Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ অক্টোবর ২০২০

তথ্যবিবরণী ১৮ অক্টোবর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৯৭৪

সিলেট জেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি

আজিজ আহমদ সেলিমের মৃত্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর শোক

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          সিলেট জেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি, দৈনিক উত্তরপূর্ব পত্রিকার প্রধান সম্পাদক এবং বিটিভির সিলেট প্রতিনিধি আজিজ আহমদ সেলিমের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

          মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় বলেন, আজিজ আহমদ সেলিম ছিলেন অত্যন্ত সৎ ও প্রগতিশীল চেতনার অধিকারী। তিনি ছিলেন সকলের কাছে প্রিয় ব্যক্তিত্ব। তাঁর মৃত্যুতে সিলেটের জনগণ একজন দক্ষ সাংবাদিককে হারালো। 

          পররাষ্ট্রমন্ত্রী শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান এবং মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন।

#

তৌহিদুল/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২২০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৩৯৭৩

শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের শেষ আশ্রয়স্থল

                                             -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

পিরোজপুর, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর)

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধারা। শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মুক্তিযোদ্ধাদের শেষ আশ্রয়স্থল। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বাড়ানো, তাদের জন্য বীর নিবাস তৈরি করে দেয়া, অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেয়া, সরকারি যানবাহনে বিনা পয়সায় যাতায়াতের সুযোগ করে দেয়া, হাসপাতালে বিনামূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন শেখ হাসিনা। এ সুযোগ দেশে আর কেউ করে দেননি। শেখ হাসিনা মনে করেন মুক্তিযোদ্ধাদের দাবি আছে, তাদের অধিকার আছে। বাংলাদেশে একজন মুক্তিযোদ্ধাও গৃহহীন থাকবেন না। একজন মুক্তিযোদ্ধাও না খেয়ে থাকবেন না, তার পরিবারের সদস্যরা অসহায় থাকবেন না।

          আজ পিরোজপুর জেলা হাসপাতালের সভাকক্ষে জেলা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আয়োজিত অসুস্থ মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে চিকিৎসা সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেন, পুলিশ সুপার হায়াতুল ইসলাম খান, নাজিপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক গৌতম নারায়ণ রায় চৌধুরী, জেলা হাসাপাতালের কর্মকর্তাবৃন্দ ও পিরোজপুরের মুক্তিযোদ্ধাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

          মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ যতদিন থাকবে, বাঙালি জাতি থাকবে, প্রগতির চিন্তা-চেতনা থাকবে, অসাম্প্রদায়িকতা থাকবে ততদিন মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধারা চিরভাস্বর হয়ে থাকবেন। পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের পতাকা উড্ডয়ন করার যে গৌরব দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের, এই গৌরবের অংশীদার আর কারো হওয়ার সুযোগ নেই। যেকোন বিপন্ন মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের জন্য আমি সহায়তা করবো। বিপদে একজন মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের পাশে দাঁড়াতে পারলে আমি গর্বিত হবো। এ সুযোগ আপনারা আমাকে দেবেন। আমি আপনাদের পাশে আছি।

          এর আগে পিরোজপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের শহীদ আব্দুর রাজ্জাক-সাইফ মিজান স্মৃতি সভাকক্ষে পিরোজপুর জেলা উন্নয়ন সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন মন্ত্রী। পরে বিকেলে পিরোজপুর সড়ক বিভাগাধীন পিরোজপুর খেয়াঘাট-হুলারহাট জেলা মহাসড়কের বক্স কালভার্ট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন এবং জেলা হাসপাতাল, পিরোজপুরের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন তিনি।

#

ইফতেখার/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২০২৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৯৭২

শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে দোয়া অনুষ্ঠিত

ঢাকা,  ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৭তম জন্মদিন উপলক্ষে আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এক দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন।

          এতে শেখ রাসেলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। খাদ্য সচিব মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমসহ মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী এতে শরিক হন। এ সময় পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্ট নিহত বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের অন্যান্য শহীদ সদস্যের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। 

#

সুমন/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯৫৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৯৭১

 

শিশুদেরকে কম্পিউটারের ভাষা, প্রোগ্রামিং ও কোডিং শিক্ষা দিতে হবে

                                                    -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা,  ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, মেধাবী শিশুরা উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারবে। ভবিষ্যৎ জ্ঞানভিত্তিক, প্রযুক্তিনির্ভর উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রাথমিক স্তর থেকেই শিুশুদেরকে কম্পিউটারের ভাষা, প্রোগ্রামিং ও কোডিং শিক্ষা দিতে হবে। যাতে মাধ্যমিক স্তরে এসেই নিজেদেরকে প্রোগ্রামার হিসেবে তৈরি করতে পারে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) অডিটোরিয়ামে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত “শেখ রাসেল দিবস-২০২০” উদ্‌যাপন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, প্রতিটি শিশুর জীবন যেন অর্থবহ হয় তা নিশ্চিত করাই বর্তমান সরকারের একমাত্র লক্ষ্য। অথচ ১৫ আগস্ট পরবর্তী সরকার শেখ রাসেলসহ খুনিদের বিচার না করে বরং আইন করে বিচারের পথ রুদ্ধ করেছে। ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে নারী-শিশুসহ জাতির পিতা এবং তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিচার হলে সমাজে শিশু কিশোর ও নারী হত্যা অনেকাংশে কমে যেত।

          আইসিটি প্রতিমন্ত্রী ১৮ অক্টোবর‌ বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলের জন্মদিনকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করার জন্য জোর দাবি জানান।

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, বাংলাদেশে হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম আরশাদ হোসেন।

          পরে ‘এক পলকে শেখ হাসিনা’ অ্যাপ এর নির্মাতা চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ও ক্ষুদে প্রোগ্রামার আরাবী বিনতে শফিক (শিফা) কে আইসিটি বিভা‘গের পক্ষ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার সম্মাননা চেক প্রদান করা হয়।

#

শহিদুল/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯৫৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৯৭০

 

মাদক ও জঙ্গিবাদমুক্ত সমাজ গঠনে যুবকদের খেলাধুলায় সম্পৃক্ত করতে হবে

                                                 -- মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং

 

রাঙ্গামাটি,  ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :  

          পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী ও মনোজ্ঞ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা হচ্ছে নৌকা বাইচ। যুব সমাজকে যত বেশি খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করা যাবে সমাজ তত মাদক ও জঙ্গিবাদ মুক্ত থাকবে।  

          আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের আয়োজনে রাঙ্গামাটি শহীদ মিনারস্থ কাপ্তাই লেকে শেখ রাসেল নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায়  মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল বাংলার অবহেলিত শিশুদের শান্তির প্রতীক। সেদিন ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরী স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র শেখ রাসেলও ঘাতকের বুলেট থেকে রক্ষা পায়নি। তারা বুঝতে  পেরেছিলো বেঁচে থাকলে তিনি বঙ্গবন্ধুর মতো আপোসহীন এবং বলিষ্ঠ নেতৃত্বের অধিকারী হতেন। 

          বেলা তিনটায় করোনা প্রতিরোধে সকল স্বাস্থ্য বিধি মেনে কাপ্তাই হ্রদের মধ্য টিলা হতে রাঙ্গামটি শহীদ মিনার পর্যন্ত শেখ রাসেল নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা-২০২০ অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতিযোগিতায় মোট ৪টি ইভেন্ট আয়োজন করা হয়। বিভিন্ন ইভেন্টে পুরুষ ও মহিলা প্রতিযোগিসহ মোট দলের সংখ্যা ছিল ৪৪টি। পুরুষ সাম্পান প্রতিযোগিতায় ১৫টি দল, মহিলা কায়াক প্রতিযোগিতায় ১৭টি দল, পুরুষ বড় প্রতিযোগী দল ৭টি, মহিলা বড় প্রতিযোগী দল ৫টি অংশগ্রহণ করেছে। রাঙ্গামটি সদর ও দুর্গম এলাকা হতে বিপুল সংখ্যাক ক্রীড়ামোদী প্রতিযোগিতা উপভোগ করে।

          প্রতিযোগিতায় পুরুষ সাম্পানে ১ম স্থান অধিকার করেছে জলন্ত ত্রিপুরা, মহিলা কায়াক প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান অধিকার করেছে তাপসী চাকমা, পুরুষ বড় বিভাগে ১ম স্থান অধিকার করেছে যুবরাজ ত্রিপুরা ও তার দল, মহিলা বড় বিভাগে ১ম স্থান অধিকার করেছে আলো ত্রিপুরা ও তার দল।

          এ সময় মন্ত্রী নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

#

নাছির/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৯৫০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ৩৯৬৯

বিশ্বায়নের বর্তমান প্রেক্ষাপটে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি সময়ের অনিবার্য দাবি

                                                                                  -- শিল্পমন্ত্রী

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সকল খাতের উৎপাদনশীলতা বর্তমান ৩ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ উন্নীত করা হবে। এজন্য সেক্টরভিত্তিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশেষজ্ঞদের মাধ্যম বিভিন্ন খাতের চাহিদা নিরূপণ করা হবে এবং চাহিদার আলোকে অ্যাকশন প্ল্যান বাস্তবায়ন করা হবে।

          জাতীয় উৎপাদনশীলতা পরিষদ (এনপিসি)’র ১৫তম সভায় আজ এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অনলাইন প্লাটফর্ম জুমে অনুষ্ঠিত এই সভায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন সভাপতিত্ব করেন। শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার সভায় সহ-সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

          সভায় নবম-দশম শ্রেণির আত্মকর্মসংস্থান ও ব্যবসায় উদ্যোগ পাঠ্যপুস্তকে 'উৎপাদনশীলতার ধারণা ও আধুনিকায়ন' অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্যে পাণ্ডুলিপি প্রকাশের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া, এনপিও'র চলমান কার্যক্রমের পাশাপাশি কৃষি, সেবা ও শিল্প সেক্টরের উৎপাদনশীলতার লেভেল নির্ধারণের লক্ষ্যে লেবার ফোর্স সার্ভে দ্রুত সম্পাদনের জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোকে অনুরোধ জানানো হয়। সভায় উৎপাদনশীলতা আন্দোলনকে আরও জোরদার করার লক্ষ্যে বাংলাদেশ টেলিভিশনে 'উৎপাদনশীলতা উন্নয়ন কলা-কৌশল' বিষয়ক অনুষ্ঠান প্রচারের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 

          সভাপতির বক্তৃতায় শিল্পমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনির্মাণের স্বপ্ন বাস্তবায়নে কৃষি, শিল্পসহ সকল খাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়নে শিল্প মন্ত্রণালয় ২০৩০ সাল নাগাদ জাতীয় পর্যায়ে উৎপাদনশীলতা ৫ দশমিক ৬ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছে। এক্ষেত্রে শিল্প মন্ত্রণালয় অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনাসহ সরকারের অন্যান্য উন্নয়ন দলিল বিবেচনা করে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কৌশল হাতে নিয়েছে। বিশ্বায়নের বর্তমান প্রেক্ষাপটে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি সময়ের অনিবার্য দাবি বলে তিনি মন্তব্য করেন।

          নূরুল মজিদ হুমায়ুন আরো বলেন, কৃষিখাতে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অন্যতম অগ্রাধিকার। দেশের প্রতি ইঞ্চি অনাবাদী জমিকে কৃষি উৎপাদনের আওতায় আনতে তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন। পাশাপাশি শিল্পখাতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বাড়ানো হবে। উৎপাদনশীলতা বিশেষজ্ঞসহ সংশ্লিষ্ট সকলের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করে ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি মাস্টার প্ল্যানের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদী কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে বলে তিনি জানান।

          শিল্প প্রতিমন্ত্রী বলেন, উৎপাদনশীলতা বাড়াতে হলে শ্রমিকদের প্রতি আরো মনোযোগ দিতে হবে। তাদের জন্য কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করতে হবে। তাদের কর্মপরিবেশ উন্নত করতে হবে। তিনি বলেন, শিল্পপণ্যের গুণগত মান উন্নীত করে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে দেশীয় পণ্যের সম্প্রসারণ করতে হবে। শিল্প প্রতিমন্ত্রী সরকারি বেসরকারি খাতে পরিচালিত সকল কারখানায় আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন যন্ত্রপাতি স্থাপন করে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির পরামর্শ দেন। তিনি উন্নতজাতের আখ উৎপাদনের মাধ্যমে রাষ্ট্রায়ত্ত চিনিকলগুলোর উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির পাশাপাশি সামগ্রিকভাবে দেশের কৃষি, মৎস্য ও প্রানিসম্পদের মান উন্নয়নে গবেষণা কার্যক্রমকে আরও জোরদার করার আহ্বান জানান।

          সভায় শিল্প সচিব কে এম আলী আজম জানান, ২০৩১ সালের উৎপাদনশীলতার লক্ষ্যমাত্রা ৫ দশমিক ৬ শতাংশ অর্জনে স্বল্পমেয়াদী, মধ্যমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে।

          সভায় বিদ্যুৎ সচিব ড. সুলতান আহমেদ, শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব কে এম আব্দুস সালাম, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. লুৎফুল হাসান, এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ শফিকুল ইসলাম, পরিকল্পনা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ মোশাররফ হোসেন, বেপজা'র জিএম তানভীর হোসেন, এফবিআইয়ের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম, ইউএমসিএইচের চেয়ারম্যান প্রীতি চক্রবর্তী প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

#

মাসুম/নাইচ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৩৯৬৮

ফুটবলার সুজনের পাশে দাঁড়িয়েছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          কিডনী রোগে আক্রান্ত অসুস্থ ফুটবলার সুজনের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল। ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী গণমাধ্যমের মাধ্যমে ফুটবলার সুজনের অসুস্থতার খবর জানতে পারেন। নিজ উদ্যোগে তিনি আজ সচিবালয়ে তার নিজ দপ্তরে অসুস্থ সুজনের চিকিৎসার ব্যয় নির্বাহের জন্য বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশন হতে এক লাখ টাকার চেক তুলে দিয়েছেন।

          এ সময় প্রতিমন্ত্রী সুজনকে আশ্বস্ত করে বলেন, সরকার তোমার পাশে আছে।

          চেক পেয়ে আবেগআপ্লুত সুজন বলেন, আমি যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীকে অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই আমার বিপদের সময় তিনি স্বপ্রণোদিত হয়ে আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন। আমি আর্থিক সমস্যায় ছিলাম। আমি কিডনি রোগী। সপ্তাহে ২/৩ বার ডায়ালাইসিস করাতে হয় হাসপাতালে গিয়ে। টাকা ধার করতে হয় বন্ধু-বান্ধব, পাড়া-প্রতিবেশী ও আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে। প্রচন্ড ভেঙে পড়েছিলাম। এ অবস্থায় মন্ত্রী আমাকে বাঁচার আশা দেখিয়েছেন।

          উদীয়মান ফুটবলার সুজন প্রথম বিভাগ স্বাধীনতা ক্রীড়া চক্র এবং চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে অগ্রণী ব্যাংকে খেলার পর ২০১৭ মৌসুমে রহমতগঞ্জের হয়ে খেলেছিলেন।

          চেক প্রদানকালে বঙ্গবন্ধু ক্রীড়াসেবী কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সচিব মোঃ মোশারফ হোসেন মোল্লা উপস্থিত ছিলেন।

#

আরিফ/নাইচ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৩৯৬৭

দেশে ৭৮টি হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন চালু করা হয়েছে

                                                        -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, কোভিড-১৯ শুরুর সময় দেশে হাতে গোনা ২-১টি হাসপাতালে সেন্ট্রাল অক্সিজেন ছিল। বর্তমানে দেশে ডেডিকেটেড কোভিড হাসপাতালগুলোসহ ৭৮টি সরকারি হাসপাতাল সেন্ট্রাল অক্সিজেন ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে।

          আজ রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে বাংলাদেশের সোসাইটি অভ্ সার্জনস কর্তৃক আয়োজিত ‘রোল অভ্ সার্জন্স ইন কোভিড-১৯ পেন্ডামিক বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে’ সংক্রান্ত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী একথা বলেন।

          কোভিডে নিহত চিকিৎসক নার্স-সহ সকল দায়িত্বশীলদের প্রতি শোক জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘এই কোভিডে দেশের প্রায় ১১৫ জন অভিজ্ঞ চিকিৎসক মারা গেছেন। শুধু ২৬ জন সার্জনসই মারা গেছেন। আরো অন্যান্য নার্স, পুলিশ, সাংবাদিকসহ দায়িত্বরত লোকজন মারা গেছেন। এই ক্ষতি পূরণ হবার নয়। তাঁদের এই ত্যাগের মাধ্যমে দেশের মানুষের কর্মক্ষেত্র সচল রয়েছে। তাই তাদের কাছে আমরা চিরকৃতজ্ঞ। সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণের ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিও আমরা চিরকৃতজ্ঞ।’

          স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম করেনাকালীন সময়ে সার্জনদের আগামী দিনগুলোতে নিরলসভাবে চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

          অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. আজিজ, এমপি, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাচিপ সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলান, বিএমএ সাধারণ সম্পাদক ডা. মোঃ এহতেশামুল হক চৌধুরী, স্বাচিপ সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডা. এম এ আজিজ এবং বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ শহিদুল্লাহ। সভায় সভাপতিত্ব করেন ‘সোসাইটি অব সার্জনস অভ্ বাংলাদেশ’ এর সভাপতি অধ্যাপক এ এইচ এম তৌহিদুল আলম।

          অনুষ্ঠানে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অবদানের জন্য বিভিন্ন পেশাজীবী চিকিৎসক সার্জনদের পুরস্কৃত করা হয়।

#

মাইদুল/নাইচ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৩৯৬৬

উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে কোন ধরণের অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না

                                -- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

কুড়িগ্রাম, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :

          প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেছেন, বর্তমান সরকারের চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের অগ্রযাত্রাকে আরো বেগবান করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তাকে সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করতে হবে। উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে কোন ধরণের অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না। সরকার গৃহীত সকল উন্নয়ন কর্মসূচি নির্ধারিত সময়ে সম্পন্ন করতে হবে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, সারা বিশ্বে করোনাকালীন মহাবিপর্যয়ের পরও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল আছে। কাক্সিক্ষত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৪১ সালকে টার্গেট করে  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী নেতৃত্ব ও দিকনির্দেশনায় দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত আছে। তিনি বলেন, কোন ধরণের প্রাকৃতিক দুর্যোগ উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করতে পারবে না।

#

রবীন্দ্রনাথ/নাইচ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯০০ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৩৯৬৫

 

সরকার শিশুদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করতে কাজ করছে

                                                      -- প্রতিমন্ত্রী ইন্দিরা

ঢাকা, ২ কার্তিক  (১৮ অক্টোবর) :

          মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা বলেছেন, জাতির পিতা ও রাষ্ট্রপতির সন্তান হয়েও শেখ রাসেল সহপাঠী ও অন্য শিশুদের সাথে খেলাধুলা করে বেড়াত। ৩২ নম্বরসহ ধানমন্ডির রাস্তায় বন্ধুদের সাথে সাইকেল চালিয়ে বেড়াত ও ক্রিকেট খেলত। ছোটবেলায় সকলের মন জয় করেছিল সে। আর এই নিষ্পাপ শিশুকে ১৫ আগস্ট  খুনিরা ঠান্ডা মাথায় হত্যা করে। বিশ্বের অনেক দেশে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। কিন্তু কোথাও ঘাতকেরা এ রকম নিষ্পাপ শিশু, গর্ভবতী মা ও নারীদের হত্যা করেনি। যারা এ দেশের স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছিল সেই পরাজিত ঘাতকেরা এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেছিল।

          মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা আজ ঢাকায় শিশু একাডেমি মিলনায়তনে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি আয়োজিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের ৫৭ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শিশুদের ছড়া আবৃত্তি, স্বরচিত কবিতা পাঠ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, সবাইকে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতনকারী এবং ধর্ষকদের বিরুদ্ধে দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সবার প্রতি আমার এ আহ্বান একটা শিশু ও যেন নির্যাতনের শিকার না হয়। তিনি এসময় আরো বলেন, সরকার শিশুদের জন্য উন্নত জীবন নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টি করতে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ হবে শিশুদের নিরাপদ আবাসস্থল।

          বাংলাদেশের শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত সচিব ফরিদা পারভীন, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক জ্যোতি লাল কুরী, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক পারভীন আকতার, অতিরিক্ত সচিব ড. মহিউদ্দিন আহমেদ ও যুগ্মসচিব মোঃ মুহিবুজ্জামান।

          এর আগে বনানী কবরস্থানে শেখ রাসেলের সমাধিতে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

#

আলমগীর/নাইচ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৮৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৩৯৬৪

আলু ব্যবসায়ীদের সাথে বাণিজ্যমন্ত্রীর বৈঠক
টিসিবি ২৫ টাকা দরে আলু বিক্রয় শুরু করবে
 

ঢাকা,  ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :  

          বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, সরকার নির্ধারিত মূল্যে বাজারে আলু বিক্রয় নিশ্চিত করা হবে। এ জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো কাজ শুরু করেছে। দেশে প্রয়োজনীয় আলু মজুত রয়েছে। আলু সংকটের কোন সম্ভাবনা নেই। কোন অবস্থাতেই অধিক লাভ করার সুযোগ দেয়া হবে না। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ক্রেতাদের সাশ্রয়ী মূল্যে আলু সরবরাহের উদ্দেশ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং করপোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি) ট্রাক সেলের মাধ্যমে আলু বিক্রয় শুরু করবে। ক্রেতাদের চাহিদা পূরণে প্রতি কেজি আলু ২৫ টাকা মূল্যে বিক্রয় করবে টিসিবি।

          আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশন, আলুর পাইকারী বিক্রেতা, কৃষি বিপণণ অধিদফতর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থা এবং বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়ে আয়োজিত এক সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভায় মন্ত্রী সভাপতিত্ব করেন।

          মন্ত্রী বলেন, এবছর প্রচুর পরিমাণে আলু আবাদ হয়েছে। বন্যা ও বৃষ্টির কারণে সবজির আবাদ কিছুটা ক্ষতি হবার কারণে আলুর চাহিদা বেড়েছে। তবে সরকার নির্ধারিত মূল্যের বেশি আলুর দাম হওয়ার কোন কারণ নেই।

           উল্লেখ্য, সরকারের কৃষি বিপণন অধিদফতর ইতোমধ্যে কোল্ড স্টোরেজ পর্যায়ে প্রতি কেজি আলুর মূল্য ২৩ টাকা, পাইকারি পর্যায়ে ২৫ টাকা এবং খুচরা পর্যায়ে ৩০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছে।

          বাণিজ্য সচিব ড. মো. জাফর উদ্দীনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন কৃষি বিপণণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইউসুফ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মোঃ ওবায়দুল আজম, অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) মোঃ হাফিজুর রহমান, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের মহাপরিচালক বাবলু কুমার সাহা, বাংলাদেশ ট্রেডিং করপোরেশন অভ্ বাংলাদেশ (টিসিবি) এর চেয়ারম্যান ব্রি.জে মোঃ আরিফুল সান, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস চেয়ারম্যান এ এইচ এম আহসান, বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মোঃ মোস্তাক হোসেন, ট্রেড এন্ড ট্যারিফ কমিশনের সদস্য শাহ মোঃ আবু রায়হান আল-বেরুনি, র‌্যাব, ডিজিএফআই, এনএসআই-এর প্রতিনিধি, কোল্ড স্টোরেজ এসোসিয়েশন এবং পাইকারী আলু ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিগণ।

#

বকসী/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮৩৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৩৯৬৩

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

ঢাকা, ২ কার্তিক (১৮ অক্টোবর) :  

          বাংলাদেশে নবনিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী আজ সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে তাঁর সচিবালয়স্থ কার্যালয়ে সাক্ষাৎ করেন। 

          সাক্ষাৎকালে বন্ধুপ্রতিম দু'দেশের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুর অহিংস ও শান্তিপূর্ণ নীতি সম্পর্কে প্রচার, জাদুঘরসহ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনাসমূহ সংরক্ষণে ভারতের কারিগরি সহযোগিতা এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা-সহ দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। 

          নবনিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনারকে স্বাগত জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী দুই দেশের সাংস্কৃতিক সম্পর্ককে আরো উচ্চমাত্রায় উন্নীত করার লক্ষ্যে জাদুঘর ও গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা সংরক্ষণে ভারতের সহযোগিতা কামনা করেন এবং দু'দেশের সাংস্কৃতিক বিনিময় বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি এসম

2020-10-18-22-06-8b0c8dad06e60e20fe99175e155d6aaf.docx