Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১২ মে ২০১৯

তথ্যবিবরণী 12/5/2019

তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ১৯০২
  
যাকাতের অর্থ দরিদ্রদের কল্যাণে দান করুন
                       --- সমাজকল্যাণ মন্ত্রী
 
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেছেন, সমাজের বিত্তবানরা এগিয়ে আসলে দরিদ্র জনগণ উপকৃত হবে। যাকাতের অর্থ দিয়ে সমাজের একটি টার্গেট গ্রুপকে স্বাবলম্বী করা সম্ভব। আমাদের সকলের উচিত অসহায় দরিদ্র মানুষের পাশে সাহায্যের হাত বাড়ানো।
মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওস্থ সমাজসেবা অধিদপ্তরে বাংলাদেশ রোগী কল্যাণ সমিতি, আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘রোগী কল্যাণে সমাজসেবায় বিশেষ যাকাত মেলা-২০১৯’ এর  সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) গাজী মো. নুরুল কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ ও সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জুয়েনা আজিজ।
মন্ত্রী বলেন, সমাজের সামর্থ্যবান মানুষকে যাকাতের অর্থ প্রকৃত সুবিধাবঞ্চিতদের কল্যাণে ব্যয়ে উৎসাহী করতে এ মেলার আয়োজন করা হয়েছে। এ মেলার মাধ্যমে প্রদেয় যাকাতের অর্থ প্রতিবন্ধী, অসহায় ও দুঃস্থ রোগীদের সেবায় ব্যবহার করা হবে। এ মেলার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে যাকাত প্রদানের আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে। তিনি আরো বলেন, সমাজসেবা অধিদপ্তর বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীসহ জেলা পর্যায়ে ১০১টি ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৪১৯টিসহ মোট ৫২০টি হাসপাতাল সমাজসেবা ইউনিটের মাধ্যমে জণগণ সেবা পেয়ে থাকে। আগামী বছরের মধ্যে এটি ৬০ এ উন্নীত করা হবে। 
সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা চাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত বাংলাদেশে কোনো মানুষ অসহায়ভাবে জীবনযাপন করবে না। সরকারের পাশাপাশি সমার্থ্যবানরাও তাদের সাধ্যমতো অসহায় মানবতার পাশে দাঁড়াবে।
মেলায় মোট ২৮টি হাসপাতালের রোগী কল্যাণ ইউনিট অংশগ্রহণ করে। মেলায় বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান যাকাতের অর্থ হিসেবে আনুমানিক এক কোটি টাকা প্রদান করেন। 
পরে মন্ত্রী দু’টি ক্যাটেগরিতে ছয়টি হাসপাতাল ও সেবাদান প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন। 
 
#
জাকির/ইসরাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২২২০ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                                  নম্বর : ১৯০১
  
