Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০

তথ্যবিবরণী -13.02.2020

তথ্যবিবরণী                                                                                   নম্বর : ৫৫৬

 

মুজিববর্ষকে সামনে রেখে সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে

                                                          -- শ্রম প্রতিমন্ত্রী

 

খুলনা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

 

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেছেন, উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয় সবাইকে নিয়ে জাতির পিতার জন্মশত বাষির্কী ও মুজিববর্ষ পালন করতে চায় সরকার। মুজিববর্ষকে সামনে রেখে সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

 

আজ  খুলনার দৌলতপুরে এ্যাডামস মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বাষির্কী ও মুজিববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে শিক্ষক, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠন ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিনিধিদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

 

           প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার আদর্শকে সকলের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে। তাঁর আদর্শ ধারণ করে সকলকে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক মুক্তির জন্য সারা জীবন কাজ করে গেছেন। বঙ্গবন্ধু শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে প্রত্যেকটি জনগণকে এক সাথে কাজ করার  আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী। 

            

            দৌলতপুর সরকারি বিএল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক কে এম আলমগীর হোসেনের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে  বিজেএর সভাপতি ও দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ সৈয়দ আলী, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বন্দ, দৌলতপুর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ আব্দুল লতিফ, শহীদ জিয়া কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ শেখ বদরুল আলম, দৌলতপুর সরকারি মুহসিন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শহিদুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, মুক্তিযোদ্ধা নূর ইসলাম বন্দ, শেখ মোশাররফ হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

 

সভায় শিক্ষক, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক, পেশাজীবী সংগঠন ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের শতাধিক  প্রতিনিধি অংশ নেন।

 

#

 

আকতারুল/ইসরাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/২১৪০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ৫৫৫

কৃষি শিক্ষা, কৃষি গবেষণা ও কৃষি সম্প্রসারণে কৃষিবিদদের ভূমিকা সর্বজন স্বীকৃত   ---কৃষিমন্ত্রী

বাকৃবি,ময়মনসিংহ, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

            কৃষিমন্ত্রী কৃষিবিদ ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, এদেশের কৃষি শিক্ষা, কৃষি গবেষণা ও কৃষি সম্প্রসারণে কৃষিবিদদের ভূমিকা আজ সর্বজন স্বীকৃত। কৃষি গবেষণার বিভিন্ন ক্ষেত্রে নতুন নতুন কৃষি প্রযুক্তি ও কলাকৌশল উদ্ভাবন করে কৃষি উন্নয়নে অবদান রেখে যাচ্ছেন কৃষিবিদরা। ফলশ্রুতিতে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। খোরপোষের কৃষি আজ বাণিজ্যিক কৃষিতে উপনীত হয়েছে, কৃষি আজ মর্যাদাপূর্ণ পেশা। দেশের বৃহৎ জনগোষ্ঠীর জীবন-জীবিকা কৃষিকে ঘিরে। কৃষির উৎকর্ষ ছাড়া জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়।

            আজ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বরে কৃষিবিদ দিবস-২০২০ এর আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। দিবসের মূল স্লোগান ছিল বঙ্গবন্ধুর অবদান কৃষিবিদ ক্লাস ওয়ান যা কৃষিবিদদের সামাজিক ও পেশাগত শ্রেষ্ঠ অর্জন।

            কৃষিবিদ দিবস পালন উপলক্ষে সকালে বাকৃবি হেলিপ্যাড চত্বর থেকে এক আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়। মন্ত্রীর নেতৃত্বে শোভাযাত্রায় নবীণ-প্রবীণ কৃষিবিদরা অংশ নেন। শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ শেষে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি চত্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।

            বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু, সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী মোঃ শরীফ আহমেদ, ইকরামুল হক টিটু, মেয়র, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন এবং সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী অধ্যক্ষ মোঃ মতিউর রহমান। মূল প্রবন্ধকার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এমিরেটাস অধ্যাপক কৃষিবিদ ড. এম এ সাত্তার মন্ডল।

#

গিয়াস/ইসরাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/২০৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                       নম্বর : ৫৫৪

 

শীঘ্রই শিক্ষা আইন ২০২০ মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদনের জন্য উত্থাপন করা হবে

                                                                           --- শিক্ষামন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

            শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, শীঘ্রই শিক্ষা আইন ২০২০ মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদনের জন্য উত্থাপন করা হবে। শিক্ষা আইন ২০২০ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।

            আজ ঢাকায় বসুন্ধরা কনভেনশন সিটিতে দ্য মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তনে সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

            মন্ত্রী বলেন, সরকার একটি যুগোপযোগী শিক্ষানীতি প্রণয়ন করছে এবং তা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি শিক্ষক নিয়োগের ন্যূনতম যোগ্যতার নির্দেশিকা, সমন্বিত ভর্তি পরীক্ষা, মাস্টার প্ল্যান অনুযায়ী অবকাঠামো উন্নয়ন গবেষণাকে উৎসাহিত করতে বরাদ্দ বৃদ্ধি, কেন্দ্রীয় গবেষণাগার ও উদ্ভাবন ল্যাব স্থাপন, লাইব্রেরি সুবিধা বিস্তৃতকরণ, আবাসিক সুবিধা বৃদ্ধিকরণ, প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ আসন সংখ্যা নির্দিষ্টকরণ, সমন্বয়ের মাধ্যমে কর্ম জগতের চাহিদা অনুযায়ী কোর্স কারিকুলাম প্রণয়ন, শিক্ষক প্রশিক্ষণ প্রদানের জন্য ইনস্টিটিউট স্থাপন, শিক্ষকদের কনফারেন্সে গবেষণাপত্র উপস্থাপনের এবং আন্তর্জাতিক উচ্চমানের জার্নালে তাদের গবেষণাপত্র প্রকাশের বিষয়ে সহযোগিতা প্রদান-সহ উচ্চ শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে সরকার নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।

            অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর কাজী শহীদুল্লাহ, সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পিকেএসএফের চেয়ারম্যান কাজী খলিকুজ্জামান। আরো বক্তব্য রাখেন দ্য মিলেনিয়াম ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর অভিনয় চন্দ্র সাহা, দ্য মিলেনিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অভ্ ট্রাস্টিজের সদস্য এডভোকেট রোকসানা খন্দকার।

#

খায়ের/ইসরাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/২০২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                         নম্বর : ৫৫৩

 

সংবাদকর্মীদের ওপর হামলা নিন্দনীয়, তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে        --- তথ্যমন্ত্রী

 

ঢাকা ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

            ‘সংবাদকর্মীদের ওপর হামলা নিন্দনীয় ও অনভিপ্রেত, এ ধরনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে’ বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্মুদ।

            আজ ঢাকায় সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠকে তাদের উত্থাপিত এ বিষয়ের প্রতিক্রিয়ায় মন্ত্রী একথা জানান।

            মন্ত্রী বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে যে ঘটনাগুলো ঘটেছে প্রত্যেকটি ঘটনার পরপরই আমি নিন্দা জানিয়েছি। এ ধরনের ঘটনা সত্যিই অনভিপ্রেত, দুঃখজনক। সরকারও এ ক্ষেত্রে খুব ত্বরিৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যেই ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের দিন যে হামলা হয়েছিল, সে হামলার পেছনে যারা যুক্ত ছিল বলে সন্দেহ করা হয়েছে, তাদের বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুরানো ঢাকার ঘটনা নিয়েও গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সরকার দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।’

            ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার গঠনের প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, ‘এ সংগঠনটির বড় অভাব ছিল। কারণ ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় যারা কাজ করে, তাদের জন্য সংগঠনটি ছিল না। যেটির অভাব ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার পুরণ করবে।’

            ‘ইতিমধ্যেই ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার অনেকগুলো অনুষ্ঠান করে তারা নানা সমস্যা-সংকট উত্তরণের পথ নিয়ে অনেক আলোচনা করেছে, যার বেশ কয়েকটিতে আমি নিজেও উপস্থিত ছিলাম’ উল্লেখ করেন তথ্যমন্ত্রী।

            ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টারের আহ্বায়ক রেজওয়ানুল হক রাজার নেতৃত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নিউজ ২৪টিভি’র রাহুল রাহা, মাছরাঙা টিভি’র রাশেদ আহমেদ, একুশে টিভি’র সাইফ ইসলাম দিলাল, চ্যানেল আইয়ের রিজভী নেওয়াজ, একাত্তর টিভি’র আলমগীর স্বপন, মিল্টন আনোয়ার প্রমুখ।

#

আকরাম/মাহমুদ/রাহাত/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                          নম্বর : ৫৫২

মুক্তিযুদ্ধে বেতারের অবদান চিরস্মরণীয়

                            --  তথ্যমন্ত্রী
 

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

মুক্তিযুদ্ধে বেতারের অবদানকে চিরস্মরণীয় বলে অভিহিত করলেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ। ‘আমাদের বাংলাদেশ বেতার আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের সাথে জড়িয়ে আছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বাধীনতা ঘোষণা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম চট্টগ্রাম বেতার কেন্দ্র থেকে তৎকালীন চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের অবিভক্ত চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক এম এ হান্নান পাঠ করেন।’

আজ ঢাকায় জাতীয় বেতার ভবনে ‘বিশ্ব বেতার দিবস’ র‌্যালি উদ্বোধনের প্রাক্কালে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ড. হাছান বলেন, বঙ্গবন্ধুর আহ্বান শুনে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছে। এছাড়া স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় পুরো নয় মাস জুড়ে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র ছিল বাংলাদেশের মানুষের জন্য, যুদ্ধের জন্য প্রেরণার উৎস। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের গান ও সংবাদ এবং অনুষ্ঠানমালা শুনে মানুষ উজ্জীবিত হয়েছে এবং আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে বিজয় ছিনিয়ে আনার ক্ষেত্রে বেতারের ভূমিকা ছিল অনবদ্য।

এদেশে বেতারের যাত্রাকালের কথা স্মরণ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, পূর্ব বাংলায় আজকের ‘বাংলাদেশ বেতার’এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৩৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর। আবার ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আমাদের মহান বিজয় দিবস। সেই থেকে প্রকৃতপক্ষে বেতার হচ্ছে সেই গণমাধ্যম, যেটি সমস্ত মানুষের কাছে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে পৌঁছুতে পারে।

‘বঙ্গোপসাগরে মাঝিমাল্লারা বেতার শোনে, গান শোনে, সেখানে টেলিভিশন দেখার কোনো সুযোগ নেই’ উল্লেখ করে ড. হাছান বলেন, ‘দেশে অনেক টেলিভিশন, কিন্তু বঙ্গোপসাগরে ছোট ছোট নৌকায় টেলিভিশন দেখার সুযোগ নেই, তারা কিন্তু রেডিও শোনে। যখন দুর্যোগ দুর্বিপাক হয়, একেবারেই প্রান্তিক জনগোষ্ঠী তখন বেতারের মাধ্যমে বার্তাটি পায়।’

‘জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই এ দেশের এফএম ও কমিউনিটি বেতারের যাত্রা শুরু হয়েছে’ উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আজকে বিশ্ব বেতার দিবসে আমরা যখন কথা বলছি, বাংলাদেশে তখন অনেকগুলো এফএম বেতার চালু হয়েছে, তার অনেকগুলোই জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এছাড়াও আমাদের দেশে অনেক কমিউনিটি বেতারও চালু রয়েছে, এগুলো বিনোদন দেওয়া, দেশ ও সমাজ গঠনে, নতুন প্রজন্মের মনন গঠনে অনবদ্য ভূমিকা পালন করছে।’

‘বাংলাদেশ বেতার-সহ সকল বেসরকারি বেতারের অনুষ্ঠানমালা যেন এমনভাবে সাজানো হয়, যাতে ২০৪১ সাল নাগাদ বাংলাদেশকে একটি উন্নত দেশ ও উন্নত জাতি হিসেবে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তারা অবদান রাখতে পারে’ বলে প্রত্যশা ব্যক্ত করেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ।

এর পরপরই ‘বিশ্ব বেতার দিবস’ র‌্যালি উদ্বোধন ও আলোচনা সভায় যোগ দেন মন্ত্রী। বাংলাদেশ বেতারের মহাপরিচালক হোসনে আরা তালুকদারের সভাপতিত্বে তথ্যসচিব কামরুন নাহার বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানমালায় যোগ দেন।

#

আকরাম/মাহমুদ/ইসরাত/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯০০ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                            নম্বর : ৫৫১

বেগম জিয়ার সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবায় সরকার আন্তরিক   ---তথ্যমন্ত্রী

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

          তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়াকে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবা দেবার জন্যে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

 

          আজ ঢাকায় জাতীয় বেতার ভবনে ‘বিশ্ব বেতার দিবস’ এর র‌্যালি উদ্বোধনের প্রাক্কালে সাংবাদিকদের এ সংক্রান্ত প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী একথা জানান।

 

          মন্ত্রী বলেন, ‘বেগম জিয়াকে কারাগারের প্রকোষ্ঠে না রেখে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রাখা হয়েছে। তার সাথে তার পছন্দের গৃহপরিচারিকাকে রাখা হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এমনকি পাক-ভারতের ইতিহাসে কোনো কয়েদির ইচ্ছা অনুযায়ী এভাবে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর কোনো পছন্দের গৃহপরিচারিকাকে রাখা হয়েছিল কি না আমার অন্তত জানা নেই।’

          ‘এছাড়া নিয়মিত তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়, তার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা তাকে মাঝে মধ্যেই পরীক্ষা করেন’ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘বেগম জিয়ার সমস্যাগুলো বহুবছরের পুরানো। এসব সমস্যা নিয়ে তিনি দু’বার প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন, দু’বার বিরোধী দলীয় নেত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন আর ২০১৩-১৪ ও ‘১৫ সালে পেট্রোল বোমার আন্দোলনেও তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন। সুতরাং তার এ সমস্যা পুরানো সমস্যা।’

          ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেন, ‘বিএনপির পক্ষ থেকে সবসময় তার পুরানো স্বাস্থ্য সমস্যাকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত  করার অপচেষ্টা করা হয়। কিন্তু বেগম খালেদা জিয়া দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, একটি বৃহৎ দলের নেত্রী ও চেয়ারপার্সন, তাকে সর্বোচ্চ স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার জন্য সরকার আন্তরিক।’

 

          এ সময় বেগম জিয়ার প্যারোলে মুক্তির আবেদন প্রসঙ্গে প্রশ্নের উত্তরে ড. হাছান বলেন, ‘আমরা পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি, পরিবার প্যারোলে মুক্তি চায়, সেটি কতটুকু সত্যি তা আমরা জানি না।  কিন্তু বিএনপির পক্ষ থেকে এ ধরনের কোনো দাবি উত্থাপন করা হয়নি। বরং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয়েছে, তিনি বলেছেন - আমি এ ব্যাপারে কিছু জানি না।’

#

আকরাম/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/১৯২২ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                             নম্বর : ৫৫০

কোস্ট গার্ড দিবসে প্রধানমন্ত্রীর বাণী

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

            প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এর ২৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও কোস্ট গার্ড দিবস ২০২০ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :

            “বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড-এর ২৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও কোস্ট গার্ড দিবস - ২০২০ উপলক্ষে আমি এ বাহিনীর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।

            আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাঝামাঝি সময়  থেকেই সমুদ্রে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা, বঙ্গবন্ধু  শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে পরিচালিত স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন ও তৎ-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী উপকূলীয় ও সমুদ্র প্রতিরক্ষার দায়িত্ব অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে পালন করে আসছে। সময়ের পরিক্রমায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধির ফলে একটি বাহিনীর পক্ষে নিজস¦ দায়িত্বের পাশাপাশি উপকূলীয় এলাকায় নিরাপত্তা বিষয়ক অতিরিক্ত দায়িত্ব পালন কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। সে বিবেচনায়, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৯৪ সালে বিরোধীদলে থাকাকালীন মহান জাতীয় সংসদে ‘বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বিল’ উত্থাপন করে। উক্ত প্রস্তাবটি আইনে পরিণত হওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষাকারী একটি বিকল্প বাহিনী হিসেবে ‘বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড’ প্রতিষ্ঠিত হয়।

            বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালে সরকার গঠনের পর কোস্ট গার্ডের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ, জাহাজ/বোট সংযোজন-সহ এর অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে। ২০০৯ থেকে পরপর তিনদফা সরকার গঠনের মাধ্যমে আমাদের সরকার দেশের আর্থ-সামাজিক খাতে প্রভূত উন্নয়নের পাশাপাশি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডকে শক্তিশালীকরণ এবং আধুনিকায়নে নানাবিধ প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। গত এগারো বছরে আমার কোস্ট গার্ডের জন্য প্রশাসনিক ভবন, প্রশিক্ষণ ঘাঁটি ও আবাসিক ভবন নির্মাণ;  পেট্রোল  ভেসেল ও বিভিন্ন আকারের দ্রুতগতি-সম্পন্ন জলযান সংগ্রহ;  নৌযান রক্ষণাবেক্ষণ ও মেরামত কারখানা স্থাপনের মাধ্যমে একটি স¦নির্ভর বাহিনীতে রূপান্তরিত করতে সমর্থ হয়েছি।

            প্রতিষ্ঠার পর থেকে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড সুন্দরবনসহ উপকূলীয় অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের অভিযান পরিচালনা করে বনদস্যু-চোরাকারবারী আটক, অবৈধ অনুপ্রবেশ/বহির্গমনরোধসহ বিভিন্ন অপরাধ দমন, মৎস্যসম্পদ রক্ষা ও জাটকা নিধন প্রতিরোধ এবং দুর্যোগকালীন সময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। এসব বিশেষ অভিযান পরিচালনার ফলে হাজার হাজার কোটি টাকার দেশীয় সম্পদ রক্ষা করা সম্ভব হয়েছে।

            আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড-এর প্রতিটি সদস্য দেশপ্রেম, আন্তরিকতা, সাহসিকতা ও অবিচল  আস্থার সঙ্গে তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব  পালন করবে।  দেশের বিস্তীর্ণ সমুদ্র এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ সমুদ্রসম্পদ ও সমুদ্রচারীদের সুরক্ষা প্রদান করে ‘সুনীল অর্থনৈতিক কার্যক্রম’ পরিচালনায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। কোস্ট গার্ড পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনে দৃপ্ত পদক্ষেপে এগিয়ে যাবে এবং আমাদের সরকারের ‘রূপকল্প-২০৪১’, ও ‘বাংলাদেশ ব-দ্বীপ পরিকল্পনা - ২১০০’ বাস্তবায়নে বিশেষ অবদান রাখবে।

আমি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড-এর  ২৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও ‘কোস্ট গার্ড দিবস - ২০২০’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি।

 

            বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড দিবস - ২০২০ সফল হোক।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।”

#

শাখাওয়াত/মাহমুদ/সঞ্জীব/সেলিম/২০২০/১৯১০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৫৪৯

 

কোস্ট গার্ড দিবসে রাষ্ট্রপতির বাণী

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

 

          রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ১৪ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এর ২৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও কোস্ট গার্ড  দিবস ২০২০ উপলক্ষে নিম্নোক্ত বাণী প্রদান করেছেন :   

 

‘‘বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড প্রতিষ্ঠার রজতজয়ন্তী ও ‘কোস্ট গার্ড দিবস-২০২০’ উপলক্ষে আমি এ বাহিনীর সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

 

প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড দেশের সমুদ্রচারী ও উপকূলীয় জনগণের কাছে একটি পরিচিত নাম হয়ে উঠেছে। দেশের জলসীমা ও উপকূলীয় অঞ্চলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা বিধান, চোরাচালান ও মানবপাচার প্রতিরোধ, মাদকের বিস্তার রোধ-সহ সামুদ্রিক সম্পদ রক্ষায় এ বাহিনী সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। চট্টগ্রাম বহিঃনোঙ্গরে কোস্ট গার্ডের ক্রমাগত তৎপরতার ফলে বিগত বছরে চুরির ঘটনা শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে, যা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে চট্টগ্রাম বন্দরের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছে। মাদকের বিরুদ্ধে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি অনুসরণ করে এ বাহিনী বিপুল পরিমাণ অবৈধ মাদক দ্রব্য আটক করেছে। দেশের জাতীয় সম্পদ ইলিশ সংরক্ষণেও কোস্ট গার্ড গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। একটি বাহিনীর উন্নয়নের পূর্বশর্ত হলো ক্রমাগত প্রশিক্ষণ, দক্ষতা, পেশাদারিত্ব, দেশপ্রেম এবং নেতৃত্বের প্রতি অনুগত থেকে অর্পিত দায়িত্ব পালন। আমি আশা করি, বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের সদস্যগণ মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সততা, নিষ্ঠা ও পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করে কোস্ট গার্ডের ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করতে সদা তৎপর থাকবে।

 

বর্তমান সরকার কোস্ট গার্ডের আধুনিকায়নে ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে কোস্ট গার্ডকে একটি আধুনিক দ্বিমাত্রিক বাহিনী হিসাবে গড়ে তুলতে এ বাহিনীর যান্ত্রিক ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে। বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড তার বিশেষায়িত ক্ষেত্রসমূহে সক্ষমতা বৃদ্ধি ও ‘ব্লু-ইকোনমি’ সংক্রান্ত কার্যক্রমকে এগিয়ে নেয়ার মধ্য দিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে যাবে - মুজিব বর্ষের প্রাক্কালে এটাই সকলের প্রত্যাশা।

 

আমি বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড এর উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করি।

 

খোদা হাফেজ, বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।’’

#

ইমরান/মাহমুদ/রফিকুল/আব্বাস/২০২০/১৯০৭ ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                          নম্বর : ৫৪৮

রোহিঙ্গা বিষয়ে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়কে স্বাগত জানালো সাইপ্রাস

ঢাকা ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

          রোহিঙ্গা বিষয়ে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়েছে সাইপ্রাস। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনকে লেখা এক পত্রে সাইপ্রাসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঘরশড়ং ঈযৎরংঃড়ফড়ঁষরফবং সম্প্রতি উল্লেখ করেন, সাইপ্রাস আন্তর্জাতিক আইন, মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা লঙ্ঘনের তীব্র নিন্দা জানায়।

          সাইপ্রাসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাইপ্রাস প্রথম থেকেই রোহিঙ্গা বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের গভীর উদ্বেগ পর্যবেক্ষণ করছে। তিনি বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুসারে রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও কল্যাণে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এগিয়ে আসা উচিত। সাইপ্রাস দেশীয় এবং বৈদেশিক নীতিতে মানবাধিকার, ন্যায়বিচার এবং আন্তর্জাতিক আইন সমর্থন করে।

#

তৌহিদুল/মাহমুদ/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৯০০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                       নম্বর : ৫৪৭

 

ডাক অধিদপ্তর ও ডি মানির মধ্যে সমঝোতা

শিগগিরই  আসছে ডাক টাকা

 

ঢাকা, ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

 

ডিজিটাল আর্থিক সেবা প্রদান ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার মাধ্যমে নগদ লেনদেনকে ডিজিটাল লেনদেনে রূপান্তর  এবং ডিজিটাল সেবার পরিধি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ডাক অধিদপ্তর এবং ডি মানি (ডাক টাকা) বাংলাদেশ লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

 

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের উপস্থিতিতে আজ বাংলাদেশ সচিবালয়ে মন্ত্রীর দপ্তরে এ স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। এতে ডাক অধিদপ্তরের পক্ষে অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এসএস ভদ্র এবং ডি মানি বাংলাদেশ লিমিটেডের পক্ষে প্রতিষ্ঠানের ভাইস চেয়ারম্যান সোনিয়া বশীর কবির স্বাক্ষর করেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব মোঃ নূর-উর-রহমান  এবং ডি মানি বাংলাদেশ লিমিটিডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরেফ বশীর এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

 

নিরাপদ, শক্তিশালী পেমেন্ট সার্ভিস প্লাটফর্মের মাধ্যমে দেশের নাগরিকদের জন্য ডিজিটাল আর্থিক পরিবেশ গড়ে তোলা ডি মানির অন্যতম লক্ষ্য। এছাড়া ডাক টাকার মাধ্যমে ডাক অধিদপ্তরের  আর্থিক সেবাসমূহের ডিজিটালাইজেশন, ডিজিটাল কমার্স পেমেন্ট, যাবতীয় ইউটিলিটি বিল, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীর আওতায় ভাতাসমূহ, সকল প্রকার বৃত্তি - উপবৃত্তির টাকা গ্রহণ, যাবতীয় ঋণ, অনুদান ও যাবতীয় চার্জ, বিবিধ চালান জমা ও ক্ষতিপূরণের অর্থ ডিজিটাল পদ্ধতিতে পরিশোধ করা যাবে।

 

এই উদ্যোগের ফলে ডাক বিভাগের ডিজিটাল রূপান্তর আরো এক ধাপ এগিয়ে গেলো।

 

শেফায়েত/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮০০ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৫৪৬

 

২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে সরকারি জলাধারে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

ঢাকা ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

          আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে সারা দেশে নদ-নদী, খাল ও সরকারি জলাধারের ওপর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু হবে বলে জানিয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়।

          আজ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসকদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সে উচ্ছেদ অভিযানে করণীয় সম্পর্কে আলোচনা করেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব কবির বিন আনোয়ার। জেলা প্রশাসন ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের যৌথ প্রচেষ্টায় গতবছরের ২৩ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া উচ্ছেদ অভিযানের প্রথম পর্যায় সম্পন্ন হবার পর এই উদ্যোগ নিয়েছে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়।

          পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব বলেন, প্রায় ৪০ হাজার অবৈধ স্থাপনার তালিকা নিয়ে শুরু হওয়া প্রথম পর্যায়ের অভিযানের সুফল পাওয়া যাচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে সারা দেশে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজারের বেশি স্থাপনা উচ্ছেদ হয়েছে এবং প্রায় ছয়শত একর জমি উদ্ধার হয়েছে। ২য় পর্যায়ে আরো বেশি সফল হওয়ার আশা রয়েছে। রাজনৈতিক পরিচয় বা অন্য কোনোভাবে অবৈধ দখল উচ্ছেদে ছাড় দেয়া হবে না।

          যুগ্ম সচিব (পরিকল্পনা) মন্টু কুমার বিশ্বাস, পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক কে এম আনোয়ার হোসেন এবং মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। মুজিব বর্ষে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের একাধিক পরিকল্পনার বিষয়েও আলোচনা করা হয়।

#

 

আসিফ/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৮২০ঘণ্টা

 

তথ্যবিবরণী                                                                                                    নম্বর : ৫৪৫

 

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে নিরাপত্তার ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে

                                                              --- বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী

 

পাবনা, রূপপুর (ঈশ্বরদী), ৩০ মাঘ (১৩ ফেব্রুয়ারি) :

          বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেছেন, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে নিরাপত্তার ওপর সর্বোচ্চ জোর দেয়া হচ্ছে। আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (আইএইএ) এর সকল নিরাপত্তা মানদণ্ড ও গাইডলাইন এবং বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন ও বিধিমালা যথাযথভাবে অনুসরণ করা হচ্ছে। এছাড়া রাশান ফেডারেশন, আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা-সহ আন্তর্জাতিক স্থানীয় ও নিজস্ব জনবলের মাধ্যমে সকল রেগুলেটরি ডকুমেন্টের কারিগরি মূল্যায়ন পর্যালোচনা করে বিশেষজ্ঞদের মতামত গ্রহণ করা হয়েছে।

          আজ র

2020-02-13-21-49-0b7a3482326c19352d108770b4cd1579.docx 2020-02-13-21-49-0b7a3482326c19352d108770b4cd1579.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon