তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮০৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
ডিগ্রি পাস কোর্সের ফরম পূরণের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা, ৮ আষাঢ় (২২ জুন) :
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৪ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার ফরম পূরণের সময়সীমা আগামী ২৫ জুন পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
বিস্তারিত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (িি.িহঁ.বফঁ.নফ) থেকে জানা যাবে।
#
সাইফুল্লাহ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৫/২০১৫ঘণ্টা
বেসরকারি নম্বর : ২৪
২৬ জুন ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরামের ইফতার
ঢাকা, ৮ আষাঢ় (২২ জুন) :
ত্রয়োদশ বিসিএস ফোরামের ইফতার মাহফিল ২৬ জুন শুক্রবার ঢাকার বেইলি রোডে অফিসার্স ক্লাবে অনুষ্ঠিত হবে।
বিসিএস ত্রয়োদশ ব্যাচের সকল কর্মকর্তাকে ইফতার মাহফিলে অংশগ্রহণের জন্য ফোরামের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
#
কিবরিয়া/সাইফুল্লাহ/জয়নুল/২০১৫/১৮২০ঘণ্টা
Handout Number: 1803
Weather News
Maritime Ports to Hoist Local Cautionary Signal No. 3
Dhaka, June 22 :
Yesterdays land depression over orissa and adjoining area now lies as a well marked low over the same area. Under its influence steep pressure gradient persists over the North Bay. Squally weather may affect the North Bay, adjoining coastal area of Bangladesh and the maritime ports.
Maritime ports of Chittagong, Cox's Bazar, Mongla and Payra have been advised to keep hoisted local cautionary signal no. three (R) three.
All fishing boats and trawlers over North Bay have been advised to remain close to the coast and proceed with caution till further notice.
#
Saifullah/Mosharaf/Rezaul/2015/1715 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮০১
আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৮ আষাঢ় (২২ জুন) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ‘আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস-২০১৫’ উদ্যাপিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। ‘আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস-২০১৫’ উপলক্ষে আমি প্রজাতন্ত্রের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। এ বছরের প্রতিপাদ্য ‘২০১৫-উত্তর উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে গণমুখী সেবার উদ্ভাবন’-বস্তুতপক্ষে সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে রাষ্ট্রীয়ভাবে কার কী অবস্থান সে সম্পর্ক নির্দেশ করে।
ইতিহাসের দীর্ঘ পথপরিক্রমায় বায়ান্ন’র ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণআন্দোলন ও একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা অর্জন করেছি একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র। নাগরিকের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণ, সুশাসন ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে দক্ষ, যোগ্য, নেতৃত্বদানকারী ও মেধাবী জনপ্রশাসনের ভূমিকা অপরিহার্য। সে পরিপ্রেক্ষিতে কম খরচ ও দ্রুততম সময়ে জনসাধারণের কাছে রাষ্ট্রের সেবাসমূহ পৌঁছে দিতে আজকের জনবান্ধব প্রশাসন সদা বদ্ধপরিকর। ইতোমধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও জননেত্রী শেখ হাসিনার সুচিন্তিত পরিকল্পনা ও নির্দেশনায় নিরবচ্ছিন্নভাবে প্রশাসনিক সংস্কারসহ জনমুখী কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি সরকার কর্তৃক একটি দক্ষ, জনবান্ধব ও মেধাভিত্তিক জনপ্রশাসন গড়তে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। ঔপনিবেশিক মানসিকতা ত্যাগ করে জনপ্রশাসনে কর্মরত সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ যাতে যুগের চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে দেশ ও জাতিকে উন্নয়নের শিখরে পৌঁছে দিতে পারে এবং বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশকে একটি সম্মানজনক উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারে সে উদ্যোগ অব্যাহত আছে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে লালন করে দেশ ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধ থেকে সর্বোচ্চ মমত্ববোধ, ন্যায়পরায়ণতা ও পরার্থপরতার সাথে জনপ্রশাসন দায়িত্ব পালন করবে বলে আমার বিশ্বাস।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৪৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮০২
আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৮ আষাঢ় (২২ জুন) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও ২৩ জুন যথাযোগ্য মর্যাদায় আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস পালিত হচ্ছে জেনে আমি আনন্দিত। আমি এ দিবস উপলক্ষে প্রজাতন্ত্রের সকল কর্মচারীকে অভিনন্দন জানাই।
পাবলিক সার্ভিসের সদস্যগণের মাধ্যমেই একটি নির্বাচিত সরকার তার প্রতিশ্রুত সকল সেবা জনগণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করে। এই সেবা উৎপাদন ও বিতরণে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে সক্ষমতার উপরই পাবলিক সার্ভিসের দক্ষতা ও কার্যকারিতা নির্ভরশীল। তাই পাবলিক সার্ভিস জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী পরিচালনাও সরকারের সফলতার একটি মাপকাঠি।
আমাদের সরকার এই গুরুত্ব অনুধাবন করেই পাবলিক সার্ভিসের সার্বিক সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারি কর্মচারীদের জন্য সরকারি কর্মচারী আইন প্রণয়নের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে আছে। কর্মচারীদের সৃজনশীল কার্যক্রম উৎসাহিত করার জন্য জনপ্রশাসন পদক নীতিমালা-২০১০ প্রণয়ন করা হয়েছে। জনগণের দ্বারপ্রান্তে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় সেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ই-গভর্নেন্স চালু করাসহ দ্বিতীয় প্রজন্মের সিটিজেন চার্টার বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
এবার জাতিসংঘ ঘোষিত এ দিবসের প্রতিপাদ্যের সাথে আমাদের ক্ষুধা ও দারিদ্র্য দূর করার মাধ্যমে মধ্যম আয়ের দেশে রূপান্তরিত হওয়ার উন্নয়ন আকাক্সক্ষা অত্যন্ত সঙ্গতিপূর্ণ। আমি আশা করি প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োজিত সকল কর্মচারী সর্বোচ্চ দেশপ্রেম নিয়ে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জনগণের সেবায় আত্মনিয়োগ করবেন।
পাবলিক সার্ভিসের সকল সদস্যের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং জনগণের সমর্থনে আমরা ‘রূপকল্প-২০২১’ এবং ‘রূপকল্প-২০৪১’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারব এবং এর মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’র বাস্তবায়ন হবে।
আমি ‘আন্তর্জাতিক পাবলিক সার্ভিস দিবস-২০১৫’ এর উদ্যাপন উপলক্ষে প্রণীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নজরুল/অনসূয়া/খাদীজা/শুকলা/আসমা/২০১৫/১৪৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৯৭
আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৮ আষাঢ় (২২ জুন) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“আজ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৬৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এদিনে আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি সংগঠনের অগণিত নেতা-কর্মী, সমর্থক ও শুভানুধ্যায়ীসহ দেশবাসীকে। আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ও সাধারণ সম্পাদক সামসুল হককে। শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে।
ঢাকার কে এম দাস লেনের রোজ গার্ডেনে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে সুদীর্ঘ পথ পরিক্রমায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বাঙালি জাতির ভাষা আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক এবং সাধারণ মানুষের ভাত ও ভোটের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেতৃত্বদানের সুমহান গৌরব অর্জন করেছে। আমি স্মরণ করছি জাতীয় চার নেতাসহ আমাদের পূর্বসূরী নেতা-কর্মীদের- যাঁদের অক্লান্ত শ্রম, মেধা ও ত্যাগের বিনিময়ে আওয়ামী লীগ গণমানুষের এক বিশাল সংগঠনে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার পর এ ভূখ-ে যা কিছু বিশাল অর্জন তা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বেই হয়েছে।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইতিহাসের সঙ্গে এ দেশের মানুষের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম ওতপ্রোতভাবে জড়িত। ১৯৫২’র ঐতিহাসিক ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৬২’র আইয়ুবের সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ১৯৬৪’র দাঙ্গার পর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা, ১৯৬৬’র ৬ দফা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান সবই পরিচালিত হয়েছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে।
১৯৭০’র নির্বাচনে বাঙালি জাতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষে নিরঙ্কুশ রায় দেয়। যার ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ এর ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষণা করেন, ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। শুরু করে ইতিহাসের নির্মমতম গণহত্যা। গ্রেফতার করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে। গ্রেফতারের পূর্বে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু তৎকালীন ইপিআর এর ওয়ারলেসের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।
জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আওয়ামী লীগ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগরে প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠন করে। ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের মুজিবনগরে সরকার শপথ গ্রহণ করে। আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে পরিচালিত সফল মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করে। প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালির হাজার বছরের লালিত স্বপ্নের ফসল- স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।
সদ্য স্বাধীন, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশকে যখন জাতির পিতা তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলায় রূপান্তরের সংগ্রামে ব্যস্ত তখনই ঘাতকরা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালরাতে তাঁকে সপরিবারে হত্যা করে। আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে ৩ নভেম্বর কারাগারে হত্যা করা হয় জাতীয় চার নেতাকে। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্ত এবং নির্যাতন আর নিপীড়নের মাধ্যমে ধ্বংস করার চেষ্টা করা হয় জনগণের সংগঠন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে। কিন্তু এ অপচেষ্টা কখনই সফল হয়নি।
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পর ১৯৯৬ সালে জনগণের ভোটে আবারও রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সফলভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করে। এই সময়টি ছিল জাতির ইতিহাসে স্বর্ণকাল। বাংলাদেশ পরিণত হয় দারিদ্র্য দূরীকরণ, দুর্যোগ মোকাবিলা, জাতিগত সংঘাত নিরসন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও উদার গণতন্ত্রের রোল মডেলে।
খাদ্য ঘাটতির দেশ বাংলাদেশকে আওয়ামী লীগ সরকারই খাদ্য উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত করে। আওয়ামী লীগ সরকারের আন্তরিক উদ্যোগ ও প্রচেষ্টায় মহান ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের মর্যাদা পায়। ভারতের সঙ্গে গঙ্গার পানি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কারো মধ্যস্থতা ছাড়াই স্বাক্ষরিত হয় পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি।
দুর্নীতিবাজ ও লুটেরা বিএনপি-জামাত জোট সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ পুনরায় ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনগণের ভোটে বিশাল বিজয় অর্জন করে। এ বিজয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের আত্মত্যাগ ও জনগণের ধৈর্য্যরে ফসল।
গত সাড়ে ছয় বছরে আওয়ামী লীগ সরকার দেশের কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, অবকাঠামো, বিদ্যুৎ, গ্রামীণ উন্নয়ন, পররাষ্ট্র নীতি ও কৌশলসহ প্রতিটি সেক্টরে নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ব্যাপক উন্নয়ন বাস্তবায়ন করে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে মাইলফলক।
আমাদের রপ্তানি, রিজার্ভ, বিনিয়োগ বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে। মাথাপিছু আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৩১৪ মার্কিন ডলারে। আমরা আন্তর্জাতিক আদালতে আইনি লড়াইয়ে মিয়ানমার ও ভারতের সাথে বিজয়ী হয়ে গভীর সমুদ্রে ১ লক্ষ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটার এলাকায় বিপুল জলসম্পদের মালিকানা অর্জন করেছি। ভারতের সাথে দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত স্থল সীমানা সমস্যার সমাধান আওয়ামী লীগ সরকারের অন্যতম সাফল্য।
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশকে আজ উন্নয়নের মহাসড়কে যুক্ত করেছে। রূপকল্প ২০২১ ও রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি ক্ষুধা-দারিদ্র্য-সন্ত্রাস, দুর্নীতি-নিরক্ষরতামুক্ত, সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ণ, অসাম্প্রদায়িক ও কল্যাণমুখী রাষ্ট্র বিনির্মাণে নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আমি দেশের প্রতিটি নাগরিককে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই।
স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র বিরোধী অপশক্তি এখনও জনগণের এই উন্নয়নকে নস্যাৎ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। বাংলাদেশের শান্তিপ্রিয় জনগণ এসব অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে এবং সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিবে- এ আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
বাঙালি জাতির প্রতিটি মহৎ এবং শুভ অর্জনে আওয়ামী লীগের সংগ্রামী ও ত্যাগী ভূমিকা রয়েছে। ইনশাআল্লাহ, ভবিষ্যতেও আওয়ামী লীগ এদেশের জনগণের পাশে থাকবে। দেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলায় পরিণত করবে।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
নুরএলাহি/অনসূয়া/খাদীজা/আসমা/২০১৫/১০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৯৯
ভারতের বিপক্ষে জয়ী হওয়ায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে স্পিকারের শুভেচ্ছা
ঢাকা, ৮ আষাঢ় (২২ জুন) :
ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে জয়ী হয়ে সিরিজ জয় নিশ্চিত করায় বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড: শিরীন শারমিন চৌধুরী শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। ভবিষ্যতেও জয়ের এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া এবং চিফ হুইপ আ স ম ফিরোজ ও বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
#
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৮০০
ভারতের বিপক্ষে সিরিজ বিজয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে তথ্যমন্ত্রীর অভিনন্দন
ঢাকা, ৮ আষাঢ় (২২ জুন) :
উপর্যুপরি জয়ে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ বিজয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে এবং দেশে ও প্রবাসে অবস্থানরত সকল বাংলাদেশিকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
#
শিবলী/আকরাম/অনসূয়া/খাদীজা/লাভলী/২০১৫/১১০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৭৯৮
ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলকে ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রীর অভিনন্দন
ঢাকা, ৮ আষাঢ় (২২ জুন) :
মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত তিন ম্যাচ ওডিআই সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে সফররত ভারত ক্রিকেট দলকে হারিয়ে সিরিজ জয় করায় বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সকল খেলোয়াড়, কোচ ও কর্মকর্তাদের আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী শ্রী বীরেন শিকদার এবং যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়। অভিষেকে টানা দুটি ওডিআই ম্যাচে ৫ উইকেট করে ১০ উইকেট লাভ করায় মুস্তাফিজুরকেও অভিনন্দন জানিয়েছেন ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী।
বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে পাঠানো এক অভিনন্দন বার্তায় ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে বিজয়ের এই ধারা অব্যাহত রাখার জন্য খেলোয়াড়দের প্রতি আহ্বান জানান।
#
শফিকুল/অনসূয়া/লাভলী/২০১৫/১০৩০ ঘন্টা