত করে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আব্দুর রউফ বলেন, ‘বর্তমানে পিপিপি এবং লিজের মাধ্যমে পড়ে থাকা মিলগুলো পূনরায় চালুর উদ্যোগ নিয়ে মন্ত্রণালয় কাজ করছে।’

অনুষ্ঠানে বিটিএমসি’র চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ জিয়াউল হক স্বাগত বক্তব্য রাখেন। এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুব্রত শিকদার, আরিফুর রহমান খান, যুগ্মসচিব ড. আমিনুল ইসলামসহ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

#

আসিফ/শিবলী/রানা/ফেরদৌস/মোশারফ/শামীম/২০২৪/২০১৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ১৬১৭

 

যশোরের ভবদহ ও তৎসংলগ্ন এলাকার জলাবদ্ধতা

নিরসনে স্থায়ী সমাধানের আশ্বাস পানি সম্পদ উপদেষ্টার

 

যশোর, ২৫ কার্তিক (১০ নভেম্বর): 

যশোরের ভবদহ ও তৎসংলগ্ন বিল এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে স্থায়ী সমাধানের আশ্বাস দিয়ে পানি সম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, এখানকার আমডাঙ্গা খালের প্রবাহ বাড়াতে হবে। ভবদহ এলাকার হরি নদী, ভৈরব নদ ও মুক্তেশ্বরী নদীর ড্রেজিং করে প্রবাহ বাড়াতে হবে। বেশির ভাগ মানুষ বলছে টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট (টিআরএম) হচ্ছে সমাধান। উচ্চ আদালতের নির্দেশনা সত্ত্বেও এখনো টিআরএম বাস্তবায়ন না হওয়ায় বিষয়গুলো আরো জটিল হয়ে গেছে।

যশোরের ভবদহ ও তৎসংলগ্ন বিল এলাকার জলাবদ্ধতা সরেজমিনে পরিদর্শনে এসে উপদেষ্টা আজ এসব কথা বলেন। রিজওয়ানা হাসান আজ ভবদহ ও তৎসংলগ্ন বিল এলাকার আমডাঙ্গা খাল এলাকা, সুন্দলী ধামের মোড় ও কলেজ এলাকা, কপালিয়া ব্রিজ ও ২১ ভেন্ট রেগুলেটর পরিদর্শন করেন। তিনি স্থানীয় মানুষজনের কথা শোনেন ও ভবদহ অঞ্চলের জলাবদ্ধতা নিরসনে স্থায়ী সমাধানের আশ্বাস দেন।

উপদেষ্টা আরো বলেন, আপনাদের এখানে কিস্তির টাকা আদায় যাতে এখন জোর দেওয়া না হয় বা এখন স্থগিত রাখা হয় বা বিলম্ব করা হয়, পরে আস্তে আস্তে আদায় করা হয় এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উপদেষ্টা বলেন, রাতারাতি পানি সরানো সম্ভব নয়, তবে যত দ্রুত সম্ভব ভবদহ বিল এবং তৎসংলগ্ন এলাকার পানি সরানোর জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতোমধ্যে ১০ টা খননযন্ত্র পাঠানো হয়েছে। উপদেষ্টা নিজে এসে তা দেখে গেলেন। এসময় ভবদহ এলাকার হরি নদীতে চলমান খনন কাজ মনিটরিং করতে তিনি স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশ দেন

উপদেষ্টা আরো বলেন, আপনারা যে গতিতে চান কাজটা হয়তো সে গতিতে হচ্ছে না, কাজের মধ্যে গতি সঞ্চার করার জন্যই আমি এখানে এসেছি । কপালিয়া ব্রিজ সংলগ্ন হরি নদীতে খনন কাজ ঠিকমতো হচ্ছে কিনা একথা বলে উপদেষ্টা বলেন প্রয়োজনে কাজটি দেখতে আমি আবারও এখানে আসবো ।

এবার যেন আমরা স্থায়ী সমাধানের দিকে যাই সেটাই হবে আমাদের উদ্দেশ্য একথা উল্লেখ করে উপদেষ্টা বলেন প্রয়োজনে আমাদের কর্মপরিকল্পনা নিয়ে সবার সাথে বসবো। আমার কাছে দশ হাজার মানুষের চাইতে দশ লক্ষ মানুষের জীবন-জীবিকার গুরুত্ব অনেক বেশি এবং অবশ্যই একাজটা আমাদের করতে হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসান, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মুহাম্মদ আমিরুল হক ভুইয়া, পানি উন্নয়ন বোর্ড দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রধান প্রকৌশলী বিদ্যুৎ কুমার সাহা, যশোরের জেলা প্রশাসক মোঃ আজাহারুল ইসলাম, যশোর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী পলাশ কুমার ব্যানার্জী, এবং জেলা প্রশাসন ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।

#

 

মামুন/শিবলী/রানা/ফেরদৌস/মোশারফ/শামীম/২০২৪/২০১৫ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                                       Number: 1616

 

Cyberbullying Prevention Framework Being Developed by Interim Government

                                                                                                                  ---Nahid Islam

 

Dhaka, 10 November:

 

     The interim government of Bangladesh is developing a separate framework to combat the issue of cyberbullying, which has particularly affected girls in the country.

 

      Md. Nahid Islam, the advisor to the Ministry of Post, Telecommunications and Information Technology, stated this during a meeting with a delegation from the U.S.-based nonprofit organization, The Carter Center, held in his office at the ICT Tower in Agargaon today.

 

      During the meeting, Jennie K. Lincoln, Senior Advisor at The Carter Center said that they are working on how women in Bangladesh can improve their quality of life through the application of the Right to Information Act.

 

     Nahid Islam pointed out that the student-led uprising in July and August created a significant movement. During this movement, the internet was shut down midway, concealing information about enforced disappearances and killings, thereby violating the public’s right to access information. The interim government is working to ensure that no one can shut down the internet in this way again and deprive citizens of their right to information.

 

     The advisor further remarked that under the guise of digitalization, the previous fascist government engaged in widespread corruption, which prevented people from reaping the expected benefits. This led to a form of ‘Digital Discrimination’ that the interim government seeks to eliminate. He stressed the need for increasing digital literacy among the people of Bangladesh and said that the interim government is working on the necessary training and raising public awareness.

 

     Jennie K. Lincoln noted that the public is eager for information and without access to accurate information, there is a risk of false and misleading information spreading.

 

     When the Carter Center’s representative inquired about how information could be disseminated nationwide, the advisor explained that each ministry has public relations officers. They are responsible for disseminating information across the country and these officials are part of the Ministry of Information. This nationwide information dissemination process is also monitored by the Office of the Chief Adviser.

 

     The advisor also mentioned that various commissions formed for reform have already launched their websites to gather public opinions. He invited the Carter Center representatives to offer any feedback they may have on these matters.

 

     The Carter Center's representative emphasized that in order to ensure the public's right to access information and to raise awareness about the use of the Right to Information Act, it is crucial to empower women to access information. Additionally, they aim to strengthen local and national government institutions and promote social accountability.

 

     During the meeting, ICT Division Secretary Shish Haider Chowdhury, ndc; The Carter Center Bangladesh Chief of Party Sumana Sultana Mahmud, and senior officials from the ministry were also present.

                                             #

 

Zasim/Shibli/Rana/Mosharaf/Abbas/2024/2144 Hours

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর: ১৬১৫

 

সাইবার বুলিং বন্ধে অন্তর্বর্তী সরকার আলাদা ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করছে

                                                           --আইসিটি উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ২৫ কার্তিক (১০ নভেম্বর): 

 

     বাংলাদেশের মেয়েরা সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছে। এটি বন্ধে অন্তর্বর্তী সরকার আলাদা ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করছে।

     আজ আগারগাঁওয়ের আইসিটি টাওয়ারে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি উপদেষ্টা মোঃ নাহিদ ইসলামের সঙ্গে তাঁর অফিসকক্ষে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান কার্টার সেন্টারের এক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

     কার্টার সেন্টারের সিনিয়র অ্যাডভাইজার Jennie K. Lincoln বলেন, তথ্য অধিকার আইন প্রয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের নারীরা কিভাবে তাদের জীবনমান উন্নয়ন ঘটাতে পারে সে বিষয়ে তারা কাজ করছে।

     নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই আগস্ট গণঅভ্যুত্থান ছাত্রদের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে। এ আন্দোলনের মাঝপথে ইন্টারনেট বন্ধ করে গুম ও খুনের তথ্য গোপন করে জনগণের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার ক্ষুন্ন করা হয়েছে। বাংলাদেশে আর কেউ যেন এভাবে ইন্টারনেট বন্ধ করে মানুষের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার ক্ষুণ্ন করতে না পারে সে বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে।

     উপদেষ্টা বলেন, ডিজিটালাইজেশনের নামে বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতি করেছে ফলে মানুষ কাঙ্ক্ষিত সুফল পায়নি। সে ক্ষেত্রে এক ধরনের ডিজিটাল ডিসক্রিমিনেশন তৈরি হয়েছে। আমরা তা দূর করতে চাই। বাংলাদেশের মানুষের ডিজিটাল লিটারেসি দরকার। এজন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ এবং জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে।

     জনগণ তথ্য পাওয়ার জন্য উদগ্রীব। এই সময় তারা সঠিক তথ্য না পেলে ভুল এবং বিভ্রান্তকর তথ্য ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে জানান Jennie K. Lincoln.

কিভাবে দেশব্যাপী বিভিন্ন তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া যায় সে ব্যাপারে কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধি জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, প্রত্যেকটি মন্ত্রণালয়ে জনসংযোগ কর্মকর্তারা দেশব্যাপী তথ্য প্রচারের দায়িত্ব পালন করেন, যারা তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা। দেশব্যাপী তথ্য প্রচারের এ কার্যক্রম প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকেও মনিটর করা হয়।

     উপদেষ্টা বলেন, সংস্কারের জন্য ইতিমধ্যে যেসকল কমিশন গঠন করা হয়েছে তারা নিজস্ব ওয়েবসাইট চালু করে জনগণের মতামত সংগ্রহ করছে। এসব বিষয়ে কার্টার সেন্টারের কোনো মতামত থাকলে তা প্রদানের জন্য উপদেষ্টা প্রতিনিধি দলকে আহ্বান জানান।

      দ্যা কার্টার সেন্টারের প্রতিনিধি জানান, জনগণের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এবং তথ্য অধিকার আইনের ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করার মাধ্যমে তথ্য প্রাপ্তিতে নারীদের অধিকতর সক্ষম করে তুলবে। জাতীয় ও কর্ম এলাকার স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানসমূহকে কার্যকর এবং শক্তিশালী করার পাশাপাশি সামাজিক দায়বদ্ধতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ভূমিকা রাখবে।

     সাক্ষাৎকালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী, দ্যা কার্টার সেন্টার বাংলাদেশের চিফ অভ্ পার্টি সুমনা সুলতানা মাহমুদসহ মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

                                            #

জসীম/শিবলী/রানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/২১৫৩ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ১৬১৩  

 

কৃষি উপদেষ্টার সাথে অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ২৫ কার্তিক (১০ নভেম্বর): 

কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.)-এর সাথে আজ মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করেন ঢাকায় নিযুক্ত অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার নার্ডিয়া সিম্পসন।

সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এবং ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার দুই দেশের কৃষি, কৃষি পণ্য রপ্তানি, কারিগরি প্রশিক্ষণ, গবেষণা, কৃষি খাতের দক্ষ শ্রম শক্তি রপ্তানি ও রোহিঙ্গাসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।

কৃষি উপদেষ্টা বলেন, অস্ট্রেলিয়ার সাথে আমাদের বন্ধুত্ব দীর্ঘ দিনের। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক আরো বাড়ানো সম্ভব। বিশেষ করে শাক-সবজি, আম এসব কৃষিপণ্য রপ্তানি বাড়ানো যায়। অস্ট্রেলিয়ার কৃষিখাতের পরিধি অনেক। তাই আমাদের দেশ থেকে দক্ষ শ্রমিক নেওয়ার বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করা যেতে পারে।  

উপদেষ্টা কৃষি গবেষকদের বৃত্তির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষার সুযোগ দিতে ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে অনুরোধ করেন। পাশাপাশি কারিগরি প্রশিক্ষণেও সহযোগিতা আশা করেন। মিয়ানমার হতে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ক্রমান্বয়ে বাড়ছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা এ বিষয়ে সহযোগিতা বাড়ানোর পাশাপাশি কিছু সংখ্যক রোহিঙ্গাকে অস্ট্রেলিয়ায় নেওয়ারও আহ্বান জানান।

হাইকমিশনার কৃষিপণ্য আমদানিতে তার দেশের আগ্রহের কথা জানিয়ে নির্দিষ্ট প্রটোকল অনুযায়ী পরিশোধন করে পণ্যের মান নিশ্চিত করার অনুরোধ করেন। হাইকমিশনার কৃষি গবেষণা ও কারিগরি প্রশিক্ষণে আরো সহযোগিতা বাড়াতে কাজ করবেন বলে জানান।

এসময় কৃষি ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

জাকির/শিবলী/রানা/ফেরদৌস/মোশারফ/শামীম/২০২৪/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ১৬১২  

 

কাপ্তাই লেক ড্রেজিং হওয়া জরুরি

                     -সুপ্রদীপ চাকমা

 

রাঙ্গামাটি, ২৫ কার্তিক (১০ নভেম্বর): 

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, কাপ্তাই লেক হচ্ছে দেশের অন্যতম মৎস্য ভান্ডার। কাপ্তাই লেকের সাথে এখানকার মানুষের জীবন-জীবিকা জড়িত। তবে কাপ্তাই লেকে পলি জমে লেকের গভীরতা অনেক কমে গিয়েছে। তাই এই অঞ্চলের মৎস্য সম্পদ রক্ষায় কাপ্তাই লেকের ড্রেজিং হওয়া জরুরি। তিনি আরো বলেন, কাপ্তাই লেকের ড্রেজিং, পর্যটন শিল্পের উন্নয়নসহ পার্বত্য চট্টগ্রামের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধানে সরকার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখবে।

আজ রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে জেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত জেলার কাপ্তাই লেকের মৎস্য সম্পদ উন্নয়নে স্টেকহোল্ডারগণের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

পার্বত্য উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরো বলেন, ১৯৬০ সাল থেকে এই এলাকার মানুষের কষ্টের কারণ ছিল কাপ্তাই বাঁধ। অথচ এ কাপ্তাই হ্রদ থেকে আয় হচ্ছে এখন চার হাজার কোটি টাকা। উপদেষ্টা বলেন, এই আয়ের পরিমাণ আরো বাড়ানো সম্ভব। কাপ্তাই হ্রদ ড্রেজিং- এর মাটি দিয়ে ড্যাম তৈরি করে বহুমুখী আয়বর্ধন প্রকল্প গ্রহণ করা যাবে। উপদেষ্টা বলেন, পানি প্রবাহ কোনোভাবেই বন্ধ করে রাখা যাবে না। মাছের উৎপাদন এবং মানুষের জীবন ও জীবিকা বাড়াতে পানি বাড়াতে হবে।

রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব কঙ্কন চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান রিপন চাকমা, জেলা পুলিশ সুপার এস এম ফরহাদ হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. রুহুল আমিন, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জোবায়দা আকতার, কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ব্যবস্থাপক এ টি এম আব্দুজ্জাহের, পর্যটন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপক আলোকবিকাশ চাকমা, জেলা মৎস্য ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোঃ হারুনুর রশীদ প্রমুখ।

সভার শুরুতে কাপ্তাই হ্রদ নিয়ে আলাদা আলাদা প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন রাঙ্গামাটি বিএফডিসি ব্যবস্থাপক কমান্ডার মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভুইয়া এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তয়ন কুমার ত্রিপুরা।

মতবিনিময় সভায় স্থানীয় জেলে, মৎস্য ব্যবসায়ী, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধি, সাংবাদিকসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

#

রেজুয়ান/শিবলী/রানা/ফেরদৌস/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর: ১৬১০

নরওয়ের সাথে সরাসরি নৌযোগাযোগ স্থাপনের আহ্বান নৌপরিবহন উপদেষ্টার

 

ঢাকা, ২৫ কার্তিক (১০ নভেম্বর): 

 

      নরওয়ের সাথে বাংলাদেশের সরাসরি নৌযোগাযোগ স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন। বাংলাদেশে নিযুক্ত নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হকোন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসেন আজ নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে উপদেষ্টা এ আহ্বান জানান।

     উপদেষ্টা বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর দেশের অর্থনীতির সোনালী প্রবেশদ্বার। বাংলাদেশ থেকে রপ্তানির গুরুত্বপূর্ণ গন্তব্য হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহ। সরকার চট্টগ্রাম বন্দরসহ অন্যান্য সমুদ্রবন্দরের মাধ্যমে বহির্বিশ্বের সাথে সফলভাবে নৌবাণিজ্য পরিচালনা করে আসছে।

