তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৪৯
আয়কর মেলায় কর আহরণে নতুন ইতিহাস
ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :
করদাতাদের অভূতপূর্ব সাড়া এবং প্রত্যাশা অনুযায়ী করসেবা প্রদানের মাধ্যমে শেষ হল সপ্তাহব্যাপী আয়কর মেলা-২০১৮। ঢাকার বেইলী রোডস্থ অফিসার্স ক্লাবসহ সারাদেশে ৪৫টি স্পটে এ আয়কর মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মেলার শেষদিন ছিল করদাতা-সেবাগ্রহীতাদের উপচেপড়া ভিড়। মেলা শেষ হলেও ২২ থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত সকল কর অফিসে মেলার পরিবেশের মতই সকল কর সেবা প্রদান করা হবে এবং করদাতারা রিটার্ন দাখিল করতে পারবেন।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সৃজনশীল, উদ্ভাবনীমূলক উদ্যোগ ও করদাতা-সেবার উজ্জ্বলতম নিদর্শন হল আয়কর মেলা। আয়করের মতো কঠিন বিষয়কে নিয়ে মেলার আয়োজন করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড কেবল চমক সৃষ্টিই করে নি, বরং জনসেবার ক্ষেত্রে নতুন উদাহরণ তৈরি করেছে। ২০১০ সাল থেকে শুরু হওয়া আয়কর মেলার পরিধি এবং মেলার মাধ্যমে আয়কর বিভাগের সেবার পরিসর উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।
১৩-১৯ নভেম্বর রাজধানী ঢাকাসহ সকল বিভাগীয় শহরে ৭ দিন, ৫৬টি জেলা শহরে ৪ দিন, ৩২টি উপজেলায় ২ দিন এবং ৭০টি উপজেলায় ১ দিনব্যাপী আয়কর মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৭ দিনে ২ হাজার ৪৬৮ কোটি ৯৪ লাখ ৪০ হাজার ৮৯৫ টাকার রেকর্ড পরিমাণ আয়কর সংগৃহীত হয়েছে। কর আহরণের পাশাপাশি সামাজিক ন্যায় বিচার ও সমতা নিশ্চিত করাই কর বিভাগের প্রধান কাজ। এ ধারাবাহিকতায় ‘উন্নয়ন ও উত্তরণ, আয়করের অর্জন’- স্লোগানকে সামনে রেখে এ বছর আয়কর মেলার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘আয়কর প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে সামাজিক ন্যায়বিচার ও ধারাবাহিক উন্নয়ন নিশ্চিতকরণ’।
আয়কর মেলা ২০১৮ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সিনিয়ির সচিব ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, মোঃ মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, এনডিসি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আয়কর মেলা ২০১৮ এর সমন্বয়ক ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য (কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা) জিয়া উদ্দিন মাহমুদ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর বিভাগের কর কমিশনারবৃন্দসহ অন্যান্য ঊর্ধŸতন কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এসময় এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় জীবনের সকল পর্যায়ে একটি করবান্ধব পরিবেশ তৈরির জন্য ২০১০ সাল থেকে আয়কর মেলা চালু করেছেন। তাঁর দূরদর্শী নেতৃত্বের সুফল বাংলাদেশের মানুষ এখন পাচ্ছেন। আয়কর মেলা যার উজ্জ¦ল প্রমাণ। কর দেওয়া এখন কোন ভীতি কিংবা হয়রানির বিষয় নয়। এটি এখন আনন্দের ও গর্বের বিষয়। স¦তস্ফুর্তভাবে মেলায় অংশগ্রহণ করায় তিনি সকলকে ধন্যবাদ জানান।
#
মু’মেন/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৮/২১১০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৪৮
আচরণ বিধি লঙ্ঘন করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান স¦াস্থ্যমন্ত্রীর
ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, কেউ যদি নির্বাচন কমিশনের বিধি লঙ্ঘন করে, তাহলে সে যেই হোক তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। নির্বাচন কমিশনের প্রতি তিনি এ বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আজ ঢাকায় শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডিজিটাল চিকিৎসা সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
সকল দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে বলে আশা প্রকাশ করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনে এসেছে এটা স্বস্তির খবর, শেষ পর্যন্ত তারা নির্বাচনে থাকবে এবং জনগণের রায় মেনে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকবে।
স¦াস্থ্যমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহ্বানে সাড়া দিয়ে সব দল নির্বাচনে আসায় দেশে ভোটের উৎসবের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে নির্বাচনমুখী হয়ে উঠেছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে বলে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে রোগীদের জন্য অত্যাধুনিক রেজিস্ট্রেশন বুথ ও অটোমেশন পদ্ধতি উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. উত্তম কুমার বড়–য়া, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. এ বি এম মাকসুদুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
#
পরীক্ষিৎ/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৮/১৯০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৪৭
এসএসসি’র ফরম পূরণে অতিরিক্ত টাকা আদায় বন্ধের নির্দেশ শিক্ষামন্ত্রীর
ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, এসএসসি’র ফরম পূরণে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। এ ব্যাপারে সংবাদ মাধ্যমেও খবর প্রকাশিত হয়েছে। নীতিমালা লঙ্ঘন করে যারা অতিরিক্ত টাকা আদায় করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি অতিরিক্ত টাকা আদায় বন্ধ করার আহ্বান জানান।
শিক্ষামন্ত্রী আজ ঢাকায় সচিবালয়ে এক শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সাথে আলোচনাকালে একথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যারা অতিরিক্ত টাকা নিয়েছেন তাদের এ টাকা ফেরত দিতে হবে এবং এর সাথে জড়িত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
#
আফরাজুর/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫১৩ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৪৬
সংসদ সচিবালয়ে সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান এর যোগদান
ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :
জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে সিনিয়র সচিব হিসেবে যোগদান করেছেন ড. জাফর আহমেদ খান। গত ১৪ নভেম্বর তিনি সংসদ সচিবালয়ে যোগদান করেন। এর আগে তিনি স্থানীয় সরকার, পানি সম্পদ এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
ড. জাফর আহমেদ খান সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. আবদুর রব হাওলাদার এর স্থলাভিষিক্ত হন।
উল্লেখ্য, ড. জাফর আহমেদ খান ১৯৮১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে ¯œাতক এবং ১৯৮২ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ¯œাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ১৯৮২ ব্যাচের কর্মকর্তা।
#
তারিক/অনসূয়া/সেলিনা/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৮/১৫২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৪৫
কবি বেগম সুফিয়া কামালের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী
ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ নভেম্বর কবি বেগম সুফিয়া কামালের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল এবং নারীমুক্তি আন্দোলনের অন্যতম অগ্রদূত কবি বেগম সুফিয়া কামালের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
বাংলা সাহিত্যের অন্যতম কবি বেগম সুফিয়া কামালের সাহিত্যে সৃজনশীলতা ছিল অবিস্মরণীয়। শিশুতোষ রচনা ছাড়াও দেশ, প্রকৃতি, গণতন্ত্র, সমাজ সংস্কার এবং নারীমুক্তিসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাঁর লেখনী আজও পাঠককে আলোড়িত ও অনুপ্রাণিত করে।
নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার চিন্তাধারা কবি সুফিয়া কামালের জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছিল। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মহিলা হোস্টেলকে ‘রোকেয়া হল’ নামকরণের দাবি জানান। ১৯৬১ সালে পাকিস্তান সরকার রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ করলে এর প্রতিবাদে গঠিত আন্দোলনে কবি যোগ দেন। বেগম সুফিয়া কামাল শিশু সংগঠন কচিকাঁচার মেলা প্রতিষ্ঠা করেন।
সুফিয়া কামাল ছিলেন একদিকে আবহমান বাঙালি নারীর প্রতিকৃতি, মমতাময়ী মা; অন্যদিকে বাংলার প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ছিল তাঁর অপোশহীন এবং দৃপ্ত পদচারণা। বায়ান্ন’র ভাষা আন্দোলন, ঊনসত্তরের গণঅভ্যূত্থান, একাত্তরের অসহযোগ আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন বাংলাদেশে বিভিন্ন গণতান্ত্রিক সংগ্রামসহ শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর প্রত্যক্ষ উপস্থিতি তাঁকে জনগণের ‘জননী সাহসিকা’ উপাধিতে অভিষিক্ত করেছে।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে পচাঁত্তরের পনেরই আগস্টে নির্মমভাবে হত্যা করে যখন এদেশের ইতিহাস বিকৃতির পালা শুরু হয়, তখনও তাঁর সোচ্চার ভূমিকা বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের গণতান্ত্রিক শক্তিকে নতুন প্রেরণা যুগিয়েছিল।
আমি কবি বেগম সুফিয়া কামালের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/অনসূয়া/জসীম/সুবর্ণা/আসমা/২০১৮/১০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৩১৪৪
কবি সুফিয়া কামালের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী
ঢাকা, ৫ অগ্রহায়ণ (১৯ নভেম্বর) :
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ২০ নভেম্বর কবি সুফিয়া কামালের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :
“গণতন্ত্র, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও নারীমুক্তি আন্দোলনের অগ্রদূত কবি সুফিয়া কামালের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকীতে আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি জানাই গভীর শ্রদ্ধা।
কবি সুফিয়া কামাল ছিলেন নারী আন্দোলনের পথিকৃৎ এবং সাম্প্রদায়িকতা ও ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে এক অকুতোভয় যোদ্ধা। তাঁর জন্ম ১৯১১ সালের ২০ জুন বরিশালে। সেসময় বাঙালি মুসলমান নারীদের লেখাপড়ার সুযোগ একেবারে সীমিত থাকলেও তিনি নিজ চেষ্টায় লেখাপড়া শেখেন এবং ছোটবেলা থেকেই কবিতাচর্চা শুরু করেন। সুললিত ভাষায় ও ব্যঞ্জনাময় ছন্দে তাঁর কবিতায় ফুটে উঠত সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখ ও সমাজের সার্বিক চিত্র। তিনি নারীসমাজকে অজ্ঞানতা ও কুসংস্কারের বেড়াজাল থেকে মুক্ত করতে আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। মহান ভাষা আন্দোলন, স্বাধিকার, মুক্তিযুদ্ধসহ গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার প্রতিটি আন্দোলনে তিনি আমৃত্যু সক্রিয় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, তিনি ছিলেন তার অন্যতম উদ্যোক্তা।
কবি সুফিয়া কামাল নিজ উদ্যোগে শুধু নিজেকে শিক্ষিত করেননি, পিছিয়ে পড়া নারী সমাজকে শিক্ষার সুযোগ করে দেয়ারও আন্দোলন শুরু করেছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ‘বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ’ নারী অধিকার আদায়ের এক অনন্য প্রতিষ্ঠান। বিভিন্ন গণতান্ত্রিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনে তাঁর অবদানের জন্য তাঁকে ‘জননী সাহসিকা’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
কবি সুফিয়া কামাল তাঁর কাব্য প্রতিভা ও কর্মের গুণে আমাদের মাঝে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। মহীয়সী এ নারীর জীবনাদর্শ ও সাহিত্যকর্ম একটি বৈষম্যহীন ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে তরুণ প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত করবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।
আমি কবি সুফিয়া কামালের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
হাসান/অনসূয়া/সেলিনা/শামীম/২০১৮/১০৫২ ঘণ্টা