Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ জুলাই ২০১৭

তথ্যবিবরণী ১৫ জুলাই ২০১৭

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৮৩৬

দূরে নয়, কাছে থাকুন, উন্নয়নে অংশীদার হোন
                                       ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৩১ আষাঢ় (১৫ জুলাই ) :    

    সরকারের কাছে থেকে উন্নয়নে অংশীদার হওয়ার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু।

    পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে মন্ত্রণালয় আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীদের প্রতি আহ্বান, আপনারা দূরে নয়, কাছে আসুন, কাছে থাকুন, উন্নয়নে অংশীদার হোন।

    মন্ত্রণালয়ের সচিব নব বিক্রম কিশোর ত্রিপুরার সভাপতিত্বে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এবং সাবেক সচিব কাজী গোলাম রহমান সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।

    তথ্যমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার সরকার ১৯৯৭ সালে শান্তিচুক্তি ও ১৯৯৮ সালে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের সকল নৃগোষ্ঠীকে উন্নয়নের ধারায় নিয়ে এসেছে। এই যুগান্তকারী পদক্ষেপের ফলে সকলের নিজ নিজ বৈশিষ্ট্য অক্ষুণœ রেখে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে বিকশিত হওয়ার যে ক্ষেত্র তৈরি হয়েছে, তা পূর্ণরূপে বাস্তবায়ন করতে হবে।

    হাসানুল হক ইনু এসময় শান্তি ও সমৃদ্ধির পথে এগুতে পার্বত্য শান্তিচুক্তির বিরোধিতাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিতেও পার্বত্য চট্টগ্রামবাসীদের প্রতি আহ্বান জানান।

    কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল মাসুদ আহমেদ, সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবীর, লে. জেনারেল (অব.) জহিরুল হক, খাগড়াছড়ির মং রাজা সাচিং প্রু প্রমুখ সভায় উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ নেন।

#
আকরাম/সেলিম/মোশারফ/আব্বাস/২০১৭/২০৩১ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৮৩৫
 
বান্দরবানে সুফলভোগীদের মাঝে ফলদ চারা ও গরু-ছাগল বিতরণ
 
বান্দরবান, ৩১ আষাঢ় (১৫ জুলাই ) :    
 
বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের উদ্যোগে আর্থসামাজিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় জেলার বিভিন্ন উপজেলার সুফলভোগীদের মাঝে পাওয়ার টিলার, ট্রাক্টর, স্প্রে মেশিন ও নারীদের আর্থসামাজিক উন্নয়নে গরু-ছাগল এবং জেলার ৭টি উপজেলার ২২১ জন কৃষকের মাঝে ৩৩ হাজার ফলদ চারা বিতরণ করা হয়। 
 
গতকাল বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চত্বরে বান্দরবান কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ ও প্রাণিসম্পদ বিভাগ এ  অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর ঊশৈসিং। এছাড়াও জেলা প্রশাসক দিলীপ কুমার বণিক, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়সহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। 
 
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব মোকাবিলায় সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় জনসম্পৃক্ততা একান্ত প্রয়োজন। এজন্য প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় ও নিরাপদ আবাসস্থল তৈরির জন্য বৃক্ষরোপণের কোনো বিকল্প নেই। পাহাড়ধস ও অতিবৃষ্টি রোধ তথা পরিবেশ সুরক্ষার জন্য সকলে মিলে গাছ লাগানোর মাধ্যমে পার্বত্য এলাকার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে। 
 
#
 
জুলফিকার/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৮৩৪
 
জনগণের ক্রয় ক্ষমতা কাক্সিক্ষত পর্যায়ে না আসায় বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি দেয়া  হচ্ছে
-- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৩১ আষাঢ় (১৫ জুলাই ) :    
 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, জনগণের ক্রয় ক্ষমতা কাক্সিক্ষত পর্যায়ে না আসার জন্যই বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি দেয়া হচ্ছে। জনগণের স্বস্তি দেয়ার জন্যই লাইফ লাইন ট্যারিফ রাখা হয়েছে। লাভ-লোকসানের চিন্তা করা পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের উচিত না। তৃণমূল পর্যায়ের জনগণের বিদ্যুৎ সেবা প্রদান করার জন্যই এ প্রতিষ্ঠান সৃষ্টি করা হয়েছে।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে “জেনারেল ম্যানেজার সম্মেলন-২০১৭”  এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন। 
 
