Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ নভেম্বর ২০১৮

তথ্যবিবরণী ২৭/১১/২০১৮

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ৩১৯০
বিশ্ব ফিল্ম আর্কাইভ কংগ্রেস ঢাকা ২০২১
তথ্যসচিবের সাথে আন্তর্জাতিক ফিল্ম আর্কাইভ ফেডারেশনের প্রতিনিধিদের বৈঠক
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :
তথ্যসচিব আবদুল মালেক বলেছেন, ২০২১ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য বিশ্ব ফিল্ম আর্কাইভ কংগ্রেস সফল করার জন্য সরকার সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। 
আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে ঢাকা সফররত আন্তর্জাতিক ফিল্ম আর্কাইভ ফেডারেশনের (ফিয়াফ) এর দুই প্রতিনিধি ক্রিস্টোফি ডুপিন ও শিভেন্দ্র সিং-এর সাথে বৈঠকে সচিব একথা বলেন। তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আজহারুল হক, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন অর রশীদ এবং ফিল্ম আর্কাইভের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক আজিজুর রহমানসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। 
তথ্যসচিবের সঙ্গে আলাপকালে প্রতিনিধিদল জানায়, ২০২১ সালে ১২ এপ্রিল থেকে পবিত্র রমজান শুরু হবে বিধায় রমজান শুরুর পর্যাপ্ত সময় পূর্বে সম্মেলন শেষ করা সংগত হবে। এমতাবস্থায়, ২৮ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল  সম্মেলন আয়োজনের প্রস্তাব করে তারা। সচিব আবদুল মালেক প্রস্তাবটি তথ্যমন্ত্রীর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার পর চূড়ান্ত হবে বলে জানান। 
সচিব আব্দুল মালেক এসময় আমন্ত্রিত বিদেশি অতিথিদের বিমান বন্দরে অভ্যর্থনা জানাবার জন্য একটি পৃথক ডেস্ক স্থাপন, সাশ্রয়ীমূল্যে হোটেল সুবিধের জন্য অগ্রিম হোটেল বুকিং এবং ফিল্ম আর্কাইভের পরিচিতি বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে ‘ফিল্ম আর্কাইভে ভার্চ্যুয়াল ভ্রমণ’ ওয়েবসাইটে তুলে ধরার জন্য আর্কাইভ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। 
ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অভ্ ফিল্ম আর্কাইভস (ফিয়াফ) সচিবালয়ের সিনিয়র এডমিনিস্ট্রেটর ক্রিস্টোফি ডুপিন (ঈযৎরংঃড়ঢ়যব উঁঢ়রহ) এবং ফিয়াফ নির্বাহী পরিষদের সদস্য ও ভারতের ফিল্ম হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক শিভেন্দ্র সিং (ঝযরাবহফৎধ ঝরহময) তাদের তিনদিনের ঢাকা সফরে সোমবার ২৬ নভেম্বর বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ভবন ও রাজধানীর বিভিন্ন হোটেল পরিদর্শন করেছেন। বিশ্বমানের ফিল্ম আর্কাইভের নবনির্মিত ভবনের অবকাঠামোগত সুবিধাদি দেখে তারা উচ্ছ্বসিত হয়ে ভবনটিকে ফিয়াফ কংগ্রেস আয়োজনের জন্য আদর্শ স্থাপনা বলে অভিহিত করেন। তারা বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ভবনে ৩০০ আসনের প্রজেকশন হল, ১২০ আসনের সেমিনার হল এবং ৫০০ আসনের মাল্টি-পারপাস অডিটোরিয়াম এবং সংলগ্ন স্পেস পরিদর্শন করে এ ভবনে ফিয়াফ কংগ্রেস আয়োজনের প্রস্তাব করেন। 
উল্লেখ্য, মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ২০২১ সালে ঢাকায় ফিয়াফ সম্মেলন আয়োজনের লক্ষ্যে গত কয়েক বছর যাবৎ বাংলাদেশ প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছিল। চলতি বছর প্রাগে অনুষ্ঠিত ফিয়াফের ৭৪তম কংগ্রেসে ভোটাভুটির মাধ্যমে বাংলাদেশ আয়োজক দেশ হিসেবে নির্বাচিত হয়। আন্তর্জাতিক এ সম্মেলনে বিশ্বের ৭৫টি দেশের ৮৯টি পূর্ণ সদস্য এবং ৭৬টি সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করবেন বলে আশা করা যাচ্ছে। ইতিপূর্বে ২০১৮ সালে চেক প্রজাতন্ত্রের প্রাগে, ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলেসে, ২০১৬ সালে ইতালিতে, ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ায় ফিয়াফ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ফিয়াফ সম্মেলন সফলভাবে ঢাকায় অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে ইতোমধ্যেই একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির প্রথম সভা ১৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। 
বিশ্বের ফিল্ম ঐতিহ্যকে সংরক্ষণ ও পারস্পরিক বিনিময় তথা সহেযাগিতার লক্ষ্যে ১৯৩৮ সালে ফিয়াফ প্রতিষ্ঠিত হয়। চলতি বছর ফিয়াফ ৮০তম বর্ষে পদার্পণ করেছে। এদিকে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ১৯৭৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮০ সালে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ফিয়াফের সদস্যপদ লাভ করে। চলতি বছর ১৭ মে সংস্থাটি ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করেছে। বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ নিয়মিতভাবে ফিয়াফ কংগ্রেসে অংশগ্রহণ করে থাকে। ফিয়াফের এশিয়ার সদস্যদেশগুলো হলো: বাংলাদেশ, ভারত, জাপান, চীন, তাইওয়ান, দক্ষিণ কোরিয়া, ইরান, তুরস্ক, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মঙ্গোলিয়া, উত্তর কোরিয়া ও ইসরায়েল।
#
 
আকরাম//মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ৩১৮৯  
 
চতুর্দশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশ
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) কর্তৃক বিগত ৮ ও ৯ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে গৃহীত চতুর্দশ শিক্ষক নিবন্ধন লিখিত পরীক্ষায় ১৯ হাজার ৮৬৩ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হন। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মধ্যে স্কুল-২ পর্যায়ের  ৫৬৫ জন, স্কুল পর্যায়ের ১৪ হাজার ৪৫৯ জন এবং কলেজ পর্যায়ের ৩ হাজার ৬৮৫ জনসহ মোট  ১৮ হাজার ৭০৯ জন মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের চূড়ান্ত ফলাফল আজ বিকাল ৩ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়।
স্কুল-২ পর্যায়ে  পুরুষ ৪০৭ জন ও মহিলা  ১৪৭ জনসহ মোট ৫৫৪ জন,  স্কুল পর্যায়ে পুরুষ ৯ হাজার ৬৬২ জন ও মহিলা ৪ হাজার ৫১৬ জনসহ মোট ১৪ হাজার ১৭৮ জন এবং কলেজ পর্যায়ে পুরুষ ২ হাজার ৭৭ জন ও মহিলা ১ হাজার ৫০৩ জনসহ মোট ৩ হাজার ৫৮০ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। চূড়ান্তভাবে সর্বমোট ১৮ হাজার ৩১২ জন প্রার্থী চতুর্দশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। উল্লেখ্য, চতুর্দশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় স্কুল পর্যায়ে ২৩টি, স্কুল-২ পর্যায়ে ২৩টি এবং কলেজ পর্যায়ে ৩৫টিসহ সর্বমোট ৮১টি বিষয়ে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়।
পরীক্ষার ফলাফল যঃঃঢ়://হঃৎপধ.মড়া.নফ এবং যঃঃঢ়://হঃৎপধ.ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে। এছাড়া টেলিটক বিডি লিঃ কর্তৃক কৃতকার্য প্রার্থীদের ফলাফল ঝগঝ-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
#
 
আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ৩১৮৮ 

ডাক বিভাগের ইডি কর্মচারীদের সম্মানী ভাতা ৭৭ শতাংশ বৃদ্ধি 

ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :
বাংলাদেশ  ডাক বিভাগের  অবিভাগীয় (ইডি) কর্মচারীদের মাসিক সম্মানী ভাতা ৭৭ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে। ডাক বিভাগের ২৩ হাজার ২১ জন ইডি কর্মচারী এই সুবিধা পাবেন। সম্মানী পুনঃনির্ধারণের ফলে ইডিএসপিএম পদমর্যাদার সম্মানী বর্তমান ৩ হাজার ৩শ’ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৫ হাজার ৮৪১, ইডিএ পদমর্যাদার কর্মচারীদের ২ হাজার ৫২০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪ হাজার ৪৬০টাকা, ইডিডিএ পদমর্যাদার কর্মচারীদের ২ হাজার ৪৬০ টাকা থেকে  বৃদ্ধি পেয়ে ৪ হাজার ৩৫৪ টাকা, ইডিএমসি পদমর্যাদার কর্মচারীদের 
২ হাজার ৩৬০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেযে ৪ হাজার ১৭৭ টাকা এবং অন্যান্য ইডি কর্মচারীদের ২ হাজার ২৬০ টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৪ হাজার টাকায় উন্নীত হয়েছে। গড়ে পাঁচ ক্যাটেগরির কর্মচারীদের সম্মানী ভাতা বৃদ্ধির এ হার ৭৭ শতাংশ। 
দীর্ঘ তিন মাস যাচাই বাছাই শেষে গত ২৫ নভেম্বর এ আদেশ জারি করা হয়েছে।  ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার ডাক বিভাগের অবিভাগীয় এসব কর্মচারীদের সম্মানী বৃদ্ধিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি  আজ এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, সমাজের পশ্চাদপদ জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মহানুভবতা  দুনিয়াব্যাপী সমাদৃত। মানবতার প্রতি তাঁর ভূমিকা তাঁকে ‘মাদার অভ হিউম্যানিটি’ উপাধিতে ভূষিত করেছে। 
২০০৯ সালে সরকার গঠনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অবিভাগীয় ডাক কর্মচারীদের সম্মানী ২০১৩ ও ২০১৬ সালে আরো দুই দফা বৃদ্ধি করেছিলেন। এর আগে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ইডি কর্মচারীদের সর্বোচ্চ ও সর্বনি¤œ সম্মানী ছিল যথাক্রমে ৯৭৮ ও ৬৭৪ টাকা। ১৯৭৩ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইডি কর্মচারীদের সম্মানী ৮৫ টাকা থেকে ১৩০ টাকায় উন্নীত করেন। ১৯৯৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইডি কর্মচারীদের সর্বোচ্চ সম্মানী ৮৮৯ টাকায় উন্নীত করেন। 
মোস্তাফা জব্বার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গ্রামীণ ডাকঘরকে পোস্ট ই-সেন্টারে রূপান্তরিত করেছেন। রূপান্তরিত এ সকল ডিজিটাল গ্রামীণ ডাকঘর পরিচালনায় ইডি কর্মচারীদের ডিজিটাল উপযোগী করে গড়ে তোলার জন্য সংশ্লিষ্টদের তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ  দেন। তিনি বলেন, ডিজিটাল উপযোগী মানব সম্পদ গড়ে  তোলার বিকল্প নেই। ঘরে ঘরে যারা চিঠি বিলি করতেন তাদেরকে কম্পিউটারের বাটন টিপে ডিজিটাল পোস্টম্যান কিংবা ডাক হরকরার ভূমিকা পালন করার উপযোগী করার জন্য সরকার সম্ভাব্য সব কিছু করবে।
#

শেফায়েত/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ৩১৮৭   
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ পরীক্ষা ২৯ নভেম্বর শুরু
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ৩য় বর্ষ এবং ২০১৬ সালের (পুরাতন) পরীক্ষা ২৯ নভেম্বর শুরু হবে। সারাদেশের ১ হাজার ৮ শত ১৫টি কলেজের ৬৯৬টি কেন্দ্রে সর্বমোট ২ লাখ ৭৩ হাজার ৫৯৭ জন পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে। 
উল্লেখ্য ২০১৬ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স (পুরাতন) পরীক্ষার্থীদের প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে এবং ২০১৭ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার্থীদের দুপুর ১টা থেকে শুরু হবে। পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে জরুরি প্রয়োজনে কন্ট্রোলরুমের ০১৭০৫১২২০০৮ এবং ০১৭৩২৬৪৬৪৫১ নম্বরে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
#
ফয়জুল/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১৪৪৫ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩১৮৬  
ইথিওপিয়াতে বাংলাদেশ দূতাবাসে ওসধমবং ড়ভ ইধহমষধফবংয শীর্ষক উৎসব পালন   
আদ্দিস আবাবা, ইথিওপিয়া, ২৭ নভেম্বর : 
ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবাতে বাংলাদেশ দূতাবাস গত ২৩ নভেম্বর স্থানীয় একটি হোটেলে ‘ওসধমবং ড়ভ ইধহমষধফবংয’ শীর্ষক উৎসব পালন করে। ইথিওপিয়াতে বাংলাদেশের ইতিবাচক ভাবমূর্তি বিনির্মাণ এবং বাংলাদেশ সরকারের উন্নয়ন কর্মকা- ও অর্জনসমূহ প্রদর্শন, জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণ, স্বদেশের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য তুলে ধরার অব্যাহত প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে বাংলাদেশের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় একটি ১৩ সদস্যবিশিষ্ট সাংস্কৃতিক প্রতিনিধিদল ইথিওপিয়া সফর করে। 
উৎসবে ইথিওপিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী এম্ব্যাসেডর মার্কোস টেকলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া প্রায় ৫০টি দেশের দূতাবাস প্রধান এবং তাদের পরিবার, বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তাবৃন্দ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সরকারি অফিস এবং আফ্রিকান ইউনিয়ন, জাতিসংঘের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাবৃন্দ, ইথিওপিয়ায় বসবাসরত বাংলাদেশি, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ উৎসবে অংশগ্রহণ করেন।    
#
অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৮/১২০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৩১৮৫  
মোহাম্মদ হানিফ এর মৃত্যুবার্ষিকীতে প্রধানমন্ত্রীর বাণী 
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভেম্বর) :
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ নভেম্বর মোহাম্মদ হানিফ এর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচিত সফল মেয়র এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রাক্তন সভাপতি মোহাম্মদ হানিফের দ্বাদশ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। 
মোহাম্মদ হানিফ ছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর। বাঙালির মুক্তি-সনদ ৬-দফা ঘোষণার সময় থেকে তিনি জাতির পিতার একান্ত সহকারী হিসেবে অত্যন্ত একাগ্রতা ও বিশ্বস্ততার সাথে দায়িত্বপালন করেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মহান মুক্তিযুদ্ধসহ স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলন ও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে এই অকুতোভয় নেতা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। 
বিএনপি-জামাত জোট সরকারের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায় স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আমাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা চালায়। সেদিন মোহাম্মদ হানিফ মানবঢাল তৈরি করে আমাকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করেন। মস্তিষ্কসহ তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশে গ্রেনেডের অসংখ্য স্পিøন্টার ঢুকে পড়ে। তিনি মারাত্মকভাবে আহত হন। দীর্ঘ চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হলেও মস্তিস্কের স্পিøন্টার নিয়েই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।  
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা বাংলাদেশের একজন নিবেদিতপ্রাণ, ত্যাগী, পরীক্ষিত এবং দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে মোহাম্মদ হানিফ এদেশের মানুষের হৃদয়ে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় প্রোথিত থাকবেন। 
আমি আশা করি, মোহাম্মদ হানিফের সংগ্রামী জীবন ও কর্ম এ প্রজন্মের রাজনৈতিক কর্মীদেরকে দেশপ্রেম ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করবে। দেশ ও জাতির কল্যাণে আরো নিবেদিত হয়ে সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের ‘সোনার বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে আত্মনিয়োগ করবে। 
আমি মোহাম্মদ হানিফের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি। তাঁর দ্বাদশ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা
 
 
তথ্যববিরণী                                                                                                         নম্বর : ৩১৮৪ 
মোহাম্মদ হানফি এর মৃত্যুর্বাষকিীতে রাষ্ট্রপতরি বাণী    
 
ঢাকা, ১৩ অগ্রহায়ণ (২৭ নভম্বের) :    
 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামদি ২৮ নভেম্বর মোহাম্মদ হানফি এর মৃত্যুর্বাষকিী উপলক্ষে নম্নিোক্ত বাণী প্রদান করছেনে : 
"ঢাকা সটিি র্কপোরশেনরে সাবকে ময়ের এবং ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগরে সভাপতি মোহাম্মদ হানফি এর ১২তম মৃত্যুর্বাষকিীতে আমি তাঁর স্মৃতরি প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
জাতরি পতিা বঙ্গবন্ধু শখে মুজবিুর রহমানরে ঘনষ্ঠি সহচর মোহাম্মদ হানফি ছলিনে বাংলাদশে আওয়ামী লীগরে একজন পরীক্ষতি নতো। সততা, আন্তরকিতা, নষ্ঠিা ও বলষ্ঠি নতেৃত্বরে গুণে রাজনতৈকি জীবনরে প্রতটিি পদে তনিি ছলিনে অত্যন্ত সফল। তনিি ছলিনে বঙ্গবন্ধুর আর্দশরে একনষ্ঠি অনুসারী। বঙ্গবন্ধুর হাত ধরে তনিি রাজনীততিে প্রবশে করনে। সারাজীবন বঙ্গবন্ধুর আর্দশে অবচিল থকেে বাংলাদশে আওয়ামী লীগরে একজন সংগ্রামী নতো হসিবেে তনিি আমৃত্যু জনগণরে কল্যাণে কাজ করে গছেনে। আমাদরে স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তযিুদ্ধসহ বাঙালরি প্রতটিি আন্দোলন-সংগ্রামে মোহাম্মদ হানফি গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা পালন করনে। নীতি ও আর্দশরে সাথে তনিি ছলিনে সবসময় আপােশহীন। 
মোহাম্মদ হানফি ছলিনে একজন সৎ ও ন্যায়নষ্ঠি রাজনীতবিদি। কোন ধরনরে প্রলোভন তাঁকে কখনো আর্দশ থকেে বচ্যিুত করতে পারনে।ি তনিি ছলিনে দুঃখী মানুষরে আপনজন। মানুষ বঁেচে থাকে র্কমরে মাধ্যম।ে মোহাম্মদ হানফিও তাঁর র্কমরে মাধ্যমে জনগণরে হৃদয়ে চরিদনি বঁেচে থাকবনে। 
আমি মোহাম্মদ হানফিরে ১২তম মৃত্যুর্বাষকিীতে তাঁর বদিহেী আত্মার মাগফরোত কামনা কর।ি 
খোদা হাফজে, বাংলাদশে চরিজীবী হোক।"
#
 
হাসান/অনসূয়া/জসীম/সলেনিা/আসমা/২০১৮/১১০০ ঘণ্টা  
Todays handout (5).docx