Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ২৯১৪

বিএনপির কর্মসূচি অন্য কিছু নয়, পুরনো গাড়ি স্টার্ট দেওয়া

                                                    ---পররাষ্ট্রমন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, বিএনপির কর্মসূচি অন্য কিছু নয়, স্টার্ট বন্ধ হওয়া পুরনো গাড়ি স্টার্ট দেওয়ারই নামান্তর।

 

মন্ত্রী বলেন, আসলে নির্বাচনের পর বিএনপি'র নেতা-কর্মীরা অত্যন্ত হতাশ এবং তাদের নেতৃত্ব প্রশ্নবিদ্ধ। তারা যে আবার নির্বাচনের কথা বলছে, সেজন্য তাদের পাঁচ বছর অপেক্ষা করতে হবে। নির্বাচিত বর্তমান সরকারের মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার পর আবার নির্বাচন হবে।

 

ইন্টারন্যাশনাল ম্যারিটাইম অর্গানাইজেশন (আইএমও) কাউন্সিলের সদস্য বাংলাদেশ নির্বাচিত হওয়া উপলক্ষ্যে আজ রাজধানীর একটি হোটেলে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন। আইএমও কাউন্সিলে বাংলাদেশের নির্বাচিত হওয়া সম্মান ও মর্যাদার উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, এটি অন্য অনেক দেশের তুলনায় সমুদ্র বাণিজ্যে আমাদের এগিয়ে থাকার স্বীকৃতি।

 

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আইএমও কাউন্সিলে বাংলাদেশের নির্বাচিত হওয়া দেশকে সমুদ্র বাণিজ্য ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে নিতে সহায়ক হবে।

 

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ডঃ এ কে আব্দুল মোমেন। আইএমও-তে দেশের ফোকাল পয়েন্ট নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর মোঃ মাকসুদ আলম স্বাগত বক্তব্য দেন। পররাষ্ট্র সচিব (সিনিয়র সচিব) মাসুদ বিন মোমেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (সামুদ্রিক বিষয় ইউনিট) রিয়ার এডমিরাল মোঃ খুরশেদ আলম এবং উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

অতিথি ও আয়োজকবৃন্দ এ উপলক্ষ্যে একটি কেক কাটেন ও শিল্পীরা মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে ।

 

#

 

আকরাম/ফয়সল/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/২৩০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৯১৩

 

আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শ্যুটিংয়ে আরো ভালো করা সম্ভব

                                        ---যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী

 

ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি):

 

 যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান বলেছেন, শ্যুটিং বাংলাদেশের একটি সম্ভাবনাময় খেলা। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশের অন্যতম সফল ডিসিপ্লিন এটি। বহির্বিশ্বে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে বাংলাদেশের শ্যুটিংয়ে রয়েছে গৌরবোজ্জ্বল অতীত। আর এজন্য বাস্তব কারণেই আমরা শ্যুটিংকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে চাই। আমরা শ্যুটিংকে ইতোমধ্যে সম্ভাবনাময় একটি খেলা হিসেবে চিহ্নিত করে খেলাটির উন্নয়নে নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। শ্যুটিংয়ের আন্তর্জাতিক অর্জন বাড়াতে সবধরনের সহযোগিতা করা হবে। আমি বিশ্বাস করি, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শ্যুটিংয়ে আরো ভালো ফলাফল অর্জন করা সম্ভব।

 

মন্ত্রী আজ বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্টস ফেডারেশন আয়োজিত ২৭তম আন্তঃক্লাব শ্যুটিং প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

তিনি শ্যুটিংকে এগিয়ে নিতে বা কোনো টুর্নামেন্ট বা ইভেন্ট আয়োজন করতে স্পন্সর সংগ্রহে সহযোগিতা করবেন মর্মে আশ্বাস প্রদান করেন।

 

উল্লেখ্য, ৬ দিনব্যাপী প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কৃত করেন মন্ত্রী। আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে বিকেএসপি আর রানারআপ হয়েছে বগুড়া সেনা শ্যুটিং ক্লাব ।

