Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর: ৩৮২২

৬২তম কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি সম্মেলন লন্ডনে শুরু

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    ৬২তম কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি সম্মেলন লন্ডনে শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হলো ‘কোলাবোরেটিভ কমনওয়েলথ: ইউনিটি, ডাইভারসিটি এন্ড কমন চ্যালেঞ্জেস’। ১১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়ে এই সম্মেলন আগামী ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।
    আজ কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপার্সন ড. শিরিন শারমীন চৌধুরী নির্বাহী কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন।
    স্পিকার বলেন, সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চা ও গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা সম্পর্কে বিশ্বব্যাপী জনগণকে শিক্ষিত, সচেতন ও আগ্রহী করে তুলতে হবে। তিনি বলেন, কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে কাজ করে যাচ্ছে।
    স্পিকার আরো বলেন, বিশ্বের জনসংখ্যার এক বৃহৎ অংশ তরুণ সমাজ। বর্তমান তরুণ সমাজের মধ্যে রাজনীতির বিষয়ে অনীহা লক্ষ্য করা যাচ্ছে যা গণতন্ত্রের জন্য সুখকর নয়। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী তরুণ সমাজকে গণতন্ত্র সম্পর্কে আরো আগ্রহী করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশন ‘পার্লামেন্টারি ডেমোক্রেসি’  বিষয়ে রোড শো’র আয়োজন করেছে এবং কমনওয়েলথের বিভিন্ন  অঞ্চলের দেশগুলোতে তা পর্যায়ক্রমে অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
    সভায় সিপিএ মহাসচিব আকবর খানসহ নির্বাহী কমিটির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
    আজ সম্মেলনের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে স্মল ব্রাঞ্চেস কনফারেন্স, স্মল ব্রাঞ্চেস চেয়ারপার্সন নির্বাচন, কমনওয়েলথ উইমেন পার্লামেন্ট স্টিয়ারিং কমিটি মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।
#

মোতাহার/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮৫০ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর: ৩৮২১

ইসলামের প্রকৃত অনুসারী সন্ত্রাসী কর্মকা- করতে পারে না
                                   -- এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, মহানবী (সা.) এর জীবন ও কর্ম অনুসরণের মাধ্যমে মানবজাতি ইহকাল ও পরকালে মুক্তি পাবে। ইসলামের প্রকৃত অনুসারীগণ কখনো জঙ্গি বা সন্ত্রাসী কর্মকা- করতে পারে না। ইসলাম শান্তি, সাম্য, ভ্রাতৃত্ববোধ ও ন্যায়পরায়ণতার শিক্ষা দেয়।
তিনি আজ গুলিস্তান কাজী বশির মিলনায়তনে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আশেকানে গাউছিয়া রহমানিয়া মইনিয়া সহিদীয়া মাইজভান্ডারীয়ার উদ্যোগে আয়োজিত জশ্নে জুলুশে এসব কথা বলেন।
মাইজভান্ডার দরবার শরীফের মাওলানা সৈয়দ সহিদ উদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন আলেমে দ্বীন আলহাজ হাফেজ আলমগীর, মো. মুজিবুল হক, শহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ আলী, শাহী ভান্ডারী সৈয়দ শাহাদাত ও আহাম্মদুল হক।  
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ধর্মীয় মূল্যবোধ ও নৈতিকতা বিকাশের মাধ্যমে উদার ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সার্বজনীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ¦ল দৃষ্টান্ত। এখানে ইসলাম ধর্মের নামে যারা সন্ত্রাস, নৈরাজ্য ও জঙ্গি অপতৎপরতা চালাবে তাদের সমূলে নির্মূল করা হবে। এ ব্যাপারে হাক্কানী আলেম-ওলামাসহ সকল ধর্মের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
পরে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশ ও মুসলিম উম্মাহর অব্যাহত সুখ ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোনাজাত শেষে প্রতিমন্ত্রী এবং মাওলানা সৈয়দ সহিদ উদ্দীন আহমদের নেতৃত্বে এক বিশাল মিছিল বের হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবে এসে শেষ হয়।
#

আহসান/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৭৪৫ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৮২০
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ২৯  অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ আমাদের জাতীয় জীবনে এক কালো অধ্যায়। স্বাধীনতার ঊষালগ্নে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি তাদের পরাজয় নিশ্চিত জেনে বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে বাঙালি বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে।
আমি শহিদ বুদ্ধিজীবীসহ সকল শহিদ মুক্তিযোদ্ধার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। তাঁদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি জানাই গভীর সমবেদনা। তাঁদের এই আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দীর্ঘ ২৪ বছরের পাকিস্তানি বৈষম্য ও শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে দেশের আপামর জনসাধারণকে সংগঠিত করে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাঙালিরা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিড়ে পড়ে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় জামাতসহ ধর্মান্ধ কয়েকটি রাজনৈতিক দল। তারা আলবদর, আলশামস ও রাজাকার বাহিনী গঠন করে পাক হানাদার বাহিনীকে সহায়তা করার পাশাপাশি হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ করে। বাঙালি জাতির বিজয়ের প্রাক্কালে তারা দেশের শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, সাহিত্যিক, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী, আইনজীবী, শিল্পী, প্রকৌশলী, দার্শনিক ও রাজনৈতিক চিন্তাবিদসহ দেশের মেধাবী সন্তানদের নির্মমভাবে হত্যা করে। তাঁদের মধ্যে ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী, মুনীর চৌধুরী, আনোয়ার পাশা, শহীদুল্লাহ কায়সার, গিয়াসউদ্দিন, ডা. ফজলে রাব্বি, আবদুল আলীম চৌধুরী, সিরাজউদ্দীন হোসেন, সেলিনা পারভীন, ড. জ্যোতির্ময় গুহ ঠাকুরতাসহ আরও অনেকে। স্বাধীনতা বিরোধীরা এই পরিকল্পিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের মধ্য দিয়ে পরাজয়ের প্রতিশোধ নেয়। বাংলাদেশ যাতে কখনও মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে, সেটাই ছিল এ হত্যাযজ্ঞের মূল লক্ষ্য।
স্বাধীনতাবিরোধী এই অপশক্তির ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে থাকেনি। মুক্তিযুদ্ধের এই পরাজিত শক্তি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করে। মুক্তমনা শিক্ষক, লেখক, সাংবাদিক ও রাজনীতিবিদদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালায়। সাম্প্রদায়িকতাকে উস্কে দিয়ে দেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের জন্ম দেয়। এই সন্ত্রাসী ও জঙ্গিগোষ্ঠী ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত দেশব্যাপী ত্রাসের রাজত্ব চালায়। তারা  সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ায়। এতে জনগণের নাভিশ্বাস উঠে।
জনগণের বিপুল ম্যান্ডেট নিয়ে ২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর আমরা বুদ্ধিজীবী হত্যাকারীসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের আওতায় আনি। ইতোমধ্যে অধিকাংশ শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করা হয়েছে। বাকি সকল রায় কার্যকর করা হবে। কিন্তু একাত্তরের পরাজিত শক্তি এ বিচারকে বানচাল করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র করে। দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা করে। আমরা অত্যন্ত দৃঢ়তার সাথে এসকল ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করে এ বিচার কার্যক্রমকে এগিয়ে নিচ্ছে। সকল যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি কার্যকর করে আমরা জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করব। কোনো ষড়যন্ত্র জাতিকে এ পথ থেকে বিচ্যুত করতে পারবে না। এই কুখ্যাত মানবতাবিরোধীদের যারা রক্ষার অপচেষ্টা করছে তাদেরও একদিন বিচারের আওতায় আনা হবে। আমার বিশ্বাস, সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমরা বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদমুক্ত একটি গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক, সুখী-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হব।
আজকের এই দিনে আমি দেশবাসীকে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের মহান ত্যাগকে স্মরণ করে ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও নিরক্ষরতামুক্ত জাতির পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বিনির্মাণে এগিয়ে আসার উদাত্ত আহ্বান জানাই।   
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নজরুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৭০১ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর :  ৩৮১৯
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী  
ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৩ ডিসেম্বর) :
    রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   
    “১৪ ডিসেম্বর, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস। এ দিনে আমি গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করি শহিদ বুদ্ধিজীবীদের, যাঁরা ১৯৭১ সালে বিজয়ের প্রাক্কালে হানাদার বাহিনীর হাতে নির্মমভাবে শাহাদত বরণ করেন। আমি তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই।
    বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বহু আন্দোলন-সংগ্রাম, জেল-জুলুম, ত্যাগ-তিতিক্ষার বিনিময়ে বাঙালি জাতিকে মুক্তিসংগ্রামের জন্য প্রস্তুত করে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণা দেন। তাঁরই আহ্বানে বাঙালি জাতি মুক্তিসংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ ন’মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে আনে চূড়ান্ত বিজয়। হানাদার বাহিনী তাদের নিশ্চিত পরাজয় আঁচ করতে পেরে জাতিকে মেধাশূন্য করার হীন উদ্দেশ্যে স্বাধীনতা বিরোধী রাজাকার-আলবদর বাহিনীর সহযোগিতায় চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর এ দেশের প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, শিল্পীসহ বহু গুণিজনকে নির্মমভাবে হত্যা করে। জাতি হারায় তার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের।
    বুদ্ধিজীবীরা দেশ ও জাতির উন্নয়ন ও অগ্রগতির রূপকার। তাঁদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা, সৃজনশীল কর্মকা-, উদার ও গণতান্ত্রিক চিন্তাচেতনা জাতির অগ্রগতির সহায়ক। জাতির বিবেক হিসেবে খ্যাত আমাদের বুদ্ধিজীবীরা তাঁদের ক্ষুরধার লেখনির মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে জনমত সৃষ্টি, যুদ্ধকালীন মুজিবনগর সরকারকে পরামর্শ প্রদানসহ বুদ্ধিবৃত্তিক চেতনা দিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিতে বিপুল অবদান রাখেন। কিন্তু জাতির দুর্ভাগ্য, বিজয়ের প্রাক্কালে হানাদারবাহিনী পরিকল্পিতভাবে এদেশের খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবীদের নির্মমভাবে হত্যা করে। জাতির জন্য এ-এক অপূরণীয় ক্ষতি।
    শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রেখে যাওয়া আদর্শ ও পথকে অনুসরণ করে অসাম্প্রদায়িক ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাভিত্তিক সমাজ গড়তে পারলেই তাঁদের স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শ হোক আমাদের ভবিষ্যৎ চলার পাথেয়। বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের পথ বেয়ে বাংলাদেশ জ্ঞানভিত্তিক, প্রজ্ঞাময় সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলায় পরিণত হোক, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে-এ প্রত্যাশা করি।
    খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা

 

Todays handout (1).docx