Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৯ এপ্রিল ২০১৯

তথ্যবিবরণী ২৯ এপ্রিল ২০১৯

Handout                                                                                                           Number : 1729

 

 

Russia expresses solidarity with Bangladesh on Rohingya issues 

 

Dhaka, 16 Baishakh (29 April ) :

 

Russia expressed solidarity with Bangladesh on Rohingya issues and reiterated to continue its supports including humanitarian assistance. The Rohingya issues were discussed in detailed during the bilateral talks between Foreign Minister Dr.  A. K. Abdul Momen and his Russian counterpart Mr. Lavrov held at Moscow today. During the meeting, Dr. Momen briefed his Russian counterpart on the status of 1.1 million forcibly displaced Myanmar nationals, the Rohingyas, who have taken temporary shelter in Bangladesh.

Dr. Momen sought active support of the Russian Federation in expediting the process of repatriation of these displaced people by encouraging Myanmar to create a conducive environment in the Rakhine state for return of the Rohingya. Mr. Lavrov welcomed the idea of involving ASEAN in the repatriation process.

Foreign Minister Dr. Momen, held official talks, in a most warm and friendly atmosphere, with Russian Foreign Minister Sergey Lavrov in Moscow this morning. This is the first official visit of the present Bangladesh Foreign Minister to Moscow and the third as a whole at the invitation of the Russian Foreign Minister. The two Foreign Ministers took stock of the various aspects of bilateral ties as well as discussed important regional and multilateral issues of mutual interest.

During the talk, Foreign Minister Dr. Momen reiterated the strong admiration of the people of Bangladesh for the Russian Federation due to the valued support and contribution received from the people of the then Soviet Union during the Liberation War in 1971 and for the rehabilitation and reconstruction efforts after the independence. Both the foreign Ministers expressed deep satisfaction over the current progress of bilateral engagements between the two friendly countries.

Foreign Minister Dr. Momen put emphasis on the initiatives of the two countries to boost the volume of bilateral trade at the expected level. He urged the Russian investors and companies to enter into joint ventures or 100 percent owned business ventures in the 100 special economic zones, which are currently being set up in Bangladesh as well as in High-Tech Parks. Mr. Lavrov informed that Economic forum in Saint Petersburg would be the ideal platform for Bangladesh to attract Russian and foreign investors. Foreign Minister Dr. Momen also sought support from Russia for duty-free quota-free access of Bangladesh’s products to the Russian market and also in the member states of the Eurasian Economic Union. A memorandum of Cooperation between the Government of Bangladesh and the Eurasian Economic Commission is expected to be inked soon.

            Both the Foreign Ministers have expressed deep satisfaction on the pace of progress of the project for implementing the Rooppur Nuclear Power Plant under the state export credit extended by the Government of the Russian Federation, which stands as a signature initiative in the bilateral relations. The Russian Foreign Minister assured Bangladesh of the timely completion of the project and training of the essential scientific and technical personnel. The two Foreign Ministers expressed their satisfaction for the successful operations and engagements of Gazprom in different gas fields of Bangladesh. Both the Foreign Ministers expressed their satisfaction over the first meeting of the Intergovernmental Commission on Trade, Economic and Scientific & Technical Cooperation Commission which was held in Moscow in October 2018. The two Foreign Ministers consented on extending cooperation in the areas of education and culture. They also expressed satisfaction at the ongoing defence cooperation between the two countries.

They also exchanged opinions and experiences on cooperation in different international and regional fora between Bangladesh and Russia. He particularly thanked Bangladesh for supporting different Russian candidature. They also discussed and exchanged views on the current important global as well as regional issues.

At the end of the bilateral official talks, both the Foreign Ministers took part at a joint press conference.

Later, Mr. Momen met with the senior officials of GAZPROM International and discussed about geophysical survey and the exploration of natural resources from the Bay of Bengal with the joint cooperation of BAPEX Bangladesh. GAZPROM expressed their interest to invest in LNG sectors in Bangladesh.

