Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১

তথ্যবিবরণী ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৭০০

 

শেখ হাসিনা থাকলে কৃষি ও কৃষিবিদবান্ধব সরকার থাকবে

                                                  -- প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) : 

 

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, "কৃষিবিদদের সামগ্রিক উন্নয়নে বঙ্গবন্ধুর আমল থেকে যে স্বপ্নযাত্রা শুরু হয়েছিল তার ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কৃষিবিদ ও কৃষকদের নজিরবিহীন মূল্যায়ন করেন। কৃষিবিদরা শুধু কৃষির উন্নয়নে ভূমিকা রাখলে হবে না, কৃষিবান্ধব সরকারের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে রাজনৈতিক সচেতন মানসিকতার বহিঃপ্রকাশ শক্তিশালীভাবে ঘটাতে হবে। শেখ হাসিনা থাকলে কৃষি ও কৃষিবিদবান্ধব সরকার থাকবে।"

 

          আজ রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ মিলনায়তনে 'কৃষিবিদ দিবস ২০২১' উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

          এ সময় তিনি আরো বলেন, "কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে কৃষক বাঁচলে কৃষি বাঁচবে। আর কৃষি বাঁচলে দেশের অপ্রতিরোধ্য উন্নয়ন অগ্রযাত্রা এগিয়ে যাবে। কৃষিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে কৃষিবিদরা। কৃষিবিদদের যোগ্যতা ও পান্ডিত্য দেশের কল্যাণে নিবেদিত হোক, এ প্রত্যাশা থাকবে। কৃষি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বৈষম্য দূর করার বিষয়টি বিবেচনা করার উপযুক্ত সময় হয়েছে। এ বিষয়ে একটি সমন্বিত উদ্যোগ নেয়া দরকার। না হলে কৃষিবিদরা যথাযথ অবদান রাখতে পারবেন না, মেধার বিকাশ ঘটাতে পারবেন না।"

 

          কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোঃ শহীদুর রশীদ ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ এমপি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। অনুষ্ঠানে সম্মানীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একুশে পদক মনোনয়নপ্রাপ্ত কৃষিবিদ ড. মির্জা এ জলিল। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের মহাসচিব মোঃ খায়রুল আলম প্রিন্স। সভায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনের অন্য নেতৃবৃন্দ বক্তব্য প্রদান করেন।

 

#

 

ইফতেখার/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২০৩০ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                          নম্বর : ৬৯৮

 

সাংবাদিক শাহীন রেজা নূরের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পরিকল্পনা মন্ত্রীর শোক

 

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি):

          শহীদ সাংবাদিক সিরাজুদ্দীন হোসেনের ছেলে ও দৈনিক ইত্তেফাকের সাবেক বার্তা সম্পাদক শাহীন রেজা নূরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ও পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান।

          পৃথক শোক বার্তায় তাঁরা বলেন, শাহীন রেজা নূরের মৃত্যুতে বাঙালি জাতি একজন দেশপ্রেমিক, প্রগতিশীল ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অধিকারী ব্যক্তিত্বকে হারালো।

          মন্ত্রীদ্বয় মরহুমের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

#

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                          নম্বর : ৬৯৯

 

আশা’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট মোঃ সফিকুল হক চৌধুরীর মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি):

          আশা’র প্রতিষ্ঠাতা ও প্রেসিডেন্ট মোঃ সফিকুল হক চৌধুরীর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

          এক শোক বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সফিকুল হক চৌধুরী আমার সহপাঠী ছিলেন। তিনি ছাত্রাবস্থা থেকে সবসময় জনবান্ধব ও মানুষের উপকারের কথা চিন্তা করতেন। তাঁর মৃত্যুতে আমি একজন ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে হারালাম।

          ড. মোমেন শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

 

তৌহিদল/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/২০১০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                     নম্বর : ৬৯৭

                                

আড়াই হাজার কোটি টাকার যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হবে

                                ----ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি): 

 

          দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ এনামুর রহমান বলেছেন, দুর্যোগ মোকাবেলায় সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আড়াই হাজার কোটি টাকার উদ্ধার সামগ্রী ও যন্ত্রপাতি ক্রয় করা হবে। একই সাথে চারটি হেলিকপ্টার এবং চারটি হোভারক্রাফটও ক্রয় করা হবে। এছাড়াও বিভাগীয় এবং জেলা শহর সমূহের জন্য ৬৫ ও ৫৫ মিটার উচ্চতায় উদ্ধার কার্যক্রম চালানোর লক্ষ্যে ৬০টি উন্নতমানের লেডার ক্রয় করা হবে। তিনি বলেন, যেকোনো দুর্যোগে উদ্ধার কার্যক্রম চালানোর ক্ষেত্রে উন্নত দেশের মতো সক্ষমতা অর্জনে সরকার কাজ করছে ।

          প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় মহাখালীর কড়াইল বস্তিতে ‘জাতীয় দুর্যোগ প্রস্তুতি দিবস’ উপলক্ষে আয়োজিত ভূমিকম্প এবং অগ্নিকাণ্ডে করণীয় বিষয়ক সচেতনতামূলক মহড়ায় বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, পূর্বপ্রস্তুতি থাকলে যেকোনো দুর্যোগ মোকাবেলা অনেকটাই সহজ হয়। গত বছর শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ড হলেও বড় ধরনের কোনো ক্ষতি হয়নি। কারণ সেখানে অগ্নিকাণ্ডের এক মাস পূর্বে সচেতনতামূলক মহড়ার আয়োজন করা হয়েছিল। দেশের মানুষজনকে অগ্নিকাণ্ডসহ বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ মোকাবেলায় সচেতন করার লক্ষ্যে সারাদেশে এ ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে।

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বস্তিবাসীর জীবনমান উন্নয়নে সরকার কাজ করছে। বস্তিগুলোর টিনের ও অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর ঘর ভেঙে তার পরিবর্তে সেখানে মাল্টিস্টোরেড ভবন নির্মাণের লক্ষ্যে সরকার কার্যক্রম শুরু করেছে।

          এ সময় ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোহসীন এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক মোঃ সাজ্জাদ হোসাইন উপস্থিত ছিলেন।

#

 

সেলিম/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/১৯৫৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ৬৯৬

 

মেধাবীরা সবক্ষেত্রে ভালো করতে পারে

                      -- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) : 

 

          সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক কর্মকর্তা (বর্তমানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে পদায়নের জন্য সিলেট বিভাগে ন্যস্ত) সাবরীনা রহমান বাঁধন একজন মেধাবী ও প্রতিভাবান কর্মকর্তা। কর্মজীবনের পাশাপাশি সংস্কৃতি অঙ্গনেও তিনি তাঁর প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি একাধারে কবি, গীতিকার ও সংগীত শিল্পী। ‘ক্লোজ আপ ওয়ান, তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ নামক সংগীত প্রতিযোগিতায় শীর্ষ দশে স্থান পাওয়া বাঁধন ছাত্রজীবনেও ছিলেন বাংলাদেশের স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তিনি প্রমাণ করেছেন, মেধাবীরা সবক্ষেত্রে ভালো করতে পারে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ বিকালে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা মিলনায়তনে সাবরীনা রহমান বাঁধনের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘শেষের কবিতার পরে’ এবং গানের তৃতীয় একক অ্যালবাম ‘আবছায়া চুপছায়া’ এর মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

          প্রধান অতিথি বলেন, ‘শেষের কবিতার পরে’ কাব্যগ্রন্থটি কবিতা, অনুকাব্য ও কথোপকথন দিয়ে সাজানো হয়েছে। সম্পর্কের পরতে পরতে জড়িয়ে থাকা ভালোবাসা, প্রেম, স্নেহ, অভিমান, অনুযোগ ইত্যকার সব অনুষঙ্গ এ কাব্যগ্রন্থের উপজীব্য। প্রতিমন্ত্রী এ সময় শিল্পী বাঁধনকে অভিনন্দন জানান ও তাঁর সর্বাঙ্গীন সাফল্য কামনা করেন।

 

          অনুষ্ঠানে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করে বক্তব্য রাখেন গানের অ্যালবাম ‘আবছায়া চুপছায়া’ এর তিনটি গানের গীতিকার যথাক্রমে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনিরুল আলম ও যুগ্মসচিব মোঃ ফাহিমুল ইসলাম এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের যুগ্মসচিব তানজিয়া সালমা।

 

          উল্লেখ্য, ‘আবছায়া চুপছায়া’ অ্যালবামের বাকি তিনটি গানের গীতিকার শিল্পী বাঁধন নিজেই। সবক’টি গানের মিউজিক কম্পোজিশন করেছেন বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী ও সংগীত পরিচালক জয় শাহরিয়ার।

 

          সংগীত, আবৃত্তি ও নৃত্যের অপূর্ব মেলবন্ধনে সাজানো অনুষ্ঠানটি দর্শকদের বিমোহিত করে রাখে।

 

#

 

ফয়সল/নাইচ/মোশারফ/সেলিম/২০২১/২০২৫ ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                       নম্বর : ৬৯৫    

দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে কাজ করছে সরকার

                                         ---পরিবেশমন্ত্রী

 

 

জুড়ী (মৌলভীবাজার), ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি): 

 

            পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে নিরলসভাবে কাজ করছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা মোতাবেক দেশের কোনো মানুষ গৃহহীন থাকবে না। তিনি বলেন, অসহায় ও দরিদ্র মানুষদের বিভিন্ন ভাতার মাধ্যমে সহযোগিতা করে সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

            আজ মৌলভীবাজার জেলার জুড়ী উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সরকারি বিভিন্ন ভাতা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

            পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, করোনায় সারা বিশ্বের উন্নয়ন কার্যক্রম ব্যাহত হলেও বাংলাদেশে উন্নয়নমূলক কাজ অব্যাহত রয়েছে। তিনি এসময় সরকারের দেওয়া বিনামূল্যে করোনার ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য জনসাধারণের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।

            জুড়ী উপজেলা নির্বাহী অফিসার আল-ইমরান রুহুল ইসলামের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিছবাহুর রহমান, জুড়ী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ মোঈদ ফারুকসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ।

            ইতোমধ্যে উপজেলার ১৫১০ জনকে ভিজিডি কার্ডের মাধ্যমে প্রতি মাসে ৩০ কেজি করে পুষ্টি চাল, ৯৬৩ জন দরিদ্র মাকে মাতৃত্বকালীন মাসিক ৮০০ টাকা হারে ভাতা ও পরিবেশ মন্ত্রীর ব্যক্তিগত তহবিল থেকে দুটি সেলাই মেশিন প্রদান করা হয়।

            এর পূর্বে মন্ত্রী প্রায় ২ কোটি ৫৭ লাখ টাকা ব্যয়ে জুড়ী উপজেলায় জেলা পরিষদ কর্তৃক নবনির্মিত চারতলা বিশিষ্ট আধুনিক ডাক-বাংলো ভবনের উদ্বোধন করেন ।

 

#

দীপংকর/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/২০০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                            নম্বর : ৬৯৪   

কৃষিবিদ দিবসে কৃষিমন্ত্রী

২৮৪টি কৃষি প্রকৌশলীর পদ সৃজন করা হয়েছে

 

ময়মনসিংহ, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি): 

 

          কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ত্বরান্বিত করতে ইতোমধ্যে কৃষি প্রকৌশলীর ২৮৪টি পদ সৃজন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বর্তমান সরকার কৃষিকে আধুনিকীকরণ ও লাভজনক করতে সচেষ্ট রয়েছে। কৃষি যান্ত্রিকীকরণে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে নেয়া হয়েছে ৩ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প। পাশাপাশি দক্ষ জনবল তৈরিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অধীনে মাঠ পর্যায়ে কৃষি প্রকৌশলী নিয়োগের কার্যক্রম চলছে। ইতোমধ্যে ২৮৪টি কৃষি প্রকৌশলীর পদ সৃজন করা হয়েছে। 

            কৃষিমন্ত্রী আজ ময়মনসিংহে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। কৃষিবিদ দিবস-২০২১ উপলক্ষে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। 

            কৃষিবিদ ড. রাজ্জাক আরো বলেন, দেশের কৃষি শিক্ষা, কৃষি গবেষণা ও কৃষি সম্প্রসারণে কৃষিবিদদের ভূমিকা আজ সর্বজন স্বীকৃত। কৃষি গবেষণার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন নতুন কৃষি প্রযুক্তি ও কলাকৌশল উদ্ভাবন করে কৃষি উন্নয়নে অবদান রেখে যাচ্ছেন কৃষিবিদরা। ফলে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। কিন্তু ভবিষ্যতে ক্রমবর্ধমান জনগোষ্ঠীর খাদ্যের যোগান অব্যাহত রাখতে কৃষিবিদদেরকে আরও কার্যকর ও জোরালো ভূমিকা পালন করতে হবে। গবেষণার মাধ্যমে সময়োপযোগী প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও তা সম্প্রসারণ করতে হবে।

