তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০৯৩
আগামীর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে
-- সিনিয়র শিল্প সচিব
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন):
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা বলেছেন, আগামীর অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব-সহ এলডিসি থেকে উত্তরণ পরবর্তী অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আমাদের এখন থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। রপ্তানি আয় বৃদ্ধি-সহ বিশ্ববাজারে আমাদের পণ্যের প্রচার-প্রসারের জন্য উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, পেটেন্ট ও মান নিশ্চিতকরণ জরুরি। এ বিবেচনায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও), পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্ক অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) এবং বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এর দায়িত্বশীল ও সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রয়েছে।
সিনিয়র সচিব আজ রাতে রাজধানীর তেজগাঁওস্থ হোটেল হলিডে ইন এর ইলিশ কনফারেন্স হলে এসএমই ফাউন্ডেশনের ক্রেডিট হোলসেলিং কর্মসূচির আওতায় রিভলভিং ফান্ড হতে ৩য় দফায় ঋণ বিতরণের উদ্দেশ্যে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এসএমই ফাউন্ডেশনের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সিনিয়র শিল্প সচিব বলেন, ‘ক্রেডিট হোলসেলিং’- এর মতো একটি বিশেষায়িত কর্মসূচির মাধ্যমে এসএমই ফাউন্ডেশন ২০০৯ সাল হতে সিএমএসএমইদের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে স্বল্প সুদে ও সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ প্রদান করে আসছে। সিএসএমই খাতের আর্থিক সংকটাপন্ন উদ্যোক্তাদের ব্যবসা পুনর্জীবনে সরকার প্রদত্ত প্রণোদনা প্যাকেজের ৩০০ কোটি টাকা বিতরণ সম্পন্ন হলে উক্ত অর্থ হতে প্রত্যাবর্তনকৃত অর্থ দ্বারা একটি রিভলভিং ফান্ড গঠন করা হয়। রিভলভিং ফান্ড হতে ২য় দফায় ২০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ৩০ জুন-২০২৩ পর্যন্ত ২৯৪ কোটি টাকা ২,৯৭৮ জন উদ্যোক্তার অনুকূলে বিতরণ করা হয়। রিভলভিং ফান্ড হতে ৩য় দফায় ঋণ বিতরণের উদ্দেশ্যে আজ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এসএমই ফাউন্ডেশনের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বিশেষ অতিথি বলেন, বর্তমান সরকার নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী। মোট জনসংখ্যার ৫০% জনগোষ্ঠীকে বাইরে রেখে সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রগতি সম্ভব নয়। পুরুষের পাশাপাশি মূলধারার অর্থনৈতিক কার্যক্রমে নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে নারী উদ্যোক্তাদের অবস্থান আরো শক্তিশালীকরণের লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে এসএমই ফাউন্ডেশনের ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এসএমই ফাউন্ডেশনের ক্রেডিট হোলসেলিং কর্মসূচির আওতায় রিভলভিং ফান্ড হতে ৩য় দফায় ৪৫০ কোটি টাকা ঋণ দেবে এসএমই ফাউন্ডেশন। একজন উদ্যোক্তা সর্বনিম্ন ১ লাখ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন। তবে মূলধনী যন্ত্রপাতি ক্রয়ের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ পাবেন উদ্যোক্তারা। অর্থ বিভাগের নতুন পরামর্শ মোতাবেক এই ঋণের সুদের হার হবে মাত্র ৬%। এ লক্ষ্যে ২৩টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এসএমই ফাউন্ডেশন। এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সাথে চুক্তি স্বাক্ষর করেন অংশীদার ১৯টি ব্যাংক ও ৪টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহীগণ।
এসএমই ফাউন্ডেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ মাসুদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে আরো বক্তৃতা করেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব আবদুর রহমান খান এফসিএমএ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাহউদ্দিন মাহমুদ।
#
ফয়সল/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২৩১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫০৯২
বঙ্গবন্ধুকন্যার মুক্তির জন্য সারা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল
-- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন):
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই গ্রেফতারের পর বঙ্গবন্ধুকন্যার মুক্তির জন্য সারা বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল। আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমেই আমরা সেদিন নেত্রীকে মুক্ত করেছিলাম। এই ১১ জুন কারাগার থেকে কেবল শেখ হাসিনাই মুক্তি পাননি, দেশের গণতন্ত্রও মুক্তি পেয়েছিল। এই দিনটি অন্ধকার থেকে আলোর পথের যাত্রা।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষ্যে ‘ইতিহাসের গতিধারায় বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা’ শীর্ষক সংবাদচিত্র প্রদর্শনী পরিদর্শন ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পায়ে শেকল পরানো হয়েছিল। সেনা শাসিত সরকারের পরিকল্পনা ছিল দুইনেত্রীকে বিদেশ পাঠিয়ে তারা দেশ শাসন করবে। আন্তর্জাতিক চাপের মুখে তারা (সেনা সরকার) নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়। সেই নির্বাচনে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসেন। আর তার ক্ষমতায় আসার মধ্য দিয়ে আজ দেশ উন্নত দেশের মর্যাদা লাভ করেছে।
ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা বেনজীর আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ সদস্য এডভোকেট কামরুল ইসলাম, বাংলাদেশের আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, সংসদ সদস্য সাইফুল ইসলাম, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ডা. এনামুল হক ও মাহাবুবুর রহমান বক্তৃতা করেন।
পরে মন্ত্রী কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ঐতিহাসিক ৬ দফা দিবস উপলক্ষ্যে ‘ইতিহাসের গতিধারায় বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা’ শীর্ষক সংবাদচিত্র প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন।
#
এনায়েত/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২২০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০৯১
টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু
পরিবর্তন মোকাবিলাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে
-- পরিবেশমন্ত্রী
দুশানবে (তাজিকিস্তান), ১১ জুন:
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন, বিশ্বকে পানি ব্যবস্থাপনা কৌশল ও জলবায়ু সহিষ্ণুতা একীভূত করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ লক্ষ্যে বৈজ্ঞানিক কৌশল, উদ্ভাবনী সমাধানে বিনিয়োগ এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদার করতে হবে।
পরিবেশমন্ত্রী তাজিকিস্তানের দুশানবেতে অনুষ্ঠানরত ‘স্থায়ী উন্নয়নের জন্য পানি’ বিষয়ে ৩য় উচ্চ-পর্যায়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে সোমবার সন্ধ্যায় তাঁর বক্তব্যে এসব কথা বলেন। এই সম্মেলনে পানি সম্পর্কিত জরুরি সমস্যা এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য নিয়ে আলোচনার জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও বিশেষজ্ঞগণ একত্রিত হয়েছেন।
মন্ত্রী চলমান জলবায়ু সংকটের দ্বারা সৃষ্ট জটিল চ্যালেঞ্জগুলো উল্লেখ করে বলেন, হিমবাহ হ্রাস ও গলনের ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান নির্গমন ও তাপমাত্রার উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে। বরফ, তুষার এবং স্থায়ী মেরুদেশীয় মাটি-সহ হিমবাহ গলনের মুখোমুখি চ্যালেঞ্জগুলো এখন অস্তিত্বের হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে, যা দ্রুত ও স্থায়ী পদক্ষেপের দাবি করে।
মন্ত্রী বলেন, হিমবাহে গলে যাওয়া শুধু পানি সরবরাহকে হুমকির মুখে ফেলে না বরং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি করে, যা বিশ্বব্যাপী অগণিত মানুষকে প্রভাবিত করছে। এই জরুরি সমস্যাগুলো মোকাবিলায় জলবায়ু কর্মের জন্য একটি দৃঢ় প্রতিশ্রুতির আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
মন্ত্রী এসময় পানি ও জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বাংলাদেশের উদ্যোগ ও অভিজ্ঞতাও শেয়ার করেন। তিনি সহিষ্ণু অবকাঠামো নির্মাণ, টেকসই কৃষির প্রচার এবং আগাম সতর্কীকরণ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন-সহ জলবায়ু অভিযোজনে বাংলাদেশের প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন।
#
দীপংকর/রানা/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/২০৩৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০৯০
নারীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে
-- মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন):
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন (রিমি) বলেছেন, নারীর জীবনমান উন্নয়নে সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে। নারী ক্ষমতায়নের জন্য নারী উপকারভোগীদের বিনিয়োগ অনুদান প্রদানের মাধ্যমে কেবল নারীদের স্বতন্ত্রভাবে সমর্থন করা হচ্ছে না বরং নারীদের মধ্যে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক উন্নয়নকে উৎসাহিত করা হচ্ছে। তিনি বলেন, নারীদের উন্নয়নে এবং দেশের অগ্রগতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার ক্ষেত্রে আর্থিক সহযোগিতায় বর্তমান সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আজ ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির যৌথ উদ্যোগে ICVGD প্রকল্পের এক লাখ উপকারভোগীর মাঝে আয়বর্ধক কার্যক্রম/ব্যবসা পরিচালনার জন্য চেক বিতরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
উল্লেখ্য, ৯৬ হাজার ৯২৮ জন নারী উপকারভোগীদেরকে জিটুপি (গভর্নমেন্ট টু পার্সন) পদ্ধতির মাধ্যমে প্রত্যেককে এককালীন ২০ হাজার টাকা করে মোট ১৯৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা প্রদান করা হয়। চলমান ICVGD প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ে ৬৪ টি জেলার প্রতিটি জেলা থেকে একটি করে উপজেলা নিয়ে ৬৪ টি উপজেলায় এক লাখ নারীকে উপকারভোগী হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে। উক্ত উপকারভোগীদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে নগদ অর্থ অনুদান, প্রতি মাসে ৩০ কেজি চাল বিতরণ, পাঁচটি নির্ধারিত বিষয়ে প্রশিক্ষণ এবং একটি বিশেষ মডিউলের অধীনে উপকারভোগীর নিজের পছন্দ ও সুবিধা অনুযায়ী একটি বিষয়ে উন্নতমানের প্রশিক্ষণ প্রদান ও ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরিতে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা প্রদান করা হচ্ছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ডমেনিকো স্কালপেল্লি, মহিলা শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক, মহিলা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান-সহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
#
নূর/রানা/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০২৫ ঘণ্টা
Handout Number: 5089
Saber Chowdhury urged nations to prioritize climate action,
water sustainability in development agendas
Dhaka, 11 June:
Minister for Environment, Forest and Climate Change Saber Hossain Chowdhury urged all Nations to prioritize climate action, water sustainability in development agendas. He said the time for action is now to protect our planet's water resources and ensure a sustainable, resilient future for all. He also said Nations must adopt a holistic approach that integrates climate resilience into water management strategies. This includes strengthening our scientific understanding, investing in innovative solutions, and fostering collaboration across borders.
Environment minister said this in his address on Monday evening at the 3rd High-Level International Conference on the International Decade for Action 'Water for Sustainable Development' held in Dushanbe, Tajikistan, which brought together global leaders and experts to discuss pressing water-related issues and sustainable development goals.
Minister Chowdhury highlighted the critical challenges posed by the ongoing climate crisis, emphasizing the significant impact of rising emissions and temperatures on the cryosphere. As emissions and temperatures continue to rise, glaciers worldwide are retreating and melting at an alarming rate. The challenges facing the cryosphere, including ice sheets, snow, and permafrost, have become existential threats that demand immediate and sustained action.
The Minister underscored the interconnectedness of water sustainability and climate change, pointing out that the melting of glaciers not only threatens water supplies but also exacerbates sea level rise, affecting millions of people globally. He called for enhanced international cooperation and a robust commitment to climate action to address these urgent issues.
Minister Chowdhury also shared Bangladesh's initiatives and experiences in tackling water and climate challenges. He highlighted the country's efforts in climate adaptation, including the construction of resilient infrastructure, promotion of sustainable agriculture, and implementation of early warning systems.
#
Dipankar/Rana//Mosharaf/Joynul/2024/2020 hour
Handout Number: 5088
3rd Round of Foreign Office Consultations (FOC)
held Between Bangladesh and Uzbekistan
Tashkent (Uzbekistan), June 11:
The 3rd round of Foreign Office Consultations (FOC) between Bangladesh and Uzbekistan was held today (11 June 2024) at Tashkent. Foreign Secretary (Senior Secretary) Masud Bin Momen and First Deputy Minister of Foreign Affairs of Uzbekistan, Bakhromjon Aloyev led their respective sides at the Foreign Office Consultations. Additional Foreign Secretary Shah Ahmed Shafi and Bangladesh Ambassador to Uzbekistan Mohammad Monirul Islam also participated in the FOC as members of Bangladesh delegation.
The whole spectrum of bilateral cooperation between the two countries was discussed during the Consultations. Both sides particularly emphasized on the exchange of high level political visits for further strengthening bilateral relations.
Both sides urged to establish more business links and undertake joint ventures in the field of textile, pharmaceutical and agricultural products amongst others. They emphasized people to people contact through tourism and cultural cooperation.
Foreign Secretary requested Uzbekistan to establish Uzbek Diplomatic Mission in Dhaka and to establish direct air connectivity between the two countries not only to intensify business and investment engagements, but also to bring tangible results in the fields of culture, tourism and people to people contact. Highlighting the historical, cultural and spiritual ties shared by the people of Bangladesh and Uzbekistan. He also emphasized on the broadening of the horizon of cooperation, accommodating new areas, such as education, employment and capacity building.
The First Deputy Minister of Uzbekistan expressed his readiness to work together on the issues raised by the Foreign Secretary in order to inject new momentum into the bilateral cooperation. He conveyed his government’s determination and commitment to fostering deeper and outcome oriented collaborations with Bangladesh. Bakhromjon also appreciated Bangladesh’s active involvement in the international stage on the issues of global and regional significance. Both sides shared their perspectives on the situations in Myanmar, Russia-Ukraine war and the ongoing crisis in Gaza.
Following the Foreign Office Consultations, a MoU between the Foreign Service Academy of Bangladesh and the Diplomatic Academy of the University of World Economy and Diplomacy of Uzbekistan was signed. Both sides have agreed to hold the next round of Foreign Office Consultations in Bangladesh at a mutually convenient time.
#
Tashkent Mission-BD/Rana/Mosharaf/Salim/2024/19.50 Hrs.
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০৮৭
দেশ হতে ক্ষুধা নিরুদ্দেশ হবে
--- খাদ্যমন্ত্রী
কক্সবাজার, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন):
খাদ্যমন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বাংলাদেশে খাদ্যের কোনো অভাব নেই। এখন জনগণের জন্য পুষ্টিকর ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করছি।
আজ কক্সবাজার জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় ক্যাম্পাসে খাদ্য অধিদপ্তরের রেস্ট হাউজ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা বলেন।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, নিষ্ঠা ও দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের কাজ করতে হবে। মাঠ পর্যায়ে যারা কাজ করছেন তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পদোন্নতি কিংবা পদায়নের জন্য ফিট লিস্ট তৈরি করে যোগ্য ব্যক্তিকে পদোন্নতি যেমন দেওয়া হচ্ছে। তেমনি অনিয়ম করলে তাকে আইনের আওতায় নিয়ে শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে সরকার কাজ করছে। অনেক চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও আমাদের উৎপাদন বেড়েই চলেছে। এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারলে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হবো। তখন দেশ হতে ক্ষুধা নিরুদ্দেশ হবে। আমরা ক্ষুধামুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে সক্ষম হবো।
খাদ্য সচিব বলেন, খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের জন্য একটি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্থাপন করা হচ্ছে। সেখানে তারা পেশাগত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কাজকে গতিশীল করবে।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জাতীয় সংসদের হুইপ সাইমুম সরওয়ার কমল, খাদ্য সচিব মোঃ ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ জাকারিয়া, চট্টগ্রামের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক এস এম কায়সার আলী ও কক্সবাজারের জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ আব্দুর রহমান।
এর পরে খাদ্যমন্ত্রী নবনির্মিত তিনতলা বিশিষ্ট রেস্ট হাউজের উদ্বোধন করেন।
#
কামাল/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০৮৬
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতকে সমৃদ্ধ করার বিকল্প নেই
--- প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন):
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে হলে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতকে সমৃদ্ধ করার কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রহমান।
আজ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ওয়ার্ল্ড ফিশ বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ফাইনাল ওয়ার্কশপ এন্ড ফেয়ার অভ্ আর্টিমিয়া ফর বাংলাদেশ প্রজেক্টের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।
মন্ত্রী বলেন, আর্টিমিয়া মৎস্য খাদ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান, যা উৎপাদনের মাধ্যমে আমরা মাছের উৎপাদন আরও বাড়াতে পারি। আর্টিমিয়া উৎপাদনের মাধ্যমে আমরা বৈদেশিক মুদ্রাও অর্জন করতে পারি। তিনি জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে এবং ওয়ার্ল্ড ফিশের উদ্যোগে আমাদের সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে লবণ চাষের পাশাপাশি আর্টিমিয়া চাষ করা হচ্ছে, যার ফলে মাছের বিশেষত চিংড়ি জাতীয় মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে আমাদের যেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে সেসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মাছের এ ধরনের খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করা জরুরি বলে তিনি এসময় বলেন। তিনি আর্টিমিয়া ফর বাংলাদেশ প্রকল্পসহ এধরনের উৎপাদনশীল প্রকল্প গ্রহণ করে বাংলাদেশের মৎস্য খাতকে এগিয়ে নেয়ার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও ওয়ার্ল্ড ফিশকে ধন্যবাদ প্রদান করেন।
আব্দুর রহমান বলেন, জানান, মিঠাপানির মাছ উৎপাদনে আমরা বিশ্বের মধ্যে তৃতীয় স্থান থেকে দ্বিতীয় স্থানে উত্তরণ করেছি। আর এটি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বের কারণেই। ২০৪১ সালে আমাদের ৮৫ লাখ মেট্রিক টন মাছ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে জানিয়ে তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী যুগান্তকারী বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে যেমনি দেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, তেমনি মাছ উৎপাদনেও আমরা তাঁর নির্দেশনায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হবো।
মৎস্য মন্ত্রী বলেন, আমাদের এই জাতি এমন এক জাতি, যে জাতি সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে, সকল বাধা, প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। এ জাতি একটি সশস্ত্র বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীন হয়েছে। এ জাতি বাহাত্তর, তিয়াত্তর ও চুয়াত্তর সালে যে কৃত্রিম সংকট তৈরি করা হয়েছিল তা মোকাবিলা করেছে। আজকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে বাংলাদেশ উন্নয়নে বিস্ময়কর দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে।
মন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালে বাংলাদেশকে আমরা যেখানে দেখতে চাই, সেখানে দেখতে হলে আমাদের এই মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে সমৃদ্ধ করতে হবে। শুধু এই দুই খাতে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনই নয়, এই খাত থেকে আমরা যাতে কাক্সিক্ষত পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি সে ব্যাপারেও আমাদের প্রস্তুত হতে হবে। তিনি ওয়ার্ল্ড ফিস ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অর্থায়নে আগামী দিনেও নতুন নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সৈয়দ মোঃ আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত এবং প্রতিনিধিদলের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া গেস্ট অভ্ অনার হিসেবে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মোঃ জুলফিকার আলী উপস্থিত ছিলেন।
#
নাজমুল/রানা/মোশারফ/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০৮৫
সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে
--- বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন):
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, টেকসই উন্নয়নের জন্য আমরা কাজ করে যাচ্ছি। উন্নয়নের জন্য পরিবেশ ধ্বংস করতে চাই না। কারণ আমাদের একটাই পৃথিবী। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা চিন্তা করে এ ব্যাপারে যত্নশীল হতে হবে এবং সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, বিশ্বে তৈরি পোশাকের (আরএমজি) দ্বিতীয় বড় উৎপাদক হিসেবে বাংলাদেশের সার্কুলার ইকোনমিতে দারুণ সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ আরএমজি বর্জ্য উৎপাদনেও বাংলাদেশ দ্বিতীয়। সার্কুলার ইকোনমির চাবিকাঠি হলো বর্জ্য হ্রাস, পুনর্ব্যবহার ও রিসাইকেল। এর লক্ষ্য সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে অধিক উপযোগিতা তৈরি করা। এতে উৎপাদক ও ক্রেতা উভয়ই লাভজনক হতে পারে। সেক্ষেত্রে শিল্প-উত্তর বর্জ্যের সব সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে।
মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জ আয়োজিত ‘২য় বাংলাদেশ সার্কুলার ইকোনমি সামিট’ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল, ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের মতো অবকাঠামোগত উন্নয়ন প্রমাণ করে দেশের অর্থনৈতিক ও শিল্প বৃদ্ধির জন্য অনুকূল পরিবেশ তৈরিতে সরকার গুরুত্ব দিচ্ছে। তিনি বলেন, এদেশের পোশাক উদ্যোক্তারা সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে যেভাবে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করছে তা অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে।
বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি এবং আওয়ামী লীগের বাণিজ্য ও শিল্প বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান, বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডস এর ডেপুটি হেড অভ্ মিশন থাইস ওডস্ট্রা, বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান দূতাবাসের ডেপুটি হেড অব মিশন জান জানোস্কি এবং বাংলাদেশ অ্যাপারেল এক্সচেঞ্জ এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোস্তাফিজ উদ্দিনসহ উন্নয়ন সহযোগীদের প্রতিনিধিবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
মাহমুদুল/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৫০৮৪
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন):
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী সোমবার সকাল ৮টা থেকে আজ মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ সময় ৪৯৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। নমুনা পরীক্ষার বিপরীতে রোগী শনাক্তের হার ৪ দশমকি ৮৬ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। এ পর্যন্ত ২৯ হাজার ৪৯৫ জন করোনায় মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২০ লাখ ১৮ হাজার ৭০ জন।
#
দাউদ/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৭০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫০৮৩
জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে মাইক্রোসফটের বৈঠক
বাংলাদেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-বিশেষজ্ঞ ও
ডেভেলপার তৈরিতে মাইক্রোসফটের আগ্রহ প্রকাশ
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
মাইক্রোসফট বাংলাদেশে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা-বিশেষজ্ঞ ও ডেভেলপার তৈরি, স্টার্টআপদের মধ্যে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস সক্ষমতা তৈরি এবং সাইবার নিরাপত্তা বিষয়ে প্রযুক্তিগত সহযোগিতা প্রদানের আগ্রহ ব্যক্ত করেছে।
আজ ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলকের সাথে মাইক্রোসফট বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: ইউসুপ ফারুক বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে সাক্ষাৎকালে এ আগ্রহের কথা জানান।
স্টার্ট আপ অন মাইক্রোসফট ফাউন্ডার প্রোগ্রাম, সাইবার নিরাপত্তা, পরিপূর্ণ ডাটা ও এআই এর জন্য একক প্ল্যাটফর্ম তৈরিসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে পৃথিবী আরেকটি যুগান্তকারী পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। পরিবর্তনের এই অভিযাত্রায় রয়েছে অনেক চ্যালেঞ্জ। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলদেশ বিনির্মাণে প্রযুক্তির এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে। দেশের ব্যাংকিং, টেলিকম, আইসিটিসহ সকল খাতে সাইবার সিকিউরিটি নিশ্চিত করতে সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট এবং প্রযুক্তির নতুন টুল তৈরিতে মাইক্রোসফট অবদান রাখতে পারে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ২০৪১ সালের উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ এবং স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সমাজব্যবস্থা, স্মার্ট অর্থনীতি ও স্মার্ট সরকারব্যবস্থা গড়তে হলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইকে বাইপাস করে কিছু করা সম্ভব নয়। তাই এখন সরকারের চ্যালেঞ্জ বা আলোচনার বিষয় হচ্ছে কতটুকু উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করবে এবং কতটুকু অপপ্রয়োগকে নিয়ন্ত্রণ করবে।
#
শেফায়েত/ফাতেমা/সিরাজ/সাজ্জাদ/মানসুরা/২০২৪/১৩০৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৫০৮২
পবিত্র হজব্রত পালনে আরবের পথে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকা, ২৮ জ্যৈষ্ঠ (১১ জুন) :
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ পবিত্র হজব্রত পালনের উদ্দেশ্যে ঢাকা থেকে আজ সৌদি আরবের পথে যাত্রা করেছেন।
ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসেফ ঈসা আল দুহাইলান (Essa Youssef Essa Al Duhailan) মন্ত্রীকে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে বিদায় জানান। মন্ত্রীর সহধর্মিণী নুরান ফাতেমা হজে তাঁর সঙ্গী হয়েছেন। তিনি সৌদি এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে রওনা হন।
হজযাত্রার প্রাক্কালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান তাঁর নিজ নির্বাচনি এলাকা চট্টগ্রাম ৭ আসনের জনগণকে পবিত্র ঈদুল আযহার অগ্রিম শুভেচ্