     বাংলাদেশি বিভিন্ন পণ্য বিশেষ করে আরএমজি (রেডিমেড গার্মেন্টস) পণ্যের ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে ধারাবাহিকভাবে রপ্তানি বৃদ্ধি পাচ্ছে উল্লেখ করে উপদেষ্টা জানান, সাম্প্রতিক সময়ে নরওয়েতেও বাংলাদেশের বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানি উল্লেখ্যযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। নরওয়েসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত অন্যান্য দেশসমূহ থেকে বাংলাদেশও বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী নিয়মিত আমদানি করে থাকে। বাংলাদেশের আরএমজি পণ্য ইতোমধ্যে নরওয়ের বাজারে গুরুত্বের সাথে স্থান করে নিয়েছে। বর্তমানে ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহতে কার্গো পৌঁছাতে ৪০ থেকে ৪৫ দিন বা তার বেশি সময় লাগে। নরওয়েতে সরাসরি নৌযোগাযোগ স্থাপিত হলে চট্টগ্রাম থেকে নরওয়ের যেকোনো বন্দরে ১৫ দিনের মধ্যে পণ্য পৌঁছানো সম্ভব। এতে গড়ে ১৮ থেকে ২৩ দিন কম সময় লাগবে। এতে মালমাল বহন খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পাবে। তাই বাংলাদেশ ও নরওয়ের মধ্যে এ বিষয়ে একটি বিশেষ নৌ-চুক্তি স্বাক্ষরের প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্বারোপ করেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা।

     নরওয়ের রাষ্ট্রদূত হকোন অ্যারাল্ড গুলব্র্যান্ডসেন উপদেষ্টার প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক, উন্নয়ন সহযোগিতা ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। নরওয়ের বিভিন্ন কোম্পানি জাহাজ শিল্পসহ অন্যান্য সেক্টরে বাংলাদেশে কাজ করতে আগ্রহী। রাষ্ট্রদূত গত সপ্তাহে চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শন করেছেন বলে উপদেষ্টাকে অবহিত করেন। উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূতকে চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনের জন্য ধন্যবাদ জানান এবং মোংলা, পায়রাসহ অন্যান্য বন্দরও পরিদর্শনের আহ্বান জানান।

     উপদেষ্টা আরো বলেন, নরওয়ে সরকারের মতো বাংলাদেশ সরকারও সমুদ্রে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ কমিয়ে আনতে কাজ করছে। এ লক্ষ্যে বন্দরগুলোকে ডিজিটাইজেশনের আওতায় আনতে অটোমেশন প্রক্রিয়া চালু করা হচ্ছে। নরওয়ে সরকার বাংলাদেশের বন্দরগুলোকে গ্রিন পোর্টে রূপান্তরিত করতে সহযোগিতা করবে মর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করেন উপদেষ্টা।

নরওয়ের রাষ্ট্রদূত এ সকল বিষয়ে বাংলাদেশকে নরওয়ে সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। তিনি জাহাজ চলাচলের বাতিঘর নির্মাণসহ জাহাজে বিদ্যুতায়ন ও অন্যান্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেন।

      উপদেষ্টা আসন্ন ২০২৫ সালে আইএমও নির্বাচনে বাংলাদেশের পক্ষে নরওয়ের সমর্থন প্রত্যাশা করেন।

     এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আব্দুর রউফ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব দেলোয়ারা বেগম, মন্ত্রণালয় এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

                                                 #

আরিফ/শিবলী/রানা/ফেরদৌস/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৮৪৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর: ১৬০৯

আরো বেশি দেশের সাথে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি করবে সরকার

                                              ----বাণিজ্য উপদেষ্টা

 

ঢাকা, ২৫ কার্তিক (১০ নভেম্বর): 

 

     বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে স্বাচ্ছন্দ্যকে প্রাধান্য দেবে বাংলাদেশ। হুট করে এটা হবে না। যৌক্তিক সময়ে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই উত্তরণ হবে বাংলাদেশের স্বার্থে, জনগণের স্বার্থে।

      ‘বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মুক্তবাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের আলোচনার সূচনা’ শীর্ষক অনুষ্ঠান শেষে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন উপদেষ্টা।

 