            কৃষিমন্ত্রী বলেন, কৃষিবিদদের প্রথম শ্রেণির পদ মর্যাদা দেয়া ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত। এর ফলেই মেধাবীরা কৃষি পেশায় আগ্রহী ও উৎসাহিত হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের কৃষি উন্নয়নের যে সাফল্য সারা বিশ্বে প্রশংসিত হচ্ছে- তার পেছনে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত ও ঘোষণা।

            বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) এর উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসানের সভাপতিত্বে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বগুড়ার সংসদ সদস্য সাহাদারা মান্নান, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ইকরামুল হক টিটু, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম, খাদ্যসচিব ড. মোছাম্মৎ  নাজমানারা খানুম, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদ, বাকৃবি অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের নির্বাহী সভাপতি মোঃ হামিদুর রহমানসহ প্রমুখ।

            আলোচনা সভা শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিস্মরণীয় শত উক্তি সংবলিত পুস্তিকার মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

            তাছাড়া, স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ন ম নাজমুল আহসান (মরণোত্তর), একুশে পদকপ্রাপ্ত অ্যালামনাই অধ্যাপক ড. শামসুল আলম এবং ড. মোঃ জাহাঙ্গীর আলম খানকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।

 

#

কামরুল/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/১৯২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৬৯৩

শেখ হাসিনার স্বপ্ন অনুযায়ী ঢাকা শহর গড়ে উঠবে

                             -- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :   

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকাকে ভেনিস বা সান্তোসার মতো করে গড়ে তোলার যে স্বপ্ন দেখেছেন সে অনুযায়ী নগরীকে বিনির্মাণ করা হবে।

          তিনি আজ সিরডাপ মিলনায়তনে 'ঢাকার ড্রেনেজ ব্যবস্থাপনা ও খাল আধুনিকায়ন' বিষয়ক নগর সংলাপে অংশ নিয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, ‘আমরা সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য ভেনিস, সিঙ্গাপুর অথবা সান্তোসা বেড়াতে যাই। এমন একটি শহর গড়ার স্বপ্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেখেছেন। প্রধানমন্ত্রীর এই স্বপ্ন পূরণের জন্য আমি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের দুই মেয়রকে নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি’।

          তিনি বলেন, ঢাকাকে বাসযোগ্য আধুনিক ও দৃষ্টিনন্দন শহরে রুপান্তরিত করতে হাতিরঝিল থেকে বনানী পর্যন্ত এবং ইউনাইটেড হাসপাতাল পর্যন্ত ওয়াটার ট্রান্সপোর্ট চালু করার জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবং এই উদ্যোগ বাস্তবে রূপ দিতে প্রকল্প নেয়া হচ্ছে। এই উদ্যোগের সাথে নগর পরিকল্পনাবিদ, স্থপতিসহ সকল বিশেষজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরে যতগুলো খাল আছে তাতে একটি হাতিরঝিল নয় এরকম অনেক হাতিরঝিল নির্মাণ করা সম্ভব। এ ব্যাপারে সকলের সহযোগিতা চান মন্ত্রী।

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও ড্যাপের আহ্বায়ক বলেন, ডেমোগ্রাফিক সাইজ অর্থাৎ শহরে কত মানুষ বসবাস করবে সে অনুযায়ী পরিকল্পনা নিতে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি জানান, পূর্বাচল ১০ লাখ মানুষের বসবাসের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু সেখানে যদি ৫০ লাখ মানুষ বসবাস করে তাহলে তা আর বাসযোগ্য থাকবে না ।

          খালের দায়িত্ব পাওয়ার পর দুই সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ইতোমধ্যে উচ্ছেদ কাজ আরম্ভ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে, খাল দখল করে তার উপরে বিল্ডিং বানানো হয়েছে। যারা এসব করেছে তারা যত ক্ষমতাশালী হোক না কেন আইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। সবাইকে সাথে নিয়ে ঢাকা শহরের খালসমূহ উদ্ধার করা হবে বলেও উল্লেখ করেন মোঃ তাজুল ইসলাম।

          মন্ত্রী বলেন, ঢাকা নগরীর অন্যতম সমস্যা বর্জ্য। এটি সমাধান করার জন্য মন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কাজ আরম্ভ করা হয়েছে। বিভিন্ন দেশের অভিজ্ঞতার আলোকে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এটিকে অনুমোদন দিয়েছেন। বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের কাজ শুরু হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এটি চালু হলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন আসবে। এসময় বর্জ্য কালেকশনে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

          অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অভ্ প্লানার্স (বিআইপি) এর সভাপতি ড. আকতার মাহমুদ, ইনস্টিটিউট অভ্ ওয়াটার এন্ড ইনভায়রনমেন্টের চেয়ারম্যান এম এনামুল হক, স্থপতি ইকবাল হাবিব, পরিকল্পনাবিদ ড. আদিল মোহাম্মদ খান এবং ড্যাপের প্রকল্প পরিচালক আশরাফুল ইসলাম অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন।

#

হায়দার/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২১/১৯১০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৬৯২

স্বাধীনতা সংগ্রামে বেতারের ভূমিকা স্বর্ণাক্ষরে লেখা -বিশ্ব বেতার দিবসে তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :   

          'যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, এদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বেতারের ভূমিকা ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে' বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

          বিশ্ব বেতার দিবস উপলক্ষে আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ বেতার সদর দপ্তর আয়োজিত র‍্যালি ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মোঃ মুরাদ হাসান এবং তথ্য সচিব খাজা মিয়া। বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক আহমেদ কামরুজ্জামান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। 

          ড. হাছান বলেন, যারা স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শুনেছেন, তারা জানেন মুক্তিকামী এদেশের মানুষের মাঝে কি উদ্যম-উদ্দীপনা জাগাতো সে সময়ের অনুষ্ঠান। আর মানুষ উন্মুখ হয়ে থাকতো তা শোনার জন্য। 

          'বঙ্গবন্ধুর দেয়া স্বাধীনতার ঘোষণা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে প্রথম এম এ হান্নান পাঠ করেন' বলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, পরদিন ২৭ মার্চ চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতারা সেনাবাহিনীর একজন অফিসারকে দিয়ে ঘোষণাটি পাঠ করানোর সিদ্ধান্ত নেন। প্রথমে মেজর রফিকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। তিনি রণাঙ্গনে ব্যস্ত থাকায় পরে কালুরঘাট অতিক্রম করে পটিয়ার দিকে যাত্রাকারী মেজর জিয়াউর রহমানকে বোয়ালখালী থেকে খুঁজে এনে ঘোষণাটি পাঠের দায়িত্ব দেয়া হয়। প্রথমে তিনি ভুল পড়েছিলেন, পরেরবার শুদ্ধ করে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষণাটি পড়েন। নতুন প্রজন্মকে সঠিক ইতিহাস জানাবার জন্য এটি শোনানো প্রয়োজন।'

          শুধু স্বাধীনতা সংগ্রামেই নয়, স্বাধীনতা পরবর্তী দেশ গঠনেও বেতার তার ভূমিকা অব্যাহত রেখেছে, বলেন ড. হাছান। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সারাদেশের মানুষের কাছে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতির নানা বিষয় বেতার পৌঁছে দিচ্ছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গোপসাগরে মাঝি-মাল্লাদের কাছে বেতারই সম্বল, পাহাড়ের চূড়াতেও বেতারই শোনা যায়। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলাতে মানুষকে স্বাস্থ্য সুরক্ষাসহ বিভিন্ন জরুরি বিষয়ে বার্তা দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বাংলাদেশ বেতার।

          এ বছর ইউনেস্কো ঘোষিত দিবসটির প্রতিপাদ্য 'নতুন বিশ্ব নতুন বেতার' উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী জানান, যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ বেতার এখন মোবাইল অ্যাপসে শোনা যায়, এ পর্যন্ত দেশের ৮ টি বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান অ্যাপসের আওতায় এসেছে। বেতারের চট্টগ্রাম কেন্দ্রের অনুষ্ঠান দেশব্যাপী সম্প্রচার শুরু হয়েছে।

          তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মুরাদ হাসান বলেন, তথ্য অধিকার ও ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে বেতার অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রেখে চলেছে। এই ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।

          তথ্যসচিব খাজা মিয়া দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ থেকে দেশের মানুষের কল্যাণের ব্রত নিয়ে বেতারের কর্মকর্তাদের কাজ করার জন্য আহ্বান জানান। 

          এসময় জিয়াউর রহমানের খেতাব প্রত্যাহার বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, 'মুক্তিযুদ্ধের সময় জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন। তার কাছে তৎকালীন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অফিসার পাকিস্তানের পক্ষে তার ভূমিকার জন্য প্রশংসা করে চিঠি লিখেছিল। এবং জিয়া স্বাধীনতার বিরোধিতাকারীদের পুনর্বাসন করেছেন, যে শাহ আজিজুর রহমান পাকিস্তানের ডেপুটি লিডার হিসেবে জাতিসংঘে পাকিস্তানের পক্ষে ওকালতি করেছেন, তাকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছেন, যুদ্ধাপরাধীদের রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছেন। সুতরাং ইতিহাস সাক্ষ্য দেয় যে জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে  প্রকৃতপক্ষে পাকিস্তানের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছিলেন। তার খেতাব বাতিল নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়নি।'

          স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিকদের মধ্যে মনোরঞ্জন ঘোষাল, মোঃ রেজাউল করিম চৌধুরী, প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার, প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, গণযোগাযোগ অধিদফতরের মহাপরিচালক বিধান চন্দ্র কর্মকার, জাতীয় গণমাধ্যমে ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহীন ইসলাম, বাংলাদেশ বেতারের সাবেক মহাপরিচালকদের মধ্যে নেছার উদ্দীন ভুঁইয়া, হোসনে আরা তালুকদার, অতিরিক্ত মহাপরিচালক সালাহউদ্দীন আহমেদ, ঢাকা কেন্দ্রের পরিচালক কামাল আহমেদ, উপমহাপরিচালক  বার্তা এস এম জাহীদ প্রমুখ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। 

#

আকরাম/নাইচ/মোশারফ/রেজাউল/২০২১/১৮১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                           নম্বর : ৬৯১

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিকল্পিত উন্নয়নে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

 

বিয়ানীবাজার (সিলেট), ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি):

          নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী বলেছেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে পুরো দেশের চেহারা পাল্টে যাবে। এখন প্রতিটি প্রকল্প স্বচ্ছভাবে পরিচালিত হওয়ায় উন্নয়ন কার্যক্রম ত্বরান্বিত হচ্ছে। তিনি বলেন, গ্রামীণ উন্নয়নে প্রতিনিয়ত নতুন প্রকল্প গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি আরো বলেন, রাজনীতি, উন্নয়ন, গণতন্ত্র একসাথে চালাতে হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ বিয়ানীবাজার উপজেলার দুবাগ ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী শেওলা স্থলবন্দরের উন্নয়ন কার্যক্রম উদ্বোধন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

          বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কে এম তারিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায়  বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত কাস্টমস কমিশনার রাশেদুল হাসান, সিলেটের জেলা প্রশাসক কাজি এম এমদাদুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (জকিগঞ্জ সার্কেল) সুদীপ্ত রায়, ইউএনও মৌসুমী মাহবুব এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ।

          ১২৪ কোটি টাকা ব্যয়ে শেওলা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেয়া হচ্ছে। নৌ পরিবহন মন্ত্রনালয়ের অধীনে বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। বাংলাদেশ রিজিওনাল কানেকটিভিটি প্রজেক্ট-১ এর আওতায় বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। আগামী ২ বছরের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ হতে পারে। উদ্বোধন অনুষ্ঠানের পূর্বে প্রতিমন্ত্রী শেওলা বন্দর ঘুরে দেখেন।


#

জাহাঙ্গীর/নাইচ/মোশারফ/আব্বাস/২০২১/১৮০১ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                            নম্বর : ৬৯০

 

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজপ্রতিযোগিতা

গতকালের বিজয়ীদের তালিকা

 

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) : 

 

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদ্‌যাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে মুজিববর্ষ উপলক্ষে আয়োজিত গতকালের অনলাইনভিত্তিক ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কুইজ’ প্রতিযোগিতার স্মার্টফোন বিজয়ী পাঁচজন হলেন :  জয়পুরহাটের আল আমিন হোসেন, খুলনার অমিত মল্লিক, রাজশাহীর আতিকুর রহমান রকি, যশোরের বি

2021-02-13-20-58-530e6c915dc1d474ce42eb0aa58acd8b.docx