জনগণের সাথে অমায়িক ব্যবহার করার ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি জনপ্রতিনিধিদের উন্নয়ন কার্যক্রমে সম্পৃক্ত করার জন্য মহাব্যবস্থাপকদের প্রতি আহ্বান জানান। বিদ্যুতের দক্ষ ও সাশ্রয়ী ব্যবহারের জন্য জনসচেতনতামূলক বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন।  বছরে ১% সিস্টেমলস কমানোর উদ্যোগ গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ১% সিস্টেমলস কমানো গেলে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের এলাকায় ১৫০ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়।
 
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন তার উপস্থাপনায় বলেন, ৮০টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মাধ্যমে ১ কোটি ৯২ লাখ গ্রাহকদের সেবা প্রদান করা হচ্ছে। পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের এলাকায় বিদ্যুৎ সুবিধাভোগী ৭২% এবং সিস্টেমলস ১১.৪৪%। শতভাগ বিদ্যুতায়ন উদ্বোধন হয়েছে ১৬টি, কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে ৩৪টি, ডিসেম্বর ২০১৭ নাগাদ ১৬২টি, ডিসেম্বর ২০১৮ নাগাদ ২৪৮টি উপজেলায় সম্পূর্ণ হবে। 
 
অন্যান্যের মধ্যে বিদ্যুৎ সচিব ড. আহমদ কায়কাউস এবং পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেন এ সময় বক্তব্য রাখেন।
 
#
 
আসলাম/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০১৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ১৮৩৩
 
বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস পালিত
 
ঢাকা, ৩১ আষাঢ় (১৫ জুলাই ) :    
 
"আমার দক্ষতা আনে আমার জীবিকা" প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আজ দেশে তৃতীয়বারের মতো বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস পালিত হয়েছে।
দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় টেলিকম ট্রেনিং সেন্টারে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন জাতীয় দক্ষতা ও উন্নয়ন পরিষদ-এনএসডিসি সম্মেলনকক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। 
 
শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মোঃ মুজিবুল হক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, উন্নত দেশ গঠনে দক্ষ জনশক্তি তৈরির বিকল্প নেই। দক্ষ জনশক্তি তৈরির বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছে বলে সরকার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে  জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গঠন করছে। তিনি বলেন, বিপুল পরিমাণে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে বর্তমান শিক্ষা পদ্ধতির পরিবর্তন  আনতে হবে।
 
শ্রম প্রতিমন্ত্রী  বলেন, শীঘ্রই সরকার ওয়ার্ল্ড স্কিল ইন্টারন্যাশনাল এর সদস্যপদের জন্য আবেদন করবে এবং ২০১৯ সালে রাশিয়ার কাজানে অনুষ্ঠেয় বিশ্ব দক্ষতা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবে।
 
দিবসটি উপলক্ষে আলোচনা সভায় ২২টি মন্ত্রণালয়, ৩৫টি বিভাগ, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, কারিগরি বৃত্তিমূলক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। ২০১৪ সালে জাতিসংঘ ১৫ জুলাইকে বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস ঘোষণা করে। আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী মানবসম্পদ তৈরির বিষয়ে জন সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জাতিসংঘ ২০১৫ সাল থেকে বাংলাদেশে এনএসডিসির উদ্যোগে দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।
            