 

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ শ্যুটিং স্পোর্টস ফেডারেশনের সভাপতি লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আতাউল হাকিম সারওয়ার জাহান এবং মহাসচিব ইন্তেখাবুল হামিদ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

আরিফ/ফয়সল/সায়েম/শফি/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/২১০৬ ঘন্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর: ২৯১২

 

ময়মনসিংহ বিভাগের শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের সংবর্ধনা

 

ময়মনসিংহ, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি):

 

‘শেখ হাসিনার বারতা, নারী-পুরুষ সমতা’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ময়মনসিংহ বিভাগের শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। নারীর অগ্রযাত্রায় সকল প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে জয়িতাদের অগ্রসর হওয়ার পথ সুগম করার ধারাবাহিকতায় ময়মনসিংহ বিভাগীয় পর্যায়ে ‘শ্রেষ্ঠ জয়িতা’ নির্বাচিত পাঁচ নারীকে সংবর্ধনা জানানো হয়। এছাড়া বিভাগের চারটি জেলার জেলা পর্যায়ের ১৪ জয়িতাকে সংবর্ধনা জানানো হয়।

 

আজ ময়মনসিংহ এডভোকেট তারেক স্মৃতি অডিটোরিমে ‘জয়িতা অন্বেষণে বাংলাদেশ’ শীর্ষক বিভাগীয় পর্যায়ের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমা মোবারেক। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মহিলা ও শিশু বিষয়ক অধিদপ্তরের ময়মনসিংহ কার্যালয় এবং বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় যৌথভাবে এ সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে পাঁচ ক্যাটাগরিতে এ বছর ময়মনসিংহ বিভাগের চারটি জেলা থেকে ৫ জনকে শ্রেষ্ঠ জয়িতার সম্মাননা প্রদান করা হয়।

 

এবার অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী হিসাবে ময়মনসিংহ ত্রিশালের মোছা: আনার কলি, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী ময়মনসিংহ সদরের আছমা আক্তার, সফল জননী নারী নেত্রকোণা কেন্দুয়ার মোছা: নূরজাহান খানম, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নব উদ্যমী নারী ময়মনসিংহ ত্রিশালের মোসা: সালমা বেগম (মীর সালমা) ও সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ময়মনসিংহ সদরের শামীমা আক্তার (সুমি) সম্মাননা পান।

 

বিভাগীয় কমিশনার উম্মে সালমা তানজিয়ার সভাপতিত্বে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কেয়া খান, অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) মোহাম্মদ আজিজুর রহমান, ময়মনসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি মো: শাহ আবিদ হোসেন, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ এহতেশামুল আলম ও ময়মনসিংহ মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপপরিচালক নাজনীন সুলতানা উপস্থিত ছিলেন।

  

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারী, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকবৃন্দ ।

 

অনুষ্ঠান শেষে জয়িতাদের ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ তুলে দেওয়া হয়।

 

 

#

হুদা/ফয়সল/সায়েম/শফি/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/২০৩৮ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর : ২৯১১

 

রাজশাহীতে লোকাল গভর্নমেন্ট কোভিড-১৯ রেসপন্স ও রিকভারি প্রকল্পের

স্টেকহোল্ডারদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

 

রাজশাহী, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি):

 

বিশ্ব ব্যাংকের আর্থিক সহায়তায় এলজিইডির তত্ত্বাবধানে আজ রাজশাহীতে লোকাল গভর্নমেন্ট কোভিড-১৯ রেসপন্স ও রিকভারি প্রকল্পের আওতায় ‘লো কার্বন এন্ড ক্লাইমেট রিজিলেন্ট আরবান ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ সিটিস’ শীর্ষক স্টেকহোল্ডারদের এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে নগরভবনের সরিৎ দত্ত গুপ্ত সভাকক্ষে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাসিকের প্রধান প্রকৌশলী নুর ইসলাম তুষার।

 

প্রধান অতিথি বলেন, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের নেতৃত্বে পরিচ্ছন্ন, সবুজ, স্বাস্থ্যকর রাজশাহী আজ অনন্য উচ্চতায়। তার নির্দেশনায় এ নগরীতে নানামুখী উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়িত হচ্ছে। পরিচ্ছন্ন সবুজ নগরীর সুনাম এখন দেশের গন্ডি পেরিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার সেরা নগরীর তালিকায় যুক্ত হয়েছে। বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান এ নগরীর উন্নয়নে এগিয়ে আসছে। রাজশাহীতে বিশ্ব ব্যাংকের সহযোগিতায় কোভিড পরবর্তী সহযোগিতামূলক উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করায় বিশ্ব ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্টদের ধন্যবাদ জানান তিনি।

 

কর্মশালায় প্রকল্পের আওতায় নগরীর ড্রেনেজ সিস্টেম উন্নয়ন, সলিড ওয়েস্ট ব্যবস্থাপনা, ল্যান্ড ফিল নির্মাণ, জলাশয় সংরক্ষণ, পাবলিক ট্রান্সপোর্ট, সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।

 

এলজিইডির এলজিসিআরআরপি প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক নাজমুস সাদাত মোঃ জিল্লুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ব ব্যাংকের টাস্ক টিম লিডার মানসা চেন, মেলান্দহ পৌরসভার মেয়র শফিক জাহেদি রবিন, বাসাইল পৌরসভার মেয়র রাহাত হাসান।

 

কর্মশালায় ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রতিনিধি শান্তনু লাহিরিসহ রাসিকের বিভিন্ন শাখার কর্মকর্তা এবং সরকারি বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ অংশ নেন।

 

                                                  #

তৌহিদ/ফয়সল/সায়েম/শফি/মোশারফ/আব্বাস/২০২৪/২০০৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২৯১০

২৫ ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে পবিত্র শবেবরাত

ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :

          বাংলাদেশের আকাশে আজ ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা গিয়েছে। ফলে আগামীকাল ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার থেকে পবিত্র শাবান মাস গণনা করা হবে। সে হিসেবে আগামী ২৫ ফেব্রুয়ারি রবিবার দিবাগত রাতে পবিত্র শবেবরাত পালিত হবে। আজ সন্ধ্যায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মুঃ আঃ আউয়াল হাওলাদার।

        সভায় ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা সম্পর্কে সকল জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়সমূহ, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠান হতে প্রাপ্ত তথ্য নিয়ে পর্যালোচনা করে দেখা যায় যে, আজ ২৯ রজব ১৪৪৫ হিজরি, ২৮ মাঘ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রি. রবিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশের আকাশে পবিত্র শাবান মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সংবাদ পাওয়া গিয়েছে। এমতাবস্থায়, আগামীকাল ২৯ মাঘ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রি. সোমবার থেকে ১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র শাবান মাস গণনা শুরু হবে। পরিপ্রেক্ষিতে, আগামী ১৪ শাবান ১৪৪৫ হিজরি, ১২ ফাল্গুন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রি. রবিবার দিবাগত রাতে পবিত্র শবেবরাত পালিত হবে।

      সভায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মহাঃ বশিরুল আলম, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম-সচিব মোঃ সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব মোঃ কাউসার আহাম্মদ, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমীন, ঢাকা জেলার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ আমিনুর রহমান, উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মুন্সী জালাল উদ্দিন, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন প্রতিষ্ঠানের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম, বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ আজিজুর রহমান, বাংলাদেশ টেলিভিশনের অতিরিক্ত পরিচালক (প্রশাসন) মোঃ রুহুল আমিন, বাংলাদেশ ওয়াক্ফ প্রশাসনের সহকারী প্রশাসক মোহাম্মদ আবুল কাসেম, বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুফতি মিজানুর রহমান, লালবাগ শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি মুহাম্মদ নিয়ামতুল্লাহ, চকবাজার শাহী জামে মসজিদের খতিব মুফতি শেখ নাঈম রেজওয়ান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

#

শায়লা/ফয়সল/সায়েম/শফি/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯৫০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ২৯০৯

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে আরো উচ্চতর মাত্রায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার

                                                                                                        --- ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :

            দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ মহিববুর রহমান বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে গড়া এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে আধুনিক রূপ পাওয়া বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে আরো উচ্চতর মাত্রায় নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। তিনি বলেন, অংশগ্রহণমূলক উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ ও ‘স্মার্ট সোনার বাংলা’ বিনির্মাণ করতে চাই যার অংশ হিসেবে স্মার্ট দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হবে। পরিকল্পিত কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে আমরা হোল অভ্ সোসাইটি এপ্রোচে কাজ করতে চাই।

            প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় একটি হোটেলে ÔEarly Warning for Ensuring All and creating futuristic Disaster Risk Management through partnership effortsÕ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

            দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং শরণার্থী সেলের প্রধান মোঃ  হাসান সারওয়ারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির মহাসচিব কাজী শফিকুল আজম, ডব্লিউএফপিএ'র সিনিয়র পার্টনারশিপস এডভাইজার ও সরকারের সাবেক সচিব মোঃ মোহসীন এবং বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির কান্ট্রি ডিরেক্টর ডোমেনিকো স্কালপেলি বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা যে সারা বিশ্বের রোল মডেল হিসেবে সম্মান পেয়েছে, সেটির একটি উল্লেখযোগ্য কারণ অংশী প্রতিষ্ঠানসমূহের অকুণ্ঠ সহযোগিতা ও অংশগ্রহণ, আপনারাও এই কৃতিত্বের অংশীদার। আমি আপনাদের পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে আরো আধুনিক, কার্যকর ও জনমুখী করতে চাই।

            প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমাদের অন্যতম লক্ষ্য হলো সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে আধুনিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা গড়া। সর্বশেষ প্রযুক্তিগুলো বিশেষত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মেশিন লার্নিং, ড্রোন টেকনোলজি গ্রহণ করে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সাথে তাল মিলিয়ে চলার উপযোগী করা। এর পাশাপাশি আমাদের অবকাঠামোগত পরিকল্পনা ও প্রকল্পগুলো অব্যাহত থাকবে। মোটকথা, আমরা সবাই মিলে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম অংশীদার হতে চাই।

            তিনি বলেন, আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা এমনভাবে গড়ে উঠবে, যাতে উন্নয়নের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টিকারী প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগঘটিত সকল বাধা দূর হবে। যে সকল প্রাকৃতিক দুর্যোগ আমরা প্রতিরোধ করতে পারব না, সেগুলোর ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা যেন সর্বনিম্ন থাকে। আমরা জীবনহানির সংখ্যাকে উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পেরেছি। এখন আমাদের লক্ষ্য হবে অর্থনৈতিক ক্ষতি কমানো, মানুষের জীবন-জীবিকাকে রক্ষা করা। দুর্যোগের শিকার এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সামাজিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা। গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোসমূহকে দুর্যোগের ক্ষতি থেকে রক্ষা করা। আমাদের মূল উদ্দেশ্য উন্নয়নকে টেকসই করা। এর পাশাপাশি দুর্যোগ সহনশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলাও আমাদের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য।

            কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী হিসেবে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তরসমূহ, সহযোগী সরকারি প্রতিষ্ঠান, উন্নয়ন সহযোগী, জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, এনজিও, অন্যান্য অংশীজন প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা/গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও মিডিয়া প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

 সেলিম/ফয়সল/সায়েম/শফি/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/১৯৪৫ঘণ্টা

Handout                                                                                                            Number : 2908

 

Climate Envoy of France Discusses

with Environment Minister on Climate Cooperation
 

Dhaka, 11 February: 

            French Ambassador in Bangladesh Marie Masdupuy, Economic Adviser Julien Duer, French Ambassador for Climate Change Negotiations Stephane Crouzat engaged in productive discussions with Minister of Environment, Forest and Climate Change Saber Hossain Chowdhury at his Bangladesh Secretariat Office.

            The meeting focused on strengthening collaboration between France and Bangladesh in combating climate change and promoting sustainable environmental practices. Both parties acknowledged the urgency of addressing climate challenges and reaffirmed their commitment to multilateral efforts aimed at mitigating the impacts of climate change. During the discussions, key areas of cooperation including renewable energy development, adaptation strategies and capacity-building initiatives, were identified, The parties emphasized the importance of sharing knowledge, technology, and resources to enhance resilience and achieve climate goals.

            Minister Saber Hossain Chowdhury expressed gratitude for France's continued support and highlighted Bangladesh's proactive stance in addressing climate change issues. He emphasized the need for concerted global action to safeguard vulnerable communities and ecosystems from the adverse effects of climate change.

            The Climate Envoy of France reaffirmed France's commitment to working closely with Bangladesh to advance climate resilience and sustainable development goals. He applauded Bangladesh's efforts in implementing innovative solutions and underscored the significance of international cooperation in tackling the climate crisis.Both parties agreed to further deepen their collaboration through joint projects, knowledge exchange programs, and policy dialogue.

            They stressed the importance of leveraging international platforms, including COP meetings, to advocate for ambitious climate action and mobilize support for vulnerable countries.The meeting concluded on a positive note, with a shared commitment to intensify efforts towards a greener, more sustainable future for Bangladesh and the global community.
Additional Secretary (Climate Change) Iqbal Abdullah Harun, Joint Secretary Lubna Yeasmine and officials of French Development Agency including Methilde Bord Laurans, Yazid Bensaid, Christophe Buffet, Patrick Blin and Cecilia Cortese were present among others.

#

 

Dipankar/Faisal/Sayeam/Shafi/Mosharaf/Joynul/2024/1830 hour

 

 

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ২৯০৭

সরকার ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে

                              --ধর্মমন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :

ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, সরকার ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা ও শিক্ষাখাতকে নিয়ে সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। এই খাতে উচ্চ শিক্ষা বিস্তারে চূড়ান্ত হয়েছে ইউনানি-আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শিক্ষা আইনের খসড়া। এ চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়নে গবেষণা কার্যক্রমের জন্য পর্যাপ্ত বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে এবং ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অধীনে একটি ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। এই ল্যাবের মাধ্যমে গুণগতমান বজায় রেখে ঔষধ প্রস্তুত করে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বহির্বিশ্বে রপ্তানি করা সম্ভব হবে।

আজ ঢাকার বাংলামোটরে রুপায়ন ট্রেড সেন্টারে বিশ্ব ইউনানি দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে হামদর্দ ল্যাবরেটরিজ (ওয়াক্‌ফ) বাংলাদেশ এবং হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মোঃ ফরিদুল হক খান বলেন, আমাদের দেশের ইতিহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ হয়ে আছে চিরায়ত এ মেডিসিন। জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় এর গুরুত্ব উপলব্ধি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২ সালের ৫ জুলাই এক গেজেট প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বোর্ড অব ইউনানি এন্ড আয়ুর্বেদিক সিস্টেম অব মেডিসিন স্থাপন করার জন্য ১২ সদস্যের একটি কমিটি ঘোষণা করেন। তিনি আরো বলেন, এদেশে ইউনানি চিকিৎসা পদ্ধতির ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক রচিত হয় ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। সে বছর সর্বপ্রথম ৩৩ জন ইউনানি, আয়ুর্বেদিক ও হোমিও চিকিৎসককে জেলা সদর হাসপাতালগুলোতে নিয়োগ দিয়ে এই চিকিৎসা পদ্ধতিকে মূলধারার সাথে সম্পৃক্ত করা হয়।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সারাদেশে ২০০টি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ৫৮টি জেলা হাসপাতাল ও ১২টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এ চিকিৎসা সেবা দেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় ঔষধ বিনামূল্যে সরবরাহ করা হচ্ছে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে ভেষজ ম্যানুয়াল, ফার্মাকোপিয়া এবং ট্রিটমেন্ট গাইডলাইন তৈরি ও সরবরাহ করা হয়েছে।

চিরায়ত চিকিৎসা পদ্ধতির উন্নয়নে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্যোগ তুলে ধরে ধর্মমন্ত্রী বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 2022 সালে ভারত সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ভারতের গুজরাটের জামনগরে স্থাপন করেছে WHO Global Traditional Medicine Centre। ইউনানি মেডিসিন সিস্টেমে ভারত বিশ্বব্যাপী নেতৃত্বের ভূমিকায় আবির্ভূত হয়েছে। ভারত সরকার এই মেডিসিন সেন্টার স্থাপনে ২৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা দিচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি চিরায়ত মেডিসিনের জ্ঞানকেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে। এর মধ্য দিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সকল সদস্য রাষ্ট্রই সুফল পাবে।

হামদর্দ ল্যাবরেটরীজ (ওয়াক্‌ফ) বাংলাদেশের ‍চিফ মোতাওয়াল্লী ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. হাকীম মোঃ ইউছুফ হারুন ভূইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা। অন্যান্যের মধ্যে জাতীয় সংসদ সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. প্রাণ গোপাল দত্ত, জাতীয় অধ্যাপক ডা. এ কে আজাদ খান, ওয়াক্‌ফ প্রশাসক আবু সালেহ মোঃ মহিউদ্দিন খাঁ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হেপাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল, হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী প্রমুখ বক্তৃতা করেন।

#

 

আবুবকর/ফয়সল/সায়েম/শফি/মোশারফ/রেজাউল/২০২৪/১৮২০ ঘণ্টা

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৯০৬

 

গতানুগতিক শিক্ষাক্রমের পরিবর্তে একটি দক্ষতানির্ভর

ও অংশগ্রহণভিত্তিক শিক্ষাক্রম চালু করেছে সরকার

                                                 -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :

বাংলাদেশে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের কান্ট্রি ডাইরেক্টর Takeo Konishi এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল আজ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীর সাথে তাঁর অফিস কক্ষে সাক্ষাৎ করেন। 

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার গতানুগতিক শিক্ষাক্রমের পরিবর্তে একটি দক্ষতানির্ভর ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ভিত্তিক শিক্ষাক্রম চালু করেছে। নতুন শিক্ষাক্রম দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাজার চাহিদা পূরণ করে কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখবে। তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে এশীয় অঞ্চলের দেশগুলোর শিক্ষণ-শিখন অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে এডিবি ভূমিকা রাখতে পারে।

সাক্ষাৎকালে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ এবং শিক্ষার মান উন্নয়নে অধিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

এডিবির পক্ষ থেকে বলা হয়, কারিগরি ও সাধারণ ধারার মধ্যে কার্যকর সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও গতিশীল শিক্ষা ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক বাংলাদেশের পাশে থাকবে। এডিবি’র কান্ট্রি ডাইরেক্টর বলেন, বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় মানব পুঁজিকে মানবসম্পদে রূপান্তর করতে নতুন শিক্ষাক্রম সহায়ক হবে। 

#

 

জাহিদ/ফয়সল/সায়েম/শফি/মোশারফ/রেজাউল/২০২৪/১৮২৪ ঘণ্টা

 

 

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ২৯০৫

 

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

 

ঢাকা, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) :

আজ ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। মহাখালীস্থ পুরাতন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে মেডিকেল (এমবিবিএস) ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ সচিব আজিজুর রহমান, বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবিএম খুরশীদ আলম, স্বাস্থ্য শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক টিটু মিয়াসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন। এবারের পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী শুরুতেই সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান।

এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, এবারের এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন পড়েছিল ১ লাখ ৪ হাজার ৩৭৪ জনের। সেখান থেকে পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ২ হাজার ৩৬৯ জন প্রার্থী। অনুপস্থিতির হার ছিল ১ দশমিক ৯২ শতাংশ। পরীক্ষায় পাস নম্বর ধরা হয়েছে ৪০ শতাংশ নম্বর। সে অনুযায়ী এবছর মোট ৪৯ হাজার ৯২৩ জন পাস করেছে। এদের মধ্যে পুরুষ ২০ হাজার ৪৫৭ জন এবং নারী ২৯ হাজার ৪৬৬ জন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরো জানান, এবারের ভর্তি পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ৯২ দশমিক ৫ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে তানজিম মুনতাকা সর্বা। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ভর্তির সময়সীমা সরকারি মেডিকেল কলেজে ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ থেকে ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইন আবেদন গ্রহণের বিজ্ঞপ্তি আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে প্রকাশিত হবে।

ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, “এবারের পরীক্ষায় ছেলেদের থেকে মেয়েদের পাসের হার বেশি। আমাদের বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বাসী। এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফলাফলেও নারীর সেই অগ্রযাত্রা লক্ষ্য করা গেছে। একটা দেশের সরকার প্রধান যদি ভিশনারি হন তাহলে সেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, মানবিক উন্নয়ন সবই সম্ভব। আর আমাদের প্রধানমন্ত্রী তেমনি একজন সত্যিকারের ভিশনারি লিডার।”

#

মাইদুল/ফয়সল/সায়েম/শফি/মোশারফ/রেজাউল/২০২৪/১৭২৫ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর: ২৯০৪

বরিশালে তামাকবিরোধী সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ কোটি মানুষ অধূমপায়ী হয়েও ধূমপায়ীদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে

 

বরিশাল, ২৮ মাঘ (১১ ফেব্রুয়ারি) ː

          তামাকবিরোধী এক সেমিনার আজ বরিশাল বিভাগীয় কমিশনার মোঃ শওকত আলীর সভাপতিত্বে তাঁর সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। তামাক নিয়ন্ত্রণ সেলের পৃষ্ঠপোষকতায় বিভাগীয় কমিশনারের অফিসে সেমিনারটি আয়োজিত হয়।

          সেমিনারে জানানো হয়, ২০১৮ সালের গ্লোবাল অ্যাডাল্ট টোব্যাকোর সার্ভে অনুযায়ী বাংলাদেশে তামাকজাত দ্রব্যের গ্রহীতার সংখ্যা তিন কোটি ৭৮ লাখ। এর সাথে চার কোটি আট লাখ মানুষ অধূমপায়ী হয়েও ধূমপায়ীদের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারের কারণে বিভিন্ন রোগে দেশে এক লাখ ৫১ হাজার মানুষ মারা যায়, যার চিকিৎসা ব্যয় হয়েছিল আট হাজার কোটি টাকা।

          সেমিনারে আরো জানানো হয়, দেশে প্রতিবছর তামাকজাত দ্রব্য থেকে কর আহরিত হয় ২২ হাজার কোটি টাকা। আর তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারের কারণে সৃষ্ট রোগের চিকিৎসায় ব্যয় হয় ৩০ হাজার কোটি টাকার অধিক। তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নির্মূলের জন্য সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা প্রয়োজন বলে উপস্থিত সদস্যরা মতপ্রকাশ করেন। একইসাথে আইনের প্রয়োগ বাড়ানো এবং যার যার অবস্থান থেকে সচেতনতা বাড়ানোর কথা উল্লেখ করা হয়।

          সেমিনারে বক্তব্য রাখেন তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল-এর সমন্বয়ক মোঃ আখতারউজ-জামান, স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডাঃ শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল, স্থানীয় সরক

2024-02-11-17-08-87522f4c0c67af16d281b6b56b78cd5c.docx