তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭৫
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ী ব্যবহারে গ্রাহকদের আরো উদ্বুদ্ধ করতে হবে
-- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ী ব্যবহারে গ্রাহকদের আরো উদ্বুদ্ধ করতে হবে। সাশ্রয় আর্থিকভাবে লাভবান করার সাথে সাথে পরিবেশ ও সামাজিক নানা নির্দেশক উন্নয়নেও সহায়তা করে। সাশ্রয়ের উপকারী দিক ও প্রক্রিয়াগুলো গ্রাহক ও জনগণকে অবহিত করে ব্যাপক প্রচারণা চালানো প্রয়োজন।
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় “National Energy Balance: Bangladesh Perspective” শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, মহাপরিকল্পনা অনুসারে ২০৩০ সালের মধ্যে জিডিপি প্রতি ব্যবহৃত প্রাথমিক জ্বালানির ২০% কমানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল, সময়ের প্রেক্ষিতে তা হালনাগাদ করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসার এবং জ্বালানির দক্ষ ও সাশ্রয়ী ব্যবহারে স্রেডা কাজ করছে। জ্বালানি সাশ্রয়ী যন্ত্রাদি ব্যবহার করা আবশ্যক। প্রতিমন্ত্রী এসময় আরো বলেন, মাথাপিছু বিদ্যুৎ উৎপাদন ৫১২ কিলোওয়াট ঘণ্টা তা বাড়ানোর উদ্যোগও আমাদের নিতে হবে। মান সম্পন্ন ও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।
“National Energy Balance: Bangladesh Perspective” শীর্ষক এই কর্মশালায় স্রেডাতে পরামর্শক হিসেবে নিয়োজিত Energy Efficiency And Conservation Promoting Financing Project এর টিম লিডার কনসালটেন্ট ইউসি হিকোকাতো (Yoshihik Kato) National Energy Balance শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। জ্বালানি দক্ষতা ও সংরক্ষণ খাতে ২০১৩-১৪ অর্থবছরের তুলনায় ২৩ শতাংশ জিডিপি প্রতি জ্বালানি ইন্টেন্সিটি কমেছে বলে উপস্থাপনায় বলা হয়। তিনি National Energy Balance তৈরিতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরসংস্থা হতে তথ্য প্রদানকে গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেন।
স্রেডার চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলাউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে বিদ্যুৎ সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান, বাংলাদেশ পেট্রেলিয়াম কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান এবিএম আজাদ, বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সত্যজিত কর্মকার বক্তব্য প্রদান করেন।
#
আসলাম/পাশা/নাইচ/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/২০০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭৪
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পের কাজ সম্পূর্ণ করার নির্দেশ বিমান প্রতিমন্ত্রীর
কক্সবাজার, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ ও বাঁকখালী নদীর উপর নির্মাণাধীন সংযোগ সেতুর নির্মাণ কাজ আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে সম্পূর্ণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রকৌশলী ও ঠিকাদারকে নির্দেশ দিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী।
আজ কক্সবাজার বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণ প্রকল্পসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ এবং খুরুশকুলে শেখ হাসিনা টাওয়ার নির্মাণসহ পর্যটন সুবিধা প্রবর্তন প্রকল্প পরিদর্শনকালে কাজের অগ্রগতিতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে প্রতিমন্ত্রী এ নির্দেশনা প্রদান করেন।
তিনি বলেন, কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে। এই উন্নয়ন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হওয়ার পর দেশি-বিদেশি পর্যটকরা কক্সবাজারে সহজে যাতায়াতসহ নানাবিদ পর্যটন সুবিধা পাবেন।
পরিদর্শনকালে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন সচিব মোঃ মোকাম্মেল হোসেন, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মোঃ মফিদুর রহমান, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সুকেশ কুমার সরকার, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য এয়ার কমোডর মোঃ খালিদ হোসেন, প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মালেকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার লক্ষ্যে বিমানবন্দরের রানওয়ে শক্তিশালীকরণ ও রানওয়ের দৈর্ঘ্য ৯ হাজার ফুট থেকে ১০ হাজার ৭০০ ফুটে উন্নীত করণ, এয়ার ফিল্ড গ্রাউন্ড লাইটিং সিস্টেম স্থাপন, ইন্সট্রুমেন্টাল ল্যান্ডিং সিস্টেম স্থাপন, নিরাপত্তা প্রাচীর নির্মাণ ও বাঁকখালী নদীর উপর সংযোগ সেতু নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বর্তমানে চলমান রয়েছে।
#
তানভীর/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৯১৮ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭৩
কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৯ হাজার ১৬৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ২ হাজার ৩২২ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৮ লাখ ১৫ হাজার ২৮২ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ৪৪ জন-সহ এ পর্যন্ত ১২ হাজার ৯১৩ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।
করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৭ লাখ ৫৫ হাজার ৩০২ জন।
#
হাবিবুর/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭২
শ্রমিক কল্যাণ তহবিলে গ্রামীণফোন ও লিন্ডে বাংলাদেশ’র লভ্যাংশের চেক হস্তান্তর
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে গত এক বছরের লভ্যাংশ ৩১ কোটি ৪০ লাখ টাকা জমা দিয়েছে মোবাইল কোম্পানি গ্রামীণফোন।
আজ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ানের গ্রামীণফোনের প্রধান মানব সম্পদ কর্মকর্তা -সিএইচআরও সৈয়দ তানভির হোসেনের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের এক প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করে ৩১ কোটি ৪০ লাখ চার হাজার ৪০৩ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
গ্রামীণফোন তাদের লভ্যাংশের একটি নির্দিষ্ট অংশ বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশন তহবিলে নিয়মিত জমা প্রদান করে আসছে। এ তহবিলে সর্বোচ্চ জমাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে, মোবাইল কোম্পানি গ্রামীণফোন আজ পর্যন্ত ১৮৩ কোটি ৮৪ হাজার ৩৬৩ টাকা জমা দিয়েছে।
পরে অক্সিজেন কোম্পানি লিন্ডে বাংলাদেশ এর মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান সাইকা মাজেদ তাদের কোম্পানির গত এক বছরের লভ্যাংশের নির্দিষ্ট অংশ এক কোটি ৬৩ লাখ টাকার চেক প্রতিমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন।
চেক প্রদান অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী বলেন, করোনার এই দুর্যোগকালীন সময়ে গত এক বছরে প্রায় প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মরত ৩,২৬৯ জন শ্রমিককে চিকিৎসা সহায়তা বাবদ ৯ কোটি ৯৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা, কর্মরত অবস্থায় মৃত ৯২ জন শ্রমিকের পরিবারকে ৩৯ লাখ ২০ হাজার টাকা, শ্রমিকদের সন্তানের শিক্ষা সহায়তা বাবদ ১৬৬ জনকে ৫২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া, চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে সংঘটিত দুর্ঘটনায় ১৫ জন আহত শ্রমিকসহ মোট ২৬ জন শ্রমিককে জরুরি চিকিৎসা সহায়তা বাবদ ১২ লাখ ১৫ হাজার টাকা এবং ৭ জন নিহত শ্রমিকের পরিবারবর্গকে আর্থিক সহায়তা বাবদ ১৪ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে। এ তহবিল নিয়ে শ্রমিকদের কল্যাণে শ্রম মন্ত্রণালয় সব সময় শ্রমিকদের পাশে আছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। অনুষ্ঠানে গ্রামীণফোনের প্রধান মানব সম্পদ কর্মকর্তা করোনাকালীন দেশের মানুষের পাশে থাকার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
গ্রামীণফোনসহ দেশি, বিদেশি এবং বহুজাতিক মিলে ১৭৬টি প্রতিষ্ঠান তাদের লাভের এক দশমাংশ নিয়মিত এ তহবিলে জমা দিয়ে আসছে। বর্তমানে এ তহবিলে জমার পরিমাণ পাঁচশ’ কোটি টাকার ওপরে।
চেক প্রদান অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব কে এম আব্দুস সালাম, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক বেগম জেবুন্নেছা করিম, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গৌতম কুমার ভৌমিক, গ্রামীণফোনের পাবলিক অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স প্রধান হোসেন সাদাত, এইচআর বিজনেস পার্টনার এন্ড সার্কেল প্রধান ইয়াসির মাহমুদ খান, ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস প্রধান কে এম সাব্বির আহমেদ ও গ্রামীণফোনের ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিলেশনস বিভাগের সদস্য মো. আসাদুজ্জামান এবং লিন্ডে বাংলাদেশ রেওয়ার্ড এন্ড সিস্টেম ম্যানেজার সুফিয়া আকতার ওহাব উপস্থিত ছিলেন।
#
আকতারুল/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৮২৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭১
চিলমারী নদী বন্দর নির্মাণ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারীতে নদী বন্দর নির্মাণ প্রকল্পটির অনুমোদন পাওয়া গেছে। আজ জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) এর সভায় প্রকল্পটি বাস্তবায়নের অনুমোদন দেয়া হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে। এজন্য প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ২৩৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল জানুয়ারি ২০২১ হতে জুন ২০২৩ পর্যন্ত। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে চিলমারী এলাকায় বছরে পরিবাহিত প্রায় ৩ দশমিক ২৫ লাখ যাত্রী ও ১ দশমিক ৫ লাখ টন মালামালের সুষ্ঠু ও নিরাপদ উঠা-নামা নিশ্চিত হবে। পাশাপাশি নৌ-বাণিজ্য ও অতিক্রমন প্রটোকলের আওতায় ভারতের আসাম এবং নেপাল ও ভুটানের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রবর্তনে অন্যতম কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর চিলমারীকে নদী বন্দর হিসাবে ঘোষণা করেন এবং অন্যান্য নদী ও সমুদ্র বন্দরের সাথে একে সংযোগ করার বিষয়ে জোর দেন। সে অনুসারে ২০১৬ সালের ৮ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত বাংলাদেশ গেজেট প্রকাশিত হয়।
প্রকল্পটির এলাকা হলো-কুড়িগ্রাম জেলার অন্তর্গত চিলমারী উপজেলার রমনা ও জোড়গাছ ঘাট এলাকা, রাজিবপুর উপজেলার রাজিবপুর ঘাট ও নয়ারহাট ঘাট এলাকা এবং রৌমারী উপজেলার রৌমারী ঘাট এলাকা।
প্রকল্পটির প্রধান উদ্দেশ্য হলো-রংপুর বিভাগের অপেক্ষাকৃত সুবিধাবঞ্চিত কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারি, রংপুর ও গাইবান্ধা জেলার কতিপয় এলাকার নৌপরিবহণ ব্যবস্থার উন্নয়নে চিলমারী এলাকায় বন্দর অবকাঠামো সুবিধাদি নির্মাণ।
#
জাহাঙ্গীর/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২১/১৭২৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৭০
একনেকে ১০ প্রকল্প অনুমোদন; ব্যয় ৬ হাজার ৬৫১ কোটি টাকা
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহি কমিটি (একনেক) প্রায় ৬ হাজার ৬৫১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ১০টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৫ হাজার ২১৯ কোটি ৮১ লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৭৯৪ কোটি ৩ লাখ টাকা এবং বৈদেশিক অর্থায়ন ৬৩৭ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা।
প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আজ গণভবনের সাথে সংযুক্ত হয়ে ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে শেরে বাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক-এর সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো: সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে ‘বরিশাল (দিনেরারপুল) লক্ষীপাশা-দুমকি সড়ক (জেড-৮০৪৪) এর ২৭ তম কিঃ মিঃ এ পান্ডব-পায়রা নদীর ওপর নলুয়া-বাহেরচর সেতু নির্মাণ’ প্রকল্প এবং ‘মধুপুর-ময়মনসিংহ জাতীয় মহাসড়ক (এন-৪০১) যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্প; নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ‘চিলামারী এলাকায় (রমনা, জোড়গাছ, রাজিবপুর, রৌমারী, নয়ারহাট) নদী বন্দর নির্মাণ’ প্রকল্প; জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ‘বিপিএটিসি’র প্রশিক্ষণ সক্ষমতা বৃদ্ধিকরণ (১ম সংশোধিত)’ প্রকল্প; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ কলেজ অভ ফিজিশিয়ান্স এন্ড সার্জন্স এর আধুনিকায়ন ও সম্প্রসারণ প্রকল্প; পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলাধীন ব্রাহ্মণগ্রাম-হাটপাঁচিল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় যমুনা নদীর ডানতীর সংরক্ষণ এবং বেতিল স্পার-১ ও এনায়েতপুর স্পার-২ শক্তিশালীকরণ কাজ’ প্রকল্প এবং ‘ঠাকুরগাঁও জেলার টাঙ্গন ব্যারেজ, বুড়ি বাঁধ ও ভুল্লি বাঁধ সেচ প্রকল্পসমূহ পুনর্বাসন, নদীতীর সংরক্ষণ ও সম্মিলিত পানি নিয়ন্ত্রণ অবকাঠামো নির্মাণ’ প্রকল্প; কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘জীব প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষিবীজ উন্নয়ন ও বর্ধিতকরণ’ প্রকল্প; খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ‘দেশের বিভিন্ন স্থানে ধান শুকানো, সংরক্ষণ ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুবিধাদিসহ আধুনিক ধানের সাইলো নির্মাণ (প্রথম ৩০টি সাইলো নির্মাণ পাইলট প্রকল্প)’ প্রকল্প এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘বাখরাবাদ-মেঘনাঘাট-হরিপুর গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ’ প্রকল্প।
পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান; কৃষিমন্ত্রী মোঃ আব্দুর রাজ্জাক; তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ; স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক; বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন; ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ সভার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।
সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজি’র মুখ্য সমন্বয়ক; পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
শাহেদুর/পরীক্ষিৎ/জসীম/কুতুব/২০২১/১৫৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৬৯
বেগম রোকেয়া পদক, ২০২১ এর জন্য মনোনয়ন আহ্বান
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
নারী শিক্ষা, নারী অধিকার, নারীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, সাহিত্য ও সংস্কৃতির মাধ্যমে নারী জাগরণ এবং পল্লী উন্নয়নে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঁচ জন বাংলাদেশী নারীকে ‘বেগম রোকেয়া পদক, ২০২১’ প্রদান করা হবে। উল্লিখিত যে কোন ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন এমন বাংলাদেশী মহিলাদের নিকট থেকে দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে। আদেনপত্রের ‘ছক’ মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mowca.gov.bd এবং মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dwa.gov.bd - এ পাওয়া যাবে। ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ‘ছক’ ব্যতিত অন্য কোন ছকের আবেদন বা মনোনয়ন গ্রহণ করা হবে না।
পদক প্রাপ্তির ক্ষেত্র উল্লেখপূর্বক আগামী ৩১ জুলাই এর মধ্যে নির্ধারিত ছক অনুযায়ী ই-মেইলে (sasadmn2@gmail.com) সফট কপি (Nikosh-ফন্টে) এবং ডাকযোগে হার্ডকপি সচিব, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা বরাবর প্রেরণ করতে হবে।
#
আলমগীর/পরীক্ষিৎ/জসীম/আসমা/২০২১/১৪৪২ ঘণ্টা
Handout Number : 2668
Prime Minister's message on the World Accreditation Day
Dhaka, 8 June :
Prime Minister Sheikh Hasina has given the following message on the occasion of the World Accreditation Day-2021:
"I am happy to learn that 'World Accreditation Day-2021' is being celebrated. On this occasion, I would like to extend my heartfelt greetings to all stakeholders and development partners of the Bangladesh Accreditation Board (BAB). The theme of the day this year 'Accreditation: Supporting the Implementation of the Sustainable Development Goals (SDGs)' is time befitting to me in the current global situation.
Since its inception, BAB has been working on important activities such as ensuring the quality of goods and services, reduction of environmental pollution, ensuring a safe working environment, establishment of the safe food system, mitigation of climate change risks, production and supply of quality life-saving medicines and antidotes. Through all these activities, BAB has been playing a direct and indirect role in the implementation of 'Sustainable Development Goals- Agenda 2030', Quality Personal Protective Equipments (masks and others) produced in the country and tested in BAB accredited laboratories are being widely used in the country and are also being exported abroad. This is playing a supportive role in expanding the export trade including the domestic market.
This year the day is being celebrated in a different context. As a result of new variants of the corona virus, its transmission and spread around the world is taking on alarming rate. To be protected from its terrible clutches, all the states, irrespective of developed and developing,
will have to work together forgetting the differences. I hope that the celebration of 'World Accreditation Day 2021' will play an important role in developing the national quality infrastructure, achieving the UN Sustainable Development Goals and ensuring safe food and quality medicines for all.
I wish 'World Accreditation Day 2021' a grand success.
Joi Bangla, Joi Bangabandhu
May Bangladesh Live Forever."
#
Emrul/Parikshit/Zashim/Asma/2021/1300 hours
Handout Number : 2667
President's message on the World Accreditation Day
Dhaka, 8 June :
President Md. Abdul Hamid has given the following message on the occasion of the ‘World Accreditation Day-2021 :
"I am very delighted to know that Bangladesh Accreditation Board (BAB) is going to celebrate "World Accreditation Day 2021" as other economies in the world.
The theme of the day of this year is "Accreditation: Supporting the Implementation of the Sustainable Development Goals (SDGs)". It highlights the technical knowledge and capacity strengthening the implementation, measurement, and monitoring of many of the objectives and targets contained in the SDGs. and support to achieve them for policymakers, businesses, and other stakeholders. It also emphasizes on quality and standards and their respective role in responding to the covid-19 pandemic situation having serious effects on trade and employment.
Accreditation, Metrology, Standardization. Conformity Assessment, and market Surveillance have pivoted roles to develop the quality infrastructure of a country. I am very glad that all the above components exist in our country and they are playing vital roles in implementing 17 SDGs with 169 associated targets in country and all over the world. The United Nations (UN) ambitious strategy to end proved by 2030. We are very careful making success with UN like earlier MDGs achievement.
Through accreditation, we can easily solve the technical and operational foundations of a critical situation. It helps and supports in areas of cross-border trade, food safety, health and environment protection, and industrial and infrastructural development for the policymakers.
I wish grand success of the all programs taken to observe "World Accreditation Day 2021" by BAB.
Joi Bangla.
Khoda Hafez, May Bangladesh Live Forever.''
#
Hasan/ Parikshit/Zashim/Asma/2021/1300 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৬৬
দেশব্যাপী ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো চলবে ১৯ জুন পর্যন্ত
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
সরকার দেশব্যাপী ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী প্রায় দুই কোটি বিশ লাখ শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। ৫ জুন থেকে শুরু হওয়া এ ক্যাম্পেইন ১৯ জুন পর্যন্ত চলবে।
ক্যাম্পেইন চলাকালে ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুদের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে। এর আওতায় ৬-১১ মাস বয়সী প্রতিটি শিশুকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল (এক লাখ আই ইউ) এবং ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী প্রতিটি শিশুকে একটি করে লাল রঙের ভিটামিন-এ ক্যাপসুল (২ লাখ আই ইউ) খাওয়ানো হবে।
সরকারের নির্ধারিত ইপিআই কেন্দ্রসহ কমিউনিটি ক্লিনিক ও অন্যন্য সরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে সরকারি ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
#
মাইদুল/পরীক্ষিৎ/জসীম/কুতুব/১৬০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৬৫
বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল ৯ জুন বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০২১’ উদযাপন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষ্যে আমি বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) এর সকল অংশীজন এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ‘Accreditation : Supporting the Implementation of the Sustainable Development Goals (SDGs)’ বর্তমান বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিএবি দেশে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত একটি মান অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে সকলের জন্য পণ্য ও সেবার গুণগত মান নিশ্চিতকরণ, পরিবেশ দূষণ হ্রাস, নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতকরণ, নিরাপদ খাদ্যব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলা, গুণগত মানসম্পন্ন জীবনরক্ষাকারী ঔষধ এবং প্রতিষেধক উৎপাদন ও সরবরাহের মতো জনগুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করছে। এ সকল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিএবি ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট-২০৩০’ বাস্তবায়নে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। দেশে উৎপাদিত এবং বিএবি এ্যাক্রেডিটেশন ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষিত গুণগত মানসম্পন্ন ব্যক্তিগত সুরক্ষা সামগ্রী (মাস্ক ও অন্যান্য) দেশের অভ্যন্তরে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে এবং বিদেশেও প্রচুর রপ্তানি হচ্ছে। যা দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারসহ রপ্তানি বাণিজ্য সম্প্রসারণে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
ভিন্ন একটি প্রেক্ষাপটে এ বছর দিবসটি পালিত হচ্ছে। প্রতিনিয়ত করোনা ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট এর সংক্রমণ এবং বিস্তৃতি বিশ্বব্যাপী ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। এর ভয়াল থাবা থেকে রক্ষা পেতে উন্নত এবং উন্নয়নশীল নির্বিশেষে সকল রাষ্ট্রকে ভেদাভেদ ভুলে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। আমি আশা করি, ‘বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০২১’ উদযাপন দেশের জাতীয় মান অবকাঠামো উন্নয়ন, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন, সকলের জন্য নিরাপদ খাদ্য, গুণগত মানসম্পন্ন ঔষধ এবং প্রতিষেধক নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
আমি ‘বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০২১’- এর সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/পরীক্ষিৎ/জসীম/আসমা/২০২১/১৩০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ২৬৬৪
বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৫ জ্যৈষ্ঠ (৮ জুন) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আগামীকাল ৯ জুন ‘বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস’ ২০২১ উপলক্ষ্যে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশ এ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো ‘বিশ্ব এ্যাক্রেডিটেশন দিবস ২০২১
উদ্যাপন করছে জেনে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘Accreditation: Supporting the Implementation of the Sustainable Development Goals (SDGs)’ অত্যন্ত সময়োপযোগী। এতে কৌশলগত উন্নয়ন অভিলক্ষ্যের উদ্দেশ্যে এবং লক্ষ্যমসমূহ কারিগরি জ্ঞান ও সক্ষমতার সমন্বয়ে বাস্তবায়ন, পরিমাপ ও তদারকির বিষয়টিতে বেশ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। যা নীতি নির্ধারক, ব্যবসা ও অন্যান্য অংশীজনদেরকে সহায়তা প্রদান করবে। বিশ্বব্যাপী কোভিড মহামারির মধ্যেও জীবিকা ও বাণিজ্যের গুণাগুণ মান ও প্রমিত মানের ভূমিকা এবং বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানের ওপর এর প্রভাব বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। এ্যাক্রেডিটেশন মেট্রোলজি, মান নির্ধারণ, সাজুয্য নিরুপণ ও বাজার তদারকির মাধ্যমে দেশে গুণগতমান অবকাঠামো উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
এটা অত্যন্ত আনন্দের বিষয় যে, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট বাস্তবায়ন উপযোগী জাতীয় মান অবকাঠামো দেশে বিদ্যমান। বাংলাদেশ অত্যন্ত দক্ষতার সাথে জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট - এর ১৭ টি লক্ষ্য ও ১৬৯ টি অভিলক্ষ্য অর্জনে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। জাতিসংঘ ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্রতা নিরসনের জন্য কাজ করছে। আমাদের সরকার সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের মতো টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জনে সর্বদা সচেষ্ট।
যে কোন কঠিন পরিস্থিতিতে কারিগরি সমস্যা সমাধানের একটি স্বীকৃত সহজ উপায় হলো এ্যাক্রেডিটেশন, যা বৈদেশিক বাণিজ্য, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য পরিবেশ সুরক্ষা, শিল্প ও অবকাঠামো উন্নয়নে নীতি নির্ধারকদের জন্য সহায়তা ও সমর্থন করে থাকে।
আমি এই দিবসের গৃহীত সকল কার্যক্রমের সফলতা কামনা করছি।
জয় বাংলা।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরানুল/পরীক্ষিৎ/জসীম/কুতুব/১২০০ ঘণ্টা
Handout Number : 2663
Bangladesh elected Vice President of the 76th Session of UNGA
New York, 8 June :
Bangladesh has been elected as Vice President for the upcoming 76th Session of the United Nations General Assembly from the Asia Pacific Region for one year term beginning from September 2021. The election was held at the United Nations General Assembly yesterday where Bangladesh was elected unanimously. Along with Bangladesh, Kuwait, Lao People's Democratic Republic and the Philippines have also been elected as Vice Presidents from the Asia Pacific Region.
'Bangladesh is a flag bearer of multilateralism and believes in the leadership of the UN in addressing the complex challenges facing the current world. Bangladesh maintains principled and constructive position in various global discourses in the field of development, peace and security and human rights. Today’s election demonstrates the trust that the international community reposes on Bangladesh in the multilateral fora' said Ambassador Rabab Fatima, the Permanent Representative of Bangladesh to the UN after the election.
H.E. Abdulla Shahid, the Foreign Minister of Maldives has been