Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৯ এপ্রিল ২০১৬

তথ্যবিবরণী 9/4/2016

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর :  ১১৯০

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার উন্নয়নে সহায়তার আহ্বান স¦াস্থ্যমন্ত্রীর  

নয়াদিল্লি (ভারত),  ৯ এপ্রিল :    

    স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার উন্নয়নে সহায়তাদানের জন্য বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার ঘরে ঘরে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে নানাবিধ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে যার সুফল জনগণ পাচ্ছে। এই উদ্যোগগুলোকে আরো কার্যকর ও শক্তিশালী করতে অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিসহ বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির সক্রিয় ভূমিকা প্রয়োজন।
    স্বাস্থ্যমন্ত্রী আজ ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে আন্তর্জাতিক হোমিওপ্যাথি সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে একথা বলেন। বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস উপলক্ষে ভারতের আয়ুশ মন্ত্রণালয়, হোমিওপ্যাথিক রিসার্চ কাউন্সিলের সহায়তায় আন্তর্জাতিক হোমিওপ্যাথিক সংস্থা ‘লিগা মেডিকোরাম হোমিওপ্যাথিকা ইন্টারন্যাশনালিস’ দুই দিনব্যাপী এই সম্মেলনের আয়োজন করে।
    সম্মেলনের আহ্বায়ক নন্দিনী শর্মার সভাপতিত্বে ভারতের আয়ুশ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শ্রীপদ যেসো নায়েক, নেপালের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মুশতাক আলম, আয়ুশের সচিব অজিত শারণ, লিগা মেডিকোরাম হোমিওপ্যাথিকা ইন্টারন্যাশনালিসের সভাপতি ডা. রেঞ্জ গ্যালাসিসহ যুক্তরাজ্য, অস্ট্রিয়া, কানাডা, আর্মেনিয়া, ভারত ও বাংলাদেশসহ বিশ্বের ২৪ টি দেশের হোমিওপ্যাথি বিশেষজ্ঞরা সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।  
    মোহাম্মদ নাসিম বলেন, দেশের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার বিকাশের লক্ষ্যেও সরকার কাজ করে যাচ্ছে। সরকারের এই প্রচেষ্টা সফল করতে হলে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা নিয়ে বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে এগিয়ে আসতে হবে। এক্ষেত্রে তিনি আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
    স্বাস্থ্যমন্ত্রী বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিসহ স্বাস্থ্যখাতের সার্বিক অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের রাজধানী থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত হাসপাতাল, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে সাধারণ মানুষ চিকিৎসাসেবা নিতে পারছে। জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের ভূমিকাও উল্লেখযোগ্য।
    তিনি বলেন, আমরা শিশু ও মাতৃমৃত্যু হার কমিয়ে এমডিজি অর্জন করেছি। আমাদের টিকাদান কর্মসূচির আওতায় প্রায় শতভাগ শিশুকে নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে। এখন আমরা ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। এই লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য বাংলাদেশ স্বাস্থ্যখাতের সকল উপাদানকে কাজে লাগাতে চায়। এজন্য হোমিওপ্যাথিসহ বিকল্প চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়নে আমাদেরকে কাজ করতে হবে।
    সম্মেলনে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. দিলীপ কুমার রায়, রেজিস্ট্রার ডা. জাহাঙ্গীর আলমসহ দেশের বিশেষজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকরা অংশ নেন।
    উদ্বোধন অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী যৌথভাবে বিশ্ব হোমিওপ্যাথি দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত ও স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন করেন। পরে মন্ত্রী ‘হোমিওপ্যাথি: গ্লোবাল সিনারিও অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন’ শীর্ষক সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন।  
    বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের সফলতার ভূয়সী প্রসংসা করে সেমিনারে বক্তরা বলেন, বাংলাদেশ অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির পাশাপাশি হোমিওপ্যাথিসহ বিকল্প চিকিৎসার ক্ষেত্রে ব্যাপক সফলতা অর্জন করেছে।
    
#
পরীক্ষিৎ/আফরাজ/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৯২৭ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর :  ১১৮৯

কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্পর্কে বিদ্যুৎ বিভাগের বক্তব্য

ঢাকা, ২৬ চৈত্র (৯ এপ্রিল) :

    বাংলাদেশে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার সম্পর্কে বিদ্যুৎ বিভাগ নি¤েœাক্ত  বক্তব্য প্রদান করেছে ঃ

    বাংলাদেশ এক গর্বিত দেশ। বাংলাদেশ পৃথিবীর ৫টি দেশের মধ্যে ১টি, যার অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অর্জন অব্যাহত গতিতে এগিয়ে চলছে। এ বছর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৪শ’ ৬৬ মার্কিন ডলার। বিদ্যুৎ এ সকল উন্নতির মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ করছে।

    ২০২১ সালে বাংলাদেশ হবে একটি উচ্চ মধ্যমআয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালে বাংলাদেশ হবে একটি উন্নত দেশ। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সাথে সাথে বাড়ছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির চাহিদা। ২০২১ সালে  বাংলাদেশের প্রয়োজন হবে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ২০৪১ সালে প্রয়োজন হবে ৬০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। বাংলাদেশে ২০০৭ সালে ৯০ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদন হতো প্রাকৃতিক গ্যাস হতে। কিন্তু, অর্থনৈতিক উন্নতির সাথে সাথে গ্যাসের চাহিদা বেড়েছে বহুগুণে। বিদ্যুৎ খাত, শিল্পখাত, পরিবহণ খাত, বাণিজ্যিক খাত, সার উৎপাদন, আবাসিক রান্নার কাজে সবখানে গ্যাস প্রয়োজন। কিন্তু, গ্যাসের উৎপাদন সীমিত।  পাওয়ার সিস্টেম মাস্টারপ্লান অনুযায়ী কয়লাকে প্রধান জ্বালানি রেখে বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।

    জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টসহ বিশ্বের অনেক উন্নত দেশ রয়েছে যেখানে মূল শহরে পর্যন্ত কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। বর্তমানে উন্নত প্রযুক্তি (টষঃৎধ ঝঁঢ়বৎ ঈৎরঃরপধষ ঞবপযহড়ষড়মু) আর অত্যাধুনিক ব্যবস্থাপনার ফলে পরিবেশগত বিরূপ প্রভাবমুক্ত রাখা সম্ভব হচ্ছে। এমনকি আমাদের দেশে বড়পুকুরিয়ায় অবস্থিত পুরনো প্রযুক্তিতে নির্মিত (ঝঁন-ঈৎরঃরপধষ ঞবপযহড়ষড়মু) কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রটি জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও এ পর্যন্ত এর কোনো ক্ষতিকর প্রভাবের কথা শোনা যায়নি।

    সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিতব্য প্রতিটি বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্থান নির্বাচনের পূর্বে ২-৩ বছরব্যাপী ঋবধংরনরষরঃু ঝঃঁফু, ঊহারৎড়হসবহঃ ওসঢ়ধপঃ অংংবংংসবহঃ (ঊওঅ) এবং ঝড়পরধষ ওসঢ়ধপঃ অংংবংংসবহঃ (ঝওঅ)সহ ১০-১২টি সমীক্ষা সম্পন্ন করে প্রকল্পের স্থান নির্বাচন করা হয়। সরকার পরিবেশ সংরক্ষণ করেই অর্থনৈতিক অগ্রগতির স্বার্থে জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বাস্তবায়নের কাজ হাতে নিয়েছে।

    তাছাড়া, প্রতিটি প্রকল্পের অধীনে যে সমস্ত জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে, সেখানে ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের জন্য পর্যাপ্ত পুনর্বাসনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যাতে তারা আধুনিক জীবনযাপন করতে পারে। অধিকন্তু, এসব প্রকল্প হতে স্থানীয় জনগণের জন্য প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ হতে তিন পয়সা রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এতে ১৩২০ মেগাওয়াট প্রতিটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র হতে ৩২ কোটি টাকা প্রতি বছর সংরক্ষিত হবে, যা স্থানীয় অধিবাসীদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নে ব্যবহৃত হবে। তাই এ ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থানীয় জনগণের বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা, কর্মসংস্থানের সৃষ্টি, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।

    উল্লেখ্য যে, উন্নত দেশে গড়ে মাথাপিছু কার্বন নিঃসরণের হার বার্ষিক  যেখানে ২০ টন সেখানে বাংলাদেশে মাত্র শূন্য দশমিক ২৫ টন। তবু সরকার দূষণের মাত্রা ন্যূনতম রাখতে বদ্ধপরিকর।

    বর্তমানে দেশে যে কয়টি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে সেগুলো পরিবেশ ও জনস্বার্থ সংরক্ষণ করেই বাস্তবায়ন করা হবে। জাতির বৃহত্তর স্বার্থে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো বাস্তবায়নে সকলকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
#

আসলাম/আফরাজ/মোশারফ/সেলিম/২০১৬/১৯০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                             নম্বর :  ১১৮৮

১৫০০ কেজি জাটকা আটক  

নারায়ণগঞ্জ, ২৬ চৈত্র (৯ এপ্রিল) :  

    ‘জাটকা নিধন প্রতিরোধ অভিযান-২০১৬’ এর অংশ হিসেবে আজ ভোরে নারায়ণগঞ্জের পাগলা কোস্টগার্ড স্টেশনের একটি বিশেষ অপারেশন দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ধলেশ্বরী নদীর মু›িসগঞ্জ কাঠপট্টি এলাকায় অভিযান চালিয়ে এম ভি সুন্দরবন-৬ যাত্রীবাহী লঞ্চ হতে মালিকবিহীন অবস্থায় আনুমানিক ১৫০০ কেজি অবৈধ জাটকা আটক করে।

    পরে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার এর নিকট হস্তান্তর করা হয়। আটককৃত জাটকার মূল্য প্রায় ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। আটককৃত জাটকা জেলার বিভিন্ন মাদ্রাসা, এতিমখানা ও গরিব-দুস্থদের মাঝে বিতরণ করা হয়।
#

আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৮৪৬ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর :  ১১৮৫

