Handout Number : 2705
Meeting between Bangladesh Foreign Minister and Malaysia Deputy PM
Dhaka, October 15:
Deputy Prime Minister of Malaysia Dato Seri Dr. Ahmad Zahid Hamidi held meeting with the Foreign Minister A H Mahmood Ali and the Minister for Expatriates’ Welfare and Overseas Employment Nurul Islam BSc this evening at the State Guest House Padma. Malaysian Minister for Human Resources Dato Sri Richard Riot Anak Jaem and Bangladesh State Minister for Foreign Affairs Shahriar Alam were also present during the meeting.
Rohingya issue was one of the major focuses of the meeting. Foreign Minister Mahmood Ali briefed the visiting Deputy Prime Minister about serious difficulties faced by Bangladesh due to mass exodus of more than half a million Rohingyas to Bangladesh within the shortest time in the history of migration. He mentioned that Bangladesh is now hosting over 9 lac forcibly displaced Myanmar nationals where around 5 lac 40 thousand have taken shelter to Bangladesh after 25 August 2017. Foreign Minister pointed out that Myanmar Security forces and auxiliary ethnic Rakhine armed vigilantes are carrying out an organized and systematic violence, arson and atrocities against Rohingya civilians to depopulate the northern Rahine State and to prevent their possible return.
Mahmood Ali mentioned that Bangladesh has given shelter to the forcibly displaced Myanmar nationals temporarily on humanitarian ground and they have to go back to their homes in the Rakhine State at the earliest possible. The root of the problem is in Myanmar and the solution also lies there. Referring to the recent visit of the Myanmar Union Minister at the State Counsellor’s Office and the discussion on return of the Rohingyas, he mentioned that major issues of concern remain left to be addressed. Agreed principles and criteria of 1992 needs to be revised to address the current challenge, and international community and the UN agencies should be allowed to support the repatriation process.
Foreign Minister Mahmood Ali appreciated Malaysia’s bold position in support of persecuted Rohingyas, initiative of providing humanitarian assistance to the Rohingyas and welcomed proposal for setting up of a field hospital in Cox’s Bazar to provide medical care to around 3 lac Rohingyas.
Bangladesh Minister for Expatriates’ Welfare and Overseas Employment thanked Malaysia for allowing irregular worker to regularize themselves through re-hiring program. He conveyed Bangladesh’s readiness to provide trained Security Guards to Malaysia. Malaysia showed interest to recruit Security Guards from Bangladesh.
The Deputy Prime Minister will visit the Rohingya camps in Cox’s Bazar tomorrow.
#
Khaleda/Selim/Mosharaf/Rezaul/2017/2125 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭০৪তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৭০৩
বিশ^ সাদা ছড়ি নিরাপত্তা দিবস-২০১৭ পালিত
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
বিশ^ সাদা ছড়ি নিরাপত্তা দিবস-২০১৭ উপলক্ষে আজ সমাজসেবা অধিদফতর মিলনায়তনে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন বিভাগ, দপ্তর এবং অধিদফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ অংশগ্রহণ করেন। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘সাদা ছড়ির নিশ্চিত ব্যবহার, এ দিবসের অঙ্গীকার’।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ জিল্লার রহমান ও সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক গাজী মোহাম্মদ নূরুল কবীর। সভাপতিত্ব করেন জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহমুদা মিন আরা এবং মূলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ভিপস এর সাধারণ সম্পাদক নাজমা আরা বেগম পপি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দৃষ্টিহীনদের জন্য সাদা ছড়ির সঠিক ব্যবহার করা জানতে হবে। দৃষ্টিবানদের দৃষ্টিহীনদের প্রতি অধিক সহানুভূতিশীল হতে হবে। রাস্তা পারাপারে দৃষ্টিহীনদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। তিনি বলেন, ১৯৬৪ সাল থেকে বিশ^ সাদা ছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালন হলেও দেশে বর্তমান সরকার ১৯৯৬ সাল থেকে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করে আসছে।
পরে প্রতিমন্ত্রী মেধাবী দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ছাত্রছাত্রীদের সনদ ও সম্মাননা প্রদান এবং অন্যান্য বেসরকারি সংস্থাসমূহকে সাদা ছড়ি বিতরণ করেন।
#
মাইদুল/সেলিম/শেফায়েত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৯৯
শিল্পীদের সূক্ষ¥ অনুভূতি স্পর্শ করে বলেই তাঁরা শিল্পকর্ম সৃষ্টি করতে পারেন
--- আসাদুজ্জামান নূর
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেছেন, শিল্পীদের সূক্ষ¥ অনুভূতি স্পর্শ করে বলেই তাঁরা শিল্পকর্ম সৃষ্টি করতে পারেন যা সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়। সাধারণ মানুষ কেবল শিল্পকর্মের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে। চিত্রশিল্পী অলোকেশ ঘোষ একজন সাদামনের মানুষ। বাংলাদেশকে ছুঁয়ে দেখতে হলে অলোকেশের ছবি দেখতে হবে।
মন্ত্রী আজ ঢাকায় বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী অলোকেশ ঘোষের জীবন ও কর্মের ওপর ‘খরভব ধহফ ডড়ৎশং-অখঅকঊঝঐ এঐঙঝঐ’ শীর্ষক বইয়ের মোড়ক উন্মোচন এবং নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারিতে শিল্পীর একক চিত্রপ্রদর্শনী উপলক্ষে আয়োজিত উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
উল্লেখ্য, চিত্র প্রদর্শনীটি বাংলাদেশ জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারিতে ১৫ অক্টোবর থেকে শুরু হয়ে আগামী ২১ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে।
#
ফয়সল/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৯৮
সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবের শতবর্ষে তথ্যমন্ত্রী
গণতন্ত্রকে নিরাপদ করতে জঙ্গিদমন, বৈষম্য অবসানে সমাজতন্ত্র
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
তথ্যমন্ত্রী ও জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘দেশে জঙ্গিদমন যুদ্ধের ভেতরেই সমাজতন্ত্রের পথে সংগ্রাম জারি রাখতে হবে। জঙ্গি থেকে গণতন্ত্রকে নিরাপদ করা আর বৈষম্যের অবসানে সমাজতান্ত্রিক সংগ্রাম চলবে সমানতালে।’
রাশিয়ার ঐতিহাসিক ‘অক্টোবর সমাজতান্ত্রিক বিপ্লবে’র শতবর্ষ উপলক্ষে আজ রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ আয়োজিত লালপতাকা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ইনু এ আহ্বান জানান।
সমাজতন্ত্রের প্রতীক লালপতাকা হাতে হাজার হাজার কর্মীর সমাবেশে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে সমাজতান্ত্রিক নেতা মুক্তিযোদ্ধা হাসানুল হক ইনু ঘোষণা করেন, বৈষম্যের অবসানে সমাজতন্ত্রই একমাত্র পথ। এবং সমাজতন্ত্রই শ্রমিক-কৃষক-গরিব-শোষিত মানুষের মুক্তি সংগ্রামের চিরন্তন দর্শন।
স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস টেনে তিনি বলেন, ত্রিশ লাখ শহিদের রক্ত দিয়ে সংবিধানে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসাবে সমাজতন্ত্র অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। আর সামরিক ও স্বৈরশাসকরা সংবিধান থেকে সমাজতন্ত্র কেটে বাদ দিয়ে দেশকে তথাকথিত বাজার অর্থনীতির হাতে তুলে দিয়ে অন্ধকারে ঠেলে দিতে চেয়েছে বার বার। শেখ হাসিনার সরকার সমাজতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করে সংবিধানে প্রতিস্থাপিত করেছে। মেহনতী মানুষকে মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছে।
এখন দেশে যে বিস্ময়কর উন্নয়ন ঘটছে তার সুফল সাধারণ মানুষের ঘরে পৌঁছাতে হলে সংবিধানের পাতা থেকে সমাজতন্ত্রকে জীবনের পাতায় কার্যকর করতে হবে, তবেই বৈষম্যের অবসান ঘটবে, বলেন ইনু। সেইসাথে তিনি স্মরণ করিয়ে দেন, ‘সমাজতন্ত্র এমনি আসবে না। জঙ্গি-রাজাকার ও তাদের দোসররা যেমন শান্তি, উন্নয়ন ও গণতন্ত্রের শত্রু, তেমনি সমাজতন্ত্রেরও শত্রু। তাই এই অপশক্তি দমনের কাজ আর শ্রমিক-কৃষকের সংগ্রামের পথে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কাজ করতে হবে একসাথে, ঐক্যবদ্ধভাবে।
জাসদের ঢাকা মহানগর সমন্বয়ক মীর হোসাইন আখতারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে দলের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এমপি এবং অতিথি বক্তা হিসেবে জাসদ নেতৃবৃন্দের মধ্যে হাবিবুর রহমান শওকত, আফরোজা হক রীনা, নুরুল আখতার, নাইমুল আহসান জুয়েল, রোকনুজ্জামান রোকন, শফিউদ্দিন মোল্লা, শহীদুল ইসলাম, মাইনুর রহমান, মহিবুর রহমান মিহির, মাহবুবা আক্তার লিপি, মীর্জা আনোয়ারুল হক ও নুরুন্নবী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন। সমাবেশ শেষে লালপতাকায় সুসজ্জিত জাসদের বর্ণাঢ্য মিছিল নগরীর রাজপথ প্রদক্ষিণ করে জিরো পয়েন্টে গিয়ে সমাপ্ত হয়।
#
আকরাম/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৯৫
শিশুরা আগামীদিনের কর্ণধার
--- জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
কেশবপুর (যশোর), ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর):
শিশুরা আগামী দিনের কর্ণধার। তারাই হবে ভবিষ্যতের উন্নত বাংলাদেশ গড়ার কারিগর। জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক আজ যশোরের কেশবপুরে আবু শারাফ সাদেক অডিটোরিয়ামে বিশ্ব শিশু দিবস এবং শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০১৭ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে শিশু আইন প্রণয়নের মাধ্যমে শিশুদের অধিকার নিশ্চিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বিনোদন ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে কাজ করছে।
তিনি বলেন, শিশুরা যাতে যথাযথভাবে বেড়ে ওঠে সেজন্য সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। সকল শিশুর জন্য সমঅধিকার নিশ্চিত করতে হবে। তাদের সুরক্ষা ও সঠিকভাবে বেড়ে ওঠা নিশ্চিত করতে জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি ২০১০ এবং জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ প্রণয়ন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
পরে, ইসমাত আরা সাদেক কেশবপুর উপজেলা পরিষদ হলরুমে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
#
মাসুম বিল্লাহ/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৬৯৪
বস্তিবাসীর জন্য ১০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হচ্ছে
--- গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী
ঢাকা, ৩০ আশ্বিন (১৫ অক্টোবর) :
নগরদারিদ্র্যের শিকার বস্তিবাসীদের জন্য সরকার মিরপুরের বাউনিয়ায় ১০ একর জমির ওপর ১০ হাজার ফ্ল্যাট নির্মাণ করছে। এরমধ্যে ৫৫০টি ফ্ল্যাটের নির্মাণ কাজ শীঘ্রই শুরু করা হচ্ছে। খুব অল্প ও সহজে পরিশোধযোগ্য ভাড়াভিত্তিতে এসব ফ্ল্যাটে বস্তিবাসীরা থাকবে। এখনও বস্তিতে থাকতে হলে ভাড়া প্রদান করতে হয়। একশ্রেণির অসাধু প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এ টাকা পাচ্ছে। কিন্তু বস্তির লোকদের মানবেতর জীবনযাপন করতে হচ্ছে। এছাড়া দারুস সালামে হাউজিং এন্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটে বস্তিবাসীদের জন্য আরো ১ হাজার ৫৩টি ফ্ল্যাট নির্মাণ করা হবে এবং বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় ৩টি জেলার ১৯টি বস্তিতে ৫ হাজার ৭০০ পরিবারের জন্য উন্নত আবাসন সুবিধা গড়ে তোলা হচ্ছে।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন আজ ব্র্যাক আরবান ডেভেলপমেন্ট ও জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ আয়োজিত হাউজিং ফাইন্যান্স ফর পিপল লিভিং ইন আরবান পোভার্টি শীর্ষক জাতীয় কনভেনশনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ তথ্য জানান।
মন্ত্রী বলেন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে গ্রামে যত্রতত্র বাড়িঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। এরফলে প্রতিদিন ২৩৫ হেক্টর কৃষিজমি নষ্ট হচ্ছে। এটা কোনভাবেই দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়। তাই গ্রামেও এখন বহুতল ভবন নির্মাণের মাধ্যমে কৃষিজমি রক্ষা করতে হবে। এক্ষেত্রে ব্র্যাক এগিয়ে এলে সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হবে। কৃষিজমি সুরক্ষার জন্য নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা আইন প্রণয়ন করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে মন্ত্রিসভায় এ আইনের বিষয়ে নীতিগত অনুমোদন পাওয়া গেছে। এ আইন পাস হলে গ্রামে বাড়ি করতেও যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হবে।
মন্ত্রী বলেন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নগর উন্নয়ন অধিদপ্তর দেশের ১৪টি উপজেলার বিশদ পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছে পায়রা সমুদ্রবন্দর ও কুয়াকাটাসহ দেশের দক্ষিণাঞ্চলের আরো সাতটি উপজেলার বিশদ পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ শুরু করা হয়েছে। কৃষিজমি সুরক্ষায় পর্যায়ক্রমে গোটা দেশের বিশদ পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে। বস্তিবাসীর উন্নয়নে ঢাকা মহানগরসহ দেশের যেকোন জেলায় বহুতল ভবন নির্মাণে ব্র্যাক ও যে কোন বেসরকারি সংস্থা এগিয়ে এলে সরকারের পক্ষ থেকে সহযোগিতা দেয়া হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকন, গৃহায়ন ও গণপূর্ত সচিব মো. শহীদ উল্লা খন্দাকার, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান খন্দকার আখতারুজ্জামান, নগর উন্নয়ন অধিদপ্তরে পরিচালক ড. খুরশীদ জাবিন হোসেন তৌফিক প্রমুখ। উপস্থাপিত আবাসন মডেলের মডারেটরের দায়িত্ব পালন করে মেয়র্স অ্যাসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের ভাইসপ্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ খান। সভাপতিত্ব করেন ব্র্যাকের সিনিয়র কর্মকর্তা আসিফ সালেহ।
অনুষ্ঠানে বস্তিবাসীর জন্য জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ, ব্র্যাক ও ইউএনডিপি’র তিনটি আবাসন মডেল উপস্থাপন করা হয়। এসব মডেলের ওপর অংশগ্রহণকারীগণ আলোচনা-পর্যালোচনা করে সরকারের কাছে সুপারিশমালা উপস্থাপন করবে। কনভেনশনে রাজশাহী ও খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান পরিকল্পনাবিদ, বিভিন্ন পৌরসভার মেয়র ও সরকারি কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করছেন।
#
কিবরিয়া/সেলিম/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৭/১৭৪০ঘণ্টা