Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৪ এপ্রিল ২০১৮

তথ্যবিবরণী 24.04.2018

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৩০৬

কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল ) :

কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ।

মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রী আজ তাঁদের শোকবার্তায় কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুকে দেশের এক সাহিত্যপ্রতিভার চিরনিদ্রা বলে বর্ণনা করেন। তাঁরা প্রয়াতের আত্মার শান্তিকামনা করেন ও শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। তাঁরা বেলাল চৌধুরীর কাব্যপ্রতিভার পাশাপাশি  সাংবাদিকতা ও অনুবাদকর্মের কথাও স্মরণ করেন।

#

আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২০৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৩০৫
 
রাষ্ট্রপতির শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
 
আজ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় বঙ্গভবনের দরবার হলে রাষ্ট্রপতির শপথ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্তমান রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছেন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১৪৮(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী রাষ্ট্রপতিকে শপথবাক্য পাঠ করান।
 
শপথ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ, ডিপ্লোমেটিক কোরের সদস্যবৃন্দ, সংসদ সদস্যগণ, বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ এবং উচ্চপদস্থ বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম শপথ অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন।
 
#
 
নাসিমা/মাহমুদ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৮/২০২৪ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                        Number : 1304

Information Minister at ‘Integrating BIMSTEC 2018’

Turn ‘Waters of Sorrows’ to ‘Waters of Hope’

Gangtok, Sikkim, India, April 24:

Information Minister Hasanul Haq Inu said, ‘It is time that we turn `Waters of Sorrows’ to `Waters of Hope’ in the shores of Bay of Bengal. Amicable sharing and collective harnessing of water resources is the golden key of regional cooperation.’

The minister was addressing ‘Integrating BIMSTEC 2018’ conference as guest of honor at Gangtok in the Sikkim province of India today.

Bhim Prasad Dhungel Minister for Sikkim Tourism attended as the chief guest at inaugural session of the day-long conference organized by Indian Chamber of Commerce (ICC) in association with Ministry of External Affairs of India.

Bangladesh Information Minister said, ‘We know our miseries but we are yet to learn to share our virtues and the shores of Bay of Bengal are criss-crossed by thousands of rivers that apart from being resources often cause sorrow. And it is time that we turn ‘Waters of Sorrows’ to ‘Waters of Hope’. ‘Strong regionalism is the survival kit in the era of globalization. And one can change his wife or husband, but cannot change neighbors, so it is better to learn to live peacefully’, he said.

Focusing on the conference theme of ‘Neighborhood First’ and ‘Act East’, Hasanul Haq Inu proposed five points to ponder that included making BIMSTEC market-induced and people oriented from mere a policy-induced regional cooperation and resolving bilateral issues amicably while deep-freezing and de-linking the difficult and touchy issues for time being on the road of cooperation. His proposals also included building peoples’ confidence on BIMSTEC through ‘Easy traffic system with Multi-modal transport corridor’ and ‘Liberal visa process’, Cross-border infrastructure with associated software and terrestrial optical fiber network and, adoption of a Ganga-Brahmaputra-Meghna (GBM) Mega-project to harness water resources collectively by Bay of Bengal nations which would act as a golden key to open the front door of cooperation.

Hasanul Haq Inu, who is also the President of Jatiya Samajtantrik Dal (Jasod) further opined for reduction of dependency on Middle-East oil, re-vitalizing the dormant markets of the region to attract more FDIs, opening new tourist spots in the region and letting BIMSTEC be the economic link between SAARC and ASEAN, would augment the regional cooperation of seven countries of South and South-East Asia.

Information Minister focused on past 20 years of BIMSTEC, its present scenario and way forward to the future, as he said, ‘The past two decades of BIMSTEC have not gone in vain. Gradually affirming our trust on each other, we had- three Summits, 15 Ministerial Meetings and our Senior Officials met 18 times over 20 years. And, thus BIMSTEC extended its areas of co-operation from initial 6 to now 14 including Climate Change in the latest that is shouldered to Bangladesh as Sector-Leader along with the sector of Trade and Investment.

Secretary General of BIMSTEC Secretariat, Ambassador M Shahidul Islam, President of IBCCI, Bangladesh, Matlub Ahamad, Prof. Emeritus Dr. Gamini Keerawella from Sri Lanka, Joint Secretary of Indian External Affairs Piyush Srivastava also spoke at the session.

