Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

তথ্যবিবরণী 7/2/2019

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর : ৫২৯
 
হালাল অ্যাক্রেডিটেশন স্কিম চালু করবে বিএবি
 
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
হালাল অ্যাক্রেডিটেশন স্কিম চালু করবে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি)। এর আওতায় হালাল সনদ প্রদানকারী ল্যাবরেটরিগুলোকে অ্যাক্রেডিটেশনের আওতায় নিয়ে আসা হবে। এর ফলে হালাল খাদ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে। 
আজ শিল্প মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আন্তর্জাতিক মান (আইএসও) ১৭০২০ এর ওপর বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড আয়োজিত ‘২৪তম বিএবি অ্যাসেসর কোর্স’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়।  
বিএবি’র মহাপরিচালক মোঃ মনোয়ারুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মোঃ আবদুল হালিম। এতে প্রশিক্ষণার্থী ও কিউট্যাক্স সলিউশনস্ লিমিটেডের সহকারী ব্যবস্থাপক (ল্যাব) আসমা জান্নাহ্ এবং বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান এসজিএস বাংলাদেশ লিমিটেডের হেড অভ্ কোয়ালিটি মোহাম্মদ আমানুল হক বক্তব্য রাখেন। 
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিল্প সচিব বলেন, বাংলাদেশ ২০৪১ সাল নাগাদ একটি শিল্পোন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে। এ লক্ষ্য অর্জনে ডিজিপিতে শিল্পখাতের অবদান বাড়াতে হবে। উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মানোন্নয়ন করে শিল্পায়নের কাক্সিক্ষত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। এক্ষেত্রে অ্যাক্রেডিটেশন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। 
মোঃ আবদুল হালিম আরো বলেন, শিল্প ও বাণিজ্যের প্রসার ঘটিয়ে উন্নয়ন অভিযাত্রাকে এগিয়ে নিতে হবে। এর ফলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের বাংলাদেশে অবস্থান সুসংহত হবে এবং রপ্তানি বাড়বে। বাণিজ্য ও রপ্তানি বৃদ্ধির উদ্যোগ নতুন কর্মস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য অত্যন্ত ফলপ্রসূ হবে। তিনি আন্তর্জাতিক মান বিষয়ক এ প্রশিক্ষণ কর্মশালার লব্ধ জ্ঞান কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগের পাশাপাশি অন্যদের সাথে বিনিময়ের পরামর্শ দেন।  
উল্লেখ্য, পাঁচ দিনব্যাপী এ অ্যাসেসর প্রশিক্ষণ কোর্সে ২০টি দেশীয় ও বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানের টেস্টিং ও ক্যালিব্রেশন ল্যাবরেটরি, মেডিকেল ল্যাবরেটরি, সনদ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ও পরিদর্শন সংস্থায় কর্মরত ৩০ জন অ্যাসেসর অংশ নেন। 
#
 
জলিল/মাহমুদ/এনায়েত/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২১২০ঘণ্টা 

Handout                                                                                                           Number : 528

Foreign Minister calls on Indian Prime Minister

New Delhi (India), February 7 :

Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen called on Indian Prime Minister Narendra Modi today in New Delhi, India and conveyed the greetings of Prime Minister Sheikh Hasina. He also conveyed her appreciation to Prime Minister Modi for extending congratulations upon the victory of Awami League in the parliamentary elections held in December 2018 as the first foreign leader.

 Prime Minister Modi mentioned that the partnership between Bangladesh and India is flourishing under the visionary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina. He reaffirmed India’s sincere commitment for Bangladesh’s prosperity and development. He viewed that Bangladesh-India relations is a model between two neighbouring countries which needs to be showcased for wider audience around the world.

 Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen expressed his satisfaction on the excellent bilateral relations that exist between the two countries which has grown and prospered, especially with the statesmanship of Prime Minister Sheikh Hasina and Prime Minister Modi. He stressed that Bangladesh would continue her resolve in further strengthening and deepening her relations with India in the coming days. He recalled that the two countries amicably resolved the longstanding problems which is much appreciated by the respective peoples. Foreign Minister mentioned about the remarkable progress Bangladesh has achieved during the last few years in the socio-economic sectors under the Awami League government led by Prime Minister Sheikh Hasina. He also elaborated on the road map of Prime Minister Sheikh Hasina to realize the dream of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman to build Bangladesh as Sonar Bangla.

 While thanking Prime Minister Modi for India's humanitarian assistance to Rohingyas, Bangladesh Foreign Minister requested India’s support for early repatriation of the Rohingys to Rakhine State of Myanmar. Prime Minister Modi reiterated that India is always with Bangladesh and assured of India’s cooperation in this regard.

 Foreign Minister Dr. Momen also called on the former Indian Prime Minister Dr. Manmohan Singh and Deputy Leader of Opposition in the Rajya Sabha Dr. Anand Sharma.  Foreign Minister Momen conveyed greetings of Prime Minister Sheikh Hasina to Dr. Manmohan Singh. They expressed satisfaction at the excellent state of bilateral relations between Bangladesh and India. Dr. Manmohan Singh conveyed congratulations to Prime Minister Sheikh Hasina for being elected as the Prime Minister for the third time. Dr. Manmohan Sigh noted that early repatriation of Rohingyas is a priority and assured that they will be supporting the government of India in any initiative to expedite repatriation of Rohingyas to Rakhine State. He hoped that both countries would be able to resolve the remaining outstanding issues between the two countries including the Teesta Water sharing soon.

 Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen is visiting New Delhi on his maiden official tour abroad as the Foreign Minister of Bangladesh to attend the 5th meeting of India-Bangladesh Joint Consultative Commission on 8th February 2019, co-chaired by the Foreign/External Affairs Ministers of Bangladesh and India. After the JCC meeting both sides are expected to sign few MoUs. Foreign Minister is expected to return Dhaka on 9 February 2019.

#

Tohidul/Mahmud/Parvez/Salim/2019/1920 Hrs.

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর : ৫২৭
 
সরকার পুলিশ বাহিনীকে জনবান্ধব করে গড়ে তুলছে
                            --- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, পুলিশ বাহিনীকে আরো উন্নত, দক্ষ ও জনবান্ধব করে গড়ে তুলতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
আজ রাজারবাগস্থ বাংলাদেশ পুলিশ অডিটোরিয়ামে পুলিশ সপ্তাহ ২০১৯ উপলক্ষে আয়োজিত বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও সচিবদের সাথে মাঠ পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের মতবিনিময় সভায় প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, পুলিশ বাহিনীর দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিছু দিক নির্দেশনা প্রদান করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার আলোকে পুলিশ বাহিনীর সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিতে ইতিমধ্যেই কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুলিশ বাহিনীর পদোন্নতি, পদসৃজন ও সাংগঠনিক কাঠামোর অসামঞ্জস্যতার সমস্যাও দ্রুত নিরসন করা হবে। তিনি আরো বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এসডিজি) লক্ষ্য অর্জন করে বাংলাদেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে পুলিশ বাহিনীসহ জনপ্রশাসনের সকলকে এক যোগে কাজ করতে হবে।
বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারীর সভাপতিত্বে সভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বক্তব্য প্রদান করেন।
সভায় পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে নতুন পদ সৃজন, পদ আপগ্রেডেশন, ‘পুলিশ মেডিকেল সার্ভিস’ গঠন, পর্যাপ্ত আবাসন ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন দাবি তুলে ধরা হয়।
#
 
শিবলী/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০২৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৫২৬
 
তরুণদের জন্য পছন্দসই চাকরির বাজার সৃষ্টি হয়েছে
                                   --- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, তরুণদের জন্য সমৃদ্ধ বাংলাদেশে পছন্দসই চাকরির বাজার সৃষ্টি হয়েছে। ঐকান্তিক ইচ্ছা থাকলে কেউ আর বেকার থাকবে না। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে এক হাজার ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োজন। জিওলোজিস্টদের জন্য বিপুল সম্ভাবনার দুয়ার উন্মুক্ত হয়েছে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় ইসমাইলী জামায়াতখানায় ‘৩য় বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার জব ফেয়ার’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মন্ত্রণালয় হতে ২৬৫ জন ইন্টার্নশিপ করেছে। ইন্টার্নশিপ করার পর কেউ কেউ আবার বিদ্যুৎ ও জ্বালানির কোম্পানিগুলোতে চাকরিও করেছে। পাওয়ার এন্ড এনার্জি হ্যাকাথন, এক আইডিয়াতে বাজিমাত, ক্যারিয়ার সামিট ইত্যাদির মাধ্যমে তরুণদের সরকারি কাজের সাথে পরিচিত করে দেওয়া হচ্ছে। ফলে এসব তরুণ মনস্তাত্বিকভাবে এগিয়ে থাকবে। 
প্রতিমন্ত্রী এ সময় চাকরি প্রত্যাশী তরুণদের উদ্দেশে বলেন, ব্যক্তিগতভাবে নিজেদের উন্নয়নে সচেষ্ট থাকলে আর ঐকান্তিক ইচ্ছা নিয়ে এগুলে কেউ পিছিয়ে থাকবে না। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে চাকরির পিছনে না গেলেও চাকরিই আপনাকে খুঁজে নেবে। 
বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টার-এই জব ফেয়ারে অংশগ্রহণের জন্য তিনশ’ জন তরুণকে লিডারশিপের ওপর প্রশিক্ষণ দিয়েছে। ২৭ টি নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান এই তিনশ’ জনের মধ্য থেকে সম্ভাবনাময় তরুণকে চাকরি দেবে। 
এ সময় অন্যান্যের মাঝে বাংলাদেশ ইয়ুথ লিডারশিপ সেন্টারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইজাজ আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
#
 
আসলাম/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/২০২০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৫২৫
 
চামড়া শিল্প জাতীয় অর্থনীতির জন্য দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাত
                                                 ---শিল্পমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
তৈরি পোশাকের পর চামড়া শিল্প জাতীয় অর্থনীতির জন্য দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ খাত বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, এ শিল্পের পরিবেশ সুরক্ষা, শিল্প সংশ্লিষ্টদের পেশাগত নিরাপত্তা এবং সামাজিক কমপ্লায়েন্স জোরদারে বর্তমান সরকার কাজ করছে। এর অংশ হিসেবে সাভারে অত্যাধুনিক চামড়া শিল্পনগরী গড়ে তোলা হয়েছে।  
লেদার গুডস্ এন্ড ফুটওয়্যার্স ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের এক প্রতিনিধিদল আজ শিল্পমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি এ কথা বলেন। শিল্প মন্ত্রণালয়ে এ সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হয়। 
সাক্ষাৎকালে প্রতিনিধিদলের সদস্যরা জাতীয় অর্থনীতিতে চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা তুলে ধরেন। তারা বলেন, চামড়াজাত পণ্যে মূল্য সংযোজন ঘটিয়ে বিপুল পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব। ২০২১ সাল নাগাদ ৬০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে চামড়া শিল্পখাত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। এ খাত থেকে ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয়ের সুযোগ আছে বলে তারা মন্তব্য করেন। তারা ব্যক্তিগত উদ্যোগে বর্জ্য শোধনাগার (ইটিপি) স্থাপনের প্রস্তাব করলে মন্ত্রী এ বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করেন। একই সাথে তারা চামড়া শিল্পের উন্নয়নে সংগঠনের উদ্যোগে প্রণীত রোডম্যাপ বাস্তবায়নে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন। 
শিল্পমন্ত্রী বলেন, সরকারের ইশতেহার বাস্তবায়নে শিল্প মন্ত্রণালয় খাতভিত্তিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও মূল্য সংযোজনের উদ্যোগ নেবে। এ লক্ষ্যে চলমান প্রকল্পগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে। পাশাপাশি শিল্পায়নের মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগ জোরদার করা হবে। ইশতেহারে ঘোষিত শিল্পখাতের লক্ষ্য অর্জনে তিনি খাতভিত্তিক সংগঠনগুলোর সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করা হবে বলে তিনি জানান।  
এ সময় লেদার গুডস্ এন্ড ফুটওয়্যার্স ম্যানুফ্যাকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট মোঃ সাইফুল ইসলাম, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোঃ নাজমুল হাসান সোহাইল, পরিচালক জিয়াউর রহমান, নির্বাহী পরিচালক কাজী রওশন আরা উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
জলিল/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৫২৪
 
 
প্রধানমন্ত্রী শিক্ষকদের বেতন ও মর্যাদা বৃদ্ধি করেছেন
                             --- খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেছেনে, শিক্ষকদের অধিকার ও সম্মান প্রতিষ্ঠার জন্য সরকার সবসময় আন্তরিক রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষকদের বেতন ও মর্যাদা বৃদ্ধি করেছেন। শিক্ষকদের আস্থা ও ভরসার স্থল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আজ ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাব অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি কর্তৃক প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন এমপিকে দেয়া এক সংবর্ধণা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর শিক্ষকরা মর্যাদা পায়নি। ৭৫ পরবর্তী সরকারগুলো সকল ক্ষেত্রে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। সবচেয়ে বেশি ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে শিক্ষকদের মর্যাদার ক্ষেত্রে। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু ৩৭ হাজার এবং ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শিক্ষকদের চাকুরি জাতীয়করণ করেছিলেন। 
খালিদ মাহ্মুদ চৌধুরী বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন কুড়িগ্রাম জেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে অসাধারণ অবদান রেখেছেন। তিনি আশা করেন জাকির হোসেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সারাদেশের শিক্ষার ভিত্তি আরো বেশি শক্তিশালী করবেন। 
সংবর্ধিত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, শিক্ষক সমাজসহ দেশ ও জাতি গঠনে কাজ করে যাব। তিনি বলেন, ৪০ বছর পর ২০১৩ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাথমিক শিক্ষকদের চাকুরি জাতীয়করণ করেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর কোনো সরকারই এ ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। শিক্ষকদের ন্যায়সঙ্গত দাবি পূরণে তিনি সচেষ্ট থাকবেন।
বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ আতিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক সিরাজুল হক আলো ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবুল কাসেম।  
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৯৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী       নম্বর :  ৫২৩ 
 
উন্নয়নের গতি আরো বাড়াতে হবে
                 -- পরিকল্পনা মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
 
পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, সরকারের  উন্নয়ন কৌশলে গত ১০ বছরে অনেক সফলতা এসেছে যার সুফল জনগণ পেতে শুরু করেছে। এসডিজি বাস্তবায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। এসব ইতিবাচক পরিবর্তনগুলো ধরে রেখে উন্নয়নের গতি আরো বাড়াতে হবে।
 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন বাস্তবায়নে ক্ষুদ্র অর্থায়ন সংস্থাসমূহের ভূমিকা শীর্ষক এক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। সম্মেলনে মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইনস্টিটিউট অভ্ ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আইএনএম) এর নির্বাহী পরিচালক মোস্তফা কে মুজেরী।
 
মন্ত্রী বলেন, দেশের ক্ষুদ্র অর্থায়ন সংস্থাগুলো দারিদ্র্য বিমোচনে কম বেশি অবদান রাখছে। এখানে সংস্কার প্রয়োজন যাতে এই খাত থেকে মানুষ প্রকৃত সুফল পেতে পারে। ক্ষুদ্র অর্থায়ন সংস্থাগুলোর  নিয়ন্ত্রক মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ) প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শুধু নিয়ন্ত্রণ করার জন্য রেগুলেটর নয়, নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি সেবা দেওয়াটাও নিশ্চিত করতে হবে।
 
ক্রেডিট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (সিডিএফ) এর চেয়ারম্যান মুর্শেদ আলম সরকারের সভাপতিত্বে সম্মেলনে আরো  উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, এমআরএ’র এক্সকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান অমলেন্দু মুখার্জী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, ইকোনমিক রিসার্চ গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক ডক্টর সাজ্জাদ জহির, শক্তি ফাউন্ডেশন ফর ডিসঅ্যাডভান্টেজড উইমেন এর নির্বাহী পরিচালক ড. হুমাইরা ইসলাম, সিডিএফ এর নির্বাহী পরিচালক আব্দুল আউয়াল এবং পদক্ষেপ মানবিক উন্নয়ন কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ইকবাল আহমদ প্রমুখ।
 
#
 
শাহেদ/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা  
 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ৫২২
 
মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের আইনের আওতায় আনা হবে
                                                 --- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের নিয়ে সরকারের অবস্থান পরিষ্কার। বাংলাদেশে যারা মানবাধিকার লঙ্ঘন করবে তাদের আইনের আওতায় এনে বিচার করা হবে। বাংলাদেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা সরকারের অন্যতম লক্ষ্য এবং সরকার তা সব সময় করে যাচ্ছে। যার কারণে এখন মানবাধিকার পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে।
আজ সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে জাতিসংঘের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন আইনমন্ত্রী। এ সময় জাতিসংঘের সিনিয়র মানবাধিকার বিষয়ক উপদেষ্টা হেইকা আলেফসেন (ঐবরশব অষবভংবহ) ও সোকো ইসিকাওয়া (ঝযড়শড় ওংযরশধধি) সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘জাতিসংঘ মিশন আমাদের কাছে কয়েকটি বিষয়ে জানতে চেয়েছে। আমরা তাদের সব বিষয়ে স্বচ্ছ ধারণা দিয়েছি। তারা আমাদের কাছে সাক্ষ্য আইন ও বৈষম্য বিরোধ আইনের ব্যাপারে তাদের বক্তব্য দিয়েছে। তারা জানতে চেয়েছে, এ দুই আইন কবে হবে। আমরা বলেছি, সাক্ষ্য আইন নিয়ে সরকার কাজ করছে। আর বৈষম্য বিরোধ আইন নিয়ে আগামী মাসে একটি বড় আকারের সভা করা হবে। সেখানে বিশ্বের অন্যান্য দেশের আইনে কি আছে সেটা জানার চেষ্টা করা হবে। পাশাপাশি যারা এ আইনের ব্যাপারে আগ্রহী, তারা কী চায় এবং আমরা খসড়ায় কি করছি তা দেখা হবে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।  সেখানে সরকারের অবস্থান তুলে ধরা হয়েছে।’ 
জাহালমকে নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জাহালমের ঘটনা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমি এটার তীব্র নিন্দা জানাই। দুর্নীতি দমন কমিশন যেহেতু এ রকম একটা ঘটনার ব্যাপারে অবহিত রয়েছে তাই তারা এ বিষয়ে অত্যন্ত দ্রুত পদক্ষেপ নেবে বলে মন্ত্রী মনে করেন। 
জাতিসংঘের সিনিয়র মানবাধিকার বিষয়ক উপদেষ্টা হেইকা আলেফসেন বলেন, আমাদের সঙ্গে আইনমন্ত্রীর আলোচনা হয়েছে। আমরা কিছু আইনের ধারা, মানবাধিকার, অর্থনীতি নিয়ে আলোচনা করছি। এক্ষেত্রে মানবাধিকার নিয়ে সরকার অনেক কাজ করেছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে সরকার ব্যবস্থা নিচ্ছে এবং আগামীতেও তা অব্যাহত রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
#
 
রেজাউল/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/১৯১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর : ৫২১
 
 
বিআইডব্লিউটিএ আজ ২৯০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
বিআইডব্লিউটিএ আজ কামরাঙ্গীর চরের কামালবাগ, লোহারপুল ছাতা মসজিদ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২৯০টি পাকা ও আধাপাকা স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে দোতলা ভবন তিনটি, একতলা বাড়ি সাতটি, আধাপাকা ঘর ২৩টি এবং টিন ও টংঘর ২৫৭টি। 
বিআইডব্লিউটিএ গতকাল কামরাঙ্গীর চরের কয়লাঘাট ও ইসলামবাগ এলাকায় অভিযান চালিয়ে আড়াই শতাধিক পাকা ও আধাপাকা স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে চারতলা ভবন তিনটি, তিনতলা ভবন দু’টি, দোতলা ভবন পাঁচটি, একতলা বাড়ি নয়টি, আধাপাকা ঘর ২৫টি এবং টিন ও টং ঘর ২০৮টি। এছাড়া গত ৫ ফেব্রুয়ারি কামরাঙ্গীর চরের নবাবচর এলাকায় অভিযান চালিয়ে দু’শতাধিক পাকা ও আধাপাকা স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে একটি তিন তলা ভবন,  দোতলা ভবন পাঁচটি, একতলা ভবন ২৮টি, আধাপাকা ঘর ২২টি এবং টং ঘর ১৫৫টি।
উচ্ছেদ কার্যক্রমের প্রথম পর্যায়ে বিআইডব্লিউটিএ ২৯-৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে কামরাঙ্গীরচর এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছোট বড় ৪৪৪টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে। এগুলোর মধ্যে সাত, পাঁচ, তিন ও দোতলা পাকা ভবন, স’মিল, গোডাউন, প্লাস্টিক কারখানা এবং আধাপাকা ভবনও রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিএ প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে মোট ১ হাজার ১৯৯টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে। এপর্যন্ত এক লাখ ২৫ হাজার জরিমানা করেছে।
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বিআইডব্লিউটিএ দখলদারদের বিতাড়িত করার পরিকল্পনা নিয়ে নদী উদ্ধারে উচ্ছেদ কার্যক্রম চালাচ্ছে। 
#
 
জাহাঙ্গীর/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৭৫৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ৫২০
 
জেলা তথ্য অফিসারদের প্রতি তথ্যমন্ত্রী
নৈতিকতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়ার ব্রত নিয়ে কাজ করুন
 
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
নৈতিকতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ গড়ার ব্রত নিয়ে কাজ করতে জেলা তথ্য অফিসারদের নির্দেশ দিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। 
আজ রাজধানীর কাকরাইলে বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন গণযোগাযোগ অধিদপ্তর আয়োজিত ‘নাগরিক সেবায় উদ্ভাবন সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ৬৪ জেলার তথ্য অফিসারদের কর্মশালা’র উদ্বোধনী সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে তথ্যসচিব আবদুল মালেক সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আজহারুল হক, একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রকল্পের পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ কর্মশালা পরিচালনায় অংশ নেন। 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে এবং জাতীয় উন্নতিতে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সততা, নৈতিকতা ও মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনাকে ধারণ করে পরিবেশ সংরক্ষণ ও পরিচ্ছন্নতার চর্চা এবং  মাদকাসক্তি, ইভটিজিং ও বাল্যবিবাহ রোধকল্পে ব্যাপক জনসচেতনতা গড়ে তোলার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর দশ বিশেষ উদ্যোগসহ সরকারের উন্নয়ন কর্মকা-কে জনগণের কাছে তুলে ধরার গুরুত্বপূর্ণ কাজ জেলা তথ্য অফিসারদের দায়িত্ব।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘উন্নয়নের জন্য স্বপ্ন প্রয়োজন। শুধু ব্যক্তি নয়, রাষ্ট্রের জন্যও তা প্রযোজ্য। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন ও তা বাস্তবায়ন করেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নত জাতি গঠনের স্বপ্ন দেখেছেন এবং রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ এর মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করছেন।’
উন্নত জাতি গঠনের এ কাজে শামিল হতে শুধু চাকরির জন্য চাকরি নয়, দায়িত্ববোধের সাথে নিবেদিতপ্রাণ হয়ে কাজ করতে হবে, জেলা তথ্য অফিসারদের নির্দেশ দেন তথ্যমন্ত্রী। 
তথ্যসচিব আবদুল মালেক তাঁর বক্তব্যে জেলা তথ্য অফিসারদের উদ্ভাবনী সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করার ওপর গুরুতারোপ করেন।
#
 
আকরাম/মাহমুদ/পারভেজ/জয়নুল/২০১৯/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী       নম্বর :  ৫১৯
 
আন্তর্জাতিক সহায়তা পেলে গ্রিন হাউস গ্যাস নিঃসরণ ১৫ শতাংশ কমানো সম্ভব
-- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
 
পরিবশে, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, আন্তর্জাতিক সহায়তা পেলে বাংলাদেশের পক্ষে গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ ২০৩০ সালের মধ্যে ১৫ শতাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। এমনিতে বাংলাদেশ পরিবহন বিদ্যুৎ ও শিল্প খাতে গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ ৫ শতাংশে কমিয়ে আনার জন্য লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে যদিও এটি বাংলাদেশের জন্য বাধ্যতামূলক নয়। আজ সিরড্যাপ মিলনায়তনে “কার্বণ নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশে প্রতিশ্রুতি  বাস্তবায়নের কর্মপরিকল্পনা” শীর্ষক প্রকাশনার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
 
প্যারিস চুক্তির আওতায় ২০১৫ সালে ইউনাইটেড নেশন্স ক্লাউমেট চেঞ্জ কনভেনশনে (টঘঋঈঈঈ) বাংলাদেশ গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। সেই অনুযায়ী পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়সহ দেশি বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় “জড়ধফসধঢ় ধহফ অপঃরড়হ চষধহ ভড়ৎ ওসঢ়ষবসবহঃরহম ইধহমষধফবংয ঘউঈ, ঞৎধহংঢ়ড়ৎঃ, চড়বিৎ ধহফ ওহফঁংঃৎু ঝবপঃড়ৎং” প্রণয়ন করা হয়েছে। এই রোডম্যাপে বাংলাদেশ ২০৩০ সালের মধ্যে গ্রিন হাউজ গ্যাস ৫ শতাংশে কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক সহায়তা পেলে এর পরিমাণ আরো বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ পর্যন্ত গ্রিন হাউজ গ্যাস কমানো সম্ভব। এজন্য তিনি উন্নত দেশসমূহের সহযোগিতা কামনা করেন। 
 
মন্ত্রী বলেন, “জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশ সুরক্ষা” প্রধানমন্ত্রীর অগ্রাধিকারভিত্তিক ১০টি কর্মসূচির একটি। তাই বর্তমান সরকার ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এবং পরিবেশ সুরক্ষা ও উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী পরিবহন, বিদ্যুৎ শিল্পখাত থেকে নিঃসরণ কমানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। আমাদের বাধ্যবাধকতা না থাকা সত্ত্বেও আমরা গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণ কমানোর প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছি। মন্ত্রী আরো বলেন, আমরা বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারায় টেকসই উন্নয়নের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়ন করবো। এ জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
 
#
 
পাশা/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫১৮
 
রাজধানীতে বাংলা ইশারা ভাষা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হবে
                                           --- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, দেশে বর্তমানে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩৯৭ জন নিবন্ধিত বাক-শ্রবণ প্রতিবন্ধী রয়েছে। এর মধ্যে ১ লাখ ১৮ হাজার ৯০৭ জন বাক প্রতিবন্ধী ও ৪৭ হাজার ৪৯০ জন শ্রবণ প্রতিবন্ধী। এই বিপুল সংখ্যক বাক-শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য দেশে মোট ৮টি বাক-শ্রবণ প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় থাকলেও ঢাকায় বড় কোনো ইনস্টিটিউট করা হয়নি। কাজেই খুব শীঘ্রই রাজধানীতে বাক-শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য একটি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করা হবে, যেখানে তাদের প্রশিক্ষণের জন্য সকল সুযোগ সুবিধা থাকবে। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সমাজসেবা অধিদপ্তরে বাংলা ইশারা ভাষা দিবস-২০১৯ উদ্যাপন উপলক্ষে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ নুরুল কবীরের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জুয়েনা আজিজ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুশান্ত কুমার প্রামাণিক, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন জাতীয় প্রতিবন্ধী ফোরামের মহাসচিব ড. সেলিনা আখতার। মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এসডিএসএল’র সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা এবং বাক-শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের উন্নয়নে সংশ্লিষ্ট স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের প্রতিনিধিগণসহ বাক-শ্রবণ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন। 
এর আগে দিবসটি উপলক্ষে আজ সকাল ১০ টায় আগারগাঁওয়ে প্রবীন হিতৈষী সংঘ থেকে সমাজসেবা অধিদপ্তর পর্যন্ত প্রধান সড়কে বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়। সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জুয়েনা আজিজ র‌্যালিতে নেতৃত্ব দেন। র‌্যালি ও আলোচনা শেষে বাক-শ্রবণ  প্রতিবন্ধী শিশুদের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
#
 
মাইদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮২০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                 নম্বর : ৫১৭
 
নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়নে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ২৫ মাঘ (৭ ফেব্রুয়ারি) :
আজ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়নে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে এক বিশেষ সভা অনুষ্ঠিত হয়। যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল সভায় সভাপতিত্ব করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এবারের নির্বাচনি ইশতেহারের সিংহভাগ জুড়ে রয়েছে তরুণ সমাজ ও যুব সমাজের উন্নয়ন। তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং একটি দক্ষ জনসম্পদ তথা মানব সম্পদ তৈরির ঘোষণা। এ দেশের মোট জনসংখ্যার এক-তৃতীয়াংশ যুব সমাজ যা প্রায় ৫ কোটি ৩০ লাখ। তাদের মানসম্মত শিক্ষা, দক্ষতা বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান, শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য, সুস্থ বিনোদনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকার বদ্ধপরিকর । তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে বর্তমান সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।
সভায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ শহীদুজ্জামান, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিববৃন্দ, বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মোঃ আনিছুর রহমান ও জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সচিবসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 
#
 
আরিফ/মাহমুদ/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/১৮০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৫১৬
 
নি¤œমানের ভোজ্য লবণ বাজারজাতকারীদের কালো তালিকাভুক্ত করা হবে
                                                       
Todays handout (7).docx