Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ২০১৫

 

আওয়ামী লীগের চেয়ে ভালো বাংলাদেশ গড়তে না পারলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়ে যাবে

                                                                                            - আইন উপদেষ্টা

 ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর):

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আমরা যদি আওয়ামী লীগ আমলের চেয়ে অনেক ভালো বাংলাদেশ গড়তে না পারি, তাহলে এ জুলাই গণঅভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়ে যাবে। এটা মনে রাখতে হবে।

আজ রাজধানীর জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে নিজের লেখা উপন্যাস ‘আমি আবু বকর’ নিয়ে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় ড. আসিফ নজরুল একথা বলেন।

‘বঙ্গীয় সাহিত্য সভা’ এর আয়োজন করে। সভায় মাহবুব মুর্শেদ, আন্দালিব রাশদী, পাপড়ি রহমান, মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন, মো. রাশেদ খাঁন, সালাহ উদ্দিন শুভ্র-সহ বিভিন্ন লেখক ‘আমি আবু বকর’ উপন্যাস রচনার প্রাসঙ্গিকতা-সহ অন্যায়ের বিরুদ্ধে লেখক আসিফ নজরুলের অবদানের কথা তুলে ধরেন।  

উপন্যাসটি রচনার প্রেক্ষাপট ও প্রতিবন্ধকতা তুলে ধরতে গিয়ে ড. আসিফ নজরুল বলেন, গত ১৫ বছরে আমরা যে নারকীয় শাসন সহ্য করেছি, এটার পিছনে আমাদের ‘কালেক্টিভ’ কাপুরুষতা ছিল। জানি না, আমরা কী পাপ করেছিলাম, যে দেশে শেখ হাসিনার মতো একটা শাসক পেয়েছিলাম। তিনি আমাদের সমস্ত সামাজিক সম্পর্ক নষ্ট করে দিয়েছিলেন।

আইন উপদেষ্টা বলেন, ট্যাগের রাজনীতি দিয়ে মানুষকে ভিক্টিমাইজ করার আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে আমরা ঘৃণা করতাম। আমরা সেটা এখনো করে চলেছি। তিনি আরো বলেন, বিগত সরকারের আমলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে সন্দেহ করে নয়, বরং নিশ্চিতভাবে জেনে বুঝেই অনেক ছাত্রকে মিথ্যাভাবে শিবির ট্যাগ দেওয়া হতো। তিনি বলেন, তারা জানতো এ ছেলেটা শিবির না, ছাত্রদল না; তা সত্ত্বেও তার ল্যাপটপটা নেওয়ার জন্য, বিনোদন করার জন্য, নিজেকে আরো বড় লিডার বানানোর জন্য বিভিন্ন ট্যাগ দিয়ে নির্যাতন করত। গত ১৫ বছরে এই সমস্ত ব্যাধি থেকে আমরা মুক্ত হতে পারিনি। শেখ হাসিনার সরকারের দুঃসহ যন্ত্রণা থেকে আমরা জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে মুক্তি পেয়েছি। তিনি বলেন, আমরা গত সরকারের যে নিষ্ঠুরতা, অশ্লীলতা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি, সেগুলো থেকে আমাদের অনেক ভালো হতে হবে। না হলে এত ছাত্র-তরুণ মারা গেল, এত মানুষের অঙ্গহানি হলো, তাদের প্রতি চরম অশ্রদ্ধা হবে।

আসিফ নজরুল বলেন, বিগত সরকারের আমলে অলিখিত নিয়ম হয়েছিল বাংলাদেশে - তিনটা বিষয়ে কথা বলা যাবে না। এর একটা হলো শেখ হাসিনা সম্পর্কে। দ্বিতীয়টা হলো ভারত সম্পর্কে। আর তৃতীয়টা বললাম না, কারণ এটা খুবই বিতর্কিত।

#

রেজাউল/পবন/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২২৩০ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ২০১৪

মাদ্রিদে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

মাদ্রিদ (স্পেন), ২৮ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর):

স্পেনের মাদ্রিদে আজ বাংলাদেশ দূতাবাস শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২৪ যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করেছে। দিবসের কর্মসূচির মধ্যে ছিল আলোচনা সভা, প্রামাণ্যচিত্র প্রর্দশন ও মোনাজাত। পবিত্র কোরআন থেকে তিলওয়াতের মাধ্যমে আলোচনা সভা শুরু হয়। আলোচনা সভায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।

অনুষ্ঠানে দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করেন এবং সকল শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

সভায় রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ সারওয়ার মাহমুদ ১৯৭১ এর ১৪ ডিসেম্বর-সহ মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদতবরণকারী শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস জাতীয় জীবনে এক শোকাবহ দিন। তিনি গত জুলাই-আগস্টে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে নিহত সকল শহিদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি আরো বলেন, পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী তাদের পরাজয় নিশ্চিত জেনে জাতিকে মেধাশূন্য করার হীন উদ্দেশ্যে স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকার-আলবদর, আলশামস বাহিনীর সহযোগিতায় ১৯৭১ সালের এ দিনে ঢাকা-সহ দেশব্যাপী খ্যাতনামা বুদ্ধিজীবীদের নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালায়। তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদতবরণকারী সকল মুক্তিযোদ্ধা-সহ শহিদ বুদ্ধিজীবীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করেন। আলোচনা সভা শেষে দেশ ও জাতির উন্নতি ও সমৃদ্ধি কামনায় মোনাজাত করা হয়।

#

বাংলাদেশ দূতাবাস, মাদ্রিদ/পবন/সঞ্জীব/শামীম/২০২৪/২০৫৫ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বরঃ ২০১৩

 

বিআরটি করিডোরে বিআরটিসি এসি বাস

সার্ভিসের উদ্বোধন আগামীকাল

 

 ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর):

আগামীকাল বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি) এর পরিচালনায় শিববাড়ি, গাজীপুর বিআরটি লেনে বিআরটিসি এসি বাস উদ্বোধন করবেন সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ এহছানুল হক।

প্রাথমিকভাবে ১০টি বিআরটিসি এসি বাস গাজীপুরের শিববাড়ি বিআরটি টার্মিনাল থেকে বিআরটি লেনে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটার এবং এয়ারপোর্ট থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত ২২ কিলোমিটার মোট
৪২ দশমিক ৫ কিলোমিটার পথ চলাচল করবে। শিববাড়ি থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত ভাড়া ৭০ টাকা এবং শিববাড়ি থেকে গুলিস্তান পর্যন্ত ভাড়া ১৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যাত্রী চাহিদা এবং স্টেশনসমূহ সম্পূর্ণ প্রস্তুত হওয়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে বাসের সংখ্যা পরবর্তীতে বৃদ্ধি করা হবে।

#

নোবেল/রবি/সাঈদা/লিখন/২০২৪/১৬০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর: ২০১২

 

ইসলামাবাদে ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত

 

ইসলামাবাদ (পাকিস্তান), ২৯ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর):

 

          পাকিস্তানের ইসলামাবাদে বাংলাদেশ হাইকমিশন যথাযথ ভাবগাম্ভীর্য ও মর্যাদার সাথে আজ ‘শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালন করেছে। এ উপলক্ষ্যে বাণী পাঠ, আলোচনা সভা ও বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ হাইকমিশনের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এতে অংশগ্রহণ করেন।

 

          পবিত্র কোরআন তেলওয়াতের মাধ্যমে আলোচনা সভা শুরু হয়। দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান উপদেষ্টার বাণী পাঠ করা হয়। অন্যান্যের মধ্যে উপহাইকমিশনার মোঃ আমিনুল ইসলাম খাঁন দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন।

 

          আলোচনাপর্বে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে হাইকমিশনার মোঃ ইকবাল হোসেন খান বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ মুক্তিকামী বাঙালি জাতি স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। দীর্ঘ নয় মাস সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে চূড়ান্ত বিজয়ের প্রাক্কালে স্বাধীন বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করতে পরিকল্পিতভাবে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, গবেষক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, কবি সাহিত্যিক ও বুদ্ধিজীবীদের চোখ বেঁধে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে নির্যাতনের পর নৃশংসভাবে হত্যা করে। গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের ধারায় বৈষম্যমুক্ত উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণের আহবান জানিয়ে হাইকমিশনার তাঁর বক্তব্য শেষ করেন।

 

          পরিশেষে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত এবং বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, অগ্রগতি ও কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। 

 

#

 

তৈয়ব/পবন/রবি/সাঈদা/লিখন/২০২৪/১৪৫৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর: ২০১১

মহান বিজয় দিবস উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে জাতীয় কর্মসূচি

ঢাকা, ২৯ অগ্রহায়ণ (১৪ ডিসেম্বর):

১৬ ডিসেম্বর প্রত্যুষে ঢাকায় ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্যদিয়ে দিবসটির সূচনা হবে। সূর্যোদয়ের সাথে সাথে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন এবং প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। এরপর মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টার নেতৃত্বে বীরশ্রেষ্ঠ পরিবার, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। বিদেশি কূটনৈতিকবৃন্দ এবং বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনসহ সর্বস্তরের জনগণ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবেন।

দিনটি সরকারি ছুটির দিন। সকল সরকারি-আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং গুরুত্বপূর্ণ ভবন ও স্থাপনাসমূহ আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হবে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন শহরের প্রধান সড়ক ও সড়কদ্বীপসমূহ জাতীয় পতাকায় সজ্জিত করা হবে। দিবসটি উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা বাণী প্রদান করবেন। দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে এদিন সংবাদপত্রসমূহ বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করবে।

মাসব্যাপী ইলেকট্রনিক মিডিয়াসমূহ মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালা প্রচার করছে। এ উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি, বাংলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ শিশু একাডেমিসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শিশুদের চিত্রাঙ্কন, রচনা ও ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শনের আয়োজন করবে। এছাড়া, দেশের সকল জেলা ও উপজেলায় দিনব্যাপী আড়ম্বরপূর্ণ বিজয়মেলা আয়োজন করা হয়েছে। শিশুদের জন্য মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসেও দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে।

বঙ্গভবনে অপরাহ্নে বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারগুলোকে সংবর্ধনা দেয়া হবে। এছাড়া, মহানগর, জেলা ও উপজেলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং শহিদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশ ডাক বিভাগ এ উপলক্ষ্যে স্মারক ডাক টিকিট প্রকাশ করবে। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দেশের শান্তি ও অগ্রগতি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও উপাসনার আয়োজন করা হবে। এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, হাসপাতাল, জেলখানা, সরকারি শিশুসদনসহ অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন করা হবে।  চট্টগ্রাম, খুলনা, মোংলা ও পায়রা বন্দর, ঢাকার সদরঘাট, পাগলা (নারায়ণগঞ্জ) ও বরিশালসহ বিআইডব্লিউটিসির ঘাটে এবং চাঁদপুর ও মুন্সিগঞ্জ ঘাটে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জাহাজসমূহ দুপুর ২ টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত জনসাধারণের দর্শনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। দেশের সকল শিশু পার্ক ও জাদুঘরসমূহ বিনা টিকিটে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত রাখা হবে এবং সিনেমা হলে বিনামূল্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হবে।

#

এনায়েত/রবি/সাঈদা/মাসুম/২০২৪/১০৪৪ ঘণ্টা

2024-12-14-16-32-7b2fe512fc3a9c9f1ce342a77f0d3b88.docx