তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬১৬
উন্নত দেশ চিন্তা করে উন্নয়ন পরিকল্পনা করতে হবে
-- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
চট্টগ্রাম, ৩০ বৈশাখ (১২ মে):
বিদ্যুৎ জ¦ালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ প্রকৌশলীদের উন্নয়নের কারিগর অভিহিত করে বলেছেন, উন্নত দেশের চাহিদা ও ব্যবহার চিন্তা করেই উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। আগামী দশ বছরে বর্তমান সরকারের নেতৃত্বে দেশে কাক্সিক্ষত উন্নয়ন সাধিত হবে। সে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রকৌশলীদের প্রযুক্তিভিত্তিক কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ চট্টগ্রামের ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে ও প্রকৌশল পেশায় বিশেষ অবদান রাখায় প্রকৌশলীদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যে দেশের প্রকৌশলীগণ যত তৎপর সে দেশ তত উন্নত হয়। কাজেই নতুন প্রকৌশলীদের আশাবাদী হতে হবে। তাদের জন্য ভাল সময় অপেক্ষা করছে। ঐক্যবদ্ধভাবে নিজেদের বুদ্ধি ও চিন্তা দ্বারা দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।
আইইবি চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সভাপতি প্রকৌশলী সাদেক মোহাম্মদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আইইবি কেন্দ্রীয় প্রেসিডেন্ট প্রকৌশলী মো. কবির আহমেদ ভূঁইয়া, সম্পাদক প্রকৌশলী
মো. আবদুস সবুর এবং চট্টগ্রাম কেন্দ্রের সম্পাদক প্রকৌশলী প্রবির কুমার সেন বক্তৃতা করেন।
#
সাইফুল/সেলিম/এস. জামান/২০১৬/২২১০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬১৪
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত কলেজ অধ্যক্ষদের সভায় শিক্ষামন্ত্রী
শিক্ষার মানোন্নয়নে নিবেদিতপ্রাণে দায়িত্ব পালনের আহ্বান
ঢাকা, ৩০ বৈশাখ (১৩ মে) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, বিশ্বায়নের এ যুগে নতুন প্রজন্মকে আমরা বিশ্বনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এজন্য চাই দেশে বিশ্বমানের শিক্ষাব্যবস্থা। এ লক্ষ্য অর্জনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার দেশের শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে বিভিন্ন যুগান্তকারী কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে চলেছে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলা একাডেমিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স পরিচালনাকারী কলেজসমূহের অধ্যক্ষদের সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
জনাব নাহিদ তাঁর ভাষণে আরো বলেন, বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ, বিপুলসংখ্যক মেধাবৃত্তি ও উপবৃত্তি, টিউশন ফি মওকুফ, দরিদ্র পরিবারসমূহকে আর্থিক সহায়তা প্রদান, বিদ্যালয়ে দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা, দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য অস্থায়ীভাবে অতিরিক্ত শিক্ষক নিয়োগ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিবেশ উন্নয়নের মতো বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন গত সাড়ে সাত বছরে দেশে শিক্ষা প্রসারে ব্যাপক সাফল্য এনে দিয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আমরা বর্তমান যুগের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ শিক্ষা, প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন নৈতিক ও মানবিক মূল্যবোধ ও দেশপ্রেমে উজ্জীবিত নতুন প্রজন্ম গড়ে তুলতে চাই। আমাদের প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমাদের শিক্ষকসমাজ। শিক্ষকদের মান মর্যাদা ও পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে সরকার গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচির উলে¬খ করে শিক্ষামন্ত্রী তাঁর বক্তব্যে আশা প্রকাশ করেন, জাতি গঠনে শিক্ষকগণ তাঁদের ওপর অর্পিত মহান দায়িত্ব নিবেদিতপ্রাণে পালন করে যাবেন।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা ও শিক্ষা মানোন্নয়নের লক্ষ্যে আয়োজিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন অর রশিদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর নোমান রশিদ এবং বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষগণ সভায় বক্তব্য রাখেন।
ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের ৫৩৫টি কলেজের অধ্যক্ষগণ সভায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়ন, সেশনজট নিরসন, প্রশাসনিক ব্যবস্থার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণের মতো বিষয়ে তাঁদের মতামত তুলে ধরেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, দেশের উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে উচ্চশিক্ষা কমিশন হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে। শিক্ষার মানের ভিত্তিতে সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে গ্রেডিং এর লক্ষ্যে অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল আইন প্রণয়ন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। তিনি বলেন, উচ্চশিক্ষার এসব সংস্কারমূলক কর্মসূচির সাথে খাপখাওয়াতে দেশে তৃণমূলপর্যায়ে বিস্তৃত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজসমূহকে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। সারা দেশে গণমানুষের উচ্চশিক্ষার যে সুযোগ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ব্যবস্থা সৃষ্টি করে দিয়েছে, তা ফলপ্রসূভাবে পুরোপুরি কাজে লাগাতে আন্তরিকভাবে দায়িত্ব পালনের জন্য শিক্ষামন্ত্রী সংশি¬ষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।
উল্লেখ্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ শিক্ষার মানোন্নয়নে ১ এপ্রিল থেকে অধিভুক্ত ২ হাজার ২শ’ কলেজের অধ্যক্ষদের সাথে মতবিনিময়ের উদ্যোগ নেয়। আজ এ ধরনের ৬ষ্ঠ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হলো। সর্বশেষ মতবিনিময় সভায় রাজশাহী অঞ্চলের কলেজ অধ্যক্ষদের সাথে অনুষ্ঠিত হবে। এসব সভার মতামতের ভিত্তিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে উদ্যোগ নেয়া হবে।
#
সাইফুল্লাহ/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭৩৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬১৩
জুনে মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
ঢাকা, ৩০ বৈশাখ (১৩ মে) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জুন মাসে মেট্রোরেলের নির্মাণ কাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বে¦াধন করবেন বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
মন্ত্রী আজ উত্তরা তৃতীয় পর্যায়ের দিয়াবাড়ি বাজার সংলগ্ন এলাকায় মেট্রোরেলের ডিপোর উন্নয়ন কাজ পরিদর্শনকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা জানান।
মন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষে মেট্রোরেল রুট-৬ এর ডিপো উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, মেট্রোরেলের ডিপো এলাকার ভূমি উন্নয়ন এবং প্রয়োজনীয় স্থাপনা নির্মাণে ব্যয় হবে ৫ শত ৬৭ কোটি টাকা। গত মার্চের শেষ সপ্তাহে ডিপো নির্মাণে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রের মাধ্যমে নির্বাচিত জাপানি প্রতিষ্ঠান টোকিও কনস্ট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডের সাথে চুক্তি সই করেছে প্রকল্প কর্তৃপক্ষ।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, অর্থায়নকারী সংস্থা জাইকার সম্মতিতে বাস্তবায়নকাল এগিয়ে আনা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে ২০১৯ সালে মেট্রোরেল রুট-৬ এর বাণিজ্যিক পরিচালনা শুরু সম্ভব হবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, বিদ্যমান এলাইনমেন্ট বা রুটটি অনুমোদিত। এটি পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি ভবন, টিএসসি, জাতীয় জাদুঘরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার পাশ দিয়ে রুট নির্মাণে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির শব্দ নিরোধক যন্ত্র স্থাপন করা হবে।
উল্লেখ্য, মেট্রোরেল-৬ প্রকল্পটি জাপানের সহযোগিতা সংস্থা জাইকার অর্থায়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এ প্রকল্পে জাইকা দিচ্ছে প্রায় সাড়ে ১৬ হাজার কোটি টাকা। উত্তরা হতে মতিঝিল শাপলা চত্বর পর্যন্ত মেট্রো-৬ রুটে স্টেশন থাকবে ১৬টি। নির্মাণ শেষ হলে এ রুটে প্রতি ঘন্টায় উভয় দিকে প্রায় ৬০ হাজার যাত্রী পরিবহণের সক্ষমতা থাকবে।
পরিদর্শনকালে সড়ক পরিবহণ ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এমএএন ছিদ্দিক, ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পরিচালক কায়কোবাদ হোসেন, মেট্রোরেল প্রকল্পের পরিচালক মোফাজ্জেল হোসেনসহ প্রকল্পের পরামর্শক ও নির্মাণ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের প্রকৌশলীসহ প্রকল্পের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
#
নাছের/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬১২
মিশরের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রীর সাথে আমুর বৈঠক
বাংলাদেশ ও মিশর দ্বিপাক্ষিক পুঁজি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরে সম্মত
কায়রো (মিশর), ১৩ মে :
শিল্পখাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও পুঁজি সুরক্ষায় বাংলাদেশ ও মিশর দ্বিপাক্ষিক পুঁজি বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরে সম্মত হয়েছে।
পঞ্চম ডি-৮ শিল্পমন্ত্রী সম্মেলনের (৫ঃয গরহরংঃবৎরধষ গববঃরহম ড়হ উ-৮ ওহফঁংঃৎরধষ ঈড়ড়ঢ়বৎধঃরড়হ) সাইড লাইনে শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুর সাথে মিশরের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী প্রকৌশলী তারেক কাবিল (ঊহমরহববৎ ঞধৎবশ ছধনরষ) বৈঠককালে এ সম্মতির কথা জানান। গত ১১ মে মিশরের রাজধানী কায়রোর মেরিয়ট হোটেলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে আমির হোসেন আমু বাংলাদেশে সার ও কাগজ উৎপাদন, পেট্রোকেমিক্যাল, তরল গ্যাস বোতলীকরণ ও জাহাজ নির্মাণ শিল্পখাতে বিনিয়োগের সম্ভাবনার কথা তুলে ধরেন।
জবাবে মিশরের শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, তাঁর দেশের বেসরকারি উদ্যোক্তারা এসব খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী। তিনি বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য মিশরের বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সরকারিভাবে সব ধরনের সহায়তা করা হবে বলে শিল্পমন্ত্রীকে আশ্বস্ত করেন। তিনি এ বিষয়ে কূটনৈতিক যোগাযোগ বৃদ্ধি ও বাণিজ্য প্রতিনিধিদলের সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এছাড়া আমির হোসেন আমু তুরস্কের বাণিজ্য বিষয়ক উপমন্ত্রী হাসান আলী সেলিকের সাথে বৈঠক করেন। বৈঠকে উভয় মন্ত্রী বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যে বিদ্যমান ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন।
এসময় আমির হোসেন আমু বলেন, বাংলাদেশ সরকার বিশাল তরুণ জনগোষ্ঠীকে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনসম্পদে পরিণত করেছে। সরকারের উদার শিল্প ও বিনিয়োগবান্ধব নীতির ফলে দেশের শিল্পখাতে দেশি বিদেশি বিনিয়োগ প্রবাহ জোরদার হয়েছে। তিনি বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় শিল্পখাতের বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে তুরস্কের বাণিজ্য বিষয়ক উপমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বাংলাদেশে গুণগতমানের পণ্য উৎপাদনে বিনিয়োগ করলে অভ্যন্তরীণ বিশাল বাজার ছাড়াও বিভিন্ন দেশে শুল্কমুক্ত রপ্তানির সুযোগ নিয়ে তুরস্ক লাভবান হবে বলে তিনি উল্লে¬খ করেন।
তুরস্কের উপমন্ত্রী বাংলাদেশে এসএমই’র সমন্বিত উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ ও কারিগরি সহায়তা প্রদানের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
#
জলিল/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/সেলিমুজ্জামান/২০১৬/১৭০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ১৬১১
সাবেক সাংসদ ডা. আসফার হোসেন মোল্ল্যার মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
ঢাকা, ৩০ বৈশাখ (১৩ মে) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা ও গাজীপুরের কালিগঞ্জ থেকে ১৯৯১ সালে নির্বাচিত সংসদ সদস্য ডা. আসফার হোসেন মোল্ল্যার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
আজ এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, কালিগঞ্জ তথা গাজীপুরবাসী এই আওয়ামী লীগ নেতার অবদান আজীবন গভীর শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করবে।
প্রধানমন্ত্রী মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
#
নুরএলাহি/মাহমুদ/সেলিম/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৬/১৭১৮ ঘণ্টা