Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ মার্চ ২০১৮

তথ্যবিবরণী 14/03/2018

তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর : ৮১৭
পরিকল্পনা মন্ত্রীর মাতা সাহেরা বেগমের মৃত্যুতে মন্ত্রিবর্গের শোক 
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) : 
পরিকল্পনা মন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের মাতা সাহেরা বেগমের মৃত্যুতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। 
পৃথক শোকবার্তায় মন্ত্রীগণ মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। 
#
জাকির/রেজাউল/শেফায়েত/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২১০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                               নম্বর : ৮১৬
পার্বত্যবাসী শান্তিচুক্তির সুফল ভোগ করছে
                      -- বীর বাহাদুর উশৈসিং
বান্দরবান, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) : 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য শান্তিচুক্তি করেছিলেন বলে আজ পার্বত্য অঞ্চলের মানুষ শান্তিতে বসবাস করতে পারছে এবং  পার্বত্য অঞ্চলে আজ উন্নয়নের সু-বাতাস প্রবাহিত হচ্ছে। আজ পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের সম্মেলন কক্ষে বোর্ডের অর্থায়নে কম্পিউটার, ধান মাড়াই কল ও ভূট্টা মাড়াই কল বিতরণ কালে এসব কথা বলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং। 
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত  সচিব মোঃ কামাল উদ্দিন তালুকদার, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান তরুণ কান্তি ঘোষ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের প্রকল্প পরিচালক ও সদস্য অর্থ মোঃ শাহীনুল ইসলামসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধি।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বিভিন্ন সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের মাঝে ৩০টি কম্পিউটার ও প্রিন্টার, ২৮টি ধান মাড়াই কল, ৩০টি ভূট্টা মাড়াই কল বিতরণ করেন।
এর আগে পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর আয়বর্ধক কর্মসূচি হিসেবে উন্নতজাতের বাঁশ উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন প্রতিমন্ত্রী।  
#
জুলফিকার/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২২৩৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                       নম্বর :  ৮১৫
নতুন কারা আইন প্রণয়নের কাজ চলছে 
                          -- আইনমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) : 
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, পুরাতন কারা আইন সংশোধন করে নতুন কারা আইন প্রণয়ন করা হবে। তিনি বলেন, এ আইন প্রণয়নের কাজ চলছে এবং ২০১৮ সালের মধ্যেই পাসের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। 
মন্ত্রী আজ রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জার্মান ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন সংস্থা (জিআইজেড) আয়োজিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায়  এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, আমাদের  কারাগারগুলোতে বন্দিদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। তাছাড়া কারা বন্দিদের সংশোধনের  জন্য নতুন এবং উদ্ভাবনী চিন্তা প্রয়োজন, এ ক্ষেত্রে দাতা সংস্থাদের সন্ধান করতে হবে। ছোটখাট মামলাগুলো বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতির মাধ্যমে মীমাংসা করতে হবে। এতে একদিকে মামলাজট কমবে অন্যদিকে কারাগারগুলোর উপরও চাপ কমবে।
কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সার্ভিস বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব এএসএসএম জহিরুল হক, কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন, জিআইজেড এর রুল অভ ল প্রোগ্রামের প্রধান প্রমিতা সেনগুপ্ত, আইন মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব উম্মে কুলসুম এবং সুরক্ষা সার্ভিস বিভাগেরে উপপ্রধান মিজানুর রহমান বক্তৃতা করেন।  
#
রেজাউল/আলী/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/২২৩০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর :  ৮১৪
নেপালে ইউএস বাংলার বিমান দুর্ঘটনা
১৫ মার্চ রাষ্ট্রীয় শোক
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ) :
গত ১২ মার্চ  সোমবার নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দুর্ঘটনায় পতিত বাংলাদেশের  বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস বাংলার বিএস ২১১ নম্বর ফøাইটটি বিধ্বস্ত হয়ে মর্মান্তিকভাবে নিহত  দেশি-বিদেশি ৫১ জন আরোহীর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা এবং তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা প্রকাশের লক্ষ্যে আগামীকাল ১৫ মার্চ বৃহস্পতিবার এক দিনের রাষ্ট্রীয়  শোক পালন করা হবে।
উক্ত দিবসে বাংলাদেশের সকল সরকারি,  আধা-সরকারি, স¦ায়ত্তশাসিত ও  বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এবং বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা থাকবে।
আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
#
শফিউল/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিমুজ্জামান/২০১৮/১৯০০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর : ৮১৩
আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবসে নদীরক্ষা মানববন্ধন
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) :
১৪ মার্চ আন্তর্জাতিক নদীকৃত্য দিবস (ইন্টারন্যাশনাল ডে অভ একশন ফর রিভারস) উপলক্ষে সকালে রাজধানীতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানব Ÿন্ধন ও জনসমাবেশ থেকে দেশের নদনদী রক্ষায় ব্যাপক জনসচেতনতা গড়ার আহ্বান জানিয়েছে মূল আয়োজক ‘নোঙর’সহ সাতটি নদীরক্ষায় কর্মরত চারটি সংগঠন। 
নদী নিরাপত্তার সংগঠন নোঙরের সাথে গ্রিন বাংলা কোয়ালিশন, ষোলআনা বাঙালি, ধলেশ্বরী ও বংশী নদী রক্ষা আন্দোলনের প্রতিনিধিরা এ মানববন্ধনে যোগ দিয়ে নদীবিধৌত বাংলাদেশের নদনদীকে দখল, দূষণ থেকে মুক্ত ও নাব্য রাখতে গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে এ বিষয়ে ব্যাপক প্রচারের জন্য তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর প্রতি আহ্বান জানায়। ফেনী সফররত মন্ত্রীর কাছে এখবর পৌঁছলে তিনি তাদের দাবির সাথে একমত পোষণ করে বিষয়টি গণমাধ্যমের সহায়তায় অধিকতর প্রচারের প্রচেষ্টা নেবেন বলে জানান।  
১৯৯৭ সালের ১৪ মার্চ ব্রাজিলের কুরিটিবা নামক শহরে ২০টি দেশের মানুষের অংশগ্রহণে শুরু হওয়া এ আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় বুধবারের মানববন্ধনে নোঙর সভাপতি সুমন শামস বলেন, দেশ ও বিশে^র নদনদী রক্ষার মহান ব্রতে পৃথিবীর সকল মানুষ আমাদের সাথে রয়েছে। কারণ নদীর সাথে জড়িয়ে আছে কোটি কোটি মানুষের জীবনযাত্রা ও সুখ-দুঃখ।
গ্রিন বাংলা কোয়ালিশন’র আহ্বায়ক শামসুল মোমেন পলাশ, ধলেশ্বরী ও বংশী বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহাবুব আহমদ, ষোলআনা বাঙালি’র সভাপতি আর আই শেখর, ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ মাহমুদ, নোঙর’র উপদেষ্টা ও বিআইডব্লিউটিএ’র সাবেক প্রকৌশলী তোফায়েল আহমেদ তাদের বক্তব্যে নদীকে আঞ্চলিক সৌহার্দ্য ও বিশ^বন্ধনের প্রতীক হিসেবে বর্ণনা করে সকল অভিন্ন নদীর পানি সুষম বণ্টনের মধ্য দিয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে বিশ^কে রক্ষায় রাজনৈতিক উদ্যোগের আহ্বান জানান। 
#
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৯১০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর : ৮১২
জঙ্গি সম্পৃক্ততা থাকলে জলমহাল ইজারা বাতিল ও আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে
                                                                         --- ভূমিমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) :
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ বলেছেন, সরকারি জলমহাল ইজারা প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানে জঙ্গি সম্পৃক্ততার সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেলে তাৎক্ষণিক জলমহাল ইজারা বাতিল ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতি, ২০০৯ সংশোধনের লক্ষ্যে জাতীয় কমিটিতে পর্যালোচনা ও পরীক্ষার নিমিত্ত জাতীয় জলমহাল কমিটির সভায় সভপতির বক্তব্যে সংশ্লিষ্টদের ভূমিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতি, ২০০৯ এর মোট অনুচ্ছেদ সংখ্যা ৩৬। এর মধ্যে ২১টি অনুচ্ছেদ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। ১৪টি অনুচ্ছেদে সংযোজন, সংশোধন ও বিয়োজন করা হবে। ভূমি সচিব আবদুল জলিল সংযোজন, সংশোধন বিয়োজনের অংশবিশেষ সভায় পাঠ করে শোনান। ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জলমহাল) আকরাম হোসেন কার্যপত্র পাঠ করেন। অনুচ্ছেদের বিভিন্ন অংশে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, প্রকৃত মৎস্যজীবী কথাটির সাথে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ নিবন্ধিত ও কার্ডধারীদের কথাগুলো সংযোজিত হবে। এছাড়া ইজারাকৃত জলমহাল যেমন হাওর, বাওড়, জলাশয় ইত্যাদির শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না।  
ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী, ভূমি সচিব আবদুল জলিল, পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব আবদুল্লাহ আল মোহসীন চৌধুরী, কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোশারফ হোসেন, মৎস্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ নজরুল আনোয়ার, ভূমিমন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সিরাজ উদ্দিন আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব আক্তার হোসেন, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব লায়লা জেস্মিন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ বি এম রুহুল আজাদ, ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মজিবর রহমান ও কামরুল হাসান ফেরদৌস সভায় উপস্থিত ছিলেন।
#
রেজুয়ান/সেলিম/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৩০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ৮১১
সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্প-১ এর কাজ  ৫৬ শতাংশ সম্পন্ন
                                --- সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী
টাঙ্গাইল, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) :
সাসেক সড়ক সংযোগ প্রকল্প-১ এর সার্বিক কাজ ৫৬ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। মন্ত্রী আজ টাঙ্গাইলে জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত সদস্য সংগ্রহ ও কর্মিসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা জানান।
মন্ত্রী আরো জানান, তিন হাজার তিনশত কোটি টাকা ডিপিপি মূল্যে এ প্রকল্পের মাধ্যমে জয়দেবপুর থেকে এলেঙ্গা পর্যন্ত সার্ভিস লেনসহ সত্তর কিলোমিটার সড়ক চারলেনে উন্নীত করা হবে। এছাড়া প্রকল্পের আওতায় ২৬টি সেতু (২৪টি সম্পন্ন), ৬০টি কালভার্ট (৫২টি সম্পন্ন), ৩টি ফ্লাইওভার ও ২টি রেলওয়ে ওভারব্রিজ নির্মিত হবে।
মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আগামী ঈদের পূর্বে পঞ্চাশ কিলোমিটার সড়ক চারলেনে উন্নীতকরণসহ সবগুলো সেতু ও কালভার্ট নির্মাণ সমাপ্ত হবে। এছাড়া ফ্লাইওভার ও রেলওয়ে ওভারব্রিজের নির্মাণকাজ আগামী অক্টোবরে শেষ হবে।
এসময় তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, সংসদ সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, সড়ক পরিবহণ ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি মোঃ একাব্বর হোসেন, সংসদ সদস্য মোঃ হাসান ইমাম খান, সানোয়ার হোসেন, খন্দকার আব্দুল বাতেন ও অনুপম শাহজাহান জয়, টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান খান ফারুক, সাধারণ সম্পাদক জোহাহেরুল ইসলামসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
#
ওয়ালিদ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮২০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর : ৮১০
সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণের উদ্যোক্তা ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
                                                 -সমাজকল্যাণমন্ত্রী   
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) :                               
সমাজকল্যণমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, বর্তমান সরকার যে পদ্ধতিতে সাধারণ মানুষকে সুদহীন ঋণ প্রদান করছেন তার সাথে সুদযুক্ত ঋণের কোন সম্পর্ক নেই। এনজিওদের সাথে সরকারি ঋণের পার্থক্য রয়েছে। এতদিন ক্ষুদ্রঋণের মাধ্যমে জনগণের কোন সুবিধা হয়নি বরং বর্তমান সরকারের সুদহীন ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থাই সাধারণ মানুষের মনে দাগ কাটতে সক্ষম হয়েছে। অনেকেই মনে করেন ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা ড. মুহাম্মদ ইউনুছ করেছেন কিন্তু এটি সত্য নয়। ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা ১৯৭৪ সালে প্রথম চালু করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এ কারণে বঙ্গবন্ধুই হচ্ছে ক্ষুদ্রঋণের প্রথম প্রবক্তা।
আজ ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৪নং ওয়ার্ডের কমিউনিটি সেন্টার হলে সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের সুবর্ণ নাগরিক কার্ড বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সমাজকল্যাণমন্ত্রী এ কথা বলেন। সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ, সমাজের অনগ্রসর নাগরিকদের সরকার কর্তৃক বিশেষ সম্মাননা কার্ড প্রদান প্রসঙ্গে নানা বিষয়ে মন্ত্রী আলোচনা করেন। এসময় অনুষ্ঠানে ঢাকা বিভাগীয় সমাজসেবা পরিচালক তপন কুমার সাহার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা ১৫ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ কামাল আহমেদ মজুমদার। 
মন্ত্রী প্রতিবন্ধীদের কার্ড বিতরণ প্রসঙ্গে বলেন, সরকার প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সমাজের বিশেষ ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত করে সম্মানিত করেছেন। তাদেরকে এখন বলা হচ্ছে দেশের সুবর্ণ নাগরিক। সরকার প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য নানা ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতাসহ সমাজে পিছিয়ে পড়া লোকদের জন্য নানাধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বয়স্ক প্রবীণ ব্যক্তিদের জন্য ভাতা ১০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫০০ টাকা করেছেন। প্রতিবন্ধীদের সুরক্ষায় বেশ কিছু আইন প্রণয়ন করেছেন। 
অনুষ্ঠান শেষে সমাজকল্যাণমন্ত্রী সুদমুক্ত ক্ষুদ্রঋণ ও বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের মাঝে সুবর্ণ নাগরিক কার্ড প্রদান করেন।
#
মাইদুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৬০৩ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৮০৯  
নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর সমাবর্তন অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী
নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ পরিপূর্ণ মানুষ হতে হবে
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ) : 
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে আধুনিক জ্ঞান ও প্রযুক্তিতে দক্ষ করে তুলতে হবে, যাতে তারা বিশ্বের যেকোন জায়গায় প্রতিযোগিতায় টিকতে পারে। একইসাথে তাদেরকে ভাল মানুষ হতে হবে। জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে গড়ে উঠতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রী আজ রাজধানী নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর ৪র্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতির বক্তৃতায় একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, জঙ্গিবাদ ও মাদকের প্রভাব থেকে শিক্ষার্থীদের দূরে রাখতে শিক্ষক-অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে সচেতন হতে হবে। কারণ জঙ্গিবাদ ও মাদক দেশ-জাতি স্থিতিশীলতার জন্য এক হুমকি।
মন্ত্রী আরো বলেন, স্থিতিশীল উন্নয়ন নিশ্চিত করতে বহুমাত্রিক শিক্ষা কার্যক্রমের সাথে শিক্ষার্থীদেরকে সম্পৃক্ত করার যথোপযুক্ত পরিকল্পনা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর থাকতে হবে। এ জন্য বিষয় বাছাই, শিক্ষাক্রম উন্নয়ন, শিক্ষাদানের পদ্ধতি অব্যাহতভাবে উন্নত ও যুগোপযোগী করতে হবে। নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ আশকোনা দক্ষিনখানে নিজস্ব ক্যাম্পাসে স্থানান্তরিত হওয়ায় শিক্ষামন্ত্রী কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান। জনগণের আর্থসামাজিক অবস্থা বিবেচনা করে শিক্ষার্থীদের ভর্তি ও টিউশন ফিসহ সকল প্রকার ব্যয় একটি সীমা পর্যন্ত নির্ধারিত রাখতে তিনি আহ্বান জানান। ব্যবসা ও মুনাফার চিন্তা ত্যাগ করে জনকল্যাণে, সেবার মনোভাব ও শিক্ষার জন্য অবদান রাখার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগিয়ে আসার জন্য শিক্ষামন্ত্রী আহ্বান জানান।  
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ এবং উপাচার্য প্রফেসর ড. আনোয়ার হোসেন বক্তব্য রাখেন। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান। 
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে ৫ হাজার ৮৮১ জন শিক্ষার্থীকে ¯œাতক ও ¯œাতকোত্তর ডিগ্রী প্রদান করা হয়। ভাল ফলাফলের জন্য ৪ জন গ্রাজুয়েটকে চ্যান্সেলর পদক ও ৫ জনকে ভাইস চ্যান্সেলর পদক প্রদান করা হয়।
#
আফরাজুর/অনসূয়া/সুবর্ণা/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১৬০০ ঘন্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                  নম্বর : ৮০৮
শেখ রাসেল কোমল অনুভূতি দিয়ে ভালোবেসেছিল এদেশকে   
        -কৃষিমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) :
শেখ রাসেল আজ বাংলার শিশু, কিশোর, তরুণদের ভালবাসার নয়নমণি। মানবিক চেতনাসম্পন্ন মানুষেরা শেখ রাসেলের হারানোর বেদনাকে হৃদয়ে ধারণ করে বাংলার প্রতিটি শিশু কিশোর তরুণের মুখে হাসি ফোটাতে বদ্ধপরিকর। বঙ্গবন্ধুর খুব প্রিয় ব্যক্তি ছিলেন দার্শনিক বার্ট্রান্ড রাসেল। তার নামেই নিজের সবচেয়ে ছোট সন্তানের নাম রাখেন রাসেল। শেখ রাসেল তার কোমল অনুভূতি দিয়ে ভালোবেসেছিল এদেশকে।
কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী আজ ঢাকায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এন এস সি টাওয়ার অডিটোরিয়ামে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের ৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, অনন্য মেধাসম্পন্ন শেখ রাসেল বেঁচে থাকলে হতে পারতো জাতির আরেক মহানায়ক। হয়তো ইতিহাসের ভাষায় তাঁকে আমরা জানতাম বাঙ্গালীর ঐক্যের প্রতীক, দেশের সফল রাষ্ট্রপ্রধান হিসাবে। পিতা মুজিবের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়নের মধ্যদিয়ে বাঙ্গালী জাতি ইতিপূর্বেই তার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারতো শেখ রাসেলের নেতৃত্বে। 
মন্ত্রী আরো বলেন, শেখ রাসেল ১৯৬৪ সালের ১৮ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি বিজড়িত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বর্তমান বঙ্গবন্ধু ভবনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির মেধাবী ছাত্র ছিলেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মস্বীকৃত খুনিরা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর সর্বকনিষ্ঠ সন্তান শেখ রাসেলকে হত্যা করে বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকার নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের অপচেষ্টা শতভাগ ব্যর্থ হয়েছে। শহিদ শেখ রাসেল আজ বাংলাদেশের শিশু-কিশোর, তরুণ, শুভবুদ্ধিবোধ সম্পন্ন মানুষদের কাছে ভালোবাসার নাম। অবহেলিত, পশ্চাৎপদ, অধিকার বঞ্চিত শিশুদের আলোকিত জীবন গড়ার প্রতীক হয়ে গ্রাম-গঞ্জ-শহর তথা বাংলাদেশের বিস্তীর্ণ জনপদ লোকালয়ে শেখ রাসেল আজ এক মানবিক স্বত্ত্বায় পরিণত হয়েছেন।  
মাহমুদু-উস-সামাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে শেখ রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদের সাংগঠনিক সচিব কে এম শহিদ উল্লাহ এবং প্রচার সম্পাদক রাশেদুল হক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।  
#
গিয়াস/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫৪২ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ৮০৭
গণহত্যা দিবসে সারাদেশে ১ মি. ব্ল্যাক-আউট কর্মসূচি পালিত হবে
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) :
গণহত্যা দিবস উপলক্ষে ২৫ মার্চ সারাদেশে ১ মিনিটের জন্য প্রতীকী ব্ল্যাক-আউট কর্মসূচি পালন করা হবে।
জাতীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২৫ মার্চ রাত ৯ টা-৯.০১ মি. পর্যন্ত একমিনিট সারাদেশে (কেপিআই/জরুরি স্থাপনা ব্যাতীত) ব্ল্যাক-আউট কর্মসূচি পালন করা হবে। 
উক্ত কর্মসূচি পালনের জন্য মন্ত্রণালয়/বিভাগ/অধিদপ্তর/সংস্থাকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানানো হয়েছে। সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে।
#
অনসূয়া/শহিদ/সুবর্ণা/শামীম/২০১৮/১৪৪৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                       নম্বর : ৮০৬
কৃষিজমি সুরক্ষায় সকল উদ্যোগ নেয়া হয়েছে
                                  -গণপূর্ত মন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) :
কৃষিজমি সুরক্ষায় সরকার সকল ধরণের উদ্যোগ গ্রহণ করছে। সপ্তম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনায় ২০২০ সালের মধ্যে জমির উপরিভাগের মাটি থেকে ইট তৈরি সম্পূর্ণ বন্ধ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে। কৃষিজমিতে শিল্পকারখানা স্থাপন এবং বাড়িঘর নির্মাণ বন্ধ করতে নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে।
আজ সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশের দুর্যোগপ্রবণ গ্রামীণ এলাকার বাড়িঘর নির্মাণ সংক্রান্ত প্রমিত নির্দেশনার প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন একথা বলেন। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এ নির্দেশনার মোড়ক উন্মোচন করেন।
মন্ত্রী বলেন, হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এইচবিআরআই) ইটের বিকল্প হিসেবে বালি ও পলিমাটির ব্লক নির্মাণ করেছে। এর ব্যবহার বাড়াতে হবে। ইমারত নির্মাণ বিধিমালায় এইচবিআরআই উদ্ভাবিত ব্লক ও নির্মাণ উপকরণ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। পরিবারের সদস্যসংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই কৃষিজমিতে বাড়িঘর নির্মাণ করছে। অনেকেই কৃষিজমিতে শিল্পকারখানা স্থাপন করছে। এ অবস্থা চলতে থাকলে ভবিষতে দেশ খাদ্যসংকটে পড়বে। কৃষিজমিতে বাড়িঘর নির্মাণের পরিবর্তে পৈত্রিক ভিটায় পাঁচতলা বা ছয়তলা ভবন নির্মাণ করে একই জমিতে অনেক পরিবারের বসবাস করা সম্ভব বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী বলেন, দুর্যোগপ্রবণ এলাকার বাড়িঘর মজবুত কাঠামোতে তৈরি করতে হবে। যাতে প্রাকৃতিক দুর্যোগে এসব বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অনেকেই শহরে চলে আসে। এরা শহরে এসে বস্তিতে আশ্রয়গ্রহণ করে। এসব বস্তিতে মানুষ অত্যন্ত মানবেতরভাবে জীবনযাপন করে। বস্তিতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে বসবাস করতে তাদের অনেক টাকা ব্যয় করতে হয়। এসব টাকা এক শ্রেণির অসাধু ব্যক্তিদের পকেটে যায়। এ কারণে সরকার বস্তিবাসীদের জন্য ১০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে ৫৫০টি ফ্ল্যাটের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে। অল্পভাড়ার বিনিময়ে বস্তিবাসীরা এসব ফ্ল্যাটে বসবাস করার সুযোগ পাবে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের পরিচালক খালিদ মাহমুদের সভাপতিত্বে হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক আবু সাদেক ও অংশিদার সংগঠন ফ্রেন্ডশিপের কাজী এমদাদুল হক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। 
#
কিবরিয়া/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫১০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                       নম্বর : ৮০৫
স্টিফেন হকিং এর মৃত্যুতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রীর শোক 
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ ) :
বিশ্ববিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী এবং মহাকাশবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং এর মৃত্যুতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। 
মন্ত্রী আজ এক শোকবার্তায় বলেন, মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য ‘বিগ ব্যাং থিউরির’ প্রবক্তা স্টিফেন হকিং ছিলেন বর্তমান সময়ের সেরা পদার্থবিজ্ঞানী। তাঁর অধ্যবসায়, প্রতিভা এবং জীবনসংগ্রাম ছিল অতুলনীয়। তিনি বিশ্বব্যাপী মানুষের কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
#
কামরুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১২২১ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৮০৪ 
ত্রিভুবন বিমানবন্দরে বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের স্মরণে আগামীকাল রাষ্ট্রীয় শোক 
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ) : 
গত ১২ মার্চ সোমবার নেপালের ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় আকস্মিক বিমান দুর্ঘটনায় বাংলাদেশের বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস বাংলার বিএস ২১১ নম্বর ফ্লাইটটি বিধ্বস্ত হয়ে মর্মান্তিকভাবে নিহত দেশি-বিদেশি ৫১ জন আরোহীর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা এবং তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা ও সহমর্মিতা প্রকাশের লক্ষ্যে আগামীকাল ১৫ মার্চ বৃহস্পতিবার একদিনের রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের শোক পালন করা হবে।
উক্ত দিবসে বাংলাদেশের সকল সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্ত্বশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান/ভবনসমূহে এবং বিদেশস্থ বাংলাদেশ মিশনসমূহে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকবে। আজ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে।   
#
অনসূয়া/শহিদ/আসমা/২০১৮/১২৩০ ঘন্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৮০৩ 
বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ মার্চ) : 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“প্রতিবছরের মতো এবারও বাংলাদেশে ১৫ মার্চ বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। এ উপলক্ষে আমি সংশ্লিষ্ট সকলকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।
এবারের প্রতিপাদ্য ‘ডিজিটাল বাজার ব্যবস্থায় অধিকতর স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিতকরণ’ যথার্থ ও সময়োপযোগী হয়েছে বলে আমি মনে করি।
আমাদের সরকার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ প্রণয়ন করেছে যা দেশের ভোক্তাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আইন। আমরা ডিজিটাল বাজার ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ নিয়েছি। ডিজিটাল বাজার ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা আনয়ন ও তার স্থায়িত্বদানে সরকারের বিভিন্ন সংস্থা কাজ করে যাচ্ছে। একটি স্বচ্ছ ও ন্যায্য ডিজিটাল বাজার ব্যবস্থা পণ্য ও সেবার মান নিশ্চিতকরণের জন্য খুবই জরুরি। এ বিষয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে এবং আগামীতে তা অব্যাহত থাকবে বলে আমি আশা করি।    
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণের সুফল প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিষ্ঠার সাথে যথাযথ ভূমিকা রাখবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।  
বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস-২০১৮ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/শহিদ/জসীম/আসমা/২০১৮/১২৩০ ঘন্টা 
তথ্যববিরণী                                                                                        নম্বর : ৮০২  
বশ্বি ভোক্তা অধকিার দবিসে রাষ্ট্রপতরি বাণী   
ঢাকা, ৩০ ফাল্গুন (১৪ র্মাচ) :    
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামদি বশ্বি ভোক্তা অধকিার দবিস উপলক্ষে নম্নিোক্ত বাণী প্রদান করছেনে :   
"১৫ র্মাচ বশ্বি ভোক্তা অধকিার দবিস। দবিসটি উপলক্ষে আমি ভোক্তাসাধারণকে জানাই আন্তরকি শুভচ্ছো ও অভনিন্দন। 
ভোক্তা অধকিার একটি র্সাবজনীন অধকিার। জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমানরে স্বপ্নরে সোনার বাংলা গড়তে সকল নাগরকিরে জন্য সমভাবে প্রযোজ্য র্সাবজনীন এ অধকিার প্রতষ্ঠিা অত্যন্ত গুরুত্বর্পূণ। ভোক্তা অধকিার নশ্চিতি করতে সরকার ভোক্তা অধকিার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ প্রণয়ন করছে।ে জনবান্ধব এ আইনরে যথাযথ বাস্তবায়নে প্রয়োজন জনপ্রতনিধি,ি প্রজাতন্ত্ররে র্কমচারী ও জনগণরে সম্মলিতি প্রচষ্টো। সরকাররে নরিলস প্রচষ্টোয় বাংলাদশে র্বতমানে ডজিটিাল বাজার ব্যবস্থার সুফল ভোগ করছ।ে ভোক্তা সাধারণরে অভযিোগ গ্রহণ ও প্রতকিাররে ক্ষত্রেে ই-মইেল ও সামাজকি যোগাযোগ মাধ্যমরে সহায়তা নয়ো হচ্ছ।ে  এ প্রক্ষেতিে বশ্বি ভোক্তা অধকিার দবিসরে এ বছররে প্রতপিাদ্য ‘ডজিটিাল বাজার ব্যবস্থায় অধকিতর স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতা নশ্চিতিকরণ’ অত্যন্ত তাৎর্পযর্পূণ ও সময়োপযোগী হয়ছেে বলে আমি মনে কর।ি  
দশেরে ১৬ কোটি জনগণরে সবাই ভোক্তা। পণ্য ক্রয়-বক্রিয় ও সবো প্রদানে যে কোনো অনয়িম মানুষরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রায় প্রভাব ফলে।ে তাই দশেরে আপামর জনসাধারণরে অধকিার রক্ষায় বদ্যিমান আইনরে যথাযথ প্রয়োগে ভোক্তা অধকিার সংরক্ষণ অধদিপ্তর অধকিতর গুরুত্ব দবিে বলে আশা কর।ি পণ্য ও সবোর মান নশ্চিতিকরণে এ অধদিপ্তর আগামীতে আরো বশেি তৎপর হবে বশ্বি ভোক্তা অধকিার দবিসে এটাই সকলরে প্রত্যাশা।
খোদা হাফজে, বাংলাদশে চরিজীবী হোক।"
#
হাসান/অনসূয়া/জসীম/রজ্জোকুল/আসমা/২০১৮/১২৩০ ঘণ্টা  
Todays handout (6) (5).docx