     উপদেষ্টা বলেন, স্বাচ্ছন্দ্যে উত্তরণ করা যায় এমন পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়েই বিষয়টি দেখা হবে। ড. সালেউদ্দিন বলেন, যত বেশি দেশের সঙ্গে সম্ভব, মুক্তবাণিজ্য চুক্তি করবে সরকার। বিশেষ করে জাপান, ইন্দোনেশিয়া, ইন্ডিয়ার সাথে চুক্তি করবো। এছাড়া আসিয়ানে যাওয়ার চেষ্টা করবো। আমরা মালয়েশিয়ার সাথেও কাজ করবো।  তিনি আরো বলেন, ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য নিয়ে সবসময়ই উদ্বিগ্ন থাকে। তাদের নানা সুযোগ-সুবিধা দরকার, এ বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে।

 

          উপদেষ্টা বলেন, সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য একটি সম্ভাবনাময় এলাকা। পণ্য ছাড়াও সেবা ও বিনিয়োগ খাতেও সিঙ্গাপুরের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক উন্নয়নের সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ ও সিঙ্গাপুরের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রাথমিকভাবে দুই দেশের মধ্যে মুক্তবাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি ।

 

      আলোচনায় অংশ নিয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনার ডেরেক লো বলেন, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে সিঙ্গাপুরের জন্য বাংলাদেশ বিশেষ করে চট্টগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চট্টগ্রামের বে-টার্মিনালে সিঙ্গাপুরের শিপিং কোম্পানি পিএসএ বিনিয়োগ করছে, বে-টার্মিনাল ট্রান্সফরমেশনের মাধ্যমে এ আন্তর্জাতিক বৃহৎ বন্দরে উপনীত হবে। এ সূত্রে দু’দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে। 

 

          অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয় সংক্রান্ত বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন বক্তব্য রাখেন। 

 

        এর আগে বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সাথে সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে সিঙ্গাপুরের হাইকমিশনার ডেরেক লো সাক্ষাৎ করেন।

 

 

                                                      #

কামাল/শিবলী/রানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৪/১৮২৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর: ১৬০৮

ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের চূড়ান্ত তালিকা সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তি

ঢাকা, ২৫ কার্তিক (১০ নভেম্বর):

সরকার জুলাই-আগস্টের ঐতিহাসিক ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের চূড়ান্ত তালিকা প্রণয়ন করতে ‘গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেল’ গঠন করেছে। ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ কর্তৃক সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও জেলা কমিটির মাধ্যমে প্রাপ্ত শহিদদের নামের তালিকা www.hsd.gov.bd এবং www.dghs.gov.bd ওয়েব পেজ দু’টিতে প্রকাশ করা হয়েছে।

গণঅভ্যুত্থানকালিন ১৫ জুলাই হতে ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখের মধ্যে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়ে নিহত বা নিখোঁজ হয়েছেন বা বেওয়ারিশ লাশ হিসেবে দাফন করা হয়েছে বা আহত হয়ে চিকিৎসাধীন থাকাবস্থায় মারা গেছেন বা আন্দোলনে সম্পৃক্ত থেকে অন্য কোনো ভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন কিন্তু উল্লিখিত তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত হয়নি এমন ব্যক্তির নাম তালিকাভুক্তির জন্য আবেদন আহ্বান করা যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, সংশ্লিষ্ট মৃত ও নিখোঁজ ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধন সনদ, স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা এবং উপযুক্ত প্রমাণকসহ তাঁর পরিবারের সদস্য বা আত্মীয়কে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক অথবা বিশেষ সেল এর দলনেতা বরাবর আবেদন করতে হবে। আগামী ১২ নভেম্বর হতে ২৪ নভেম্বর ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত আবেদন সরাসরি- ২য় তলা, ভবন নং-২, বিএসএল অফিস কমপ্লেক্স (হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল), ১ মিন্টু রোড, ঢাকা-১০০০ ঠিকানায় পাঠানো যাবে। তবে, ই-মেইল আবেদন muspecialcell36@gmail.com ঠিকানায় পাঠাতে হবে।

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের গণঅভ্যুত্থান সংক্রান্ত বিশেষ সেলের এক গণবিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

#

জহিরুল/ফাতেমা/সাঈদা/আলী/আসমা/২০২৪/১১১১ ঘণ্টা

2024-11-10-17-07-17e557900c30b33d12c05eed4f583517.docx