Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী 28/10/2017

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৮৫৮

মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে

উখিয়া (কক্সবাজার), ১৩ কার্তিক (২৮ অক্টোবর):

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৭টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।

আজ কুতুপালং-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ২ শত ২ জন পুরুষ ও ৮ শত ৮২ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ৫ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ১ হাজার ৭৯ জন পুরুষ ও ১ হাজার ২৬ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ৫ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৫ শত ৮৮ জন পুরুষ ও ৬ শত ৭৩ জন মহিলা নারী ১ হাজার ২ শত ৬১ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ১ হাজার ২৭ জন পুরুষ ও ১ হাজার ২৮ জন নারী মিলে ২ হাজার ৫৫ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ৯ শত ৪০ জন পুরুষ ও ১ হাজার ৩১ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯ শত ৭১ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৬ শত ৪৭ জন পুরুষ ও ৮ শত ৫৯ জন নারী মিলে ২ হাজার ৫ শত ৬ জন, লেদা ক্যাম্পে ২ শত ৮০ জন পুরুষ ও ২ শত ৪৭ জন নারী মিলে ৫ শত ২৭ জন এবং পুরোদিনে ৭টি কেন্দ্রে মোট ১২ হাজার ৫ শত ৯ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।

আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৩ লাখ ২৫ হাজার ৬ শত ৬০ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।

    উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক ২৫ আগস্টের পর থেকে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৬ লাখ ৭ হাজার। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে।

#

সাইফুল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/২০০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৮৫৭

মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য স্যানিটেশন
ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ চলছে

উখিয়া (কক্সবাজার), ১৩ কার্তিক (২৮ অক্টোবর):

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে নেয়া স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নলকূপ বসানো ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নলকূপ ও স্যানিটারি ল্যাট্রিন স্থাপনের কাজ বাস্তবায়ন করছে।

এ পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ২ হাজার ১ শত ৯২টি নলকূপ এবং ৪ হাজার ৯ শত ৬৮টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রগুলোতে ৩ হাজার নলকূপ ও ৫ হাজার স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হবে।

চৌদ্দটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তিন হাজার লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ৭টি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন ক্যাম্পে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পানি বিতরণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে রাস্তার পাশে ১ হাজার লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে রিজার্ভারসমূহে সার্বক্ষণিক পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। এসব রিজার্ভার থেকে মিয়ানমার নাগরিকরা টেপের মাধ্যমে খাবার পানি সংগ্রহ করছে।

পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারে ১০ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে এবং কেন্দ্রীয় ভা-ারে আরো ১২ লাখ পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত রয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোধে ইতোমধ্যে ৫১ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হয়েছে। ব্লিচিং পাউডার ছিটানো অব্যাহত আছে।

এগারটি আশ্রয়কেন্দ্রে মহিলাদের জন্য ৪ ইউনিটবিশিষ্ট প্রতি কেন্দ্রে ১০টি করে ১১০টি বা ৪৪০ ইউনিট গোসলখানা নির্মাণ কাজ চলছে। ইতোমধ্যে ৩০৩ ইউনিট গোসলখানা নির্মাণ করা হয়েছে।

#

সাইফুল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৫৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ২৮৫৬

মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত

উখিয়া (কক্সবাজার), ১৩ কার্তিক (২৮ অক্টোবর):

    কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।

         উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ৪১ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৬৯ ট্রাকের মাধ্যমে ১৭০ মেট্রিক টন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১৭ হাজার  ৬০ প্যাকেট শুকনো খাবার, ৭ হাজার ৯ শত ২৫ প্যাকেট শিশুখাদ্য, ৬ হাজার ২ শত ৫০ প্যাকেট রান্না করা খাবার,  ৬ হাজার ৪ শত ৫০ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী, ৫ শত পিস স্যানিটেশনসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  

#

সাইফুল/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৯৪৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৮৫৫ 
 
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বাংলাদেশ বিশ্বে অনুকরণীয় হবে
---এলজিআরডি মন্ত্রী
ঢাকা, ১৩ কার্তিক (২৮ অক্টোবর) :
 
