Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৫ অক্টোবর ২০১৭

তথ্যবিবরণী ১৫ অক্টোবর ২০১৭

Handout                                                                                                                     Number : 2705

Meeting between Bangladesh Foreign Minister and Malaysia Deputy PM

Dhaka, October 15:

            Deputy Prime Minister of Malaysia Dato Seri Dr. Ahmad Zahid Hamidi held meeting with the Foreign Minister A H Mahmood Ali and the Minister for Expatriates’ Welfare and Overseas Employment Nurul Islam BSc this evening at the State Guest House Padma. Malaysian Minister for Human Resources Dato Sri Richard Riot Anak Jaem and Bangladesh State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam were also present during the meeting.

            Rohingya issue was one of the major focuses of the meeting. Foreign Minister Mahmood Ali briefed the visiting Deputy Prime Minister about serious difficulties faced by Bangladesh due to mass exodus of more than half a million Rohingyas to Bangladesh within the shortest time in the history of migration. He mentioned that Bangladesh is now hosting over 9 lac forcibly displaced Myanmar nationals where around 5 lac 40 thousand have taken shelter to Bangladesh after 25 August 2017.  Foreign Minister pointed out that Myanmar Security forces and auxiliary ethnic Rakhine armed vigilantes are carrying out an organized and systematic violence, arson and atrocities against Rohingya civilians to depopulate the northern Rahine State and to prevent their possible return.

            Mahmood Ali mentioned that Bangladesh has given shelter to the forcibly displaced Myanmar nationals temporarily on humanitarian ground and they have to go back to their homes in the Rakhine State at the earliest possible. The root of the problem is in Myanmar and the solution also lies there. Referring to the recent visit of the Myanmar Union Minister at the State Counsellor’s Office and the discussion on return of the Rohingyas, he mentioned that major issues of concern remain left to be addressed. Agreed principles and criteria of 1992 needs to be revised to address the current challenge, and international community and the UN agencies should be allowed to support the repatriation process.

            Foreign Minister Mahmood Ali appreciated Malaysia’s bold position in support of persecuted Rohingyas, initiative of providing humanitarian assistance to the Rohingyas and welcomed proposal for setting up of a field hospital in Cox’s Bazar to provide medical care to around 3 lac Rohingyas.

            Bangladesh Minister for Expatriates’ Welfare and Overseas Employment thanked Malaysia for allowing irregular worker to regularize themselves through re-hiring program.  He conveyed Bangladesh’s readiness to provide trained Security Guards to Malaysia. Malaysia showed  interest to recruit Security Guards from Bangladesh.

            The Deputy Prime Minister will visit the Rohingya camps in Cox’s Bazar tomorrow.

#

 

Khaleda/Selim/Mosharaf/Rezaul/2017/2125 hours

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ২৭০৪ 
 
মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য স্যানিটেশন 
ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ চলছে 
 
কক্সবাজার, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে সরকারি উদ্যোগে নেয়া স্যানিটেশন ব্যবস্থা ও সুপেয় পানির উৎস স্থাপন কাজ জোরগতিতে এগিয়ে চলছে। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নলকূপ বসানো ও স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হচ্ছে। জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর নলকূপ ও স্যানিটারি ল্যাট্রিন স্থাপনের কাজ বাস্তবায়ন করছে। 
এ পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ২ হাজার ১ শত ৩০টি নলকূপ এবং ৩ হাজার ২ শত ৬৫টি স্বাস্থ্যসম্মত টয়লেট স্থাপন করা হয়েছে। উল্লেখ্য, এসব কেন্দ্রগুলোতে ৩ হাজার নলকূপ ও ৫ হাজার স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা নির্মাণ করা হবে।
চৌদ্দটি মোবাইল ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্লান্টের মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। তিন হাজার লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ৭টি ভ্রাম্যমাণ ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে উখিয়া ও টেকনাফ উপজেলার বিভিন্ন ক্যাম্পে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। পানি বিতরণ ব্যবস্থা সুবিধাজনক করার লক্ষ্যে রাস্তার পাশে ১ হাজার লিটার ধারণক্ষমতাসম্পন্ন ১১টি ওয়াটার রিজার্ভার স্থাপন করা হয়েছে। ওয়াটার ক্যারিয়ারের মাধ্যমে রিজার্ভারসমূহে সার্বক্ষণিক পানি সরবরাহ করা হচ্ছে। এসব রিজার্ভার থেকে মিয়ানমার নাগরিকরা টেপের মাধ্যমে খাবার পানি সংগ্রহ করছে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় কক্সবাজারে ৬ লাখ “ডধঃবৎ চঁৎরভুরহম ঞধনষবঃ” মজুত আছে এবং কেন্দ্রীয় ভা-ারে আরো ১৬ লাখ “ডধঃবৎ চঁৎরভুরহম ঞধনষবঃ” মজুত রয়েছে। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ রোধে ইতোমধ্যে ৫০ ড্রাম ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা হয়েছে। ব্লিচিং পাউডার ছিটানো অব্যাহত আছে। এগারোটি আশ্রয়কেন্দ্রে মহিলাদের জন্য ৪ ইউনিটবিশিষ্ট প্রতিকেন্দ্রে ১০টি করে ১১০টি বা ৪৪০ ইউনিট গোসলখানা নির্মাণ কাজ চলছে। 
#
সাইফুল/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/২১১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৭০৩
 
বিশ^ সাদা ছড়ি নিরাপত্তা দিবস-২০১৭ পালিত

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
বিশ^ সাদা ছড়ি নিরাপত্তা দিবস-২০১৭ উপলক্ষে আজ সমাজসেবা অধিদফতর মিলনায়তনে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, দপ্তর এবং অধিদফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ  বিভিন্ন  বেসরকারি সংস্থা এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘সাদা ছড়ির নিশ্চিত ব্যবহার, এ দিবসের  অঙ্গীকার’।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ এবং বিশেষ  অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ জিল্লার রহমান ও সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ নূরুল কবীর। সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদা মিন আরা এবং মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভিপস এর সাধারণ সম্পাদক নাজমা আরা বেগম পপি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দৃষ্টিহীনদের জন্য সাদা ছড়ির সঠিক ব্যবহার করা জানতে হবে। দৃষ্টিবানদের  দৃষ্টিহীনদের  প্রতি অধিক সহানুভূতিশীল হতে হবে। রাস্তা পারাপারে দৃষ্টিহীনদের  অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন, ১৯৬৪ সাল থেকে বিশ^ সাদা ছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালন হলেও দেশে বর্তমান সরকার ১৯৯৬ সাল থেকে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে আসছে।  
পরে প্রতিমন্ত্রী মেধাবী দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছাত্রছাত্রীদের সনদ ও সম্মাননা প্রদান এবং অন্যান্য বেসরকারি  সংস্থাসমূহকে সাদা ছড়ি বিতরণ করেন। 
#

মাইদুল/সেলিম/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০২০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                      নম্বর ঃ ২৭০২
 
মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৩০ আশি^ন (১৫ অক্টোবর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য মানবিক সহায়তার অংশ হিসেবে বেসরকারি উৎস থেকে প্রাপ্ত ত্রাণ সরকারি উদ্যোগে বিতরণ অব্যাহত রয়েছে। 
উখিয়ায় স্থাপিত নিয়ন্ত্রণকক্ষে আজ ৪১ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান ৫০ ট্রাকের মাধ্যমে ১৫২ মেট্রিকটন ত্রাণ জমা দিয়েছে। প্রাপ্ত এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ১২ হাজার ৫ শত ৪০ প্যাকেট শুকনো খাবার, ৩ হাজার ১৫  প্যাক শিশুখাদ্য, ৬ শত ৯০ পিস পোশাক, ৩ হাজার ৮ শত ৪৫ পিস গৃহস্থালিসামগ্রী। এসব ত্রাণ আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।  
#
 
সাইফুল/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৫৫ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর ঃ ২৭০১
 
মিয়ানমার নাগরিকদের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন চলছে
 
উখিয়া (কক্সবাজার), ৩০ আশি^ন (১৫ অক্টোবর) :
কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ১২টি অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার নাগরিকদের সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৬টি ক্যাম্পের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধন কাজ এগিয়ে চলছে। পাসপোর্ট অধিদপ্তর নিবন্ধন কাজ বাস্তবায়ন করছে।
আজ কুতুপালং -১ ক্যাম্পে ১ হাজার  ৮ শত ৫৭ জন পুরুষ, ১ হাজার ৫ শত ৮৫ জন নারী মিলে ৩ হাজার ৪ শত ৪২ জন, কুতুপালং-২ ক্যাম্পে ৮ শত ৪৫ জন পুরুষ, ৭ শত ৪১ জন নারী মিলে ১ হাজার ৫ শত ৮৬ জন, নোয়াপাড়া ক্যাম্পে ৫ শত ৩৪ জন পুরুষ, ৭ শত ৫ জন নারী মিলে ১ হাজার ২ শত ৩৯ জন, থাইংখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ১ শত ১৬ জন পুরুষ, ৬ শত ১৩ জন নারী মিলে ১ হাজার ৭ শত ২৯ জন, বালুখালী ক্যাম্পে ১ হাজার ৫ শত ১৫ জন পুরুষ, ৬ শত ৩৬ জন নারী মিলে ২ হাজার ১ শত ৫১ জন, লেদা ক্যাম্পে ৭ শত ১৭ জন পুরুষ, ৯ শত ৬১ জন নারী মিলে ১ হাজার ৬ শত ৭৮ জন এবং পুরোদিনে ৬টি কেন্দ্রে মোট ১১ হাজার ৮ শত ২৫ জনের বায়োমেট্রিক নিবন্ধন করা হয়েছে।
আজ পর্যন্ত বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে মোট ১ লাখ ৭৩ হাজার ৭ শত ৬২ জনের নিবন্ধন করা হয়েছে।
#
 
সাইফুল/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯৪৫ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ২৭০০ 
 
রাষ্ট্রপতি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নাম ব্যবহার করে 
অবৈধ সুবিধা নেয়া বিষয়ে সতর্কীকরণ
 
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
 
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, ত্রিশাল, ময়মনসিংহের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর শামসুর রহমানের দুর্নীতির বিষয়ে সম্প্রতি যমুনা টেলিভিশনে একটি প্রতিবেদন প্রচারিত হয়েছে। প্রতিবেদনটি রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। 
 
প্রতিবেদনের একাংশে প্রতিবেদক প্রফেসর শামসুর রহমান প্রসঙ্গে বলেন, ‘নিজেকে রাষ্ট্রপতির ভাগ্নে পরিচয় দেয়া এ শিক্ষকের দাবি অচিরেই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হতে যাচ্ছে ....’ এবং ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য এসময় নিজেকে ‘তাঁর ভাগ্নে’ পরিচয় দিয়েছেন। এখানে উল্লেখ্য প্রফেসর শামসুর রহমান রাষ্ট্রপতির কোনো আত্মীয় নন। এছাড়াও ইদানিং লক্ষ্য করা যাচ্ছে কিছু অসাধু ব্যক্তি রাষ্ট্রপতি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের নাম ব্যবহার করে অবৈধ সুবিধা নেয়ার অপচেষ্টা করছেন। এসব ক্ষেত্রে কেউ রাষ্ট্রপতির পরিবারের সদস্য পরিচয় দিলে বিষয়টি নিশ্চিত হতে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব, টেলিফোন নম্বর: ০২-৯৫৬৬২৩৩ অথবা রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব, টেলিফোন নম্বর: ০২-৯৫৬৬৫৯৪ বরাবর যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা হলো।
 
#
 
জয়নাল/সেলিম/সঞ্জীব/রেজাউল/২০১৭/১৯৩০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৬৯৯
 
শিল্পীদের সূক্ষ¥ অনুভূতি স্পর্শ করে বলেই তাঁরা শিল্পকর্ম সৃষ্টি করতে পারেন
                                                       --- আসাদুজ্জামান নূর

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, শিল্পীদের সূক্ষ¥ অনুভূতি স্পর্শ করে বলেই তাঁরা শিল্পকর্ম সৃষ্টি করতে পারেন যা সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। সাধারণ মানুষ কেবল শিল্পকর্মের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে। চিত্রশিল্পী অলোকেশ ঘোষ একজন সাদামনের মানুষ। বাংলাদেশকে ছুঁয়ে দেখতে হলে অলোকেশের ছবি দেখতে হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী অলোকেশ ঘোষের জীবন ও কর্মের ওপর ‘খরভব ধহফ ডড়ৎশং-অখঅকঊঝঐ এঐঙঝঐ’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন এবং নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারিতে শিল্পীর একক চিত্রপ্রদর্শনী উপলক্ষে আয়োজিত উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
উল্লেখ্য, চিত্র প্রদর্শনীটি বাংলাদেশ জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারিতে ১৫ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।
#

ফয়সল/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯০০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                                      নম্বর : ২৬৯৮
 
সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের শতবর্ষে তথ্যমন্ত্রী
গণতন্ত্রকে নিরাপদ করতে জঙ্গিদমন, বৈষম্য অবসানে সমাজতন্ত্র 

ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘দেশে জঙ্গিদমন যুদ্ধের ভেতরেই সমাজতন্ত্রের পথে সংগ্রাম জারি রাখতে হবে। জঙ্গি থেকে গণতন্ত্রকে নিরাপদ করা আর বৈষম্যের অবসানে সমাজতান্ত্রিক সংগ্রাম চলবে সমানতালে।’
রাশিয়ার ঐতিহাসিক ‘অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবে’র শতবর্ষ উপলক্ষে আজ রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে  জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ আয়োজিত লালপতাকা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ইনু এ আহ্বান জানান।
সমাজতন্ত্রের প্রতীক লালপতাকা হাতে হাজার হাজার কর্মীর সমাবেশে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে সমাজতান্ত্রিক নেতা মুক্তিযোদ্ধা হাসানুল হক ইনু ঘোষণা করেন, বৈষম্যের অবসানে সমাজতন্ত্রই একমাত্র পথ। এবং সমাজতন্ত্রই শ্রমিক-কৃষক-গরিব-শোষিত মানুষের মুক্তি সংগ্রামের চিরন্তন দর্শন।
স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস টেনে তিনি বলেন, ত্রিশ লাখ শহিদের রক্ত দিয়ে সংবিধানে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসাবে সমাজতন্ত্র অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। আর সামরিক ও স্বৈরশাসকরা সংবিধান থেকে সমাজতন্ত্র কেটে বাদ দিয়ে দেশকে তথাকথিত বাজার অর্থনীতির হাতে তুলে দিয়ে অন্ধকারে ঠেলে দিতে চেয়েছে বার বার। শেখ হাসিনার সরকার সমাজতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করে সংবিধানে প্রতিস্থাপিত করেছে। মেহনতী মানুষকে মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছে। 
এখন দেশে যে বিস্ময়কর উন্নয়ন ঘটছে তার সুফল সাধারণ মানুষের ঘরে পৌঁছাতে হলে সংবিধানের পাতা থেকে সমাজতন্ত্রকে জীবনের পাতায় কার্যকর করতে হবে, তবেই বৈষম্যের অবসান ঘটবে, বলেন ইনু। সেইসাথে তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, ‘সমাজতন্ত্র এমনি আসবে না। জঙ্গি-রাজাকার ও তাদের দোসররা যেমন শান্তি, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের শত্রু, তেমনি সমাজতন্ত্রেরও শত্রু। তাই এই অপশক্তি দমনের কাজ আর শ্রমিক-কৃষকের সংগ্রামের পথে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কাজ করতে হবে একসাথে, ঐক্যবদ্ধভাবে। 
জাসদের ঢাকা মহানগর সমন্বয়ক মীর হোসাইন আখতারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে দলের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি এবং অতিথি বক্তা হিসেবে জাসদ নেতৃবৃন্দের মধ্যে হাবিবুর রহমান শওকত, আফরোজা হক রীনা, নুরুল আখতার, নাইমুল আহসান জুয়েল, রোকনুজ্জামান রোকন, শফিউদ্দিন মোল্লা, শহীদুল ইসলাম, মাইনুর রহমান, মহিবুর রহমান মিহির, মাহবুবা আক্তার লিপি, মীর্জা আনোয়ারুল হক ও নুরুন্নবী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন। সমাবেশ শেষে লালপতাকায় সুসজ্জিত জাসদের বর্ণাঢ্য মিছিল নগরীর রাজপথ প্রদক্ষিণ করে জিরো পয়েন্টে গিয়ে সমাপ্ত হয়।
#

আকরাম/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা 

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৬৯৭
 
থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টি অপরিহার্য
                                   --- প্রতিমন্ত্রী রাঙ্গাঁ
 
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, থ্যালাসেমিয়া রোগ সম্পর্কে জনগণের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। এ রোগ প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে জনগণকে উদ্ধুদ্ধ করার পাশাপাশি চিকিৎসা সুবিধাকে সম্প্রসারিত করা প্রয়োজন। থ্যালাসেমিয়া রোগের চিকিৎসার জন্য সবচেয়ে বড় প্রয়োজন নিরাপদ রক্তের। সময়মতো নিরাপদ রক্ত পরিসঞ্চালন করলেই কেবল একজন রোগী সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারেন। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ঢাকায় সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা- বাংলাদেশ প্রেক্ষিত বিষয়ক আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। 
সমিতির সভাপতি মোঃ মোশাররফ হোসেনের সভাপতিত্বে এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাবেক মন্ত্রী সৈয়দ দীদার বখত, কাজী রোজী এমপি, থ্যালাসেমিয়া হাসপাতালের কনসালটেন্ট ডাঃ এ কে এম একরামুল হোসেন স্বপন ও সম্পাদক ডা. মোঃ জাহিদুল ইসলাম। 
পরে প্রতিমন্ত্রী সমিতি আয়োজিত লটারী-২০১৭ এর বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন। 
#
 
আহসান/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৩০ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর : ২৬৯৬
 
গর্ভবতী সহকর্মীদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে
                        --- মেহের আফরোজ চুমকি
 
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি বলেছেন, একজন নারী যখন মা হয়  তখন একজন পুরুষও কিন্তু বাবা হয়। বাবা হওয়ার জন্য  নারীদের ভূমিকা  ভুলে গেলে চলবে না। তিনি বলেন,  যদিও মাতৃত্বকালীন  ছুটি ৬ মাস  কিন্তু  এই সময় একজন গর্ভবতী নারীর  জন্য অপ্রতুল। কারণ একটি শিশুর  মানসিক  ও শারীরিক  বিকাশের ৮০ শতাংশ সাধিত হয়  ভ্রুণ থেকে ৮ বছর বয়সের মধ্যে। তাই এই সময়টা  আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, এই সময়টায় যদি আমরা সহানুভূতিশীল না হই তাহলে নারীর ক্ষমতায়ন বাধাগ্রস্ত হবে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের আয়োজনে ‘কর্মক্ষেত্রে নারীর চ্যালেঞ্জ ও উত্তরণের উপায়’  শীর্ষক এক  কর্মশালায়  প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
মানবাধিকার কমিশনের  চেয়ারম্যান কাজী  রিয়াজুল  হকের সভাপতিত্বে কর্মশালায় মূলপ্রবন্ধ পাঠ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রফেসর ড. শাহনাজ হুদা। বক্তব্য রাখেন  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব  সুরাইয়া বেগম, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের  সচিব নাছিমা বেগম, নারী ও শিশু  নির্যাতন  দমন ট্রাইবুনাল ঢাকা-৫ এর  সিনিয়র ডিসট্রিক সেশন জাজ তানজিলা ইসলাম, ইউএনডিপির ডেপুটি কান্ট্রি ডাইরেক্টর শায়লা খাঁন প্রমুখ। 
#
 
খায়ের/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮১০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ২৬৯৫
 
শিশুরা আগামীদিনের কর্ণধার
    --- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী

কেশবপুর (যশোর), ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর):
শিশুরা আগামী দিনের কর্ণধার। তারাই হবে ভবিষ্যতের উন্নত বাংলাদেশ গড়ার কারিগর। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুরে আবু শারাফ সাদেক অডিটোরিয়ামে বিশ্ব শিশু দিবস এবং শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০১৭ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে শিশু আইন প্রণয়নের মাধ্যমে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিনোদন ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে কাজ করছে। 
তিনি বলেন, শিশুরা যাতে যথাযথভাবে বেড়ে ওঠে সেজন্য সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। সকল শিশুর জন্য সমঅধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তাদের সুরক্ষা ও সঠিকভাবে বেড়ে ওঠা নিশ্চিত করতে জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি ২০১০ এবং জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ প্রণয়ন করা হয়েছে। 
অনুষ্ঠানে শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। 
পরে, ইসমাত আরা সাদেক কেশবপুর উপজেলা পরিষদ হলরুমে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। 
#

মাসুম বিল্লাহ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৫০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২৬৯৪
 
বস্তিবাসীর  জন্য ১০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে
                          --- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :  
নগরদারিদ্র্যের শিকার বস্তিবাসীদের জন্য সরকার মিরপুরের বাউনিয়ায় ১০ একর জমির ওপর ১০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ করছে। এরমধ্যে ৫৫০টি ফ্ল্যাটের নির্মাণ কাজ শীঘ্রই শুরু করা হচ্ছে। খুব অল্প ও সহজে পরিশোধযোগ্য ভাড়াভিত্তিতে এসব ফ্ল্যাটে বস্তিবাসীরা থাকবে। এখনও বস্তিতে থাকতে হলে ভাড়া প্রদান করতে হয়। একশ্রেণির অসাধু প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এ টাকা পাচ্ছে। কিন্তু বস্তির লোকদের মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। এছাড়া দারুস সালামে হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বস্তিবাসীদের জন্য আরো ১ হাজার ৫৩টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে এবং বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ৩টি জেলার ১৯টি বস্তিতে ৫ হাজার ৭০০ পরিবারের জন্য উন্নত আবাসন সুবিধা গড়ে তোলা হচ্ছে।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন আজ ব্র্যাক আরবান ডেভেলপমেন্ট ও জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ আয়োজিত হাউজিং ফাইন্যান্স ফর পিপল লিভিং ইন আরবান পোভার্টি শীর্ষক জাতীয় কনভেনশনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ তথ্য জানান। 
মন্ত্রী বলেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে গ্রামে যত্রতত্র বাড়িঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। এরফলে প্রতিদিন ২৩৫ হেক্টর কৃষিজমি নষ্ট হচ্ছে। এটা কোনভাবেই দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। তাই গ্রামেও এখন বহুতল ভবন নির্মাণের মাধ্যমে কৃষিজমি রক্ষা করতে হবে। এক্ষেত্রে ব্র্যাক এগিয়ে এলে সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হবে। কৃষিজমি সুরক্ষার জন্য নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে মন্ত্রিসভায় এ আইনের বিষয়ে নীতিগত অনুমোদন পাওয়া গেছে। এ আইন পাস হলে গ্রামে বাড়ি করতেও যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নগর উন্নয়ন অধিদপ্তর দেশের ১৪টি উপজেলার বিশদ পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে পায়রা সমুদ্রবন্দর ও কুয়াকাটাসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের আরো সাতটি উপজেলার বিশদ পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ শুরু করা হয়েছে। কৃষিজমি সুরক্ষায় পর্যায়ক্রমে গোটা দেশের বিশদ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে। বস্তিবাসীর উন্নয়নে ঢাকা মহানগরসহ দেশের যেকোন জেলায় বহুতল ভবন নির্মাণে ব্র্যাক ও যে কোন বেসরকারি সংস্থা এগিয়ে এলে সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেয়া হবে। 
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দাকার, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান খন্দকার আখতারুজ্জামান, নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরে পরিচালক ড. খুরশীদ জাবিন হোসেন তৌফিক প্রমুখ। উপস্থাপিত আবাসন মডেলের মডারেটরের দায়িত্ব পালন করে মেয়র্স অ্যাসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের ভাইসপ্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান। সভাপতিত্ব করেন ব্র্যাকের সিনিয়র কর্মকর্তা আসিফ সালেহ।  
অনুষ্ঠানে বস্তিবাসীর জন্য জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, ব্র্যাক ও ইউএনডিপি’র তিনটি আবাসন মডেল উপস্থাপন করা হয়। এসব মডেলের ওপর অংশগ্রহণকারীগণ আলোচনা-পর্যালোচনা করে সরকারের কাছে সুপারিশমালা উপস্থাপন করবে। কনভেনশনে রাজশাহী ও খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান পরিকল্পনাবিদ, বিভিন্ন পৌরসভার মেয়র ও সরকারি কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করছেন।
#
কিবরিয়া/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৪০ঘণ্টা  

তথ্যবিবরণী                                                                                              নম্বর :  ২৬৯৩ 
হেকেপের কর্মশালায় শিক্ষামন্ত্রী  
উচ্চশিক্ষার উন্নয়নে কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে 
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, দেশের উচ্চশিক্ষা বিশ্বমানে উন্নয়নের লক্ষ্যে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ২০৩০ সাল নাগাদ উচ্চশিক্ষার জন্য একটি কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। এজন্য বিভিন্ন কমিটি তাদের সুপারিশমালা পেশ করেছে এবং একটি খসড়া পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হয়েছে। 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় সিরডাপ অডিটোরিয়ামে ‘ড্রাফট স্ট্রাটেজিক প্ল্যান ফর হাইয়ার এডুকেশন ইন বাংলাদেশ: ২০১৭-২০৩০’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের আওতাধীন ‘হাইয়ার এডুকেশন কোয়ালিটি এনহান্সমেন্ট প্রজেক্ট (হেকেপ)’-এর উদ্যোগে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় এ কর্মশালার আয়োজন করা হয়।
মন্ত্রী বলেন, উন্মুক্ত ও সুদূরপ্রসারী দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কাজ করতে হবে। অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো এতে থাকবে। তিনি বলেন, বর্তমানের তথ্যের ভিত্তিতে ভবিষ্যতের জন্য করণীয় নির্ধারণ করতে হবে। সকলের পরামর্শগুলো এতে সন্নিবেশিত করা হবে। তিনি অতি দ্রুত লক্ষ্যনির্ভর একটি কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান।
নাহিদ বলেন, উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়নে এক্রিডিটেশন কাউন্সিল আইন পাশ হয়েছে। উচ্চশিক্ষা কমিশন গঠন করা হবে। তিনি আরো বলেন, উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে প্রথাগত ধারণার পরিবর্তন করতে হবে। শিক্ষা হবে দক্ষতা নির্ভর, যাতে একজন শিক্ষার্থী প্রকৃত অর্থে মানবসম্পদে পরিণত হতে পারে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হবে জ্ঞানচর্চা, গবেষণা ও নতুন জ্ঞান সৃষ্টির জন্য চরম উৎকর্ষ অর্জনের স্থান। জ্ঞানপ্রযুক্তি শুধু আমদানি নয়, রপ্তানি করার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। এ লক্ষ্যে দেশের সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. সোহরাব হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মো. আলমগীর, বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র এডুকেশন স্পেশালিস্ট ণড়শড় ঘধমধংযরসধ এবং হেকেপ প্রকল্প পরিচালক ড. গৌরাঙ্গ চন্দ্র মোহান্ত বক্তব্য রাখেন। খসড়া কৌশলগত পরিকল্পনার ওপর পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনা পেশ করেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য ড. মোহাম্মদ ইউসুফ আলী মোল্লাহ। আলোচনায় বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, শিক্ষাবিদ ও উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।
#
আফরাজুর/অনসূয়া/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫৫০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ২৬৯২
সড়ক রক্ষায় এক্সেললোড কন্ট্রোল নীতিমালা বাস্তবায়ন করতে হবে
                                   সেতুমন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ আশি^ন (১৫ অক্টোবর) :
সড়ক মহাসড়ক রক্ষায় যানবাহনের অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ, সড়ক সংস্কারে গুণগতমান সুরক্ষা এবং পরিবহণে শৃঙ্খলা বিধানকে অগ্রাধিকার বিবেচনার নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। 
মন্ত্রী আজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে সদ্য যোগদানকৃত সচিব এবং কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা দেন। এসময় তিনি নতুন সচিব মো. নজরুল ইসলামকে বরণ এবং বিদায়ী সচিব এমএএন ছিদ্দিককে বিদায় জানান। 
মন্ত্রী বলেন, সড়ক মহাসড়কে যানবাহনের সংখ্যা ব্যাপক হারে বাড়ছে। সড়ক রক্ষায় এক্সেললোড কন্ট্রোল নীতিমালা বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে যানবাহনের অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তিনি বলেন, পরপর তিনদফা বন্যায় দেশের সড়ক মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। অনেক সড়ক অপ্রত্যাশিতভাবে অকালে নষ্ট হচ্ছে। সড়ক সংস্কারে গুণগতমান রক্ষায় তিনি সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। 
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী ইবনে আলম হাসান, বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমান, বিআরটিসি’র চেয়াম্যান ফরিদ আহমদ ভূঁইয়া, ডিটিসিএ’র নির্বাহী পরিচালক সৈয়দ আহম্মদ, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন। 
#
নাছের/অনসূয়া/শহিদ/জসীম/রফিকুল/আসমা/২০১৭/১৫২০ ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ২৬৯১
বিশ^ হাত ধোয়া দিবস পালিত
ঢাকা, ৩০ আশি^ন (১৫ অক্টোবর) :
আজ ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন চত্বরে স্থানীয় সরকার বিভাগের উদ্যোগে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস ২০১৭ এর উদ্বোধন করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবদুল মালেক।
অতিরিক্ত সচিব মাহবুব হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউনিসেফ’এর বাংলাদেশস্থ প্রতিনিধি ঊফড়ঁধৎফ ইবরমনবফবৎ ও জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সুধীর কুমার ঘোষ।  
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, বেসরকারি সংস্থা, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যমসহ সকলের সহযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও ‘বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস  ২০১৭’ পালিত হচ্ছে। অনুরূপভাবে এ কর্মসূচি কেন্দ্রীয় পর্যায়ে এবং বিভাগ, সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জাতিসংঘের আহ্বানে ২০০৮ সাল হতে প্রতি বছর ১৫ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী ‘বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস’ পালিত হয়ে আসছে। এ বছরের বিশ্ব হাত ধোয়া দিবসের প্রতিপাদ্য ‘ঙঁৎ ঐধহফং, ঙঁৎ ঋঁঃঁৎব’ অর্থাৎ ‘আমাদের হাত, আমাদের ভবিষ্যৎ’। 
উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্থানীয় সরকার সচিব বলেন, বাংলাদেশের মতো একটি জনবহুল দেশের সার্বিক উন্নয়ন অগ্রগতিতে স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটেশন ব্যবস্থা, পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যপরিচর্যা খুবই গুরত্বপূর্ণ ও বিশাল চ্যালেঞ্জ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সামগ্রিক বাস্তবতা ও অন্তরায়সমূহ গভীরভাবে উপলব্ধি করে এ অঙ্গীকার ঘোষণা করেছিলেন।  উন্নত স্যানিটেশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা গেলেই কেবল সার্বিক জনস্বাস্থ্যের কাঙ্খিত উন্নতি ঘটানো সম্ভব। তিনি বলেন, বর্তমানে প্রত
Todays handout (10).docx