Handout Number : 85
Foreign Minister mourns loss of lives in tragic aircraft accident in Tehran
Dhaka, 24 Paush (8 January):
Foreign Minister Dr. A. K. Abdul Momen has expressed his profound sorrow and deep condolences over the death of scores of people in air-crash that happened in Tehran today.
In a message written to Foreign Minister of the Islamic Republic of Iran Mohammad Javad Zarif, Dr. Momen has said, ‘I have learnt with great shock the sad news about the crash of the Ukraine Airliner after taking off from Imam Khomeni Airport in Tehran causing death of more than 170 passengers and crew.’
Dr. Momen has prayed to Allah for the salvation of the departed soul. He also wished that the bereaved family members and near ones of the deceased would have enough fortitude to bear the loss. Foreign Minister has also shared his grief for other nationalities who met with this sad incident.
#
Tohidul/Mahmud/Mosharef/Rezaul/2020/2038 hours
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৪
সরকার মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে চায়
-- প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৪ পৌষ (৮ জানুয়ারি ) :
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাকির হোসেন মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে শিক্ষক সমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, ইতোমধ্যে সবার জন্য শিক্ষা নিশ্চিতকরণের মাধ্যমে এমডিজি'র শর্ত বাস্তবায়ন করা হয়েছে। এখন এসডিজি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
প্রতিমন্ত্রী আজ রাজধানীর মিরপুরে ঢাকা পিটিআই অডিটোরিয়াম ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের ডিপিএড কোর্সের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আকরাম -আল-হোসেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) সোহেল আহমেদ এবং ন্যাপ-এর মহাপরিচালক মোঃ শাহ আলম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পিটিআই -এর সুপারিনটেন্ট খোন্দকার দীন মোহাম্মদ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, দক্ষ মানবসম্পদই পারে উন্নত ও সমৃদ্ধ জাতি গঠন করতে। আর সুশিক্ষিত দক্ষ মানবসম্পদ গড়ার কারিগর হলো শিক্ষক সমাজ। শিক্ষকদের দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য সরকার দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করে চলেছে। এছাড়া তাদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পদোন্নতি-সহ উন্নত বেতন স্কেল দেওয়া হয়েছে।
সচিব বলেন, বর্তমান সরকার ঘোষিত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার মূল চালিকা শক্তি আজকের শিশুরা। তাদেরকে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব নিতে হবে শিক্ষকদের। শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষকদের ভূমিকা হবে নিজ সন্তানের মতো।
#
রবীন্দ্রনাথ/মাহমুদ/মোশারফ/সেলিম/২০২০/২০২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮৩
পর্যটন প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে নেপালের পর্যটন সচিবের সাক্ষাৎ
ঢাকা, ২৪ পৌষ (৮ জানুয়ারি ) :
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলীর সঙ্গে আজ সচিবালয়ে তাঁর অফিস কক্ষে নেপালের পর্যটন সচিব কেদার বাহাদুর অধিকারী সাক্ষাৎ করেছেন। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মহিবুল হক ও বাংলাদেশের নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ড. বংশীধর মিশ্র এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে পর্যটন প্রতিমন্ত্রী নেপাল ও বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ ও নেপাল দু’টি দেশেই পর্যটনের বৈচিত্র্যময় পণ্য রয়েছে। বাংলাদেশের রয়েছে পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার এবং বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন। নেপাল, ভুটান ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ল্যান্ড লক রাজ্যগুলোর নিকটবর্তী সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত ও সুন্দরবন তাদের জন্যে অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্যে পরিণত হতে পারে। পর্যটন বাংলাদেশ ও নেপালের বন্ধুত্বকে আরো দৃঢ় করবে।
তিনি বলেন, কক্সবাজার ও সৈয়দপুর বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করে আঞ্চলিক হাবে পরিণত করার কাজ চলমান রয়েছে। বিমানবন্দর দু’টির সংস্কার কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর তা দক্ষিণ এশিয়ায় যোগাযোগের নতুন মাত্রা উন্মোচন করবে।
নেপালের পর্যটন সচিব বলেন, বাংলাদেশ নেপালের অত্যন্ত ভালো বন্ধু। নেপাল বাংলাদেশের এই বন্ধুত্বকে অত্যন্ত গুরুত্ব প্রদান করে। বাংলাদেশ ও নেপালের সাংস্কৃতিক নৈকট্য ও পর্যটন দুই দেশের জনগণের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ মহিবুল হক এ সময় বলেন, বাংলাদেশ পর্যটনের অপার সম্ভাবনার দেশ। বাংলাদেশ ও নেপাল এই দুই দেশের জনগণের পারস্পরিক সেতুবন্ধ হিসেবে পর্যটন কাজ করতে পারে। পর্যটনের উন্নয়নে পারস্পরিক সহযোগিতা ও বিনিময় দু'দেশের সম্পর্কে নতুন মাত্রা তৈরি করার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
#
তানভীর/মাহমুদ/রফিকুল/সেলিম/২০২০/১৮৩০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮২
খতিয়ান ও মৌজা ম্যাপের সার্টিফাইড কপি পাওয়ার পদ্ধতি
ঢাকা, ২৪ পৌষ (৮ জানুয়ারি) :
ভূমি মন্ত্রণালয় আজ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, যে কোনো স্থান থেকে ঢাকা কালেক্টরেটের ভার্চুয়াল রেকর্ড রুম-এ (land.gov.bd কিংবা rsk.land.gov.bd ওয়েবসাইটে) প্রবেশ করে ঢাকা জেলার আরএস খতিয়ান ও মৌজা ম্যাপ দেখা যাবে। তবে তা দাপ্তরিক কাজে ব্যবহার করার জন্য আরএস খতিয়ান ও মৌজা ম্যাপ এর সার্টিফাইড কপি লাগবে। মাত্র ৪৫ টাকার বিনিময়ে মোবাইল কিংবা অনলাইনে পেমেন্টের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করে, সরাসরি কিংবা ডাকযোগে ৩ কার্যদিবসের মধ্যে আরএস খতিয়ান ও মৌজা ম্যাপ-এর সার্টিফাইড কপি পাওয়া যাবে।
মৌজা ম্যাপ পাওয়ার জন্যে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর প্রথমে সিট নম্বর বাছাই করতে হবে। এরপর 'ক্যাপচা'র যোগফল লিখে 'খুঁজুন' বাটনে ক্লিক করলে মৌজা ম্যাপ/নকশা প্রদর্শিত হবে। সার্টিফাইড কপি পেতে সার্টিফাইড বা অনলাইন কপির বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে। প্রদর্শিত ফরমটি পূরণ করার পর প্রয়োজনীয় ফি মোবাইল ব্যাংকিং বা অনলাইনে মাধ্যমে প্রদান করে ৩ দিনের মধ্যে ডাকযোগে মৌজা ম্যাপ/নকশা সার্টিফাইড কপি পাওয়া যাবে।
আরএস খতিয়ানের ক্ষেত্রে খতিয়ান নম্বর প্রদান করতে হবে। এরপর 'ক্যাপচা'র যোগফল লিখে 'খুঁজুন' বাটনে ক্লিক করলে পর্চা/ খতিয়ান প্রদর্শিত হবে। সার্টিফাইড কপি পেতে সার্টিফাইড বা অনলাইন কপির বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে। প্রদর্শিত ফরমটি পূরণ করার পর প্রয়োজনীয় ফি মোবাইল ব্যাংকিং বা অনলাইনে মাধ্যমে প্রদান করে ৩ দিনের মধ্যে ডাকযোগে মৌজা আরএস খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, গত ২ জানুয়ারি ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় হতে ‘হাতের মুঠোয় ভূমিসেবা’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঢাকা কালেক্টরেটের ভার্চুয়াল রেকর্ড রুম উদ্বোধন করেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী।
#
নাহিয়ান/মাহমুদ/রফিকুল/রেজাউল/২০২০/১৮০৪ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮১
অবৈধ জালের ব্যবহার বন্ধে বিশেষ অভিযান
চার লাখ মিটার কারেন্ট জাল জব্ধ ও দেড় লাখ টাকা জরিমানা
ঢাকা : ২৪ পৌষ (৮ জানুয়ারি ) :
জাটকাসহ অন্যান্য সামুদ্রিক প্রজাতি মাছের ডিম, লার্ভী ও পোনা রক্ষায় মৎস্যসম্পদ ধ্বংসকারী বেহুন্দি জাল এবং অন্যান্য অবৈধ জাল নির্মূলে পরিচালিত সম্মিলিত বিশেষ অভিযানের প্রথম দিনে আজ ২৫টি মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে ৯২টি অভিযান পরিচালিত হয়। এসব অভিযানে ১৬৯টি বেহুন্দি জাল, চার লাখ মিটার কারেন্ট জাল, অন্যান্য ১১০টি অবৈধ জাল এবং ২৯৭টি মাছ ধরার নৌকা আটক করা হয়। এসময় প্রায় ২৫০ কেজি জাটকা জব্ধ এবং দেড় লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। জব্ধকৃত জাটকা মাছ স্থানীয় এতিমখানায় বিতরণ করা হয়।
উল্লেখ্য, মৎস্যসম্পদ ধ্বংসকারী অবৈধ জালের ব্যবহার বন্ধে ১৩টি জেলায়: ভোলা, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চাঁদপুর, কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, বরগুনা, বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, মুন্সীগঞ্জ এবং পিরোজপুরে ১ম ধাপে ৭ হতে ১৩ জানুয়ারি সপ্তাহব্যাপী বিশেষ অভিযান চলছে এবং ২য় ধাপে ২১ হতে ২৮ জানুয়ারি ৮ দিন বিশেষ অভিযান পরিচালিত হবে। এ অভিযানে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন, নৌপুলিশ এবং কোস্টগার্ডসহ মৎস্য বিভাগের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করছেন।
#
কামরুল/পরীক্ষিৎ/জুলফিকার/শামীম/২০২০/১৬২০ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী নম্বর : ৮০
থাইল্যান্ডে জেটিসি সভা
৩৬ পণ্য রপ্তানির সুবিধা চাইলেন বাণিজ্যমন্ত্রী
ঢাকা : ২৪ পৌষ (৮ জানুয়ারি ) :
থাইল্যান্ড সফররত বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যকার বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে ডিউটি ফ্রি-কোটা সুবিধা বাড়ানো প্রয়োজন। সুবিধাপ্রাপ্ত পণ্যগুলোর সাথে আরো ৩৬ টি পণ্য থাইল্যান্ডে রপ্তানির ক্ষেত্রে বাণিজ্য সুবিধা প্রদান করা হলে উভয় দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের জন্য থাইল্যান্ডে দীর্ঘমেয়াদী ভিসা প্রদান করা হলে বাণিজ্য সহজতর হবে।
মন্ত্রী আজ থাইল্যান্ডের ব্যাংককে অনুষ্ঠিত দু’দিনব্যাপী বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড জয়েন্ট ট্রেড কমিটির (জেটিসি) ৫ম সভায় এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য এখন চমৎকার পরিবেশ বিরাজ করছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন এলাকায় ১০০টি স্পেশাল ইকোনমিক জোন গড়ে তোলার কাজ দ্রুত এগিয়ে চলেছে। থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীগণ বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগ করলে লাভবান হবেন বলেও মন্ত্রী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, যৌথ উদ্যোগে বাংলাদেশে উন্নতমানের হাসপাতাল নির্মাণে থাইল্যান্ড এগিয়ে আসলে বাংলাদেশ সরকার সহায়তা প্রদান করবে। এর ফলে উভয় দেশই উপকৃত হবে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বাংলাদেশ থাইল্যান্ডে ৪৪ দশমিক ৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি করেছে, একই সময়ে আমদানি করেছে ৯৫২ দশমিক ৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। বাংলাদেশ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ঔষধ, সামুদ্রিক মৎস্য ও অন্যান্য প্রাণিজ পণ্য, কাগজ ও কাগজের পাল্প, সাবান, প্লাষ্টিক পণ্য এবং রাবার রপ্তানি করছে। বাংলাদেশের আরো পণ্যের চাহিদা রয়েছে থাইল্যান্ডে।
সভায় বাণিজ্যমন্ত্রী ৩৬টি পণ্যের তালিকা থাই কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেন। বাংলাদেশের পক্ষ থেকে উত্থাপিত প্রস্তাবনা থাইল্যান্ড সরকার সহানুভূতির সাথে বিবেচনা করবে বলে সে দেশের মন্ত্রী জানান। থাইল্যান্ডের বিনিয়োগকারীগণ অল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশে বিনিয়োগের উদ্দেশ্যে স্পেশাল ইকোনমিক জোন পরিদর্শন করবেন। তিনি বলেন, সভায় উভয় দেশ কৃষি ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে কারিগরি সহযোগিতা বৃদ্ধি করতে একমত হয়েছে।
জয়েন্ট ট্রেড কমিটির ৫ম সভায় থাইল্যান্ডের পক্ষে বাণিজ্যমন্ত্রী Jurin laksananawsit নেতৃত্ব দেন। থাইল্যান্ডে নিয়ুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নাজমূল কোয়াওনি ও বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের সদস্যগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড জয়েন্ট ট্রেড কমিটির ৬ষ্ঠ সভা ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে।
#
বকসী/পরীক্ষিৎ/জুলফিকার/শামীম/২০২০/১৬১০ ঘণ্টা