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে জাতিসংঘ ঘোষিত সহ¯্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষমাত্রা (এমডিজি) অর্জনে বিশ্বে বাংলাদেশ ছিল রোল মডেল। ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা পূরণেও বাংলাদেশ বিশে^ অনুকরণীয় হবে।
আজ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ^বিদ্যালয় অডিটরিয়ামে বুয়েট এলামনাই আয়োজিত ‘জড়ষব ড়ভ অৎপযরঃবপঃং , ঊহমরহববৎং ধহফ চষধহহবৎং রহ অপযরবারহম ঝউএং’  (টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে স্থপতি, প্রকৌশলী ও নগর পরিকল্পনাবিদদের ভূমিকা) শীর্ষক সেমিনারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার অন্তর্ভুক্ত দারিদ্র্য দূরীকরণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎশক্তি, নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন, দক্ষতা উন্নয়ন, খাদ্য উৎপাদন, নিরাপদ বাসস্থান নিশ্চিতকরণের মতো বিষয়সমূহ রূপকল্প-২০২১ ও ২০৪১ সালের সাথে সম্পর্কিত। টেকসই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারলে অমরা উন্নত দেশে পরিণত হওয়ার দিকে একধাপ এগিয়ে যাব। তিনি বলেন, এ সকল লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বড় চ্যালেঞ্জ হলো সম্পদের অপ্রতুলতা। সীমিত সম্পদের ব্যবহার করে এ টেকসই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রকৌশলীদের অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, এসডিজির লক্ষ্যমাত্রাকে সামনে রেখে সরকার সকল পর্যায়ে উন্নয়ন কর্মকা- প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করছে। দারিদ্র্য ও ক্ষুধা দূরীকরণ, বিশুদ্ধ পানি ও স্যানিটেশন, নিরাপদ আবাসন, টেকসই অবকাঠামো নির্মাণে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থাসমূহ কাজ করছে। আমরা বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ ও স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন নিশ্চিতে অনেকদূর এগিয়েছি। বাংলাদেশে বর্তমানে ৮৭ শতাংশ লোক বিশুদ্ধ পানির আওতায় এসেছে, উন্মুক্ত স্থানে মলমূত্রত্যাগ এক শতাংশের নিচে নেমে এসেছে, এ অর্জন ধরে রাখতে হবে।  
মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপক অধ্যাপক আইনুন নিশাত এমডিজি অর্জনের অভিজ্ঞতার অলোকে এসডিজি অর্জনে কীভাবে বাংলাদেশ সফল হতে পারে তা তুলে ধরেন। তিনি সীমীত সম্পদের যথাযথ ব্যবহার, অধিক খাদ্য উৎপাদনের ফলে পরিবেশগত ঝুঁকি, পানি সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি বিষয়ে আলোকপাত করেন। তিনি উন্নয়ন কর্মকা- বাস্তবায়নে সকলের জন্য সমতাভিত্তিক উন্নয়নের বিষয়কে গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান।
অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী স্বাগত বক্তব্যে এসডিজির গুরুত্ব অনুধাবন করে কাজ করতে নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের সকলকে অনুরোধ জানান।
 
#
জাকির/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৮১৭ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৮৫৪ 
 
সমৃদ্ধ জাতি গঠনে শিক্ষা চালিকাশক্তি
---পরিকল্পনামন্ত্রী
 
কুমিল্লা, ১৩ কার্তিক (২৮ অক্টোবর) :
সমৃদ্ধ জাতি গঠনে শিক্ষাই হচ্ছে মূল চালিকাশক্তি। সুষ্ঠু সামাজিক উন্নয়নে শিক্ষা এক মৌল উপাদান। আর এই উপাদান যে সমাজে যত বেশি প্রবেশ করেছে সেই সমাজ তত বেশি উন্নয়ন, উৎপাদন ও কল্যাণের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। একটি জাতির, সভ্যতার প্রধান মাপকাঠি শিক্ষা। শিক্ষাকে তাই যুগে যুগে জাতির মেরুদ- হিসেবে সকলে স্বীকৃতি দিয়েছেন। পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আজ কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা কমপ্লেক্সে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ ও লালমাই উপজেলার শিক্ষক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
মন্ত্রী আরো বলেন, বর্তমান উন্নয়নবান্ধব সরকার সর্বক্ষেত্রেই জনগণবান্ধব সরকার, শিক্ষাও এর ব্যতিক্রম নয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই শিক্ষা খাতকে সমৃদ্ধ করার জন্য অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। শিক্ষকদের মর্যাদা সবার উপরে রেখে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। 
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরী নজরুল, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম সারওয়ার, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহাদাত হোসেন তসলীম প্রমুখ।
#
 
তৌহিদুল/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৭২৮ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৮৫৩
 
শিশুদেরকে মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে
   ---প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী
 
নাটোর, ১৩ কার্তিক (২৮ অক্টোবর) :
 
শিশুদের  এমনভাবে গড়ে তুলতে হবে যেন তারা ভবিষ্যতে দেশকে সঠিক নেতৃত্ব দিতে পারে। বিশ্ব দরবারে দেশকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে। শিশুদেরকে মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলে উন্নত বিশ্বের কাতারে বাংলাদেশের অবস্থান সুদৃঢ় করতে হবে। 
 
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান আজ নাটোরে জেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষা অফিসারদের সাথে “সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চতকরণ” শীর্ষক মতবিনিময়সভায় জেলার এনএস কলেজ অডিটোরিয়ামে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
 
মন্ত্রী বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটি পবিত্র জায়গা। এর যতœ রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়নের জন্য সকলকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভালো মানুষ তৈরির স্থান। এর উন্নয়নে সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। 
 
#
 
গিয়াস/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৭/১৭১৭ ঘণ্টা
Todays handout (3).docx