S M Nazmul Hasan, Director of BIMSTEC Secretariat, Dhaka and Muhammad Abdullahil Quayyum, APS to Information Minister are also attending the conference from Bangladesh.

Information Minister Hasanul Haq Inu is scheduled to return home on Thursday, 26th of April.

#

Akram/Mahmud/Sanjib/Salimuzzaman/2018/1900 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩০৩
 
৫৭৮ জন দরিদ্র ব্যক্তিকে সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ করলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন আজ ঢাকা মহানগরীর ৬টি শহর সমাজসেবা কার্যালয়ের ৫৭৮ জন সেবাগ্রহীতার মধ্যে মোট ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার  সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ বিতরণ করেন। 
ঢাকার আগারগাঁওয়ে সমাজসেবা অধিদফতর কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সরকারি সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ সেবাসহ নানা বিষয়ে সুবিধার কথা তুলে ধরেন। তিনি এসময় ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে বেসরকারি কিছু সংস্থার মাসিক কিস্তি আদায়ের নানা অপকৌশলের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে যদিও এখন গোটা বিশ^ অবগত কিন্তু সেই ক্ষুদ্রঋণ এই দেশের মানুষের জন্য কতটা সুখের আর কতটা দুঃখের তা বিশ^বাসী কখনো জানতে পরেনি। বিশ^ কেবল দেখে ক্ষুদ্রঋণের বাইরের আবরণ, ভিতরের কালো অন্ধকারকে দেখতে পায় না।
ক্ষুদ্রঋণের কিস্তি প্রসঙ্গে এনজিওদের কর্মকা- দানবীয় আচরণের মতো উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, এনজিওরা মাসিক কিস্তি তুলতে গিয়ে দেশের গরিব মানুষকে তাদের ভিটেমাটি ছাড়া করতেও দ্বিধা করে না; এমনকি তারা ঘরের টিন পর্যন্ত খুলে নিয়ে আসে। গরিবের এই কষ্টের কথা বিশ^ মিডিয়া জানতে পারে না’।
মন্ত্রী সরকারি সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণের ঋণ সুবিধা নিতে সকলকে উৎসাহিত করে বলেন, ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু প্রথম সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রথা চালু করেছিলেন। আজ সরকার শত শত গরিব মানুষকে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করছে। গরিব মানুষেরা যাতে তাদের আত্মকর্মসংস্থান করে নিতে পারে সে লক্ষ্যে সরকার ১ লাখ টাকা পর্যন্ত  সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ প্রদানের ব্যবস্থা করবে। যদি ঋণ ফেরত দেওয়ার ব্যাপারে সুবিধাভোগীরা আন্তরিক থাকে তাহলে এই ঋণ যাতে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত  হয় তা নিয়ে সরকার ভবিষ্যতে কাজ করবে।
সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক গাজী মুহাম্মদ নুরুল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের স্বাগত বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত সচিব ও  অধিদফতরের পরিচালক আবু মোহাম্মদ ইউসুফ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন অধিদফতরের পরিচালক জুলিয়েট বেগম ও মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, বাংলাদেশ সমাজসেবা অফিসার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ ইকবাল হোসেন খান এবং মহাসচিব মোঃ সাফায়েত হোসেন তালুকদার।
#
 
মাইদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯৫০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩০২
 
বেসরকারি ব্যবস্থাপনার হজযাত্রীদের প্রাক-নিবন্ধনের চূড়ান্ত ক্রম প্রকাশ
 
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
এ বছরে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ গমনেচ্ছু প্রাক-নিবন্ধিত ব্যক্তিদের চূড়ান্ত ক্রম প্রকাশ করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। প্রাক-নিবন্ধনের ৩৮২৯০৭ থেকে ৩৮৩৪২৪ ক্রমিক পর্যন্ত হজ গমনেচ্ছু ব্যক্তিগণ আগামী ২৫ এপ্রিল রাত ৮টা পর্যন্ত নিবন্ধনের সময় পাবেন। সে প্রেক্ষিতে নিবন্ধনের জন্য আর সময় বৃদ্ধি করা হবে না।
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে হজ শাখার বিগত ২২ এপ্রিলের ১৬.০০.০০০০.০০৩.১৮.০০৫.১৭-৪৩৪ নং স¥ারকে উল্লিখিত ২৭৪ জনসহ অবশিষ্ট ২৩৬ জনের শূন্য কোটা পূরণের লক্ষ্যে প্রাক-নিবন্ধনের উপরোক্ত ক্রম এবং সময়সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। 
২০১৮ সালের হজে বেসরকারি ব্যবস্থাপনার নির্ধারিত কোটা ১ লাখ ২০ হাজার জনের বিপরীতে ৪৫ জনের জন্য ১ জন করে গাইড এবং মোনাজ্জেমসহ মোট ৩ হাজার ৪শ’ জনের সংখ্যা সংরক্ষণ করা হয়েছিল। চলমান নিবন্ধন কার্যক্রমে দেখা যাচ্ছে, ১ লাখ ২০ হাজার জনের বিপরীতে ৪৫ জনের জন্য ১ জন হারে গাইডের প্রকৃত সংখ্যা দাঁড়ায় ২ হাজার ৬০৯ জন। অন্যদিকে নিবন্ধনে অংশগ্রহণকারী এজেন্সির সংখ্যা ৫৫৫টি; অর্থাৎ মোনাজ্জেম সংখ্যা হবে ৫৫৫ জন। সে হিসেবে গাইড এবং মোনাজ্জেম ৩ হাজার ১৬৪। প্রথম পর্যায়ে সংরক্ষিত সংখ্যা ৩ হাজার ৪০০ থেকে প্রকৃত ৩ হাজার ১৬৪ সংখ্যা বিয়োগ করলে আরো ২৩৬ জনের সংখ্যা অবশিষ্ট থাকে।
অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ২০১৮ সালের হজে নিবন্ধনের জন্য নির্বাচিত যে সকল হজযাত্রীর এজেন্সি ন্যূনতম কোটা পূরণ করতে পারবে না তারা জাতীয় হজ ও ওমরাহ নীতি ১৪৩৯ হিজরি/২০১৮ খ্রিঃ এর ৪.৩.২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সমন্বয় করে লিড এজেন্সি নির্ধারণপূর্বক সমন্বয়/স্থানান্তর করবে মর্মে এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
#
 
আনোয়ার/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৩০১

ত্রাণমন্ত্রীর বাঁশখালীতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার অগ্রগতি পরিদর্শন

বাঁশখালী (চট্টগ্রাম), ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল ) :

বাঁশখালী উপজেলায় সাইক্লোন পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত ১০১ আশ্রয়কেন্দ্র। আরো সাইক্লোন আশ্রয়কেন্দ্রের সংস্কার করা হচ্ছে। বাঁধের নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছে। সাইক্লোন প্রিপেয়ার্ডনেস প্রোগ্রাম (সিপিপি) এর স্বেচ্ছাসেবকদের বিশেষ মহড়া দেওয়া হচ্ছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরীকে আজ মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় স্থানীয় প্রশাসন এ তথ্য জানান। বাঁশখালী উপজেলার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সার্বিক অগ্রগতি পরিদর্শনে মন্ত্রী কমিটির সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মোহসীনের সভাপতিত্বে স্থানীয় সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এবং সিপিপির পরিচালক আহমেদুল হকসহ কমিটির সদস্যগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। 

মন্ত্রী এ সময় বাঁশখালী উপজেলার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ক বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের খোঁজখবর নেন। এ এলাকায় বঙ্গবন্ধুর আমলে ১১টি মুজিব কিল্লা নির্মাণ করা হয়েছিল। এগুলো সংস্কার করে ব্যবহার উপযোগী করার নির্দেশ দেন মন্ত্রী। এ সময় তিনি বলেন, বাঁশখালী উপজেলা একাধিকবার উপকূলীয় ঘূর্ণিঝড়ের কবলে পড়ে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে ঘূর্ণিঝড়ে একটি মানুষেরও প্রাণহানী না ঘটে তার জন্য সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। মানবিক দিক বিবেচনা করে ঘূর্ণিঝড়ের সময় মানুষের সহায় সম্পদ রক্ষায় সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। 

এরপর মন্ত্রী বাঁশখালীর নাপোড়া শেখের খিল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত ঘূর্ণিঝড় উদ্ধার মহড়া পরিদর্শন করেন। সাইক্লোন প্রিপেয়ার্ডনেস প্রোগ্রাম (সিপিপি) এর স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে এ মহড়ার আয়োজন করা হয়। এ সময় মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর দূরদর্শী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে উপকূলবাসীদের রক্ষার জন্য স্বাধীনতার পরপরই সিপিপি গঠন করা হয়েছিল। সিপিপি উপকূলীয় মানুষদের জানমাল রক্ষায় পেশাদারিত্বের পরিচয় দিয়ে বিশে^ বাংলাদেশকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় রোলমডেলের স্বীকৃতি এনে দিয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা প্রচার ও উদ্ধার অভিযানে আধুনিক সরঞ্জাম ও প্রযুক্তি দিয়ে স্বেচ্ছাসেবকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হবে বলে মন্ত্রী মন্তব্য করেন।

#

দেওয়ান/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৩০০
 
কম্বোডিয়ার উদ্দেশে বাণিজ্যমন্ত্রীর ঢাকা ত্যাগ 
 
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ কম্বোডিয়ার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং ট্রেড ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট (টিটিআরআই) আয়োজিত ‘ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড, ফাইনান্স এ- ডেভেলপমেন্ট অভ্ গ্লোবাল ভেলু চেইন’ শীর্ষক কর্মশালায় যোগদানের লক্ষ্যে আজ কম্বোডিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন। কর্মশালাটি ২৫ থেকে ২৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী আগামী ২৫ এপ্রিল কম্বোডিয়ার ফোম প্যান হোটেলে কর্মশালাটি উদ্বোধন করবেন। 
সফরকালে তোফায়েল আহমেদ কম্বোডিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠক করবেন এবং উভয় দেশের বাণিজ্য সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করবেন। তাঁর সঙ্গে বাংলাদেশের একটি বাণিজ্য প্রতিনিধিদলও রয়েছে। 
মন্ত্রী আগামী ২৮ এপ্রিল দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
#
 
বকসী/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২৯৯

কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে সংস্কৃতিমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল ) :

একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি তাঁর আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর  সমবেদনা জানান। 

আজ এক শোকবার্তায় মন্ত্রী জানান, আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শক্তিশালী কবি বেলাল চৌধুরীর কবিতা ছাড়াও  সাহিত্যের অন্যান্য শাখায় ছিল দীপ্ত পদচারণা। তিনি ছিলেন একাধারে প্রাবন্ধিক ও অনুবাদক। কিছুদিন তিনি সাংবাদিকতাও করেছেন। দুই বাংলার কবিদের  সেতুবন্ধ রচনার সূত্রধর ছিলেন তিনি।  কবি বেলাল চৌধুরী তাঁর সৃষ্টিকর্মের জন্য সাহিত্যপ্রেমীদের হৃদয়ে  বেঁচে থাকবেন চিরকাল। 

#

ফয়সল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৪৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১২৯৮

কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে শিক্ষামন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল ) :

কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।

আজ এক শোকবার্তায় মন্ত্রী বলেন, কবি বেলাল চৌধুরী তাঁর সৃষ্টির জন্য বাংলা সাহিত্যে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। কবিতা ছাড়াও তিনি সাহিত্যের অন্যান্য শাখায় সক্রিয় ছিলেন। 

মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান। 

#

আফরাজ/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৭৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১২৯৭
কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে স্পিকার, ডেপুটি স্পিকার ও চিফ হুইপের  শোক
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
দেশবরেণ্য সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কবি বেলাল চৌধুরী আজ ঢাকার একটি স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছেন (ইন্না লিল্লøাহি ............... রাজিউন)। তাঁর  মৃত্যুতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বি মিয়া ও চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ গভীর শোকপ্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় স্পিকার বলেন, কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে দেশ একজন জনপ্রিয় কবিকে হারালো এবং  সাহিত্যাঙ্গনে এক অপূরণীয় ক্ষতি হলো।
স্পিকার মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।   
অনুরূপভাবে ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বি মিয়া ও চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ কবি বেলাল চৌধুরীর মৃত্যুতে শোকপ্রকাশ করেছেন।
#
নুরুল/রিফাত/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫০৯ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর :১২৯৬ 
দুবাইতে প্রেস কনফারেন্সে বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী
বাংলাদেশের পর্যটন সেক্টরে বিনিয়োগের আহ্বান
দুবাই, ২৪ এপ্রিল :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল বলেছেন, বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের মহাসড়কে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এ দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ ও স্থিতিশীল। তিনি বলেন, এ দেশে আছে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত এবং বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবনসহ ঐতিহাসিক ও দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা। 
মন্ত্রী বাংলাদেশের পর্যটন স্থাপনাসমূহকে ট্যুরিস্ট প্রোডাক্টে পরিণত করতে এ সেক্টরে বিনিয়োগ করতে ইনভেস্টরদের আহ্বান জানান। সরাসরি বিনিয়োগকারীদের জন্য সরকার কক্সবাজারের সাবরাংকে এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন ঘোষণা করছে বলে উল্লেখ করেন। 
দুবাইতে ২৫তম এরাবিয়ান ট্রাভেল মার্কেট ২০১৮ উপলক্ষে ২৩ এপ্রিল আয়োজিত এক প্রেস কনফারেন্সে বিমানমন্ত্রী এ কথা বলেন। 
দুবাই কনসুলেট জেনারেলের সহযোগিতায় বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড এ প্রেস কনফারেন্সের আয়োজন করে। 
ইউএইতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান, বিটিবির পরিচালক নিখিল রঞ্জন রায় এবং মেলায় অংশনেয়া বাংলাদেশের ট্যুর অপারেটরগণ প্রেস কনফারেন্সে উপস্থিত ছিলেন। 
#
মাহবুবুর/রিফাত/সুবর্ণা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১৪৪৫ ঘন্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৯৫ 
ইকোসক আয়োজিত ‘উন্নয়নে অর্থায়ন’ বিষয়ক ৩য় ফোরাম
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সহযোগিতার হাত বাড়াতে অর্থমন্ত্রীর আহ্বান 
নিউইয়র্ক, ২৪ এপ্রিল :
স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশ দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। তথাপি, প্রত্যাশা, সাবলিল উত্তরণ নিশ্চিত করতে এবং উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে উত্তরিত দেশগুলোর প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়ানোর আহ্বান জানালেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। আজ জাতিসংঘ সদরদপ্তরে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ (ইকোসক) আয়োজিত ‘উন্নয়নে অর্থায়ন (এফএফডি)’ বিষয়ক ৩য় ফোরামে কান্ট্রি স্টেটেমেন্ট প্রদানকালে তিনি একথা বলেন।  
বক্তব্যের শুরুতেই অর্থমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার যে অগ্রগতি সাধন করেছে এবং যেসকল নীতিমালা গ্রহণ করেছে তা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্যানিটেশন সুবিধা এবং জনগণের জীবনের অন্যান্য মৌলিক অবস্থার উন্নয়নে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য সামাজিক অগ্রগতি সাধন করেছে। 
বিগত বছরগুলোতে জিডিপি ধারাবাহিকভাবে ৬ শতাংশের উপরে রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এখন জিডিপির গড় ৭ শতাংশেরও বেশি। এর ফলে ২০০৫ সালের দারিদ্র্যসীমা ৪০ শতাংশ থেকে ২০১৬ সালে ২৩ শতাংশে এবং অতি দারিদ্র্যের হার ২৪ দশমিক ২ শতাংশ থেকে ১২ শতাংশে নেমে এসেছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে যেখানে নারী, বয়স্ক ও শারিরীকভাবে অক্ষমদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। সরকার নারী ও শিশু সংবেদনশীল বাজেটও প্রণয়ন করে যাচ্ছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
দেশের বেসরকারি খাতের সামর্থ্য বৃদ্ধির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, বেসরকারি বিনিয়োগকারীদের সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে বিদ্যুৎ উৎপাদন, ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং ১২ টি হাই-টেক পার্ক স্থাপনসহ বিভিন্ন মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশ নিজস্ব অর্থায়নে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় ট্রাস্ট ফান্ড তৈরি করেছে। বাজেটে জলবায়ুসংক্রান্ত কর্মসূচিকে অগ্রাধিকার দিতে ২০১৪ সালে প্রণয়ন করা হয়েছে জলবায়ু সংক্রান্ত আর্থিক কাঠামো।
 রোহিঙ্গা সমস্যার কথা উল্লেখ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে আশ্রিত জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত এই মিয়ানমারের নাগরিকেরা উন্নয়নের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। নিজভূমিতে তাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনের জন্য জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দৃঢ় সমর্থন পাবার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
এফএফডি’র চলতি কর্মসূচি আগামী ২৬ এপ্রিল শেষ হবে। এফএফডি’র এই ৩য় ফোরামে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত বাংলাদেশ ডেলিগেশনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। 
#
রিফাত/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১১৩২ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১২৯৪
বন্দর দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ১১ বৈশাখ (২৪ এপ্রিল) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ এপ্রিল বন্দর দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে ১৩১তম বন্দর দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি চট্টগ্রাম বন্দরসহ দেশের সকল বন্দরের শ্রমিক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
সম্প্রতি বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। ২০১৫ সালে বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশকে নি¤œ-মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। বাংলাদেশের  এই অর্জনের একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকা শক্তি হচ্ছে আমদানি-রপ্তানি তথা বৈদেশিক বাণিজ্য। বৈদেশিক বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সমুদ্রবন্দর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর হিসেবে চট্টগ্রামবন্দর শিল্প-বাণিজ্যের প্রসারের পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। শুধু ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে নয়, এ অঞ্চলে সভ্যতার ক্রমবিকাশে এ বন্দরের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র চট্টগ্রাম বন্দরের রয়েছে অফুরন্ত সম্ভাবনা। আওয়ামী লীগ সরকার এ বন্দরকে একটি বিশ্বমানের বন্দর হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। স্বয়ংক্রিয় কন্টেইনার অপারেশন নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি সিটিএসএস এবং বন্দরে নিরাপদে জাহাজ যাতায়াত ও বহিঃনোঙ্গরে অবস্থানকালে জাহাজসমূহকে সার্বক্ষণিক মনিটরিং করার জন্য আধুনিক ভিটিএমআইএস চালু করা হয়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরের সামগ্রিককার্যক্রম ডিজিটাল করা হচ্ছে। এসব উদ্যোগের ফলে এ বন্দরের সক্ষমতা বহুগুণে  বৃদ্ধি পেয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশসমূহকে ব্যবহারের সুবিধা প্রদানের জন্য এটিকে আরো আধুনিক ও আকর্ষণীয় বন্দর হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে আরো লাভবান হবে।
আমি আশা করি, সরকারের রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে চট্টগ্রামবন্দর আরো কার্যকর ভূমিকা রাখবে।  
আমি ১৩১ তম বন্দর দিবস উপলক্ষে গৃৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/রিফাত/সুবর্ণা/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১০১০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর ঃ ১২৯৩
বন্দর দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী  
ঢাকা, ১১ বৈশাখ ( ২৪ এপ্রিল ) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২৫ এপ্রিল বন্দর দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আমি বন্দর কর্তৃপক্ষ, বন্দর ব্যবহারকারী, কর্মকর্তা-কর্মচারী-শ্রমিকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
১৮৮৭ সালে চট্টগ্রামবন্দর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে চট্টগ্রামবন্দর আজ বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। ভূ-রাজনৈতিক বিবেচনায়ও চট্টগ্রামবন্দরের গুরুত্ব আজ বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। বহির্বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের আমদানি-রফতানি বাণিজ্যের প্রায় ৯২ শতাংশ এ বন্দরের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। ২০১৭ সালে এ  বন্দর ২৫ দশমিক ৬৭ লাখ টিইইউএস কন্টেইনার হ্যান্ডলিংয়ের পাশাপাশি একই সময়ে ৯ দশমিক ৩৬ প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম হয়েছে। বন্দরের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কর্ণফুিল কন্টেইনার টার্মিনাল, পতেঙ্গা কন্টেইনার টার্মিনাল, লালদিয়া টার্মিনাল ও বে-টার্মিনাল নির্মাণের উদ্যোগ অত্যন্ত সময়োপযোগী। 
বর্তমান সরকার বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যমআয়ের ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রূপান্তরিত করতে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারসহ বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। সরকারের নানাবিধ উন্নয়ন কর্মকা- বাস্তবায়নের ফলে বাংলাদেশ ইতোমধ্যে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার পাশাপাশি স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার স্বীকৃতি অর্জন করেছে। বর্তমান সরকারের এই অর্জনের পিছনে দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর ও আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের কেন্দ্র হিসেবে চট্টগ্রাম বন্দরের অবদান অনস্বীকার্য। চট্টগ্রামবন্দরকে এ অঞ্চলের একটি আধুনিক এবং উন্নতবন্দর হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে বন্দর কর্তৃপক্ষ, ব্যবহারকারীসহ সংশ্লিষ্ট সকলের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে- এ প্রত্যাশা করি। 
আমি চট্টগ্রাম বন্দরের ১৩১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও চট্টগ্রামবন্দর দিবস, ২০১৮ উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/রিফাত/সুবর্ণা/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১১২৭ ঘণ্টা 
 
Todays handout (8).docx