Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ জানুয়ারি ২০১৮

তথ্যবিবরণী ৯ জানুয়ারি ২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৯৮
মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
উখিয়া (কক্সবাজার), ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) : 
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৬টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে। 
আজ কুতুপালং-১ ক্যা¤েপ ৫ শত ৮ জন পুরুষ ও ৫ শত ৮৭ জন নারী মিলে ১ হাজার ৯৫ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৮ শত ১৬ জন পুরুষ ও ৯ শত ৯৭ জন নারী মিলে ১ হাজার ৮ শত ১৩ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ১ শত ২২ জন পুরুষ ও ১ শত ৩৩ জন নারী মিলে ২ শত ৫৫ জন, থাইংখালী-১ ক্যাম্পে ৯০ জন পুরুষ ও ৯২ জন নারী মিলে ১ শত ৮২ জন, থাইংখালী-২ ক্যাম্পে ১ শত ১০ জন পুরুষ ও ১ শত ৬ জন নারী মিলে ২ শত ১৬ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ২ শত ৮২ জন পুরুষ ও ১ হাজার ৬ শত ১৪ জন নারী মিলে ২ হাজার ৮ শত ৯৬ জন এবং পুরোদিনে ৬টি কেন্দ্রে মোট ৬ হাজার ৪ শত ৫৭ জনের জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে। 
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ৯ লাখ ৬৪ হাজার ৯ শত ৮৯ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে। 
সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক আজ পর্যন্ত ৩৬ হাজার ৩ শত ৭৩ জন এতিম শিশু শনাক্ত করা হয়েছে। এদের মধ্যে ১৭ হাজার ৩ শত ৯৫ জন ছেলে এবং ১৮ হাজার ৯ শত ৭৮ জন মেয়ে। বাবা-মা কেউ নেই এমন এতিম শিশুর সংখ্যা ৭ হাজার ৭ শত ৭১ জন। 
উল্লেখ্য, কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনের (আরআরআরসি) রিপোর্ট মোতাবেক আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী মিয়ানমার নাগরিক সংখ্যা ৬ লাখ ৭২ হাজার ৯ শত ৫০ জন। অনুপ্রবেশ অব্যাহত থাকায় এ সংখ্যা বাড়ছে। ২৫ আগস্ট, ২০১৭ এর পূর্বে আগত মিয়ানমার নাগরিকের সংখ্যা ২ লাখ ৪ হাজার ৬০ জন।
#
সাইফুল/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর :  ৯৭
প্রযুক্তি বিষয়ক শিক্ষাদানের মাধ্যমে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তুলতে হবে
                                            -- শিক্ষামন্ত্রী
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) : 
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তুলতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে জ্ঞানচর্চা ও নতুন জ্ঞান সৃষ্টির মাধ্যমে সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আহ্ছানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অভ্ সাইন্স এন্ড টেকনোলজির ১০ম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আধুনিক জ্ঞানবিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক শিক্ষাদানের মাধ্যমে আমাদের মানবসম্পদকে সমৃদ্ধ করতে হবে। বিশ্বায়নের এই যুগে দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সাথে সমানতালে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয়ে এটি অপরিহার্য।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান, বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান কাজী রফিকুল আলম এবং উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এম এম শফিউল্লাহ বক্তব্য রাখেন। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন আমেরিকার ম্যাসাচুসেটস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোষ্ট ও এক্সিকিউটিভ ভাইস চ্যান্সেলর ড. মোহাম্মদ এ. করিম ।
শিক্ষামন্ত্রী এসময় নতুন গ্রাজুয়েটদের ডিগ্রি প্রদান করেন এবং দু’জন কৃতী শিক্ষার্থীকে খান বাহাদুর আহছানউল্লাহ পদক প্রদান করেন। 
#
আফরাজ/ফারহানা/শেফায়েত/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯৫০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৯৬
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) :
দশম জাতীয় সংসদের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২২তম বৈঠক কমিটির সভাপতি ইমরান আহমদ এর সভাপতিত্বে  আজ সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটি সদস্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ পলক, মোয়াজ্জেম হোসেন রতন এবং হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিশেষ আমন্ত্রণে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বৈঠকে যোগদান করেন।