সমুদ্র গবেষণা ও জরিপ জাহাজ আসছে এ মাসে

তেলুকিন্তান (মালয়েশিয়া), ৯ এপ্রিল :

    মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোহাম্মদ ছায়েদুল হকের নেতৃত্বে ৭ সদস্যের প্রতিনিধিদল আজ মালয়েশিয়ার তেলুকিন্তান সমুদ্রবন্দরে সাড়ে ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সমুদ্র গবেষণা ও জরিপ জাহাজ ‘আরভি মীন সন্ধানী’ সরেজমিন পরিদর্শন করেন।

    পরিদর্শনকালে মন্ত্রী পেরাক নদীতে (জরাবৎ চবৎধশ) সংক্ষিপ্ত ট্রায়ালভ্রমণও করেন। পরিদর্শন ও ট্রায়ালভ্রমণ শেষে মৎস্যমন্ত্রী সমুদ্র গবেষণা ও জরিপ জাহাজটি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে সমুদ্রপথে দেশে নিয়ে আসার অনুমতি দেন। এসময় বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের পরিচালক (ইঞ্জিনিয়ার) মো. মাকসুদ আলম, সমুদ্র পরিবহণ অধিদপ্তরের শিপ সার্ভেয়ার ও এক্সামিনার নাজমুল হক, জাহাজটির স্কিপার মো. রাশিদুল করিম, মৎস্য অধিদপ্তরের ডিজি সৈয়দ আরিফ আজাদ ও  বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রকল্পের পরিচালক এবিএম আনোয়ারুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।

    জাহাজটির মাধ্যমে আগামী ২০-২৫ বছর অব্যাহতভাবে গবেষণা ও সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদের জরিপকাজ চালানো যাবে। এর ফলে সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা সম্ভব হবে এবং উপকূলীয় এলাকার প্রায় ৫ লাখ মৎস্যজীবীর জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।

    উল্লেখ্য, মৎস্য অধিদপ্তরের সামর্থ্য উন্নয়নে সরকার ‘মেরিন ফিশারিজ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রকল্পের আওতায় জাহাজটি আমদানি করছে। জাহাজটির সহায়তায় ল্যান্ড বেজড সার্ভে এবং পিলাজিক ও ডিমার্সাল সার্ভের মাধ্যমে সমুদ্রসম্পদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ মৎস্য আহরণের মাত্রা নির্ধারণসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ সম্ভব হবে। ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংক ও মালয়েশিয়া সরকারের আর্থিক সহায়তায় ১৬৫ কোটি ৪৫ লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে ‘বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রকল্প’ বাস্তবায়িত হচ্ছে।
#

শাহ আলম/আফরাজ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭৪০ ঘণ্টা


        
 
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর :  ১১৮৪

          শিশুকে মর্যাদা দিতে  হবে
                 --- মেহের আফরোজ চুমকি

ঢাকা, ২৬ চৈত্র (৯ এপ্রিল) :

    মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, আধুনিক ও সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়তে হলে সবার উপরে শিশুকে মর্যাদা দিতে হবে। যেদিন দেশের প্রত্যেক শিশুকে উপযুক্ত মর্যাদা দেয়া যাবে সেদিনই কেবল উন্নত সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তব হবে।

    প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর নারিন্দায় দাদাভাই একাডেমিতে বিশিষ্ট শিশুসাহিত্যিক ও কচিকাঁচার মেলার প্রথম পরিচালক রোকনুজ্জামান খান দাদাভাইয়ের ৯১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দাদাভাই পুরষ্কার ২০১৬ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।

    প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকার শিশু অধিকার রক্ষায় আন্তরিক। এক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি সমাজের ধনী ব্যক্তিদের এগিয়ে আসতে হবে। ধনীরা যে পরিমাণ অর্থ অপচয় করে তা পথশিশুদের উন্নয়নে ব্যয় করলে পথশিশু নামে কিছু থাকবে না। তিনি বলেন, সবার প্রিয় দাদাভাই তাঁর রচিত বাক বাক কুম, হাসতে নাকি জানে না কেউ, হাটটিমা টিমটিম, খোকন খোকন ডাক পারি প্রভৃতি ছড়ায় বিনোদনের মাধ্যমে শিশুদের পড়াশোনায় আগ্রহী করে তুলেছিলেন। আজকের দিনে আরেকজন দাদাভাইয়ের খুব প্রয়োজন।

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন দাদাভাইয়ের সহধর্মিনী ও সাপ্তাহিক বেগম পত্রিকার স¤পাদক নূরজাহান বেগম। নূরজাহান বেগম বলেন, উন্নত রাষ্ট্র গঠনে আরো কাজ করতে হবে। শিশু ও নারীদের জন্য কাজ করতে হবে। ব্যক্তিস্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে সকলকে নারী ও শিশু উন্নয়নে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

    অনুষ্ঠানে তিনটি গ্রুপে চিত্রাঙ্কন ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রতিমন্ত্রী।  
#

খায়ের/আফরাজ/সঞ্জীব/মোশারফ/আব্বাস/২০১৬/১৭৩১ ঘণ্টা

 

Todays handout (3).doc