Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৬ ডিসেম্বর ২০১৬

তথ্যবিবরণী 6 Dec 2016

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩৭৫১

ইউনেক্স-সানরাইজ আন্তর্জাতিক ব্যাডমিন্টন প্রতিযোগিতা শুরু
ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :
ব্যাডমিন্টন ওয়ার্ল্ড ফেডারেশন ও ব্যাডমিন্টন এশিয়া কনফেডারেশন এর তত্ত্বাবধানে এবং বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের ব্যবস্থাপনায় আজ ঢাকায় শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ ইনডোর স্টেডিয়ামে ‘ইউনেক্স-সানরাইজ বাংলাদেশ ওপেন ব্যাডমিন্টন ইন্টারন্যাশনাল চ্যালেঞ্জ-২০১৬’ এর উদ্বোধন করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার।
অনুষ্ঠানে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন আন্তর্জাতিক মানের ক্রীড়াবিদ সৃষ্টি এবং প্রতিযোগী খেলোয়াড়দের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের মাধ্যমে ক্রীড়ার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সভাপতি ও স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন মন্ত্রণালয়ের  সচিব আবদুল মালেক। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাডমিন্টন ফেডারেশনের সদস্য, ব্যাডমিন্টন এশিয়া কনফেডারেশন ও ইউনেক্স-সানরাইজ এর প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
আন্তর্জাতিক এ প্রতিযোগিতায় ভারত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, নেপাল, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ, অষ্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সুইডেন, সিরিয়া, ভিয়েতনাম এবং স্বাগতিক বাংলাদেশসহ মোট ১৩টি দেশ থেকে ৩৯ জন মহিলাসহ ১০৪ জন খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করছেন।
#

শফিকুল/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/২১১০ঘণ্টা

 

Handout                                                                                                            Number : 3750

 

Foreign Minister signs condolence book for Jayalalithaa

 

Dhaka, December 6 :

 

Foreign Minister Abul Hassan Mahmood Ali this evening signed the condolence book for Selvi J Jayalalithaa, Chief Minister of Tamil Nadu, India which was opened at the High Commission of India, Dhaka. His message was as below:

 

            "We express our deep condolences on the sad demise of the Chief Minister of Tamil Nadu, Selvi J Jayalalithaa. Our thoughts and prayers are with the people of Tamil Nadu at this hour of grief. Jayalalithaaji was a leader of common people, she worked for the welfare of the poor, women and marginalized of the society. Her passing away will leave a void in the politics of Tamil Nadu. She will always be remembered as the people’s “Amma” in Tamil Nadu. We pray for the departed soul. May the people of Tamil Nadu and India have the fortitude to bear this irreparable loss."

 

#

 

Khaleda/Mahmud/Salim/2016/2045 Hrs 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৭৪৯

মাধ্যমিক শিক্ষায় পরিবর্তন আনা হবে
                          -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :
    শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, দেশের এক কোটি ৪২ লাখ ছাত্রছাত্রীকে উপবৃত্তি এবং অন্যান্য বৃত্তি দেয়া হচ্ছে। ছাত্রছাত্রীদের শতকরা ৪০ ভাগ এ ধরনের বৃত্তি পাচ্ছে। মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত সকল ছাত্রছাত্রীকে বিনামূল্যে বই দেয়া হচ্ছে, যা বিশ্বে এক অতুলনীয় উদাহরণ। আমাদের সকল  শিশুরাই এখন স্কুলে যায়। সংখ্যাগত বিবেচনায় আমরা সাফল্য অর্জন করেছি। এখন শিক্ষার গুণগত মান বাড়াতে হবে।

    মন্ত্রী আজ ঢাকায় বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের অডিটোরিয়ামে সেকেন্ডারি এডুকেশন কোয়ালিটি এন্ড অ্যাকসেস এনহান্সমেন্ট প্রজেক্ট (সেকায়েপ)-এর আওতায় এসিটি কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য দিনব্যাপী ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

    মন্ত্রী বলেন, মাধ্যমিক শিক্ষায় বড় ধরনের পরিবর্তন আনা হবে। সহজপাঠ্য বই, ক্লাসরুম আনন্দময় করা এবং পরীক্ষায় বিষয়ের সংখ্যা কমানোর মাধ্যমে এ পরিবর্তন আনা হবে। তিনি বলেন, অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষা সবার জন্য বাধ্যতামূলক করা হবে। আমরা সবার জন্য মৌলিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে চাই।
 
    মন্ত্রী আরো বলেন, যেসব পশ্চাৎপদ এলাকার স্কুলগুলোতে ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞানে ছাত্রছাত্রীরা বেশি ফেল করত তাদের অবস্থার উন্নয়নে সেকায়েপ প্রকল্পের আওতায় অতিরিক্ত কøাস টিচার (এসিটি) নিয়োগ দেয়া হয়েছিল। এর ফলে স্কুলগুলোতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। শিক্ষার মানের উন্নয়ন হয়েছে এবং স্কুলগুলোতে এই তিনটি বিষয়ে ফেলের হার কমে এসেছ্।ে এসিটি কর্মসূচির আওতায় অতিরিক্ত শিক্ষকদের দিয়ে ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে ১০ লাখ অতিরিক্ত ক্লাস নেয়া হয়েছে। এ প্রকল্পের মেয়াদ আরো বাড়ানোর ইঙ্গিত দেন মন্ত্রী।
    
    সেকায়েপ প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মাহামুদ-উল-হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামান এবং সেকায়েপ প্রকল্পের অতিরিক্ত পরিচালক আ. হামিদ জমাদ্দার বক্তব্য রাখেন।

    কর্মশালায় নকলা ও হালুয়াঘাট উপজেলার প্রতিষ্ঠান প্রধান, স্কুল ও মাদ্রাসা ম্যানেজমেন্ট কমিটির সভাপতি এবং ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞান বিষয়ে অতিরিক্ত ক্লাস টিচারগণ অংশগ্রহণ করেন। উল্লেখ্য, দেশের প্রতিটি জেলার দু’টি করে উপজেলায় প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে।
#

আফরাজ/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/২০১০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৭৪৮

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারীর মৃত্যুতে ভূমিমন্ত্রীর শোক
                        
ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিলের মৃত্যুতে ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। 

মন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসনত্মপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এছাড়া শোক প্রকাশ করেছেন ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও ভূমি সচিব মেছবাহ উল আলম। পৃথক শোকবাণীতে তাঁরা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসনত্মপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

#

রেজুয়ান/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৯০০ ঘণ্টা


তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৭৪৭

গণমাধ্যমের সহায়তায় সরকার জঙ্গিবাদ নির্মূলে সফল হয়েছে
                                    -- এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী

গংগাচড়া (রংপুর), ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :  
এলজিআরডি ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মো. মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, সরকার সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূলে সফল হয়েছে দেশের সংবাদ মাধ্যমের ব্যাপক গণমুখী ও আপসহীন ভূমিকার কারণে। জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে সংবাদিক সমাজ ব্যাপক জনমত সৃষ্টি করেছে।
তিনি আজ রংপুর জেলা কমিউনিটি সেন্টার মিলনায়তনে ‘দৈনিক পরিবেশ’ পত্রিকার রজতজয়ন্তী উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
    পত্রিকাটির সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি এস এম বদরুদ্দোজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পত্রিকাটির সম্পাদক এ কে এম ফজলুল হকও বক্তব্য রাখেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সাংবাদিক সমাজ তাদের ক্ষুরধার লেখনীর মাধ্যমে সমাজ ও রাষ্ট্রকে অসত্য, অন্যায়, অনাচার, দুর্নীতির করাল গ্রাস থেকে মুক্ত করে থাকে। তিনি সাংবাদিকদেরকে সরকারের কর্মকা-ের গঠনমূলক সমালোচনা করে ভুল শোধরানোর পরামর্শ দেন। এতে করে জনকল্যাণ ও নাগরিক সেবা সুনিশ্চিত হবে।
এর আগে প্রতিমন্ত্রী গংগাচড়া উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে ক্যান্সার রোগীদের সাহায্যার্থে চেক বিতরণ করেন।
    বিকেলে তিনি ফতেপুরে সার্বজনীন গীতা জয়ন্তী উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
#

আহসান/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯১৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩৭৪৬

খাদ্য বিতরণ পদ্ধতিকে অনলাইনের আওতায় আনা হবে
                                              -- খাদ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :
    খাদ্যমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, দেশের খাদ্য ব্যবস্থাকে অনলাইনের আওতায় আনা হবে। খাদ্য বিতরণ পদ্ধতিকে কিভাবে অনলাইন মনিটরং করা যায় সেসব বিষয়ে খুব দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
    মন্ত্রী আজ রাজধানীর সোনারগাঁ হোটেলে ‘বাংলাদেশ ইন্টিগ্রেটেড ফুড পলিসি রিসার্চ প্রোগ্রাম’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে একথা বলেন।
    মন্ত্রী বলেন, খাদ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিকে ডাটাবেজ করে তথ্য প্রযুক্তি ভিত্তিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। খাদ্য ব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করতে খাদ্য গুদামগুলোর সংরক্ষণ ব্যবস্থাকে উন্নত করা হবে। দেশের প্রতিটি খাদ্য গুদামকে অনলাইনের মাধ্যমে ঢাকা থেকে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে।
    অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংকের অপারেশন ম্যানেজার ও কান্ট্রি পরিচালক রাজশ্রী এস প্যারালকার বলেন, বাংলাদেশ খাদ্য উৎপাদনে অনেক পথ এগিয়েছে। এই খাদ্য উৎপাদনকে ধরে রাখতে খাদ্যের নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে।
    খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এম বদরুদ্দোজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. বদরুল হাসান, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনোইস ইউনিভার্সিটির আন্তর্জাতিক প্রোগ্রাম পরিচালক ড. অ্যালেক্স উইন্টার নেলসন, আইএফপিআরআই ওয়াশিংটনের পরিচালক ড পাউল দরোস প্রমুখ।
#

সুমন মেহেদী/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৯১০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩৭৪৫

চট্টগ্রামে আন্তর্জাতিক আর্ট ক্যাম্প উদ্বোধন করলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :
    সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর আজ চট্টগ্রামের আনোয়ারায় অবস্থিত কোরীয় রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে (কেইপিজেড) তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক আর্ট ক্যাম্পের উদ্বোধন করেছেন।
    সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে ৫৫ দেশের অংশগ্রহণে ১ ডিসেম্বর ২০১৬ থেকে শিল্পকলার চিত্রশালার প্লাজায় শুরু হওয়া মাসব্যাপী ১৭তম এশীয় দ্বিবার্ষিক চারুকলা প্রদর্শনীর অংশ হিসেবে কেইপিজেডে এ আন্তর্জাতিক আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন করা হচ্ছে। এতে সহযোগিতা প্রদান করছে দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়ংওয়ান কর্পোরেশন।
    ছয়টি দেশের ১৯জন বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী এতে অংশ নিয়েছেন। শিল্পীগণ হলেন-বাংলাদেশের সমরজিৎ রায় চৌধুরী, হাশেম খান, রফিকুন নবী, মনিরুল ইসলাম, মাহমুদুল হক, কালিদাস কর্মকার, সৈয়দ আবুল বারক আলভি, ফরিদা জামান, নাঈমা হক, নাজলী লায়লা মনসুর, মোহম্মদ ইউনুস, রোকেয়া সুলতানা, মুনিরুজ্জামান ও মোহম্মদ ইকবাল, ভারতের ধীরাজ চৌধুরী (উযরৎধল ঈযড়ফিযঁৎু), চীনের তাং চি কোং (ঞধহম তযর এধহম), জাপানের টয়োমি হোসিনা (ঞড়ুড়সর ঐড়ংযরহধ), দক্ষিণ কোরিয়ার সং ডেসুপ (ঝড়হম উধবংঁঢ়) এবং শ্রীলংকার জগৎ রবীন্দ্রা (ঔধমধঃয জধনরহফৎধ)।
    তিন দিনের এ আর্টক্যাম্পে প্রত্যেক শিল্পী দু’টি করে ছবি আঁকবেন। সেই ছবি প্রদর্শিত হবে ১৮তম এশীয় দ্বিবার্ষিক চারুকলা প্রদর্শনীতে।
    উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিসহ সব দিক দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। ১৭তম এশীয় দ্বিবার্ষিক চারুকলা প্রদর্শনী এক্ষেত্রে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত যেখানে পৃথিবীর ৫৫টি দেশ অংশগ্রহণ করেছে। এর অংশ হিসেবে প্রথমবারের মতো চট্টগ্রামে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক আর্ট ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। এটি আমাদের শিল্প-সংস্কৃতির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ঘটনা।
    তিনি বলেন, কিছু অন্ধকারের শক্তি আমাদের সাফল্যকে ম্লান করে দিতে অপচেষ্টা চালাচ্ছে, হলি আর্টিজনের ঘটনা ঘটিয়ে বহির্বিশ্বে এদেশের ভাবমূর্তি প্রশ্নবিদ্ধ করার হীন চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে। কিন্তু বর্তমান সরকারের দৃঢ়তা ও জনগণের সম্মিলিত প্রতিরোধে তাঁরা প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। এর ফলে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ প্রশংসিত হয়েছে। তাঁরা জেনেছে এদেশে মৌলবাদ-জঙ্গিবাদের কোন স্থান নেই। তাঁরা আমাদের ওপর আস্থা রেখেছে এবং এই প্রথম এশীয় দ্বিবার্ষিক চারুকলা প্রদর্শনীতে এতো দেশ অংশগ্রহণ করেছে। আমাদের দেশের ভাবমূর্তিকে বহির্বিশ্বে আরও উজ্জ্বল করতে এমন আয়োজন অনবদ্য ভূমিকা রাখবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
#
কুতুবুদ-দ্বীন/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৬/১৮৪৫ঘণ্টা  

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৭৪৪

বাংলাদেশে এলএনজি টার্মিনাল এবং
 পাওয়ার পস্নান্ট নির্মাণে সিঙ্গাপুরের আগ্রহ

সিঙ্গাপুর, ৬ ডিসেম্বর :

    সিঙ্গাপুর বাংলাদেশে এলএনজি টার্মিনাল এবং পাওয়ার পস্নান্ট স'াপনে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। 

    সিঙ্গাপুরে সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ আজ সিঙ্গাপুরের বাণিজ্যমন্ত্রী খরস ঐহম করধহম <যঃঃঢ়ং://বহ.রিশরঢ়বফরধ.ড়ৎম/রিশর/খরসথঐহমথকরধহম> এর সাথে সাড়্গাৎ করলে সিঙ্গাপুরের বাণিজ্যমন্ত্রী এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।

    সিঙ্গাপুরের বাণিজ্যমন্ত্রী শীঘ্রই একটি উচ্চ পর্যায়ের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল নিয়ে বাংলাদেশ সফরে আসবেন।  তিনি বাংলাদেশে বিনিয়োগের ড়্গেত্রগুলো ঘুরে দেখবেন। 

    সিঙ্গাপুরের বাণিজ্যমন্ত্রী অর্থনৈতিক ও সামাজিকসহ সকল ড়্গেত্রে বাংলাদেশের  অগ্রগতিতে সনেত্মাষ প্রকাশ করে বলেন,  সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত সুযোগ-সুবিধা আকর্ষনীয়। বাংলাদেশ সরকার ঘোষিত স্পেশাল ইকোনমিক জোন-এ শিল্প স'াপনের চিনত্মা করছে সিঙ্গাপুর। 

    তোফায়েল আহমেদ সিঙ্গাপুরের বাণিজ্যমন্ত্রীর কাছে বাংলাদেশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন। এ সময় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে এখন বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বিরাজ করছে। বিদেশী বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশ সরকার বিশেষ সুবিধা ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশে বিনিয়োগ সিঙ্গাপুরের ব্যবসায়ীদের জন্য লাভজনক হবে। এ বিষয়ে সরকার চাহিদা মোতাবেক সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে।

    এ সময় বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত মিনিস্টার এস এম আনিসুল হক এবং কমার্শিয়াল কাউন্সিলর খাজা মিয়া উপসি'ত ছিলেন।

#

বকসী/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৮৩০ ঘণ্টা 


তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৩৭৪৩

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারীর মৃত্যুতে তথ্যমন্ত্রী ও তথ্যসচিবের শোক
                        
ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

    প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী  মাহবুবুল হক শাকিলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ।  

    মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকায় অকস্মাৎ হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মাত্র ৪৭ বছর বয়সে তার ইনেত্মকালের খবরে মেক্সিকোতে  ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামে যোগদানরত তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন। একইসাথে শোক প্রকাশ করেন মন্ত্রণালয়ে কর্মরত তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ।

    পৃথক শোকবার্তায় তারা শাকিলের মৃত্যুকে একজন কর্মচঞ্চল ও সৃষ্টিশীল প্রাণের জীবনাবসান বলে উলেস্ন্লখ করেন।  তথ্যমন্ত্রী এবং তথ্যসচিব তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসনত্মপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। 

#

আকরাম/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৮০০ ঘণ্টা 

 


তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৭৪২

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারীর মৃত্যুতে জনপ্রশাসন মন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিলের মৃত্যুতে জনপ্রশাসন মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি মরহুমের  শোকসনত্মপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

এছাড়া সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রী নুরম্নল ইসলাম বি.এসসি মাহবুবুল হক শাকিলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

#

মমিনুল/কুতুব/জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৮২০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩৭৪১

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারীর মৃত্যুতে স্পিকারের শোক

ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :

প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিলের মৃত্যুতে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

এক শোকবাণীতে স্পিকার বলেন, মাহবুবুল হক শাকিল ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী একজন দায়িত্বশীল প্রতিভাবান কর্মকর্তা। 

স্পিকার মরহুমের আত্মার শানিত্ম কামনা করেন ও শোকসনত্মপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এছাড়াও মাহবুবুল হক শাকিলের মৃত্যুতে ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া  এবং চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

#

হুদা/মাহমুদ/আলী/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৬/১৭৩০ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                        নম্বর : ৩৭৪০                                        
বাজার তদারকি
৭৯  প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৫৬ হাজার টাকা জরিমানা
ঢাকা,২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয় ৫ ডিসেম্বর অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকা, অবহেলা ইত্যাদি দ্বারা সেবা গ্রহীতার অর্থ, স্বাস্থ্য, জীবনহানি ইত্যাদি ঘটানো, সেবার মূল্যের তালিকা সংরক্ষণ ও প্রদর্শন না করা, ওজনে কারচুপি, খাদ্য পণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণ, ধার্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রয় ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ঢাকা মহানগর, জামালপুর, কিশোরগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, রংপুর, চট্টগ্রাম, বগুড়া, সুনামগঞ্জ, ঝিনাইদহ, বাগেরহাট, নওগাঁ, পাবনা, চাঁদপুর, কুড়িগ্রাম, ভোলা, বরিশাল, নাটোর ও খুলনায় জেলায়  বাজার তদারকি করে।
বাজার তদারকির সময়  বিভিন্ন অপরাধে ৭৯টি প্রতিষ্ঠানকে মোট ৩ লাখ ৫৬ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
ঢাকা মহানগরীর মোহাম্মদপুর এলাকায়  মেডিসিন কর্নারকে ১০ হাজার টাকা, অনুরাগ ফার্মাকে ১৫ হাজার টাকা, টাঙ্গাইল মিষ্টি মেলাকে ৫ হাজার টাকা, দারুস সালাম এলাকায় নিউ হোটেল কিছুক্ষণকে ১৫ হাজার টাকা, হোটেল নূর এ মোহাম্মদীকে ৮ হাজার  টাকা, শ্যামপুর ও যাত্রাবাড়ী এলাকায় আল মদিনা বেকারিকে ২০ হাজার টাকা, বিসমিল্লাহ হোটেলকে ১০ হাজার টাকা, আদি বনফুলকে ৫০ হাজার টাকা, জামালপুর জেলার সদর উপজেলায় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ২০ হাজার টাকা, কিশোরগঞ্জ জেলার কটিয়াদি উপজেলায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ১৫ হাজার টাকা এবং মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলায় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয় ।  
রংপুর জেলার সদর উপজেলায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৬ হাজার টাকা, চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই উপজেলায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ২৮ হাজার টাকা, বগুড়া জেলার আদমদিঘী উপজেলায় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ৫ হাজার টাকা, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় ৯টি প্রতিষ্ঠানকে ৯ হাজার টাকা, ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলায় ২টি প্রতিষ্ঠানকে ৭ হাজার টাকা, বাগেরহাট সদর উপজেলায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ১০ হাজার টাকা, নওগা জেলার বদলগাছি উপজেলায় ২টি প্রতিষ্ঠানকে ১৮ হাজার টাকা, পাবনার সাথিয়া উপজেলায় ৬টি প্রতিষ্ঠানকে ১১ হাজার টাকা, চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলায় ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ১৭ হাজার টাকা, কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলায় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ৫ হাজার পাঁচশত টাকা, ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপজেলায় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ হাজার টাকা, বরিশাল বন্দর থানা এলাকায় ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ৮ হাজার পাঁচশত টাকা, নাটোর জেলার বড়াইগ্রাম উপজেলায় ২টি প্রতিষ্ঠানকে ৫ হাজার টাকা, খুলনা সদর ও সোনাডাঙ্গা উপজেলা এলাকায় ৩টি প্রতিষ্ঠানকে ৩০ হাজার টাকা এবং রংপুর জেলার  বদরগঞ্জ উপজেলা ১টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ হাজার পাঁচশত  টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
এছাড়া প্রধান কার্যালয় ও বিভাগীয় কার্যালয় কর্তৃক অভিযোগ শুনানির মাধ্যমে  সাহারা ট্রপিক্যাল সেন্টারকে ৩ হাজার টাকা, উজঙঙগ কে ২ হাজার টাকা, শর্মা হাউজকে ২ হাজার টাকা, এৎধহফ চৎরহপব ঞযধর ধহফ ঈযরহবংব জবংঃধঁৎধহঃ কে ২ হাজার টাকা, ভোজন রেস্তোরাঁকে  পাঁচশত টাকা এবং ৬ জন অভিযোগকারীকে জরিমানার ২৫ শতাংশ হিসেবে ২ হাজার ৩ শত পঁচাত্তর টাকা প্রদান করা হয়।  
তদারকিকালে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে লিফলেট ও প্যাম্পলেট বিতরণ করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসন, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ান ও জেলা পুলিশ, কৃষি অফিসার, কৃষি তথ্য অফিসার, স্যানিটারি ইন্সপেক্টর এবং ক্যাব এসব তদারকি কাজে সহায়তা করে।
#
অনসূয়া/দীপংকর/সাহেলা/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১৬০০ ঘন্টা  

আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর : ৩৭৩৯
জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :  

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৭ ডিসেম্বর ‘জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ ২০১৬’ উদ্যাপন উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন:    
“জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ ২০১৬ উদ্যাপন হতে যাচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে গৃহীত প্রকাশনার উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাচ্ছি।
স্বাধীনতার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশের অবকাঠামো ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদের গুরুত্ব সঠিকভাবে অনুধাবন করে বিদ্যুতের উৎপাদন বৃদ্ধিসহ ১৯৭৫ সালে শেল অয়েল কোম্পানির মালিকানাধীন কয়েকটি গ্যাসক্ষেত্র স্বল্পমূল্যে ক্রয়ের এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিলেন, যার সুফল আজও বাংলাদেশের জনগণ ভোগ করছে।
 ’৯৬ সালে যখন সরকার গঠন করি তখন বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ১৬০০ মেগাওয়াট। ২০০১ সালে তা ৪৩০০ মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছিল। আমরাই প্রথম বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের নীতিমালা প্রণয়ন করেছিলাম। সরকারি বেসরকারি উভয় খাতে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য আমরা দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছিলাম। বিদ্যুতের সিস্টেম লস কমিয়ে রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি করেছিলাম।
২০০৯ সালে সরকারের দায়িত্ব নেয়ার সময় বিদ্যুতের অপর্যাপ্ততা ও লোডশেডিংএ জনজীবন বিপর্যস্ত ছিল। এ অবস্থা উত্তরণের জন্য আমরা ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করি। বিগত আট বছরে সরকারি বেসরকারি খাতে ৭৯টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে উৎপাদিত ৭৮০৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়েছে। বর্তমানে ১০ হাজার ৭৪৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩০টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণাধীন রয়েছে। ইতোমধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা  ১৫ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। বর্তমানে  দেশের ৭৮ শতাংশ জনগোষ্ঠী বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। ২০২১ সালের মধ্যে আমরা ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দিতে পারব বলে আশা করছি।
আমরা গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পাশাপাশি তরল জ্বালানি, কয়লা, পারমাণবিক শক্তি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করে চলেছি। গ্যাসের সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় আমদানিকৃত কয়লাভিত্তিক বৃহৎ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
জ্বালানি ক্ষেত্রেও তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তন এসেছে। গ্যাস অনুসন্ধান  ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে  আমরা বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছি। ইতোমধ্যে ৩টি নতুন গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে গ্যাসের গড় উৎপাদন ছিল দৈনিক ১ হাজার ৭৪৪ মিলিয়ন ঘনফুট, যা বর্তমানে  দৈনিক ২ হাজার ৭৪০ মিলিয়ন ঘনফুটে উন্নীত হয়েছে। গ্যাসের ঘাটতি পূরণকল্পে ৫শ’ মিলিয়ন ঘনফুট এলএনজি জরুরিভিত্তিতে আমদানি করা হচ্ছে। বিদ্যুৎ, সারকারখানা, শিল্প, বাণিজ্যিক ও আবাসিক খাতে বর্তমানে প্রায় ৩৪ লাখ গ্রাহকের নিকট গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছে।
‘জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ ২০১৬’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
মনিরুন/অনসূয়া/নুসরাত/দীপংকর/গিয়াস/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১০৩০ ঘণ্টা  
আজ বিকাল পাঁচটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

আজ বিকাল পাচঁটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ৩৭৩৮  
জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২২ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৭ ডিসেম্বর জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ ২০১৬ উদ্যাপন উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে অন্যান্য বছরের ন্যায় এবারও ‘জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ-২০১৬’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। বিদ্যুতের সাশ্রয়ী ব্যবহার ও জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে এই কর্মসূচি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনে করি।
 বিদ্যুৎ সভ্যতার বাহন। বিদ্যুতের ঝলমলে আলোয় কেবল অন্ধকার দূরীভূত হয় না, জেগে ওঠে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল। বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে তথ্যপ্রযুক্তির সুফল প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দিতে হলে বিদ্যুৎ অপরিহার্য। বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্য আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশের মর্যাদায় আসীন করতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির গুরুত্ব অপরিসীম।
বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে অব্যাহত রাখতে বর্তমান সরকার বিদ্যুৎ উৎপাদন, সঞ্চালন ও বিতরণ খাতে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। বিগত বছরগুলোতে নতুন অনেক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপিত হয়েছে। ফলে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ১৫ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত হয়েছে। পাশাপাশি দ্বি-পাক্ষিক ও আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে বিদ্যুৎ আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে সবার ঘরে ঘরে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পৌঁছানোর লক্ষ্যে সরকারের এ উদ্যোগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।
প্রাকৃতিক গ্যাস আমাদের মূল্যবান সম্পদ। আমি জেনেছি ২০০৯ সাল হতে এ পর্যন্ত নতুন তিনটি গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। গ্যাসের দৈনিক গড় উৎপাদন ১ হাজার ৭৪৪ মিলিয়ন ঘনফুট থেকে বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে ২ হাজার ৭৪০ মিলিয়ন ঘনফুটে উন্নীত হয়েছে। জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও জ্বালানি বহুমুখীকরণের জন্য কয়লা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। তাছাড়া ৫০০শ’ মিলিয়ন ঘনফুট লিকুইফায়েড ন্যাচারাল গ্যাস (এলএনজি) আমদানি প্রক্রিয়াধীন আছে। আমি আশা করি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের উন্নয়ন বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরো শক্তিশালী ও বেগবান করবে।
বিদ্যুৎ ও প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদন যেমন ব্যয়বহুল তেমনি তা সময়সাপেক্ষ। দেশ ও জাতির স্বার্থে তাই এই মূল্যবান সম্পদের সুষম ব্যবহার অত্যন্ত জরুরি। জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ জনগণকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি অপচয় রোধসহ সাশ্রয়ী ব্যবহারে উৎসাহিত করবে বলে আমার বিশ্বাস।
 আমি ‘জাতীয় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সপ্তাহ-২০১৬’ উপলক্ষে গৃহীত কর্মসূচির সাফল্য কামনা করি।
 খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#

আজাদ/অনসূয়া/দীপংকর/গিয়াস/রেজ্জাকুল/রফিকুল/আসমা/২০১৬/১০৩০ ঘণ্টা

আজ বিকাল পাচঁটার আগে প্রচার বা প্রকাশ করা যাবে না

Todays handout (8).docx