উদ্ভাবন মেধাস¦ত্বের মাধ্যমে সুরক্ষিত রাখতে হবে
                              --- মোস্তাফা জব্বার
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার উদ্ভাবনের নিরাপত্তায় মেধাস¦ত্বের প্রতি গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, ইনোভেশন যতই করা হোক না কেন, তাকে মেধাস¦ত্বের মাধ্যমে সুরক্ষিত রাখতে হবে। আর মেধাস¦ত্ব শুধু জাতীয় পর্যায়েই না বরং আন্তর্জাতিক পর্যায়েও সংরক্ষণ করতে হবে। আমাদের উদ্ভাবনগুলো আন্তর্জাতিক পেটেন্টের মাধ্যমে নিরাপদ রাখা দরকার। 
আজ ঢাকায় জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে এটুআই আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন। এটুআই পরিচালিত ইনোভেশন ল্যাব (আইল্যাব) এর বিভিন্ন উদ্ভাবন আইটেক্সসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়ার বিষয়ে গণমাধ্যম কর্মীদের সাথে এটুআই এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করে।
প্যানেল আলোচনায় দেশের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তনের তাগিদ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা ব্রিটিশ আমলের। এখনো এটির পরিবর্তন আমরা করতে পারিনি। আগামী পাঁচ বছরে এখনকার কর্মসংস্থানের ৮০ শতাংশই হারিয়ে যাবে। নতুন ধরনের কর্মসংস্থান তৈরি হবে। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখনো জানে না, ৫ বছর পরের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আজ নতুন কোন বিষয় পড়ানো উচিত; তার সিলেবাস কী হবে। এর জন্য পাঠ্যপুস্তক এবং পাঠদানের পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনা দরকার বলে তিনি উল্লেখ করেন।
এ সময় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার এবং আইসিটি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক প্রধান বক্তা হিসেবে এক প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন। এটুআই এর পলিসি এডভাইজার আনীর চৌধুরীর মডারেশনে এবং এটুআই এর প্রকল্প পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমানের সভাপতিত্বে প্যানেল ডিসকাশনে আরো অংশ নেন বাংলাদেশে ইউএনডিপি এর উপ আবাসিক প্রতিনিধি কিওকো ইউকোসুকা।
প্যানেল আলোচনায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান বলেন, আমাদের ছেলেদেরকে আত্মশক্তি দিতে হবে। ইনোভেশন থেকে পাইলটিং এর দিকে যেতে হবে। শুধু গবেষণা করে ফেলে রাখলে হবে না, সেটিকে প্রয়োগ করতে হবে। সম্মিলিতভাবে কাজ করতে পারলে আমাদের মেধাবীদের এবং মেধা সম্পদগুলোকে কাজে লাগানো যাবে।
এ সময় তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, মেধাবী উদ্ভাবকদের কাজের সুযোগ করে দিয়েছে এটুআই এবং এটুআই এর ইনোভেশন ল্যাব। এখানে ফান্ডিং, নার্সিং, কোচিং সবই দেওয়া হচ্ছে। তবে এই ইনোভেশনকে টেকসই করতে হলে একাডেমিয়ার সাথে ইন্ডাস্ট্রির দূরত্ব কমাতে হবে। এর জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পৃক্ত হতে হবে। গবেষণা বাড়াতে হবে। আগামী ২০ বছরে বাংলাদেশ ইনোভেটিভ জাতিতে পরিণত হবে।
এর আগে আইটেক্স ২০১৮ ও ২০১৯ এ এটুআই এর পুরস্কার পাওয়া উদ্ভাবনীগুলো সকলের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হয়।
প্রসঙ্গত, আইটেক্সের ২০১৮ আসর থেকে অংশগ্রহণ করে আসছে এটুআই এর আইল্যাব। সে বছর প্রথমবারের মতো অংশ নিয়েই দুইটি উদ্ভাবন স্বর্ণ পদক এবং একটি উদ্ভাবন রৌপ্য পদক পায়। চলতি বছরের ২ থেকে ৪ মে তে অনুষ্ঠিত আসরে গ্রামীণ উদ্যোগ  একশপ  স্বর্ণ পদক এবং আরো চারটি উদ্ভাবন রৌপ্য পদক অর্জন করে। এবারের আসরে ২১টি দেশের এক হাজার ৩২৭টি উদ্ভাবনের মধ্যে একশপ সেরা আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন ট্রফিও অর্জন করে।
#
শহিদুল/ইসরাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২২০০ঘণ্টা র্
কর্তা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ১৯০০
  
প্রবাসী কর্মীদের প্রতি প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী
বিদেশের মাটিতে দেশের সুনাম অক্ষুণœ রাখতে হবে
 
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
আজ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমদ মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর থেকে ৫০ কি. মি. দূরে সেলানগরে অবস্থিত সঙ ইপ ফার্নিচার বিএসডিএন নামক চীনা মালিকানাধীন কারখানা পরিদর্শন করেছেন। উল্লেখ্য, এখানে কর্মরত ১২০০ কর্মীর সাতশ কর্মীই বাংলাদেশি নাগরিক। 
কারখানার পরিচালক মি. লিম এবং সর্বস্তরের কর্মীরা প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহমদকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। পরিদর্শনকালে প্রতিমন্ত্রী কারখানার বাংলাদেশি কর্মীদের সাথে বিভিন্ন বিষয়ে মতবিনিময় করেন। কর্মীরাও প্রতিমন্ত্রীকে কাছে পেয়ে খুবই উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে। তারা তাঁর কাছে তাদের নানা অভিজ্ঞতা-অনুভূতি ব্যক্ত করে বিভিন্ন দাবি পেশ করেছে। 
মতবিনিময়কালে ইমরান আহমদ কর্মীদেরকে স্থানীয় আইন-কানুন ও রীতিনীতি যথাযথভাবে মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছেন। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে প্রবাসী কর্মীদের সর্বপ্রকার সহযোগিতার আশ্বাস দিয়ে বলেন, বর্তমান সরকার প্রবাসীদের কল্যাণে নানা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। দক্ষতা আর নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে বিদেশের মাটিতে দেশের সুনাম অক্ষুণœ রাখতে হবে। 
এসময় তাঁর সাথে আরো উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. আহমেদ মনিরুছ সালেহীন ও মালয়েশিয়াস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনের শ্রম কাউন্সিলর মোঃ জহিরুল ইসলাম। 
#
রাশেদুজ্জামান/ইসরাত/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২১৪৫ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ১৮৯৯
  
রতœগর্ভা মা অ্যাওয়ার্ড-২০১৮ পেলেন ৩৫ আলোকিত নারী
 
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
দেশের উন্নয়নে রতœগর্ভা মা এবং তাঁদের সন্তানদের বিশাল অবদান রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। তিনি বলেন, তাঁদের অবদানের কারণে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। এ দেশের কৃতী সন্তানরা শুধু দেশে নয়, বিদেশেও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী আজ আজাদ প্রোডাক্টস্ আয়োজিত ‘রতœগর্ভা মা অ্যাওয়ার্ড-২০১৮’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। ঢাকা ক্লাবের স্যামসন এইচ চৌধুরী সেন্টারে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
মোঃ এনামুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স¦াগত বক্তব্য রাখেন আজাদ প্রোডাক্টস্ এর স¦ত্বাধিকারী আবুল কালাম আজাদ। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি এবং কবি আসাদ চৌধুরী। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জিয়াউর রহমান আজাদ ডায়মন্ড ও অনামিকা আজাদ শ্রাবণী বক্তব্য রাখেন।
শিল্পমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সাথে বঙ্গমাতাকে সামনে এনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাতৃভক্তির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। নিজ পুত্র ও কন্যাকে সফল ব্যক্তিত্ব হিসেবে গড়ে তুলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও গর্বিত মা হিসেবে অসাধারণ অবদান রেখেছেন। দেশের উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত রাখতে আরো আলোকিত মানুষ প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি নারীদেরকে রতœগর্ভা মায়েদের দৃষ্টান্ত অনুসরণের আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে ২০১৮ সালের জন্য সাধারণ ক্যাটেগরিতে ২৫ জন এবং বিশেষ ক্যাটেগরিতে ১০ জন সফল মাকে অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়। উল্লেখ্য, আজাদ প্রোডাক্টস্ ১৮ বছর ধরে সফল মায়েদের মাঝে ‘রতœগর্ভা মা অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করে আসছে।
#
 
জলিল/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০১৯/২০০০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                                                        নম্বর : ১৮৯৮
  
২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে সমন্বিত ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু
 
