Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০

তথ্যবিবরণী 14/2/2020

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৫৬২

 

সরকারের লক্ষ্য সবার জন্য কর্মসংস্থান

---প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী

               

কক্সবাজার, ১ ফাল্গুন (১৪ ফেব্রুয়ারি) :

 

          প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন বলেছেন, সরকার সমাজের অনগ্রসর ও সুবিধাবঞ্চিত হতদরিদ্র শিশুদেরকে কারিগরি প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ করে দিচ্ছে। প্রাথমিক শিক্ষার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষার সুযোগ সম্প্রসারণ ও শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়ন সবার জন্য কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা বর্তমান সরকারের লক্ষ্য।

 

          প্রতিমন্ত্রী আজ কক্সবাজারে রিচিং আউট অভ্ স্কুল চিলড্রেন (রস্ক) প্রকল্পের প্রি-ভোকেশনাল দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ বিষয়ক সমম্বয় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

 

          প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের জনসংখ্যার ১৭ ভাগ কারিগরি দক্ষতাসম্পন্ন। বর্তমান সরকার ২০২১ সালের মধ্যে এ সংখ্যাকে ২০ ভাগে উন্নীত করতে কাজ করে যাচ্ছে । এ লক্ষ্য পূরণে  সেভ দ্য চিলড্রেনের কারিগরি সহায়তায় রস্ক প্রকল্প গুরুত্বপূর্ণ  ভূমিকা পালন করছে । প্রকল্পটি সারা দেশের ১৪৮ উপজেলা-সহ ১০টি সিটি করপোরেশন এলাকার  ৮ থেকে ১৪ বছর বয়সের অনগ্রসর  শিশুকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। এছাড়া  প্রকল্পটি শিক্ষার মূলধারা থেকে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সুযোগ প্রদান, সমাজের সকল শ্রেণির মানুষের জন্য শিক্ষার সম-সুযোগ সৃষ্টি এবং প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে যোগ্য ও পেশাদার শিক্ষক সৃষ্টি করে চলেছে।

 

          প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী কক্সবাজার জেলায় আশ্রয় গ্রহণ করার ফলে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। উদ্ভূত পরিস্থিতি থেকে স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে সহায়তা করার লক্ষ্যে রস্ক প্রকল্পের মাধ্যমে  কক্সবাজার জেলার ৮ টি উপজেলা এবং পার্শ্ববর্তী বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার  যুবাদের প্রি-ভোকেশনাল প্রশিক্ষণ  দেয়া হচ্ছে। এ প্রশিক্ষণের ফলে তারা বিভিন্ন চাকরি ও আত্ম-কর্মসংস্থানের সাথে নিযুক্ত হয়ে সমাজের সম্পদ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলছে এবং দেশের বেকারত্ব হ্রাস পাচ্ছে।

 

          রিচিং আউট অভ্ স্কুল চিলড্রেন প্রকল্প পরিচালক মোঃ দেলওয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব রতন চন্দ্র পন্ডিত, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মোঃ কামাল হোসেন ও বিশ্বব্যাংকের টাস্ক টিম লিডার সায়েদ রাশেদ আল জায়েদ।  

                                        

          এর আগে প্রতিমন্ত্রী কক্সবাজারের রামু উপজেলায় প্রি-ভোকেশনাল স্কিলস ট্রেনিং প্রোগ্রামের একটি ট্রেনিং সেন্টার পরিদর্শন করেন এবং প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন। এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সওয়ার কমল উপস্থিত ছিলেন।

 

#

রবীন্দ্রনাথ/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/২০২৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৫৬১

পার্বত্য চট্টগ্রামের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে

---পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী

               

বান্দরবান, ১ ফাল্গুন (১৪ ফেব্রুয়ারি) :

          পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, অবকাঠামো উন্নয়নের কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। বর্তমান সরকারের সময়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে সবচেয়ে বেশি উন্নয়ন হয়েছে। 

 

          আজ বান্দরবান সদর উপজেলার বনরুপা ছিদ্দিক নগর থেকে ক্যাচিংপাড়া পর্যন্ত সড়কের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন পার্বত্য মন্ত্রী। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে ২ কৌটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটি নির্মিত হয়েছে।  

 

          মন্ত্রী আরো বলেন, সড়কটি নির্মাণের ফলে এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের  ভোগান্তি দূর হবে। অর্ধলাখ মানুষ সড়ক দিয়ে নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারবে।  পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে অনেকগুলো প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে বলে তিনি জানান। 

 

          এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোঃ বদিউল আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ কামরুজ্জামান, পৌর মেয়র মোহাম্মদ ইসলাম বেবী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। 

 

          পরে মন্ত্রী উন্নয়ন বোর্ডের অর্থায়নে ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ক্যাচিংপাড়া মারমা শ্মশানের উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেন। 

 

#

নাছির/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৯৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৫৬০

প্রেস কাউন্সিল দিবসে তথ্যমন্ত্রী

সুশৃঙ্খল গণমাধ্যম গড়তে চাই সকলের সহযোগিতা

                  

ঢাকা, ১ ফাল্গুন (১৪ ফেব্রুয়ারি) :

 

          উন্নত জাতি গঠন ও সমাজে বিশৃঙ্খলা এড়ানোর জন্য গণমাধ্যমে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সকলকে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ। 

 

          আজ দুপুরে রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল মিলনায়তনে '১৪ ফেব্রুয়ারি প্রেস কাউন্সিল দিবস' উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এ আহবান জানিয়ে বলেন, 'সবার আগে সর্বশেষ সংবাদ পরিবেশনের প্রতিযোগিতা করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, অনেক অসত্য ও ভুল সংবাদ  পরিবেশিত হয়, যেগুলো অনেক সময় মানুষের ব্যক্তি স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ, রাষ্ট্রের জন্য হুমকি ও সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির কারণ। এ বিষয়ে প্রেস কাউন্সিলের যেমন দায়িত্ব রয়েছে, তেমনি প্রয়োজন গণমাধ্যমের সকলের সহযোগিতা।' 

 

          ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, 'ন্যায়ভিত্তিক ও বিতর্কভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় মত প্রকাশের স্বাধীনতা যেমন থাকতে হবে, তেমনি সে স্বাধীনতা যেন অন্যের স্বাধীনতা কিংবা অধিকারে অযাচিত হস্তক্ষেপ না হয় সেদিকেও গণমাধ্যম কর্মীদের লক্ষ্য রাখতে হবে। কারণ সমাজে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেমন আবশ্যকীয়, তেমনি অন্যের মৌলিক স্বাধীনতা সুরক্ষার নিশ্চয়তার বিধানও সমাজে থাকা প্রয়োজন।'

 

          বাংলাদেশে গত এগারো বছরে সংবাদপত্র, টেলিভিশন, বেতার, অনলাইন গণমাধ্যমের যুগান্তকারী বিকাশ ও সজীবতার কথা উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, গত এগারো বছরে গণমাধ্যমের ক্যানভাসটাই অনেক প্রসারিত হয়েছে। একই সাথে  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যে কোনো গণমাধ্যম নয়, এটি শুধু মতপ্রকাশের অসম্পাদিত ক্ষেত্র, তা স্মরণ করিয়ে দেন মন্ত্রী।

 

          এ সময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, 'বঙ্গবন্ধু যখন ১৯৭৪ সালে সদ্য স্বাধীন দেশে প্রেস কাউন্সিল আইন প্রণয়ন করেন, তখনও অনেক দেশে এ বিষয়ে আইন প্রণীত হয়নি। জাতির পিতা সাড়ে তিন বছরের মধ্যে এমন অনেক আইন করেছিলেন, যা জাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা সমুদ্রসীমা জয় করতে পারতাম না যদি বঙ্গবন্ধু তার আমলে দেশকে আনক্লজ (UNCLOS-United Nations Convention on the Law of the Sea) এর সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত না করতেন। আমাদের তেল-গ্যাসক্ষেত্রগুলোর মালিকানাও বঙ্গবন্ধু প্রণীত আইনের কারণেই বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে আমরা নিতে পেরেছি।' 

 

          প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ মমতাজ উদ্দীন আহম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন তথ্যসচিব কামরুন নাহার। আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগ দেন ডিবিসি২৪ টিভি চ্যানেলের চেয়ারম্যান ইকবাল সোবহান চৌধুরী, দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম, সাংবাদিক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রমুখ। 

 

#

আকরাম/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৯১৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৫৫৯

 

মানসম্মত শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে

                                ---কৃষিমন্ত্রী

মধুপুর (টাঙ্গাইল), ১ ফাল্গুন (১৪ ফেব্রুয়ারি) :

 

          কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, রূপকল্প ২০২১ এবং জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য জনসম্পদ উন্নয়নের কোনো বিকল্প নেই। টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে এখন মানসম্মত শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। শিক্ষক হচ্ছেন সমাজের আলোকিত মানুষ, উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই আলো ছড়িয়ে দিতে হবে। দেশ প্রেমিক মানবিক মুল্যবোধ সম্পন্ন ন্যায়পরায়ণতা যেন তাদের মধ্যে থাকে সে লক্ষ্যে শিক্ষা দিতে হবে।

 

          কৃষিমন্ত্রী আজ মধুপুর উপজেলা অডিটোরিয়ামে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, মধুপুর উপজেলা শাখা'র ৮ ম ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে এসব কথা বলেন।

 

          মন্ত্রী বলেন, মানসম্মত শিক্ষার ব্যাপারে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করছে। উন্নত সমৃদ্ধশালী দেশ গড়তে হলে  গুণগত মানসম্পন্ন ও যুগোপযোগী  শিক্ষা জরুরি। তাই শিক্ষার প্রসারের সঙ্গে এখন গুণগত মানকেও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় উন্নয়ন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন ও গতিশীল সমাজ গঠনে গুণগত শিক্ষা চালকের ভূমিকা নিতে পারে।

 

          মধুপুর উপজেলার শিক্ষক সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ ইয়াকুব আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ ছরোয়ার আলম খান আবু; উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফা জহুরা; জেলা শিক্ষা অফিসার লায়লা খানম, টাঙ্গাইল জেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ শামীম আল মামুন এবং  সাধারণ সম্পাদক মীর মনিরুজ্জামান ।

 

#

গিয়াস/মাহমুদ/রাহাত/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৮৩৬ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                               নম্বর : ৫৫৮

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্লাস্টিক বর্জ্য মুক্ত ভালোবাসার ক্যাম্পাস অনুষ্ঠানে পরিবেশ মন্ত্রীর আহ্বান

আসুন সবাই প্লাস্টিক বর্জন করি

 

ঢাকা, ১ ফাল্গুন (১৪ ফেব্রুয়ারি) :

          পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, পরিবেশ দূষণের অন্যতম উপাদান হলো প্লাস্টিক। প্লাস্টিক ও পলিথিন বাযু, মাটি ও পানি দূষণ-সহ সার্বিক পরিবেশ দূষণের জন্য দায়ী উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্লাস্টিক মানুষের শরীরে অনেক মরণ ব্যাধির পাশাপাশি ক্যান্সারের জন্য দায়ী। প্লাস্টিক, পলিথিন-সহ পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পদার্থ বর্জন করার মাধ্যমে  বাসযোগ্য স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার জন্য তিনি সকলকে আহবান জানান।

            মন্ত্রী আজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কার্জন হল ক্যাম্পাসে প্রাণিবিদ্যা বিভাগের নেচার কনজারভেশন ক্লাব ও পরিবেশ অধিদপ্তরের আয়োজনে ‘প্লাস্টিক বর্জ্য মুক্ত ভালবাসার ক্যাম্পাস ২০২০' শীর্ষক শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ আহবান জানান। ।

            ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোঃ আকতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ ইমদাদুল হক, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ.কে.এম গোলাম রব্বানী, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. এ,কে,এম রফিক আহাম্মদ, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক হুমায়ুন রেজা খান ।

            পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর প্লাস্টিক ও পলিথিন সরকারিভাবে নিষিদ্ধকরণ এবং আইন প্রয়োগই যথেষ্ট নয়। ক্ষতিকর দিকটি অনুধাবন করে জনগণকেই এটি স্বতঃস্ফূর্তভাবে বর্জন করতে হবে। বর্জ্য প্লাস্টিক সাড়ে চারশ বছর পর্যন্ত নস্ট হতে সময় লাগে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ওয়ান টাইম কাপ-গ্লাস, চামচ, বোতলজাত পানি, খাবারের প্লাস্টিকের মোড়ক, স্ট্র, পলিথিন ব্যাগসহ যাবতীয় এক বার ব্যবহার্য প্লাস্টিকের বিকল্প খুঁজে বের করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে গবেষণা করতে হবে । তিনি এসময় দূষণের কারণে সংকটাপন্ন ও বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের রক্ষায় করণীয় বিষয়েও গবেষণা করতে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতি আহ্বান জানান ।  

            সার্বিক ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করে সরকার আইন করে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর পলিথিনের শপিং ব্যাগ নিষিদ্ধ করেছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পরিবেশ দূষণ রোধে সরকারের আইন প্রয়োগ অব্যাহত রয়েছে, গত দুই বছরে পরিবেশ দূষণের দায়ে এক হাজার ৬৯৫টি শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম গ্রহণ করে ২০ কোটি ২২ লাখ টাকা আদায় করা হয়েছে। অপরদিকে একই সময়ে পরিবেশগত বিভিন্ন অপরাধ ,অবৈধ পলিথিন, ইটভাটাসহ পরিবেশ দূষকদের বিরুদ্ধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ১৬ কোটি ৩৮ লাখ টাকা জরিমানা ছাড়াও ৪৬৫ টি অবৈধ ইটভাটা সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস এবং ৩৮৭ মেট্রিক টন নিষিদ্ধ  পলিথিন, পলিথিন দানা ও কাঁচামাল জব্দ করা হয়েছে। তিনি বলেন, সরকার পরিবেশ সুরক্ষায় আইন প্রয়োগের পাশাপাশি সরকার বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমও জোরদার করেছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ, ‘মুজিববর্ষ’ পালনের অংশ হিসেবে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সারাদেশে শতলক্ষ গাছের চারা রোপন করবে।

            'প্লাস্টিক বর্জ্য মুক্ত ভালোবাসার ক্যাম্পাস ২০২০' কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ‘ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন রাখার প্রত্যয় ঘোষণা করে শপথ গ্রহণ’ করে। পরবর্তীতে পরিবেশ মন্ত্রী ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।

#

দীপংকর/মাহমুদ/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৮১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                             নম্বর : ৫৫৭

চলচ্চিত্রে সুদিন ফিরছে, আসবে বিশ্বাঙ্গনে প্রতিষ্ঠা

                                   ---তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা, ১ ফাল্গুন (১৪ ফেব্রুয়ারি) :

          বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে সুদিন ফেরার পাশাপাশি এর অবস্থান এক সময় বিশ্ববাজারেও সুদৃঢ় হবে, বলেছেন, তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ। সরকার এ শিল্পের আধুনিকায়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করছে, জানান তিনি। 

 

          গতকাল সন্ধ্যায় রাজধানীর টিএসসি চত্বরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ আয়োজিত 'আমার ভাষার চলচ্চিত্র' উৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আগামী দু’বছরের মধ্যে দেশের চলচ্চিত্র শিল্পের পুরো দৃশ্যপট পাল্টে যাবে এবং এ শিল্পে আবার সোনালী দিন ফিরে আসবে।’ 

 

          তথ্যমন্ত্রী বলেন, দেশের চলচ্চিত্র শিল্প ইতোমধ্যে বন্ধ্যাত্ব কাটিয়ে উঠে মানসম্পন্ন চলচ্চিত্র নির্মাণ করছে। বর্তমানে বেশ কিছু ছবি বিপুলসংখ্যক দর্শককে আকর্ষণ করছে। এক সময় এসব দর্শক সিনেমা হল থেকে নিজেদের দূরে সরিয়ে নিয়েছিল।

 

          মন্ত্রী বলেন, দেশে কিছু সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হল বন্ধ হলেও আধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত সিনেপ্লেক্সের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনি বলেন, রাজধানীতে ৪টি এবং চট্টগ্রামে ২টি সিনেপ্লেক্স হল রয়েছে। আগামী কয়েক বছরের মধ্যে আরো ৪টি সিনেপ্লেক্স হল নির্মিত হবে।

 

          এ উৎসব আয়োজনের জন্য তিনি চলচ্চিত্র সংসদকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। ৫ দিনের এ উৎসবে ২২টি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয়। এর মধ্যে ১৯টি পূর্ণদৈর্ঘ্য এবং ৩টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র।

 

          অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোঃ আখতারুজ্জামান বিশেষ অতিথি হিসেবে এবং চলচ্চিত্র পরিচালক সৈয়দ সালাউদ্দিন জাকি, ডিইউএফএস সভাপতি ফেরদৌস খান নির্ঝর এবং সাধারণ সম্পাদক বিএম জোগলি রহমত উপস্থিত ছিলেন।

 

          আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ২০০০ সাল থেকে ডিইউএফএস প্রতি বছর ‘সুস্থ চলচ্চিত্র, সুস্থ দর্শক’ স্লোগান নিয়ে উৎসব আয়োজন করে আসছে।

#

আকরাম/মাহমুদ/রাহাত/মোশারফ/আব্বাস/২০২০/১৭৩৭ ঘণ্টা

2020-02-14-20-38-b3a80bd3f6186a33ca80879a041b0a0b.docx 2020-02-14-20-38-b3a80bd3f6186a33ca80879a041b0a0b.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon