Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৯৮৪

বাংলাদেশ দূতাবাস, কাঠমান্ডু কর্তৃক চতুর্থ নেপাল-বাংলাদেশ

ইয়ুথ কনক্লেভে অংশগ্রহণকারীদের সংবর্ধনা প্রদান

 

কাঠমান্ডু, নেপাল (২৮ ফেব্রুয়ারি) :

          বাংলাদেশ দূতাবাস কাঠমান্ডু ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখ অপরাহ্ণে চতুর্থ নেপাল-বাংলাদেশ ইয়ুথ কনক্লেভে অংশগ্রহণকারীদের সংবর্ধনা প্রদান করে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মশতবার্ষিকী -‘মুজিব শতবর্ষ’-এর উদ্যাপনের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ দূতাবাস কাঠমান্ডু চতুর্থ নেপাল-বাংলাদেশ ইয়ুথ কনক্লেভে আয়োজনে সহায়তা প্রদান করে। ২৭-২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখে কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত উক্ত কনক্লেভ-এ বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগত প্রায় ২০ জন এবং নেপালের সাতটি প্রদেশের প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। 

          দূতাবাস প্রাঙ্গণে চতুর্থ নেপাল-বাংলাদেশ ইয়ুথ কনক্লেভে অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানান রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী-এবং দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। অংশগ্রহণকারীদের বাংলাদেশ দূতাবাসের বিভিন্ন কার্যক্রম এবং দূতাবাস কর্তৃক প্রদত্ত সেবাসমূহের বিষয়ে অবহিত করা হয়। রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশ-নেপাল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বিভিন্ন বিষয়ে তরুণদের অবহিত করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন যে দুই দেশের তরুণ প্রজন্মের মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমেই বন্ধন সুদৃঢ়  হতে পারে। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নেপালের লামজুং জেলাস্থ মারস্যিয়াংদি গ্রামীণ পৌরসভার সহসভাপতি এবং নেপাল জাতীয় যুব পরিষদের একজন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

          এর আগে ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১ তারিখ সকালে নেপাল ট্যুরিজম বোর্ডের অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত চতুর্থ নেপাল-বাংলাদেশ ইয়ুথ কনক্লেভ-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নেপালের ভূমি ব্যবস্থাপনা, সমবায় এবং দারিদ্র্য বিমোচন বিষয়ক মন্ত্রী ড. শিবা মায়া তুম্বাহামফে প্রধান অতিথি এবং নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধন অনুষ্ঠানে নেপালের বিভিন্ন শিক্ষা-গবেষণা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষার্থী, সুশীল সমাজ, সাংবাদিকসহ, নেপালে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিগণ অংশগ্রহণ করেন।

          মন্ত্রী ড. শিবা মায়া তুম্বাহামফে তাঁর বক্তব্যে নেপাল-বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক এবং সাংস্কৃতিক বন্ধন জোরদারকরণে এ ধরনের যুব সম্মেলনের প্রয়োজনীয়তার ওপর বিশেষ গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন এ ধরনের সম্মেলনের মাধ্যমে লব্ধ অভিজ্ঞতা তরুণেরা তাদের দেশের উন্নয়নে কাজে লাগাতে পারবে। রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান চৌধুরী-তাঁর বক্তব্যে উল্লেখ করেন যে বাংলাদেশ এবং নেপাল উভয় দেশেরই জনসংখ্যার একটি বড় অংশ তরুণ। তিনি এ বিশাল তরুণ জনগোষ্ঠী যেন তাদের ভেতরের সম্ভাবনাসমূহ সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগিয়ে দেশের টেকসই উন্নয়নে কার্যকরীভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে সেজন্য তাদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, প্রশিক্ষণ, দক্ষতা উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি  দুই দেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগ বৃদ্ধিকরণের জন্য এ ধরনের ইয়ুথ কনক্লেভ বা জনগণের সঙ্গে  জনগণের যোগাযোগের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

#

খাদিজা/নাইচ/মোশারফ/জয়নুল/২০২১/২১৫০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৯৮৩

ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা

                                              -- ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী                             

ঢাকা, ১৫ ফাল্গুন (২৮ ফেব্রুয়ারি) :

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ আর চতুর্থ শিল্প বিপ্লব এক নয়। আমরা বিশ্বে প্রথম ডিজিটাল বাংলাদেশ বলেছি। এর মানে হচ্ছে শোষণ, দারিদ্র্যমুক্ত, প্রযুক্তিনির্ভর, উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ তথা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা। আমাদের আট বছর পর বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম প্রধানত শিল্পোন্নত দেশগুলোর মানব সংকট কাটাতে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের কথা বলেছে। অন্যদিকে জাপান সেসাইটি পাঁচ দশমিক শূন্য এর কথা বলেছে। জাপান মনে করে সোসাইটি পাঁচ দশমিক শূন্য মানবিক আর চতুর্থ শিল্প বিপ্লব যান্ত্রিক। আমাদেরকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে, তবে আমাদের মতো করে। এই বিপ্লব সকল দেশের জন্য এক নয়-একই নীতি-কৌশল ও পদ্ধতি সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। তাই অনুকরণ নয় মেধা ও সৃজনশীলতা দিয়ে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ বানাবো। তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন ক্ষেত্রের রূপান্তর জাতীয় জীবনের বিস্ময়কর এক অর্জন। তবে শিক্ষার ক্ষেত্রে সে তুলনায় ডিজিটাল রূপান্তর না হওয়ায় ডিজিটাল বাংলাদেশের পরিপূর্ণ অর্জন পাওয়া চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, প্রচলিত বিষয় নিয়ে প্রচলিত ধারার শিক্ষা বিস্তার ডিজিটাল যুগের জন্য সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। সামনের দিনে প্রচলিত পাঠদান পদ্ধতি কিংবা ডিজিটাল যুগে এসব সচল থাকবে না।

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অভ্ প্রফেশনাল আয়োজিত টেকসই উন্নয়নের জন্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

          বিইউপি’র ফ্যাকাল্টি অভ্ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজির ডিন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলাম ফারুক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, বিইউপি’র উপাচার্য মেজর জেনারেল মোঃ মোশফেকুর রহমান, উপ-উপাচার্য প্রফেসর এম আবুল কাশেম মজুমদার প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

          ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের প্রেক্ষাপট, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য তুলে ধরে বলেন, আমাদের চ্যালেঞ্জ হচ্ছে প্রযুক্তি গ্রহণ ও আমাদের মানব সম্পদ কাজে লাগানো। এই দুইয়ের ভারসাম্য রক্ষা করতে না পারলে আমাদের জন্য বড় বিপদ অনিবার্য। ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশের অগ্রদূত মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির মাঝে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে যে রূপান্তর ঘটানো দরকার তা নিহিত রয়েছে। দেশে কম্পিউটার প্রযুক্তি বিকাশের অগ্রদূত মোস্তাফা জব্বার বলেন,৭৩ সালে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন্স ইউনিয়ন ও ইউপিইউ এর সদস্য পদ অর্জন এবং ৭৫ এর ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে জাতির পিতা ডিজিটালাইজেশনের বীজ বপন করে গেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে কম্পিউটারের ওপর থেকে শুল্ক ও ভ্যাট প্রত্যাহার, অনলাইন ইন্টারনেট চালু করে জনগণের হাতে ইন্টারনেট ও কম্পিউটার পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেন। তিনি সাধারণের নাগালে মোবাইল পৌঁছে দিতে মোবাইল ফোনের মনোপলি ব্যবসা বন্ধ করে চারটি মোবাইল কোম্পানিকে লাইসেন্স প্রদান এবং ভিস্যাটের মাধ্যমে ইন্টারনেট চালুসহ যুগান্তকারী বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে ডিজিটাইজেশনের রোপিত বীজটিকে চারা গাছে রূপান্তর করেন। ২০০৯ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত তারই ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় তা আজ বিরাট মহিরূহে রূপান্তর লাভ করেছে।

          শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের মানুষ বিস্ময়করভাবে ডিজিটাল প্রযুক্তি গ্রহণ করেছে। আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ অভাবনীয় অগ্রগতি অর্জন করেছে। তিনি বলেন, প্রচলিত ধারার ব্যাংকিং পদ্ধতি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।

#

শেফায়েত/রোকসানা/নাইচ/সাহেলা/রেজুয়ান/মোশারফ/জয়নুল/২০২১/২১১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                        নম্বর : ৯৮২

ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মধ্যে সেতুবন্ধন রচনার মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্ভাবন সম্ভব

                                                                                        --- আইসিটি প্রতিমন্ত্রী পলক

 

ঢাকা, ১৫ ফাল্গুন (২৮ ফেব্রুয়ারি) : 

          তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক বলেছেন, ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মধ্যে সেতুবন্ধন রচনার মাধ্যমে নতুন নতুন উদ্ভাবন সম্ভব। তিনি বলেন, ইন্ডাস্ট্রি যেন উদ্ভাবকদের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারে সে জন্য সরকার বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ক্যাম্পাসে বিজনেজ ইনকিউবেশন সেন্টার স্থাপন করছে। 

          আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে সিলেট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্ক-এর ৩২ একর ভূমি বিশ্বখ্যাত ইলেকট্রনিক পণ্য উৎপাদনকারী  প্রতিষ্ঠান ‘র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড’ এর নিকট  বরাদ্দ প্রদানের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম এবং র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জে ইকরাম হোসেন নিজ নিজ পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সিলেট, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাই-টেক পার্কের ৩২ একর জমির ওপর ৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স। উক্ত বিনিয়োগের ফলে সেখানে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

          প্রতিমন্ত্রী দেশ চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের দ্বারপ্রান্তে উল্লেখ করে বলেন, যে সকল দেশ, জাতি, প্রতিষ্ঠান কিংবা ব্যাক্তি ইমার্জিং টেকনোলজির বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারবে তারাই জাপান, জার্মানির মত সুপার পাওয়ার হয়ে উঠবে। তিনি বলেন, রোবটিক্‌স, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স, বিগডাটা, ব্লকচেইনসহ ইমার্জিং টেকনোলজি বিষয়ে নতুন প্রজন্মকে হাতে কলমে শিক্ষা দিতে দেশে ৩০০টি স্কুল অভ্ ফিউচার, ৬৪টি জেলায় শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার, শেখ হাসিনা ইন্সটিটিউট অভ্ ফ্রন্টিয়ার টেকনোলজি  প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ইলেকট্রনিক ও ডিজিটাল ডিভাইস কারখানা স্থাপন করছে। বর্তমানে ইলেকট্রনিক ও ডিজিটাল ডিভাইস  উৎপাদনকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে।

          অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আইসিটি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, র‌্যাংগস গ্রুপের চেয়ারম্যান আক্তার হোসেন, র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জে ইকরাম হোসেন, সিলেট হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষের প্রকল্প পরিচালক ব্যারিস্টার গোলাম সারোয়ার ভূঁইয়া।   

#

শহিদুল/রোকসানা/সাহেলা/রেজুয়ান/আব্বাস/২০২১/২০৩৫ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                                                                                                                                           Number : 981

 

OIC Assistant Secretary General for Political Affairs visits Rohingya Camps

 

Dhaka, 28 February:  

 

            A five-member OIC delegation led by OIC Assistant Secretary General for Political Affairs Ambassador Youssef Aldobeay visited Bhashan Char and Kutupalong Rohingya Camp in Cox’s Bazar today. While visiting the Bhashan Char, the OIC delegation discussed overall situation of Rohingyas residing in Bhashan Char with the relevant stakeholders, and also interacted with the Rohingya people. Later, the OIC delegation visited the Kutupalong Rohingya Camp in Cox’s Bazar, and met the Rohingyas. 

            During the visit, the OIC Assistant Secretary General for Political Affairs praised the Government of Bangladesh for the continued humanitarian contribution and providing temporary shelter to the persecuted Rohingyas of Myanmar. He expressed satisfaction at the physical infrastructure in the Bhashan Char as well as the adequate facilities provided by the Bangladesh Government for the Rohingyas. He also reiterated OIC’s continued support for resolving this humanitarian crisis.

            The OIC delegation also included Ibrahim Khairat, Special Representative of OIC Secretary General for Myanmar, El Habib Bourane, Director of Muslim Communities and Minorities, Department of Political Affairs and officials from the OIC General Secretariat. The Director General (Myanmar), Director General (International Organizations), Director General (United Nations) along with other officials of the Ministry of Foreign Affairs, Dhaka accompanied the OIC delegation during the day-long Rohingya Camps visit. 

#

 

Tohidul/Roksana/Sahela/Sanjib/Abbas/2021/2014 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                                                               নম্বর : ৯৮০

প্রকল্পের অর্থ দেশের উন্নয়নে ব্যয় করতে হবে

                            -- পরিবেশ ও বন মন্ত্রী

ঢাকা, ১৫ ফাল্গুন (২৮ ফেব্রুয়ারি) :

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, সরকারি প্রকল্পের প্রতিটি টাকার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। ব্যয় করার জন্য ব্যয় নয় বরং দেশের উন্নয়ন ও জাতির উন্নয়নে ব্যয় করতে হবে।

          আজ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি)-র বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য ভার্চুয়ালি আয়োজিত মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের কাতারে। এজন্য উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে অধিকতর গতিশীলতা আনতে হবে। যদি কোনো প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি লক্ষ্য করা যায়, তবে তার কারণ খুঁজে বের করে যথাসময়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

          সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী বেগম হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) আহমদ শামীম আল রাজী, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মোঃ মিজানুল হক চৌধুরী, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ) মোঃ মনিরুজ্জামান, পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. এ কে এম রফিক আহাম্মদ, বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমির হোসাইন চৌধুরীসহ দফতর প্রধানগণ ও বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকগণ আলোচনায় অংশ নেন।

#

দীপংকর/রোকসানা/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/ ২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                           নম্বর : ৯৭৯

পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রতিটি পাড়ায় নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দ্বার খুলছে

                                ---পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী

বান্দরবান, ১৫ ফাল্গুন (২৮ ফেব্রুয়ারি) : 

          পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন,  বর্তমান সরকার শিক্ষাবান্ধব সরকার, আর এই সরকারের আমলেই শিক্ষার উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। বর্তমান সরকারের আমলেই পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রায় প্রতিটি পাড়ায় নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দ্বার খুলছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতার কারণেই রাঙ্গামাটি মেডিকেল কলেজ, রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।  তিনি আরো বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের শিক্ষার উন্নয়নে আরো নতুন নতুন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

          মন্ত্রী আজ বান্দরবানের সুয়ালকে বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় সড়কের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন একাডেমিক ভবন, ছাত্রাবাস নির্মাণ করা হচ্ছে,
ছাত্র-ছাত্রীদের যাতায়াতের সুবিধার্থে বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের দুর্গম এলাকার ছাত্র-ছাত্রীদের কথা বিবেচনা করে পার্বত্য চট্টগ্রামে আবাসিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হচ্ছে। 

          সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নে ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সুয়ালক-বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয় সড়কের উদ্বোধন করেন মন্ত্রী।

          এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ আবদুল কুদ্দুস, সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রতন কুমার অধিকারী, বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি মংক্যচিং চৌধুরী, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিচালক মোঃ আব্দুল আজিজ, নির্বাহী প্রকৌশলী আবু বিন মোঃ ইয়াছির আরাফাত, ৫নং ওয়ার্ড পৌর কাউন্সিলর মংমংসিং মারমা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

          এর আগে মন্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড বান্দরবান ইউনিটের বাস্তবায়নে বান্দরবান সদরের উজানীপাড়া রাজগুরু মহা বৌদ্ধ বিহার প্রাঙ্গণে ১ কোটি টাকা ব্যয়ে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের জন্য পালিটোল ভবনের নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।

#

নাছির/রোকসানা/পাশা/রেজুয়ান/আব্বাস/২০২১/১৯৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৯৭৮

প্রকাশ্যে টিকা নিন, জনগণকে বিভ্রান্ত করবেন না

                                      -- তথ্যমন্ত্রী

নওগাঁ, ১৫ ফাল্গুন (২৮ ফেব্রুয়ারি) : 

          বিএনপি নেতৃবৃন্দসহ করোনা টিকার সমালোচকদের গোপনে টিকা গ্রহণ না করে প্রকাশ্যে টিকা নেয়া ও জনগণকে বিভ্রান্ত না করার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

          আজ নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ আহ্বান জানান। 

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিএনপি নেতাসহ সরকারের সমালোচকরা করোনা শুরুর প্রথম থেকে বলে আসছে বাংলাদেশে কোটি কোটি মানুষ আক্রান্ত হবে আর লাখ লাখ মানুষ মারা যাবে। তারা আরও বলেছিল সরকার করোনা প্রতিষেধক টিকা আনতেই পারবে না। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে। টিকা উৎপন্ন হওয়ার আগেই টিকা ক্রয় করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সেই টিকা বাংলাদেশে এসেছে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে টিকা দেয়া অব্যাহত রয়েছে। 

          'কিন্তু দুঃখের বিষয় যারা বলেছিলেন টিকা আনতে পারবে না, সেই বিএনপি নেতারা এবং সামলোচকরা গোপনে টিকা গ্রহণ করছে' উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, গোপনে টিকা না নিয়ে প্রকাশ্যে নেয়ার জন্য এবং এ ব্যাপারে জনগণকে বিভ্রান্ত না করতে তাদের প্রতি আহ্বান জানাই। 

          বিএনপি নেতারা আরো বলেছিল, করোনা পরিস্থিতিতে দেশে হাজার হাজার মানুষ অনাহারে মারা যাবে, কিন্ত সরকারের যথাযথ পদক্ষেপের কারণে গত এক বছরে একজন মানুষও অনাহারে মারা যায়নি, জানান তথ্যমন্ত্রী। 

          মন্ত্রী বলেন, 'প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সারাদেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মানুষের পাশে ছিল। যার ফলে সরকারের মন্ত্রী, এমপি, উপদেষ্টা ও কয়েক হাজার নেতাকর্মী করোনায় আক্রান্ত হয়েছিল, অনেকে মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি নিজেও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলাম। অথচ যারা রাজপথে সরকারের সমালোচনায় মুখর ছিল, দেশের মানুষের পাশে তারা ছিল না।' 

          করোনা পরিস্থিতিতে যখন শ্রমিক সংকটে কৃষকরা তাদের ক্ষেতের ফসল ঘরে তুলতে পারছিল না তখন প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মাঠে মাঠে গিয়ে কৃষকদের ধান কেটে ঘরে তুলে দিয়েছে এবং দেশে এই ধরনের নজির ইতিপূর্বে ছিল না, স্মরণ করিয়ে দেন ড. হাছান।

          মন্ত্রী বলেন, 'বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যাদুকরী নেতৃত্বে অনেক এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ। উন্নয়নের সবগুলো সূচক অর্জিত হওয়ার কারণে বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই স্বল্প উন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। পাকিস্তানের প্রচারমাধ্যমগুলো গুরুত্বের সাথে প্রচার করছে যে, সবগুলো সূচকে পাকিস্তানকে পিছনে ফেলে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান যখন বলেছিলেন আগামী দশ বছরে পাকিস্তানকে সুইডেন বানিয়ে দিবেন। তখন সে দেশের মানুষ বলেছিলেন -আগামী দশ বছরে সুইডেন নয়, বাংলাদেশ বানিয়ে দেন।'

          তথ্যমন্ত্রী তার বক্তৃতায় যারা নিজেদের পিঠ বাঁচাতে দলে ভিড়েছেন তাদের দলে অন্তর্ভুক্ত না করে ত্যাগী এবং দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত নেতা-কর্মীদের সমন্বয়ে আগামী কমিটি গঠন করতে সম্মেলনে পরামর্শ দেন।

          আত্রাই উপজেলা পরিষদ মাঠে  উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নৃপেন্দ্রনাথ দত্ত দুলালের সভপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন খাদ্যমন্ত্রী ও নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাধন চন্দ্র মজুমদার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ রোকেয়া সুলতানা, নওগাঁ সদর আসনের এমপি ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল জন এবং আত্রাই-রানীনগর আসনের এমপি  মোঃ আনোয়ার হোসেন হেলাল। সম্মেলন উদ্বোধন করেন নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মোঃ আব্দুল মালেক।

          সম্মেলনে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, আত্রাই উপজেলা আওয়ামী লীগ, বিভিন্ন অংগ সংগঠন এবং উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের কাউন্সিলরবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

          সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্যায়ে নৃপেন্দ্রনাথ দত্ত দুলালকে সভাপতি ও মোঃ আক্কাস আলীকে সাধারণ সম্পাদক করে আত্রাই উপজেলা আওয়ামী লীগের আংশিক কমিটির নাম ঘোষণা করা হয়।

#

আকরাম/রোকসানা/সাহেলা/রেজুয়ান/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২১/১৯৫২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৯৭৬

১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পাঁচটি ইলিশ অভয়াশ্রমে ইলিশসহ সকল প্রকার মাছ ধরা নিষিদ্ধ

ঢাকা, ১৫ ফাল্গুন (২৮ ফেব্রুয়ারি) : 

        ইলিশ সম্পদের উন্নয়নে জাটকা সংরক্ষণের জন্য ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস দেশের ৬টি জেলার ৫টি ইলিশ অভয়াশ্রমে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ আহরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে। এ নিষেধাজ্ঞার আওতায় বরিশাল, চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, ভোলা, শরীয়তপুর ও পটুয়াখালী জেলার ইলিশ অভয়াশ্রম সংশ্লিষ্ট
নদ-নদীতে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরা বন্ধ থাকবে।

          পাঁচটি অভয়াশ্রম এলাকা হচ্ছে চাঁদপুর জেলার ষাটনল হতে লক্ষ্মীপুর জেলার চর আলেকজান্ডার পর্যন্ত মেঘনা নদীর নিম্ন অববাহিকার ১০০ কিলোমিটার এলাকা, ভোলা জেলার মদনপুর/চর ইলিশা হতে চর পিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর শাহবাজপুর শাখা নদীর ৯০ কিলোমিটার এলাকা, ভোলা জেলার ভেদুরিয়া হতে পটুয়াখালী জেলার চর রুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর প্রায় ১০০ কিলোমিটার এলাকা, শরীয়তপুর জেলার  নড়িয়া ও ভেদরগঞ্জ উপজেলা  এবং চাঁদপুর জেলার মতলব উপজেলার মধ্যে অবস্থিত পদ্মা নদীর ২০ কিলোমিটার এলাকা এবং বরিশাল জেলার হিজলা, মেহেন্দীগঞ্জ ও বরিশাল সদর উপজেলার কালাবদর, গজারিয়া ও মেঘনা নদীর প্রায় ৮২ কিলোমিটার এলাকা। প্রতিবছর মার্চ ও এপ্রিল দুই মাস উল্লিখিত অভয়াশ্রমে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ আহরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকে। এ সময় ইলিশের অভয়াশ্রমসমূহে ইলিশসহ সকল প্রকার মাছ ধরা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। আইন অম্যান্যকারী কমপক্ষে ১ বছর থেকে সর্বোচ্চ ২ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড অথবা পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

          উল্লেখ্য, নিষিদ্ধ সময়ে অভয়াশ্রম সংশ্লিষ্ট ৬টি জেলার জাটকা আহরণে বিরত থাকা ২ লাখ ৪৩ হাজার ৭৭৮জন জেলের জন্য মাসে ৪০ কেজি করে দুই মাসে ৮০ কেজি হারে মোট ১৯ হাজার ৫০২ মেট্টিক টন ভিজিএফ চাল ইতোমধ্যে বরাদ্দ করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

 

#

ইফতেখার/রোকসানা/সাহেলা/রেজুয়ান/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/১৯১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৯৭৭

সিলেট এলাকার অনাবাদি জমি চাষের আওতায় আনতে টিম গঠনের নির্দেশ কৃষিমন্ত্রীর

ঢাকা, ১৫ ফাল্গুন (২৮ ফেব্রুয়ারি) :   

  উপকূলীয় ও সিলেট এলাকায় এখনও যেসব জমি অনাবাদি রয়েছে তা চিহ্নিতকরে কীভাবে চাষের আওতায় আনা যায়-সে ব্যাপারে দ্রুত ‘টিম গঠন’ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক। মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্য চাল। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। শাকসবজি, আলু, ভুট্টা, গমসহ ফলমূলের উৎপাদনও অনেক বেড়েছে। কিন্তু মানুষ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা বলতে চালকেই বুঝে। সেজন্য চালের উৎপাদন বৃদ্ধিতেই বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। 

আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ থেকে অনলাইনে বার্ষিক উন্নয়ন প্রকল্পের (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। সভাটি সঞ্চালনা করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মেসবাহুল ইসলাম। 

মন্ত্রী বলেন, সিলেট ও উপকূলীয় এলাকায় এখনও অনেক অনাবাদি পতিত জমি আছে। বিশেষ করে সিলেট অঞ্চলে কত জমি অনাবাদি আছে, তার কতটুকু চাষের আওতায় আনা যায়-তা স্টাডি করে দেখতে হবে। সেখানে সেচের পানির অভাব রয়েছে। তবে ভূ-উপরিস্থ পানির জন্য কয়েকটা নদী রয়েছে। পাম্প ব্যবহার করে নদীর পানি কীভাবে সেচের জন্য কাজে লাগানো যায় তা স্টাডি করে বের করতে হবে। যাতে ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি করা যায়। মন্ত্রী এ সময় সিলেট এলাকার অনাবাদি জমিকে চাষের আওতায় আনার জন্য দ্রুত ‘টিম গঠন’ করার নির্দেশ প্রদান করেন।

কর্মকর্তাদের উদ্দেশে মন্ত্রী আরো বলেন, মাঠ পর্যায়ের কাজে সবার সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। সবসময় সতর্ক অবস্থায় থাকতে হবে। মাঠের অবস্থা, উৎপাদনের পাশাপাশি বাজারের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। উৎপাদন বাজারে কী প্রভাব ফেলতে পারে সে ব্যাপারে সজাগ থাকতে হবে।

প্রকল্প পরিচালকদের উদ্দেশে মন্ত্রী বলেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদেরকে প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত করতে হবে। প্রকল্পের কাজে তাঁদেরকে সম্পৃক্ত করতে হবে।

সভায় জানানো হয়, চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরের এডিপিতে কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতায় ৬৮টি প্রকল্পের অনুকূলে মোট ২ হাজার ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ আছে। জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত বাস্তবায়ন অগ্রগতি হয়েছে ৩৬ শতাংশ। যেখানে জাতীয় গড় অগ্রগতি ২৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ। এ সময় মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এবং সংস্থাপ্রধানসহ প্রকল্প পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  

 

#

কামরুল/রোকসানা/সাহেলা/আব্বাস/২০২১/২০৩৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                                                                                                                            নম্বর : ৯৭৫

প্রাইভেট মেডিকেলে চিকিৎসা ব্যয় সরকার কর্তৃক নির্ধারণ করে দেয়া হবে

                                                                                                   --- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৫ ফাল্গুন (২৮ ফেব্রুয়ারি) : 

          স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, চিকিৎসা সেবা নিতে দেশের মানুষের আউট অভ্ পকেট এক্সপেনডিচার বেশি হচ্ছে। অথচ দেশের সরকারি স্বাস্থ্য সেবা বিনামূল্যেই দেয়া হয়। চিকিৎসা সেবা নিতে মানুষের এত বেশি টাকা ব্যয়ের মূল কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে বিদেশে চিকিৎসা নেয়া, দেশের প্রাইভেট মেডিকেলে সেবা নেয়া বা ঔষধ কেনার মাধ্যমে। দেশের প্রাইভেট মেডিকেল সার্ভিস চিকিৎসা ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছে সত্যিই, তবে একেক হা

2021-02-28-22-02-03711f947c96dba881b6c7da44031350.docx