Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৩rd মে ২০১৯

তথ্যবিবরণী - 23/5/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২০৫৫
                                                                                           
বিশ্বে সাম্য প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু থেকে শেখার অনেক কিছু রয়েছে
                                                    -- তথ্যমন্ত্রী
                                           
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :
 
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেছেন, বিশ্বে সাম্য প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধু থেকে শেখার অনেক কিছু রয়েছে। তিনি আজ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জুলিও কুরি শান্তি পদক প্রাপ্তির ৪৬তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ‘বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক-২০১৯’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ (আইইবি)-এর সেমিনার হলে জুলিও কুরি বঙ্গবন্ধু শান্তি সংসদ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। 
 
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কোনো কোনো ক্ষেত্রে কেউ পদক পেয়ে সন্তুষ্ট হন, আবার কোনো কোনো ক্ষেত্রে কাউকে পদক দিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান সম্মানিত হন। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধুকে জুলিও কুরি পদক দেওয়ায়, বঙ্গবন্ধু না যতটা সম্মানিত হয়েছেন, সেই সময় ওই প্রতিষ্ঠানটিই সম্মানিত হয়েছে। কারণ সেই সময় বঙ্গবন্ধুকে শান্তি পদক দেওয়া ছাড়া আমার মনে হয় আর কোনো বিকল্প নাম ওই প্রতিষ্ঠানের কাছে ছিল না। বঙ্গবন্ধু সেই মাপের নেতা ছিলেন।’
 
মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজ যে সমুদ্রসীমা অর্জন করেছে সেই চুক্তি বঙ্গবন্ধু করে গিয়েছিলেন। ছিটমহলসহ এমন আরো অনেক বিষয়ে বঙ্গবন্ধু যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, যার সুফল এখন আমরা ভোগ করছি। তিনি বলেন, ‘একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠিত করে বঙ্গবন্ধু অর্থনৈতিকভাবে অগ্রগতির দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন। তাঁকে যখন হত্যা করা হয়, তখন দেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি হার ছিল ৭ দশমিক ৪। মাত্র দুই বছর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে  আমরা সেই প্রবৃদ্ধির হারটি অতিক্রম করতে পেরেছি। তিনি বেঁচে থাকলে অনেক আগেই অর্থনৈতিকভাবে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়াকে ছাড়িয়ে যেত।’
 
সংগঠনের সভাপতি প্রকৌশলী মোঃ কবির আহমেদ ভূঁঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য মোজাফফর হোসেন পল্টু, চ্যানেল ৭১ এর প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবু। বিশেষ আলোচক ছিলেন লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির, বিশেষ আলোচক ছিলেন সড়ক ও জনপথ প্রকৌশল পরিষদের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী ড. মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন জুলিও কুরি বঙ্গবন্ধু শান্তি সংসদের প্রধান উপদেষ্টা মোনায়েম সরকার ও স্বাগত বক্তৃতা করেন আবদুল আউয়াল ভূঁঞা। 
 
অনুষ্ঠানে পানি সম্পদ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ এমিরেটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাতকে বঙ্গবন্ধু শান্তি পদক-২০১৯ প্রদান করা হয়। 
#
 
আকরাম/ফারহানা/ইসরাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                          নম্বর : ২০৫৪
 
পাউবো ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির ইফতার অনুষ্ঠিত
 
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) : 
 
আজ মতিঝিলস্থ বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)-এর সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ পাউবো  ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
 
পাউবো ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির সভাপতি খন্দকার মাইনুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মোঃ মঈনউদ্দীনের সঞ্চালনায় দোয়া ও ইফতার মাহফিলে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।  
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এক সময় পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন পানি উন্নয়ন বোর্ড সম্পর্কে এদেশের মানুষের অম্ল-মধুর ধারণা ছিল। গত চার মাসে কিছুটা হলেও সেই ধারণার ইতিবাচক পরিবর্তন আনা সম্ভব হয়েছে। আপনাদের সকলের আন্তরিক সহযোগিতার কারণে এই ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে বলে তিনি জানান। এ জন্য তিনি সকলকে ধন্যবাদ জানান।
 
আগামী দিনে ইতিবাচক এই ধারা আরো ত্বরান্বিত হওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করে প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের গরিব দুঃখী মানুষের নির্ভরযোগ্য বন্ধু, তিনি সবসময় তাদের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করেন। তাঁর স্বপ্ন গরিব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানো। আমি বিশ্বাস করি পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে পাউবো ডিপ্লোমা প্রকৌশলী সমিতির সকল কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রীর সেই স্বপ্ন পূরণে নিরলসভাবে কাজ করবেন।’
 
এই সময় অন্যান্যের মধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোঃ মাহফুজুর রহমান, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত মোঃ সচিব রোকন উদ-দৌলাসহ পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন অন্যান্য সংস্থা ও ট্রাস্টি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে দেশ ও জাতির উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
 
#
 
নাছের/ফারহানা/ইসরাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০৫০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                        নম্বর : ২০৫৩
                                                                                           
গার্মেন্টস শ্রমিকের বোনাস ৩০ মে এবং বেতন ২ জুনের আগেই প্রদানের আহ্বান শ্রম প্রতিমন্ত্রীর
                                           
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :
 
ঈদুল ফিতরের আগে গার্মেন্টস শ্রমিকদের বোনাস ৩০ মে এবং মে মাসের বেতন ২ জুনের মধ্যে প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মন্নুজান সুফিয়ান। 
 
আজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ক্রাইসেস ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক কোর কমিটির ৪২তম সভায় শ্রম প্রতিমন্ত্রী এ আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানে শ্রম প্রতিমন্ত্রী সভাপতিত্ব করেন।
 
শ্রম প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা গার্মেন্টস মালিকদের আহ্বান জানিয়েছি তারা ঈদুল ফিতরের বোনাস ৩০ মে এবং মে মাসের বেতন ২ জুনের মধ্যে প্রদান করবেন। মালিক পক্ষ ৩০ মের মধ্যে বোনাস এবং ২ জুনের মধ্যে মে মাসের ২০ দিনের বেতন দিতে সম্মত হয়েছেন। আমরা বলেছি, যে সকল মালিক সম্পূর্ণ বেতন দিতে পারবেন তারা দিয়ে দিবেন আর কোন মালিক যদি মে মাসের সম্পূর্ণ বেতন না দিতে পারেন সে ক্ষেত্রে শ্রমিকদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে বেতনের বিষয়টি সমাধান করবেন। 
 
সভায় বিজিএমইএ’র সভাপতি রুবানা হক বলেন, যেহেতু জুন মাসের প্রথম সপ্তাহে ঈদ উদ্যাপিত হবে তাই ঈদের ছুটির পরে গার্মেন্টস কর্মীরা বাকি দশ দিনের বেতন পেলে তাদের জন্যই ভালো। শ্রমিকরা অন্তত ঐ দশ দিনের বেতনে বাকি মাসটি ভালোভাবে পার করতে পারবেন। সরকার শ্রমিক-মালিক সবাই চায় দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক খাত গার্মেন্টস শিল্পে কোন কারণে যেন শ্রম অসন্তোষ দেখা না দেয়। গার্মেন্টস খাতে শৃঙ্খলা রক্ষায় এবং উৎপাদন নির্বিঘœ করতে সকলকে এক সাথে কাজ করতে হবে। 
 
সভায় অন্যান্যের মধ্যে মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব উম্মুল হাছনা, অতিরিক্ত সচিব সৈয়দ আহম্মদ, ড. মোল্লা জালাল, ড. রেজাউল হক, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মহাপরিদর্শক শিবনাথ রায়, শ্রম অধিদপ্তরের মহাপরিচালক একে এম মিজানুর রহমান, শিল্প পুলিশের মহাপরিচালক আব্দুস সালাম, জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি শুক্কুর মাহমুদ, কার্যকরী সভাপতি ফজলুল হক মন্টু, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতিনিধি, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদীর জেলা প্রশাসকের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং কোর কমিটির সদস্যগণ অংশগ্রহণ করেন।
 
#
 
আকতারুল/ফারহানা/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০৪০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                         নম্বর : ২০৫২
                                                                                           
সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহকে সহযোগিতার ব্যাপারে সরকার আন্তরিক
                                              --- সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, বর্তমান সরকার তৃণমূল পর্যায়ে সংস্কৃতি চর্চাকে ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। তাছাড়া সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহকে সহযোগিতা করার ব্যাপারেও সরকার আন্তরিক। ইতোমধ্যে সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ১৬টি ফেডারেশনের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের চাওয়া-পাওয়া ও সমস্যা চিহ্নিত করা হয়েছে এবং তাদের অনুষ্ঠানসমূহের বাৎসরিক ক্যালেন্ডার তৈরির অনুরোধ জানানো হয়েছে। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এসব অনুষ্ঠানসমূহ বিবেচনায় রেখে তাদের সাধ্যমতো ও বাজেট অনুযায়ী সংগঠনসমূহকে প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের তিন যুগ পূর্তির বছরব্যাপী অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘সাপুড়ে’ গল্প অবলম্বনে মানবপ্রেমের অমর উপাখ্যান ‘নীলাখ্যান’ নাটকের ৫০তম মঞ্চায়ন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুজিব বর্ষকে সফল করার লক্ষ্যে সাংস্কৃতিক সংগঠনসমূহকে কীভাবে কাজে লাগানো যায়, সেজন্য কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে। তিনি এ সময় নীলাখ্যান নাটকের ৫০তম সফল প্রদর্শনীর জন্য মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়কে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের সভাপতি মীর জাহিদ হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল কামাল বায়েজীদ। শুভেচ্ছা বক্তৃতা করেন মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের ঊর্ধ্বতন সদস্য মোঃ আবদুল জলীল ও নীলাখ্যান নাটকের নির্দেশক ড. ইউসুফ হাসান অর্ক।
#
 
ফয়সল/ফারহানা/ইসরাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০১৯/২০৩০ ঘণ্টা

Handout                                                                                                          Number : 2051

CMA delegation meets Foreign Minister

Dhaka, 23 May :

A Delegation from Chinese Manufacturers’ Association (CMA), Hong Kong met  Foreign Minister A. K. Abdul Momen in presence of Executive Heads of BIDA, BEZA, BEPZA, Hi-Tech Park, Public Private Partnership Authority (PPPA) at a seminar-meeting to explore Trade and Investment Opportunities in Bangladesh’ at the Ministry of Foreign Affairs in Dhaka today. Twenty eight delegates from CMA led by Dr. Dennis NG, President of the Chinese Manufacturers’ Association Hong Kong attended the meeting at the Ministry.

In his introductory remarks Foreign Minister highlighted the pro-business, trade and investment friendly climate of Bangladesh. He reiterated that Bangladesh is now recognised worldwide as ‘Development Miracle’ under the visionary leadership and bold measures and initiatives taken by Prime Minister Sheikh Hasina and her government. This program is the true reflection of her vision and the commitment of the whole of the government approach to advocate and emphasize economic and trade diplomacy. He also highlighted different investment and trade entitlement and facilities provided by the government to the foreign investors like low cost of gas, electricity, water, economic zones, demographic dividend etc. He added that recent stable economic growth and the strong growth projections in the coming decade by a number of world’s reputed organizations has turned Bangladesh as one of the attractive destinations for investment in the present time. The Minister assured the fact that under the leadership of Prime Minister Sheikh Hasina, Bangladesh is politically most stable country in the region and her government shows ‘zero tolerance’ policy to any disruptive activities in the country that can affect business or otherwise. The Minister reassured of full support to foreign investors from the government.

Executive Heads of all the National Investment Authorities’ of Bangladesh-Bangladesh Investment Development Authority (BIDA), Bangladesh Economic Zones Authority (BEZA), Bangladesh Export Processing Zones Authority (BEPZA), Bangladesh Hi-Tech Park Authority, Public Private Partnership Authority made presentations before the visiting delegates to apprise them business opportunities available in Bangladesh to foreign investors.

Delegates from CMA showed interest and expressed their optimism about investment in Bangladesh. CMA delegates will visit some already running factories established by Hong Kong in Bangladesh. On 25 May 2019 the delegation will also participate in a business matching seminar with local business counterparts.

 

#

Touhid/Mahmud/Sanjib/Salim/2019/1920 Hrs

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২০৫০
 
 সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে বিশেষ শিশুরা সক্ষমতার প্রমাণ দিতে পারে
                                         ---সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :   
    
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, বিশেষ শিশুদের সহায়তার জন্য দেশের সরকারি ও বেসরকারি উভয় প্রতিষ্ঠানের একসাথে কাজ করা উচিত। এদের যদি সঠিকভাবে পরিচর্যা করা হয় তাহলে এরা সক্ষমতার প্রমাণ দিতে পারে। 
 
আজ রাজধানীর মহাখালীতে পিএফডিএ-ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টারে প্রযুক্তি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) কর্তৃক পিএফডিএ-ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টারে অনুদান প্রদান উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে মন্ত্রী এসব কথা বলেন। 
 
অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ঝাং জেংজুন, পিএফডিএ-ভোকেশনাল ট্রেনিং সেন্টারের চেয়ারম্যান সাজিদা রহমান ড্যানি, চিত্রনায়ক ওমর সানী, চিত্রনায়িকা আরিফা পারভীন জামান মৌসুমী এবং হুয়াওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।  
 
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী  শেখ হাসিনা সকল বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে জনগণের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পর সমাজের অবহেলিত উপেক্ষিত প্রতিবন্ধী মানুষের কল্যাণে কাজ শুরু করেন। মানবতার কল্যাণে তাঁর অবদানস্বরূপ বিশ্বে তিনি মানবতার মা নামে পরিচিতি পেয়েছেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা সায়মা ওয়াজেদ হোসেন প্রতিবন্ধীদের জন্য কাজ করে আন্তর্জাতিক পরিম-লে দেশের জন্য সম্মান বয়ে এনেছেন।
 
 
#
জাকির/মাহমুদ/ইসরাত/সঞ্জীব/আব্বাস/২০১৯/১৯২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ২০৪৮
 
বাঙালি সংস্কৃতির মমতা রুখবে নারী নির্যাতন
---তথ্য প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :   
 
মমতাময় বাঙালি সংস্কৃতির যতœবান চর্চা নারী নির্যাতন রুখতে অনবদ্য ভূমিকা রাখতে পারে এবং এজন্য সংস্কৃতিচর্চা বৃদ্ধি করতে হবে, বলেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. মুরাদ হাসান । 
 
আজ বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে গণগ্রন্থাগার ভিআইপি সেমিনার হলে বঙ্গীয় সাহিত্য-সংস্কৃতি সংসদ আয়োজিত ‘নারী নির্যাতন প্রতিরোধে সংস্কৃতির ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় উদ্বোধকের বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
 
‘বাঙালি সংস্কৃতিতে নারীকে কখনো খাটো করে দেখা হয়নি, বরং নারীকে সম্মান ও স্তুতি জানিয়ে রচিত হয়েছে সাহিত্য, নৃত্য, গীত ও নানাকলা’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘নারী নির্যাতন আমাদের সংস্কৃতিবিরোধী। কোনো সংস্কৃতিবান মানুষ নারী নির্যাতন করতে বা একে সমর্থন করতে পারেনা। এজন্য জনগণের মাঝে সংস্কৃতিচর্চা আরো ছড়িয়ে দিতে হবে।’
 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘চার হাজার বছরের ঐতিহ্যম-িত বাঙালি সংস্কৃতি হচ্ছে মমতা ও নারী-পুরুষের সহমর্মিতার ধারক ও বাহক। আদিকাল থেকেই এদেশের কিষাণ-কামার-কুমার-তাঁতী-জেলে যখন কাজ করে, তাদের গৃহবধুরা তাদের জন্য খাবার তৈরি করে পৌঁছে দেয়, একসাথে তারা ধান ভাঙে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে। এ এক অপূর্ব সহাবস্থান সেই তখন থেকে চলে আসছে।’
 
সেই সাথে সকল ধর্মেও নারীদের সম্মান দিতে বলা হয়েছে, উল্লেখ করে ডা. মো. মুরাদ হাসান বলেন, ‘সংস্কৃতি ও ধর্মচর্চা উভয়েই মানুষের সুকুমারবৃত্তিকে জাগ্রত রাখে, যা নারী নির্যাতন রোধে একন্ত জরুরি।’ 
 
কবি অসীম সাহার সভাপতিত্বে ও ড. শাহদৎ হোসেন নিপু’র সঞ্চালনায় ড. মাসুদ পথিক, কবি আসলাম সানী, সংস্কৃতিকর্মী এফ এম শাহীন প্রমুখ সভায় বক্তব্য রাখেন।
 
#
আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৮৩০ ঘণ্টা
 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ২০৪৭

                                                                                          

যে শিক্ষা মানুষকে নৈতিক ও মানবিক করে না সে শিক্ষা ব্যর্থ

                                                 --- শিক্ষামন্ত্রী

 

ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :

          শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, যে শিক্ষা মানুষকে নৈতিক, মানবিক ও দেশপ্রেমিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে না সে শিক্ষা ব্যর্থ। শিক্ষার উদ্দেশ্য হল দেশপ্রেমিক, নৈতিক, মানবিক ও দক্ষ জনগোষ্ঠী গড়ে তোলা। সে ক্ষেত্রে গুরুদায়িত্ব পালন করতে হবে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের। কারণ তারা সরাসরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম তদারকি করেন।

          মন্ত্রী আজ রাজধানীর সেগুন বাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলমেন্ট প্রোগ্রাম (এসইডিপি) এর আওতায় মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি ও টিউশন সুবিধা প্রদানের জন্য যোগ্য সুবিধাভোগী শিক্ষার্থী নির্বাচন ও উপবৃত্তির অর্থ প্রেরণসহ এসইডিপি’র অন্যান্য কার্যক্রম অবহিতকরণ সম্পর্কিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায়  এসব কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, গত দশ বছরে শিক্ষা ক্ষেত্রে অনেক প্রশংসনীয় অগ্রগতি হয়েছে। বিশেষ করে ঝরে পড়ার হার কমেছে, এনরোলমেন্ট বেড়েছে, নকল বন্ধ হয়েছে। এখন প্রয়োজন শিক্ষার মান বৃদ্ধি করা। তিনি বলেন, গুণগত মান নিশ্চিত করার জন্য উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের অগ্রণী ভূমিকা রাখতে হবে। তিনি নিজ নিজ ক্ষেত্রে দৃঢ়তার সাথে দায়িত্ব পালনের জন্য কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন।

          মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সোহরাব হোসানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এসইডিপি’র প্রোগ্রাম কো-অরডিনেটর অতিরিক্ত সচিব জাবেদ আহমেদ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ মাহমুদুল হক, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ শফিউদ্দীন আহমেদ, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাইয়েদ ড. মোঃ গোলাম ফারুক, মাদ্রাসা ও কারিগরি বিভাগের সচিব মোঃ আলমগীর প্রমুখ।

#

খায়ের/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৮৩০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ২০৪৬
নদী দখল-দূষণকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন
                                    --- তথ্যমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :
নদী দখল-দূষণকারীদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ।
আজ দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে ২৩ মে জাতীয় নৌ-নিরাপত্তা দিবস ঘোষণার দাবিতে নদী নিরাপত্তার সংগঠন নোঙর ও নদী রক্ষা জোট আয়োজিত ‘নদী ও পরিবেশ সুরক্ষায় গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী একথা বলেন।
নোঙর সভাপতি সুমন শামসের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে নদীরক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান হাওলাদার এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন সভাপতি আবু নাসের খান, রিভারাইন পিপল সভাপতি শেখ রোকন, বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের প্রেসিডেন্ট মোঃ মনির হোসেন, ক্লিন রিভার বাংলাদেশের সভাপতি রুহুল আমিন ও নদী গবেষক মিহির বিশ্বাস সভায় বক্তব্য রাখেন।
দেশের নদ-নদীগুলোকে মানবদেহের শিরা উপশিরার সাথে তুলনা করে মন্ত্রী ড. হাছান মাহ্মুদ বলেন, ‘আমাদের দেহের শিরা যদি শুকিয়ে যায়, শরীর দিন দিন মৃত্যুর দিকে চলে যায়। দেশের নদীগুলোও ঠিক সেই রকম। আমাদের নদীগুলো যদি শুকিয়ে যায়, তাহলে একটি দেশ বিপন্ন হবে, একটি দেশের মানুষ বিপন্ন হবে, জনগণ বিপন্ন হবে, বিপন্ন হবে প্রকৃতি। নিজেদের সুন্দরভাবে বাঁচার জন্যেই নদীগুলোকে দখলমুক্ত ও দূষণমুক্ত রাখা আমাদের দায়িত্ব। সেক্ষেত্রে সরকার জোরালোভাবে কাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নদীরক্ষার জন্য অনেক কাজ হয়েছে। নদী কমিশন গঠন হয়েছে, এটি আগে ছিল না। আমরা শতবর্ষের ডেল্টা প্ল্যান করেছি। আমরা এবার নতুন করে সরকার গঠনের পর অনেক নদী দখলমুক্ত করেছি। আপনারা দেখেছেন, বুড়িগঙ্গা ও কর্ণফুলীর তীরে বহু প্রভাবশালীর স্থাপনা উচ্ছেদ করা ও ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে।’
নদী ও পরিবেশ রক্ষায় নোঙর ও অন্যান্য সংগঠনের উদ্যোগের প্রশংসা করে ও সরকারি সংস্থাগুলো এ ব্যাপারে আরো যতœবান হবে বলে আশা প্রকাশ করে ড. হাছান বলেন, ‘নদীগুলো শুকিয়ে যাওয়ার কারণ শুধুমাত্র দখল দূষণ নয়, বন উজাড় হয়ে যাওয়াও এর একটি বড় কারণ। এক সময় বুড়িগঙ্গা নদীতে মানুষ গোসল করতো, এখন তা ভাবাও যায় না। প্রভাবশালী ও বিত্তশালী চক্রের লোলুপ দৃষ্টি থেকে নদীগুলোকে রক্ষা করতে হবে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দশ বছরের পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক ও একজন পরিবেশকর্মীর অভিজ্ঞতা নিয়ে আমি আপনাদের সাথে আছি, থাকবো। নদী দূষণ, দখলকারী ও প্রভাবশালীদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা আমাদের সকলের দায়িত্ব।’
২০০৪ সালের ২৩ মে মেঘনাবক্ষে চারটি লঞ্চডুবিতে শত শত প্রাণহানির ঘটনা স্মরণে ২৩ মে জাতীয় নৌ-নিরাপত্তা দিবস ঘোষণার দাবিকারী ‘নদীপুত্র’ হিসেবে পরিচিত নোঙর সভাপতি সুমন শামস বলেন, ‘নদী আমাদের মায়ের মতোন। নদী ও পরিবেশ সুরক্ষায় সকলের আন্তরিক ভূমিকাই পারে জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত থেকে আমাদের বাঁচাতে।’ সভা শেষে নদীরক্ষা জোটের সংগঠনগুলোর প্রতিনিধিদের হাতে নোঙর সম্মাননা স¥ারক তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী।
#
আকরাম/মাহমুদ/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/১৮০০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                           নম্বর : ২০৪৫
 
শিশু-কিশোরদের জন্য সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বাড়াতে হবে
                                      --- বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী
 
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, শিশু-কিশোরদের বিনোদন দিন দিন কমে যাচ্ছে। আনন্দের সাথে তারা যেন লেখাপড়া করতে পারে তার জন্য সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বাড়ানো ও মুখস্থ বিদ্যা কমানোর উদ্যোগ নেয়া প্রয়োজন। সাংস্কৃতিক কর্মকা- ও ক্রীড়া আগামী প্রজন্মকে সৃজনশীল করে গড়ে তুলবে। 
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আজ যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ে কেরানীগঞ্জে অত্যাধুনিক স্টেডিয়াম নির্মাণ নিয়ে একটি থ্রি-ডি পাওয়ার পয়েন্ট উপস্থাপনকালে এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কেরানীগঞ্জে প্রস্তাবিত ও পরিকল্পনাধীন আধুনিক স্টেডিয়ামটির সাথে থাকবে প্রশিক্ষণ একাডেমি, পার্কিং সুবিধা, ফুড কোর্ট, সুইমিং পুল, ডরমিটরি ইত্যাদি। ৭১ একর জায়গার উপর এ স্টেডিয়াম নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। 
যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বলেন, উদ্যোগটি খুবই ভালো। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় পরবর্তী পদেক্ষেপ নেয়া হবে। 
#
 
আসলাম/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৭৫০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                        নম্বর : ২০৪৪
 
জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমটির সভায় কৃষিমন্ত্রী
 কৃষকের ক্ষতি মেনে নেয়া হবে না 
 
টাঙ্গাইল, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :
ধানের মূল্যের ব্যাপারে কাজ করা হচ্ছে। কৃষিকে আধুনিকায়ন, যান্ত্রিকীকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণ করে কৃষির এই সমস্যা দূর করা সম্ভব। কোনোভাবেই কৃষকের ক্ষতি মেনে নেয়া হবে না। কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে আমরাও বাঁচবো। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সবসময় কৃষকদের কল্যাণের কথা চিন্তা করতেন। তাঁর আদর্শের অনুসারী শেখ হাসিনার সরকার সবসময় কৃষকদের পাশে ছিল, আছে এবং থাকবে।
কৃষিমন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আজ টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা উন্নয়ন সমন্বয় কমটির সভায় এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, এক সময় সারের জন্য কৃষকের প্রাণ দিতে হয়েছে, সেচের জন্য চাষ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বর্তমান সরকার কৃষির প্রতিটি সমস্যার সমাধান করে দিয়েছে। সারের মুল্য চার দফায় কমিয়েছে। কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ভতুর্কি দেয় হচ্ছে; যদি প্রয়োজন হয় এই ভতুর্কি আরো বাড়িয়ে দেয়া হবে। 
এ সময় বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল সদরের সংসদ সদস্য মোঃ ছানোয়ার হোসেন, পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায়, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান খান ফরুক, উপজেলা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট খোরশেদ আলম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) আশরাফুল মমিন খান, জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আবদুল আজিজ, গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী শম্ভূ রাম পাল, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আব্দুর রাজ্জাক, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ কামাল হোসেন, সিভিল সার্জন ডা. সৈয়দ ইবনে সাঈদ, জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন অফিসার অচিন্ত্য কুমার সেন, পানি উন্নয়ণ বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ শাহজাহান সিরাজ প্রমুখ। সভায় সাংবাদিক, শিক্ষক ও সুধীমহল ও বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক মোঃ শহীদুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভাটি পরিচালনা করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান।
সভায় কৃষক যাতে ধানের ন্যায্যমূল্য পায় সে জন্য উপজেলা এবং ইউনিয়ন পর্যায়ে নির্দিষ্ট স্থানে কৃষকের হাট বসিয়ে সেখান থেকে সরাসরি সরকারিভাবে ধান কেনার প্রস্তাব দেন উপস্থিত কর্মকর্তাবৃন্দ। এ ছাড়া নিম্নমানের ৫২টি পণ্য যেন জেলার বাজারে বিক্রি হতে না পারে সে বিষয়ে তদারকির জন্য ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দেয়া হয়। এসডিজির আলোকে জেলার জন্য সমন্বিত উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হচ্ছে। সভায় ধানচাল ক্রয় ও জেলার আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
#
গিয়াস/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০১৯/১৬৪০ঘণ্টা 
তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ২০৪৩
সাভার চামড়া শিল্পনগরীর বর্জ্য শোধনাগার পরিচালনার জন্য কোম্পানি গঠন করা হচ্ছে
ঢাকা, ৯ জ্যৈষ্ঠ (২৩ মে) :
সাভার চামড়া শিল্পনগরীর কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার (সিইটিপি) পরিচালনার জন্য ‘ঢাকা ট্যানারি ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করা হচ্ছে। এটি নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে ২৬ মে এর মধ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রেরণের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এ সময়ের মধ্যে যেসব ট্যানারি মালিক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রেরণ করবেন, তাদের সদস্য করে কোম্পানিটি গঠন করা হবে।  
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমানের সাথে চামড়া শিল্প সংশ্লিষ্ট সংগঠন ও স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে সাভার চামড়া শিল্পনগরীর সার্বিক বিষয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় আজ এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিল্পসচিব মোঃ আবদুল হালিম, অতিরিক্ত সচিব বেগম পরাগ, বিসিক চেয়ারম্যান মোঃ মোশতাক হাসান, এলএফএমইএবি’র চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম, বিএফএলএলএফইএ’র চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিনসহ বুয়েট, বিসিক এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার প্রতিনিধিরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।  
সভায় সাভার চামড়া শিল্পনগরীর সার্বিক অবস্থা পর্যালোচনা করা হয়। এ সময় ট্যানারি মালিকদের পক্ষ থেকে প্লটের মূল্য কমানোর দাবি, সলিড বর্জ্য ডাম্পিংয়ের ব্যবস্থাকরণ, ট্যানারি মালিকদের ক্ষতি পূরণের অর্থ পরিশোধ এবং লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের কমপ্লায়েন্স অনুসরণের জন্য প্রশিক্ষণের আয়োজনসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে আলোচনায় স্থান পায়। সভায় মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, চামড়া শিল্পনগরীর প্রতি বর্গফুট জায়গা উন্নয়নের জন্য সরকারের ১ হাজার ৭০০ টাকা খরচ হলেও উদ্যোক্তাদের স্বার্থ বিবেচনা করে তা প্রতি বর্গফুট ৪শ’ ৭১ টাকা নির্ধারণ করেছে। সার্বিক বিবেচনায় প্লটের মূল্য কমানোর আর কোনো সুযোগ নেই। যেসব ট্যানারি মালিক স্থানান্তরের শর্ত পূরণ করেছেন, তাদের অনুকূলে শিল্প মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যে ক্ষতিপূরণের অর্থ পরিশোধ করেছে।
সভায় আগামী জুলাই মাসের মধ্যে প্রত্যেক ট্যানারি মালিককে লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপের মানদ- অনুযায়ী প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি স্থাপনের নির্দেশনা দেয়া হয়। এ সময়ের মধ্যে যন্ত্রপাতি স্থাপনে ব্যর্থ হলে, সংশ্লিষ্ট ট্যানারির উৎপাদন স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। 
সভায় জানানো হয়, সাভার চামড়া শিল্পনগরীর সিইটিপি’র অবশিষ্ট যন্ত্রপাতি সিডিউল অনুযায়ী প্রিশিপমেন্ট ইন্সপেকশন (পিএসআই) শেষে স্থাপন করা হবে। চীনা ঠিকাদার কোম্পানি আগামী চার মাসের মধ্যে সিইটিপি পুরোপুরি চালু এবং দেশীয় জনবলকে প্রশিক্ষিত করে কোম্পানির কাছে পরিচালনার দায়ি
Todays handout (10).docx Todays handout (10).docx