Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ অক্টোবর ২০২০

তথ্যবিবরণী 15/10/2020

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৯৩৪

 

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর সাথে  বাংলাদেশ কাবাডি

ফেডারেশনের নবনির্বাচিত সভাপতির সৌজন্য সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :   

 

যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেলের সাথে আজ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের নতুন সভাপতি ও র‍্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ন (র‌্যাব) এর মহাপরিচালক  চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

 

সাক্ষাৎকালে প্রতিমন্ত্রী নতুন সভাপতিকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, কাবাডি আমাদের জাতীয় খেলা। আমরা চাই আপনার নেতৃত্বে দেশের সকল জেলায় কাবাডি নতুন করে জেগে উঠবে। সে লক্ষ্যে কাবাডি  ফেডারেশন প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করবে বলে আমি আশা করি। দেশের কাবাডির  উন্নয়নে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ফেডারেশনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে। আমাদের প্রত্যাশা, সকলের সম্মিলিত সহযোগিতায় জাতীয় খেলা  কাবাডি তার হারানো ঐতিহ্য অচিরেই ফিরে পাবে। তিনি এ সময় নবনির্বাচিত সভাপতির সাফল্য কামনা করেন।

 

উল্লেখ্য, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি) গত ২১ সেপ্টেম্বর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের নতুন সভাপতি হিসেবে  র‌্যাবের মহাপরিচালক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে নিয়োগ প্রদান করে। তিনি বাংলাদেশ পুলিশের সদ্য সাবেক আইজিপি জাভেদ পাটোয়ারীর স্থলাভিষিক্ত হলেন।

 

সাক্ষাৎকালে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও বাংলাদেশ কাবাডি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ পুলিশের ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

আরিফ/খালিদ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২০২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৯৩৩

 

শ্রমবাজার উন্মুক্তকরণে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া বৈঠক অনুষ্ঠিত

 

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :   

 

আজ জুম অনলাইনে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদের সাথে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রী Datuk Seri M. Saravanan এর বাংলাদেশের কর্মীদের জন্য মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার উন্মুক্তকরণ ও প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

 

বৈঠকে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার পুনরায় বাংলাদেশের জন্য উন্মুক্তকরণ, সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর, কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে অনলাইন সিস্টেম চালু করা, কর্মী প্রেরণে রিক্রুটিং এজেন্টের সম্পৃক্ততা, পরবর্তী জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ সভা আয়োজন এবং কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে আটকে পড়া বাংলাদেশি কর্মীদের মালয়েশিয়ায় প্রত্যাগমন প্রভৃতি বিষয়ে  আলোচনা হয়।

 

সভায় উভয় মন্ত্রী একমত হন যে, সুষ্ঠু শ্রম অভিবাসনের স্বার্থে বাংলাদেশ হতে সকল বৈধ রিক্রুটিং এজেন্টের তালিকা মালয়েশিয়ায় প্রেরণ করা হবে এবং মালয়েশিয়া পক্ষ উক্ত তালিকা হতে উপযুক্ত সংখ্যক রিক্রুটিং এজেন্ট নির্বাচন করবে। রিক্রুটমেন্ট প্রক্রিয়ায় ডাটাবেইজ থেকে কর্মী সংগ্রহ, ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে ন্যায্য সার্ভিস মূল্য প্রদানসহ পুরো প্রক্রিয়া মনিটরিং করা হবে একটি সমন্বিত অনলাইন সিস্টেমের মাধ্যমে। মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য শ্রমবাজার শীঘ্রই উম্মুক্তকরণের বিষয়ে মালয়েশিয়ার মানব সম্পদ মন্ত্রী তাঁর সম্মতি ব্যক্ত করেন। কোভিড-১৯ পরিস্থিতি উন্নত হলে কর্মী নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী মালয়েশিয়ায় অনিয়মিতভাবে অবস্থানরত বাংলাদেশি কর্মীদের নিয়মিতকরণের বিষয়ে সে দেশের মানব সম্পদ মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহযোগিতা কামনা করেন। বৈঠকে ইতিবাচক ও ফলপ্রসূ আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ায় উভয় পক্ষ সন্তোষ প্রকাশ করেন।

 

বৈঠকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন, মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশ হাইকমিশনার মোঃ শহিদুল ইসলাম, বিএমইটি’র মহাপরিচালক মোঃ শামসুল আলম, অতিরিক্ত সচিব বশির আহমেদ এবং কাউন্সেলর (শ্রম) মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম অংশগ্রহণ করেন।

 

মালয়েশিয়ার পক্ষে সেদেশের মানবসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সেক্রেটারি জেনারেল Dato' Jamil bin Rakon, ডেপুটি সেক্রেটারি জেনারেল A. Maniam, পলিসি ডিভিশনের আন্ডার-সেক্রেটারি Dr. Nor Mazny binti Abdul Majid, ইন্টারন্যাশনাল ডিভিশনের আন্ডার-সেক্রেটারি Dr. Zaki bin Zakaria বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

 

#

 

রাশেদুজ্জামান/সাহেলা/খালিদ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/১৯৫০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ৩৯৩২

দেশে মূলধারার গণমাধ্যম দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে সচেষ্ট

                                                          -- তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :

            ‘দেশে মূলধারার গণমাধ্যম দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনে সচেষ্ট’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ ।

            আজ সচিবালয়ে গণমাধ্যম কেন্দ্রে বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরাম-বিএসআরএফ আয়োজিত ‘মিট দ্য প্রেস’-এ মন্ত্রী একথা বলেন। বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শামীম আহমেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান তথ্য অফিসার সুরথ কুমার সরকার বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন। 

            গণমাধ্যম শুধু মতপ্রকাশই নয়, সমাজের দর্পণ হিসেবে, মানুষের মনন তৈরিতে, সমাজকে সঠিকখাতে প্রবাহিত করে জাতিকে প্রত্যয়ী করতে বিরাট ভূমিকা রাখতে পারে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক মানুষ গণমাধ্যমের সাথে কিছুটা সময় প্রতিদিন ব্যয় করে, সুতরাং জাতি গঠনের জন্য এর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্বপ্নহীন মানুষের যেমন স্বপ্নপূরণের তাগাদা থাকে না, তেমনি আশাহীন জাতিরও আশাপূরণের তাগাদা থাকে না। আর সেই স্বপ্ন দেখানোর কাজটি গণমাধ্যম করতে পারে এবং করে। আমাদের মূলধারার গণমাধ্যম সেই দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের চেষ্টা করে। কিন্তু কোনো কোনো ক্ষেত্রে অনলাইনে কিছু ভুঁইফোড় পোর্টাল, যেগুলো মূলধারার নয়, সেগুলোর কারণে অনেক সময় বিভ্রান্তি হয়।

            মন্ত্রী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আজ বিশ্ববাস্তবতা। এটি মানুষের সাথে মানুষকে সংযুক্ত করা ও হারিয়ে যাওয়া মানুষকে খুঁজে পাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। দেশের প্রায় ৪ কোটি মানুষ ফেইসবুক ব্যবহারকারী। একজন মানুষের মাধ্যমে লাখ লাখ মানুষের কাছে পৌঁছুতে পারে। এটি ভাল দিক, কিন্তু‘ ঠিক ব্যবহার করা না হলে খারাপ দিকও অনেক। আজকে সবচেয়ে বেশি বিভ্রান্তিও তৈরি হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে, এটিও শুধু বাংলাদেশের নয়, বিশ্বব্যাপী বাস্তবতা।’

            সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যে সংবাদ মাধ্যম নয়- ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে অনেকেই মনে করে ফেইসবুকে দেয়া তথ্যই বুঝি সংবাদ, আসলে সেটি সংবাদ নয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম একটি আনএডিটেড (অসম্পাদিত) প্ল্যাটফরম। সেকারণে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্যসহ পৃথিবীব্যাপী এটিকে নিয়মনীতির মধ্যে আনার জন্য আইন তৈরি হয়েছে, আমরাও করছি। আমাদের দেশে বিশেষ পরিস্থিতে অনেক সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানোর অপচেষ্টা হয়। করোনাকালে শুরুতে সেই অপচেষ্টা ছিল। কিন্তু‘ মূলধারার গণমাধ্যম সেটি করতে দেয়নি। এজন্য মূলধারার গণমাধ্যম অর্থাৎ আপনাদেরকে আমি ধন্যবাদ জানাই।’

            প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণমাধ্যমের বিকাশের লক্ষ্যে সবসময় বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন জানিয়ে ড. হাছান বলেন, ‘উপমহাদেশের অন্য দেশে সাংবাদিকদের জন্য করোনাকালীন বিশেষ সহায়তা দেয়া হয়নি। ভারতে করোনায় যারা মৃত্যুবরণ করেছেন, শুধু তাদেরকে সহায়তা দেয়া হয়েছে। শুধু বাংলাদেশেই প্রধানমন্ত্রী করোনাকালে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের মাধ্যমে প্রয়োজনমাফিক সাংবাদিকদের সহায়তা কর্মসূচি গ্রহণ করেছেন। কারণ তিনি বাংলাদেশের সমস্ত খেটে খাওয়া মানুষের কথা ভেবেছেন, সবার কথা ভেবেছেন।’

            অনলাইন গণমাধ্যম প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তথ্যমন্ত্রী এ সময় বলেন, অনলাইন নিবন্ধনের কাজ চলছে। ইতিমধ্যেই আমরা বেশ কয়েকটি অনলাইনকে নিবন্ধনের জন্য অনুমতি প্রদান করেছি, আরো দেয়া হবে। তবে যেহেতু কয়েক হাজার অনলাইন, এটি সম্পন্ন করতে সময় লাগবে। কারণ বিভিন্ন তদন্ত সংস্থা রিপোর্ট দেয়ার পরই তা দেয়া হয়। আর এ নিবন্ধন কাজ চলমান প্রক্রিয়া, কারণ অনলাইন ভবিষ্যতেও তো অনেকগুলো প্রকাশিত হবে।

            আইপিটিভি সম্পর্কে মন্ত্রী বলেন, ‘আইপিটিভি নিবন্ধনের জন্যও দরখাস্ত আহহন করা হয়েছিল। সেগুলোর প্রাথমিক তদন্তের কাজ শুরু হয়েছে, যা সম্পন্নের পর নিবন্ধনের কাজ শুরু হবে। এক্ষেত্রে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়েছে, আইপিটিভিগুলো শুরুতে বিনোদন চ্যানেল হিসেবে কাজ করবে। কোনো টেলিভিশন চ্যানেল যখন অনুমতি পায়, শুরুতে সংবাদ পরিবেশনের অনুমতি পায় না। সেজন্য আবার দরখাস্ত করতে হয়। আইপিটিভির ক্ষেত্রেও তাই।’

            সচিবালয়ে সংবাদ সংগ্রহে কর্মরত সাংবাদিকদের কল্যাণে বিএসআরএফ সভাপতি তপন বিশ্বাসের কয়েকটি প্রস্তাবনা সুবিবেচনার আশ্বাস দেন মন্ত্রী। বিএসআরএফ এর সহ-সভাপতি সাজেদা পারভীন, সহ-সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান তপন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, অর্থ সম্পাদক মাসউদুল হক, দপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানা, গবেষণা সম্পাদক নিয়ামুল আজিজ সাদেক, প্রচার সম্পাদক হাবিবুর রহমানসহ সংগঠনের সদস্যবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

#

আকরাম/সাহেলা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ৩৯৩১

সেন্টমার্টিন দ্বীপের প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন

                                               -- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :

            পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বাস্তবায়নাধীন প্রতিবেশগত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে সেন্টমার্টিন দ্বীপের জীববৈচিত্র্যের উন্নয়ন, ব্যব¯’াপনা ও সংরক্ষণে বিশেষ কর্মসূচি সফল করতে জনগণের সহযোগিতা প্রয়োজন। এ লক্ষ্যে নারিকেল, পাইন, কেওড়া, কেয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ, ছেড়া দ্বীপের প্রবাল ধ্বংস প্রতিরোধ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ সকল বিষয়ে জনগণকে সম্পৃক্ত করতে হবে। এসকল বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টির জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।

            আজ মন্ত্রণালয়ের ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) এর মাসিক বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য আয়োজিত অনলাইন সভায় বাংলাদেশ সচিবালয়¯’ পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষ থেকে যুক্ত হয়ে সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

            মন্ত্রী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক, গাজীপুরের এপ্রোচ সড়ক প্রশস্তকরণ ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প, শেখ রাসেল এভিয়ারি এন্ড ইকোপার্ক, রাঙ্গুনিয়া, চট্টগ্রাম (২য় পর্যায়) প্রকল্প, টেকসই বন ও জীবিকা(সুফল) প্রকল্পসহ মন্ত্রণালয়ের সকল প্রকল্প যথাসময়ে যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা প্রদান করেন। এক্ষেত্রে সরেজমিনে পরিদর্শন করে বাস্তব অগ্রগতি পর্যালোচনা পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রকল্প পরিচালকদের প্রতি আহ্বান জানান।

            সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি,  অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ড. মোঃ বিল্লাল হোসেন, অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) মাহমুদ হাসান, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) আহমদ শামীম আল রাজী, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মিজানুল হক চৌধুরী ও পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এ কে এম রফিক আহাম্মদ, বন অধিদপ্তরের প্রধান বন সংরক্ষক (চলতি দায়িত্ব) মোঃ আমির হোসেন চৌধুরীসহ দপ্তর প্রধানগণ ও বিভিন্ন প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালকগণ অংশগ্রহণ করেন।

#

দীপংকর/সাহেলা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৩৯৩০

অবকাঠামো নির্মাণ করাই বিচার বিভাগের শেষ দায়িত্ব নয়

                                                        -- আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :   

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, বিচার বিভাগের উন্নয়ন হলে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সুদৃঢ় হওয়ার পাশাপাশি রাষ্ট্রের চার মূলনীতি সুপ্রতিষ্ঠিত হবে, রাষ্ট্রের প্রধান তিনটি অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে, গণতন্ত্রের সঠিক চর্চা হবে। অবকাঠামো নির্মাণ করাই বিচার বিভাগের শেষ দায়িত্ব নয় বললেন মন্ত্রী।

পটুয়াখালীতে ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত চার তলা বিশিষ্ট চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আজ ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন আইনমন্ত্রী।

মন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রের অন্যতম মূল লক্ষ্য হবে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে এমন এক সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা-যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হবে- এই সাংবিধানিক অঙ্গীকারের  আলোকে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা বর্তমান সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। কারণ আইনের শাসনের মধ্যেই নিহিত রয়েছে আইনের প্রয়োগ ও কার্যকারিতা। যে সমাজে আইনের শাসন নেই, সেখানে আইনের মর্যাদা ভূলুণ্ঠিত। আইন মানুষকে যেমন নিয়ন্ত্রণ করে, তেমনই মর্যাদাবান ও পরিশীলিত করে। আইন যেখানে অচল, মানবাধিকার সেখানে ভূলুণ্ঠিত। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মধ্যেই নিহিত রয়েছে সমাজ-সভ্যতার ক্রমবিকাশ। তিনি বলেন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার সাথে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতার সাথে বিচার বিভাগের মানোন্নয়ন জড়িত। সেজন্য মানসম্পন্ন বিচার ব্যবস্থা নিশ্চিত করে দেশে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

মন্ত্রী বলেন, ২০০৭ সালের ১ নভেম্বর  নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগের পৃথক হলে আদালতসমূহে বিশেষ করে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতসমূহে এজলাসের অপ্রতুলতা দেখা দেয়। ফলে বিচারকগণ এজলাস ভাগাভাগি করে বিচারিক কাজ চালাতে থাকেন। কিন্তু তাতে করে বিচারক, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থী জনগণ যেমন ভোগান্তির শিকার হতে থাকেন, তেমনি মামলার জট দিনের পর দিন বাড়তে থাকে। এমনি অবস্থায় ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার গঠন করলে তিনি বিচার বিভাগের স্বাধীনতা এবং পৃথকীকরণকে সুদৃঢ়, দীর্ঘস্থায়ী এবং টেকসই করার জন্য বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন।

পটুয়াখালী চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ভবনটি  ১২ তলা ভিত্তির উপর নির্মিত হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, এই চার তলা ভবন উদ্বোধনের ফলে বিচারক, আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থী জনগণের দুর্ভোগ অনেকটাই লাঘব হবে। তিনি জানান,  এটাকে আট তলা করা হবে এবং আগামী বছরই অবশিষ্ট ৪ তলার নির্মাণ কাজ শুরু হবে। তখন দুর্ভোগ পুরোপুরি কেটে যাবে। তিনি বলেন, এই আদালত ভবন নির্মাণের উদ্দেশ্য তখনই সফল হবে যখন বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলেই স্ব-স্ব দায়িত্ব আন্তরিকভাবে পালন করে দ্রুত ন্যায়বিচার প্রদানে সহায়ক ভূমিকা পালন করবেন। 

পটুয়াখালীর জেলা ও দায়রা জজ রোখসানা পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য মোঃ শাহজাহান মিয়া,  আ স ম ফিরোজ, এস এম শাহজাদা ও মোঃ মহিববুর রহমান, জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য কাজী কানিজ সুলতানা, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব মোঃ গোলাম সারওয়ার, জেলা প্রশাসক মোঃ মতিউল ইসলাম চৌধুরী, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ জামাল হোসেন, পুলিশ সুপার মোহাম্মাদ মইনুল হাসান প্রমুখ বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন আইন ও বিচার বিভাগের যুগ্ম সচিব বিকাশ কুমার সাহা।

#

ড. রেজাউল/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                  নম্বর :  ৩৯২৯

 

বঙ্গবন্ধু ফেডারেশন কাপ বাস্কেটবল প্রতিযোগিতায় নৌবাহিনী চ্যাম্পিয়ন, বিমান বাহিনী রানার্স আপ

 

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :  

          বাংলাদেশ বাস্কেটবল ফেডারেশনের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ‘বঙ্গবন্ধু ফেডারেশন কাপ বাস্কেটবল টুর্নামেন্ট- ২০২০’ প্রতিযোগিতা আজ ঢাকার ধানমন্ডি ইনডোর ফ্লোর বাস্কেটবল জিমন্যাশিয়ামে সমাপ্ত হয়েছে।

          প্রতিযোগিতার সমাপনী দিনে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলা উপভোগ করেন এবং বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।  মুজিব বর্ষ
উদ্‌যাপন উপলক্ষে এমন সুন্দর আয়োজন করায় প্রতিমন্ত্রী আয়োজকবৃন্দের প্রতি বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের মহাসচিব সৈয়দ শাহেদ রেজা। 

          গত ১০ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ছয় দিনব্যাপী এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীসহ মোট আটটি দল অংশগ্রহণ করে। বাংলাদেশ নৌবাহিনী গ্রুপ পর্বে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয়ে ফাইনালে উত্তীর্ণ হয়। প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর মধ্যে চূড়ান্ত খেলা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ নৌবাহিনী ৯০ পয়েন্ট পেয়ে চ্যাম্পিয়ন এবং বাংলাদেশ বিমান বাহিনী ৪৩ পয়েন্ট পেয়ে রানার্স আপ হওয়ার গৌরব অর্জন করে।

          সমাপনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে নৌ ও বিমান বাহিনীর পদস্থ সামরিক বেসামরিক কর্মকর্তা ও  সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

#

আরিফ/সাহেলা/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/১৮২০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৩৯২৮

স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ নভেম্বর থেকে জাতীয় চিড়িয়াখানা খোলার সিদ্ধান্ত প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :

          স্বাস্থ্যবিধি মেনে শর্তসাপেক্ষে আগামী ১ নভেম্বর রাজধানীর মিরপুরস্থ বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানা দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। সম্প্রতি বেশকিছু শর্ত প্রতিপালন নিশ্চিত করা সাপেক্ষে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে চিড়িয়াখানা খোলার এ অনুমতি দিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ যে বিষয়গুলো নিশ্চিত করবে তা হলো :

          চিড়িয়াখানায় প্রবেশের ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার লক্ষ্যে অমোচনীয় রং দিয়ে বৃত্তাকার স্থান চিহ্নিত করতে হবে; প্রবেশ গেইটসমূহে জীবাণুনাশক টানেল ও ফুটবাথ স্থাপন করতে হবে; প্রবেশ গেইটে থার্মাল স্ক্যানারের সাহায্যে দর্শনার্থীর দৈহিক তাপমাত্রা চেক করার ব্যবস্থা করতে হবে; চিড়িয়াখানার অভ্যন্তরে গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে হাত ধোয়ার জন্য বেসিন ও সাবানের ব্যবস্থা রাখতে হবে; দর্শনার্থীদের জন্য হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা রাখতে হবে; দর্শনার্থীর সংখ্যা দৈনিক সর্বোচ্চ ২ হাজারের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে; প্রতিদিন গুরুত্বপূর্ণ প্রাণীর এনক্লোজারের চারপাশে জীবাণুনাশক স্প্রে করতে হবে; পরিদর্শন সময় সকাল ৯টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত নির্ধারিত রাখতে হবে; ডিজিটাল ডিসপ্লের মাধ্যমে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সতর্কতামূলক প্রচারণা চালাতে হবে এবং  ষাটোর্ধ্ব বয়সের ব্যক্তিদের চিড়িয়াখানায় প্রবেশাধিকার বন্ধ রাখতে হবে।

দর্শনার্থীদের জন্য অবশ্য পালনীয় বিষয়গুলো হলো :

          চিড়িয়াখানায় প্রবেশের ক্ষেত্রে অমোচনীয় রং দিয়ে চিহ্নিত বৃত্তাকার স্থানে অবস্থান করতে হবে; প্রবেশ গেইটসমূহে স্থাপিত জীবাণুনাশক টানেল ও ফুটবাথ ব্যবহার করতে হবে; চিড়িখানার ভেতর প্রবেশের পর দিক নির্দেশক অনুসরণ করে একমুখী পথ ব্যবহার করতে হবে; বাধ্যতামূলকভাবে ফেইস মাস্ক ব্যবহার করতে হবে; চিড়িয়াখানায় খাবার নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না এবং চিড়িয়াখানার ভেতরে এক জায়গায় ভিড় বা জটলা করা যাবে না।

          এ বিষয়ে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘করোনা ক্রান্তিকালে ঢাকা শহরবাসীর বিনোদনের উল্লেখযোগ্য বিকল্প না থাকায় তাদের বিনোদন এবং শারীরিক ও মানসিক উৎকর্ষের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চিড়িয়াখানা খোলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। চিড়িয়াখানায় প্রবেশ ও অবস্থানের সময় সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ এবং শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য দর্শনার্থীদের অনুরোধ জানান তিনি।

          উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে গত ২০ মার্চ জাতীয় চিড়িয়াখানা বন্ধ ঘোষণা করে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

#

ইফতেখার/সাহেলা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৯২৭  

 

গৃহায়ন গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রীর সাথে আইইবি নবনির্বাচিত প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

 

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :   

 

গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের সাথে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) এর নবনির্বাচিত সদস্যগণ সাক্ষাৎ করেন। অনুষ্ঠানে গৃহায়ন ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী সংগঠনের নবনির্বাচিত সদস্যদের মুজিব বর্ষের শুভেচ্ছা জানান। সাক্ষাৎকালে সংগঠনের নবনির্বাচিত সদস্যগণ প্রকৌশলীদের এই শীর্ষ সংগঠনের কার্যক্রম সম্পাদনে প্রতিমন্ত্রীর সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।

 

এ সময় সংগঠনটির নবনির্বাচিত সভাপতি প্রকৌশলী মোঃ নুরুল হুদা গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন বিভিন্ন দপ্তর সংস্থায় কর্মরত প্রকৌশলীগণের বিভিন্ন সমস্যা সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করেন। এসব সমস্যা সমাধানে আইইবি’র পক্ষ থেকে  প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য তিনি কতিপয় প্রস্তাব উত্থাপন করেন।

 

প্রস্তাবসমূহের মধ্যে বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) ও রাজউক এর ডিটেইলড এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) যথাশীঘ্র অনুমোদনের ব্যবস্থা করা, গণপূর্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও নির্বাহী প্রকৌশলীর পদ যথাক্রমে গ্রেড-২, ৩ ও ৪ এ উন্নত করা ও গণপূর্ত অধিদপ্তরের অর্গানোগ্রাম দ্রুত অনুমোদনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা অন্যতম।

 

এছাড়া তিনি নির্বাহী প্রকৌশলী এবং তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীদের ব্যক্তিগত গাড়ি ক্রয় করার জন্য সরকারের লোন অনুমোদনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা, প্রকৌশলীদের গ্রেড অনুযায়ী পদসমূহকে ওয়ারেন্ট অভ্‌ প্রিসিডেন্স এ যথাযথ স্থান প্রদান করা এবং সকল দপ্তর অধিদপ্তরে নিয়মিতভাবে শূন্যপদ পূরণ ও পদোন্নতি নিশ্চিত করতে প্রতিমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি প্রচলিত আইন ও নিয়মবহির্ভূতভাবে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বিভিন্ন পদে পদোন্নতির আদেশ বাতিল করার অনুরোধ জানান ।

 

প্রতিমন্ত্রী তার বক্তব্যে এসব দাবি দাওয়া সক্রিয় বিবেচনার আশ্বাস প্রদান করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকৌশলীদের ভূমিকা অপরিসীম।

 

অনুষ্ঠান শেষে আইইবি’র নবনির্বাচিত সদস্যগণ প্রতিমন্ত্রীকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন।

 

#

 

রেজাউল/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৭৩০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৩৯২৬ 

 

করোনা চিকিৎসায় একশ অত্যাধুনিক ভেন্টিলেটর দেবে আমেরিকা

                                                                   -- স্বাস্থ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :   

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, আমেরিকা বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু রাষ্ট্র। দেশের যেকোন দুর্যোগে আমেরিকা বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছে। কোভিড-১৯ মোকাবিলায় আমেরিকা বাংলাদেশের কোভিড-সহ অন্যান্য চিকিৎসা সেবা দিতে নতুন ও অত্যাধুনিক একশ'টি ভেন্টিলেটর দেবে।

 

আজ রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ভ্যান্টিলেটর মেশিন ও গ্যাস এনালাইজার মেশিন হস্তান্তর সংক্রান্ত এক বৈঠক শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।

 

বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষে সেদেশের ডিপার্টমেন্ট অভ্‌ স্টেট এর ডেপুটি সেক্রেটারি স্টেফেন এডওয়ার্ড বাইগান, বাংলাদেশে নিযুক্ত ইউএসএ অ্যাম্বাসেডর আর্ল আর মিলার-সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।

 

বৈঠকে করোনা সংকট মোকাবিলায় উভয় দেশের বাস্তব অভিজ্ঞতা বিনিময় করা হয় এবং উভয় দেশে কোভিড-১৯ এর কারণে প্রাণ দেয়া মানুষদের আত্মার শান্তি কামনা করা হয়। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বৈঠকে করোনাকালীন বাংলাদেশের নানা উদ্যোগসমূহ তুলে ধরেন এবং দেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিভাবে করোনা মোকাবিলায় দিক নির্দেশনা দিয়েছেন তার বর্ণনা দেন।

 

অনুষ্ঠানে আমেরিকার প্রতিনিধিগণ করোনা মোকাবিলায় বাংলাদেশের উদ্যোগসমূহের ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণ নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করেন। বৈঠকে আগামীতে ভ্যাক্সিন উৎপাদন শুরু হলে আমেরিকার পক্ষ থেকে বাংলাদেশকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দেন ডেপুটি সেক্রেটারি বাইগান এবং বাংলাদেশের পক্ষে দ্রুত ভ্যাক্সিন পেতে আমেরিকা সরকার সব ধরনের সহায়তা করবেন বলেও জানান তিনি।

 

#

 

মাইদুল/সাহেলা/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৭৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                     নম্বর:  ৩৯২৫

প্রতিবন্ধীদের দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করা হবে

                          ---সমাজকল্যাণ মন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) : 

 

          সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা সমাজের বোঝা নয় সম্পদ। দৃষ্টি প্রতিবন্ধী-সহ সকল ধরণের প্রতিবন্ধীদের শিক্ষা ও প্রয়োজনীয় সহায়তা দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করা হবে। সরকার দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের মানবসম্পদে পরিণত করতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর মিরপুরস্থ জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনে বিশ্ব সাদা ছড়ি নিরাপত্তা দিবস-২০২০ উদ্‌যাপন উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচ&

2020-10-15-21-44-63f7ddefdb6b1ad078a3bd5a449c4030.docx