তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫১৭
বন্যা ও দুর্যোগ সংক্রান্ত প্রতিবেদন
ঢাকা, ২৮ আষাঢ় (১২ জুলাই) :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স কো অর্ডিনেশন সেন্টারের প্রতিবেদন অনুযায়ী আজ রাত ৮ টা পর্যন্ত সারাদেশে বন্যা ও দুর্যোগ পরিস্থিতি নি¤œরূপ :
সমূদ্র বন্দরসমূহরে জন্য সর্তক সংকতেঃ সমূদ্র বন্দরসমূহরে জন্য কোন সর্তক সংকতে নাই।
আজ রাত ১ টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাস: রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া, টাংগাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল,পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্রগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চল সমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ/দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘন্টায় ৪৫-৬০ কি.মি. বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে দমকা/ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
ভারী র্বষণরে সর্তকর্বাতাঃ বাংলাদশেে মৌসুমি বায়ু সক্রয়ি থাকার কারণে আজ (১২ জুলাই, ২০১৯) সকাল ১০:০০ টা থকেে পরর্বতী ২৪ ঘন্টার মধ্যে রংপুর, ময়মনসংিহ, সলিটে এবং চট্রগ্রাম বভিাগরে কোথাও কোথাও ভারী (৪৪-৮৮ ম.িম.ি) থকেে অতি ভারী (>৮৯ ম.িম.ি) র্বষণ হতে পার।ে অতি ভারী বৃষ্টরি কারণে চট্টগ্রাম বভিাগরে পাহাড়ী এলাকায় কোথাও কোথাও ভূমধ্বিসরে সম্ভাবনা রয়ছে।ে
আজ সকাল ০৯ টা থকেে পরর্বতী ২৪ ঘন্টার আবহাওয়ার র্পূবাভাস:
সনিপটকি অবস্থাঃ মৌসুমী বায়ু অক্ষরে র্বধতিাংশ রাজস্থান, হরয়িানা, উত্তর প্রদশে, বহিার, পশ্চমিবঙ্গ ও বাংলাদশেরে উত্তরাঞ্চল হয়ে আসাম র্পযন্ত বস্তিৃত রয়ছে।ে এর একটি র্বধতিাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর র্পযন্ত বস্তিৃত রয়ছে।ে মৌসুমী বায়ু বাংলাদশেে সক্রয়ি এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারী অবস্থায় বরিাজমান রয়ছে।ে
র্পূবাভাসঃ ঢাকা, ময়মনসংিহ, রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, বরশিাল, চট্টগ্রাম ও সলিটে বভিাগরে অধকিাংশ জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থকেে মাঝারী ধরণরে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পার।ে সইে সাথে দশেরে কোথাও কোথাও মাঝারী ধরনরে ভারী থকেে অতি ভারী র্বষণ হতে পার।ে
তাপমাত্রাঃ সারাদশেে দনি এবং রাতরে তাপমাত্রা প্রায় অপরর্বিততি থাকতে পার।ে
পরর্বতী ৭২ ঘন্টার আবহাওয়ার অবস্থা (৩ দনি): বৃষ্টপিাতরে র্কাযকারতিা হ্রাস পতেে পার।ে
এক নজরে নদ-নদীর পরস্থিতিি
ক্স দশেরে সকল প্রধান নদ-নদীসমূহরে পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছ।ে
ক্স বাংলাদশে আবহাওয়া অধদিপ্তর ও ভারত আবহাওয়া অধদিপ্তররে তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদশেরে উত্তরাঞ্চল, উত্তর-র্পূবাঞ্চল, দক্ষণি-র্পূবাঞ্চল এবং তৎসংলগ্ন ভারতরে আসাম ও মঘোলয় প্রদশেসমূহরে বস্তিৃত এলাকায় আগামী ২৪ থকেে ৪৮ ঘণ্টায় মাঝারী হতে ভারী এবং কোথাও কোথাও অতভিারী বৃষ্টপিাতরে সম্ভাবনা রয়ছে।ে এছাড়া উত্তর-পশ্চমিাঞ্চল সংলগ্ন ভারতরে বহিার এবং নপোলে ভারী বৃষ্টপিাতরে সম্ভাবনা রয়ছে।ে
ক্স আগামী ৭২ ঘণ্টায় সকল প্রধান নদ-নদীসমূহরে পানি সমতল বৃদ্ধি পতেে পার,ে এবং আগামী ৪৮ ঘণ্টায় যমুনা নদীর জামালপুর জলোয় বাহাদুরাবাদ পয়ন্টে বপিদসীমা অতক্রিম করতে পার।ে
ক্স আগামী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম, সলিটে ও বরশিাল বভিাগরে সুরমা, কুশয়িারা, কংস, সোমশ্বেরী, ফনেী, হালদা, মাতামুহুরী ও সাঙ্গুসহ প্রধান নদীসমূহরে পানি সমতল দ্রুত বৃদ্ধি পতেে পার।ে
ক্স আগামী ২৪ ঘণ্টায় নএেকোনা, সুনামগঞ্জ, সলিটে, চট্রগ্রাম ও কক্সবাজার জলোয় নম্নিমাঞ্চল সমূহরে বন্যা পরস্থিতিরি অবনতি হতে পার।ে
বপিদসীমার উপর দয়িে প্রবাহতি স্টশেন (২৮ আষাঢ় ১৪২৬ বঙ্গাব্দ/ ১২ জুলাই ২০১৯ খৃঃ সকাল ৯.০০ টার তথ্য অনুযায়ী):
দেশের বিভিন্ন নদ-নদীর মাঝে সুরমা, কুশিয়ারা, খোয়াই, সোমেশ্বরী, কংস, তিস্তা সাঙ্গু নদী বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সুরমা নদী কানাইঘাট, সিলেট, সুনামগঞ্জে; কুশিয়ারা নদী সিলেটের আমলশীদ, শেওলা ও শেরপুরে; খোয়াই নদী হবিগঞ্জের বাল্লায়; সোমেশ্বরী নদী কলমাকান্দায় তিস্তা নদী নীলফামারীর ডালিয়ায় এবং সাঙ্গুনদী বান্দরবন ও চট্টগ্রামের দোহাজারীতে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
বন্যা:
অতবিৃষ্টরি কারণে দশেরে কয়কেটি অঞ্চলে বন্যার আশংকা দখো দয়িছে।ে ঐ সকল জলোর জলো প্রশাসনরে কাছ থকেে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী ঐ সকল জলোর র্বতমান অবস্থা:
চট্টগ্রামঃ
গত ০৫/০৭/২০১৯খ্রঃি তারখি হতে অবরিাম/ভারী র্বষণে সৃষ্ট র্দুযোগ পরস্থিতি,ি জলাবদ্ধতা, পাহাড়ী ঢল ইত্যাদি কারণে এ যাবত প্রাপ্ত ক্ষয়ক্ষতরি প্রাথমকি তথ্য এবং জলো প্রশাসন র্কতৃক গৃহতি র্কাযক্রম নম্নিরূপ:
ক্স সম্ভাব্য পাহাড় ধসরে ঝুঁকি থাকায় চট্টগ্রাম মহানগরীর ৬টি ঝুঁকপর্িূণ স্থানরে ৫৭৫টি পরবিারকে ৭টি আশ্রয় কন্দ্রেে সরয়িে আনা হয়ছে।ে এসব পরবিাররে মধ্যে শুকনো খাবার বতিরণ ওবং রান্না করা খাবার বতিরণ করা হচ্ছ।ে চট্টগ্রাম মহানগরীর জন্য ২,৫০,০০০/- নগদ টাকা এবং ৫৭৫ প্যাকটে শুকনা খাবার বরাদ্দ করা হয়ছে।ে
চলমান পাতা-২
পাতা-২
ক্স অবরিাম র্বষণ এবং পাহাড়ী ঢলে রাংগুনয়িা, পটয়িা, সাতকানয়িা, ফটকিছড়,ি বোয়ালখালী, আনোয়ারা, র্কণফুল,ি হাটহাজারী, সীতাকুণ্ড, মীরসরাই ও চন্দনাইশ উপজলোর নম্নিাঞ্চল প্লাবতি হয়ছে।ে এতে বপিুল সংখ্যক পরবিার পানবিন্দি এবং র্কমহীন হয়ে পড়ছে।ে এ পরবিাররে মধ্যে জরুরি মানবকি সহায়তা হসিবেে ১২৯ মঃেটন জআির চাল, ৫০ হাজার টাকা এবং ২৮৫০ প্যাকটে শুকনো খাবার বরাদ্দ প্রদান করা হয়ছে।ে
কক্সবাজার:
ক্স জলো প্রশাসন, কক্সবাজার এর পত্ররে মাধ্যমে জানা যায় য,ে গত ১০.০৭.২০১৯খ্রঃি তারখি কক্সবাজার সকৈত সংলগ্ন হোটলে সি গাল পয়ন্টে স্থানে ভোলা জলোর চরফ্যাশন উপজলোর জন্নিাগর ও চর মাদ্রাজ ইউনয়িনরে দক্ষণিচর নাজমি উদ্দনি গ্রামরে ওয়াজ উদ্দনি পঠিাররে নৌকা হতে ৭ জনরে মৃতদহে পাওয়া যায়। জলো প্রশাসক, টলেফিোনে জানান য,ে গভীর সমুদ্রে ট্রলার ডুবে এ সকল ব্যক্তি মারা গছে।ে ২ জনকে জীবতি উদ্ধার করা হয়। মৃতদরে মরদহে কক্সবাজার সদর হাসপাতালরে র্মগে রাখা হয়ছেে এবং জীবতিদরে মধ্যে নৌকার মাঝি মনরি ও তার ছলেে জুয়লে একই হাসপাতালে চকিৎিসাধীন রয়ছে।ে মৃতদরে পরচিয় এখনো শনাক্ত করা সম্ভব হয়ন।ি
ক্স গত কয়কেদনিরে অতি বৃষ্টরি কারণে কক্সবাজার জলোর রামু উপজলোর ১১টি ইউনয়িন, চকরয়িা উপজলোর ৭টি ইউনয়িন, পকেুয়া উপজলোর ৭টি ইউনয়িন, কুতুবদয়িা উপজলোর ৬টি ইউনয়িন, মহশেখালী উপজলোর ৮টি ইউনয়িন এবং টকেনাফ উপজলোর ২টি ইউনয়িনরে আংশকি প্লাবতি হয়ছে।ে
ক্স পকেুয়া উপজলোর ৪০০০টি পরবিাররে ও কুতুবদয়িা উপজলোর ১৮৫০ টি পরবিার ক্ষতগ্রিস্ত হয়ছে।ে
ক্স জরুরি পরস্থিতিি মোকাবলিায় রামু উপজলোয় ১০ মঃেটন জআির চাল, চকোরয়িা ৪০ মঃেটন জআির চাল ও ২০০০ প্যাকটে শুকনো খাবার, পকেুয়া উপজলোয় ২০ মঃেটন জআির চাল ও ৫০০ প্যাকটে শুকনো খাবার, কুতুবদয়িা উপজলোয় ৩৭ মঃেটন জআির চাল ও ১৫০০ টি প্যাকটে শুকনো খাবার, মহশেখালী উপজলোয় ৩০ মঃেটন জআির চাল ও ১০০০ প্যাকটে শুকনো খাবার এবং টকেনাফ উপজলোয় ৫ মঃেটন জআির চাল ও ২০০ প্যাকটে শুকনো খাবার বরাদ্দ প্রদান করা হয়ছে।ে
রাংগামাট:ি
ক্স হালকা থকেে মাঝারী ধরনরে র্বষণ অব্যাহত আছ।ে
ক্স পাহাড় ধসসহ যে কোন অনাকাঙ্খতি র্দুঘটনা এড়াতে ঝুঁকপর্িূণ এলাকার লোকজনকে আশ্রয়কন্দ্রেে সরয়িে আনা হয়ছে।ে ৭টি আশ্রয়কন্দ্রেে প্রায় ২০০ জন লোক আশ্রয় নয়িছে।ে
ক্স কাউখালী উপজলোর ঘাগড়া ইউনয়িনরে কলাবাগান নামক স্থানে পাহাড়ী ঢলরে প্রবল স্রোতে রাংগামাটি চট্টগ্রাম সড়করে কছিু অংশ ক্ষতগ্রিস্ত হয়ছে।ে ক্ষতগ্রিস্ত স্থানরে মরোমত র্কাযক্রম চলছ।ে রাংগামাট-িচট্টগ্রাম সড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবকি রয়ছে।ে
ক্স কছিু কছিু ভূমি ধসরে ঘটনা ঘটলওে বড় ধরণরে কোন র্দুঘটনা ঘটনে।ি
খাগড়াছড়:ি
ক্স খাগড়াছড়ি জলোয় বন্যা /পাহাড় ধসে সদর উপজলোয় ৪টি ইউনয়িন (২৬টি গ্রামে ১৯০০০ জন), পানছড়ি উপজলোয় ৩টি ইউনয়িন (৫টি গ্রামরে ১১০০জন) এবং দঘিনিালা উপজলোয় ৫ টি ইউনয়িন (৬৮টি গ্রামরে ২০১১০ জন) ক্ষতগ্রিস্ত হয়ছে।ে
ক্স দঘিনিালা উপজলোয় ৯টি আশ্রয় কন্দ্রেে ২২৫টি পরবিাররে ১০৮২ জন লোক অবস্থান করছে এবং তাদরে খাবাররে ব্যবস্থা করা হয়ছে।ে
ক্স খাগড়াছড়ি সদর ও পানছড়ি উপজলোর বন্যা পরস্থিতিরি উন্নতি হওয়ায় আশ্রয় কন্দ্রেে আশ্রতি লোকজন নজি নজি বাড়তিে ফরিে গছে।ে
ফনেীঃ
ক্স মৌসুমী বৃষ্টপিাত ও উজান থকেে নমেে আসা পাহাড়ী ঢলরে কারণে জলোর ফুলগাজী উপজলোর মুহুরী নদীর বাঁধরে ৪টি স্থানে এবং পরশুরাম উপজেলোর মুহুরী ও কহুয়া নদীর ৬টি স্থানে বাঁধ ভংেগে নম্নিাঞ্চল প্লাবতি হয়ছে।ে
ক্স প্রাথমকি তথ্য অনুযায়ী পরশুরাম উপজলোর ১৮৯৫টি পরবিার ও ফুলগাজী উপজলোর ৬০ টি পরবিার ক্ষতগ্রিস্ত হয়ছে।ে
ক্স ক্ষতগ্রিস্তদরে মাঝে র্দুযোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় হতে প্রাপ্ত শুকনা খাবার বতিরণ করা হয়ছে।ে
সলিটেঃ
ক্স জলোর নদ-নদীসমূহরে পানি ৭টি পয়ন্টেরে মধ্যে ৩টি পয়ন্টেে বপিদসীমার সামান্য উপরে এবং ৪টি পয়ন্টেে বপিদসীমার নীচ দয়িে প্রবাহতি হচ্ছ।ে যদি ভারী বৃষ্টি অব্যাহত না থাকে তাহলে বন্যার আশংকা কম। তবে গোয়াইনঘাট, জন্তৈাপুর ও কোম্পানীগঞ্জ উপজলো নম্নিাঞ্চল হওয়ায় বগিত কয়কে দনিরে বৃষ্টপিাতরে ফলে রাস্তাঘাটসমূহ পানতিে নমিজ্জতি হওয়ায় জনসাধারণরে স্বাভাবকি চলাচলে বঘ্নি সৃষ্টি হচ্ছ।ে
ক্স চলমান পরস্থিতিি নবিড়িভাবে র্পযবক্ষেণ করা হচ্ছ।ে
সুনামগঞ্জ:
ক্স অতবিৃষ্টি ও পাহাড় থকেে আসা পানি তোড়ে অধকিাংশ নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পয়েছে।ে
ক্স সুরমা নদীর পানি বপিদসীমার উপর দয়িে প্রবাহতি হচ্ছ।ে
ক্স জলোর জামালগঞ্জ, শাল্লা, র্ধমপাশা, তাহরিপুর, বশ্বিম্ভরপুর, দরিাই, সুনামগঞ্জ সদর উপজলোর নম্নিাঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ছে।ে রাস্তাঘাটে পানি উঠছে।ে
চলমান পাতা-৩
পাতা-৩
ক্স সুনামগঞ্জ সদর উপজলোর ২৯৫০টি পরবিার, তাহরিপুর উপজলোর ৪১০০টি পরবিার, বশ্বিম্ভরপুর উপজলোর ১৪০০টি পরবিার, দোয়ারাবাজার উপজলোয় ২৮৫০টি পরবিার এবং জামালগঞ্জ উপজলোয় ১৮০০টি পরবিার বন্যা আক্রান্ত হয়ছে।ে
ক্স বন্যায় আক্রান্ত পরবিাররে মধ্যে বতিরণরে জন্য ৩০০ মঃেটন জআির চাল ও ৩ (তনি) লক্ষ জআির ক্যাশ বরাদ্দ প্রদান করা হয়ছে।ে
ক্স জলো ও উপজলোয় র্পযায়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়ছে।ে
ক্স মডেকিলে টমি, উদ্ধারকারী দল গঠনরে জন্য উপজলো নর্বিাহী অফসিারগণকে নর্দিশেনা দয়ো হয়ছে।ে
হবগিঞ্জ:
ক্স নদীর পানি বপিদসীমার নচি দয়িে প্রবাহতি হচ্ছ।ে
ক্স কোন এলাকায় পানি উঠার খবর পাওয়া যায় নাই।
মৌলভীবাজার:
ক্স বৃষ্টরি পরমিান কমছে।ে কোন এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় নাই। নদীর পানি বপিদসীমার নচিে আছ।ে
নত্রেকোনা:
ক্স বৃষ্টপিাত ও পাহাড়ী ঢলে নত্রেকোনা জলোর র্দূগাপুর উপজলোর উপর দয়িে প্রবাহতি সোমশ্বেরী নদীর পানি বপিদসীমার উপর দয়িে প্রবাহতি হচ্ছ।ে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়ছে।ে
ক্স কলমাকান্দা উপজলোর একটি গ্রামীণ সড়কে অবস্থতি ব্রজিরে এপ্রোচ রোড ভঙ্গেে গছে।ে
ক্স নত্রেকোন জলোর কলমাকান্দা ও র্দূগাপুর উপজলোয় পানি বন্দি দুঃস্থ পরবিাররে মধ্যে বতিরণরে জন্য ইতোমধ্যে ২০ মঃেটন জআির চাল ও ৬০০ প্যাকটে শুকনো খাবার বরাদ্দ প্রদান করা হয়ছে।ে
ক্স স্থানীয় র্পযায়ে উদ্ধার টমি প্রস্তুত রাখা, উপজলো র্দুযোগ ব্যবস্থাপনা কমটিরি সভা আহ্বান করা, উপজলো র্পযায়ে কন্ট্রোল রুম খোলা, বন্যা মোকাবলিায় স্বচ্ছোসবেক টমি গঠন করা এবং জরুরি পরস্থিতিি মোকবলিায় প্রয়োজনে শক্ষিা প্রতষ্ঠিানসমূহরে আশ্রয় কন্দ্রে খোলার জন্য উপজলো প্রশাসনকে নর্দিশেনা দয়ো হয়ছে।ে
লালমনরিহাট:
ক্স তস্তিা নদীর পানি বৃদ্ধি পয়েে বপিদসীমা বরাবর অবস্থান করছ।ে জলোর ৫টি উপজলোর তস্তিা নদী তীরর্বতী নম্নিঞ্চল প্লাবতি হয়ছে।ে এতে প্রায় ২৫০০ পরবিার পানবিন্দি অবস্থায় আছ।ে
নীলফামারী:
ক্স নীলফামারী জলোর ডমিলা উপজলোয় তস্তিা নদীর পানি বপিদসীমার ২৫ স.েমি উপর দয়িে প্রবাহতি হচ্ছ।ে নদীর পানি বৃদ্ধরি ফলে নদী তীরর্বতী ৬টি ইউনয়িনরে নম্নিাঞ্চল প্লাবতি হয়ছে।ে
ক্স ক্ষতগ্রিস্তদরে মধ্যে বতিরণরে জন্য ডমিলা উপজলোরর জন্য ৫০ মঃেটন জআির চাল, ৫০ হাজার জআির টাকা ও ৫০০ প্যাকটে শুকনো খাবার বতিরন করা হয়ছে।ে
র্দুযোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় র্কতৃক ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দঃ
পাহাড়ী ঢল, অতবিৃষ্টি ও র্পাবত্য জলোয় পাহাড়ী ধসরে কারণে এবং প্রাকৃতকি র্দুযোগ, কালবশৈাখী ঝড়ে ক্ষতগ্রিস্তদরে মাঝে মানবকি সহায়তা প্রদানরে লক্ষ্যে ২০১৯-২০ র্অথ বছরে নম্নির্বণতি ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দ করা হয়ছে।ে
তারখি জলোর সংখ্যা জআির চাল (মঃেটন) জআির (ক্যাশ) শুকনো খাবার (প্যাকটে)
০১/০৭/২০১৯ ২৫ জলো - - ৫৯,০০০
০৭/০৭/২০১৯ ৬৪ জলো ১০,৯০০ ১,৭৩,০০,০০০/- -
১১/০৭/২০১৯ ২২ জলো ৬,৬০০ ১,২০,০০,০০০/- -
১২/০৭/২০১৯ ১০জলো - - ২০,০০০
মোট ১৭,৫০০ ২,৯৩,০০,০০০/ ৭৯,০০০
#
কাদের/মাহমুদ/রাহাত/আব্বাস/২০১৯/২২৪৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ২৫১৬
ঢাকা সফররত গাম্বিয়ার পর্যটন মন্ত্রী হামাত বাহ ও সিয়েরালিওন এর পর্যটন উপমন্ত্রী উইলিয়াম আই কে রবিনসন আজ রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলীর সাথে বৈঠক করেন।
বৈঠকে গাম্বিয়া ও সিয়েরালিওন উভয় দেশের পর্যটন মন্ত্রীই ঢাকা-ওআইসি সিটি অভ্ ট্যুরিজম উদ্যাপন উপলক্ষে তাদের আমন্ত্রণ জানানোয় বাংলাদেশ সরকারকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন। সফররত দুই দেশের পর্যটন মন্ত্রীই পর্যটনের উন্নয়নে বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন।
প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী বাংলাদেশ সফরের জন্য তাদের ধন্যবাদ জানান। ওআইসিভুক্ত সকল দেশের সমন্বিত চেষ্টায় সদস্য দেশগুলোর পর্যটন আন্তর্জাতিক বাজারে আরো শক্তিশালী হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।