Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ জানুয়ারি ২০২৫

তথ্যবিবরণী ১২ জানুয়ারি ২০২৫

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ২৩৩০

 

বিডিআর হত্যা মামলার বিচারকাজ কেরানীগঞ্জ অস্থায়ী আদালত ভবনে হবে

 

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

ঢাকার পিলখানাস্থ বিডিআর সদর দপ্তরে সংঘটিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার বিচারকাজ ঢাকার বকশী বাজার এলাকার সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা ও ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন মাঠে অবস্থিত অস্থায়ী আদালত ভবন এর স্থলে ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন অস্থায়ী আদালত ভবনে অনুষ্ঠিত হবে।

আজ আইন ও বিচার বিভাগ থেকে এ সম্পর্কিত আদেশ জারি করে বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশ করা হয়েছে।

আইন ও বিচার বিভাগের সচিব শেখ আবু তাহের স্বাক্ষরিত এই আদেশে বলা হয়েছে, ‘সরকার Code of Criminal Procedure, 1898 (Act No. V of 1898)-এর section 9-এর sub-section (2) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ঢাকার পিলখানাস্থ বিডিআর সদর দপ্তরে সংঘটিত বিডিআর হত্যাকান্ডের সহিত জড়িতদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার নিউ মার্কেট থানার মামলা নং-০৯, তারিখ: ০৬-০৪-২০০৯ খ্রি. (লালবাগ থানার মামলা নং- ৬৫, তারিখ: ২৮-০২-২০০৯ খ্রি.), ধারা- Explosive Substances Act, 1908 (Act No. VI of 1908)-এর 3/4/6-এর ৩/৪/৬ (অভিযোগপত্র নং ১২৭(১), তারিখ: ১২-০৭-২০১০ খ্রি.), জি, আর নং- ১১০/০৯, মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল জজ আদালত, ঢাকা এর মেট্রো বিশেষ ট্রাইব্যুনাল মামলা নং-৭৭৭/২০১০ এর বিচারকার্য পরিচালনার নিমিত্ত ২৮ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখের এস, আর, ও নং-৪০৩-আইন/২০১০ মূলে ঘোষিত ঢাকা মহানগরের বকশী বাজার এলাকার সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা ও ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন মাঠে অবস্থিত অস্থায়ী আদালত ভবন এর স্থলে ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন অস্থায়ী আদালত ভবনকে অস্থায়ী আদালত ঘোষণা করল এবং এতদ্বারা এই মর্মে নির্দেশ প্রদান করল যে, উক্ত মামলার বিচারকার্য ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সংলগ্ন অস্থায়ী আদালত ভবনে অনুষ্ঠিত হবে।’

#

রেজাউল/পবন/রানা/মোশারফ/শামীম/২০২৫/২১৪৫ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর: ২৩২৯

 

বিজিবি’র অভিযানে ২০২৪ সালে ২ হাজার ১৮৪ কোটি ২৮ লক্ষাধিক টাকার চোরাচালান পণ্য জব্দ

 

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

     বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি হতে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশের সীমান্ত এলাকাসহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালিয়ে সর্বমোট ২ হাজার ১৮৪ কোটি ২৮ লাখ ৫২ হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান পণ্যসামগ্রী জব্দ করতে সক্ষম হয়েছে। 

­­­

     জব্দকৃত চোরাচালান পণ্যের মধ্যে রয়েছে- ১৩১ কেজি ৪২৪ গ্রাম স্বর্ণ, ১৩৭ কেজি ২৮৯ গ্রাম রৌপ্য, ২ লাখ ১৪ হাজার ৮০৫টি শাড়ি, ২ লাখ ১০ হাাজার ৬৩টি থ্রিপিস/লেহেঙ্গা/তৈরি পোশাক, ৩৩ লাখ ২২ হাজার ৩৬১টি কসমেটিক্স সামগ্রী, ৭০ লাখ ১৫ হাজার ৮২৪ কেজি চিনি, ৫৮ হাজার ২৭৪ কেজি চা পাতা, ২ লাখ ৩৫ হাজার ৪৪৬ কেজি পিঁয়াজ, ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৪৯৭ কেজি রসুন, ৬৫ হাজার ২৯৮ কেজি জিরা, ৮৯ হাজার ৩৬৫ কেজি মাছ, ৪ লাখ ৩১ হাজার ৪০৭ কেজি সুপারি, ৪৮ হাজার ৫৯৮ ঘনফুট কাঠ, ৬ হাজার ৫৩ ঘনফুট পাথর, ৭ লাখ ৩৭ হাজার ১৮০ কেজি কয়লা, ৬১ হাজার ১৪৪টি ইমিটেশন গহনা, ১৭টি কষ্টি পাথরের মূর্তি, ১৪ কেজি ৮১ গ্রাম সাপের বিষ, ৮ কেজি ৩৯৮ গ্রাম তিমির বমি (অ্যাম্বারগ্রিস), ৩৩ হাজার ১৩২ কেজি কারেন্ট জাল, ১২ লাখ ৬৭ হাজার ১৪৮ প্যাকেট বিড়ি ও সিগারেট, ২৫ হাজার ৬২৪ কেজি সার, ১২ হাজার ২৬২ লিটার ডিজেল/পেট্রোল/অকটেন, ৯ হাজার ৯০৭টি মোবাইল, ১ লাখ ৫টি মোবাইল ডিসপ্লে, ৩ লাখ ৬০ হাজার ২৮৮পিস চশমা, ১০ লাখ ৩২ হাজার ৯৪ পিস চকলেট, ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৫৩ প্যাকেট বিস্কুট, ২ হাজার ১৮০ প্যাকেট কীটনাশক, ৩৮ কেজি ৪০০ গ্রাম কচ্ছপের হাড়, ২ কোটি ৫১ লাখ ৬৪ হাজার ৫০৭ পিস আতশবাজি, ২০৭টি ট্রাক/কাভার্ড ভ্যান, ৮টি বাস, ৪৭টি প্রাইভেটকার/মাইক্রোবাস, ৯১টি পিকআপ, ৩৮৩টি সিএনজি/ইজিবাইক, ৮৭৩টি মোটরসাইকেল এবং ২৩৫টি বাই-সাইকেল। 

 

     একই সময়কালে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৩৮টি পিস্তল, ৫টি এসএমজি, ১৮টি গ্রেনেড, ৮টি রাইফেল, ৬টি রিভলভার, ৫২টি সকল প্রকার গান, ৮ হাজার ৮৫৯ গোলাবারুদ, ৪৫টি ম্যাগাজিন, ৪টি মর্টার শেল, ৪১টি ককটেল, ১০ দশমিক ৪৪ কেজি গান পাউডার এবং ২৩৩টি ব্লাংক কার্টিজ।

 

    এছাড়া গত বছর বিজিবি কর্তৃক বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়েছে। এ সময়ে ৯২ লাখ ১৬ হাজার ৮৭৮ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ৮৪ কেজি ৭৯১ গ্রাম ক্রিস্টাল মেথ আইস, ৩১ কেজি আফিম, ২ লাখ ১৪ হাজার ২৮ বোতল ফেনসিডিল, ২ লাখ ৩৯ হাজার ৩৭২ বোতল বিদেশি মদ, ৭ হাজার ৭৭৯ লিটার বাংলা মদ, ১ লাখ ৮৪ হাজার ২৮০টি মদ তৈরির ট্যাবলেট, ১৩ হাজার ২৬৬ ক্যান বিয়ার, ১৫ হাজার ৭৮২ কেজি গাঁজা, ২৬৪ কেজি ৮৪ গ্রাম হেরোইন, ৬ হাজার ২৪ কেজি ৩৫৩ গ্রাম কোকেন, ১৪৭ বোতল এলএসডি, ৮৯ লাখ ৭ হাজার ৩৪৩টি এ্যানেগ্রা/সেনেগ্রা ট্যাবলেট, ৩৬ হাজার ১৭৩টি ইস্কাফ সিরাপ, ১ কোটি ১১ লাখ ১০ হাজার ৫৪৮টি বিভিন্ন প্রকার ঔষধ, ১২ হাজার ৫১০ বোতল এমকেডিল/কফিডিল, ১২ লাখ ৭৩ হাজার ৪১২টি নেশা জাতীয় ও উত্তেজক ইনজেকশন এবং ৫৭ লাখ ৭০ হাজার ৭৫৭টি অন্যান্য ট্যাবলেট জব্দ করা হয়েছে। একই সময়ে ১২০ একর জমির পপি ক্ষেত ধ্বংস করা হয়েছে।

    এছাড়াও ২০২৪ সালে সীমান্তে বিজিবি’র অভিযানে ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ আইসসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক পাচার ও অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে ২ হাজার ৮৮ জনকে এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ২ হাজার ৬৭৮ জন বাংলাদেশি নাগরিক, ১৫৫ জন ভারতীয় নাগরিক এবং ১৪ হজাার ৩৩৬ জন মিয়ানমার নাগরিককে আটকের পর তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। 

                                                   #

শরীফুল/পবন/রানা/মোশারফ/আব্বাস/২০২৫/২১০৪ ঘণ্টা

Handout                                                                                                                  Number: 2328

 

Dhaka expresses Deep Concern to Indian High Commissioner

Over BSF Rrecent Activities Along Border

 

Dhaka, 12 January:

 

Foreign Secretary Ambassador Md. Jashim Uddin today expressed the deep concern of the Government of Bangladesh to the High Commissioner of India Pranay Verma at his office at the Ministry of Foreign Affairs over the recent activities of the Border Security Force (BSF) of India along the Bangladesh-India Border. 

He stressed that such activities particularly the unauthorized attempt to construct barbed wire fencing and the related operational actions by BSF, have caused tensions and disturbances along the border. He emphasized that the construction of barbed wire fences without proper authorization undermines the spirit of cooperation and friendly relations between the two neighboring countries. He hoped that the upcoming BGB-BSF DG Level Talks would be able to discuss the matter at length.

Referring to the recent killing of a Bangladeshi citizen at Sunamganj by BSF, Foreign Secretary expressed deep concern and disappointment over such repetition of border killings. He strongly resented these acts of killing and called for urgent action by the Indian authorities to stop the recurrence of such incidents and conduct enquiries into all these border killings and take actions against those responsible. He mentioned that it is also a matter of grave concern that despite repeated firm commitments from the Indian authorities to pursue a non-lethal strategy and to stop killings, such incidents of killing have been continuing.

Foreign Secretary called upon the Government of India to advise all concerned authorities in India to refrain from any provocative actions that could escalate tensions along the shared border. 

Foreign Secretary also mentioned, Bangladesh believes that such issues should be resolved through constructive dialogue, in accordance with existing bilateral agreements, and in a way that upholds peace and tranquility along the border.

#

Kamrul/Paban/Rana/Sanjib/Shamim/2025/2040 hours

 

 

Handout                                                                                                                Number: 2327

Govt. Taking Measures to Reduce Public Suffering from Air Pollution
                                                                             --- Environment Advisor

Dhaka, 12 January:

            Syeda Rizwana Hasan, Advisor to the Ministry of Environment, Forest and Climate Change, has emphasized the government's commitment to addressing air pollution through specific measures.
The government is taking steps such as controlling road dust and waste burning to reduce public suffering from air pollution, she said. However, implementing long-term solutions like standardizing fuel and modernizing refineries requires significant investment and time.

            Speaking at a seminar titled ‘Air Quality Research and Environmental Policy Discussion’ held at the Science Faculty of Dhaka University today organized by the US Embassy in Bangladesh, The Advisor outlined ongoing efforts and future plans to mitigate air pollution in the country.

            Highlighting the gravity of air pollution in Bangladesh, Rizwana Hasan remarked, This is the first time in the country’s history that the Cabinet has discussed air pollution, signifying the importance we’ve attached to this issue.

            The Advisor called for behavioral changes, including the use of masks and responsible waste disposal, while acknowledging multiple contributors to air pollution, such as road dust, waste burning, and outdated vehicles. She announced plans to cover Dhaka’s uncovered road dividers with grass during the monsoon and mentioned the formation of a task force and action groups to address specific challenges, such as repairing broken roads to prevent dust pollution.

            The seminar was attended by prominent figures, including Prof. Dr. Sayema Haque Bidisha, Pro Vice-Chancellor (Administration) of Dhaka University; Prof. Dr. Abdus Salam, Dean of the Faculty of Science, Dhaka University; and Amy Cass, Economic Officer at the US Embassy Dhaka.

            Keynote presentations by global experts Prof. Dr. James J Schauer from the University of Wisconsin-Madison; Prof. Dr. Benjamin de Foy from Saint Louis University, and Prof. Dr. Jill Baumgartner from McGill University offered valuable insights into air quality management and innovative approaches to tackle urban and industrial air pollution.

            Research findings presented by Dr. Zahidul Quayyum (BRAC University), Dr. Ahmed Kamruzzaman Mazumder (Stamford University), Samiha Nahian (Dhaka University), Shahid Uz Zaman (BUET), and Dr. Ziaul Haque (Department of Environment) provided an in-depth analysis of air quality trends in Bangladesh and proposed actionable recommendations.

            The event also explored the Bangladesh National Air Quality Management Plan, focusing on implementing effective solutions to improve air quality across the nation.

#

Dipankar/Paban/Rana/Sanjib/Joynul/2025/2100 Hrs. 

তথ্যবিবরণী                                                                                                                 নম্বর: ২৩২৬

পার্বত্য চট্টগ্রামে টেকসই উন্নয়ন করতে হবে

                  --- পার্বত্য চট্টগ্রাম উপদেষ্টা

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

            বাস্তুতন্ত্র, প্রকৃতি ও পরিবেশ অবস্থান সঠিক রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামের টেকসই উন্নয়ন করতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়ন প্রকল্পের কাজগুলো যেন সবার কাছে দৃশ্যমান হয় ইউএনডিপি’র নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টদের প্রতি এ পরামর্শ দিয়েছেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপদ্রীপ চাকমা।

            আজ ঢাকায় বাংলাদেশ সচিবালয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ‘ইকোসিস্টেম প্রতিবেশ পুনরুদ্ধার এবং টেকসই উন্নয়ন’ শীর্ষক ৫ বছর মেয়াদি ইউএনডিপি’র গৃহীত নতুন প্রকল্পের কার্যাবলি পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

            উপদেষ্টা পরিবেশ ও সকলের উপযোগী প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্যও সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান। ইউএনডিপি জানায়, পার্বত্য চট্টগ্রামে পাঁচ বছর মেয়াদি ইকোসিস্টেম প্রতিবেশ পুনরুদ্ধার ও টেকসই উন্নয়ন শীর্ষক প্রকল্পে ৫০ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার রিসোর্সের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। তাদের প্রস্তাবনায় নয় টেকনিক্যাল এসিস্ট্যান্ট প্রজেক্ট প্রপোজাল (টিএপিপি) প্রণয়নে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানদের অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে সভায় আলোচনা হয়। পাঁচ বছর মেয়াদি এ প্রকল্পে জিওবি খাত থেকে ৮৮ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখার জন্য প্রস্তাব দেয় ইউএনডিপি।  উপদেষ্টা এ প্রসঙ্গে ইউএনডিপি প্রতিনিধিদের জানান, এ সংক্রান্ত প্রকল্পে জিওবি চাহিদা বছর ওয়ারি বরাদ্দ মঞ্জুর করা যাবে।

            সুপ্রদীপ চাকমা পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে এ প্রকল্পে সম্পৃক্ত রাখার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি পরামর্শ দেন। প্রস্তাবিত প্রকল্পের বিষয়ে তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রকল্পের উন্নয়নের নামে প্রকৃতি ও পরিবেশের কোনো বিরূপ কিছু ঘটানো যাবে না। বন-জঙ্গল ও প্রাণিকূলের পরিবেশকে অক্ষুণ্ন রেখে পরিবেশবান্ধব বাঁশ চাষকে গুরুত্ব দেওয়ার বিষয়টি তুলে ধরেন তিনি।

            উপদেষ্টা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে শিক্ষানীতির ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। তিনি বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের শিক্ষকদের গণিত, ইংলিশ ও বিজ্ঞানভিত্তিক বিষয়গুলোতে দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। প্রত্যেক উপজেলায় এসব বিষয়ে দক্ষ ৬ জন শিক্ষক নিয়োগ করা হবে। প্রতি উপজেলায় স্যাটেলাইট স্কুল নির্মাণ, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, ছাত্রদের জন্য হোস্টেল গড়ে তোলার ওপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি। পার্বত্য চট্টগ্রামের পর্যটন শিল্প ও মৎস্য আহরণ প্রসারের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে ভূমিকা রাখা সম্ভব বলে জানান উপদেষ্টা।

            ইকোসিস্টেমস রেস্টোরেশন এন্ড রেজিলিয়েন্ট ডেভেলপমেন্ট অব সিএইচটি প্রকল্পের প্রজেক্টর পরিবেশন করেন ইউএনডিপি’র আন্তর্জাতিক প্রকল্প ব্যবস্থাপক ইয়্যূগেস প্রধানাং (Yugesh Pradhanang)। পার্বত্য চট্টগ্রামে এ নতুন প্রকল্পটি জলবায়ু, ইকোসিস্টেম, স্থিতিস্থাপকতা, নারী ও পুরুষ জেন্ডারের সমান অংশগ্রহণ, নারী ও মেয়েদের ক্ষমতায়ন এবং জীবিকা নির্বাহ ইত্যাদি বিষয়ের ওপর কাজ করবে।

            পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব (রুটিন দায়িত্ব) ড. রাশিদা ফেরদৌস এনডিসি এর সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোঃ আমিনুল ইসলাম, প্রদীপ কুমার মহোত্তম এনডিসি এবং মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

#

 রেজুয়ান/পবন/রানা/মোশারফ/জয়নুল/২০২৫/২১৩৫ঘণ্টা 

 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর: ২৩২৫

পরিবেশ সংরক্ষণে মোবাইল কোর্ট অভিযান:

২ হাজার ৪২ কেজি পলিথিন জব্দ ও বায়ুদূষণের দায়ে

৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং কারখানা সিলগালা

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

          আজ বরিশাল, সিলেট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ এবং ঢাকা মহানগরের উত্তরা ও শেরে বাংলা নগর এলাকায় পরিবেশ অধিদপ্তর নিষিদ্ধ পলিথিন উৎপাদন, বিক্রয়, সরবরাহ ও বাজারজাত বন্ধে ৪টি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। অভিযানে ৮টি মামলার মাধ্যমে ১৮ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা আদায় এবং প্রায় ২ হাজার ৪২ কেজি পলিথিন জব্দ করা হয়। একটি পলিথিন কারখানা বন্ধ করে সিলগালা করা হয়েছে।

          ঢাকা মহানগরের উত্তরা, শেরে বাংলা নগর ও গাজীপুরে খোলা অবস্থায় নির্মাণসামগ্রী রাখা এবং স্টিল/রি-রোলিং মিলের বায়ুদূষণের দায়ে ৩টি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। ১১টি প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় এবং কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মালিককে সতর্ক করা হয়।

          ঢাকা মহানগরের মিরপুর-১ এলাকায় যানবাহন থেকে অতিরিক্ত কালো ধোঁয়া নির্গমনের দায়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের ১টি মোবাইল কোর্ট অভিযান চালানো হয়। অভিযানে ৩টি পরিবহনের চালককে ৫ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়।

          চাঁপাইনবাবগঞ্জে শব্দদূষণ প্রতিরোধে ১টি মোবাইল কোর্ট পরিচালিত হয়। অভিযানে ১টি যানবাহনের চালককে ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয় এবং ২টি হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ করা হয়।

          ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠানে অবৈধভাবে সীসা/ব্যাটারি গলানোর দায়ে ১টি মোবাইল কোর্ট অভিযান চালানো হয়। অভিযানে দুই ট্রাক সীসা/ব্যাটারি গলানোর যন্ত্রপাতি জব্দ এবং কারখানাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

          পরিবেশ দূষণ রোধে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

#

দীপংকর/সায়েম/পবন/রানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৫/২০১৫ঘণ্টা

Handout                                                                                                     Number: 2324

2 thousand 42 kg of Banned Polythene Seized,

Fines of BDT 3 Lakh 50 thousand Imposed, and Factories Sealed

Dhaka, 12 January:

            Today the Department of Environment conducted four mobile court drives in Barisal, Sylhet, Chapainawabganj, and Dhaka’s Uttara and Sher-e-Bangla Nagar areas to curb the production, sale, supply, and marketing of banned polythene. These operations resulted in 8 cases being filed, fines of BDT 18 thousand 500 collected, and approximately 2 thousand 42 kg of polythene seized. One polythene factory was sealed and shut down.

            In Dhaka’s Uttara and Sher-e-Bangla Nagar areas, as well as in Gazipur, three mobile court drives addressed environmental violations, such as keeping construction materials uncovered and air pollution caused by steel/re-rolling mills. Fines amounting to BDT 3 Lakh 50 thousand were collected from 11 establishments, and several owners were warned.

            In Mirpur-1, Dhaka, a mobile court targeted excessive black smoke emissions from vehicles. Three drivers were fined a total of BDT 5 thousand 500.

            In Chapainawabganj, a mobile court aimed at controlling noise pollution fined one vehicle driver BDT 500 and confiscated two hydraulic horns.

            In Dhaka, another mobile court shut down a facility operating illegally to melt lead and batteries. Two truckloads of lead-melting equipment were seized, and the factory was sealed.

            Such operations to prevent environmental pollution will continue.

#

Dipankar/Paban/Rana/Sanjib/Joynul/2025/2010 Hrs. 

তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর: ২৩২৩

ওসমানী মেডিকেল হাসপাতালে ওসিসি পরিদর্শনে শারমীন এস মুরশিদ

ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারকে গতিশীল করতে হবে

সিলেট, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

          সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারকে (ওসিসি) আরো গতিশীল করতে হবে। জাতীয় হেল্পলাইন ১০৯ এ কল করে সেবা নেওয়ার ব্যাপারে জনসচেতনতা তৈরি করতে হবে।

          উপদেষ্টা আজ সিলেটে এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নারী নির্যাতন প্রতিরোধে মাল্টিসেক্টরাল প্রোগ্রামের আওতায় ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার পরিদর্শনকালে এসব কথা বলেন।

          শারমীন এস মুরশিদ বর্তমান জনবল দিয়ে কীভাবে আরো ভালো চিকিৎসা সেবা ও আইন সংক্রান্ত সহায়তা দেওয়া যায় সে বিষয়ে নির্দেশনা দেন। ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারকে আরো কার্যকর করতে সিলেটে আলাদা একটি কমপ্লেক্সে ফরেনসিক ও ডিএনএ প্রোফাইলিং ল্যাব স্থাপনের বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়ার বিষয়ে আশ্বাস দেন তিনি। ওসিসি-তে কার্যকর সেবা দিতে কী কী সমস্যা বিদ্যমান এবং সেটা কীভাবে সমাধান করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য ওসমানী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে এক সপ্তাহের সময় বেঁধে দেন তিনি।

          পরিদর্শনকালে উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ ওসমানী মেডিকেল কলেজে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে হতাহতদের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে খোঁজ নেন। এ সময় জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আহতদের তালিকা দ্রুত ও নির্ভুলভাবে চূড়ান্ত করতে জুলাই ফাউন্ডেশনের জেলা কমিটিকে সব রকম সহায়তা করার কথা উল্লেখ করেন ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক।

          এ সময় উপদেষ্টার সঙ্গে ছিলেন এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মো. জিয়াউর রহমান চৌধুরী, ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল উমর রাশেদ মুনির, গাইনোকলজি এন্ড অবস্টেট্রিকস বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. নাসরীন আখতার, ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. মো. শামছুল ইসলাম এবং উপ-পরিচালক ডা. সৌমিত্র চক্রবর্তী প্রমুখ।

           এর আগে উপদেষ্টা নগরীর রায়নগরে চাইল্ড ডে-কেয়ার সেন্টার পরিদর্শন করেন। পরে সদর উপজেলার বাইশটিলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কিশোর-কিশোরী ক্লাব পরিদর্শন করেন। 

#

রফিকুল/সায়েম/পবন/রানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৫/২০০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ২৩২২

 

এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির হুঁশিয়ারি স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার

                                                                       

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

 

       যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনা হবে। তিনি বলেন, চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

 

       আজ রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে মাল্টিপ্লান সেন্টারে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে প্রেস ব্রিফিংয়ে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

 

     এ সময় উপদেষ্টা বলেন, ৫ আগস্টের পরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ক্রমাগতভাবে উন্নতি ঘটেছে। এলিফ্যান্ট রোডে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম করার ঘটনায় চাঁদাবাজির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। এই ঘটনায় একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং যারা এ ঘটনার সাথে জড়িত সকলকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

 

      উপদেষ্টা আরো বলেন, ৫ আগস্টের পর এই নতুন বাংলাদেশে যাতে আর চাঁদাবাজি ও দখলদারিত্ব না হয় এজন্য সকল মহলকে কাজ করতে হবে। অতীতে যে অশুভ চর্চা ছিল সেগুলো থেকে আমরা বের হয়ে আসতে চাই। বাংলাদেশের প্রত্যেকটা খাতকে চাঁদাবাজিমুক্ত করতে সকলকে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান তিনি। তিনি আরো বলেন, কেউ যদি চাঁদা চায় তবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জানাবেন। আপনারা ট্রিপল নাইনে (৯৯৯) কল করবেন।

 

    উল্লেখ্য, গত শুক্রবার রাজধানীর এলিফ্যান্ট রোডে মাল্টিপ্ল্যান সেন্টারের সামনে দোকান মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এহতেশামুল হককে কুপিয়ে জখম করা হয়।

 

                                                 #

নূর আলম/সায়েম/পবন/রানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৫/১৯৩৩ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ২৩২১

 

বাণিজ্য উপদেষ্টার সাথে এফপিসিসিআই প্রতিনিধিদলের বৈঠক

 

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

            বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীনের সাথে ফেডারেশন অভ্ পাকিস্তান চেম্বার অভ্ কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফপিসিসিআই) এর সভাপতি আতিফ ইকরাম শেখের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বৈঠক করেছেন। 

 

            আজ ঢাকায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। 

 

     সাক্ষাৎকালে তারা দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য, ভিসা সহজীকরণ, পাকিস্তান ও বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ফ্লাইট পরিচালনা এবং ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। 

 

     এ সময় বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, পাকিস্তানের সাথে বাণিজ্যিক সম্পর্ক টেকসই করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দু’দেশের জনসংখ্যা বিবেচনায় বাণিজ্যের পরিমাণ খুবই কম। উভয় দেশেরই বাণিজ্যকে বাড়িয়ে নেওয়ার ‘সুযোগ রয়েছে’।

 

     বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সাথে পাকিস্তানের ব্যবসায়ীদের আরো বেশি সংলাপ হওয়া দরকার। নিজেদের মধ্য সম্ভাব্য সহযোগিতা উন্মোচন দু’দেশকেই লাভবান হতে সাহায্য করবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। 

 

       পাকিস্তানের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফপিসিসিআই সভাপতি বলেন, পাকিস্তানের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে তাদের ব্যবসা বাণিজ্য বাড়াতে চায়। ভিসা জটিলতা ও সরাসরি ফ্লাইট না থাকায় সে দেশের ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় তাদের ব্যবসা বাণিজ্য বৃদ্ধি করতে সক্ষম হচ্ছেন না। এসময় তিনি এক্ষেত্রে বিরাজমান জটিলতা নিরসনে উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান। 

 

            প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে কৃষিজাত দ্রব্য উৎপাদন ও বিপণন, শিক্ষা, পর্যটন ও সিরামিক খাতে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করে।পাকিস্তান সরকার এক্সপোর্ট ফ্যাসিলিটেশন স্কিম চালু করেছে; এ স্কিমের আওতায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীগণ পাকিস্তানে বিনিয়োগ করতে পারে বলেও উল্লেখ করেন তারা।এসময় তারা বাংলাদেশে ট্রেড এক্সপো আয়োজনের আগ্রহ প্রকাশ করেন। 

 

           ঢাকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমদ মারুফ এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। 

                                                       #

কামাল/সায়েম/পবন/রানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০২৫/১৯০২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর: ২৩২০

২০২৫ সালের হজ চুক্তি স্বাক্ষরিত

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

           সৌদি আরবের সাথে বাংলাদেশের ২০২৫ সালের হজ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ সৌদি আরবের জেদ্দায় এই দ্বিপক্ষীয় চুক্তি সম্পাদিত হয়।

          বাংলাদেশের পক্ষে ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন এবং সৌদি আরবের পক্ষে সেদেশের হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী তৌফিক বিন ফাওজান আল রাবিয়াহ হজ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

          এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ধর্ম উপদেষ্টা বাংলাদেশের সার্বিক হজ ব্যবস্থাপনার অগ্রগতি নিয়ে সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রীর সাথে আলোচনা করেন। এসময় ধর্ম উপদেষ্টা বাংলাদেশি হজ এজেন্সি প্রতি সর্বনিম্ন হজযাত্রীর কোটা এক হাজার হতে কমানোর বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রীকে অনুরোধ করেন। কিন্তু সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রী এজেন্সি প্রতি সর্বনিম্ন হজযাত্রীর কোটা এক হাজারই বহাল রেখেছেন।

          উল্লেখ্য, গতবছরের অক্টোবরে সৌদি আরবের জেদ্দায় অনুষ্ঠিত দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ধর্ম উপদেষ্টা সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রীকে এজেন্সি প্রতি ন্যূনতম হজযাত্রীর কোটা দুই হাজার থেকে কমিয়ে ২৫০ জন করার অনুরোধ করেন। তাঁর অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয় ২০২৫ সালের জন্য বাংলাদেশি এজেন্সি প্রতি হজযাত্রীর ন্যূনতম কোটা দুই হাজার হতে কমিয়ে এক হাজার জন নির্ধারণ করে। তবে আগামীবছর এই কোটা হবে দুই হাজার জন।

          এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ধর্ম সচিব একেএম আফতাব হোসেন প্রামানিক, হজ অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মতিউল ইসলাম, সৌদি আরবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দেলোয়ার হোসেন, কনসাল জেনারেল মিয়া মোহাম্মদ মাইনুল কবির, কাউন্সিলর (হজ) মোঃ জহিরুল ইসলাম ও উপদেষ্টার একান্ত সচিব ছাদেক আহমদ-সহ সৌদি হজ ও উমরাহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

আবুবকর/সায়েম/রানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২৫/১৮৪০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর: ২৩১৯

বায়ুদূষণ হতে জনগণের কষ্ট লাঘবে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

                                                               --- পরিবেশ উপদেষ্টা

ঢাকা, ২৮ পৌষ (১২ জানুয়ারি):

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বায়ুদূষণ রোধে ধুলা নিয়ন্ত্রণ ও বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ করার মতো পদক্ষেপের মাধ্যমে জনগণের কষ্ট লাঘবের চেষ্টা করছে সরকার। তবে জ্বালানির মান উন্নয়ন ও রিফাইনারি আধুনিকায়নের মতো দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপে সময় ও প্রচুর অর্থ প্রয়োজন।

          আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের আয়োজনে ‘এয়ার কোয়ালিটি রিসার্চ অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল পলিসি ডিসকাশন’ শীর্ষক সেমিনারে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

          উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে বায়ুদূষণ সমস্যার দীর্ঘমেয়াদি সমাধান প্রয়োজন। সমস্যাটিকে গুরুত্ব দিয়ে সরকার প্রথমবার মন্ত্রিসভায় বায়ুদূষণ নিয়ে আলোচনা হয়েছে। জনগণকে মাস্ক ব্যবহারে উৎসাহিত করা এবং বর্জ্য নিষ্পত্তির অভ্যাস উন্নয়নের আহ্বান

2025-01-12-16-30-56d9f34666c617602d2c92fbb96d1bb0.docx