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
আজ থেকে শুরু হয়েছে ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়া। দেশের  ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে একযোগে এই কার্যক্রম চলবে। ভর্তির আবেদনপত্র  ১২  মে থেকে  ২৩ মে ২০১৯ পর্যন্ত সাবমিট করা যাবে।  ভর্তি সংক্রান্ত সকল কার্যক্রমের সময়সূচি, ভর্তি নির্দেশিকা, আবেদনের নিয়মাবলী এবং ফলাফল  িি.িীরপষধংংধফসরংংরড়হ.মড়া.নফ এবং স্ব স্ব বোর্ডের ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।
আজ ঢাকা শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে এ অনলাইন ভর্তি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এ সময় তিনি বলেন, ‘একাদশ শ্রেণির মতো বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সমন্বিত ভর্তি পদ্ধতি চালু করার নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে। খুব শীঘ্রই এর বাস্তবায়ন হবে। এই বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন একটি প্রস্তাবনা তৈরি করেছে। এই প্রস্তাবনা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সাথে আলোচনা করা হবে।’ তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে আমাদের কোমলমতি শিক্ষার্থীরা হয়রানির শিকার হয়। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে তাদের সারা দেশে বিভিন্ন জায়গায় যেতে হয় এবং তাদের আর্থিক ও সময়ের অপচয় হয়। 
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মোঃ মাহমুদুল হক, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মোঃ গোলাম ফারুক এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোঃ জিয়াউল হক।
২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে একজন শিক্ষার্থী সর্বনি¤œ ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজের পছন্দক্রম দিতে পারবে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে আবেদনের জন্য টেলিটক, বিকাশ, শিওরক্যাশ ও গ্রামীণফোনের  মাধ্যমে ১৫০ টাকা প্রদান করতে হবে। ভর্তি কার্যক্রম শেষ হবে ৩০ জুন ২০১৯ এবং ১লা জুলাই ২০১৯ থেকে ক্লাস শুরু হবে। 
#
 
খায়ের/ফারহানা/রাহাত/মোশারফ/জয়নুল/২০১৯/ ১৯২০ঘণ্টা  
তথ্যবিবরণী                                                                             নম্বর : ১৮৯৭
 
 
কোনো প্রতিকূলতাই সংগ্রামী মায়েদের স্বপ্ন পূরণে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না
                                                              ---কামরুন নাহার
 
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) : 
 
মহিলা ও শিশু বিষয়ক সচিব কামরুন নাহার বলেছেন, কোনো প্রতিকূলতাই সংগ্রামী মায়েদের স্বপ্ন পূরণে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না। তিনি বলেন মায়েরা স্বপ্ন দেখেন। নিজের ও সন্তানের স্বপ্ন পূরণে মা নির্ভীক। মা এগিয়ে যান সকল বাধা অতিক্রম করে।
 
আজ ঢাকার ইস্কাটনে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মিলনায়তনে বিশ্ব মা দিবস-২০১৯ উপলক্ষে বিভিন্ন জেলা থেকে নির্বাচিত ১০ জন ‘স্বপ্নজয়ী মা’কে সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সচিব কামরুন নাহার এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বদরুন নেসা।
 
স্বপ্নজয়ী মায়েদের মধ্যে কেউ অল্প বয়সে স্বামীকে হারিয়েছেন, গৃহকর্মী হিসেবে অন্যের বাড়ি কাজ করেছেন। পারিবারিক বাধা ও চরম আর্থিক অস্বচ্ছলতা সত্ত্বেও এ সকল ‘স্বপ্নজয়ী মা’ তাঁদের ৩৬ জন সন্তানকে সমাজে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছেন। সন্তানদের মধ্যে রয়েছে জাতীয় সংসদ সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ডাক্তার, গবেষক, বিসিএস ক্যাডার ও প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী।
 
অনুষ্ঠানে স্বপ্নজয়ী মায়েরা তাদের অভিজ্ঞতা ও জীবনের গল্প তুলে ধরেন। এসময় প্রত্যেক স্বপ্নজয়ী মাকে একটি ক্রেস্ট ও ২০ হাজার টাকার প্রাইজ বন্ড প্রদান করা হয়। 
#
আলমগীর/ফারহানা/রাহাত/রফিকুল/আব্বাস/২০১৯/১৮২৬ ঘণ্টা
তথ্যবিবরণী                                                                                                           নম্বর :১৮৯৫
  
যে কোনো মূল্যে দেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করতে হবে
                                                     ---ধর্ম প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনার আলোকে সকলকে নিয়ে যে কোনো মূল্যে বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করতে হবে। 
প্রতিমন্ত্রী আজ ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ৮৩তম বোর্ড সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ কথা বলেন। 
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আজকের বিশ্বে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি একটি কাক্সিক্ষত বিষয়, যা প্রধানমন্ত্রী এদেশে যে কোনো মূল্যে বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর। বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতার মূলনীতি যুক্ত করে মূলত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে গিয়েছেন। বর্তমানে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির আদর্শ দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে।
বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী 
মোঃ মাহবুব আলী তাঁর বক্তব্যে বলেন, আজকের পৃথিবীতে যে দেশে সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী যত বেশি নিরাপদ ও ভালো অবস্থায় আছে সে দেশকে ততটা সভ্য ও উন্নত দেশ হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়সমূহের কল্যাণ ও নিরাপত্তা বিধানের মাধ্যমে বাংলাদেশকে আমরা একটি সভ্য দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিপূর্ণ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২০৪১ সালের উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। 
সভায় বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত অনুদান সারা দেশের নিবন্ধিত ২ হাজার ৮৫টি বৌদ্ধ মন্দিরে সমহারে বিতরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এছাড়া বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের তহবিল থেকে জরাজীর্ণ বৌদ্ধ বিহার ও  বৌদ্ধ শ্মশান সংস্কার এবং দুঃস্থ বৌদ্ধদের মাঝে অনুদান বিতরণের একটি সুনির্দিষ্ট নীতিমালার বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। 
সভায় আগামী বুদ্ধপূর্ণিমার পূর্বেই বিভিন্ন অনুদান বিতরণের জন্য প্রত্যেক ট্রাস্টিকে অনুরোধ করা হয়। এছাড়া সভায় নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সাথে বুদ্ধপূর্ণিমা উদ্যাপনের বিষয়ে সরকারের সকল সহযোগিতার বিষয়ে আশ্বাস প্রদান করা হয়। 
সভায় বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি সংসদ সদস্য বাসন্তী চাকমা, ভাইস চেয়ারম্যান সুপ্ত ভূষন বড়ুয়াসহ অন্য ট্রাস্টিরা উপস্থিত ছিলেন। বিশেষ আমন্ত্রণে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী হাসান আহমেদ, যুগ্মসচিব (সংস্থা) মুঃ আঃ হামিদ জমাদ্দার এবং বৌদ্ধ ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব জয়দত্ত বড়ুয়া উপস্থিত ছিলেন।
#
 
আনোয়ার/ফারহানা/রাহাত/মোশারফ/আব্বাস/২০১৯/১৭০৩ ঘণ্টা  
তথ্যববিরণী                                                   নম্বর : ১৮৯৪ 
 
খাদ্যে ভজোলকারীদরে বরিুদ্ধে সরকার জরিো টলারন্সে নীতি গ্রহণ করছেে
                                      - খাদ্যমন্ত্রী
ঢাকা, ২৯ বশৈাখ (১২ ম)ে : 
 
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলছেনে, খাদ্যে ভজোলকারীদরে বরিুদ্ধে র্বতমান সরকার জরিো টলারন্সে নীতি গ্রহণ করছে।ে শুধু রমজান মাসইে নয়, আমরা চাই ১২ মাস ই জনগণ নরিাপদ খাদ্য খতেে পারব।ে তনিি বলনে, যারা খাবারে ভজোল দয়ে তারা সমাজরে শক্র, মানবতার শক্র। 
আজ সকাল ১১.৩০ টায় বাংলাদশে সচবিালয়স্থ ২ নং গটেরে সম্মূখে অনুষ্ঠতি ‘পবত্রি মাহে রমজান উপলক্ষে নরিাপদ খাদ্য নশ্চিতিকরণে বাংলাদশে নরিাপদ খাদ্য র্কতৃপক্ষরে সুসজ্জতি মোবাইল ভ্যানরে মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীতে প্রচার-প্রচারনার শুভ উদ্বোধন’ শষেে তনিি এসব কথা বলনে।
মন্ত্রী বলনে, খাদ্যে ভজোলরে বষিয়ে আমাদরে নজিদেরে মধ্যে আরো সচতেনতা বৃদ্ধি করা জরুর।ি খাদ্যে ভজোলকারীদরে বরিুদ্ধে সবাই মলিে একযোগ,ে এক হয়ে কাজ করে এটকিে সামাজকি আন্দোলনে রূপান্তরতি করতে হব।ে তনিি বলনে, আতংকতি না হয়ে ভজোল প্রতরিোধে নজিরো যদি আরো সোচ্চার হয় তাহলে ভজোলমুক্ত নরিাপদ খাদ্য নশ্চিতি করা সম্ভব। 
পবত্রি রমজান মাসে ভজোলবরিোধী অভযিানে নয়িমতিভাবে মোবাইল র্কোট পরচিালতি হচ্ছে জানয়িে খাদ্যমন্ত্রী বলনে, প্রয়োজনে মোবাইল র্কোটরে সংখ্যা বৃদ্ধি করা হব।ে প্রচলতি আইনে শাস্তরি যে বধিান রয়ছেে দরকার হলে আইন সংশোধন করে শাস্তরি মাত্রা বৃদ্ধি করা হব।ে মন্ত্রী ভজোলমুক্ত খাবার নশ্চিতিকরণে জনসচতেনতা বৃদ্ধি করে গনআন্দোলন গড়ে তুলতে সকলরে প্রতি আহবান জানান। 
বাংলাদশে নরিাপদ খাদ্য র্কতৃপক্ষরে চয়োরম্যান মাহফুযুল হক, খাদ্য মন্ত্রণালয়রে অতরিক্তি সচবি একে আজাদ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থতি ছলিনে। 
#
সুমন/অনসূয়া/জসীম/আসমা/২০১৯/১৫০০ ঘণ্টা   
তথ্যবিবরণী                                              নম্বর : ১৮৯৩ 
 
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির বৈঠক 
 
ঢাকা, ২৯ বৈশাখ (১২ মে) :
 
একাদশ জাতীয় সংসদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির ৩য় বৈঠক কমিটির সভাপতি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভুর সভাপতিত্বে আজ সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত হয়। কমিটির সদস্য মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু, মোঃ শহিদুল ইসলাম (বকুল), মোছাঃ শামীমা আক্তার খানম এবং কানিজ ফাতেমা আহমেদ বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 
বৈঠকে জানানো হয়, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে জেলেদের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জেলেরা সমুদ্রে মাছ ধরতে গিয়ে অনেকে নিখোঁজ হন, মারা যান, ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং অনেককে জলদস্যুরা ধরে নিয়ে যাওয়ার ফলে এই জেলে পরিবারের সদস্যরা অসহায় হয়ে পড়েন। এ পরিপ্রেক্ষিতে জেলেদের বীমা সহায়তা প্রদানের বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করার জন্য বৈঠকে মন্ত্রণালয়কে উদ্যোগ গ্রহণের সুপারিশ করা হয়।
কমিটি মা-ইলিশ রক্ষা ও জাটকা নিধন বন্ধে জেলেদের মাছ ধরা থেকে বিরত রাখার জন্য সরকারের গৃহীত কার্যক্রম কঠোরভাবে পরিচালনা করার সুপারিশ করে।
 মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যানসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
#
                                         
নীলুফার/অনসূয়া/রেজ্জাকুল/আসমা/২০১৯/১৪০০ ঘণ্টা 
Todays handout (10).docx Todays handout (10).docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon