Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৮ নভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী ০৮ নভেম্বর ২০২০

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৪২৮১

আগামী ৫ বছরে দেশের ই-কমার্স খাতে আরো ৫ লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হবে

                                                                                            -- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ কার্তিক (৮ নভেম্বর) :

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন আগামী ৫ বছরে দেশের ই-কমার্স খাতে আরো ৫ লক্ষাধিক মানুষের কর্মসংস্থান হবে। তিনি বলেন ই-কমার্সই অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হবে। ই-কমার্সকে আরো গতিশীল করতে ভবিষ্যৎ সমন্বিত কর্মপরিকল্পনা তৈরির উপর গুরুত্বারোপ করে পলক বলেন, করোনা মহামারির এই দুঃসময়ে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হার ৫ দশমিক ২ ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে সরকার।

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর পূর্বাচল ক্লাবে ই-কমার্স এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর ৬ষ্ঠ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে করোনাকালীন সেবায় নিবেদিত ব্যক্তি ও ১০০টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের মাঝে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে একথা বলেন।

          আইসিটি প্রতিমন্ত্রী বলেন, ই-কমার্স খাতে উদ্যোক্তাদের ভ্যান্সার ক্যাপিটাল হিসেবে ১০ লাখ থেকে ৫ কোটি টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে।

          দেশে বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১১ কোটি ছাড়িয়েছে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে করোনাকালীন ১৬ হাজার কোটি টাকা অনলাইনে লেনদেন করা সম্ভব হয়েছে।

          তিনি বলেন, ইন্টারনেটের প্রসারের ফলে শহর থেকে গ্রাম পর্যন্ত পৌঁছে গেছে ই-কমার্স। করোনাকালীন দেশের ১৭ কোটি মানুষকে ঔষধসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য পৌঁছে দিয়েছে বলেই সচল রয়েছে দেশের অর্থনীতির চাকা।

          ই-ক্যাবের সভাপতি শমী কায়সারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল এবং বাণিজ্য সচিব জাফর উদ্দীন বক্তব্য রাখেন।

          পরে ডিজিটাল মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য সহশিক্ষা কার্যক্রম ও ঘরে বসে প্রতিভা বিকাশের সুযোগ করে দিতে ‘ই-জিনিয়াস’ এর প্ল্যাটফর্মের উদ্বোধন করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

#

শহিদুল/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২১৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৪২৮০

করোনার মধ্যে সরকারের সময়োপযোগী পদক্ষেপে অর্থনীতির চাকা সচল রাখা সম্ভব হয়েছে

                                                                                                               -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ কার্তিক (৮ নভেম্বর) :

          শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়োপযোগী এবং দৃঢ় পদক্ষেপের ফলে করোনার মধ্যেও সরকার শ্রমিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করে গার্মেন্টস-সহ সকল কলকারখানায় উৎপাদন স্বাভাবিক রাখতে এবং অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সক্ষম হয়েছে।

          প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর একটি হোটেলে এসএনভি নেদারল্যান্ডস ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন এবং  গ্লোবাল এলায়েন্স ফর ইমপ্রোভড নিউট্রিশন (এঅওঘ) এর যৌথ আয়োজনে দ্বিতীয় সাসটেইনেবল এপারেল সামিট, ২০২০ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারির শুরুতেই দেশের সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী খাত হিসেবে গার্মেন্টস খাতকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা  গার্মেন্টস শ্রমিকসহ ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের উপর কোভিড-১৯ এর প্রভাব হ্রাস করার জন্য ৩১-দফা নির্দেশনা জারি করেন। সরকার পুনরুদ্ধার প্যাকেজ হিসেবে ১৩ দশমিক ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ করেছে। গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতনের জন্য প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেওয়া হয়েছে। উন্নয়ন অংশীদাররাও আমাদের প্রচেষ্টায় সহায়তা করছে বলে জানান।

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় শ্রমিকদের জন্য টেলিমেডিসিন সেবা চালু এবং আইএলও এর সহযোগিতায় কোভিড-১৯ প্রতিরোধে পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি গাইডলাইন তৈরি করেছে। সংকট নিরীক্ষণের জন্য ২৩টি ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে উল্লেখ করেন।

          শ্রম প্রতিমন্ত্রী গার্মেন্টস শ্রমিকদের কল্যাণের উদ্দেশ্যে গঠিত তাঁর মন্ত্রণালয়ের অধীন কেন্দ্রীয় তহবিলের সহায়তার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, গার্মেন্টস শ্রমিকদের মৃত্যুজনিত সহায়তা, স্থায়ী পঙ্গুত্ব, দুর্ঘটনায় আহত, দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত শ্রমিকদের চিকিৎসা এবং তাদের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষা সহায়তা হিসেবে প্রায় ৮৭ কোটি টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে, যার মধ্যে শুধু মৃত্যুজনিত সহায়তা হিসেবেই ৮১ কোটি ২৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা প্রদান করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

          সামিট এর সমাপনী অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের হেলথ ইকোনোমিক ইউনিট এর মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ শাহাদত হোসেন মাহমুদ, বিকেএমইএ এর প্রথম ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম, বিজিএমইএ এর স্বাস্থ্য সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ হানিফুর রহমান লোটাস এবং বাংলাদেশ গার্মেন্টস ওয়ার্কার লীগের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম রনি বক্তৃতা করেন।

          সাসটেইনেবল এপারেল সামিটের এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘ওয়ার্কফোর্স সেন্ট্রিক সাসটেইনেবিলিটি ইন আরএমজি সেক্টর’।

#

আকতারুল/সাহেলা/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২১৩০ঘণ্টাতথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৪২৭৯

‘বহিঃপ্রচার অনুবিভাগ’ এর নাম বদলে ‘জনকূটনীতি অনুবিভাগ’ নামকরণের সিদ্ধান্ত

ঢাকা, ২৩ কার্তিক (৮ নভেম্বর) :

          মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশে কার্যকর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা বর্তমান সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কাঠামোয় রাষ্ট্র পরিচালনার সর্বস্তরে জনগণের অংশগ্রহণ এবং জনমতের প্রতিফলন অপরিহার্য। রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যান্য ক্ষেত্রের ন্যায় পররাষ্ট্র নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নেও তাই জনগণকে সম্পৃক্ত করা প্রয়োজন। একই সাথে বিদেশে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উন্নয়নে ও দেশের স্বার্থ সংরক্ষণে বিদেশি সরকার, রাজনীতিক, ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, গবেষণা সংস্থা, গণমাধ্যম এবং অন্যান্য স্বার্থসংশ্লিষ্ট অংশীদারদের সম্পৃক্ত করারও ব্যাপক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।

          সাম্প্রতিককালে প্রযুক্তি ও যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়নের ফলে ভৌগোলিক দূরত্ব ও রাষ্ট্রীয় সীমানাকে অতিক্রম করে বিশ্ব পরিমণ্ডলে মানুষ এখন অবাধে বিচরণ করছে। এমন পরিপ্রেক্ষিতে, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে জনগণকে সম্পৃক্ত করে পররাষ্ট্র নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের স্বার্থ সংরক্ষণে জনকূটনীতির প্রয়োজনীয়তা অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। তাই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রধান কার্যাবলীর একটি হিসেবে শক্তিশালী বহিঃপ্রচার কার্যক্রম ও সার্বিক জনকূটনীতি পরিচালনা উল্লিখিত হয়েছে এবং মন্ত্রণালয়ের মধ্যমেয়াদি কৌশলগত উদ্দেশ্য ও অগ্রাধিকার ব্যয় খাত হিসেবেও বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এ উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাংগঠনিক কাঠামোতে বিদ্যমান ‘বহিঃপ্রচার অনুবিভাগ’ এর কার্যক্রম ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ‘বহিঃপ্রচার অনুবিভাগ’ এর নাম পরিবর্তন করে ‘জনকূটনীতি অনুবিভাগ’ হিসেবে নামকরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।

            দেশে ও প্রবাসে বসবাসরত বাংলাদেশি জনগণকে সরকারের পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে অবহিত করা এবং দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে নেতিবাচক প্রচারণার বিপরীতে ইতিবাচক ও সঠিক ভাবমূর্তি গড়ে তোলার লক্ষ্যে ‘জনকূটনীতি অনুবিভাগ'’কাজ করবে। বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে অংশীদারগণের সাথে নিয়মিত মতবিনিময়ের মাধ্যমে এ অনুবিভাগ বৈদেশিক সম্পর্ক উন্নয়নে সরকার গৃহীত কার্যক্রম সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টি করবে এবং একইসাথে পররাষ্ট্রনীতিতে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার জনগণের মতামতের প্রতিফলন ঘটাতে সচেষ্ট থাকবে। বিদেশে বাংলাদেশের সামগ্রিক ভাবমূর্তি সমুন্নতকরণ এবং জাতীয় সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ  দিক বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরতে সাংস্কৃতিক কূটনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করাও জনকূটনীতি অনুবিভাগের কার্যপরিধির অন্তর্ভুক্ত।

#

তৌহিদুল/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০২০/২০২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৪২৭৮

 

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ১৬২ ডিজিটাল সেবার উদ্বোধন করলেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক

 

ঢাকা,  ২৩ কার্তিক ( ৮ নভেম্বর) :

 

          সেবাব্যবস্থা যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ১৬২ ডিজিটাল সেবার উদ্বোধন করেছেন পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।

          আজ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এই উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘মাত্র ২ সপ্তাহে মন্ত্রণালয়ের ১৬২ টি সেবাকে ডিজিটাল করা হয়েছে যা শুধু মন্ত্রণালয় নয়, পুরো বাংলাদেশের ডিজিটাল অগ্রযাত্রায় এক যুগান্তকারী অর্জন। মুজিববর্ষে এটা পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপহার। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব ও নির্দেশনায় ডিজিটাল সেবা যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, আশা করি ২০২১ সালের মধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে আমরা সমৃদ্ধিশালী দেশে উন্নীত হবো’।

          মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কবির বিন আনোয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পানি সম্পদ উপমন্ত্রী এ কে এম এনামুল হক শামীম। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম। 

          পানি সম্পদ উপমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আগামী প্রজন্ম নিয়ে ভাবেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এ বছর সরকার ঘূর্ণিঝড় ও বন্যার মোকাবিলা করেছে। সেবাসমূহ ডিজিটাইজেশনে আমাদের কাজে আরও গতিশীলতা আসবে’।

          প্রসঙ্গত, মাইগভ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ৩৩ টি এবং এর অধীনস্থ সংস্থাসমূহের ১২৯ টিসহ মোট ১৬২ টি সেবা ডিজিটাল সেবায় রূপান্তরিত করে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়কে ডিজিটাল মন্ত্রণালয়ে রূপান্তর সম্ভব হয়েছে। এতে সহজেই ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবার আবেদন, সেবা সংশ্লিষ্ট পেমেন্ট, সেবার অগ্রগতি, প্রয়োজনীয় কাগজ দাখিল এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কার্যক্রম সেবাগ্রহীতা নিজে, ৩৩৩ কল সেন্টারে কল করে অথবা ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে সম্পাদন করতে পারবেন।

          এছাড়া অনেকক্ষেত্রেই সেবা গ্রহীতারা সেবা সংক্রান্ত তথ্যের অপ্রতুলতার জন্য সেবাগ্রহীতা এবং প্রদানকারী উভয়ের সময় ও অর্থের অপচয় হয়। অধিকন্তু, সেবার জন্য একাধিকবার একই স্থানে যাওয়া, অনেক দলিল দস্তাবেজের ব্যবহার ও সেবাগ্রহীতা সনাক্তকরণে জটিলতা ইত্যাদি জটিলতা প্রশাসনিক সেবা কাঠামোতে রয়েছে।

          এই ব্যবস্থাপনার ফলে তথ্যপ্রাপ্তির আবেদন, ছুটির আবেদন, পিআরএল অনুমোদনের আবেদন, মাতৃত্বকালীন ছুটি, লিয়েন আবেদন, চাকুরী স্থায়ীকরণ, বিভাগীয় মামলা, ইউটিলিটি বিলসহ ১৬২ সেবা অনলাইনে পাওয়া যাবে। অধীনস্থ সংস্থাগুলোর মধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩১টি, বাংলাদেশ হাওড় ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের ২১টি ,পানি সম্পদ পরিকল্পনা সংস্থার ২৬টি, নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের ৩০টি, যৌথ নদী কমিশনের ২১টি সেবা ডিজিটালাইজড করা হয়েছে।

 

#

আসিফ/নাইচ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৯১১ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৪২৭৭

 

নিয়মবহির্ভূত এবং অপরিকল্পিত ভবন নির্মাণ আর নয়

                                ---স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

 

ঢাকা,  ২৩ কার্তিক ( ৮ নভেম্বর) :

 

          স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ও ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান-ড্যাপ মন্ত্রিসভা কমিটির আহ্বায়ক মোঃ তাজুল ইসলাম বলেছেন, নিয়মবহির্ভূত এবং অপরিকল্পিতভাবে আর কাউকে ভবন নির্মাণ করতে দেয়া হবে না।

          মন্ত্রী আজ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষ 'ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যান-ড্যাপ রিভিউয়ের লক্ষ্যে নবগঠিত মন্ত্রিসভা কমিটির প্রথম ও ১৫তম সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।

          ড্যাপের আহ্বায়ক জানান, রাজধানী ঢাকাকে বাসযোগ্য, নাগরিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত, পরিকল্পিত অবকাঠামো নির্মাণ এবং ভূতাত্ত্বিক ও পরিবেশের বিষয় মাথায় রেখেই এখন থেকে নতুন ভবন নির্মাণ করতে হবে। অপর এক প্রশ্নের উত্তরে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী জানান, সিটি কর্পোরেশনসহ যে সকল প্রতিষ্ঠানের অন্তর্ভুক্ত প্রয়োজন সে সকল প্রতিষ্ঠানকে নিয়ে উপ-কমিটি গঠন করা হবে। এর আগে সভায় মোঃ তাজুল ইসলাম বলেন, ঢাকা নগরীকে বাসযোগ্য, মানবিক ও টেকসই নগরীতে পরিণত করতে একটি কর্মপরিকল্পনা তৈরি করা হবে।

          কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা কঠিন চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে নবগঠিত কমিটির সকল সদস্য ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ নিরপেক্ষ, সাহসিকতা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দায়িত্ব পালন করলে একটি আধুনিক নগরী উপহার দেয়া সম্ভব বলেও জানান তিনি।

          মন্ত্রী বলেন, একটি সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী আবাসিক, বাণিজ্যিক, হাসপাতাল, স্কুল-কলেজ, খেলাধুলার মাঠ, ইউটিলিটি সার্ভিস, যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং শপিং মলসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রেখে একটি আবাসযোগ্য ও দৃষ্টিনন্দন শহর গড়ে তুলতে কাজ করবে কমিটি।

          সভায় ভবনের উচ্চতা নির্ধারণের লক্ষ্যে স্টেকহোল্ডারদের মতামত জানতে ওয়েবসাইটে যে সময় দেয়া ছিলো করোনা সংকট এবং অন্যান্য বিষয় মাথায় রেখে তা আরো দুই মাস সময় বৃদ্ধি করার সিদ্ধান্ত হয়। এছাড়া প্রতি মাসে গঠিত কমিটির একটি করে সভা আয়োজনের বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

          সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন, ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব/সচিব এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ সভায় উপস্থিত ছিলেন।

       #

হায়দার/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৮৩২ ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৪২৭৬

 

ডিজিটাল প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিতে প্রকৌশলীদের ভূমিকা অপরিসীম

                                                           ---মোস্তাফা জব্বার

ঢাকা,  ২৩ কার্তিক ( ৮ নভেম্বর) :

 

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, টেলিটককে মানুষের প্রত্যাশার জায়গায় নিয়ে যেতে কাজ করছে সরকার। সেদিন বেশি দূরে নয় যে দিন টেলিটক হবে মানুষের প্রথম পছন্দ। দুর্গম পার্বত্য অঞ্চল এবং সুন্দরবনসহ হাওর, দ্বীপ ও চরাঞ্চলে ইতোমধ্যে মানুষ টেলিটকের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

 

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় ওয়েবিনারে বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেড শাখার নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ডিজিটাল প্রযুক্তিকে এগিয়ে নিতে প্রকৌশলীদের ভূমিকা তুলে ধরে বলেন, আমরা অনেক ক্ষেত্রেই বিদেশি প্রকৌশলীদের ওপর এখন আর নির্ভরশীল নই। তারা সেরা সফটওয়্যারও তৈরি করছে। আমাদের মেধাবী সন্তানরা আন্তর্জাতিক রোবটিকস প্রতিযোগিতায় বিশ্বের ১৭৪ টি দেশকে হারিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করেছে। বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সেতু পদ্মা সেতুসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় তারা দক্ষতার সাথে কাজ করছে।

 

          মন্ত্রী বলেন, টেলিটক প্রকৌশলীদের প্রধান কাজ হবে তাদের মেধাকে কাজে লাগিয়ে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবে অংশগ্রহণের উপযোগী করে টেলিটককে গড়ে তোলা। টেলিটক অবকাঠামো বা টেলিকম হাইওয়ে ঠিক থাকলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব উপযোগী প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারবো।

 

          বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ টেলিটক শাখার সভাপতি রনক আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আবদুস সবুর , টেলিটক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ টেলিটক শাখার প্রধান উপদেষ্টা মোঃ সাহাব উদ্দিন, বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. হাবিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী
মোঃ নুরুজ্জামান, আইবি’র সম্মানীয় সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মোঃ শাহাদাৎ হোসেন বক্তৃতা করেন।

#

 

শেফায়েত/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২০/১৮২০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর :  ৪২৭৫

পোল্ট্রি ও হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি শিল্পের উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে সরকার

                                                                - মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ কার্তিক (৮ নভেম্বর) :

          পোল্ট্রি ও হিমায়িত মৎস্য রপ্তানি শিল্পের উন্নয়নে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          আজ রাজধানীর সচিবালয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে নিজ দপ্তর কক্ষে মন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন এবং বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি)-এর প্রতিনিধিগণ সাক্ষাৎ করতে এলে মন্ত্রী একথা জানান।

          এ সময় পোল্ট্রি শিল্প এবং হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানি শিল্পে বিদ্যমান সমস্যা সমাধানে ব্যবস্থা গ্রহণেরও আশ্বাস দেন মন্ত্রী।

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব রওনক মাহমুদ, বাংলাদেশ ফ্রোজেন ফুড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশনের সভাপিত কাজী বেলায়েত হোসেন, সিনিয়র সহসভাপতি আশরাফ হোসেন মাসুদ, সহসভাপতি দেবব্রত বড়ুয়া, পরিচালক শ্যামল দাস ও দোদুল কুমার দত্ত, বিপিআইসিসি’র সভাপতি মসিউর রহমান, ওয়ার্ল্ড’স পোল্ট্রি সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ শাখার সাধারণ সম্পাদক ডা. আলী ইমাম, ব্রিডার্স অ্যাসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদিশের সভাপতি রাকিবুর রহমান, ফিড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আহসানুজ্জামান  এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

          মন্ত্রী এ সময় বলেন, ‘করোনার মধ্যেও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতকে আরো গতিশীল করার জন্য আমরা মাঠ পর্যায়ে যাচ্ছি। বেকারত্ব দূর করা, উদ্যোক্তা তৈরি করা, গ্রামীণ অর্থনীতিক সচল করা এবং জনগণের পুষ্টি-আমিষের চাহিদা পূরণের জন্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের ক্রম উন্নয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’

          মন্ত্রী আরো বলেন, ‘করোনা ক্রান্তিকালে দেশের অভ্যন্তরে সৃষ্ট এবং দেশের বাইরে থেকে আসা বেকারদের কর্মসংস্থানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ জন্য আমরা এ খাতে তৃণমূল পর্যায়ে ক্ষতিগ্রস্তদের নগদ প্রণোদনা দেয়ার পরিকল্পনা নিয়েছি। যাতে ক্ষতিগ্রস্তরা আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারে। এ দুটি খাতে আমরা কার্যকর পরিবর্তন নিয়ে আসতে চাই।’

#

ইফতেখার/নাইচ/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮০৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪২৭৪

 

এগ্রো-প্রসেসিং-এর মাধ্যমে কৃষিকে লাভজনক করতে কাজ করছে সরকার

                                                                                                           -- কৃষিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ কার্তিক (৮ নভেম্বর) :

কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, কৃষকেরা অনেক ক্ষেত্রে তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পায় না। এটি নিশ্চিত করতে হলে কৃষিকে আধুনিকীকরণ করতে হবে। আধুনিকীকরণের একটি দিক হলো মাঠ পর্যায়ে উন্নত জাত, প্রযুক্তি, কৃষি উপকরণের ব্যবহার, অন্যদিক হলো এগ্রো-প্রসেসিং করা।  এগ্রো-প্রসেসিং করে কীভাবে কৃষিকে লাভজনক করা যায় সে লক্ষ্যে কৃষি মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। যে কোন মূল্যে কৃষিকে বাণিজ্যিক ও লাভজনক কৃষিতে রূপান্তর করতে সরকার বদ্ধপরিকর।

মন্ত্রী আজ কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে ভার্চুয়ালি ঢাকা চেম্বার অভ্‌ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) আয়োজিত ‘কোভিড পরবর্তী সময়ে ফুড ভ্যালু চেইন’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

কৃষিকে লাভজনক করতে হলে অপ্রচলিত ফসলের চাষও বাড়াতে হবে উল্লেখ করে ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, কাজুবাদাম, কফিসহ অপ্রচলিত ফসলের চাষ জনপ্রিয় করতে সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। দেশে যাতে কাজুবাদামের প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে সেজন্য কাঁচা কাজুবাদাম আমদানি শুল্কমুক্ত করতে মন্ত্রণালয় উদ্যোগ গ্রহণ করে। ফলে, সম্প্রতি প্রক্রিয়াজাত প্রতিষ্ঠানের জন্য কাঁচা কাজুবাদাম আমদানির ওপর শুল্কহার  প্রায় ৯০ শতাংশ থেকে নামিয়ে ৫ থেকে ৭ শতাংশ নিয়ে আসতে এনবিআর সম্মত হয়েছে। ভবিষ্যতে এটিকে একদম শুল্কমুক্ত করে দেয়া হবে।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের খাদ্য প্রযুক্তি ও গ্রামীণ শিল্প বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ বোরহান উদ্দিন। ঢাকা চেম্বার অভ্‌ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি শামস মাহমুদের সভাপতিত্বে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য মনজুর মোর্শেদ আহমেদ, কার্নেল ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান সালেহ আহমেদ, প্রাণ-আরএফএলের পরিচালক উজমা চৌধুরী, বাংলাদেশ এগ্রো-প্রসেসিং এসোসিয়েশনের (বাপা) মহাসচিব ইকতাদুল হক, ইউনিমার্ট গ্রুপের পরিচালক মালিক তালহা ইসমাইল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

#

 

কামরুল/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭৫৮ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ৪২৭৩

কোভিড-১৯ (করোনা ভাইরাসসংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

ঢাকা, ২৩ কার্তিক (৮ নভেম্বর) :   

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১২ হাজার ৭৬০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ৪৭৪ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৪ লাখ ২০ হাজার ২৩৮ জন।

          গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮ জন-সহ এ পর্যন্ত ৬ হাজার ৬৭ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৩৮ হাজার ১৪৫ জন।

#

হাবিবুর/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭৩৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৪২৭২

আমাদের লক্ষ্য সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সোনার বাংলা গড়া

                                                 -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ কার্তিক (৮ নভেম্বর) :   

          তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এই দেশে আন্তঃসম্প্রদায় সম্প্রীতি বিনষ্টের কোনো অপচেষ্টা বরদাশত করা হবে না। সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়াই আমাদের লক্ষ্য।’

          বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট আয়োজিত ‘নৈতিক শিক্ষার মাধ্যমে মানবিক জাতি গঠন: প্যাগোডাভিত্তিক প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা প্রকল্পের ভূমিকা’ ভার্চুয়াল কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। রাজধানীর মিন্টু রোডে সরকারি বাসভবন থেকে গতকাল সন্ধ্যায় দেশের ১২টি জেলার ৫৫ উপজেলার প্যাগোডাভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রমের সাথে যুক্ত ৩০১টি স্কুলের শিক্ষক প্রতিনিধিরা এতে যোগ দেন।

          আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান বলেন, ‘হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সকল ধর্মের মানুষের ও বাঙালিদের পাশাপাশি মগ-মুরং-চাকমা সকলের মিলিত রক্তস্রোতে আমরা পেয়েছি স্বাধীন বাংলাদেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় স্বাধীন বাংলাদেশ গড়েছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের সরকার সেই চেতনাকে সদাসমুন্নত রাখতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এই দেশে আন্তঃসম্প্রদায় সম্প্রীতি বিনষ্টের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়াই আমাদের লক্ষ্য।’

          এ সময় ধর্মীয় উপাসনালয়ভিত্তিক নৈতিক শিক্ষাকে উন্নত জাতি গঠনে অত্যন্ত সহায়ক বলে বর্ণনা করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘শিশুকালই মানুষকে নৈতিকতা শিক্ষা দেয়ার ও তার মাঝে মেধা, মূল্যবোধ, দেশাত্মবোধ, মমত্ববোধের সমাবেশ ঘটিয়ে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ার শ্রেষ্ঠ সময়। প্যাগোডাসহ সকল ধর্মের উপাসনালয়ভিত্তিক নৈতিক শিক্ষা উন্নত জাতি গড়তে অত্যন্ত সহায়ক।’

          ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোয়াজ্জেম হোসেনের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন এমপি, এরোমা দত্ত এমপি, সুপ্ত ভূষণ বড়ুয়া এবং আমন্ত্রিত অতিথি বাসন্তী চাকমা এমপি, ভিক্ষু লোকজিৎ মহাথেরো, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ প্রমুখ। 

#

আকরাম/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৭৩৪ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৪২৭১

স্বাধীনতা বিরোধীদের নীল নকশার অংশ হিসেবে আহসান উল্লাহ মাস্টারকে হত্যা করা হয়

                                                                                -মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত

2020-11-08-21-58-c6813a525fa5169e061bed7713c85016.docx