তথ্যবিবরণী নম্বর: ৪৩৪৬
জাতি হিসেবে আমাদের প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিবনগর সরকার
-- ধর্মমন্ত্রী
ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):
ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, পৃথিবীতে জাতি হিসেবে আমাদের সকল প্রাপ্তির দ্বার উন্মোচন করে গেছে মুজিবনগর সরকার।
আজ রাজধানীর মালিবাগ মোড়ে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সম্মেলন কক্ষে ‘মুজিবনগর সরকারের ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকারের সফলতা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় মন্ত্রী একথা বলেন।
ধর্মমন্ত্রী বলেন, ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল থেকে ১৯৭২ সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত ছিল মুজিবনগর সরকারের কার্যকাল। এই সরকারের সফল নেতৃত্বে নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীন হয়। সফলতার মানদণ্ডে কিংবা বাঙালি জাতির প্রাপ্তি বিবেচনায় মুজিবনগর সরকার জাতিকে দিয়ে গেছে সবচেয়ে অমূল্য সম্পদ-স্বাধীনতা। একটি জাতির জন্য এর চেয়ে বড় প্রাপ্তি আর কী হতে পারে! মুজিবনগর সরকারের সফলতাই আমাদেরকে আজকের এই বাস্তবতায় নিয়ে এসেছে।
মন্ত্রী বলেন, মুজিবনগর সরকার স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করে যা আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি অনন্য দলিল। এই ঘোষণাপত্রে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট ও যৌক্তিতা তুলে ধরা হয়েছে। এই সরকার সম্পূর্ণরূপে জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদেরকে নিয়ে গঠন করা হয়। এই সরকার ছিল সুসংগঠিত এবং নিয়মতান্ত্রিক। সেসময় এই সরকার গঠিত না হলে আমরা আন্তর্জাতিকভাবে বিচ্ছিন্নতাবাদী অথবা বিদ্রোহী হয়ে পড়তাম। এমনকি স্বাধীনতাও আমাদের কাছে অধরা থেকে যেতে পারতো।
মোঃ ফরিদুল হক খান বলেন, মহান স্বাধীনতার ৫৪ বছরে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ হতে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে। মাথাপিছু আয় বেড়েছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। শতভাগ মানুষের ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছেছে। দারিদ্র্য ও অতি দারিদ্র্যের হার কমেছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও অবকাঠামোর প্রভূত উন্নয়ন ঘটেছে। মাতৃমৃত্যু ও শিশু মৃত্যুর হার কমেছে। নারীর ক্ষমতায়নে বিশ্বের প্রথম সারিতে রয়েছে বাংলাদেশ। দেশের ভূমিহীন ও গৃহহীন বিশাল একটি জনগোষ্ঠীকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মাসেতু, কর্ণফুলী টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও মেট্রোরেল নির্মাণ করা হয়েছে। আমরা মহাকাশে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছি। তিনি আরো বলেন, আমরা সাবমেরিনের গর্বিত মালিক হয়েছি। পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজও নিরবচ্ছিন্নভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বব্যাপী উন্নয়নের রোল মডেল। মুজিবনগর সরকারের সফলতার ধারাবাহিকতায় আমরা এখানে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছি।
বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সংসদ সদস্য ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন পটুয়াখালী-৩ আসনের সংসদ সদস্য এস এম শাহজাদা। অন্যান্যের মধ্যে বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট ড. মশিউর মালেক, সহসভাপতি কাজী মফিজুল হক ও বা. আবদুর সালাম প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
#
আবুবকর/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৪৩৪৫
বিডিএস চলাকালীন জমির মালিকদের অবহিত করার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে
-- ভূমিমন্ত্রী
ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):
ভূমিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ বিডিএস জরিপ এলাকার মধ্যে থাকা জমির মালিকদের চলমান জরিপ সম্পর্কে পর্যাপ্তভাবে অবহিত করা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর ভূমি ভবনে বাংলাদেশ ডিজিটাল জরিপের (বিডিএস) কার্যক্রমের ইডিএলএমএস (এস্টাব্লিশমেন্ট অব ডিজিটাল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রকল্প) প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় সংশ্লিষ্টদের এই নির্দেশ দেন।
এসময় ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আনিস মাহমুদ, ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) জিয়াউদ্দীন আহমেদ, ইডিএলএমএস প্রকল্প পরিচালক মোঃ জহুরুল হকসহ ভূমি মন্ত্রণালয়, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ও ইডিএলএমএস প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া দক্ষিণ কোরিয়া হতে আগত প্রকল্পের সহযোগী সংস্থার কর্মকর্তাগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
ভূমিমন্ত্রী জরিপ প্রক্রিয়া চলাকালীন জমির মালিকদের অজ্ঞাত থাকার বিষয়টি তুলে ধরেন, যার ফলে হয়রানির শিকার হতে হয়। মন্ত্রী বলেন, প্রায়শই দেখা যায় জরিপ করার সময় প্রকৃত মালিক অনুপস্থিত থাকেন। তাদের অজান্তে জরিপ কার্যক্রম শেষ হয়ে যায়। অতীতের বিভিন্ন ঘটনার উদাহরণ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, জমির মালিকরা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে জমি বিক্রির সময় আবিষ্কার করেন যে ভুলভাবে জরিপ করা হয়ে গিয়েছে এবং অন্য কারও নামে জমির খতিয়ান গেজেট হয়ে গিয়েছে। ফলস্বরূপ, বৈধ মালিকদের তাদের সম্পত্তির অধিকার পুনরুদ্ধারে বছরের পর বছর আইনি ও অর্থনৈতিক ঝামেলায় পড়তে হয়।
মন্ত্রী বিডিএস জরিপ কর্মকর্তাদের স্থানীয় ও জাতীয়ভাবে জরিপ বিষয়ে প্রচারের নির্দেশ দেন, যাতে এলাকার ও এলাকার বাইরে বসবাসকারী মানুষ জানতে পারেন তাঁদের এলাকায় জরিপ হচ্ছে। তবে আমাদের মূল্যবান সম্পদ তথা নিজ জমির বিষয়েও নিয়মিত খোঁজখবরও রাখতে হবে – মন্ত্রী এসময় যোগ করেন।
ভূমিমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন, ২০২৬ সালের মধ্যে ইডিএলএমএস প্রকল্পের আওতায় ছয়টি এলাকায় চলমান জরিপের প্রথম পর্যায়ের বিডিএস কার্যক্রম শেষ হবে। প্রথম পর্যায় থেকে প্রয়োজনীয় আউটপুট নিয়ে দ্বিতীয় ধাপে সারা বাংলাদেশে একযোগে বিডিএস প্রোগ্রাম চালু করা সম্ভব হবে।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন, মানিকগঞ্জ পৌরসভা এবং ধামরাই ও কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় ইডিএলএমএস প্রকল্পের (এস্টাব্লিশমেন্ট অব ডিজিটাল ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম প্রকল্প) মাধ্যমে বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
#
নাহিয়ান/শফি/মোশারফ/সেলিম/২০২৪/২১০০ ঘণ্টা
তথ্যববিরণী নম্বর : ৪৩৪৪
সর্বজনীন পেনশন স্কিম দক্ষিণ এশিয়ায় রোল মডেল হিসেবে পরিচিত হবে
--- বিভাগীয় কমিশনার
সিলেট, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল) :
চাকুরিজীবী, ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, প্রবাসী ও সাধারণ জনগণের জন্য সর্বজনীন পেনশন সরকারের একটি মহৎ উদ্যোগ। সরকারের এ কার্যক্রম দক্ষিণ এশিয়াসহ অনেক দেশেই রোল মডেল হিসেবে পরিচিত হবে। সমাজের প্রতিটি জনগণকে সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পের আওতাভুক্ত করতে এবং জনগণের ভবিষ্যৎ সুরক্ষায় সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হওয়া জরুরি।
আজ সিলেটে বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে জেলা প্রশাসন এবং বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের আয়োজনে সর্বজনীন পেনশন স্কিম সহায়তা কেন্দ্র উদ্বোধন ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিভাগীয় কমিশনার আবু আহমদ ছিদ্দীকী এসব কথা বলেছেন।
জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের উপপরিচালক মহের উদ্দিন সেখ।
সর্বজনীন পেনশন স্কিম সম্পর্কে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশে পরিণত করতে সরকারের সামাজিক সুরক্ষা বেষ্টনী কর্মসূচির সর্বশেষ সংযোজন হচ্ছে এ সর্বজনীন পেনশন স্কিম।
সর্বজনীন পেনশন কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে জনগণ একটি নির্দিষ্ট সময় টাকা জমানোর পর পেনশনের আওতাভুক্ত হবেন এবং সরকারের পক্ষ থেকে আজীবন পেনশন প্রদান করা হবে। এছাড়া পেনশন ভোগকারীর মৃত্যুর পর তাঁর পরিবার এ পেনশনের উত্তরাধিকারী হবেন। এজন্য প্রতিটি নাগরিকের নিজের ও পরিবারের ভবিষ্যৎ সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য এ স্কিমের অন্তর্ভুক্ত হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসে সেবা প্রত্যাশীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা এ সেবা কেন্দ্র থেকে সর্বজনীন পেনশন স্কিমের সকল সেবা ও তথ্য জানতে পারবেন। বর্তমানে সিলেট জেলার প্রায় চার হাজার মানুষ এ সর্বজনীন পেনশন স্কিমের রেজিস্ট্রেশন করেছে। শীঘ্রই এ হার অনেকগুণ বৃদ্ধি পাবে। আপনারা নিজেরা সেবা ও তথ্য নেওয়ার পাশাপাশি অন্যদেরকেও এ কার্যক্রমের আওতাভুক্ত হওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করবেন।
#
জহির/পাশা/শফি/রফিকুল/জয়নুল/২০২৪/২০৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৪৩৪৩
থাইল্যান্ডে ইউএন এসকাপ-এর ৮০তম সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):
আজ থাইল্যান্ডে অবস্থিত জাতিসংঘ সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ইউনাইটেড নেশনস ইকোনমিক অ্যান্ড সোশ্যাল কমিশন ফর এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক (ইএসসিএপি) এর ৮০তম সম্মেলনে ‘এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে টেকসই উন্নয়নের জন্য ডিজিটাল উদ্ভাবনের সুবিধা’ এবং ‘স্বল্পোন্নত দেশ, স্থলবেষ্টিত উন্নয়নশীল দেশ এবং ক্ষুদ্র দ্বীপ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলোর বিশেষ সংস্থা’ শীর্ষক অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষমাত্রা অর্জনের একটি উদ্ভাবনী ইকো-সিস্টেম গড়ে তুলতে কাউকেই পেছনে ফেলে এগোনো যাবে না। এজন্য এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে নিয়ে উন্মুক্ত, সুরক্ষিত ও মানবিক ডিজিটাল মঞ্চে সংযুক্ত করতে হবে। এজন্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প, ব্যবসা প্রতিটি ক্ষেত্রে এআই ব্যবহার এবং ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তির পাশাপাশি প্রত্যেকের জন্য ডিজিটাল সংযুক্তি নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন বক্তারা। ডিজিটাল সেবা ব্যবহারকারী ও সেবাদাতাদের মধ্যে বন্ধন প্রতিষ্ঠায় ডিজিটাল দক্ষতা উন্নয়নে মনোনিবেশ করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সভায় ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও উদ্ভাবনার মাধ্যমে এশিয়া প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য জাতিসংঘের ২০২০ এজেন্ডা বাস্তবায়ন শেষে নতুন কৌশল নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা হয়। চলমান ডিজিটাল যুগে সকলের জন্য ডিজিটাল দক্ষতা উন্নয়নে কীভাবে উচ্চাভিলাসী ডিজিটাল সাম্য গড়ে তুলে ডিজিটাল বিশ্বে সবার জন্য সমান ও অর্থপূর্ণ ডিজিটাল অ্যাকসেস নিশ্চিত করা যায় তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন বক্তারা।
