Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২১st মে ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 21/5/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২০১৭
 
ডিজিটাল ডাক সেবা নিশ্চিত করতে হবে 
        -- ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) : 
 
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল যুগে পৃথিবী প্রতি মূহুর্তে পরিবর্তনশীল। তিনি  ডাক সেবাকে ডিজিটাল যুগের উপযোগী করার প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, প্রযুক্তিনির্ভর ডাকঘরের জন্য উপযুক্ত মানব সম্পদ তৈরি অপরিহার্য। তিনি বিদ্যমান ডাক সেবাকে ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে জনগণের কাছে দ্রুত ডাক সেবা পৌঁছাতে  করণীয় চিহ্নিত করে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন। 
 
মন্ত্রী আজ ঢাকায় ডাক অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে ডাক অধিদপ্তরের পদস্থ কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় এই নির্দেশ দেন।
 
মন্ত্রী ডাক সেবার ক্রমবিবর্তনের  ইতিহাস তুলে ধরে বলেন, ডাক সেবা ছিল এক সময় মানুষে মানুষে যোগাযোগ স্থাপনের একমাত্র উপায়। প্রযুক্তির উন্নয়নের ফলে মানুষের হাতে হাতে যোগাযোগের ডিভাইস চলে আসছে। সামনের দিনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাথে ৫জি প্রযুক্তি যুক্ত হওয়ার পর মানুষের জীবনের  যে কী পরিবর্তন আসবে তা কেউ অনুমানও করতে পারছেন না। প্রযুক্তির অভাবনীয় পরিবর্তনের সাথে সঙ্গতি রেখে ডাক বিভাগকে রূপান্তর ঘটাতে হবে।
 
ডাক বিভাগের উন্নয়নে সরকারের গৃহীত বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে মোস্তাফা জব্বার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে শত বছরের পশ্চাৎপদতাকে পেছনে ফেলে বাংলাদেশ আজ বিশে^ উন্নয়নের রোল মডেল।  গত দশ বছরে দেশে সাড়ে ৮ হাজার ডাকঘর ডিজিটাল ডাকঘরে রূপান্তরিত হয়েছে। প্রযুক্তিগত সমন্বয়ের মাধ্যমে ডাক  সেবার ডিজিটাল রূপান্তরে সরকার বদ্ধপরিকর।  
 
মন্ত্রী ডাক অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, সারা দেশের সকল ক্ষেত্রে যে ডিজিটাল রূপান্তর চলছে, এই ক্ষেত্রে ডাক বিভাগকে পিছিয়ে থাকলে চলবে না। ডাক বিভাগকে সেই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে যে প্রযুক্তি আমাদের ডিজিটাল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করবে। গ্রাহক সেবার ক্ষেত্রে যাতে কোন ঘাটতি না থাকে সে বিষয়টির পাশাপাশি প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত মানব সম্পদ তৈরির প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেন মোস্তাফা জব্বার।
 
অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব অশোক কুমার বিশ^াস এবং ডাক বিভাগের মহাপরিচালক এসএস ভদ্র এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
 
#
 
শেফায়েত/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২১২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২০১৬
 
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন
                                                  -- সমাজকল্যাণমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) : 
ংবাদ বিজ্ঞপ্তি
সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, আমরা আজকে যে বাংলাদেশকে দেখতে পাচ্ছি তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বের ফল। তিনি বাংলাদেশকে বিশে^র বুকে এক অনন্য অবস্থানে উন্নীত করেছেন।
 
আজ রাজধানীর সেগুনবাগিচাস্থ একটি রেস্টুরেন্টে জননেত্রী শেখ হাসিনা পরিষদ আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স¦দেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
 
শেখ হাসিনা পরিষদের সভাপতি আব্দুল কাইয়ুয়ের সভাপতিত্বে সংগঠনের কার্যকরী সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এম মোয়াজ্জেম হোসেন, সোনালী ব্যাংকের পরিচালনা পরিষদের চেয়ারম্যান আশরাফুল মকবুল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
 
সমাজকল্যাণমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার পর দেশকে পাকিস্তানি কায়দায় শাসন করে বাংলাদেশকে আতঙ্কের জনপদে পরিণত করা হয়েছিল। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীদের অত্যাচারে দেশের মানুষ হতাশায় নিমজ্জিত ছিল। প্রধানমন্ত্রী স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর মানুষ নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিল। তিনি মানুষের আশা পূরণ করেছেন। তিনি প্রমাণ করেছেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শই বাঙালির একমাত্র মুক্তির পথ।
 
মন্ত্রী আরো বলেন, এত স্বল্প সময়ে দেশকে বিশে^র বুকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করা সহজ কথা নয়। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব দেশের মানুষের জন্য সৃষ্টিকর্তার আশীর্বাদ। তিনি বাংলাদেশকে বিশে^র বুকে মর্যাদার আসনে উন্নীত করেছেন।
 
#
 
জাকির/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২০১৫
ব্যবসাবান্ধব যুগোপযোগী শিল্পনীতি প্রণয়ন করা হবে
                                           --- শিল্পমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :
দেশের সব স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবসাবান্ধব আধুনিক, যুগোপযোগী একটি শিল্পনীতি প্রণয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন।
আজ রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে বাংলাদেশ-জার্মান চেম্বার অভ্ কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিজিসিসিআই) আয়োজিত ‘বাংলাদেশে শিল্পায়ন পরবর্তী স্তর’ শীর্ষক সেমিনার ও ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, আমাদের যে শিল্পনীতি রয়েছে তা ১৯৭২ শিল্পনীতিকে ঘষামাজা করেই চলছে। এটিকে যুগোপযোগী করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামী ২০২১ সালে যে শিল্পনীতি করা হবে তা সব স্টেক হোল্ডাদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবসাবান্ধব আধুনিক শিল্পনীতি প্রণয়ন করা হবে।
বিজিসিসিআই-এর সভাপতি ওমর সাদাতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী মোঃ আমিনুল ইসলাম, বিজিসিসিআই-এর সিনিয়র সহসভাপতি গোলাম মোর্শেদ, সহসভাপতি মোঃ মুইন উদ্দিন মজুমদার, পরিচালক মোঃ আনোয়ার শহীদ, নির্বাহী পরিচালক এম এ মতিন, ইনসেপ্টার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুকতাদির উপস্থিত ছিলেন।
#
জলিল/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২০৫৫ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২০১৪
 
বাজার তদারকি
১৩৩ প্রতিষ্ঠানকে ১০ লাখ ৯ হাজার টাকা জরিমানা
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) : 
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়াধীন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়, বিভিন্ন বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে ঢাকা মহানগর, চট্টগ্রাম মহানগর, বাগেরহাট, ময়মনসিংহ, জামালপুর, সিরাজগঞ্জ, জয়পুরহাট, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, রংপুর, টাঙ্গাইল, গাইবান্ধা, ঠাকুরগাঁও, রাজবাড়ী, মাগুরা, শরীয়তপুর, দিনাজপুর, খুলনা, চাঁদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, কক্সবাজার, গাজীপুর, রাজশাহী, গোপালগঞ্জ, বরিশাল, ভোলা, যশোর, নাটোর, মুন্সীগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মাদারীপুর, ফেনী, কুষ্টিয়া, কিশোরগঞ্জ ও নেত্রকোণায় বাজার তদারকি করা হয়।
ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার, সহকারী পরিচালক মোঃ মাসুম আরেফিন, আফরোজা রহমান এবং ঢাকা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোঃ আব্দুল জব্বার মন্ডল কর্তৃক তেজগাঁও, মোহাম্মদপুর, লালবাগ ও দারুসসালাম এলাকায় বাজার তদারকি পরিচালনা করা হয়। বাজার তদারকিকালে অবৈধ প্রক্রিয়ায় পণ্য উৎপাদন বা প্রক্রিয়াকরণের অপরাধে বিবিবি কসমেটিকসকে ৫০ হাজার টাকা, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকার অপরাধে আলমাসকে ৫০ হাজার টাকা, মোস্তফা মার্টকে ৫০ হাজার টাকা, আগোরাকে ২৫ হাজার টাকা, সুইট স্টারকে ১০ হাজার টাকা, সেভলি কসমেটিকসকে ৫০ হাজার টাকা, নিওর কসমেটিকসকে ৫০ হাজার টাকা, বিবিবি কসমেটিকসকে ৫০ হাজার টাকা, আমরিন ফ্যাশনকে ১০ হাজার টাকা, প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করার অপরাধে আলমাসকে ৫০ হাজার টাকা, মোস্তফা মার্টকে ৫০ হাজার টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রির অপরাধে কেল্লাফতেকে ১৫ হাজার টাকা, সেবার মূল্যের তালিকা সংরক্ষণ ও প্রদর্শন না করার অপরাধে গ্রীনলাইন পরিবহনকে ২০ হাজার টাকাসহ মোট ৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
অপরদিকে প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক প্রনব কুমার প্রামানিক ও জান্নাতুল ফেরদাউস কর্তৃক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মোবাইল টিমের সাথে ঢাকা মহানগরীর মতিঝিল ও নিউ মার্কেট এলাকায় ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রির অপরাধে মামা ভাগীনা ১নং গরুর মাংসের দোকানকে ৩ হাজার টাকা, অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরির অপরাধে দ্য গাউছিয়া হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে ২৫ হাজার টাকা, পণ্যের মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে ৪টি প্রতিষ্ঠানকে ৩ হাজার ৭ শ’ টাকাসহ মোট ৩১ হাজার ৭শ’ টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
এছাড়া দেশব্যাপী ৪০টি বাজার তদারকির মাধ্যমে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যপণ্য তৈরি, পণ্যের মোড়কে এমআরপি লেখা না থাকা, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়, খাদ্যপণ্যে নিষিদ্ধ দ্রব্যের মিশ্রণ, প্রতিশ্রুত পণ্য বা সেবা যথাযথভাবে বিক্রয় বা সরবরাহ না করা, ভেজাল পণ্য বা ঔষধ বিক্রয়, বাটখারা বা ওজন পরিমাপক যন্ত্রের কারচুপি, ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রয়, সেবা গ্রহীতার জীবন বা নিরাপত্তা বিপন্নকারী কার্য, অবহেলা ইত্যাদি দ্বারা সেবা গ্রহীতার অর্থ, স্বাস্থ্য, জীবনহানি ইত্যাদি ঘটানো, পণ্যের মূল্যের তালিকা প্রদর্শন না করার অপরাধে ১১২টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ লাখ ৮৫ হাজার ৫শ’ টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় করা হয়।
অন্যদিকে লিখিত অভিযোগ নিষ্পত্তির মাধ্যমে ধার্য্যকৃত মূল্যের অধিক মূল্যে পণ্য বিক্রির অপরাধে ৫টি প্রতিষ্ঠানকে ১২ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ ও আদায় এবং ৫ জন অভিযোগকারীকে জরিমানার শতকরা ২৫ ভাগ হিসেবে ৩ হাজার টাকা প্রদান করা হয়।
#
ফাহমিনা/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/১৯৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২০১৩
 
প্রতিমন্ত্রী যোগ দেয়ায় মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি বাড়বে 
                                              -- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) : 
 
তথ্য মন্ত্রণালয়ে নবনিযুক্ত প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসানকে স্বাগত জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, ‘বাজেট বা আয়তনের দিক থেকে বেশি বড় না হলেও কাজের প্রকৃতির দিক থেকে তথ্য মন্ত্রণালয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রতিমন্ত্রী যোগ দেয়ায় মন্ত্রণালয়ের কাজের গতি আরো বাড়বে।’
 
আজ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসানের সাথে মন্ত্রণালয়ের সকল কর্মকর্তার পরিচিতি সভায় সভাপতির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন। 
 
তথ্যসচিব আবদুল মালেক সঞ্চালিত সভায় প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসান বলেন, ‘মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ আমাদের দলের জ্যেষ্ঠ নেতা। মাননীয় মন্ত্রী হিসেবে তার নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করাই আমার লক্ষ্য।’   
 
তথ্য মন্ত্রণালয়ের ১৪টি সংস্থার মধ্যে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল কালাম আজাদ, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন-অর-রশীদ, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আব্দুল করিম, জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহিন ইসলাম, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জাকির হোসেন, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক বিধান চন্দ্র কর্মকার, বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন, বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক নারায়ণ চন্দ্র শীল, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব শাহ আলম, তথ্য অধিদফতরের সিনিয়র উপ-প্রধান তথ্য অফিসার ফায়জুল হক, ফিল্ম সেন্সর বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ নিজামুল কবীর, তথ্য কমিশন এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন ইনস্টিটিউটের প্রতিনিধিবৃন্দ সভায় যোগ দেন এবং প্রতিমন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। 
 
এদিন বিসিএস ইনফরমেশন এসোসিয়েশন, বাংলাদেশ সংবাদপত্র কর্মচারী ফেডারেশন, বাংলাদেশ নিউজপেপার প্রেস ওয়ার্কার্স ফেডারেশন, বাংলাদেশ ওলামা মাশায়েখ ঐক্যজোটসহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিবর্গ প্রতিমন্ত্রী ডা. মোঃ মুরাদ হাসানকে তথ্য মন্ত্রণালয়ে যোগদান উপলক্ষে তাঁর দপ্তরে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
 
#
 
আকরাম/মাহমুদ/এনায়েত/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৯০০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                    নম্বর : ২০১২
 
কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ৩ হাজার কোটি টাকা দেয়া হবে
                                           -- কৃষিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) : 
 
‘সরকার কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণ শুরু করেছে এবং অচিরেই শতভাগ যান্ত্রিকীকরণ সম্পন্ন করা হবে। কৃষিতে ভর্তুকির ৩ হাজার কোটি টাকা যান্ত্রিকীকরণে ব্যয় করা হবে।’
 
আজ (মঙ্গলবার) কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক রাজধানীর বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল (বিএআরসি) অডিটোরিয়ামে সার সুপারিশমালা হ্যান্ডবুক-২০১৮ এর মোড়ক উন্মোচন এবং দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন। 
 
কৃষিমন্ত্রী বলেন, মিলারদের আমরা জরুরিভিত্তিতে ধান কেনার জন্য বলেছি। সরকার ১২ লাখ টন ধান ও ২ লাখ টন চাল দ্রুত কিনবে। ৩ কোটি ৫০ লাখ টন চাল উৎপাদনের বিপরীতে ১০-১২ লাখ টন কিনলে বাজারে খুব বেশি প্রভাব পড়বে না। তবে সীমিত পর্যায়ে রপ্তানিরও উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। ভারত, পাকিস্তান ও থাইল্যান্ডের সাথে প্রতিযোগিতা করে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করতে হবে।
 
আব্দুর রাজ্জাক বলেন, কিছু মিডিয়া বলে থাকে সরকার কৃষকের সাথে নেই। কৃষকের পাশে সরকার না থাকলে কিভাবে আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি।  বিভ্রান্তি ছড়ানোর জন্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ কথা বলা হচ্ছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নতুন নতুন ফসলের জাত উদ্ভাবন ও আধুনিক কৃষির মাধ্যমে। কৃষকদের কল্যাণে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। 
 
মন্ত্রী আরো বলেন, সারের ব্যবহার অনেক কৃষক পরিমিতভাবে করেন না। অনেক সময় বেশি, আবার অনেক সময় কম ব্যবহার করে থাকেন। এজন্য সচেতনতা দরকার এবং কৃষকদের প্রশিক্ষিত করা দরকার। কৃষির সকল ক্ষেত্রে আমরা উন্নয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এখন সারা বছর ধরে ফসল হচ্ছে। এ ফসল উৎপাদন অব্যাহত রাখার জন্য সার সুপারিশমালা হ্যান্ডবুক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
 
বিএআরসি’র চেয়ারম্যান ড. মোঃ কবির ইকরামুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কৃষি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মান্নান ও কৃষি সচিব মোঃ নাসিরুজ্জামান। সার সুপারিশমালা হ্যান্ডবুক-২০১৮ এর ওপর বিস্তারিত উপস্থাপনা করেন সার্ক কৃষি কেন্দ্রের পরিচালক ড. শেখ মোঃ বখতিয়ার।
 
#
 
গিয়াস/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০১৯/১৭৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২০১১
হাসপাতালগুলোতে শয্যা ও আধুনিক সরঞ্জামাদি বৃদ্ধি পেয়েছে
                                  --- স্বাস্থ্যমন্ত্রী
জেনেভা, (২১ মে) :
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘বর্তমান সরকারের আমলে দেশের ৬৪টি জেলার হাসপাতালগুলোতে ১৫০ ভাগ বেড ও আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি বৃদ্ধি করা হয়েছে। ৪২টি পাবলিক সেক্টর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ১৮টি উচ্চতর বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উন্নয়ন করা হয়েছে। পাশাপাশি প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সকল স্বাস্থ্যসেবা বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে।’ 
আজ সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের ৭২তম সম্মেলনে মন্ত্রী আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
সভায় বিশ্ব স¦াস্থ্য সংস্থা (ডঐঙ)-এর নির্বাহী বোর্ডের ১৪৩ ও ১৪৪তম সভায় প্রতিবেদন উপস্থাপন, সংস্থাটির মহাপরিচালকের বক্তব্যের ওপর আলোচনা, নতুন সদস্য নির্বাচন, প্রোগ্রাম, বাজেট এবং নির্বাহী বোর্ডের আঞ্চলিক কমিটিসমূহের প্রতিবেদন উপস্থাপনের পাশাপাশি বিভিন্ন জটিল রোগ প্রতিরোধ বিষয়ে গ্লোবাল অ্যাকশন প্ল্যান প্রণয়ন, সংক্রামক ও অসংক্রামক ব্যাধির নিরাময় বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়। এবারের সম্মেলনের মূল থিম হচ্ছে ‘টহরাবৎংধষ ঐবধষঃয ঈড়াবৎধমব: খবধারহম ঘড়-ঙহব ইবযরহফ’।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী কমনওয়েলভুক্ত দেশসমূহের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের উদ্দেশে আরো বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের বাৎসরিক বাজেটে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাখাতের বরাদ্দকৃত বাজেট থেকে দেশের ক্যান্সার, কিডনি, সিরোসিসসহ যাবতীয় জটিল রোগ নির্মূলে ব্যয় করা হয়। পাশাপাশি দেশে ৬৪টি জেলার সকল হাসপাতাল আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি মিয়ানমার থেকে আগত নির্যাতিত প্রায় ১০ লাখ মানুষের স্বাস্থ্য সেবাও বর্তমান সরকার প্রদান করছে। মিয়ানমার থেকে আগত এই বিশাল জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবায় বাজেটের মোটা অঙ্কের অর্থ ব্যয় হচ্ছে।’ 
উল্লেখ্য, স্বাস্থ্যমন্ত্রী গত ১৯ মে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় গমন করেন এবং ১৯ মে থেকে ৩০ মে পর্যন্ত সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থায় কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের ৭২তম সম্মেলনে অংশ নেন। ২০-২৮ মে মেয়াদে বিশ^স্বাস্থ্য সংস্থার অন্যতম সদস্য দেশ হিসেবে প্রতিবছর বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল এ সম্মেলনে অংশ নিয়ে আসছে। 
সম্মেলনে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা ট্রাস্টের সভাপতি ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মোঃ আসাদুল ইসলাম, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মোঃ হাবিবুর রহমান খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব ড. আরিফুর রহমান সেখ।
#
মাইদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২০১০
দেশব্যাপী প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সেমিনার 
 
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :
বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রক্রিয়া নিরাপদ, নিয়মিত, সুশৃঙ্খল ও দায়িত্বসশীল করার লক্ষ্যে দেশব্যাপী সচেতনতামূলক সেমিনার করছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। ‘বৈদেশিক কর্মসংস্থানের জন্য দক্ষতা ও সচেতনতা’ শীর্ষক এই সেমিনার ইতোমধ্যে হবিগঞ্জ, মেহেরপুর, নড়াইল, রংপুর ও বগুড়া জেলায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আগামী জুন মাসের মধ্যে দেশের ৬৪ জেলায় এবং পরে ৪৯২টি উপজেলায় এই সেমিনারের আয়োজন করা হবে। 
প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনি ইশতেহার অনুযায়ী প্রতি উপজেলা থেকে গড়ে ১ হাজার দক্ষ যুব/যুব মহিলা কর্মী বিদেশে পাঠানোসহ নিরাপদ, সুষ্ঠু, নিয়মিত ও দায়িত্বশীল শ্রম অভিবাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় এই সেমিনারের আয়োজন করছে। বিদেশে কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে যারা যাবেন, তারা যেন চাকরি ও বেতনসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাগুলো সম্পর্কে অবগত থাকেন এ ব্যাপারে সচেতন করা এবং না জেনে শুনে অজানা গন্তব্যে যেন কেউ পা না বাড়ায় এ বিষয়ে একটা সামাজিক সচেতনতা তৈরি করাই এসব সেমিনারের লক্ষ্য।
বিদেশ গমনেচ্ছুরা প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন সংস্থা টিটিসি, আইএমটি ও ডিইএমও এর সেবাসমূহ সম্পর্কে অবগত করা এবং কম খরচে ও নিরাপদে অভিবাসনের জন্য প্রকৃত কর্মপ্রত্যাশীদের সার্বিকভাবে সহায়তার সংস্কৃতি বিকশিত করা এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসার, জনপ্রতিনিধি এবং সর্বসাধারণকে সম্পৃক্ত করে হয়রানিমুক্ত বৈদেশিক কর্মসংস্থানের জন্য যে সকল প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন একান্ত প্রয়োজন তা সেমিনারে গুরুত্বসহ আলোচনা করা হচ্ছে।
#
রাশেদ/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৭২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                নম্বর : ২০০৯ 
প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে সারাদেশে প্রয়োজনীয় সুযোগসুবিধা প্রদান করা হচ্ছে
                                                    - ডেপুটি স্পিকার
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) : 
ডেপুটি স্পিকার মোঃ ফজলে রাব্বী মিয়া বলেছেন, বর্তমান সরকার প্রতিবন্ধীদের কল্যাণে সারাদেশে প্রয়োজনীয় সুযোগসুবিধা প্রদান করছে। ফলে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, প্রতিবন্ধী ফাউন্ডেশন ও প্রশাসনের কল্যাণমূলক কর্মকাÐ আরো বিস্তৃত হয়েছে। 
ডেপুটি স্পিকার আজ ঢাকায় ইস্কাটন গার্ডেনে সুইড, বাংলাদেশ এর অডিটরিয়ামে 'ঊসঢ়ষড়ুসবহঃ ংরঃঁধঃরড়হ ধহফ ফবাবষড়ঢ়সবহঃ রহ ইধহমষধফবংয ভড়ৎ ঃযব ঢ়বৎংড়হং রিঃয রহঃবষষবপঃঁধষ ফরংধনরষরঃরবং' শীর্ষক কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। 
ফজলে রাব্বী মিয়া বলেন, অটিস্টিক শিশুদের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর কন্যা সায়মা ওয়াজেদ পুতুল যে ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন তা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে দেশের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদেরকে অভিভাবকগণ আর লোকচক্ষুর অন্তরালে রাখছেন না। সুইড, বাংলাদেশ পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষ (প্রতিবন্ধী) শিশুদের ভর্তির মাধ্যমে তাদের মানসিক বিকাশের পথকে সুগম করা হয়েছে। 
ডেপুটি স্পিকার বলেন, বিশেষ চাহিদাসম্পন্নদের ব্যাপারে পরিবার ও সমাজের বিশেষ যতœ যেমন প্রয়োজন, তেমনি সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে বিভিন্ন সমন্বিত প্রয়াসের মাধ্যমে এদেরকে আত্ম-নির্ভরশীল করে বিভিন্ন কাজে সক্ষম হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব। তিনি প্রতিবন্ধীদেরকে সমাজের মূলধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে তাদের সম্পর্কে ইতিবাচক এবং প্রায়োগিক কর্মসূচি গ্রহণের জন্য দেশের নীতিনির্ধারক, বিশেষজ্ঞ ও উন্নয়ন সহকর্মীদের প্রতি আহŸান জানান। 
#
স্বপন/অনসূয়া/রবি/আসমা/২০১৯/১৫১০ ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২০০৮
নারীদের অর্থনীতির মূল ¯্রােতে আনতে হবে     
                      -সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :     
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহ্মেদ বলেছেন, দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়া অলীক কল্পনা। কাঙ্খিত বাংলাদেশ গড়তে হলে নারীদের অর্থনীতির মূল ¯্রােতে আনতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসাইন মিলনায়তনে নারী উন্নয়ন শক্তি আয়োজিত সাংবাদিকদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
নারী উন্নয়ন শক্তি’র নির্বাহী পরিচালক ড. আফরোজা পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বার্তা সংস্থা ইউ এন বি’র সম্পাদক মাহফুজুর রহমান ও আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল হাসপাতালের পরিচালক ডা. সুলতান মোহাম্মদ রাজ্জাক।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রের অর্থনীতিকে গতিশীল করতে নারীদের কর্মমুখী করতে হবে। নারীদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। পাশাপাশি কর্মস্থলে এবং নিরাপদে ঘরে ফেরার পরিবেশ তৈরি করতে হবে।
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, নারীর ক্ষমতায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তরিক। সরকার পৈত্রিক সম্পত্তিতে নারী ও পুরুষের সমান অধিকারের বিষয়ে আইনগত পরিবর্তনের কথা ভাবছে। সম্পত্তির সমানাধিকার পেলে নারীরা অসহায় অবস্থায় আর্থিক নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবেনা।
পরে প্রতিমন্ত্রী নারী বিষয়ে আর্টিকেল প্রকাশ ও টিভি রিপোটির্ংয়ের জন্য প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার ৭ জন সাংবাদিকের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
#
জাকির/অনসূয়া/নাছির/শামীম/২০১৯/১৪৪৯ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২০০৭
একনেকে ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি অনুমোদন
ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :     
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের (এনইসি) সভায় আজ ২০১৯-২০ অর্থ বছরের জন্য ২ লাখ ২ হাজার ৭২১ কোটি টাকার ব্যয় সম্বলিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এছাড়া, স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা বা কর্পোরেশনের প্রায় ১২ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার ব্যয় সম্বলিত এডিপিও অনুমোদন করেছে এনইসি।
প্রধানমন্ত্রী ও এনইসি’র চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়। 
বাংলাদেশের উন্নয়ন রূপকল্প-২০২১, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, জাতিসংঘ ঘোষিত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যসমূহ (ঝউএ) ও বিদ্যমান বিভিন্ন নীতিমালার আলোকে অগ্রাধিকার খাতসমূহে পর্যাপ্ত সম্পদ বরাদ্দ প্রদানের মাধ্যমে উচ্চতর প্রবৃদ্ধি অর্জন, দারিদ্র্য হ্রাস তথা জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নসহ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একুশ শতকের উপযোগী একটি উন্নত দেশে উত্তরণের লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও বাষিক উন্নয়ন কর্মসূচি প্রণয়ন করা হয়েছে।
এডিপিতে দারিদ্র্যমোচনের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রকল্পসমূহকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় রেখে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। বরাদ্দ প্রদানের ক্ষেত্রে কৃষি, কৃষিভিত্তিক শিল্প, বিদ্যুৎ উৎপাদন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, আইসিটি’র উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি সহায়ক প্রকল্প, সুষম উন্নয়নের লক্ষ্যে এলাকাভিত্তিক প্রকল্প ও সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে (পিপিপি) বাস্তবায়িত নতুন প্রকল্পসমূহকে অগ্রাধিকার প্রদান করা হয়েছে। 
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি’র সফল বাস্তবায়ন দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবার মানোন্নয়ন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ, দারিদ্র্যমোচন তথা দেশের সামগ্রিক আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। 
সভায় পরিকল্পনা মন্ত্রীসহ মন্ত্রিপরিষদের সদস্যবর্গ, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, মুখ্য সমন্বয়ক (এসডিজি), পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।                                                          
#
শাহেদুর/অনসূয়া/নাছির/জসীম/শামীম/২০১৯/১৪৪২ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২০০৬

ভূমিমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত অধিগ্রহণ সম্পর্কিত পরিপত্র জারি

ঢাকা, ৭ জ্যৈষ্ঠ (২১ মে) :

সরকার সারাদেশে অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ভূমি অধিগ্রহণ একটি অপরিহার্য বিষয়। ভূমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করা না গেলে উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হয়, সরকারের উন্নয়ন প্রক্রিয়া বিলম্বিত হয় এবং বহুমুখী জটিলতার সৃষ্টি হয়।

কিন্তু, অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু করে আইনের ৪ ধারা (পূর্বের আইনের ৩ ধারা) ধারা নোটিশ জারির পর কোন কোন জেলায় অধিগ্রহণ প্রস্তাবাধীন ভূমি নিয়ে আইনের বিধান অনুসারে জেলা প্রশাসকের নিকট প্রতিকার না চেয়ে মামলা মোকদ্দমা দায়ের করা হচ্ছে। এমনকি একই আইনের ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় ৮ ধারা (পূর্বের স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুমদখল অধ্যাদেশ, ১৯৮২-এর ৭ ধারা) নোটিশ জারির পর মানুষকে হয়রানির উদ্দেশ্যে মাঠ পর্যায়ে কোন কোন অসাধু চক্রের যোগসাজশে অন্য একজনকে দাঁড় করিয়ে টাইটেল মোকদ্দমা দায়ের করা হচ্ছে।

এসব উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা-মোকদ্দমার কারণে অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং জমির প্রকৃত মালিকগণ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ও দুর্ভোগের স্বীকার হচ্ছেন - সর্বোপরি জনস্বার্থ ক্ষুণ্ণ হচ্ছে। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৪২(২) অনুচ্ছেদে ক্ষতিপূরণসহ বাধ্যতামূলকভাবে স্থাবর সম্পত্তি গ্রহণের ক্ষেত্রে কোন আদালতে কোন প্রশ্ন উত্থাপন বা মামলা না করার বিষয়ে বলা হয়েছে। স্থাবর সম্পত্তি অধিগ্রহণ ও হুকুম দখল আইন, ২০১৭-এর ৪৭ ধারায় অধিগ্রহণ কার্যক্রমের বিরুদ্ধে মামলা মোকদ্দমা না করার বিষয়ে বিধি নিষেধ রয়েছে।

জনভোগান্তি কমানোর লক্ষ্যে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী সম্প্রতি

Todays handout (6).docx Todays handout (6).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon