Handout Number : 1568
Shahriar Alam attends 23rd International Conference in Tokyo
Dhaka, June 6 : (Message received from Tokyo)
The State Minister for Foreign Affairs Md. Shahriar Alam engaged in a panel discussion at the 23rd International Conference on 'Future of Asia' organized by the Nikkei Corporation in Tokyo, Japan today. The panel discussion was centered on the role of South Asia as a hotspot of global growth and opportunities.
The State Minister in his opening remarks highlighted that Bangladesh had been striving hard to become a middle income ‘Digital Bangladesh’ by 2021 and a developed nation by 2041. Citing the steady growth rate of more than 6% on an average during the last decade, he mentioned that under the visionary leadership of Prime Minister Sheikh Hasina Bangladesh was approaching towards the goal of building a “Shonar Bangla” envisioned by the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.
Indicating the geo-strategic location of Bangladesh, he mentioned that the country is a gateway for the South and the Southeast Asia. He went on to mention that South Asia offered a market of 1.7 billion people, which is quite substantial for any business to sustain profitably. He informed the audience that Bangladesh was developing 100 Economic Zones, which will offer exclusive investment opportunities for foreign investors.
During his intervention, the State Minister stressed on the importance of strong regional cooperation among the countries of South Asia. Citing the example of intra-regional trade of ASEAN, which is more than 25% of ASEAN’s total trade, he informed that intra-regional trade of SAARC was only about 5%. He mentioned that Bangladesh, India, Nepal and Bhutan were already taking special initiative to enhance connectivity among the countries and expected that if the markets in the region could be effectively connected, growth potentials of the region would increase manifold. He particularly mentioned the instruction of Prime Minister Sheikh Hasina to reestablish the pre-1965 connectivity among the countries of the region.
Several high dignitaries and leaders, including the Prime Minister of Vietnam, Prime Minister of Laos, Deputy Prime Minister of Thailand, Foreign Minister of Mongolia, former Prime Minister of Malaysia Dr. Mahathir Mohamad, former Prime Minister of Singapore GohChok Tong attended the Conference.
On the sideline of the Conference, the State Minister met the Secretary General of ASEAN Le Luong Minh and the National Security Adviser of Myanmar Thaung Tun.
#
Khaleda/Mahmud/Sanjib/Salim/2017/20.00 Hrs
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৬৭
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি কর্মকর্তাদের সঠিক মূল্যায়নে ভূমিকা রাখবে
--- মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি যোগ্য কর্মকর্তাদের সঠিক মূল্যায়নে ভূমিকা রাখবে। বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির মাধ্যমে কাজের লক্ষ্যমাত্রা আগে থেকে নির্দিষ্ট থাকায় বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদনে কর্মকর্তাদের যোগ্যতার অতিমূল্যায়ন বা অবমূল্যায়নের পথও বন্ধ হবে।
আজ ঢাকায় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তরসমূহের সাথে মন্ত্রণালয়ের ২০১৭-২০১৮ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর শেষে উপস্থিত কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব অপরূপ চৌধুরী, মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ দপ্তরসমূহের প্রধান এবং বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। মন্ত্রণালয়ের পক্ষে সচিব এবং দপ্তরসমূহের প্রধানগণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ।
উল্লেখ্য, সরকারি কাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, দায়িত্বশীলতা ও গতিশীলতা আনয়নের জন্য সরকার বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির প্রবর্তন করেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ৪৮টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু হয়। মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কার্যক্রম পদ্ধতি নির্ভর থেকে ফলাফল নির্ভর করা এ চুক্তির উদ্দেশ্য। প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি ও একই সঙ্গে সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত করাও এ চুক্তির অন্যতম লক্ষ্য। এ চুক্তির আওতায় একটি অর্থবছরে মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মধ্যে কোন কোন কার্য সম্পাদন করা হবে, কীভাবে করা হবে- সূচকের ভিত্তিতে তার রূপরেখা নির্ধারণ করা হয়।
#
আব্দুল্লাহিল মারুফ/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৩৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৬৬
প্রকল্প বাসত্মবায়নে দড়্গতা বাড়াতে হবে
-- শিড়্গামন্ত্রী
ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :
শিড়্গামন্ত্রী নুরম্নল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে বাসত্মবায়নে ও মূল্যায়নে পরিবীড়্গণ প্রতিবেদন খুবই গুরম্নত্বপূর্ণ। প্রতিবেদনের ভিত্তিতে প্রকল্পগুলোর সমস্যা চিহ্নিত করে ত্রম্নটিগুলো সংশোধনের উদ্যোগ নিলে প্রকল্প বাসত্মবায়ন আরো সহজ ও সফলভাবে করা সম্ভব হবে।
তিনি আজ ঢাকায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র অডিটোরিয়ামে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিড়্গা অধিদপ্তর (মাউশি)-এর মনিটরিং এন্ড ইভালুয়েশন উইং কর্তৃক প্রণীত বিভিন্ন প্রকল্পের ২০১৬ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মেয়াদের অর্ধ-বার্ষিক পরিবীড়্গণ প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, এ প্রতিবেদনে সবগুলো প্রকল্পের তথ্য একসাথে পাওয়া সম্ভব হয়েছে। এতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিড়্গা অধিদপ্তরের আওতাধীন সবগুলো প্রকল্পের সার্বিক মূল্যায়ন তুলে ধরা হয়েছে। এর আলোকে প্রকল্পের দুর্বলতাগুলো চিহ্নিত করে তা কাটিয়ে উঠতে হবে।
শিড়্গার মান উন্নয়ন প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীতেই এখন মান উন্নয়নের চেষ্টা চলছে। এটা শুধু বাংলাদেশের একার লড়াই না। ২০৩০ সালের মধ্যে মানসম্মত শিড়্গা অর্জনের জন্য জাতিসংঘ সকল দেশের জন্য এসডিজি-৪ লড়্গ্য নির্ধারণ করেছে। আমাদের এ লড়্গ্য অর্জনে প্রস'তি নিতে হবে।
মাউশি-এর মহাপরিচালক প্রফেসর ড. এস এম ওয়াহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিড়্গা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, কারিগরি ও মাদরাসা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো. আলমগীর, সেকায়েপ প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মাহামুদ-উল-হক এবং বিশ্বব্যাংকের অপারেশনস্ এনালিস্ট টি এম আসাদুজ্জামান বক্তব্য রাখেন। অর্ধ-বার্ষিক প্রতিবেদনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরে সংড়্গিপ্ত উপস'াপনা তুলে ধরেন মনিটরিং এন্ড ইভালুয়েশন উইংয়ের পরিচালক ড. মো. সেলিম মিয়া।
এর আগে শিড়্গামন্ত্রী ২০১৬ সালের জুলাই-ডিসেম্বর মেয়াদের অর্ধ-বার্ষিক পরিবীড়্গণ প্রতিবেদনের মোড়ক উন্মোচন করেন। পরিবীড়্গন প্রতিবেদনে মাউশি’র বাসত্মবায়নাধীন ১৩টি প্রকল্পের মূল্যায়ন তুলে ধরা হয়েছে।
#
আফরাজ/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৭/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৬৫
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠক
ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :
দশম জাতীয় সংসদের শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ১৫তম বৈঠক আজ কমিটির সভাপতি মন্নুজান সুফিয়ানের সভাপতিত্বে সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
কমিটির সদস্য মোঃ ইসরাফিল আলম, আনোয়ারুল আবেদীন খান, মোঃ রুহুল আমিন, মোঃ রেজাউল হক চৌধুরী বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড শ্রমিক কর্মচারী লীগ, রেজি: নং বি-১৮৮৭ এর আবেদনের বিষয়ে পূর্ববর্তী সভার ধারাবাহিকতার ওপর এবং তৈরি পোশাক খাতসহ সকল খাতে কর্মরত শ্রমিকদের আসন্ন ঈদের পূর্বে বেতন-ভাতা ও ঈদ বোনাস যথাসময়ে পরিশোধ বিষয়ে আলোচনা হয়।
কমিটি বৈঠকে আসন্ন ঈদ উপলক্ষে ২০ রোজার মধ্যেই তৈরি পোশাক খাতসহ সকল খাতে কর্মরত শ্রমিকদের বেতনভাতা ও ঈদ বোনাস পরিশোধ করতে সুপারিশ করে।
বৈঠকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ট্রেড ইউনিয়ন সমস্যা নিরসন কল্পে আলোচনা অব্যাহত রাখতে এবং সমস্যা নিরসন না হওয়া পর্যন্ত ট্রেড ইউনিয়ন বহাল রাখতে কমিটি সুপারিশ করে।
এ ছাড়াও বৈঠকে ‘অসংগঠিত শ্রমিক কল্যাণ, সামাজিক নিরাপত্তা, অপ্রাতিষ্ঠানিক খাত বিল-২০১৫’ সম্পর্কে শ্রমিক প্রতিনিধিত্বকারী সামাজিক সংগঠন এনজিও এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট সকল স্টেক হোল্ডারদের সাথে কমিটিতে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার নিমিত্ত প্রতিনিধি মনোনয়নের জন্য প্রতিনিধিগণের একটি সম্ভাব্য তালিকা উপস্থাপন করা হয়।
বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিবসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
সাব্বির/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৬৪
নন-গেজেটেড কর্মচারীদের জুন মাসের বেতন ২০ জুন
ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সরকারি, আধা-সরকারি ও স¦ায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের সকল নন-গেজেটেড কর্মচারী এবং সামরিক বাহিনীর নন-কমিশন্ড অফিসার ও কর্মচারীদের জুন ২০১৭ মাসের বেতন-ভাতাদি এবং দেশের সকল অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীর জুন মাসের পেনশনের অর্থ ২০ জুন ২০১৭ তারিখে প্রদান করা হবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের ট্রেজারি ব্যবস্থাপনা অধিশাখা থেকে গতকাল এ বিষয়ক আদেশ জারি করা হয়।
#
মফিজ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৬৩
ঐতিহাসিক ৭ই জুন উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন ) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঐতিহাসিক ৭ই জুন উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশের ইতিহাসে ৭ই জুন এক অবিস্মরণীয় দিন। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত ৬-দফা আন্দোলন ১৯৬৬ সালের ৭ই জুন নতুন মাত্রা পায়।
বাঙালির মুক্তিসনদ ৬-দফা আদায়ের লক্ষ্যে এদিন আওয়ামী লীগের ডাকে হরতাল চলাকালে নিরস্ত্র জনতার ওপর পুলিশ ও তৎকালীন ইপিআর গুলিবর্ষণ করে। এতে ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জে মনু মিয়া, সফিক ও শামসুল হকসহ ১১ জন শহিদ হন।
আজকের এই দিনে আমি ঐতিহাসিক ৭ই জুনসহ স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল শহিদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।
পাকিস্তানি শাসন-শোষণ-বঞ্চনা থেকে মুক্তির লক্ষ্যে জাতির পিতা ১৯৬৬ সালের ৫ই ফেব্রুয়ারি লাহোরে সরকার বিরোধী সকল দলের সভায় ঐতিহাসিক ৬-দফা প্রস্তাব পেশ করেন। দেশে ফিরে তিনি ৬-দফার পক্ষে দেশব্যাপী প্রচারাভিযান শুরু করেন। বাংলার মানুষ ব্যাপকভাবে ৬-দফার প্রতি সমর্থন জানান। ৬-দফা হয়ে ওঠে দেশের শোষিত ও বঞ্চিত মানুষের মুক্তির সনদ। ৬-দফার প্রতি ব্যাপক জনসমর্থন এবং বঙ্গবন্ধুর জনপ্রিয়তায় ভীত হয়ে স্বৈরাচারী আইয়ুব সরকার ৬-দফার রূপকার বঙ্গবন্ধুকে ৮ই মে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠায়।
ঐতিহাসিক ৭ই জুনসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও সংগ্রামের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার অক্ষুণœ রাখতে আমাদের সরকার বদ্ধপরিকর।
আমরা বাংলাদেশকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছি। রূপকল্প ২০২১ ও রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়ন করে দেশকে সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তোলার মধ্যদিয়ে ৭ই জুনের শহিদদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করব, ইনশাআল্লাহ।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/গিয়াস/জসীম/রফিকুল/শামীম/২০১৭/১৪০১ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৬২
ঐতিহাসিক ৭ই জুন উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন ) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ঐতিহাসিক ৭ই জুন উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলার জনগণের মুক্তির লক্ষ্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৬৬ সালে ঐতিহাসিক ৬-দফা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে একটি অন্যতম মাইলফলক। ঐতিহাসিক এ দিনে আমি স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ৫২-এর ভাষা আন্দোলন বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী করে। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর শোষণ ও বৈষম্যনীতির বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালে লাহোরে সর্বদলীয় সম্মেলনে ঐতিহাসিক ৬-দফা প্রস্তাব পেশ করেন। এই ৬-দফার মধ্যেই তিনি পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক স্বার্থকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরেন, যার মধ্যে নিহিত ছিল বাঙালির স্বাধিকার ও স্বায়ত্বশাসনের রূপরেখা।
৬-দফা ঘোষণার পর শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুকে বারবার গ্রেফতার করে এবং তাঁর ওপর অমানবিক নির্যাতন চালায়। তা সত্ত্বেও তিনি ৬-দফার দাবি থেকে সরে আসেন নি। তাঁর নেতৃত্বে দাবি আদায়ের আন্দোলন বেগবান হয় এবং তা অল্প সময়ের মধ্যে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। শাসকগোষ্ঠী ৬-দফার আন্দোলন স্তিমিত করতে গ্রেফতার নির্যাতনসহ কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে। আজকের এই ঐতিহাসিক দিনে আমি ৬-দফার দাবি আদায়সহ জনগণের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে নিহত সকল শহিদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই এবং তাঁদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।
ঐতিহাসিক ৬-দফা শুধু বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ নয়, সারা বিশ্বের নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণারও উৎস। বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। তাঁর সেই স্বপ্ন পূরণে তথা সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে আমি সকলের প্রতি আহ্বান জানাই।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
আজাদ/অনসূয়া/গিয়াস/সুবর্ণা/শামীম/২০১৭/১৪০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৬১
মের্সাস কলম্বিয়া ট্্েরডিং কর্পোরেশনের লাইসেন্স বাতিল ও জামানত বাজেয়াপ্তের আদেশ প্রত্যাহার
ঢাকা, ২৩ জ্যৈষ্ঠ (৬ জুন) :
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় গত ৩ মার্চ ২০১৩ সালে এক আদেশে রিক্রুটিং এজেন্সি মেসার্স কলম্বিয়া ট্্েরডিং কর্পোরেশন এর লাইসেন্স (আরএল-৫৪৫) বাতিল ও জামানত বাজেয়াপ্ত করে।
সর্তকভাবে কাজ করার শর্তে সম্প্রতি মন্ত্রণালয়ের স্মারক নং-৪৯.০০৭.৫৪৫.০০.০০.২৭৫.২০১০-৫৩৭, তারিখ ২৯ মে ২০১৭ এর মাধ্যমে উক্ত আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে।
#
হাছানাত/অনসূয়া/গিয়াস/শহিদ/আসমা/২০১৭/১৪০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৫৬০
এসডিজির লক্ষ্য অর্জনে সমন্বিত পদক্ষেপ অপরিহার্য
- জাতিসংঘ স্থায়ী প্রতিনিধি
নিউইয়র্ক, ৬ জুন :
জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ৫ জুন বাংলাদেশ ‘টুওয়ার্ডস্্ দ্য সাসটেইন্যাবল ব্লুু ফিউচার: ফিসক্যাল ইনসেনটিভস টু অ্যাচিভ এসডিজি-১৪’ শীর্ষক একটি সাইড-ইভেন্টের আয়োজন করে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিট এর সচিব রিয়ার এডমিরাল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. খুরশিদ আলমের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বাংলাদেশ ডেলিগেশন এই ওশান কনফারেন্সে অংশ গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং রাষ্ট্রদূত মাসুদ বিন মোমেন বলেন, এসডিজি'র সময়-নির্দিষ্ট ও উচ্চভিলাষী লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য জাতীয়, আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সকলের সহযোগিতামূলক ও সমন্বিত পদক্ষেপ অপরিহার্য। অন্যথায়, এসডিজির অর্জন ব্যহত হতে পারে। এক্ষেত্রে উপযুক্ত আর্থিক প্রণোদনার প্রয়োগ ঘটাতে হবে।
এসডিজি-১৪ বাস্তবায়নে সরকারের উদ্যোগের কথা উল্লে¬খ করে রাষ্ট্রদূত মোমেন বলেন, সরকার
৬৫ দিনব্যাপী সবধরনের মাছ এবং ভরা মৌসুমে ইলিশ মাছ ধরা বাধ্যতামূলক নিষিদ্ধ করেছে এবং এসময় ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্যজীবিদের বিকল্প জীবিকা হিসেবে সরকারীভাবে আর্থিক অনুদান দেওয়া হচ্ছে।
আইআইইডি’র প্রতিনিধি ড. ইসসাম ইয়াসসিন মোহাম্মদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানটিতে প্যানেলিস্ট ছিলেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব রিয়ার এডমিরাল (অবসরপ্রাপ্ত) মো. খুরশিদ আলম, ব্রিটিশ কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রশিদ সুমাইলা এবং ওইসিডি’র প্রতিনিধি ক্যাটিয়া কারোওসাকিস ও রজার মার্টিনি।
এসডিজি-১৪ এর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে এবং টেকসই নীল ভবিষ্যতের জন্য আর্থিক প্রণোদনা কিভাবে অবদান রাখতে পারে এ বিষয়ে প্যানেল সদস্যরা মূল্যবান মতামত প্রদান করেন। তারা মৎস্য ভর্তুকির বিভিন্ন দিক সম্পর্কেও আলোচনা করেন।
মেরিটাইম অ্যাফেয়ার্স ইউনিটের সচিব তার বক্তব্যে এজেন্ডা ২০৩০ এর উন্নয়নমূলক, সামাজিক ও পরিবেশগত দিকসমূহের ভারসাম্য রক্ষার্থে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য মহাসাগরের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। বাংলাদেশের ম্যানগ্রোভ বনের গুরুত্ব এবং এই বন রক্ষায় সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ সম্পর্কে তিনি আলোকপাত করেন।
#
অনসূয়া/গিয়াস/শহিদ/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১০৫৩ ঘণ্টা