বৈঠকে বঙ্গবন্ধু হাইটেক পার্ক, কালিয়াকৈর ও সিলেট হাইটেক পার্ক (সিলেট ইলেকট্রনিক সিটি) এর কাজের অগ্রগতি প্রতিবেদন এবং ফোর টায়ার ডাটা সেন্টারের কার্যক্রমের অগ্রগতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। বৈঠকে জানানো হয়, ফোর টায়ার ডাটা সেন্টারের সকল কাজ মার্চের মধ্যে সমাপ্ত হবে এবং আগামী এপ্রিল ২০১৮তে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ডাটা সেন্টারের উদ্বোধন করা হবে।
বৈঠকে ৬৪টি জেলার মধ্যে যে সকল জেলায় হাইটেক পার্ক ও আইটি পার্ক নির্মাণ করা হয়েছে অবশিষ্ট জেলাগুলোতে হাইটেক পার্ক ও আইটি পার্ক নির্মাণে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়। এছাড়া সুনামগঞ্জ জেলায় আইটি পার্ক স্থাপনের জন্য জমি নির্বাচন করে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের বিষয়ে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।
বৈঠকের শুরুতে সংসদীয় স্থায়ী কমিটির পক্ষ থেকে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী হিসেবে মোস্তাফা জব্বার দায়িত্বভার গ্রহণ করায় ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়। তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সচিব, বাংলাদেশ হাইটেক পার্কের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালকসহ  মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
এমাদুল/ফারহানা/শেফায়েত/জয়নুল/২০১৮/১৯৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৯৫
শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) :
দশম জাতীয় সংসদের শিল্প মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ২০তম বৈঠক কমিটির সভাপতি ওমর ফারুক চৌধুরী সভাপতিত্বে  আজ সংসদভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য আবুল কালাম মোঃ আহ্সানুল হক্ চৌধুরী এবং রহিম উল্লাহ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিশেষ আমন্ত্রণে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বৈঠকে যোগদান করেন।
বৈঠকে ‘বাংলাদেশ জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ বিল ২০১৭,’ ‘বাংলাদেশ শিল্প প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ বিল ২০১৭’ এবং ‘বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্র্রিজ কর্পোরেশন (বিসিআইসি)’ এর বিভিন্ন কার্যক্রম ও সমস্যাবলীর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।
বাংলাদেশ জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ বিল ২০১৭, পরীক্ষানিরীক্ষা করে কিছু কিছু সংশোধন সাপেক্ষে মহান জাতীয় সংসদে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রদানের সুপারিশ করে কমিটি।
‘বাংলাদেশ শিল্প প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ বিল ২০১৭’ এর বিষয়ে শিল্প, বস্ত্র ও পাট এবং আইন বিচার সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের লেজিসলেটিভ বিভাগের কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে কমিটিকে আগামী বৈঠকে পরীক্ষানিরীক্ষা করে প্রতিবেদন প্রদানের সুপারিশ করে।
বৈঠকে বিসিক শিল্প নগরী ও শিল্প উদ্যোক্তাদের যে সকল সমস্যা আছে সে বিষয়ে একটি ডিপিপি প্রণয়নের জন্য সুপারিশ করা হয়।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব, বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
এমাদুল/ফারহানা/শেফায়েত/জয়নুল/২০১৮/১৯১০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৯৪
শিগগিরই আপিল বিভাগে বিচারপতি নিয়োগ করা হবে
                                          -- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) : 
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, খুব শিগগিরই সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারপতি নিয়োগ করা হবে। সেই সঙ্গে হাইকোর্ট বিভাগেও কিছু বিচারপতি নিয়োগ করা হবে। 
আইনমন্ত্রী আজ রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের ই-প্রকিউরমেন্ট বিষয়ক ২১ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাশেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, একসময় তিনজন বিচারপতি দিয়েও আপিল বিভাগের কাজ  চলেছে।  কিন্তু বর্তমানে আপিল বিভাগের কাজের পরিধি বিবেচনা করে আপিল বিভাগে সেই রকমভাবে বিচারপতি নিয়োগ করা হবে। আইনমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ছিল যুগোপযোগী বিচার বিভাগ গড়ে তোলা। বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নও তাই। তিনি বলেন, বিচারকদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশের ইতিহাসে সরকারি অর্থায়নে প্রথমবারের মতো বিচারকদের বিদেশে নিয়ে গিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। 
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সরকার ক্রয় কার্যক্রমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে চায়। সেজন্য ই-প্রকিউরমেন্ট পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়েছে। 
বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক খোন্দকার মূসা খালেদ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
#
রেজাউল/ফারহানা/শেফায়েত/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর :  ৯৩
১১-১৩ জানুয়ারি দেশব্যাপী উন্নয়ন মেলা
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) : 
২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয় এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে সরকারের বহুমুখী উন্নয়ন তৎপরতা ও সাফল্য জনগণের কাছে তুলে ধরতে আগামী ১১ থেকে ১৩ জানুয়ারি তিন দিনব্যাপী দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় উন্নয়ন মেলা আয়োজন করেছে সরকার। 
১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ১১ জানুয়ারি সকাল দশটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে একযোগে দেশব্যাপী ‘উন্নয়ন মেলা ২০১৮’ উদ্বোধন করবেন।  দেশের সকল গণমাধ্যমে এ উন্নয়ন মেলার সংবাদ বিশেষভাবে প্রচারের জন্য আহ্বান জানিয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়।
দেশ ও বিদেশের সকল প্রান্তে থাকা বাংলাদেশের মানুষ যাতে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের সাথে নিজেকে যুক্ত করতে পারেন, সেই লক্ষ্যে এই মেলা শুধু জেলা-উপজেলায় নয়, হবে বিদেশের মাটিতেও। বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোও সুবিধামত এ মেলার আয়োজন করবে। 
এ বিষয়ে গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মূখ্য সমন্বয়ক মোঃ আবুল কালাম আজাদ প্রদত্ত নির্দেশনা অনুসারে মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর সিনিয়র সচিব ও সচিববৃন্দ সরেজমিনে মেলার মাঠপর্যায়ে তদারকি ও সমন্বয় করছেন। মেলা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণের দায়িত্বে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্বাহী সেলের  মহাপরিচালক মোঃ খলিলুর রহমান। 
পিরোজপুর উন্নয়ন মেলা সমন্বয় করছেন তথ্যসচিব
১১ থেকে ১৩ জানুয়ারি উন্নয়ন মেলায় পিরোজপুর জেলার সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করছেন তথ্যসচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ। 
১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ১১ জানুয়ারি সকাল দশটায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে একযোগে দেশব্যাপী ‘উন্নয়ন মেলা ২০১৮’ উদ্বোধন করবেন। সেদিনই পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলায় আয়োজিত উন্নয়ন মেলায় যোগ দেবেন তথ্যসচিব। 
এর আগে ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে ফাতেহা পাঠ, পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং ময়মনসিংহ ও গোপালগঞ্জে দু’টি স্বয়ংসম্পূর্ণ ১০ কিলোওয়াট এফএম বেতারকেন্দ্র স্থাপন প্রকল্প পরিদর্শন করবেন তথ্যসচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ।
#
আকরাম/ফারহানা/শেফায়েত/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                      নম্বর :  ৯২
চলচ্চিত্র ও প্রকাশনার মাধ্যমে দূর করুন অপসংস্কৃতি
                                    -- তথ্য প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) : 
তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে নির্মিত চলচ্চিত্র ও প্রকাশনাগুলোকে সমাজের কুসংস্কার ও অপসংস্কৃতি দূর করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।   
প্রতিমন্ত্রী আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ে তাঁর দপ্তরে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠককালে একথা বলেন।