#

Tohidul/Nice/Mosharaf/Abbas/2019/2120 Hours

তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৭২৮
 
আগামী জুনে ঢাকায় আন্তর্জাতিক নৃত্য উৎসব আয়োজন করা হবে
                            ---সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) :
 
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, বর্তমান সরকার বাঙালি সংস্কৃতির চর্চা প্রচার ও প্রসারে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে আগামী জুন মাসে ঢাকায় একটি আন্তর্জাতিক নৃত্য উৎসব আয়োজন করা হবে। তাছাড়া এখন থেকে প্রতিবছর ঢাকায় সপ্তাহব্যাপী একটি নাট্য ও নৃত্য উৎসব আয়োজন করা হবে যেখানে সারাদেশ থেকে বাছাইকৃত নৃত্যশিল্পীরা অংশগ্রহণ করবে।
 
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস ২০১৯ উদ্যাপন উপলক্ষে বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে “আলোচনা সভা, সম্মাননা পদক প্রদান ও নৃত্যানুষ্ঠান”-এ প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
 
কে এম খালিদ বলেন, শত শত বছর ধরে শিল্পকলার অন্যতম প্রাচীন মাধ্যম নৃত্য আমাদের সংস্কৃতিকে উচ্চকিত করেছে। তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাস রুখতে হলে আমাদের তৃণমূল পর্যায়ে নৃত্যসহ সংস্কৃতি চর্চার আরো প্রচার ও প্রসার ঘটাতে হবে।
 
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক ঋত্বিক নাট্যজন লিয়াকত আলী লাকীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউট (আইটিআই) এর সাধারণ সম্পাদক দেবপ্রসাদ দেবনাথ। আলোচনায় অংশ নেন শিল্পকলা পদক প্রাপ্ত নৃত্য ব্যক্তিত্ব ও বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থার উপদেষ্টা মোঃ গোলাম মোস্তফা খান এবং বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী, গবেষক ও পরিচালক ড. নিগার চৌধুরী। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন একুশে পদক প্রাপ্ত বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থার সভাপতি মীনু হক।
 
উল্লেখ্য, অনুষ্ঠানে নৃত্যশিল্পে বিশেষ অবদানের জন্য বিশিষ্ট নৃত্যশিল্পী ও পরিচালক দীপা খন্দকারকে রাহিজা খানম ঝুনু স্মারক সম্মাননা পদক প্রদান করা হয়।
#
 
ফয়সল/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/২০৩১ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৭২৭
 
বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ সৌদি কোম্পানির
 
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের সাথে আজ সচিবালয়ে সৌদি আরবের কোম্পানি ‘অঈডঅ চড়বিৎ’ এবং ‘ঝড়ঁফর অজঅগঈঙ’ এর ৪ সদস্যের প্রতিনিধিদল সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তাঁরা বাংলাদেশে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেন।    
অঈডঅ চড়বিৎ বিদ্যুৎ উৎপাদন ও এলএনজি/গ্যাস সরবরাহ এবং এ সংক্রান্ত বিনিয়োগে কাজ করতে আগ্রহী। এছাড়া সোলার পাওয়ার উৎপাদন বা এ খাতের উন্নয়নে সৌদির এ কোম্পানি কাজ করতে চায়। উল্লেখ্য, ফেনী জেলার সোনাগাজীতে ইলেকট্রিসিটি জেনারেশন কোম্পানি অভ্ বাংলাদেশ (ইজিসিবি) লিমিটেড এবং অষ ভবহধৎ ঈড়সঢ়ধহু, ঝধঁফর অৎধনরধ এর মধ্যে জয়েন্ট ভেঞ্চারের মাধ্যমে ১০০ মেগাওয়াট সৌর (ফটোভোল্টাইক) বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ নিয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে। গত ২১ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে সৌদি আরবের জাতীয় পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাসভিত্তিক কোম্পানি ‘ঝড়ঁফর অজঅগঈঙ’ বাংলাদেশ সফর করে প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশে তেল শোধনাগার স্থাপনে আগ্রহ প্রকাশ করেন। 
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সৌদি আরবের বিনিয়োগকে সার্বিকভাবে স্বাগত জানানো হবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে বিনিয়াগের প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। বিদ্যমান প্রকল্পসমূহেও সৌদি কোম্পানিগুলো বিনিয়োগ করতে পারে। এ সময় তিনি সুনির্দিষ্ট প্রকল্প নিয়ে প্রস্তাব দেয়ার অনুরোধ করেন। বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্মসচিব (উন্নয়ন) কে সৌদি বিনিয়োগ সংক্রান্ত ফোকাল পয়েন্ট নিযুক্ত করা হয়। 
আলোচনাকালে অন্যান্যের মাঝে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম মশি, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ শফিকুল্লাহ, আরামকো‘র ভাইস প্রেসিডেন্ট আব্দুল সালাম আল হামজি (অনফঁষংধষধস অষযধসুর), আরমাকো’র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার জুলিও সি হ্যাসেলমেয়ার মসেস (ঔঁষরড় ঐধংংবষসবুবৎ গড়ংবং), অঈডঅ চড়বিৎ-এর পরিচালক আইয়াদ (অুধফ) ও জেনারেল ম্যানেজার মোহাম্মদ আহমেদ এম খাতির (গড়যধসসধফ অযসবধ গ কযধঃরৎ) উপস্থিত ছিলেন। 
#
আসলাম/ফারহানা/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/২০২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৭২৬  
 
শিক্ষকদের দায়িত্বের প্রতি আন্তরিক থাকতে হবে
                                  ---শিক্ষা উপমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) :
 
শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নিজ দায়িত্বের প্রতি আন্তরিক থাকতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, শিক্ষকদের মাঝে নিজ দায়িত্বে উদাসীন থেকে অন্য কাজে মনোযোগী হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এতে শিক্ষকতা পেশার মর্যাদা কমে যায়। তিনি সবার আগে নিজেদের পেশাকে সম্মান করতে শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানান। 
 
আজ রাজধানীর জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি (নায়েম) এর অডিটোরিয়ামে শিক্ষা ক্যাডারের ১৫৫ তম ব্যাচের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
 
উপমন্ত্রী বলেন, ‘আমদের উন্নয়নের যে গতি তা অব্যাহত রাখতে হলে আমাদের প্রত্যেককে নিজ নিজ কাজ আন্তরিকতার সাথে করতে হবে।’ 
 
নায়েম এর মহাপরিচালক প্রফেসর আহাম্মেদ সাজ্জাদ রশীদের সভাপতিত্বে এই সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোঃ সোহরাব হোসাইন এবং মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মোঃ গোলাম ফারূক।
#
 
খায়ের/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৯২১ ঘণ্টা  
 
 
তথ্যবিবরণী                                                                  নম্বর : ১৭২৫  
 
নেপাল হতে অধিক পরিমাণ বিদ্যুৎ আমদানির প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে
                    ---বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) :
                                                                                                   - 
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, নেপাল হতে অধিক পরিমাণ বিদ্যুৎ আমদানির প্রক্রিয়া অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশে বেসরকারি পর্যায়ে ৯ হাজার ৩৩১ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে। বেসরকারি ও যৌথ বিনিয়োগে বিদ্যুৎ উৎপাদন বাংলাদেশে অনেকটা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে। 
 
আজ নেপালের ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসার এসোসিয়েশনের ১৫ সদস্যের এক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সচিবালয়ে তাঁর দপ্তরে সাক্ষাৎ করতে আসলে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে। আরো ৪টি এইচভিডিসি করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে যাতে আরো বিদ্যুৎ আমদানি সহজ হয়। 
 
নেপালের ইন্ডিপেন্ডেন্ট পাওয়ার প্রোডিউসার এসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বিনিয়োগ সামিট-২০১৯ এ নেপালে ১৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে। জলবিদ্যুৎ নেপালের অন্যতম প্রধান বিনিয়োগ খাত। নেপাল আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশে কমপক্ষে ৯ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ রপ্তানি করার আশাবাদ ব্যক্ত করে। 
 
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ঐক্যবদ্ধ ও সমন্বিত ভাবে এগুলে আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়বে, দ্রুত উন্নয়ন হবে। বেসরকারি খাতের সহযোগিতা বৃদ্ধিতে দ্বিপাক্ষিক বা ত্রিপাক্ষিক সংলাপ অব্যাহত রাখতে হবে। 
 
 সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ শফিকুল্লাহ ও বাংলাদেশে নিযুক্ত নেপালের চার্জ-দ্য এফেয়ার্স উযধহ ই ঙষর উপস্থিত ছিলেন।
#
 
আসলাম/ফারহানা/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৯১১ ঘণ্টা  
 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৭২৪

ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মিলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে  শিল্পমন্ত্রী
এসএমই উদ্যোক্তাদের পণ্য বাজারজাতকরণের সুবিধার্থে স্থায়ী মার্কেট গড়ে তোলা হবে

ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) :
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাতকরণের সুবিধার্থে স্থায়ী মার্কেট গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, এর মাধ্যমে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং সরকারের নির্বাচনি ইশতেহার অনুযায়ী কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হবে।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ফাউন্ডেশন আয়োজিত পঞ্চম ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মিলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে  প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপার্সন কে এম হাবিব উল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ সফিকুল ইসলাম। এতে ফ্যাশন হাউজ সাদাকালোর স¦ত্বাধিকারী আজহারুল হক আজাদ, ফ্যাশন এন্টারপ্রাইজ অ্যাসোসিয়েশন অভ্ বাংলাদেশের সভাপতি শাহীন আহমেদ, নারী উদ্যোক্তা তাহমিনা আমিন ইভা ও পারভিন আক্তার  বক্তব্য রাখেন।
মন্ত্রী বলেন, তৃণমূল পর্যায়ে দক্ষ নারী উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে এসএমই ফাউন্ডেশন ইতোমধ্যে সাফল্যের স¦াক্ষর রেখেছে। এ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমের ফলে জাতীয় অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান জোরদার হয়েছে। এতে করে গ্রামীণ অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার  হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী এসএমই উদ্যোক্তাদের বাজার সুরক্ষা এবং উৎপাদিত পণ্যের উপযুক্ত মূল্য নিশ্চিত করতে শিল্প মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় নীতি সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখবে। এসএমই খাতের আধুনিকায়ন এবং স্বল্প সুদে উদ্যোক্তাদের ঋণ সুবিধা দিতে সরকার ইতোমধ্যে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে বলে তিনি তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প উদ্যোক্তাদের স্বার্থে স্বল্প সুদে বেশি পরিমাণে ঋণের ব্যবস্থা করতে শিল্পমন্ত্রীর নিকট অনুরোধ জানান। তারা বলেন, এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য বাজার লিংকেজ শক্তিশালী করতে প্রতি বিভাগে এ ধরণের ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মিলন আয়োাজন করতে হবে। বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিংয়ে দেশীয়  ফ্যাশন ওয়্যার  গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে উল্লেখ করে তারা একে শিল্প হিসেবে স্বীকৃতির দাবি জানান। একই সাথে তারা জাতীয় তাঁত দিবস ঘোষণার জন্য শিল্পমন্ত্রীর নিকট অনুরোধ জানান। 
উল্লেখ্য, দিনব্যাপী আয়োজিত এ ক্রেতা-বিক্রেতা সম্মিলনে দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ৪৫ জন সম্ভাবনাময় নতুন নারী উদ্যোক্তা অংশ নেন। তাঁরা নিজেদের উৎপাদিত পাটজাত, চামড়াজাত ও হস্তশিল্প পণ্য এবং প্রক্রিয়াজাত খাদ্যসামগ্রী প্রদর্শন করেন।
#
জলিল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৯০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ১৭২৩ 
 
সিঙ্গাপুরে সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সাথে তথ্যমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
 
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) :
সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সাথে দেখা করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ।
সম্প্রতি কাঠমান্ডুতে এশিয়া-প্যাসিফিক ব্রডকাস্টিং ইউনিয়ন-এবিইউ এর পঞ্চম শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান শেষে শনিবার চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে যান তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ। রোববার সন্ধ্যায় সেখানে অবস্থানরত মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সাথে তাঁর সাময়িক নিবাসে দেখা করেন তিনি।
কুশলাদি বিনিময়কালে তথ্যমন্ত্রী এ সময় তাঁর দলের জ্যেষ্ঠ নেতা ওবায়দুল কাদেরের দ্রুত ও সম্পূর্ণ সুস্থতা কামনা করেন। সোমবার রাতে ড. হাছান মাহ্মুদের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
#
 
আকরাম/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৭২২  
 
উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রতি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো মনোযোগী হতে হবে
                                                                     --- শিল্প সচিব
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) :
তীব্র প্রতিযোগিতাপূর্ণ বিশ্ববাজারে টিকে থাকতে হলে পণ্যের মান বৃদ্ধির সঙ্গে উৎপাদন খরচ হ্রাসের মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রতি শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো মনোযোগী হতে হবে। এক্ষেত্রে কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে তাদের উৎপাদনশীলতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির কোনো বিকল্প নেই। 
শিল্প সচিব মোঃ আবদুল হালিম আজ ঢাকার মতিঝিলে চেম্বার বিল্ডিংয়ে গধঃবৎরধষ ঋষড়ি ঈড়ংঃ অপপড়ঁহঃরহম (গঋঈঅ) রহ খবধঃযবৎ ঝবপঃড়ৎ, ইধহমষধফবংয শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। এশিয়ান প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন, ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশন ও সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি এশিয়া, বাংলাদেশ যৌথভাবে এই সেমিনারের আয়োজন করে। ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অর্গানাইজেশনের পরিচালক এস এম আশরাফুজ্জামান সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন। 
শিল্প সচিব বলেন, ট্যানারি শিল্পসংক্রান্ত ইতালি বিশেষজ্ঞ দল ও লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ উভয়ে তাদের পৃথক অডিট রিপোর্টে সাভার ট্যানারি শিল্পনগরীতে স্থাপিত সিইটিপি সম্পর্কে ইতিবাচক  মন্তব্য করেছে। কিছু ছোটখাট ত্রুটি ধরা পড়েছে এবং এগুলোর দ্রুত সমাধান করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন সিইটিপি স্থাপনের ফলে বাংলাদেশের চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের গ্রহণযোগ্যতা ও রপ্তানি অনেক বৃদ্ধি পাবে। 
সেমিনারে বিশেষ অতিথি ছিলেন সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি এশিয়া, বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর সুমাইয়া রশিদ। থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই ইউনিভার্সিটির সহযোগী অধ্যাপক ড. উইশাই চাতিনাওয়াত (উৎ. ডরপযধর ঈযধঃঃরহহধধিঃ) মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। 
সেমিনারে ম্যাটেরিয়াল ফ্লো কস্ট একাউন্টিংয়ের সফল প্রয়োগ ঘটিয়ে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করায় কুসুমকলি সু ফ্যাক্টরি ও ব্লু ওশ্যান ফুটওয়্যার লিমিটেডকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
#
মাসুম/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮০০ ঘণ্টা
 
তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ১৭২১ 
 
দক্ষতা ও সচেতনতা বাড়াতে গাড়িচালকদের প্রশিক্ষণ শুরু
 
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) :
 
সড়ক দুর্ঘটনা কমাতে এবং গাড়িচালকদের দক্ষতা ও সচেতনতা বাড়াতে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন বাস সার্ভিসের চালকদের বিশেষ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ট্রাফিক আইনের বিষয়ে সচেতনতা তৈরিতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআরটিএ এ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে।
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলাম আজ নগরীর বনানীস্থ বিআরটিএ ভবনে প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন করেন 
এ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রতিটি ব্যাচে একশত জন করে গাড়িচালক অংশ নিবেন। আজ দুটি ব্যাচের দশ দিনব্যাপি প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে। পর্যায়ক্রমে ঢাকা মহানগরী ও আন্তঃজেলা বাস সার্ভিসের চালকদের এ প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। কর্মশালার প্রথমদিনে সম্পদব্যক্তি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. শামসুল হক।
এ সময় সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব বলেন, গাড়িচালকদের দক্ষতা বাড়াতে এ প্রশিক্ষণ বিআরটিএ’র চলমান কার্যক্রমেরই অংশ। তিনি বলেন, নানা কারণে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। দুর্ঘটনার কারণগুলো চিহ্নিত করে তা থেকে উত্তরণে চালকদের দিকনির্দেশনা দিবেন প্রশিক্ষকগণ। এতে সড়ক দুর্ঘটনা কমে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বিআরটিএ’র চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে বিআরটিএ’র পরিচালক সিরাজুল ইসলাম, সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত উল্যাহ এবং ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক-শ্রমিক ঐক্য পরিবহনের সদস্য সচিব সাদিকুর রহমান মিয়া কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন। 
#
নাছের/নাছির/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৯/১৫৪৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ১৭২০
সংসদ সদস্যগণের সম্পৃক্ততা এসডিজি অর্জনকে সহজতর করবে
                                                   -স্পিকার
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) : 
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, বৈষম্য, ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সংসদ সদস্যদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। পিছিয়ে পড়া, বঞ্চিত ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের মূল ¯্রােতের সাথে সম্পৃক্ত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকার। কৃষি প্রধান বাংলাদেশের অর্থনৈতিকে সমৃদ্ধ করতে জলবায়ুর পরিবর্তনের বিরুপ প্রভাবকে যথাযথভাবে মোকাবেলা করতে হবে। এক্ষেত্রে সংসদ সদস্যগণ তাঁদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে যুক্ত হয়ে অবদান রাখলে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য ২০৩০ অর্জন সহজ হবে।
স্পিকার আজ ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ সচিবালয় ও জাতিসংঘ খাদ্য ও কৃষি সংস্থা আয়োজিত এনগেজিং উইথ বাংলাদেশ পার্লামেন্ট অন এগ্রিকালচার, ফুড এন্ড নিউট্রেশন সিকিউরিটি টু অ্যাচিভ এসডিজি আন্ডার দ্য চ্যালেঞ্জ অভ ক্লাইমেট চেঞ্জ শীর্ষক ওয়ার্কশপ এ প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ড. শিরিন বলেন, উৎপাদন ও ভোগ পরস্পর সংশ্লেষ যুক্ত। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হয়।ভূমি ও পানির সর্বোচ্চ ব্যবস্থাপনা জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে বাঁধাগ্রস্ত হয়। ফলশ্রুতিতে খাদ্য উৎপাদন ও খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়ে।
স্পিকার বলেন, ক্ষুধা ও অপুষ্টিমুক্ত বিশ্ব গড়ে তোলা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ২০৩০ সালের মধ্যে  কেউ পিছিয়ে থাকবে না এবং ক্ষুধামুক্ত বিশ্ব প্রতিষ্ঠিত হবে- এসকল লক্ষ্য নির্ধারণ হয়েছিল ২০১৫ সালে। এসডিজি লক্ষ্য কতটুকু পূরণ হয়েছে এবং বাকিটা কিভাবে পূরণ করতে হবে সে সকল বিষয়ে সজাগ দৃষ্টি দেওয়া। সকল দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করা এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই আজকের অঙ্গীকার হওয়া উচিৎ বলে তিনি উল্লেখ করেন।
স্পিকার আরো বলেন, বাংলাদেশে এখন মঙ্গা নেই- খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। এক দশকে অতি দরিদ্রের হার ৪০ শতাংশ থেকে ২২ শতাংশে নেমে এসেছে। কৃষকের জন্য ঋণ সহায়তা, বীজ সারের ভর্তুকি প্রদানের জন্য ১০ টাকায় ব্যাংক একাউন্ট খোলার সুযোগ করে দিয়েছে বর্তমান সরকার। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি তথা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সংসদ সদস্যগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি। তিনি বলেন, এ ধরনের ওয়ার্কশপ আয়োজন জলবায়ু পরিবর্তন প্রভাব মোকাবেলা ও খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে এবং সংসদ সদস্যগণকে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনকে সহজতর করবে।
জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান এর সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রিপ্রেজেন্টিভ অভ বাংলাদেশ রবার্ট ডি সিম্পসন, মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পার্টনারশিপ এক্সপার্ট জিন লিওনার্ড তোয়াদি।
দিনব্যাপী ওয়ার্কশপে ২টি সেশনে ৯০ জন সংসদ সদস্য অংশগ্রহণ করেন। দ্বিতীয় সেশনে সভাপতিত্ব করেন কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি বেগম মতিয়া চৌধুরী। 
#
তারিক/নাছির/রেজ্জাকুল/শামীম/২০১৯/১৪২৩  ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৭১৯ 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর বাণী  
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) : 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন : 
“বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, অনুষদ সদস্য, ছাত্র-ছাত্রী, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্র্তা ও কর্মচারীসহ সংশ্লিস্ট সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।
চিকিৎসা বিষয়ে বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা ও প্রয়োজনীয় গবেষণা কর্মকা- পরিচালনার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। আমাদের সরকার বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা ও প্রয়োজনীয় গবেষণা কর্মকা- সম্প্রসারিত করার লক্ষ্যে রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও সিলেটে আরো ৩টি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় চালু করার লক্ষ্যে উপাচার্য নিয়োগ দিয়েছে।
আওয়ামী লীগ সরকার দেশের প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে বদ্ধপরিকর। এ লক্ষ্যে চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের প্রথম মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় যুগোপযোগী চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং এ বিষয়ে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দেশে মেডিক্যাল উচ্চশিক্ষার বিকাশ, স্বাস্থ্যখাতে গবেষণার প্রসার এবং বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা প্রদানে কাজ করে যাচ্ছে। বর্তমান সরকারের সময়োচিত পদক্ষেপের ফলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আজ দেশের চিকিৎসা জগতে সেন্টার অভ এক্সিলেন্সে পরিণত হয়েছে। আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০০০ শয্যাবিশিষ্ট 'ঊংঃধনষরংযসবহঃ ড়ভ গঁষঃর-ফরংপরঢ়ষরহধৎু ঝঁঢ়বৎ ংঢ়বপরধষরুবফ ঐড়ংঢ়রঃধষ' প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছি।
আমাদের সরকার একটি গণমুখী স্বাস্থ্যনীতি প্রণয়ন করেছে এবং এ নীতির বাস্তবায়ন করছে। হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা, সাধারণ হাসপাতাল ও বিশেষায়িত হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা বহুগুণে বৃদ্ধি করা হয়েছে। প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে নিয়োজিত রয়েছে। বর্তমান সরকার সারাদেশে নতুন নতুন মেডিক্যাল কলেজ, ডেন্টাল কলেজ, নার্সিং কলেজ, নার্সিং ইনস্টিটিউট, মেডিক্যাল অ্যাসিসট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল এবং হেলথ টেকনোলজি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেছে। 
আমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২২তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস এর সাফল্য কামনা করছি।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু,
বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/নাছির/রবি/জসীম/শামীম/২০১৯/১১০০ ঘণ্টা 
 
তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ১৭১৮
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতির বাণী    
ঢাকা, ১৬ বৈশাখ (২৯ এপ্রিল) : 
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৩০ এপ্রিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে নি¤েœাক্ত বাণী প্রদান করেছেন :  
“বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘২২তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, অনুষদ সদস্য, ছাত্র-ছাত্রী, চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্র্তা ও কর্মচারীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। 
১৯৯৮ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ দেশের চিকিৎসা শিক্ষায় উচ্চতর গবেষণা এবং চিকিৎসাসেবায় অনন্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে। চিকিৎসা বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল। শিক্ষা, গবেষণা ও চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিপুল অবদান রাখায় এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম দেশের গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি কেড়েছে। গবেষণা, নিত্য নতুন রোগের আবির্ভাবসহ তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষের ফলে চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রতিনিয়ত পরিবর্তন আসছে। তাই চিকিৎসকদেরও চিকিৎসাক্ষেত্রে সর্বশেষ জ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পর্কে অবহিত থাকা আবশ্যক। গবেষণা উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মৌলিক দায়িত্ব। চিকিৎসা ক্ষেত্রে নতুন নতুন উদ্ভাবনের সাথে পরিচিতি ঘটানো ও গবেষণার ক্ষেত্র সম্প্রসারণ এবং লদ্ধজ্ঞান বৃহত্তর মানবতার কল্যাণে কাজে লাগাতে আমি বিএসএমএমইউ কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
চিকিৎসা মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম। বর্তমান সরকার সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় ন্যূনতম খরচে মানসস্মত চিকিৎসাসেবা পৌঁছে দিতে অবকাঠামোগত সুযোগসুবিধা বৃদ্ধিসহ চিকিৎসক, নার্স ও অন্যান্য সহযোগী স্টাফ নিয়োগ দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়কে গড়ে তোলা হয়েছে সেন্টার অভ এক্সিলেন্স হিসেবে। দেশে চিকিৎসা বিজ্ঞানের উচ্চতর প্রতিষ্ঠান হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে তাই জনগণের প্রত্যাশা অনেক। সাধারণ জনগণের উন্নত চিকিৎসাসেবা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে বিএসএমএমইউ এর চিকিৎসকসহ সংশ্লিষ্ট সকলে আরো আন্তরিক ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবেন এটাই সকলের প্রত্যাশা। 
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘২২তম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ২০১৯’ সফল হোক এ কামনা করি।
খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”
#
ইমরুল/নাছির/রবি/জসীম/শামীম/২০১৯/১১০০ ঘণ্টা 
 
Todays handout (9).docx Todays handout (9).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon