Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৮ জুন ২০২১

তথ্যবিবরণী ২৭ জুন ২০২১

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ২৯৮৭

স্থানীয় সরকার বিভাগের শুদ্ধাচার পুরস্কার পেলেন তিন জন

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

            স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ ও আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থার তিনজন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে জাতীয় শুদ্ধাচার পুরস্কার ২০২০-২১ দেওয়া হয়েছে। একই অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ২০টি দপ্তর ও সংস্থা এবং সিটি কর্পোরেশনের সাথে ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারী প্রতিষ্ঠানকে প্রণোদনা প্রদান করা হয়।

            গতকাল রাজধানীর জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরে আয়োজিত বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ও বাস্তবায়নে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারী প্রতিষ্ঠানকে প্রণোদনা প্রদান অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকার মো. তাজুল ইসলাম পুরস্কার প্রাপ্তদের মধ্যে সনদ ও ক্রেস্ট তুলে দেন।

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, শুধু মুখে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং দায়বদ্ধতার কথা বললে হবে না, তা অন্তরে লালন ও পালন করতে হবে।তিনি বলেন, সকল ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানকে শুধু ক্ষমতায়ন করলে হবে না। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে। সবার মধ্যে দায়বদ্ধতা তৈরি করতে হবে।

            শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করলে সাফল্য অর্জন সহজ। সেটা যেমন ব্যক্তি পর্যায়ে হয় তেমনি সমষ্টিগতভাবেও ।

            তথ্য প্রযুক্তি বর্তমান বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে তাই প্রজাতন্ত্রের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রযুক্তি জ্ঞানে সমৃদ্ধ হওয়ার পরামর্শ দিয়ে মন্ত্রী নিজেদের মধ্যে সুপ্ত মেধাকে বিকশিত করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে নিজ নিজ অবস্থান থেকে অবদান রাখার আহ্বান জানান।

#

হায়দার/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২৩০০ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                          নম্বর : ২৯৮৬

করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে কোরবানির সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনা করা হবে

                                                          -- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

            মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম বলেছেন, করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় রেখে কোরবানির সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাপনা করা হবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে যাতে কোরবানি হয় সে জন্য স্থানীয় সরকার ইউনিটসহ প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও মাঠ প্রশাসন সমন্বিতভাবে কাজ করবে। প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কাজ করবে। কোন এলাকায় প্রয়োজন হলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত হবে। কোনভাবেই শৃঙ্খলা যাতে ভঙ্গ না হয় সেজন্য যেখানে যা ব্যবস্থা নেওয়া দরকার, সেটা করা হবে।

            আজ রাজধানীর ফার্মগেটে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে আসন্ন ঈদ-উল-আযহা উপলক্ষ্যে কোরবানির পশুর চাহিদা নিরূপণ, সরবরাহ এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে কোরবানির পশুর অবাধ চলাচল ও পরিবহণ নিশ্চিতকরণ সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

            মন্ত্রী আরো বলেন, কোরবানির পশু পরিবহণে যাতে ফেরিতে বা রাস্তায় যাতে সমস্যা সৃষ্টি না হয় সে বিষয়টি কঠোরভাবে মনিটরিং করা হব। পশু পরিবহণের ক্ষেত্রে সড়কে চাঁদাবাজি অথবা ফেরি ঘাটে দীর্ঘসময় আটকে থাকা অথবা অন্য কোনভাবে সমস্যা যাতে না হয়, সে জন্য সকল ব্যবস্থা নেওয়া হবে। প্রয়োজনবোধে প্রতিকূল অবস্থার তাৎক্ষণিক সমাধানে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে মনিটরিং সেল থাকবে এবং কন্ট্রোল রুম চালু করা হবে। খামারিদের চাহিদার আলোকে সড়ক পথের পাশাপাশি রেলের মাধ্যমে পশু পরিবহণের ব্যবস্থা করা হবে।

            কোরবানির ব্যবস্থাপনা করোনা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করবে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরো যোগ করেন, কোরবানি দিতে গিয়ে ভয়ঙ্কর পরিস্থতির ভিতর কেউ না পড়ুক, এটা আমরা চাইবো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চান করোনা মহামারির মধ্যে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কোরবানিসহ অন্যান্য ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা চালিয়ে নিতে। আশা করছি এবছর কোরবানির ব্যবস্থাপনা অন্যান্য বছরের তুলনায় আরো সুশৃঙ্খল হবে। এবছরও সম্পূর্ণ দেশি গবাদিপশু দিয়ে কোরবানির পশুর চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে। দেশে চাহিদার তুলনায় উদ্বৃত্ত পশু রয়েছে। বিদেশ থেকে গবাদিপশু আমদানির কোন প্রয়োজন নেই। সীমান্ত পথে বিদেশ থেকে অবৈধভাবে যাতে গবাদিপশু আসতে না পারে সে ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

            মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শাহ্ মোঃ ইমদাদুল হক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ শেখ আজিজুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, রেলপথ মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ পুলিশ, র‌্যাব, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দপ্তরের প্রতিনিধিগণ এবং ডেইরি অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করেন। এছাড়া বিভাগীয় কমিশনারগণ, জেলা ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাগণ সভায় ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।

#

ইফতেখার/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২২৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২৯৮৫

 

করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত আরো ১ লাখ ৭৯ হাজার ২১ জন

খামারি পেলেন ২১৬ কোটি ৮৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা নগদ প্রণোদনা

 

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত আরো ১ লাখ ৭৯ হাজার ২১ জন খামারিকে ২য় ধাপে ২১৬ কোটি ৮৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা নগদ প্রণোদনা দিয়েছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

          আজ রাজধানীর ফার্মগেটে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ২য় ধাপে প্রণোদনা প্রদান কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

          প্রণোদনা প্রদান অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বলেন, ‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের খামারিদের অতীতে কখনোই আমরা প্রণোদনা দিতে পারিনি। এর একটা শুভ সূচনা এবছর আমরা করলাম, যার পুরো কৃতিত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তিনি নির্দেশনা দিয়েছেন, আমাদের অনুপ্রাণিত করেছেন।’ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতকে টিকিয়ে রাখার জন্য সরকার বিভিন্ন রকম উদ্যোগ নিয়েছে। এ দুটি খাতকে কিভাবে সম্প্রসারিত করা যায় সেজন্য সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।

          মন্ত্রী আরো বলেন, করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা যাতে ঘুরে দাঁড়াতে পারে সেজন্য সরকার প্রণোদনা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। ৬ লাখ ৯৮ হাজার ৭৪ জন খামারিকে ৮৪৬ কোটি টাকা প্রণোদনার সংস্থান রাখা হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম ধাপে ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৮১ জন খামারিকে ৫৫৭ কোটি ৩৮ লাখ ২০ হাজার ৭৪ টাকা নগদ প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। ২য় ধাপে ১ লাখ ৭৯ হাজার ২১ জন খামারিকে ২১৬ কোটি ৮৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে। এরপরও যাচাই-বাছাই করে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত অবশিষ্ট খামারিদের প্রণোদনা দেওয়া হবে। লক্ষ্য একটাই মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত যাতে কোনভাবেই স্তিমিত হয়ে না যায়। আশা করি এ প্রণোদনা দিয়ে খামারিরা ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। শেখ হাসিনা সরকার খামারিদের পাশে আছে।

          মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব রওনক মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডাঃ শেখ আজিজুর রহমান ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কাজী শামস্ আফরোজ। মন্ত্রণালয় এবং মৎস্য অধিদপ্তর ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাতের বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

 

#

 

ইফতেখার/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২১৪৬ ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ২৯৮৪

 

ডিজিটাল কর্মসূচি ব্যাংকিং খাতে বিস্ময়কর পরিবর্তনের সূচনা করেছে

                                                      ----টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির ফলে দেশের ব্যাংকিং লেনদেনে বিস্ময়কর পরিবর্তন সূচিত হয়েছে।  ডিজিটাল ব্যাংকিং তৃণমূল মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে গেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ক্রমেই ক্যাশলেস সোস্যাইটির দিকে ধাবিত হচ্ছে। তবে যতবেশি ডিজিটাল হবো নিরাপত্তার হুমকি ততবেশি থাকবে। এই ব্যাপারে গ্রাহকদের মধ্যে ডিজিটাল নিরাপত্তার বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি তৎপর হওয়ার আহ্বান জানান মন্ত্রী।

            মন্ত্রী আজ ঢাকায় ঘরে বসে অগ্রণী ব্যাংকের অগ্রণী ই-একাউন্ট মোবাইল অ্যাপ এর মাধ্যমে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য উদ্ভাবিত অ্যাপ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

            অনুষ্ঠানে অগ্রণী ব্যাংক পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মফিজ উদ্দিন আহমেদ, কাশেম হুমায়ুন, ড. মোঃ ফরজ আলী, কেএমএন ফজলুল হক লাবলু এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ শামস-উল-ইসলাম বক্তৃতা করেন।

            ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, আমরা তৃতীয় শিল্পবিপ্লব বা ইন্টারনেটভিত্তিক শিল্পবিপ্লবের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে। সামনের পথ অনেক বড়। প্রযুক্তি সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন আনবে ব্যাংকিং খাতে। তিনি বলেন, ব্যাংকিং বা সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানের জন্য সবচেয়ে বড় গুরুত্ব হচ্ছে গ্রাহক। গ্রাহক সেবায় আপস করা চলবে না উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, নিজস্ব আইটি টিমের মাধ্যমে অগ্রণী ব্যাংক ডিজিটাল পদ্ধতিতে ঘরে বসে একাউন্ট খোলার অ্যাপস তৈরি করে নতুন দিনে পা দিলো। অন্যদের জন্য এটি অনুকরণীয় উল্লেখ করে বলেন, অন্যের ওপর নির্ভরতা নয় প্রতিটি আর্থিক খাতে নিজস্ব শক্তিশালী আইটি টিম গড়ে তোলা দরকার। কম্পিউটার বিপ্লবের অগ্রদূত মোস্তাফা জব্বার ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ধারাবাহিকতা তুলে ধরে বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধের ধ্বংসের ওপর দাঁড়িয়েও সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার বীজবপন করে গেছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু বেতবুনিয়ায় উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র স্থাপন, টিএন্ডটি বোর্ড প্রতিষ্ঠা এবং আইটিইউ ও ইউপিইউ এর সদস্য পদ গ্রহণ এবং প্রাথমিক শিক্ষাকে জাতীয় করণের মধ্য দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের বীজবপন করেছিলেন। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মোবাইল ফোনের মনোপলি ব্যবসা বন্ধ এবং কম্পিউটারের ওপর থেকে ভ্যাট ট্যাক্স প্রত্যাহার করে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেন বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন। গত ১২ বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রজ্ঞাবান নেতৃত্বে বাংলাদেশে ডিজিটাল অবকাঠামো গড়ে উঠেছে। অতীতের তিনটি শিল্পবিপ্লব মিস করেও আজকের বাংলাদেশ চতুর্থ শিল্পবিপ্লবে অংশগ্রহণের জন্য সম্পূর্ণভাবে তৈরি। করোনাকালেও ব্যবসা-শিল্প-অফিস, সভা, সিম্পোজিয়াম, কর্মশালা অনলাইনে চলছে। প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়েরাও ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে ঘরের রান্না খাবারও গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে।

            এর আগে ডিজিটাল পদ্ধতিতে অনুষ্ঠানে মন্ত্রীর আইডি কার্ডসহ বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত দিয়ে অগ্রণী ব্যাংকে একটি একাউন্ট খোলার মধ্য দিয়ে এই পদ্ধতির যাত্রা শুরু করা হয়।

            অনুষ্ঠানে বক্তারা অগ্রণী ব্যাংকের অগ্রগতির বিভিন্ন চিত্র তুলে ধরেন। 

#

 

শেফায়েত/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২২২৩ ঘণ্টা    

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ২৯৮৩

ভূমি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এর আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থার ২০২১-২২ অর্থবছরের এপিএ স্বাক্ষর

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

          আজ সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সরকারের কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির আওতায় ভূমি মন্ত্রণালয় সঙ্গে এর আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থার ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

          ভূমি সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ভূমি মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত দপ্তর ও সংস্থার প্রধান সহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

          অনুষ্ঠানে ভূমি সংস্কার বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তফা কামাল, ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ মশিউর রহমান, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ তসলীমুল ইসলাম, ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ আব্দুল হাই ও হিসাব নিয়ন্ত্রক (রাজস্ব) দপ্তরের হিসাব নিয়ন্ত্রক (রাজস্ব) মোঃ মশিউর রহমান নিজ-নিজ দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে এপিএ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। অপরপক্ষে, ভূমি সচিব ভূমি মন্ত্রণালয়ের পক্ষে স্বাক্ষর করেন।

          এরপর ২০২০-২১ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি সাফল্যের সাথে বাস্তবায়নের জন্য দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ আব্দুল হাইকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান।

          এছাড়া, বিভিন্ন উদ্ভাবনী উদ্যোগ বাস্তবায়ন করার স্বীকৃতি হিসেবে মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন দপ্তর ও সংস্থাকে ‘ভূমি মন্ত্রণালয়ের উদ্ভাবনী প্রদর্শনী, ২০২১’ শীর্ষক সম্মাননা দেওয়া হয় একই অনুষ্ঠানে।

          ‘ভূমি মন্ত্রণালয়ের উদ্ভাবন প্রদর্শনী, ২০২১’-এ ‘ডিজিটাল  রেকর্ড রুম’ উদ্ভাবনটি  প্রথম স্থান অধিকার করায় ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব (প্রশাসন) ও চিফ ইনোভেশন অফিসার মোঃ আব্বাছ উদ্দিন, ‘অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর’ উদ্ভাবনটি দ্বিতীয় স্থান অধিকার করায় ভূমি সংস্কার বোর্ডের সদস্য (প্রশাসন) ও চিফ ইনোভেশন অফিসার বেগম যাহিদা খানম ও ‘প্রশিক্ষণার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন’ উদ্ভাবনটি তৃতীয় স্থান অধিকার করায় ভূমি প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের পরিচালক মোঃ আব্দুল হাই নিজ নিজ দপ্তর ও সংস্থার পক্ষে ভূমি সচিবের কাছ থেকে সনদপত্র ও ক্রেস্ট গ্রহণ করেন।

#

নাহিয়ান/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২২২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                   নম্বর : ২৯৮২

 

ওআইসি যুব চলচ্চিত্র প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সৃষ্টি হবে বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা

                                                                                     ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

        ওআইসি যুব চলচ্চিত্র প্রতিযোগিতাকে বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা সৃষ্টির পথ হিসেবে বর্ণনা করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, বিশ্বের তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতাদের জন্য এটি একটি অনন্য উদ্দীপক প্লাটফর্ম।

          আজ রাজধানীর সার্কিট হাউস রোডে তথ্য ভবন মিলনায়নে ওআইসি যুব চলচ্চিত্র উৎসবের (ঢাকা ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল ফিল্ম এওয়ার্ডস ২০২০-২১) সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মোঃ মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা.
মোঃ  মুরাদ হাসান, প্রখ্যাত সংগীতজ্ঞ ও চলচ্চিত্র সমালোচক রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও চলচ্চিত্র) খাদিজা বেগম অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে এবং যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল, ইসলামিক কো-অপারেশন ইয়ুথ ফোরামের প্রেসিডেন্ট তাহা আইয়ান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আকতার হোসেন অনলাইনে অনুষ্ঠানে যোগ দেন। উল্লেখ্য তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ গত ১৫ মার্চ ঢাকা ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল ফিল্ম এওয়ার্ডস ২০২০-২১ উদ্বোধন করেছিলেন। 

          মন্ত্রী বলেন, চলচ্চিত্র সমাজের প্রতিচ্ছবি, কালের দর্পণ। আর তরুণরা প্রতিটি জাতির সবচেয়ে বড় মানবসম্পদ এবং তারাই পৃথিবীর ভবিষ্যৎ। মানুষ জ্ঞানবিজ্ঞানে অনেক এগিয়েছে, আমরা চাঁদে গিয়েছি, আগামী একশ’ বছরের মধ্যে মঙ্গল গ্রহেও যাওয়ার আশা রাখি। কিন্তু আমরা এতই আত্মকেন্দ্রিক হয়ে পড়ছি যে, নিজেকে ছাড়া পরিবার বা বৃহত্তর পরিবার এবং সমাজের দিকে ভালো করে লক্ষ্য করার সময় হারিয়ে ফেলছি। এই ক্রান্তিলগ্নে চলচ্চিত্রই পারে আমাদের মাঝে মনুষ্যত্বকে বাঁচিয়ে রাখতে। সেকারণে বহুবিধ শিল্প ও কলার সমন্বয়ে গড়ে উঠা সবচেয়ে শক্তিশালী গণমাধ্যম হিসেবে চলচ্চিত্রের ভূমিকা মানুষের জন্য ক্রমেই আরো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। 

          বাঙালি জাতির অভ্যুদয়ের ইতিহাসে চলচ্চিত্রের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, বাঙালি জাতির পিতা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতি গঠনে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের সৃষ্টিশীল কাজের জন্য ব্যাপক উৎসাহ দিয়েছিলেন। সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে আমাদের দেশের নির্মাতারা কালজয়ী সব চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছে, জাতিকে পথ দেখাতে, বাঙালির মুক্তির সংগ্রামে আত্মনিবেদন করতে ভূমিকা রেখেছে। প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা এদেশের চলচ্চিত্রে আবার স্বর্ণযুগ ফিরিয়ে আনতে আন্তরিকভাবে কাজ করে চলেছেন। 

          সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান ওআইসি যুব চলচ্চিত্র প্রতিযোগিতা ২০২০-২১ এর মূল স্থান হিসেবে বাংলাদেশের রাজধানীকে বেছে নেয়ায় আয়োজকদের প্রতি অকুণ্ঠ ধন্যবাদ জানান এবং প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত বিজয়ী তিনটি চলচ্চিত্রের নাম ঘোষণা করেন। তুরস্কের চলচ্চিত্র ‘দ্য ওয়েস্টেড ইফোর্ট’, বাংলাদেশের ‘স্টোরি অভ আ ব্ল্যাক রিভার’ এবং তিউনিসিয়ার চলচ্চিত্র ‘ফ্রান্স ১৯১১’ যথাক্রমে মধ্যপ্রাচ্য, বাংলাদেশ ও আফ্রিকা অঞ্চল থেকে ‘গ্লোবাল উইনার’ হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করে।

#

 

আকরাম/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২১৫৮ ঘণ্টা    

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২৯৮১

মুজিববর্ষ উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্তকরণ করলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

          জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমানের ওপর স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্তকরণ অনুষ্ঠান আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ সিরাজ উদ্দিন।

          মন্ত্রী বলেন, ডাকটিকিট অবমুক্তকরণ আমাদের জন্য একটি বড় কাজ। এই ডাকটিকিটের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নামটি ব্যাপকভাবে প্রচারিত হবে। এ ডাকটিকিটের মাধ্যমে জাতির পিতার সাথে বিজ্ঞানীদের একটি আত্মিক সম্পর্ক ছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যায়। তাঁর সূত্র ধরেই স্বাধীনতার পর একটি স্বাধীন শিক্ষা কমিশন গঠনের জন্য তিনি ড. কুদরত-ই-খুদাকে দায়িত্ব প্রদান করেন।

          অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিজ্ঞান ও প্রযু্ক্িত মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আনোয়ার হোসেন, স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব মুহাম্মদ আকবর হুসাইন এবং মন্ত্রণালয়াধীন সংস্থার কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

বিবেকানন্দ/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২১৫৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২৯৮০

 

কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন

 

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

 

 ‌                  স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)-এর তথ্যানুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ২৪ হাজার ৪০০ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৫ হাজার ২৬৮ জনের শরীরে করোনা সংক্রমণ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৮ লাখ ৮৮ হাজার ৪০৬ জন। 

 

          গত ২৪ ঘণ্টায় ১১৯ জন-সহ এ পর্যন্ত ১৪ হাজার ১৭২ জন এ রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন।

 

          করোনা ভাইরাস আক্রান্তদের মধ্যে এখন পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৮ লাখ ৪০ হাজার ১০৩ জন।

 

#

 

দলিল/সাহেলা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২১/২১৮০ ঘণ্টা

 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর : ২৯৭৯

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার পূরণে শিক্ষাই হবে প্রধান হাতিয়ার

                                                                    -- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

          শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বর্তমান সরকারের ২০৪১ সালের উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গীকার এসডিজি অর্জনে শিক্ষা প্রধানতম হাতিয়ার। তাই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি কাজ জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি সততা, নিষ্ঠা এবং আন্তরিকতা নিয়ে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নে কাজ করার জন্য মন্ত্রণালয়ের সকল কর্মকর্তাদের  আহ্বান জানান।

          মন্ত্রী আজ মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অনলাইনে যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

          আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন এবং বিভাগের অধীন ১৫ দপ্তর ও সংস্থা প্রধান ২০২১-২২ অর্থবছরের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর করেন। অন্যদিকে একই স্থানে দুপুর ২ টায় কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম খান এবং ঐ বিভাগের ৫ টি দপ্তর ও সংস্থা প্রধান ২০২১-২২ অর্থ বছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

          অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এ ছাড়া দুই বিভাগের বিভিন্ন সংস্থার প্রধান, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

          মন্ত্রী বলেন, করোনার সময় শিক্ষা মন্ত্রণালয় কিছু আইন ও বিধি প্রণয়ন ও সংস্কার করেছে। করোনার মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়  এমপিও নীতিমালা প্রণয়ন করেছে। শিক্ষা আইন চূড়ান্ত করা হয়েছে। অত্যন্ত সফলভাবে ৩৫ কোটি পাঠ্যপুস্তক শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে। এই জন্য তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সকল কর্মচারীদের বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান।

          অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী বলেন, গত  এক বছর করোনার কারণে আমাদের কার্যক্রমের গতি কিছুটা কম ছিল। কিন্তু আগামী এক বছরে সরকারের ভিশন বাস্তবায়নে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজের গতি বৃদ্ধি করতে হবে।

          কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরের পাশাপাশি অনুষ্ঠানে ২০২০-২১ অর্থবছরের ভাল কাজের পুরস্কার হিসেবে শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক প্রফেসর ড. সৈয়দ গোলাম ফারুক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব ফজলুর রহমান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অফিস সহায়ক ইউসুফকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের ২০২০-২১ অর্থবছরের শুদ্ধাচার পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে।

          কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের উপসচিব রহিমা আক্তার, অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ইউসুফ আলী এবং জাতীয় কম্পিউটার প্রশিক্ষণ ও গবেষণা একাডেমী (নেকটার) এর পরিচালক মোঃ শাফিউল ইসলামকে ২০২০-২১ অর্থবছরের শুদ্ধাচার পুরস্কারে ভূষিত করা হয়েছে।

#

খায়ের/সাহেলা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২১/২২১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                নম্বর : ২৯৭৮

ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার বাড়াতে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির মূল্য সাশ্রয়ী রাখতে হবে

                                                                       -- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

ঢাকা, ১৩ আষাঢ় (২৭ জুন) :

        &nbs

2021-06-28-07-28-e9e7b7f715fc472bdce3a370827853bf.docx