তারানা হালিম বলেন, একটি অসাম্প্রদায়িক, ডিজিটাল, আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে নিরলস কাজ করছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার। এখানে ধর্মান্ধতা, কুসংস্কার ও অপসংস্কৃতির কোনো স্থান নেই। আর সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদী অপশক্তির অপপ্রচার থেকে দেশবাসীকে রক্ষা করতে চলচ্চিত্র ও প্রকাশনার গুরুত্ব অসীম। আর একাজে তথ্য মন্ত্রণালয় ও এর সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে নিতে হবে অগ্রণী ভূমিকা।
তথ্যসচিব মোঃ নাসির উদ্দিন আহমেদ এবং দু’সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।
#
আকরাম/ফারহানা/শেফায়েত/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৮০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৯১
স্পিকারের সাথে লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটসের স্পিকার এর সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) :
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সাথে লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটসের স্পিকার সাবিনা আখতার আজ তাঁর কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা রোহিঙ্গা ইস্যু, বাংলাদেশের উন্নয়ন, বাংলাদেশ বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকদের  সাফল্য নিয়ে আলোচনা করেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী টাওয়ার হ্যামলেটসের প্রথম নারী স্পিকার নির্বাচিত হওয়ায় সাবিনা আখতারকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, টাওয়ার হ্যামলেটসের স্পিকার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক হওয়ায় বৃটেনে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ¦ল হয়েছে।
টাওয়ার হ্যামলেটসের স্পিকার কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি এসোসিয়েশনের ৬৩তম কনফারেন্স সফলভাবে আয়োজনের জন্য ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, সিপিএ এর মতো গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্ব দেওয়ায় আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশ প্রশংসিত হয়েছে।
এসময় সাবিনা আখতার বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন। তিনি রোহিঙ্গাদের শান্তিপূর্ণ স্থায়ী প্রত্যাবর্তনে টাওয়ার হ্যামলেটসের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেন।
সাবিনা আখতার বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশের  অবকাঠামোগত ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং নারীর ক্ষমতায়ন ও নারীর অগ্রযাত্রার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকগণ বৃটেনের নামী স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাল ফলাফল করছে এবং চাকুরি ও ব্যবসা বাণিজ্যে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রাখছে।
সেন্টার ফর নন রেসিডেন্ট বাংলাদেশিস (এনআরবি) চেয়ারম্যান এম এস শেকিল চৌধুরী এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
#
মাইদুল/ফারহানা/শেফায়েত/জয়নুল/২০১৮/১৭৫৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৯০
সমাজকল্যাণমন্ত্রীর সাথে টাওয়ার হেমলেটের স্পিকারের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) : 
সমাজকল্যাণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন এর সাথে আজ তাঁর দপ্তরে লন্ডনের টাওয়ার হেমলেটের স্পিকার সাবিনা আক্তার সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে লন্ডন টাওয়ার হেমলেটের স্পিকার নবনিযুক্ত মন্ত্রীকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে যোগদান করায় অভিনন্দন জানান। 
আলাপকালে তিনি সমাজকল্যাণমন্ত্রীর কাছে বাংলাদেশের প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য কিছু প্রতিবন্ধী সহায়ক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করার আগ্রহ প্রকাশ করেন। এসময়ে সমাজকল্যাণমন্ত্রী লন্ডনের টাওয়ার হেমলেটের স্পিকারকে তাঁর এ মহতী উদ্যোগের জন্য স্বাগত জানান এবং এ বিষয়ে সবধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
 সমাজকল্যাণমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মতো অত্যন্ত জন গুরুত্বপূর্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে আমার কর্মপরিধি পূর্বের তুলনায় অনেকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন’। দুঃস্থ, অসহায় প্রতিবন্ধীসহ সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য তৃণমূলপর্যায়ে কাজ করার সুযোগ পেয়ে সমাজকল্যাণমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ ও তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
 সেন্টার ফর এনআরবি’র চেয়ারপার্সন এম এস শেকিল চৌধুরী  বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ।
#
মাইদুল/ফারহানা/শেফায়েত/জয়নুল/২০১৮/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৮৯
মুগদা মেডিকেল কলেজে 
এমবিবিএস প্রথমবর্ষে ভর্তিকৃত ছাত্রছাত্রীদের পরিচিতিমূলক ক্লাস
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) : 
মুগদা মেডিকেল কলেজ এর প্রথমবর্ষ এমবিবিএস কোর্সে ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষে (৩য় ব্যাচ) ভর্তিকৃত ছাত্রছাত্রীদের পরিচিতি ক্লাস আগামী ১০ জানুয়ারি ২০১৮ বুধবার সকাল ৯টায় মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৩য় তলায় কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হবে। 
নবাগত সকল ছাত্রছাত্রীকে উক্ত পরিচিতি ক্লাসে মা/বাবা অথবা একজন অভিভাবকসহ উপস্থিত হওয়ার জন্য কলেজ কর্তৃপক্ষ অনুরোধ জানিয়েছে।
#
শামিউল/ফারহানা/শেফায়েত/জয়নুল/২০১৮/১৮০০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর :  ৮৮
সচিবালয় মসজিদে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে মিলাদ মাহফিল 
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) : 
পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.) ২০১৭ উদ্যাপন উপলক্ষে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে আজ বাদযোহর বাংলাদেশ সচিবালয় জামে মসজিদে এক মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।  
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোয়াজ্জেম হোসেন, ধর্ম মন্ত্রণলয়ের অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান ও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ভারপ্রাপ্ত খতিব মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান এবং বাংলাদেশ সচিবালয় জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা উমর ফারুক আলোচনায় অংশ নেন। 
আলোচকবৃন্দ বলেন, হযরত মুহম্মদ (সা.) এর জন্ম ও ওফাতের স্মৃতি বিজড়িত পবিত্র ঈদ-ই- মিলাদুন্নবী (সা.) বিশ্ববাসীর জন্য অত্যন্ত পবিত্র, তাৎপর্যপূর্ণ এবং মহিমান্বিত দিন। মহান আল্লাহ তা’আলা সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে হযরত মুহম্মদ (সা.) কে এ জগতে প্রেরণ করেন। মহানবী (সা.)-এর সুমহান আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই প্রতিটি জনগোষ্ঠীর অফুরন্ত কল্যাণ ও সমৃদ্ধি নিহিত রয়েছে বলে তারা উল্লেখ করেন।
পরে দেশ-জাতি ও মুসলিম উম্মার শান্তি সম্মৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের ভারপ্রাপ্ত খতিব মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান। দোয়া মাহফিল সচিবালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।  
#
অনসূয়া/শহিদ/জসীম/আসমা/২০১৮/১৬২৫ ঘণ্টা
তথ্যববিরণী         নম্বর :৮৭
সভিলি এভয়িশেনরে প্রকল্প গতশিীল করার তাগদি র্পযটন মন্ত্রীর
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ার)ি:
বসোমরকি বমিান পরবিহন ও র্পযটন মন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল বলছেনে,  দশেরে বনিয়িোগ, বাণজ্যি ও আমদান-িরপ্তানি র্কাযক্রম বৃদ্ধরি সাথে ক্রমইে বমিান ও বমিান বন্দররে র্কাযক্রম গুরুত্বর্পূণ হয়ে উঠছে।ে তাই  সভিলি এভয়িশেন র্কতৃপক্ষরে (ববেচিক) প্রকল্পগুলোতে আরো গতি আনতে হবে বলে তনিি উল্লখে করনে। 
মন্ত্রী আজ সভিলি এভয়িশেন র্কতৃপক্ষরে সদরদপ্তরে এক মতবনিমিয় সভায় একথা বলনে। 
নয়মাসে স্বাধীনতা র্অজতি হয়ছে।ে একটি মন্ত্রণালয়কে গতশিীল করতে নয়মাস সময় কম নয়। তনিি আরো বলনে, দ্রুত সময়রে মধ্যে হযরত শাহজালাল আর্ন্তজাতকি বমিভনবন্দররে র্থাড র্টামনিাল নর্মিাণ এবং কক্সবাজার বমিানবন্দররে দ্বতিীয় ফজেরে কাজ শুরুর তাগদি দনে। শাহজালাল বমিানবন্দররে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলংি র্কাযক্রমকে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করে যাত্রীসবোর মানোন্নয়নে আন্তরকি হতে তনিি সংশ্লষ্টি র্কমর্কতাদরে নর্দিশে দনে। 
সভিলি এভয়িশেন অথরটিরি চয়োরম্যান এয়ার ভাইস র্মাশাল এম নাইম হাসানরে সভাপতত্বিে বমিান ও র্পযটন সচবি এস এম গোলাম ফারুক মতবনিমিয় সভায় বক্তৃতা করনে।   
#
মাহবুবুর/অনসূয়া/রজ্জোকুল/আসমা/২০১৮/১৫৪৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৮৬ 
শীতার্তদের জন্য ২৮ লাখ ১০ হাজার কম্বল ও ৮০ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ
                                                                             - ত্রাণমন্ত্রী
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) :  
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, বীরবিক্রম বলেছেন, সরকার শীতার্ত দুস্থ মানুষের জন্য ২৮ লাখ ১০ হাজার কম্বল ও ৮০ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দিয়েছে। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণভা-ার থেকে ১৮ লাখ কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। 
আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে দেশে চলমান শৈত্যপ্রবাহ মোকাবেলায় মানবিক সহায়তা কার্যক্রম বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এতথ্য জানান। মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. শাহ্ কামাল এসময় উপস্থিত ছিলেন। 
মন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে অধিক শীতপ্রবণ ২০ জেলায় অতিরিক্ত ৯৮ হাজার পিচ কম্বল ও ৮০ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার পাঠানো হয়েছে। বিতরণ নিশ্চিত করতে এবং সার্বিক শৈত্যপ্রবাহ মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে শীতপ্রবণ ২০ জেলায় মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তর থেকে ২০ জন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়েছে। ২০টি জেলা হচ্ছে-দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, রংপুর, লালমনিরহাট, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, জয়পুরহাট, রাজশাহী, নওগাঁ, বগুড়া, চাপাই নবাবগঞ্জ, নাটোর, যাশোর, ঝিনাইদহ, পাবনা, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া।
শীতে প্রতিবন্ধী, বয়স্ক মানুষ ও শিশুরা অধিকঝুঁকিতে থাকে। এজন্য তাদের অধিকযতœ নিতে ত্রাণমন্ত্রী সংসদ সদস্যসহ, আওয়ামী লীগের সকল নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান। দলমতনির্বিশেষে, সকলকে নিজ নিজ সাধ্যমত শীতের কাপড়, কম্বল, শুকনো খাবার নিয়ে শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ জানান মন্ত্রী।
#
ওমর ফারুক/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১৫৪৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৮৫ 
বাংলাদেশের মেয়েরা অনেক ক্ষেত্রে আঞ্চলিক দেশগুলোর চেয়ে এগিয়ে
             - মেহের আফরোজ চুমকি  
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) :  
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের অর্জন ঈর্ষণীয়। বাংলাদেশের মেয়েরাও অনেক ক্ষেত্রে আঞ্চলিক দেশসমূহ থেকে এগিয়ে আছে। নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও নারীর ক্ষমতায়নে আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রতি তিনি গুরুত্বারোপ করেন। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বেইলী রোডে গার্ল গাইড্স অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার  গার্ল গাইড্স এসোসিয়েশনের যৌথ আয়োজনে ‘স্টপ দ্য ভায়োলেন্স’ ন্যাশনাল ট্রেনিং অভ্ ট্রেইনার্স এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। 
বাংলাদেশ গার্ল গাইড্স এসোসিয়েশনের জাতীয় কমিশনার সৈয়দা রেহানা ইমামের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন চিকিৎসা মেডিক্যাল শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব ফয়েজ আহমেদ এবং শ্রীলংকা গার্ল গাইডসের প্রতিনিধিদলের প্রধান চামাথা ফারনান্ডো। 
মহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ সরকার নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে নানামুখী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে বাল্যবিবাহ নিরোধ আইন সংসদে পাস হয়েছে। সহিংসতা নিরোধে ১০৯ হেল্পলাইন চালু করা হয়েছে। তিনি বলেন, সহিংসতা প্রতিরোধ বিষয়ক সকল কার্যক্রমে পুরুষের অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করতে হবে। 
ট্রেনিং কার্যক্রমে বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে।
#
খায়ের/অনসূয়া/রফিকুল/আসমা/২০১৮/১৫৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৮২
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৬ পৌষ (৯ জানুয়ারি) :  
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি এক ঐতিহাসিক দিন। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে এদিন স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন।
জাতির পিতার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৭০ এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। কিন্তু পাকিস্তানি সামরিক জান্তা জনগণের এ রায়কে উপেক্ষা করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখে। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর না করে শুরু করে প্রহসন। বাঙালির ওপর নেমে আসে ইতিহাসের নির্মম গণহত্যা। বাঙালি জাতির চূড়ান্ত মুক্তির লক্ষ্যে জাতির পিতা ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানের ঐতিহাসিক ভাষণে ঘোষণা দেন “এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম; এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।” ২৫শে মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। জাতির পিতা ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।                                                            
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতা ঘোষণা করার পরপরই পাকিস্তানিবাহিনী তাঁকে গ্রেফতার করে পাকিস্তানের নির্জন কারাগারে প্রেরণ করে। মুক্তিযুদ্ধের নয়মাস নিভৃত কারাগারে তিনি অসহনীয় নির্যাতনের শিকার হন। প্রহসনের বিচারে ফাঁসির আসামী হিসেবে তিনি মৃত্যুর প্রহর গুনতে থাকেন। মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে তিনি বাঙালির জয়গান গেয়েছেন। জাতির পিতা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণশক্তি। তাঁর অবিসংবাদিত নেতৃত্বে বাঙালি জাতি মরণপণ যুদ্ধ করে বিজয় ছিনিয়ে আনে। পরাজিত পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাধ্য হয় বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে। জাতির পিতা ১৯৭২ এর ১০ জানুয়ারি বাংলার মাটিতে প্রত্যাবর্তন করেন। ঐদিন তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে বিশাল জনসমুদ্রে এক ভাষণে তিনি পাকিস্তানি সামরিক জান্তার নির্মম নির্যাতনের বর্ণনা দেন। বাঙালি জাতি ফিরে পায় জাতির পিতাকে। বাঙালির বিজয় পূর্ণতা লাভ করে।
স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর জাতির পিতা যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠনে সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সদস্যদের দ্রুত দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করেন। তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং বন্ধু দেশসমূহ দ্রুত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে ওআইসি’র সদস্য হয়। বঙ্গবন্ধুর ঐন্দ্রজালিক নেতৃত্বে অতি অল্পদিনের মধ্যেই বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান তৈরি হয়।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধী চক্র বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে স্তব্ধ করে দেয়। বন্দুকের জোরে ক্ষমতা দখলকারীরা গণতন্ত্র হত্যা করে। সংবিধানকে ক্ষতবিক্ষত করে। মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করে। রুদ্ধ করে দেয় প্রগতি ও উন্নয়নের ধারা।
দীর্ঘ সংগ্রাম আর ত্যাগতিতিক্ষার বিনিময়ে আমরা দেশে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছি। আওয়ামী লীগ সরকারের নিরলস প্রচেষ্টায় দেশের মানুষের জীবনমানের উন্নতি হয়েছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৬১০ মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। দেড় কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। ৫ কোটি মানুষ মধ্যমআয়ের স্তরে উঠে এসেছে। সাক্ষরতার হার ৭২ শতাংশর বেশি হয়েছে। ৮৩ ভাগ মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধা পাচ্ছে। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায়। সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের সুযোগ বন্ধ করে জনগণের আশা-আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটিয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কো কর্তৃক বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য (ডড়ৎষফ উড়পঁসবহঃধৎু ঐব
Todays handout (6).docx