অধিবেশনে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কোরিয়ার এনআইএ ভাইস প্রেসিডেন্ট মুন সেন জি, চীনের সেন্টার ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মিস জিন জাং, রাশিয়ার ডিজিটাল নীতি গবেষক জোরি তো কম্বোয়িন, ভারতের এক্সেসেবিলিটি ডিজিটাল টেকনোলজি বিশেষজ্ঞ প্রশান্ত রঞ্জন ভার্মা, থাইল্যান্ডের সিয়াম কমার্সিয়াল ব্যাংকের ফার্স্ট এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট পিটি পন বোনা পার্ট বক্তব্য রাখেন।
সভাটি সঞ্চালনা করেন জাতিসংঘের জেন্ডার ইক্যুইলিটি ও এমপাওয়ারমেন্ট বিষয়ক নেপালের ৩০-৩০ নেটওয়ার্ক প্রতিনিধি সাঞ্জানা চান্দিয়াও।
#
বিপ্লব/শফি/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২০৩০ ঘণ্টা
Handout Number : 4342
Environment Minister Calls for Unified Action to Safeguard Ganges River Dolphin
--- Environment Minister
Dhaka, 23April:
Environment, Forest, and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury underscored the pressing need for coordinated endeavors to preserve and oversee the Ganges River Dolphin within the Ganges-Brahmaputra-Meghna (GBM) river basin. Acknowledging the global importance of the Ganges River Dolphin, Minister Chowdhury urged collective action and increased collaboration among all stakeholders to tackle the diverse challenges confronting the species.
The Minister made these remarks during the inaugural session of the First International Conference on Management and Conservation of the Ganges River Dolphin, held today at Hotel Intercontinental, Dhaka.
Addressing the gathering as the chief guest, Saber Hossain emphasized that the dolphin serves as a vital indicator of river health, stressing that understanding the dolphin population's status reflects the overall ecological well-being of the river. He warned that the inability of dolphins to thrive in river waters signals a perilous state of water pollution, endangering the river ecosystem and aquatic life.
Minister Chowdhury highlighted the importance of fostering collaborative partnerships, facilitating interdisciplinary exchanges, and leveraging collective expertise to ensure the sustained survival of the Ganges River Dolphin. He emphasized the significance of robust knowledge dissemination, innovative policy dialogues, and community engagement initiatives to drive conservation efforts and promote sustainable management practices within the GBM river basin.
Chaired by Chief Conservator of Forest Md. Amir Hosain Chowdhury, the session was addressed, among others, by Environment Secretary Dr. Farhina Ahmed, World Bank Acting Country Director for Bangladesh and Bhutan Syud Amer Ahmed, BWDB Director General Muhammad Amirul Haq Bhuiya and BIWTA Chief Engineer (Dredging) Rokibul Islam Talukder.
Divisional Forest Officer of Chittagong North Rezaul Karim Chowdhury, Ramesh Kumar Yadav of Koshi Tappa Wildlife Reserve of Nepal and Lead Environment Specialist and Regional Standards Coordinator at the World Bank Josefo Tuyor made separate power-point presentations on the Ganges dolphins.
The conference brought together a diverse array of stakeholders, including government agencies, the World Bank, international organizations, academia, NGOs, community leaders, and species experts. Participants engaged in insightful discussions, knowledge sharing sessions, and policy dialogues aimed at formulating effective strategies for the preservation of this iconic species.
#
Dipankar/Shafi/Mosharaf/Joynul/2024/2040 hour
তথ্যববিরণী নম্বর : ৪৩৪১
প্রবৃদ্ধি অর্জন অব্যাহত রেখে সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা সরকারের লক্ষ্য
---অর্থ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল) :
অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপান্তরকারী নেতৃত্বে কোভিড পরবর্তী বিরুপ প্রভাব, মধ্যপ্রাচ্য সংকট ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বাংলাদেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, আগামী বাজেটে প্রবৃদ্ধি অর্জন অব্যাহত রাখা, ফাস্ট-ট্র্যাক অবকাঠামো প্রকল্প বাস্তবায়ন, ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার বিষয়ে অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে। জ¦ালানি তেলের মূল্য আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সমন¦য় করা এবং সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের আওতা সম্প্রসারণ করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ দি ইনস্টিটিউট অভ্ কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অভ্ বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) আয়োজিত ‘প্রাক বাজেট আলোচনা ২০২৪-২০২৫’ শীর্ষক সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, যখন সুদের হার নয় শতাংশ ও ছয় শতাংশ ছিল, তখনো নন-পারফর্মিং লোন আমরা বাড়তে দেখেছি। সুদের হার বাড়লে খেলাপি ঋণ বাড়বে, এমন বিষয় না। আর্থিক ব্যবস্থাপনার মাধ্যেম এটা দূর করতে হবে। যদি মুনাফা করার সুযোগ থাকে তবে ব্যবসায়ীরা উচ্চ সুদেও ঋণ নিবে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, আমরা রপ্তানি বৃদ্ধি করতে চাই। রপ্তানি বাড়লে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও এফডিআই বাড়বে। রপ্তানি বৃদ্ধির বিষয়ে সরকার মনোযোগী। রাজস্ব খাতে পরিকল্পিত সংস্কার কার্যক্রমসমূহ বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এবং কর আহরণের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদি কৌশল প্রণয়ন করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, এফবিসিসিআই প্রেসিডেন্ট মাহবুবুল আলম এবং পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অভ্ বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মিজনুর রহমান, মাগুরা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল মহিউদ্দিনসহ ব্যবসা সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ।
#
আলমগীর/শফি/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/২০৩৮ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর: ৪৩৪০
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রীর সাথে ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল):
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ মহিববুর রহমানের সাথে বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে আজ ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক (Sarah Cooke)-সহ তাঁর সাথে আগত প্রতিনিধিগণ সাক্ষাৎ করেন। প্রতিনিধিগণের মধ্যে হিউম্যানেটেরিয়ান এডভাইজার কৃষ্ণান নাইর, ব্রিটিশ হাইকমিশনারের প্রোগ্রাম ম্যানেজার মুসাউইর আহমেদ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাথে ছিলেন। এসময় অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের সচিব কামরুল হাসান, অতিরিক্ত সচিব কে এম আব্দুল ওয়াদুদ, হাসান সারওয়ার, এবিএম শফিকুল হায়দার, মোঃ রবিউল ইসলাম এসময় উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাতে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়। ব্রিটিশ হাইকমিশনার রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত উদ্যোগের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এ ইস্যু নিয়ে ব্রিটিশ সরকার সবসময়ই বাংলাদেশকে সমর্থন দিয়ে আসছে। রোহিঙ্গাদের বর্তমান পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে ব্রিটিশ হাইকমিশনার বাংলাদেশে বসবাসকারী রোহিঙ্গাদের কর্মমুখী প্রশিক্ষণ ও আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে তাদের জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করার বিষয়টি তুলে ধরেন।
প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান ব্রিটিশ হাইকমিশনারের কথা শোনেন এবং তাদের এ উদ্যোগকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা ইস্যুতে অত্যন্ত আন্তরিক হয়ে তাদের জন্য ভাসানচরে খাস জমিতে রোহিঙ্গাদের প্রতিস্থাপনের ব্যবস্থা নিয়েছেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গাদের অবস্থা ও মানবিকতার দিক বিবেচনা করেই তাদেরকে ভাসানচরে প্রতিস্থাপন করেছিলেন। কিন্তু তাদের বিশাল জনগোষ্ঠীর দায়ভার সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাহ করা এখন একটা চ্যালেঞ্জিং ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে। রোহিঙ্গা ইস্যুর একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য আমাদের সরকার অত্যন্ত আন্তরিক। তিনি বলেন, ১ মিলিয়ন রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী দিন দিন বেড়েই চলেছে। আমাদের ১৭ কোটি মানুষের সাথে তাদের লাইভলিহুড বাংলাদেশের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ। প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান গাজা ও বৈশ্বিক অন্যান্য ইস্যুর সাথে যেন রোহিঙ্গা ইস্যুটি বিলীন হয়ে না যায়। আমি চাই, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রোহিঙ্গা ইস্যু এখন আলোচনার মুখ্য ইস্যু হয়ে দাঁড়াক। তিনি বলেন, বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রতিরোধে ৫৫ হাজার ভলান্টিয়ার কাজ করছে। রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তার দিক বিবেচনা করে এসব ভলান্টিয়াররা রোহিঙ্গাদের আশ্রয়স্থলগুলোতে স্বেচ্ছা শ্রম দিচ্ছে। প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশের মানুষ অত্যন্ত আন্তরিক ও সাহায্য সহযোগিতা মনমানসিকতা প্রবণ। তিনি বলেন, দুর্যোগকালে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ৫৫ হাজার ভলান্টিয়ারের পাশাপাশি প্রায় ১০ মিলিয়ন স্বেচ্ছাসেবক কাজ করে থাকে।
এ প্রসঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেন, ব্রিটিশ সরকার বাংলাদেশ সরকারকে আগের মতো সকল প্রকার সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখবে। তিনি আরো বলেন, আমরা শুধু বাংলাদেশ সরকারকে সহযোগিতা করতেই চাই না, আমরা চাই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে রোহিঙ্গা ইস্যু স্পট লাইট হিসেবে কাজ করবে। তিনি বলেন, গাজা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও পৃথিবীর অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর মতো রোহিঙ্গা ইস্যুও একটা বড় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হউক। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যু যাতে হারিয়ে না যায় এ জন্য এখানে বিশেষ ফোকাস বাড়াতে হবে। বিভিন্ন সভা, সিম্পোজিয়ামের মাধ্যমে বাংলাদেশের রোহিঙ্গা ইস্যুটি তুলে ধরতে হবে।
পরে প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমান ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে বঙ্গবন্ধু স্মারক ক্রেস্ট উপহার দেন।
#
রেজুয়ান/শফি/মোশারফ/রফিকুল/সেলিম/২০২৪/২১২০ ঘণ্টা
Handout Number : 4339
State Visit of H.H. the Amir of Qatar, Sheikh Tamim bin Hamad Al Thani
to Bangladesh, 22-23 April, 2024
Dhaka, April 23 :
At the invitation of the President of Bangladesh, His Highness Sheikh Tamim bin Hamad Al Thani, the Amir of the State of Qatar, paid a two-day State Visit to Bangladesh on 22-23 April 2024. His Highness led a high-level delegation comprising members from government and private sectors which included, among others, Chief of Amir-i Diwan, Minister for Commerce and Industry, State Minister for Foreign Affairs of Qatar, Chairman of the Qatar Chamber of Commerce and Industry, Chief of Asia and Africa Investments of Qatar Investment Authority (QIA), Directors of Asian Affairs and Studies and Research and so on.
The Amir was received by the President and was accorded guard of honour at the airport. Ministers for Liberation War Affairs, Home Affairs, Foreign Affairs, State Minister for Power, Energy and Mineral Resources, State Minister for Expatriates' Welfare and Overseas Employment and senior officials of the Government were present during the reception.
This is the first State-level incoming visit taken place after the new government came in power in January this year; the visit also coincides with the 50th anniversary of the establishment of the diplomatic relations between Bangladesh and Qatar.
During the visit, Bangladesh delegation led by Prime Minister and the Qatari delegation led by Qatari Amir, held a productive bilateral talks at the Prime Minister’s Office today.
During the bilateral talks, both sides appreciated the longstanding bilateral cooperation between the two countries and discussed the means and ways to enhance and take forward the ties further through increased interaction, people-to-people contact and exchange of visit at all levels including official, business and political leadership. The issues that came up for discussion were expediting collaboration on trade and investment, energy and power, manpower, defense, education, agriculture and food security etc. Both sides also exchanged views on regional and global issues of mutual interests including war in Gaza and repatriation of the Myanmar nationals Rohingya. Both the leaders expressed deep concerns over the escalation of tension and violence in the Middle East and called for the global leaders to take effective measures for a durable solution to the question of Palestine.
In her opening remarks, Prime Minister deeply appreciated the remarkable advancement and transformation of Qatar as an advanced knowledge-based multi-cultural society and Qatar’s important role in mediation and multilateral diplomacy under stewardship of His Highness the Amir. She expressed her gratitude to Qatar for being one of the few Gulf countries that recognized Bangladesh during the lifetime of the Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman. The Qatar Amir appreciated the remarkable economic developments of Bangladesh under the dynamic leadership of the Prime Minister. His Highness commended Bangladesh as an emerging investment destination and thanked both sides for inking the agreement on investment promotion and protection between Qatar and Bangladesh while expressing his keenness to explore business in potentials in Bangladesh. The Amir also recognized the role of the Bangladesh expatriate community in the development of Qatar who are making positive contributions to the economies of both the countries. In this context, Prime Minister requested Qatari Amir to consider recruiting more workers, professionals, nurses, technicians, caregivers etc. from Bangladesh to which the Qatar Amir responded positively.
During the exchange of views, Bangladesh Prime Minister welcomed the formation of a Joint Business Council (JBC) between the chamber bodies of the two countries and urged Qatari side to ease visa procedure for the business circles to facilitate the interaction and engagements between the business communities. She offered Qatari investors and businessmen to develop tourism sectors in Cox’s Bazar and also explore investment opportunities in Exclusive Economic Zone dedicated for them. Qatar Amir welcomed the proposals for investment in EEZ and in Cox’s Bazar tourist spots saying that he would ask representatives from Qatar Investment Authority (QIA) and Qatari business delegations to visit Bangladesh and see for themselves the investment prospects in the proposed sectors. His Highness also apprised the meeting about the Free Economic Zone in Qatar and requested the Prime Minister to send business delegations to Qatar to explore possible investment opportunities.
Both leaders expressed satisfaction over existing bilateral cooperation in the energy sector and added that both sides were working together to further advance the engagement to a partnership level in the near future.
Before the bilateral talks, both the leaders also held an exclusive tête-à-tête discussion where they exchanged views on matters of mutual interests and priorities.
After the bilateral talks, the delegation leaders witnessed signing of a total of ten Agreements and Memorandums of Understanding (MOUs) between Bangladesh and the State of Qatar. Both the leaders also witnessed the opening and naming of a prominent avenue from ECB circle to Kalshi point and a park in Mirpur in Dhaka City after His Highness, the Amir of the State of Qatar.
The Amir and his delegation members also called on the President at Bangabhaban at noon where they exchanged views on various bilateral issues. President thanked Qatari Amir for employing three lac and fifty thousand Bangladeshi workforce in Qatar and requested to recruit more skilled and semi-skilled workers from Bangladesh. .
Later, the Amir joined an official luncheon followed by a cultural programme at Bangabhaban in his honor by the President. The luncheon was attended by the Prime Minister, members of the Cabinet and other dignitaries.
The Amir of Qatar left Dhaka this afternoon for Nepal. Held in a cordial and amicable environment, the Qatar Amir’s visit generated tremendous goodwill and understanding between the two countries. This highest-level visit is likely to contribute significantly to the further consolidation of ties and the elevation of the bilateral relations to the next level.
#
Akram/Shafi/Mosharaf/Salim/2024/19.40 Hrs.
তথ্যববিরণী নম্বর : ৪৩৩৮
২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার
--- পরিবেশমন্ত্রী
ঢাকা, ১০ বৈশাখ (২৩ এপ্রিল) :
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বাংলাদেশের ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন। তাই জলবায়ু পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য আন্তর্জাতিক আর্থিক সহায়তা অপরিহার্য। তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ জলবায়ু সহনশীলতা গড়ে তুলতে আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মন্ত্রী জলবায়ু অভিযোজন প্রচেষ্টাকে এগিয়ে নেওয়া এবং সকল নাগরিকের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য সরকারের অঙ্গীকারের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
আজ বাংলাদেশের জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনার অগ্রগতির ওপর গুরুত্বারোপ করে ন্যাশনাল অ্যাডাপ্টেশন প্ল্যান এক্সপো ২০২৪ এর একটি সেশনে পরিবেশ মন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী জলবায়ু পরিবর্তনজনিত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্রিয় পদক্ষেপ, সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা এবং উদ্ভাবনী সমাধানের গুরুত্বের ওপর জোর দেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে জাতীয় জলবায়ু পরিকল্পনা উন্নয়ন ও বাস্তবায়নে বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি তুলে ধরেন, বিশ্বব্যাপী জলবায়ু অভিযোজনে দেশটির নেতৃত্ব প্রদানের কথা উল্লেখ করেন।
সেশনে সভাপতিত্ব করেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। মালিক ফিদা এ খান, নির্বাহী পরিচালক, সিইজিআইএস; এ কে এম সোহেল, অতিরিক্ত সচিব, ইআরডি এবং চেয়ার, ইন্টারন্যাশনাল ক্লাইমেট ফাইন্যান্স সেল; কেনেল DELUSCA, ITAP সদস্য, সবুজ জলবায়ু তহবিল; ড. এম. আসাদুজ্জামান একজন জলবায়ু বিশেষজ্ঞ প্যানেলিস্ট হিসেবে বাংলাদেশে ন্যাপ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ, সুযোগ এবং শিক্ষা নিয়ে বক্তব্য রাখেন। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ধরিত্রী কুমার সরকার এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক মির্জা শওকত আলী বাংলাদেশের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২৩-২০৫০ উপস্থাপন করেন।
#
দীপংকর/শফি/মোশারফ/জয়নুল/২০২৪/২০২০ঘণ্টা
Handout Number : 4337
Bangladesh needs 534 billion dollar to tackle climate change by 2050
--- Environment Minister
Dhaka, 21April:
Environment, Forest and Climate Change Minister Saber Hossain Chowdhury said Bangladesh needs 534 billion dollar to tackle climate change by 2050. So international financial support is essential for implementation of climate plans. He also said Bangladesh is committed to working collaboratively with international partners to build climate resilience. As Bangladesh continues to face the impacts of climate change, Minister Chowdhury reaffirmed the government's dedication to advancing climate adaptation efforts and ensuring a sustainable future for all citizens.
Environment Minister delivered a compelling address today at the National Adaptation Plan Expo 2024, focusing on the advancement of Bangladesh's National Climate Plans. The session, held in Dhaka, marked a pivotal moment in Bangladesh's commitment to addressing climate change and enhancing its resilience.
Minister Chowdhury emphasized the importance of proactive measures, collaborative efforts, and innovative solutions in adapting to the challenges posed by climate change. During his address, Minister Chowdhury highlighted Bangladesh's significant progress in developing and implementing national climate plans, showcasing the country's leadership in climate adaptation on a global scale.
Dr. Farhina Ahmed, Secretary, Environment, Forest and Climate Change chaired the session. Malik Fida A Khan, Executive Director, CEGIS; A K M So