#
 
আকতারুল/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০১০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১৮৩২
কষ্ট লাঘব না হওয়া পর্যন্ত ত্রাণ সহায়তা
                             -- ত্রাণ মন্ত্রী
সিরাজগঞ্জ, ৩১ আষাঢ় (১৫ জুলাই ) :    
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, বন্যা প্লাবিত মানুষের পাশে থাকবে সরকার। কষ্ট লাঘব না হওয়া পর্যন্ত ত্রাণ সহায়তা অব্যাহত থাকবে। মানুষের কষ্ট লাঘব ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণে সরকারি কর্মকর্তা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও জনপ্রতিনিধিদের সমন্বিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
তিনি আজ সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন। আওয়ামী লীগের জেলা সভাপতি ও সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আঃ লতিফ বিশ্বাস, সংসদ সদস্য হাসিবুর রহমান স্বপন, সেলিনা হোসেন স্বপ্না, আমজাদ হোসেন মিলন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শাহ্ কামাল, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ রিয়াজ আহমেদসহ কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
ত্রাণ তৎপরতা চালানোর পাশাপশি পানি নেমে যাওয়ার পর পুনর্বাসনের জন্য পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে মন্ত্রী জেলা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। স্বল্প সময়ে যাতে কৃষকরা ঘুরে দাঁড়াতে পারে সে অনুযায়ী পরিকল্পনা প্রণয়নের ওপর তিনি গুরুত্বারোপ করেন। মানবিক দিক বিবেচনা করে নতুন ফসল না উঠা পর্যন্ত এনজিও থেকে গৃহীত কৃষকদের ঋণের কিস্তি আদায় বন্ধ রাখার জন্য তিনি এনজিও প্রতিষ্ঠানদের অনুরোধ করেন। গ্রামের দুঃখী মানুষদের বাঁচাতে সকলকে আন্তরিক হয়ে সাহায্য করার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
মায়া চৌধুরী বলেন, বন্যা প্লাবিত এলাকায় ডায়রিয়া ও পানিবাহিত রোগ প্রতিরোধে সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে। প্রত্যেকটি আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়মিত চিকিৎসকদের ভিজিট করতে হবে। পর্যাপ্ত পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট সরবরাহ করতে হবে ও ওরস্যালাইন মজুদ রাখতে হবে। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহের জন্য প্রত্যেক জেলায় পানি বিশুদ্ধকরণ মোবাইল গাড়ি পাঠানো হয়েছে বলে মন্ত্রী সভায় উল্লেখ করেন। চিকিৎসকদের অনুপস্থিতি ও অবহেলা বরদাস্ত করা হবে না বলে তিনি হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন। যেসব মানুষ এখনও বিভিন্ন স্থানে উঁচু জমিতে বা রাস্তার পাশে আশ্রয় নিয়েছেন অথবা নিজবাড়িতে পানিবন্দি অবস্থায় আছেন তাদের বন্যা আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়ার জন্য মন্ত্রী অনুরোধ করেন।
সিরাজগঞ্জ জেলায় ত্রাণ বিতরণের জন্য ইতোমধ্যে ৩৫০ মেট্রিক টন চাল, ১২ লাখ টাকা ও ৪ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দেয়া হয়েছিল। আজকের সভায় নতুন করে আরো ৩০০ মেট্রিক টন চাল, ১৫ লাখ টাকা ও ৫০০ বান্ডিল ঢেউটিন বরাদ্দ দেয়া হয়। সরকারের ত্রাণ সামগ্রীর অভাব নেই বলে মন্ত্রী এ সময় উল্লেখ করেন। সুষ্ঠু ও পরিকল্পিতভাবে বন্যা প্লাবিত সকল মানুষের কাছে ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেয়ার জন্য মন্ত্রী কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। এ কাজে সর্বাত্মক সহযোগিতা করার জন্য তিনি দলীয় কর্মীদের অনুরোধ করেন। 
মন্ত্রী পরে সিরাজগঞ্জের কাজীপুর উপজেলার বন্যা প্লাবিত বিভিন্ন প্রত্যন্ত স্থান পরিদর্শন করেন, পানিবন্দি মানুষের সাথে কথা বলেন, তাদের কষ্ট লাঘব ও পুনর্বাসনের আশ্বাস দেন। এ সময় তিনি ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। আওয়ামী লীগের জেলা সভাপতি ও সিরাজগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আঃ লতিফ বিশ্বাস, সংসদ সদস্য হাসিবুর রহমান স্বপন, সেলিনা হোসেন স্বপ্না, আমজাদ হোসেন মিলন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ শাহ্ কামাল, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ রিয়াজ আহমেদসহ কমিটির সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
দেওয়ান/সেলিম/মোশারফ/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০.০০  ঘণ্টা
Todays handout (1).docx