তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৯২
মেগা প্রকল্প নিয়ে জাপানের সাথে কাজ করবে সরকার
--- অর্থমন্ত্রী
ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, অগ্রগতির সকল খাতে বাংলাদেশ এগিয়ে চলেছে। তাই এখনই বিনিয়োগের সুবর্ণ সময়। জাপান বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বিশেষ করে বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে জাপান সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে জাপানের সাথে আমাদের অনেকগুলো প্রকল্প চলমান। এ সকল প্রকল্প আমাদের বিনিয়োগ প্রকল্প, এগুলো থেকে সুফল নিশ্চিত। ভবিষ্যতেও তাদের সাথে আরো বেশি মেগা প্রকল্পে কাজ করবে সরকার।
আজ ঢাকায় শেরেবাংলা নগরে অর্থমন্ত্রীর কার্যালয়ে জাপানের রাষ্ট্রদূত নাওকি ইতো ((Naoki Ito)-এর সাথে সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের উদ্দেশে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি জানান, আগামী ১৬ তারিখে তারা তাদের পুরো প্রতিনিধিদল নিয়ে আসবে। তখন পারস্পরিক সুবিধা অসুবিধা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে।
এর আগে পিপলস লিজিং অ্যান্ড ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেসের একটি প্রতিনিধিদল অর্থমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেন। এ বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, তাদের দাবি ছিল পিপলস লিজিং এন্ড ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস (পিএলএফএস) অবসায়ন প্রক্রিয়া বন্ধ করা এবং ক্ষুদ্র ও ব্যক্তি আমানতকারীদের সঞ্চয় ফেরত দেওয়া। বিষয়টি নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে বলে তাদেরকে আশ্বস্ত করা হয়েছে বলে মন্ত্রী জানান।
#
গাজী তৌহিদুল/ফারহানা/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/২০২৭ ঘণ্টাতথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৯১তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৯০
বাংলাদেশে ডিজিটাইজেশনের অগ্রগতিতে বিশ্বব্যাংকের প্রশংসা
ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :
বিশ্বব্যাংকের ১২ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল আজ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সাথে আগারগাঁওস্থ আইসিটি টাওয়ারে অবস্থিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সভাকক্ষে এক বৈঠকে মিলিত হন।
বৈঠকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের লক্ষ্যে চারটি স্তম্ভ - মানব সম্পদ উন্নয়ন, কানেক্টিভিটি, ই-গভর্নেন্স ও আইটি ইন্ডাস্ট্রি প্রমোশন বাস্তবায়নে কাজ করছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে বটম-আপ পদ্ধতি অনুসরণ করে তৃণমূল থেকে ডিজিটাজেশনের যাত্রা শুরু হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে গ্রামে বসবাসকারী মানুষের দোরগোড়ায় সেবা পৌছে দেওয়ার জন্য সারা দেশে সাড়ে চার হাজারের বেশি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। সরকার ইতোমধ্যে ৩৭৯টি সেবা ডিজিটাইজ করেছে। এসব সেবা মানুষ অনলাইনে গ্রহণ করছে। আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে সকল সেবা ডিজিটাইজ করা হবে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের উদ্দেশে পলক আরো বলেন, জাতিসংঘের ই-গভর্নমেন্ট সূচক উন্নয়নে সরকার তিনটি বিষয়ের ওপর জোর দিচ্ছে। এগুলো হচ্ছে ডিজিটাইজেশন, ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম এবং ইন্টার-অপেরাবল (আন্তঃপরিবাহী) ফ্রেমওয়ার্ক। এগুলো বাস্তবায়িত হলে ই-গভর্নমেন্ট সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান বর্তমান ১১৫ থেকে ৫০ এ উন্নীত হবে।
বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদলের সদস্যরা বিগত এক দশকে বাংলাদেশের ডিজিটাইজেশনের অগ্রগতির ভূয়সী প্রশংসা করেন। এছাড়াও তারা এলআইসিটি প্রকল্পের সফল সমাপ্তিতে সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, এ প্রকল্পের বিভিন্ন উপাদান যেমন-বাংলাদেশ ন্যাশনাল ডিজিটাল এন্টারপ্রাইজ আর্কিটেকচার (বিএনডিএ), টিয়ার-৩ ডেটা সেন্টার এবং কম্পিউটার ইনসিডেন্ট রেসপন্স টিম (সিআইআরটি) বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদে পরিণত হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদলের মধ্যে নির্বাহী পরিচালক গেইর হারডি, ডিজে নর্ডকুইস্ট, প্যাট্রিজিয়ো পাগানো, জর্জ শ্যাবেজ পেরেসা, জিন কডি, হার্ভডি ভেলেরক এবং কয়েকজন বিকল্প পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগরে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হোসনে আরা বেগম, বিসিসি নির্বাহী পরিচালক পার্থ প্রতিম দেব, এলআইসিটি প্রকল্প পরিচালক মোঃ রেজাউল করিম এবং কম্পোনেন্ট দলনেতা সামি আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
#
শহিদুল/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯২১ ঘণ্টা
Handout Number : 4189
Outgoing Vietnamese Ambassador calls on Foreign Minister
Dhaka, 4 November :
The outgoing Ambassador of Vietnam to Bangladesh Tran Van Khoa called on Foreign Minister Dr. A K Abdul Momen at the latter’s office today.
Foreign Minister congratulated the Ambassador on successful completion of his assignment in Dhaka. He said that Bangladesh attaches utmost importance to its bilateral ties with Vietnam and the two countries are close partners in multiple arenas. He urged upon Vietnam to invest in the economic zones and hi-tech parks in Bangladesh as Bangladesh offers the most attractive investment package among the competing regional countries. He also said that bilateral trade can expand if non-tariff barriers are removed.
Dr. Momen sought Vietnam’s support on the Rohingya issue within ASEAN framework of which Vietnam is likely to take over as the chair from January 2020.
Ambassador Khoa thanked the Foreign Minister for support during his assignment in Dhaka. He assured to convey Bangladesh’s concerns on the Rohingya issue to the ASEAN Headquarters and play a positive role as ASEAN chair for a safe, secured and dignified repatriation of the Rohingyas.
#
Tohidul/Mahmud/Sanjib/Abbas/2019/1910 Hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৮৭
ইউনিডো’র সাধারণ সম্মেলনে বক্তৃতাকালে শিল্পমন্ত্রী
অনেক দেশের কাছে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল
ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :
বিশ্বের অনেক দেশের কাছে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে বাংলাদেশ নিম্নমধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে স্বীকৃতি অর্জনের পর ২০২১ সাল নাগাদ মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০২৪ সালের মধ্যে পূর্ণাঙ্গভাবে এলডিসি থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে সঠিক পথে অগ্রসর হচ্ছে। বাংলাদেশ ২০৩০ সাল নাগাদ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
শিল্পমন্ত্রী আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতে জাতিসংঘ শিল্প উন্নয়ন সংস্থা (ইউনিডো)-এর ১৮তম সাধারণ সম্মেলনে বক্তৃতাকালে এ মন্তব্য করেন। আবুধাবির এমিরেটস্ প্যালেস হোটেলে এ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্বালানি ও শিল্পমন্ত্রী প্রকৌশলী সুহাইল আল মাজরুই (Eng. Suhil Al Mazrouei) এর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘ শিল্প উন্নয়ন সংস্থার ইউনিডো’র মহাপরিচালক লি ইয়াং (Li Young) বক্তব্য রাখেন।
শিল্পখাতের বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে শিল্পমন্ত্রী বলেন, দক্ষ বেসরকারিখাতের বিকাশ, বিনিয়োগবান্ধব নীতি, স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদি শিল্পায়ন পরিকল্পনা, উদ্যোক্তাবান্ধব আমদানি, রপ্তানি ও আর্থিক নীতি এবং প্রণোদনার ফলে বাংলাদেশের শিল্পখাত দ্রুত বিকশিত হচ্ছে। বিদেশি বিনিয়োগে আকর্ষণে সরকার পরিকল্পিত শিল্পনগর, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল, অর্থনৈতিক জোন, হাইটেক পার্ক-সহ বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো গড়ে তুলছে। বর্তমানে বাংলাদেশে আটটি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকায় শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পের উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে। অন্তর্ভুক্তিমূলক শিল্পায়নের লক্ষ্যে এর পাশাপাশি ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হচ্ছে। এর ফলে বাংলাদেশের উদীয়মান শিল্পখাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ছে বলে তিনি জানান।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক শিল্পায়নের মাধ্যমেই স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন সম্ভব। এ লক্ষ্যে এলডিসিভুক্ত দেশগুলোতে ইস্তাম্বুল কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত ও কারিগরি সহায়তা বাড়াতে হবে। এর পাশাপাশি অষ্টম এলডিসি মন্ত্রিপর্যায়ের সম্মেলন-সহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সভার সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে ইউনিডোর অংশীদারিত্ব জোরদার করতে হবে। বাংলাদেশ টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনে ক্ষুদ্র ও মাঝারি ম্যানুফ্যাকচারিং শিল্পখাতের ওপর অধিক গুরুত্ব দিচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
#
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৮৮
সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্বালানি ও শিল্পমন্ত্রীর সাথে বৈঠক
শিল্পমন্ত্রী পরে একই স্থানে সংযুক্ত আরব আমিরাতের জ্বালানি ও শিল্পমন্ত্রী প্রকৌশলী সুহাইল আল মাজরুই (Eng. Suhil Al Mazrouei) এর সাথে বৈঠক করেন। বৈঠকে বাংলাদেশ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সহায়তার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়। এ সময় মন্ত্রী বলেন, কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে সারের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশে ইউরিয়া সার কারখানা স্থাপনে এগিয়ে আসতে পারে। তিনি সার কারখানা স্থাপনের পাশাপাশি বাংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ, হালকা প্রকৌশল, ইলেক্ট্রনিক, আইসিটি-সহ উদীয়মান শিল্পখাতে বিনিয়োগের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের মন্ত্রীর প্রতি আহ্বান জানান। তিনি তাঁকে বাংলাদেশ সফরেরও আমন্ত্রণ জানান।
বৈঠকে ভিয়েনায় অবস্থিত বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত আবু জাফর, আবুধাবিতে অবস্থিত ডেপুটি চিফ অভ্ মিশন মিজানুর রহমান এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া মন্ত্রী বিকেলে ‘জেন্ডার ইকুয়ালিটি অভ্ উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড দ্যা ফিউচার অভ্ ইনক্লুসিভ ইন্ডাস্ট্রি’ শীর্ষক প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন।
#
জলিল/মাহমুদ/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৮৫০ ঘণ্টা তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৮৬
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৪১৮৫
বিমান পরিচালনায় সকল অংশীজনকে যাত্রী নিরাপত্তা নিশ্চিতের আহ্বান বিমান প্রতিমন্ত্রীর
ঢাকা, ১৯ কার্তিক (৪ নভেম্বর) :
বিমান পরিচালনার ক্ষেত্রে সকল অংশীজনকে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের আহ্বান জানিয়েছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী। আজ সোমবার সকালে রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অভ্ এয়ারলাইন পাইলটস অ্যাসোসিয়েশনের এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহ্বান জানান তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিমান পরিচালনা একটি পেশাগত দক্ষতার বিষয়। ফ্লাইট অপারেশন করার ক্ষেত্রে প্রতিটি জায়গায় দক্ষ জনবল নিয়োগের বিষয়টি নিরাপত্তার খাতিরেই নিশ্চিত করতে হবে। যাত্রীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিতের বিষয়টি মাথায় রাখলে বিমান দুর্ঘটনা সংক্রান্ত যেকোনো বিষয় প্রতিরোধ করা সম্ভব।
মাহবুব আলী বলেন, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স এর জন্য ইতোমধ্যেই নতুন প্রজন্মের ১০টি বোয়িং বিমান ক্রয় করা হয়েছে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির আরো দুইটি নতুন ড্রিমলাইনার এবং অভ্যন্তরীণ ও স্বল্প দূরত্বের আন্তর্জাতিক রুটে পরিচালনার জন্য ২০২০ সালের জুনের মধ্যে নতুন ৩টি ড্যাশ-৮ উড়োজাহাজ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বহরে যোগ হবে। তিনি বলেন, সকল বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণসহ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ কর্মসূচির আওতায় অচিরেই তৃতীয় টার্মিনালের নির্মাণ কাজ শুরু হবে। এছাড়াও সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, কক্সবাজার বিমানবন্দর, চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও যশোর বিমানবন্দরের রানওয়ে সম্প্রসারণসহ নতুন টার্মিনাল ভবনের নির্মাণ কাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল (অবঃ) এনামুল বারী, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মোঃ মফিদুর রহমান, ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অভ্ এয়ারলাইন পাইলটস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ক্যাপ্টেন জ্যাক নেক্সটার।
#
তানভীর/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/মোহসিন/আসমা/২০১৯/১৩০০ ঘণ্টা