Wellcome to National Portal
তথ্য অধিদফতর (পিআইডি) গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২nd ফেব্রুয়ারি ২০২০

তথ্যবিবরণী 2/02/2020

তথ্যবিবরণী                                                                                                নম্বর : ৪০২

ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর সাথে সৌদি আরবের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্সের বৈঠক

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

বাংলাদেশ ও সৌদি আরব-এর সরকার ও জনগণের মধ্যকার সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করার লক্ষ্যে সৌদি আরব সরকারের পক্ষ থেকে  হারামাইন শারীফাইন-এর ইমামদের নেতৃত্বে সৌদি আরবের বিশিষ্ট ওলামায়ে কেরাম-এর  বাংলাদেশ সফরের প্রস্তাব করা হয়েছে।

আজ বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবে চার্জ দ্য আ্যাফেয়ার্স  Harqan H. Bin Shawhay এর নেতৃত্বে ৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব এডভোকেট শেখ মোঃ আব্দুল্লাহ-এর সহিত তাঁর সচিবালয় কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতের সময় তাঁরা এ প্রস্তাব তুলে ধরেন।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী তাঁদের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আলোচনা সাপেক্ষে শীঘ্রই সৌদি আরবের ওলামায়ে কেরামকে আমন্ত্রণ জানানো হবে।

চার্জ দ্য আ্যাফেয়ার্স সৌদি আরবের মহামহিম বাদশা সালমান বিন আব্দুল আজিজের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে দেশের অগ্রযাত্রা ও মুসলিম উম্মাহর স্বার্থে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

আলোচনাকালে রাজকীয় সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ৮টি মসজিদ ও সৌদি আরবের মহামহিম বাদশা সালমান বিন আব্দুল আজিজ এর নামে বড় আকারের ১টি দৃষ্টিনন্দন (Iconic) মসজিদ স্থাপনের বিষয়ে দু’পক্ষের অগ্রগতির কথা তুলে ধরা হয়। সৌদি সরকার কর্তৃক মসজিদ নির্মাণের সহায়তার লক্ষ্যে সে দেশের একটি প্রতিনিধি দল আগামী ১ মাসের মধ্যে বাংলাদেশ সফর করবেন বলে প্রতিনিধির পক্ষ থেকে জানানো হয়।

আলোচনায় বাংলাদেশের জনগণের কল্যাণে যে কোনো ধরনের সহযোগিতা প্রদানের বিষয়ে সৌদি  সরকারের পক্ষ থেকে আগ্রহ প্রকাশ করা হয়। এ সময় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশের হজযাত্রীদের কল্যাণ ও বিভন্ন ক্ষেত্রে আন্তরিক সহায়তা প্রদানের জন্য সৌদি আরবের মহামহিম বাদশা ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। 

বৈঠকে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ নুরুল ইসলাম, অতিরিক্ত সচিব (সংস্থা)  মুঃ আঃ হামিদ জমাদ্দার, অতিরিক্ত সচিব (হজ) এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলে।

#

আনোয়ার/ফারহানা/মোশারফ/রেজাউল/২০২০/২১০২ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                 নম্বর : ৪০১

পুঁজিবাজারে আসছে সাতটি লাভজনক সরকারি প্রতিষ্ঠান

                                                     --- অর্থমন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

            অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, পুঁজিবাজার চাঙ্গা করতে শিগ্গিরই পুঁজিবাজারে আসছে সাতটি লাভজনক সরকারি প্রতিষ্ঠান। এর পাশাপাশি আরো সরকারি প্রতিষ্ঠান পুঁজিবাজারে আসা উচিত।

            আজ ঢাকায় শেরেবাংলা নগরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

            মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়ন ফোরাম-বিডিএফের এবারের সম্মেলনে সোয়া ৪ বিলিয়ন বা ৪২৫ কোটি ডলার প্রতিশ্রুতি পাওয়া গিয়েছে। এর মধ্যে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন বা ১২০ কোটি ডলার জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় আগামী ৪ বছরে দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা। এ অর্থ ঋণ নয়, অনুদান হিসেবে দিবে তারা। এছাড়া বিশ্বব্যাংক সম্প্রতি রোহিঙ্গা এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীকে অন্তর্ভুক্ত করে ২টি চলমান প্রকল্পে অতিরিক্ত ও একটি নতুন প্রকল্পে ৩৫০ মিলিয়ন ডালার অর্থ অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এসব অর্থ বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী ও রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আশপাশের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ব্যবহৃত হবে।

#

গাজী তৌহিদুল/ফারহানা/সঞ্জীব/জয়নুল/২০২০/১৯২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                 নম্বর : ৪০০

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠাসমূহের জানুয়ারি মাসের বেতন-ভাতার চেক হস্তান্তর

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

            মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠাসমূহের (স্কুল ও কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীগণের জানুয়ারি মাসের বেতন-ভাতার সরকারি অংশের ৮টি চেক অনুদান বণ্টনকারী অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক লিমিটেড, প্রধান কার্যালয়ে এবং জনতা ও সোনালী ব্যাংক লিমিটেড, স্থানীয় কার্যালয়ে হস্তান্তর করা হয়েছে।

            আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারীগণ সংশ্লিষ্ট শাখা ব্যাংক থেকে জানুয়ারি মাসের বেতন-ভাতার সরকারি অংশের টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

#

রুহুল/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৮৩০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                  নম্বর : ৩৯৯

এলজিইডির পিডিএস সিস্টেম উদ্বোধন করলেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এর প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তাদের পার্সোনাল ডাটা সিট (পিডিএস) সিস্টেমের উদ্বোধন করেছেন।

            আজ সচিবালয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগের সম্মেলন কক্ষে উদ্বোধনী অন্ষ্ঠুানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মন্ত্রী এ উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, পিডিএস প্রবর্তন একটি সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এটি মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় সহায়ক হবে।

            এলজিইডি’র পিডিএসের অনুকরণে স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন অন্যান্য দপ্তর/সংস্থা (জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর, এনআইএলজি, ওয়াসাসমূহ ইত্যাদি) তাদের নিজস্ব জনবলের যথাযথ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে পিডিএস তথা উন্নয়নে এগিয়ে আসবে বলেও মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

            স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ডকাজী আনোয়ারুল হক, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী সুশংকর চন্দ্র আচার্য্য-সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ।

#

হাসান/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৮২০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                                  নম্বর : ৩৯৮

 

টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে গুণগত মান ঠিক রেখে কাজ করতে হবে

                                                           --- স্থানীয় সরকার মন্ত্রী

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

            স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম ‘স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি) এর কর্মকর্তাদের উদ্দেশ বলেছেন, ‘২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নের জন্য সরকার লক্ষ্যমাত্রা হাতে নিয়েছে। দ্রুত টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে দরকার কাজের গুণগত মান ঠিক রাখা। যে প্রকল্পগুলোর কাজ চলছে গুণগত মান ও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করা হবে। তাহলে প্রকল্পগুলো থেকে জনগণ কাঙ্খিত ফলাফল পাবে।’

            মন্ত্রী আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের অডিটরিয়ামে ২০১৯-২০ অর্থবছরের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

            মন্ত্রী বলেন, শহরের সুবিধা গ্রামে যাবে। রাস্তাঘাট ও ব্রিজের জন্য সুন্দর পরিকল্পনা ও ডিজাইন করতে হবে। যাতে প্রাকৃতিক পরিবেশের কোনো ক্ষতি না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রেখে কাজ করতে হবে।

            পর্যালোচনা সভায় জানানো হয় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের অধীনে ২০১৯-২০ অর্থবছরে এডিপিভুক্ত ১২৮টি প্রকল্প রয়েছে। এরমধ্যে বরাদ্দ প্রাপ্ত প্রকল্প রয়েছে ১২২টি। যারমধ্যে বিনিয়োগ ১২০টি, ২টি কারিগরি প্রকল্প। আর বরাদ্দের অপেক্ষায় রয়েছে ৬টি। যারমধ্যে ৫টি বিনিয়োগ, ১টি কারিগরি প্রকল্প। জানুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত এ প্রকল্পগুলোর মোট ভৌত অগ্রগতি ৫৬ দশমিক ৩৭ শতাংশ। আর আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৪৬ দশমিক ৫২ শতাংশ।

            এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী সুশংকর চন্দ্র আচার্য্যরে সভাপতিত্বে সভায় আরো বক্তব্য রাখেন স্থানীয় সরকার বিভাগের (উন্নয়ন অনুবিভাগ) অতিরিক্ত সচিব ড. কাজী আনোয়ারুল হক ও মেজবাহ উদ্দিন (উন্নয়ন অধিশাখা)। এছাড়া এলজিইডির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

#

হাসান/ফারহানা/রফিকুল/জয়নুল/২০২০/১৮১০ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                                             নম্বর : ৩৯৭

ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন নিয়ে তথ্যমন্ত্রী

বিএনপিকে ভোটে প্রত্যাখ্যান, হরতালে সাড়া না দিয়ে অভিযোগও প্রত্যাখ্যান জনগণের

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

            তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহ্‌মুদ বলেছেন, উৎসবমুখর শান্তিপূর্ণ সিটি নির্বাচনে জনগণ ভোটের মাধ্যমে বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে এবং হরতালে সাড়া না দিয়ে জনগণ বিএনপি’র সব অভিযোগও প্রত্যাখ্যান করেছে।

            আজ সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে ১ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন বিষয়ে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন। এ নির্বাচনকে প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় বাংলাদেশের ইতিহাসে এবং পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ নগর ২ কোটি মানুষ ও ৫৪ লাখ ভোটারের ঢাকা শহরে অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ, উৎসবমুখর, নির্ঝঞ্ঝাট নির্বাচন হিসেবে বর্ণনা করে তথ্যমন্ত্রী ঢাকার সকল জনগণ, সকল ভোটার, নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানান। 

            বিএনপি আহুত রোববারের হরতাল বিষয়ে সাংবাদিকরা দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান বলেন, ‘প্রথমত আজকে বাঙালি সংস্কৃতির সাথে জড়িয়ে থাকা বই মেলার উদ্বোধন। এদিন তারা হরতাল ডেকেছে। তবে আমি বাসা থেকে সচিবালয়ে আসার পথে কয়েকবার যানজটে পড়েছি, হরতালের কোনো চিহ্ন দেখতে পাইনি। গতকাল জনগণ ভোটের মাধ্যমে বিএনপিকে প্রত্যাখ্যান করেছে। এবং আজকে তারা যে সকল অভিযোগে হরতাল ডেকেছে, হরতালে সাড়া না দিয়ে জনগণ সে সকল অভিযোগও প্রত্যাখ্যান করেছে।’

            ভোটার উপস্থিতি কম প্রসঙ্গে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি দেখেছি ৩০ শতাংশের কাছাকাছি ভোট পড়েছে, যা অনেক বেশি হতো এবং কম হওয়ার পেছনে নিশ্চয়ই কিছু কারণ যুক্ত। প্রথমত পূজাসহ টানা তিনদিন ছুটি থাকায় অনেকে গ্রামে চলে গেছেন। দ্বিতীয়ত শুরু থেকেই ইভিএম নিয়ে বিএনপি’র নেতিবাচক প্রচারণা মানুষের মধ্যে ইভিএম নিয়ে একটি সংশয় তৈরি করেছে। যে কারণে প্রায় ৮ থেকে ১০ শতাংশ ভোটার উপস্থিতি কম হয়েছে।’ 

            মন্ত্রী স্মরণ করিয়ে দেন, ‘ভোটের দু’দিন আগে মির্জা ফখরুল সাহেব বলেছেন, আমাদের সফলতা হচ্ছে যে, আমরা ঘর থেকে বেরিয়ে নির্বাচনি প্রচারণা চালাচ্ছি। এতে জনগণের মধ্যে ধারণা জন্মেছে, বিএনপি জয়লাভের উদ্দেশ্যে নির্বাচন করছে না, এটি তাদের আন্দোলনের অংশ। অর্থাৎ নির্বাচন যে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হচ্ছে না, বিএনপিই সেটি জনগণের কাছে খোলসা করেছে। এ সকল কারণ না থাকলে ভোটার উপস্থিতি আরো বেশি হতো।’ 

            ড. হাছান মাহমুদ এ সময় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনি পরিসংখ্যান তুলে ধরে বলেন, ‘আমাদের দেশে ভোট দেবার যোগ্য লোকসংখ্যার ৯৯ দশমিক ৮ শতাংশ ভোটার হয়। আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যারা ভোট দেবার যোগ্য, তাদের ৬০ শতাংশ ভোটার হয়। আর সেই ৬০ শতাংশের মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ ভোট পড়ে। অর্থাৎ সেখানে মোট যোগ্য ভোটারের ২৪ থেকে ৩০ শতাংশ মানুষ ভোট দেয়। সেই হিসেবে শনিবার ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে যে ৩০ শতাংশের কাছাকাছি মতো ভোটার উপস্থিতি ছিল, তা অনেক ভালো।’ 

            দু’একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরের উদ্ধৃতি দিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি দেখেছি কয়েকটি কাগজে লিখেছে যে, যেখানে গোপন কক্ষ সেখানে কোনো কোনো জায়গা উঁকি দেয়া হয়েছে। এত বড় একটি নির্বাচন প্রায় আড়াই হাজার ভোটকেন্দ্র, ১৩ হাজারের বেশি বুথ- এখানে দু’একটি গোপন কক্ষে কেউ উঁকি দিয়েছে, এটি কি বড় বিষয় না কি এত বড় কর্মযজ্ঞ, এত ভোটার, এতগুলো ভোটকেন্দ্র কোনো জায়গায় কোনো গন্ডগোল হয়নি, কোনো মারপিটের ঘটনা ঘটেনি, অত্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হয়েছে, কোনো কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটেনি, সেটি বড় বিষয়! কিন্তু কেউ কেউ এই দু’একটি উঁকি দেয়াকে বড় বিষয় হিসেবে দেখানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে, যা অনভিপ্রেত, দুঃখজনক।’ 

            দেশে ভোটের ক্ষেত্রে সবসময় ঐতিহ্য হচ্ছে ভোটকেন্দ্রের বাইরে বিভিন্ন দল বা দলীয় প্রার্থীর জন্য যেখানে ক্যাম্প খোলা হয় সেখানে সেখানে ভোটাররা গিয়ে সেখানে ভোটার স্লিপ গ্রহণ করে। এখানেও আমাদের দলের পক্ষ থেকে নির্বাচনীয় ক্যাম্প করা হয়েছিল, আইন মেনে নির্দিষ্ট দূরত্বেই করা হয়েছিল। এবং যান্ত্রিক যান চলাচল বন্ধ থাকে এই জন্য রিক্সা করেও ভোটারদের নিয়ে আসা হয়। এগুলো কোনো নিয়মভঙ্গ না, বরং ঐতিহ্য। এগুলো সব দলই করে থাকে। আওয়ামী লীগ করেছে, এটি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সফলতা। বিএনপি কোনো কোনো ক্ষেত্রে করতে পারেনি এটি তাদের সাংগঠনিক দুর্বলতা। 

            এ সময় নির্বাচন কাভার করতে গিয়ে একজন সাংবাদিকের আহত হওয়ার বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মন্ত্রী বলেন, আমি গতকালও এ বিষয়ে বলেছি, কোনভাবেই কোনো সাংবাদিকের পেশাগত কাজে বাধা দেয়া সমীচীন নয় এবং আমরা এর নিন্দা জানাই। যতদূর জানা গেছে, সেখানকার স্থানীয় বিএনপি নেতাদের কারণে এটি ঘটেছে, তবে পুলিশের তদন্তে সব বেরিয়ে আসবে, দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

            বিএনপির ইভিএম মেশিন পোড়ানো প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি সবসময়ই প্রযুক্তির বিরুদ্ধে। বেগম খালেদা জিয়া দেশের গোপনীয়তা ক্ষুণ্য হবার খোঁড়া অজুহাতে সাবমেরিন ক্যাবলে বিনামূল্যে সংযুক্ত হওয়ার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন। ইভিএম-এ পুরো ভারতবর্ষে ভোট হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হয়, আর তারা (বিএনপি) ইভিএম’র বিরুদ্ধে। অথচ ইভিএম এর কারণেই ভোটে কোনো গোলযোগ ঘটেনি, কেন্দ্র দখল ঘটেনি। এতে বরং বিএনপি’র খুশি হওয়ার কথা। কিন্তু তারা যেটা করছে, সেটা হচ্ছে তাদের সবসময়ের প্রযুক্তিবিরোধিতারই ধারাবাহিকতা।’ 

#

আকরাম/ফারহানা/সঞ্জীব/রেজাউল/২০২০/১৮১৫ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৯৬

জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস পালিত

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

          খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে দেশ আজ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কিন্তু দেশের জনগণের জন্য নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে এখনও আমরা সম্পূর্ণ সফলতা অর্জন করতে পারিনি। তিনি বলেন, খাদ্য উৎপাদন হতে শুরু করে খাদ্য সংরক্ষণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণের বিভিন্ন ধাপে খাদ্যদ্রব্য অনিরাপদ হচ্ছে। ভেজাল ও ক্ষতিকর খাদ্য মানুষের জীবন শক্তি কেড়ে নিচ্ছে। মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় জাতীয় সংসদে নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ পাস হয়। ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ যারা নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করছে এবং সারাদেশে জনসচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করছে।

          মন্ত্রী আজ ঢাকায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ‘জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস ২০২০’ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

          বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আশরাফ আলী খান খসরু বলেন, পুষ্টিসম্মত নিরাপদ খাদ্য আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অতি প্রয়োজনীয় নিয়ামক। এজন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করতে হবে। তিনি বলেন, অধিক মুনাফার আশায় খাদ্যে ভেজাল মেশানো হচ্ছে, ব্যক্তিগত স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই অপরিচ্ছন্ন কর্মচারী দিয়ে হোটেল-রেস্তোরাঁয় খাদ্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। এগুলো আমাদের পরিহার করতে হবে।

          খাদ্য সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাহবুবুর কবীর, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সারোয়ার মাহমুদ, খাদ্য মন্ত্রণালয়, নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, খাদ্য অধিদপ্তর এবং খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

          'সবাই মিলে হাত মেলায়, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত চাই' এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আজ সারাদেশে নানা আয়োজনে 'জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস ২০২০' পালিত হয়। এই উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। দিবসটি উপলক্ষে বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। দেশব্যাপী জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে এবং কেন্দ্রীয়ভাবে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস ২০২০ উদযাপন করা হচ্ছে। এ উপলক্ষে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমি থেকে শুরু হয়ে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে শেষ হয়। খাদ্যমন্ত্রী ও মৎস্য প্রতিমন্ত্রী র‌্যালিতে অংশ নেয়।

#

সুমন/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শামীম/২০২০/১৬৩৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                              নম্বর : ৩৯৫

দেশের সব জেলাকে রেলওয়ের আওতায় আনা হবে

                                             -রেলপথ মন্ত্রী

চট্রগ্রাম, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

          রেলপথ মন্ত্রী মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন বলেছেন, দেশের সব জেলাকে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হবে। মন্ত্রী আজ চট্টগ্রামে পলোগ্রাউন্ড মাঠে রেলওয়ের ৪১ তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।

          মন্ত্রী বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী ভারসাম্যপূর্ণ যোগাযোগ ব্যবস্থার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।  বাংলাদেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে নিয়ে যেতে রেলে অনেক প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। তিনি বলেন,
১০ টি মেগা প্রকল্পের ২টি রেলওয়েতে চলমান। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প এবং দোহাজারী-কক্সবাজার প্রকল্প। ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে বিদ্যমান সিঙ্গেল লাইন কে ডুয়েল গেজ ডাবল লাইন এ রূপান্তর করার কাজ চলছে। দ্রুত আখাউড়া-লাকসাম অংশের ডাবল লাইনের কাজ শেষ হলে অধিক সংখ্যক ট্রেন ঢাকা-চট্টগ্রামের মধ্যে চলবে। এছাড়া হাই স্পিড ট্রেন ঢাকা-চট্টগ্রাম হয়ে কক্সবাজার পর্যন্ত নির্মাণের নকশা তৈরির কাজ চলমান আছে।

          এ সময় রেলওয়ে মহাপরিচালক মোঃ শামসুজ্জামান, পূর্বের মহাব্যাবস্থাপক মোঃ নাসির উদ্দিন সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ক্রীড়াবিদ উপস্থিত ছিলেন।

#

শরিফুল/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শামীম/২০২০/১৬০৭ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৩৯৪

‘করোনা ভাইরাস’

সতর্কতামূলক ব্যবস্থা দেশের সমুদ্রবন্দর এবং স্থলবন্দরসমূহে

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

          ‘করোনা ভাইরাস’ নিয়ে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধিন চট্টগ্রাম, মংলা, পায়রা সমুদ্রবন্দর এবং বেনাপোল স্থলবন্দরসহ অন্যান্য স্থলবন্দরগুলো। চট্টগ্রাম, মংলাও পায়রা বন্দরে দু’স্তরের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। থার্মাল ও কোয়ারেন্টাইন টেস্টের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। করোনা ভাইরাস প্রবেশ প্রতিরোধে জাহাজের ক্যাপ্টেন এবং এজেন্ট কর্তৃক জাহাজ বহির্নোঙ্গরে আসার সাথে সাথে এ বিষয়ে যথাযথ ঘোষণা দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বন্দরে আসা জাহাজের মাস্টারকে পোর্ট লিমিটে আসার সাথে সাথে ঘোষণা দিতে হবে যে, ওই জাহাজে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত নাবিক নেই। এছাড়া পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো থেকে আসা জাহাজগুলোতে স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে শতভাগ নাবিকের পোর্ট হেলথ অফিসার কর্তৃক নিরাপদ ঘোষণা করলেই বন্দরে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হবে। জাহাজ থেকে হাসপাতালে দ্রুত রোগি স্থানান্তরে জন্য বন্দরে ‘অ্যাম্বুলেন্স শিপ’ রাখা হয়েছে। বন্দর ইমিগ্রেশন ডেক্সে পোর্ট হেলথ অফিসারের তত্ত্বাবধানে একটি মেডিক্যাল টিম সার্বক্ষণিক দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে। কোন নাবিক বাইরে যেতে চাইলে মেডিকেল স্ক্রিনিংয়ে সুস্থতা সাপেক্ষে অনুমতি দেওয়া হবে। এছাড়া সতর্কতামূলক ব্যবস্থার অংশ হিসেবে মাস্ক ও অন্যান্য প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সবাইকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

          নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আজ মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন সংক্রান্ত বৈঠকে এসব তথ্য জানানো হয়।নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহ্‌মুদ চৌধুরী বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।

          চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা বন্দর এলাকায় কর্মরত চীনা নাগরিকদের নিজ দেশে যেতে এ মুহুর্তে ছুটি দেয়া হচ্ছেনা। যারা ছুটিতে গেছেন তাদেরকে এখন না আসার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। বন্দরে জাহাজে কর্মরত লোকদের করোনা ভাইরাস সম্পর্কে  সচেতন করা হচ্ছে। বেনাপোল বন্দরসহ অন্যান্য স্থল বন্দরেও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা এবং সহায়তায় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।  

          প্রতিমন্ত্রী প্রকল্প বাস্তবায়ন সঠিকভাবে করতে আরো আন্তরিক হতে প্রকল্প পরিচালকদের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, নিয়মিত প্রকল্পের কাজ মনিটরিং করতে হবে। মনিটরিং সঠিকভাবে করতে পারলে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করা যাবে।

          মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আবদুস সামাদসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও সংস্থা প্রধানগণ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

#

জাহাঙ্গীর/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/শামীম/২০২০/১৪৩৪ ঘণ্টা

তথ্যবিবরণী                                                                                                            নম্বর : ৩৯৩

ওবায়দুল কাদের সুস্থ

ঢাকা, ১৯ মাঘ (২ ফেব্রুয়ারি) :

          বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সুস্থ আছেন।

          স্বাস্থ্যের আশানুরূপ উন্নতি হওয়ায় গতকাল তাঁকে করোনারি কেয়ার ইউনিট (সিসিইউ) হতে কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে।

          বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ আলী আহসান জানিয়েছেন, কাদের পুরোপুরি সুস্থ তবে তাঁর আরো বিশ্রাম প্রয়োজন।

          উল্লেখ্য, গত ৩১ জানুয়ারি সকাল সাড়ে দশটায় ঠান্ডাজনিত শ্বাসকষ্ট নিয়ে ওবায়দুল কাদের বিএসএমএমইউ’তে ভর্তি হন।

#

নাছের/অনসূয়া/পরীক্ষিৎ/জসীম/শামীম/২০২০/১২১৪ ঘণ্টা

2020-02-02-21-09-5bc38f460abf98f7fc6d588029539b08.docx 2020-02-02-21-09-5bc38f460abf98f7fc6d588029539b08.docx

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon