Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৯ অক্টোবর ২০২৩

তথ্যবিবরণী ৯ অক্টোবর ২০২৩

Handout                                                                                                            Number : 1225

New UNHCR Country Representative Presents Credentials to Foreign Minister

Dhaka, 9 October:

            The new country representative of UNHCR to Bangladesh, Sumbul Rizvi, has presented her credentials to Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen at the Ministry of Foreign Affairs in Dhaka today. 

            Foreign Minister welcomed the new country representative to Bangladesh and assured her of necessary supports of the Government in executing her duties. He appreciated the persistent engagement of UNHCR in rendering the humanitarian operations for the Rohingyas temporarily sheltered in Bangladesh as well as for the host community. 

            Foreign Minister highlighted the innumerable challenges Bangladesh has been facing in hosting for than 1.2 million forcibly displaced Myanmar nationals (Rohingya) in Bangladesh. Noting that a single Rohingya could not be repatriated to Myanmar in the last six years, Dr. Momen cautioned that their prolonged stay in Bangladesh may pose threats to the security of the region and beyond. He called upon UNHCR and other UN agencies having presence in Myanmar to work with the Myanmar government towards creating conducive environment in Rakhine.

            The UNHCR Representative expressed her gratitude to Bangladesh for its continued cooperation to UNHCR. Underscoring the need for repatriation of the Rohingyas temporarily sheltered in Bangladesh, she mentioned that the UNHCR would continue its sincere efforts in maintaining the humanitarian response to the Rohingyas. She concurred with the Foreign Minister that the Rohingya issue must remain at the top of the global agenda. She also agreed with Dr. Momen that concerted and meaningful efforts by the international community were required for ensuring sustainable repatriation of displaced Rohingya people.

#

Mohsin/Pasha/Sanjib/Joynul/2023/2225hour

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ১২২৪

সার্বিক ডাক ব্যবস্থা ডিজিটাইজ করার কাজ চলছে

                            --- ডাক ও টেলিযোাগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ আশ্বিন (৯ অক্টোবর):

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, আমাদের বড় চ্যালেঞ্জ ছিল চিঠিপত্রের যুগ শেষ হওয়ায় দুর্দশাগ্রস্ত ডাক সার্ভিসকে একটি ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়া। ইতোমধ্যে সেটি অনেকটা পেরেছি। ডাকঘরকে স্মার্ট বাংলাদেশ যুগের উপযোগী করে গড়ে তুলতে সার্বিক ডাক ব্যবস্থা ডিজিটাইজ করার কাজ চলছে। মেইলিং ব্যবস্থা উন্নয়নের মাধ্যমে ইতোমধ্যে হিমায়িত খাবার থেকে শুরু করে রান্না করা খাবারও পৌঁছে দেওয়ার মতো দুরূহ কাজটিও ডাকঘর শুরু করেছে। ডাকঘর ডিজিটাল কমার্সের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ডাকঘরকে একটা নির্ভরযোগ্য সেবা প্রতিষ্ঠানে পরিণত করতে সরকার বদ্ধপরিকর।

            মন্ত্রী আজ ঢাকায় জিপিও মিলনায়তনে বিশ্ব ডাক দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে ডাক অধিদপ্তর আয়োজিত আলোচনা সভা এবং পত্র লিখন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তরুণ কান্তি সিকদার এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব জিনাত আরা বক্তৃতা করেন।

            মন্ত্রী ডাক ব্যবস্থার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গৃহীত যুগান্তকারী বিভিন্ন উদ্যোগ তুলে ধরে বলেন, ডাকঘরকে স্মার্ট বাংলাদেশ যুগের উপযোগী করে গড়ে তুলতে ডিজিটাল সার্ভিস ডিজাইন ল্যাবের (ডিএসডিএল) প্রস্তাবের আলোকে স্মার্ট ডাকঘর প্রতিষ্ঠায় পরিচালিত সমীক্ষার চূড়ান্ত প্রতিবেদনের ভিত্তিতে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যমেয়াদি ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে ডাক সেবায় ডাকঘরের সমকক্ষ কোন প্রতিষ্ঠান খুঁজে পাওয়া দুরূহ হবে। ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশের এই অগ্রদূত বলেন, দেশব্যাপী ডাকঘরের যে বিশাল অবকাঠামো ও জনবল আছে তা দেশের অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের নেই। মোস্তাফা জব্বার বলেন, জরুরি সেবার আওতায় ডাকঘর একদিনের জন্যও বন্ধ রাখা হয়নি। উপনিবেশ আমলে সৃষ্ট অবকাঠামো কোন অবস্থাতেই বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরের সাথে মিলে না বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ডিজিটাল প্রযুক্তিতে তার ৩৭ বছরের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেন। মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ইউনিভার্সেল পোস্টাল ইউনিয়ন (ইউপিইউ) ও আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের (আইটিইউ) সদস্যপদ লাভ করে। প্রথম এবং দ্বিতীয় শিল্প বিপ্লব মিস করে শত শত বছর প্রযুক্তিতে পশ্চাৎপদ থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ বিশ্বে অনুকরণীয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে আমাদের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে দেশপ্রেমিক প্রতিটি মানুষকে এগিয়ে আসার আাহ্বান জানান মন্ত্রী।

            অনুষ্ঠানে পত্রলিখন প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী বলেন, আমাদের নতুন প্রজন্ম অত্যন্ত মেধাবী। তাদেরকে স্মার্ট বাংলাদেশের উপযোগী মানবসম্পদ হিসেবে গড়ে তুলতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। তিনি বলেন, তরুণরাই হবে স্মার্ট বাংলাদেশের সৈনিক।

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব বলেন, রানারের যুগ শেষ হয়ে গেলেও চিঠির ঐতিহ্য মানুষ আজও মনে রাখে। ডাকঘরকে ইতিহাস - ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রতিষ্ঠান হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের বিকল্প নেই। তিনি ডাক সেবার মানোন্নয়নে সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা সেবার পাশাপাশি গ্রাহকের আস্থা অর্জনে নিরলসভাবে কাজ করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, শ্রীলংকা, ভূটান ও অস্ট্রেলিয়ার ডাক ব্যবস্থা অত্যন্ত ভালো পর্যায়ে থাকলে আমরা কেন পারব না। তিনি ডাক সেবার উন্নয়নে সম্ভাব্য সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস ব্যক্ত করেন। ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাক সেবা যাত্রার ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, কালের বিবর্তনে চিঠির প্রয়োজন শেষ হলেও ডাকের প্রয়োজন রয়েছে। জিনাত আরা বলেন, যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে ডাক সেবা আধুনিকায়ন করতে হবে।

            পরে মন্ত্রী বিশ্ব ডাক দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত পত্রলিখন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

            বিশ্ব ডাক দিবসে এবারের প্রতিপাদ্য ‘আস্থার জন্য ঐক্য: একটি নিরাপদ ও সংযুক্ত ভবিষ্যতের জন্য সহযোগিতা’। ১৮৭৪ সালের ৯ অক্টোবর সুইজারল্যান্ডের বার্ন শহরে ২২টি দেশের প্রতিনিধিদের অংশগ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গঠিত হয় ‘ইউনির্ভাসেল পোস্টাল ইউনিয়ন’। পরে এ সংগঠনের পক্ষ থেকে জাতিসঙ্ঘে উত্থাপিত একটি প্রস্তাব পাসের মাধ্যমে ১৯৬৯ সালের ৯ অক্টোবরকে বিশ্ব ডাক দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

#

শেফায়েত/পাশা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৩/২২১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর : ১২২৩

সারা দেশে বঙ্গবন্ধু বায়োপিক মুক্তিতে তথ্যমন্ত্রীকে হল মালিকদের ধন্যবাদ

ঢাকা, ২৪ আশ্বিন (৯ অক্টোবর):

           দেশব্যাপী সর্বোচ্চ সংখ্যক সিনেমা হলে বঙ্গবন্ধু বায়োপিক ‘মুজিব-একটি জাতির রূপকার’ মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ এবং মন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়েছে চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির নেতৃবৃন্দ।

          আজ সিনেমা হল মালিকদের সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সচিবালয়ে মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে তথ্যমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিয়ে ধন্যবাদ জানান। মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ হুমায়ুন কবীর খোন্দকার এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

          চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির প্রধান উপদেষ্টা সুদীপ্ত কুমার দাস বলেন, ‘বহু প্রতীক্ষিত বঙ্গবন্ধু বায়োপিক সারাদেশে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্তের জন্য আমরা তথ্যমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রণালয়কে অকুণ্ঠ ধন্যবাদ জানাই। এখনকার যে প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধ দেখেনি তারা মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, পাকিস্তানিদের অত্যাচার, রাজাকার ও স্বাধীনতা বিরোধীদের সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা ও বাস্তব উপলব্ধি পাবে, সবার মাঝে আরো দেশপ্রেম জেগে উঠবে।’ সমিতির নেতৃবৃন্দের মধ্যে আমির হামজা, আব্দুল মতিন প্রধান, চান মিয়া, বিল্লাল হোসেন, মাসুদ পারভেজ প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন।

          স্বপ্রণোদিত হয়ে ধন্যবাদ জানাতে আসা সিনেমা হল মালিকদের স্বাগত জানিয়ে মন্ত্রী হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘আমরা যে এই সিনেমা নির্মাণ সমাপ্ত করতে পেরেছি এই জন্য প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই কারণ এই ছবি চিত্রনাট্য থেকে শুরু করে প্রতি ধাপে ধাপে প্রধানমন্ত্রী মনিটর করেছেন, দেখেছেন, পরামর্শ দিয়েছেন। শ্যাম বেনেগাল যদি পরিচালক হন এখানে নির্দেশক হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং স্ক্রিপ্ট রাইটার যদি অতুল তেওয়ারি হয়ে থাকেন তাহলে স্ক্রিপ্ট রাইটারের প্রধান উপদেষ্টাও হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমি একটুও বাড়িয়েও বলছি না, যেটি বাস্তব সেটিই বলছি।’

          বঙ্গবন্ধু বায়োপিক সত্যিকার অর্থে ইতিহাসের একটি দলিল হয়ে দাঁড়াচ্ছে উল্লেখ করে সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কিভাবে খোকা থেকে শেখ মুজিব, শেখ মুজিব থেকে বঙ্গবন্ধু, বঙ্গবন্ধু থেকে জাতির পিতা হলেন সেটিও এই ছবির মধ্যে উঠে এসেছে। ভারতের পুরো টিম আগামীকাল আসছে। এই ছবি মানুষ দেখবে। এই ছবি জাতিকে নাড়া দেবে। আমি হল মালিকদের ধন্যবাদ জানাই, দেশের প্রায় সব ক’টি হলে প্রায় ২শ’ পর্দায় এক সাথে এই ছবি মুক্তি পেতে যাচ্ছে এবং সবাইকে অনুরোধ জানাবো হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখার জন্য।’

আশা করি বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে, বেগম জিয়াও দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবেন’

          এ সময় সাংবাদিকরা ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনি পর্যবেক্ষক দলকে বিএনপি বলেছে- এ সরকারের অধিনে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে না’ এ নিয়ে প্রশ্ন করলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি এই কথা বারবার বলে আসছে, ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগেও বলেছিল পরে তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল। আমি আশা করব এবারও তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।’

          তিনি বলেন, 'বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলো কি করলো না সেটির চেয়েও বড় বিষয় হচ্ছে জনগণ অংশগ্রহণ করলো কি না। বিএনপি ও তার মিত্ররা যদি নির্বাচন বর্জনও করে, জনগণের অংশগ্রহণে একটি আন্তর্জাতিকমানের নির্বাচন বাংলাদেশে যথা সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।’

          বিএনপি নির্বাচনে আসুক সরকার তা চায় কি না এ প্রশ্নে হাছান বলেন, ‘আমরা চাই তারা নির্বাচনে আসুক, সে জন্যই আমরা তাদের বারংবার আহ্বান জানাচ্ছি। কিন্তু তারা “নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা”র মতো বলে যে, নির্বাচনের পরিবেশ নাই এ জন্য আমি নাচবো না অর্থাৎ নির্বাচনে অংশ নেবো না। তারা যদি এতো জনপ্রিয়ই হয়, নির্বাচনে আসুক।'

          মন্ত্রী বলেন, 'আর আমাদের সংবিধান অনুযায়ী, স্বচ্ছ নির্বাচনি আইন অনুযায়ী নির্বাচনকালীন তো সরকারের কার্যত কোনো ক্ষমতা থাকে না, একজন কনস্টেবল বা এসি ল্যান্ড বদলির ক্ষমতাও থাকে না। এই ব্যবস্থার ওপর যদি তাদের আস্থা না থাকে, তাদের আসলে দেশ, সমাজ, রাষ্ট্র কোনো কিছুর ওপর আস্থা নেই। দেশের ওপর আস্থা না থাকার কারণেই তো মির্জা ফখরুল সাহেব বলেন- পাকিস্তানই ভালো ছিলো।’

           বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘আমি মহান স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করি, বেগম জিয়া যেন বারংবারের মতো দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন। অতীতেও যখন বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ হয়েছিলেন তখনই বিএনপি বলেছিল এবং তখনও মেডিকেল টিম একই ধরনের ব্রিফ করেছিল যে, বেগম জিয়ার মৃত্যুঝুঁকি রয়েছে, বিদেশে না নিলে তাকে বাঁচানো যাবে না। কিন্তু স্রষ্টার কৃপায় বাংলাদেশের চিকিৎসদের মেধাবী চিকিৎসা, সেবা শুশ্রুষায় তিনি প্রতিবারই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।’

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বেগম জিয়া যাতে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবা পান সে জন্য সরকার আন্তরিক এবং যতো ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন সেটি করছে। দেশের সবচেয়ে ভালো একটি হাসপাতালে তার ইচ্ছা অনুযায়ী তিনি চিকিৎসা নিচ্ছেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে এটিও বলা হয়েছে, যদি কোনো বাইরের ডাক্তারও আনার প্রয়োজন পড়ে তারা আনতে পারেন। আর বিদেশ পাঠানো সেটি আদালতে এখতিয়ার। যদি তাদের সেটাই করতে হয় তাহলে তারা আদালতে শরণাপন্ন হতে পারেন।’

#

আকরাম/পাশা/রফিকুল/জয়নুল/২০২৩/১৯৪০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ১২২২

তিনশ’ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে চায় বাংলাদেশ

                  --বাণিজ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ আশ্বিন (৯ অক্টোবর) :

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ২০৪১ সালের মধ্যে রপ্তানি আয় ৩ শ’ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে চায় বাংলাদেশ। এ লক্ষ্য অর্জনে দেশের রপ্তানি খাতকে বহুমুখীকরণ করতে সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে তা বাস্তবায়নে নিরলসভাবে কাজ করছে।

আজ রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে ‘চতুর্থ বাংলাদেশ লেদার ফুটওয়্যার এন্ড লেদারগুডস ইন্টারন্যাশনাল সোর্সিং শো’-ব্লিস-২০২৩ উপলক্ষ্যে লেদার গুডস এন্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফেকচারার্স এন্ড এক্সপোর্টার্স এসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশ (এলএফএমইএবি) আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে প্রভাবতি করার অন্যতম হাতিয়ার রপ্তানি বহুমুখীকরণ। বাংলাদেশ বর্তমানে এশিয়ার অন্যতম রপ্তানিমুখী দেশ হিসেবে বিশ্ববাজারে আবির্ভূত হয়েছে। রপ্তানিমুখী প্রবৃদ্ধি সুসংহতকরণ এবং রপ্তানি বহুমুখীকরণের লক্ষ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিদেশি ক্রেতা-ব্র্যান্ডস ও বিনিয়োগকারীদরে আকৃষ্ট করতে উদ্ভাবনী নীতি প্রণয়ন ও ব্যবসাবান্ধব নীতি সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি আয়কারী চামড়া, চামড়াজাত পণ্য  ২০৪১ সালের মধ্যে তিন শো বিলিয়ন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

টিপু মুনশি আরো বলেন, রপ্তানি আয়কে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চামড়াজাত পণ্য  গুরুত্বপূর্ণণ অবদান রেখে চলেছে। বিশ্ববাজারে চামড়াজাত পণ্য সরবরাহের জন্য বাংলাদেশ একটি নির্ভরযোগ্য গন্তব্য হিসেবে দ্রুত স্থান করে নিচ্ছে। বিশ্ববাজারে প্রবেশ করতে পণ্যের আন্তর্জাতিক বাজারে তুলে ধরতে ব্র্যান্ডিংয়ের বিকল্প নেই। ব্লিস-২০২৩ এই লক্ষ্য অর্জনে অসামান্য অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি বলেন, চামড়া ও চামকড়াজাত পণ্যের একটি বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চামড়া শিল্পখাতসহ সকল রপ্তানি শিল্পসমূহের সমান নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে।

মন্ত্রী জানান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় স্থানীয় পণ্যগুলোর আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডিং ও বিপণনে সুনির্দিষ্ট প্রকল্প বাস্তবায়নসহ সময়োপযোগী নানা পদক্ষপে নিয়েছে। এ প্রেক্ষাপটে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং লেদারগুডস এন্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফকেচার্রাস এন্ড এক্সর্পোর্টাস এসোসয়িশেন অভ্ বাংলাদশে আগামী ১২-১৪ অক্টোবর ইন্টারন্যাশনাল কনভনেশ সিটি বসুন্ধরা (আইসিসিবি)-তে চর্তুথ বাররে মতো ‘বাংলাদশে লদোর ফুটওয়্যার এন্ড লদোর গুডস ইন্টারন্যাশনাল সোর্সিং শো-ব্লিস-২০২৩’ এর আয়োজন করতে যাচ্ছে।

উল্লেখ্য, আগামী ১২ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্বোধন ঘোষণা করবেন।

অনুষ্ঠানে লেদার গুডস এন্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফকেচার্রাস এন্ড এক্সর্পোর্টাস এসোসয়িশেন অভ্ বাংলাদশ-এর সভাপতি সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব আব্দুর রহিম খান এবং এলএফএমইএবি-এর উপদেষ্টা মোহাম্মদ সায়ফুল ইসলামসহ অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

#

হায়দার/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২৩/১৮৪৫ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১২২১

জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে একটি পরিপূর্ণ, স্বচ্ছ এবং

যাচাইযোগ্য ডেটাবেইস প্রস্তুতের লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার

                     -- পরিবেশ সচিব

ঢাকা, ২৪ আশ্বিন (৯ অক্টোবর) :

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ বলেছেন, প্যারিস জলবায়ু চুক্তি ২০১৫ অনুযায়ী বাংলাদেশের জ্বালানি, কৃষি, বন, শিল্প প্রভৃতি সেক্টরের জন্য জাতীয় পর্যায়ে নিয়মিত ভিত্তিতে একটি পরিপূর্ণ, স্বচ্ছ এবং যাচাইযোগ্য ডেটাবেইস প্রস্তুত করার লক্ষ্যে কাজ করছে সরকার। গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ, জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং প্রশমন সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহের প্রক্রিয়াকে আরো টেকসই  এবং উক্ত তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে জাতীয় প্রতিবেদন আকারে নির্ভুলভাবে ইউএনএফসিসি-তে দাখিল করার লক্ষ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের সাথে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

 

আজ হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকায় পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন ‘স্ট্রেংথেনিং ক্যাপাসিটি ফর এনভায়রনমেন্টাল এমিশন আন্ডার দ্য প্যারিস এগ্রিমেন্ট ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে পরিবেশ সচিব এসব কথা বলেন।

 

পরিবেশ সচিব ফারহিনা আহমেদ বলেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ, জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজন এবং প্রশমন সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহের কাজ আরো সহজ, ব্যয় সাশ্রয়ী ও যাচাইযোগ্য করার লক্ষ্যে এই প্রকল্পের অধীনে ইতোমধ্যে একটি ওয়েবভিত্তিক বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেইঞ্জ এমআরভি সিস্টেম তৈরি করা হয়েছে যেখানে সংশ্লিষ্ট অংশীজনরা সরাসরি তাঁদের তথ্য-উপাত্ত ইনপুট দিতে পারবেন এবং প্রদানকৃত তথ্য-উপাত্তের আলোকে তৈরি বিশ্লেষণসমূহ পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।

 

পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন এনডিসি। অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোঃ মতিয়ার রহমান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব সঞ্জয় কুমার ভৌমিকসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা কর্মকর্তা ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রতিনিধিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

 

#
 

দীপংকর/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২৩/১৮১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ১২২০

নারীর অগ্রযাত্রা ও ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল

                  --আইসিটি প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ২৪ আশ্বিন (৯ অক্টোবর) :

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন, নারীর অগ্রযাত্রা ও ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে এবং তাঁর সুপরিকল্পনার ফলেই মাত্র সাড়ে ১৪ বছরে আজকে নারীর ক্ষমতায়নে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সবক্ষেত্রে অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে।

 

প্রতিমন্ত্রী আজ আগারগাঁওস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল অডিটোরিয়ামে দেশে নারী উদ্যোক্তা তৈরির লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অধীন ‘হার পাওয়ার প্রকল্প’ এর নারী আইটি সার্ভিস প্রোভাইডার ‘ট্রেনিং অভ্ ট্রেইনারস (টিওটি)’ প্রশিক্ষণ কর্মশালার সমাপনী অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

অনুষ্ঠানে ‘হার পাওয়ার প্রকল্প’ এর প্রকল্প পরিচালক রায়হানা ইসলামের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব মোঃ সামসুল আরেফিন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ মোস্তফা কামাল এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের পরিচালক মোঃ মনির হোসেন বক্তব্য রাখেন।

 

‘হার পাওয়ার প্রকল্প’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া নাম উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শী পাওয়ার প্রকল্প’ বাস্তবায়নের পর আইসিটি বিভাগ ‘হার পাওয়ার প্রকল্প’ বাস্তবায়ন করছে। অর্থনীতিতে নারী-পুরুষ সমতা আনয়নের জন্যই এই পদক্ষেপ ছাড়াও  নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। তাই স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট উদ্যোক্তা তৈরির সফলতা নির্ভর করছে প্রশিক্ষকদের সততা ও সফলতার প্রতি। স্মার্ট অর্থনীতিতে নারীর অংশগ্রহণ বাড়াতেই এই প্রশিক্ষণ ও ইন্টার্নশিপ শেষে প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে একটি করে বিশ্ব জয়ের হাতিয়ার ল্যাপটপ দেয়া হবে বলে তিনি জানান।  

 

উল্লেখ্য, প্রযুক্তির সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়নে হার ‘পাওয়ার প্রকল্প’ এর অধীনে ২৪টি ভেন্ডর প্রতিষ্ঠানের ২০০ নারী আইটি সেবাদাতাকে (ট্রেইনিং অভ্ ট্রেইনার) প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আইসিটি অধিদপ্তর। সাতটি ব্যাচে টিওটি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এই নারীরাই দেশের ৪৩টি জেলার ১৩০টি উপজেলায় চার ক্যাটেগরিতে ২৫ হাজার ১২৫ নারীকে দেয়া হবে ৫ মাসের প্রশিক্ষণ। এর মধ্যে অনলাইনে প্রাপ্ত ৫৪ হাজার আবেদন থেকে প্রতিটি উপজেলায় ১৬০ জন নারী এই প্রশিক্ষণ পাচ্ছে। সদর উপজেলা থেকে অংশ নেবেন ১৮৪ জন। প্রশিক্ষণ শেষে তাদের দেয়া হবে একটি কোরআই ৫ ল্যাপটপ।

 

#

 

শহিদুল/পাশা/রফিকুল/রেজাউল/২০২৩/১৭২০ ঘণ্টা

 

 তথ্যবিবরণী                                                                                                   নম্বর : ১২১৯

ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর নির্ভর করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে

 - ডেপুটি স্পিকার

ঢাকা, ২৪ আশ্বিন (৯ অক্টোবর) :

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মোঃ শামসুল হক টুকু বলেছেন, ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর নির্ভর করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করেছে। যে জাতি ভাষা ও সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ তাঁদের ষড়যন্ত্র করে দাবিয়ে রাখা যায় না। ভাষা, সুস্থ‌্য সংস্কৃতির চর্চা ও শিক্ষার সমৃদ্ধি একটি জাতির জন‌্য অত‌্যন্ত জরুরি।

গতকাল রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ভবনে মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি মিলনায়তন হলে এটিএন বাংলা টেলিভিশন ও দৈনিক সংবাদ প্রতিদিন এর সহযোগিতায় আয়োজিত বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ডেপুটি স্পিকার এসব কথা বলেন। এসময় তিনি বিভিন্ন ক‌্যাটেগরিতে বিজয়ী শিল্পী ও কলাকুশলীদের হাতে ‘দি আমব্রেলা ম‌্যানেজমেন্ট লিমিটেড, দিয়ামনি মাল্টিমিডিয়া আইডল অ‌্যাওয়ার্ড-২০২৩’ সম্মাননা তুলে দেন। অনুষ্ঠানে সংসদ সদস‌্য নাদিরা ইয়াসমিন জলি বিশেষ অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।

ডেপুটি স্পিকার বলেন, ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণের মধ‌্য দিয়েই মূলত বাঙালি জাতি একত্রিত হয় ও স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার দিকে এগিয়ে যায়। বাঙালির নিজস্ব সংস্কৃতির ওপর যেকোনো ধরনের আঘাত রুখে দিতে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। জাতির পিতা আমাদের মহান সংবিধানে ভাষা ও সংস্কৃতির চর্চা, লিঙ্গ সমতা ও মানবাধিকার রক্ষার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়ে গিয়েছেন।

মোঃ শামসুল হক টুকু বলেন, ইতিহাস, ঐতিহ‌্য ও সংস্কৃতিকে ধারণ করার অন‌্যতম বাহন হচ্ছে চলচ্চিত্র। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে নানা উদ‌্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। আর বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চলচ্চিত্র অঙ্গনকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কিশোরকালেই বাঙালি জাতির মুক্তির বিষয়ে ভাবতেন। বাঙালি জাতিকে হারানো অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার লক্ষ‌্যে তিনি আমাদের প্রশিক্ষিত করেছেন।

অনুষ্ঠানে চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক কাজী হায়াত, সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক শওকত আলী ইমন, চিত্রনায়িকা শাহনুর ও সুচন্দাসহ গণ‌্যমান‌্য ব‌্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

#

শোয়াইব/জামান/রাসেল/কামাল/২০২৩/১৫০৫ ঘণ্টা

 

 

2023-10-09-16-31-46af264fce7f6f4f9f040d9869e3bc41.docx